আল ফিতন

خروج المهدي من مكة إلى بيت المقدس والشام بعدما يبايع له وما يكون في

পৃষ্ঠা - ১০০২
হযরত মুহাম্মাদ ইবনে আলী হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন যখন মক্কায় আশ্রয়প্রার্থী যখন ভুমি ধসের কথা শুনবে তখন সে বার হাজার লোকের সাথে বের হবে। যাদের মাঝে আবযাল থাকবে। এমনকি তারা ঈলায় অবস্থান নিবে। অতপর যে ব্যক্তি সৈন্য প্রেরণ করেছে যখন তার নিকট ঈলার খবর পৌছবে। জীবনের কসম! তখন আল্লাহ তা’আলা এই ব্যক্তির ক্ষেত্রে তাকে উপদেশ ও দৃষ্টান্ত বানাবেন। উক্ত ব্যক্তির উপর উহাই পৌছবে যা তাদের উপর পৌছেছিল। অতপর তারা যমিনে ধসে যাবে। আর এটাই হল উপদেশ। আর সুফইয়ানী তার দিকে অনুগত্যতা আদায় করবে। অতপর সে বের হবে এমনকি একজন কালবী লোকের সাথে সাক্ষাত ঘটবে। আর তারা হল তার সময়। অতপর তারা তার নিকট লজ্জিত হবে তাদের কৃত কর্মের কারণে। এবং তারা বলবে আল্লাহ তা’আলা আপনাকে পরিধেয় পরিধান করিয়েছেন। আর তুমি তা অপসৃত করছ। অতপর সে বলবে- তোমাদের কি আমি কি তাকে বাইয়াত হতে অব্যহতি দিব ? অতপর তারা বলবে হ্যা। অতপর তার নিকট ঈলা হতে লোকজন আসবে। অতপর সে বলবে- তোমরা কি আমাকে কম করে দিয়েছ? অতপর সে বলবে- আমি এটা করবো না। সে বলবে- তাই? সে তাকে বলবে- তুমি কি চাও, আমি তোমাকে পদচ্যুত করে দেই? (বাইয়াত হতে বের করে দেই?) অতপর সে বলবে হ্যা। ফলে সে তাকে পদচ্যুত করে দিবে। (বাইয়াত থেকে বের করে দিবে।) অতপর সে বলবে- এই ব্যক্তি আমার আনুগত্যতা ছিন্ন করেছে। অতপর তাকে সে সময় হত্যা করার আদেশ দিবে। অতপর তাকে ঈলার শান বাধানো পাথরের উপর যবাহ করা হবে। অতপর সে কালবের দিকে সফর করবে। অতপর তাদের লুণ্ঠন করা হবে। সুতরাং ধোকাবাজ হল যে কালবে লুণ্ঠনের দিন ধোকা দিবে।
حدثنا
الوليد ورشدين عن ابن لهيعة قال حدثني أبو زرعة عن محمد بن علي
قال إ
ذا سمع
العائذ
الذي بمكة
بالخسف
خرج مع اثنى عشر ألفا
فيهم الأبدال
حتى ينزلوا إليلاء
فيقول الذي بعث الجيش حين يبلغه الخبر بإيلياء لعمرو الله لقد جعل الله في هذا
الرجل عبرة بعثت إليه ما بعثت فساخوا في الأرض إن هذا لعبرة وبصيرة
ويؤدي إليه
السفياني الطاعة
ثم يخرج حتى يلقى كلبا وهم أخواله فيعرونه بما صنع
ويقولون
كساك الله قميصا فخلعته
فيقول ما ترون أستقيله البيعة
فيقولون نعم فيأتيه
إلى إيلياء
فيقول أقلني
فيقول إني غير فاعل
فيقول بلى
فيقول له
أتحب أن أقيلك
فيقول نعم فيقيله
ثم يقول هذا رجل قد خلع طاعتي فيأمر به عند
ذلك فيذبح على بلاطة أيلياء ثم يسير إلى كلب فينهبهم فالخائب من خاب يوم نهب كلب
পৃষ্ঠা - ১০০৩
হযরত যুল কিরইয়াত হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন সে সফর করবে এমনকি ঈলায় অবতরণ করবে। আর তার থেকে আরেক দল তার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করবে। অতপর সে অনুশোচনা করবে। অতপর সে ইস্তফা চাইবে। ফলে তাকে ইস্তফা দিবে। অতপর তাকে এবং যে তাকে ধোকার জন্য আদেশ দিয়েছে উভয় জনকে হত্যার আদেশ দিবে।
قال ابن لهيعة في حديث رشدين عن أبي قبيل عن سعيد بن الأسود عن ذي
قربات
قال يسير حتى ينزل أيلياء ويبايعه الآخر فرقا منه ثم يندم فيستقيله
فيقيله ثم يأمر بقتله وقتل من أمر بالغدر
পৃষ্ঠা - ১০০৪
হযরত যুহরী থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন তার প্রেরণের আরেক দল তাকে পাবে।
حدثنا عبد الله بن مروان عن
سعيد بن يزيد
عن الزهري قال يتلقاه الآخر ببعثه
পৃষ্ঠা - ১০০৫
হযরত হারেস ইবনে যায়েদ হতে বর্ণিত যে, তিনি ইবনে যুরাইর গাফেকী হতে শুনেছেন যে, তিনি হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছেন যে, যদি কম হয় তাহলে বার হাজারের মধ্যে বের হবে। আর যদি বেশী হয় তাহলে পনের হাজার। রু’ব (ভয়) তার নিজের সামনের দিকে সফর করবে। তার শত্রুদের থেকে যাকেই পাবে সে তাকে আল্লাহ তা’আলার অনুমতিতে পরাস্ত করে দিবে। তাদের নিদর্শন হবে (টিলা টিলা) উচু উচু। কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারকে আল্লাহ তা’আলার রাস্তায় তারা পরোয়া করবে না। অতপর তাদের দিকে সিরিয়া হতে সাতটি ঝান্ডা বের হবে। অতপর সে তাদের পরাজিত করবে এবং বাদশা হবে। অতপর মানুষের নিকট তাদের মুহাব্বাত বা ভালবাসা, তাদের ফাসসা, তাদের সুখ সমৃদ্ধি, সফলতা ফিরে আসবে। আর তাদের পরে দাজ্জালের ফিতনা ব্যতীত আর কোন কিছু ঘটবে না। আমরা বললাম ফাসসা ও বাযযারা কি? উত্তরে তিনি বললেন বিষয়কে ধরা হবে। এমনকি মানুষ যা চাইবে তাই বলবে। সে কাউকে ভয় করবে না।
حدثنا ابن وهب عن
ابن لهيعة عن الحارث بن يزيد سمع ابن زرير الغافقي
سمع عليا يقول يخرج في اثني
عشر ألفا إن قلوا أو خمسة عشر ألفا إن كثروا يسير الرعب بين يديه لا يلقاه عدو إلا
هزمهم بإذن الله
شعارهم أمت أمت
لا يبالون في الله لومة لائم فيخرج إليهم سبع رايات
من الشام فهزمهم ويملك فترجع إلى الناس محبتهم ونعمتهم وفاصتهم وبزارتهم فلا يكون
بعدهم إلا الدجال
قلنا وما الفاصة والبزارة
قال يفيض الأمر حتى يتكلم الرجل
بما شاء لا يخشى شيئا
পৃষ্ঠা - ১০০৬
হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! সিরিয়াবাসীদের জামা’আত বা দলকে কে খন্ড খন্ড করে দিবে। এমনকি খেঁকশিয়ালরাও যদি আক্রমণ করে তাহলে তাদেরকে পরাজিত করে দিবে। আর উক্ত সময় আমার পরিবারের থেকে এক ব্যক্তি তিনটি ঝান্ডার মধ্যে বের হবে। যাদের অধিক সংখ্যা হবে পনের হাজার। আর তাদের কম সংখ্যা হবে বার হাজার। তাদের নিদর্শন হবে (টিলা টিল্)া উচু উচ্।ু তাদের থেকে একটি ঝান্ডার উপরে এমন একজন ব্যক্তি থাকবে যে, রাজত্বের আশা করবে। অথবা তার জন্য ক্ষমতা শ্রেষ্ঠতর হবে। অতপর আল্লাহ তা’আলা তাদের সকলকে হত্যা করে দিবেন। অতপর আল্লাহ ত’আলা মুসলমানদের উপর তাদের আলফাত, ফাসসা, বাযযারা এর ইচ্ছা করবেন। অর্থাৎ মুসলমানদের ঘনিষ্ঠতা, সুখ সমৃদ্ধি, সফলতা ফিরে আসবে।
حدثنا رشدين عن ابن لهيعة عن عياش بن عباس الزرقي
عن ابن زرير
عن علي رضى الله عنه
قال يا رسول الله
على أهل الشام من يفرق
جماعتهم حتى لو قاتلتهم الثعالب غلبتهم وعند ذلك يخرج رجل من أهل بيتي في ثلاث
رايات
المكثر يقول خمسة عشر ألفا والمقلل يقول اثنا عشر ألفا أمارتهم أمت أمت على
كل
راية منها رجل يطلب الملك أو يبتغي له الملك فيقتلهم الله جميعا ويرد الله على
المسلمين ألفتهم وفاصتهم وبزارتهم
পৃষ্ঠা - ১০০৭
হযরত মুহাম্মাদ ইবনে আলী হতে এরূপই বর্ণিত হয়েছে। তবে তিনি এরূপ বলেছেন যে, নয়টি কালো ঝান্ডা।
قال ابن لهيعة وأخبرني إسرائيل بن
عبادة عن محمد بن علي مثله إلا أنه قال تسع رايات سود
পৃষ্ঠা - ১০০৮
হযরত মুহাদ্দিস হতে বর্র্ণিত যে, মাহদী আলাইহিস সালাম, সুফইয়ানী ও কালবী ব্যক্তি বাইতুল মুকাদ্দাসে যুদ্ধ করবে। যখন সে বাইয়াত প্রত্যাখ্যান করবে। অতপর সুফইয়ানীকে বন্দি করে আনা হবে। অতপর বাবে রিহহাতে তাকে যবাহ করা হবে। অতপর তাদের মহিলাদের ও তাদের পশুকে দামেস্কের সিড়ির নিকটে বিক্রি করা হবে।
حدثنا الوليد بن
مسلم قال حدثني محدث
أن
المهدي والسفياني وكلب يقتتلون في بيت المقدس
حين
يستقيله البيعة فيؤتى بالسيفاني أسيرا فيأمر به فيذبح على باب الرجة
ثم تباع نساؤهم
وغنائمهم على درج دمشق
পৃষ্ঠা - ১০০৯
হযরত হিশাম ইবনে আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন আমার নিকট ঐ ব্যক্তি বর্ণনা করেছে যে, হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছেন যে, যখন সুফইয়ানী মাহদী আলাইহিস সালামের দিকে সৈন্য প্রেরণ করবে তখন খোলা প্রান্তর তার সৈন্য দল নিয়ে ধসে যাবে। এবং এ খবর সিরিয়াবাসীদের নিকট পৌছবে। তখন তারা তাদের খলীফাকে বলবে, মাহদী আলাইহিস সালাম বের হয়ে গেছে। সুতরাং তার নিকট বাইয়াত গ্রহন করুন। এবং তার আনুগত্যে প্রবেশ করুন। অন্যথায় আমরা আপনাকে হত্যা করবো। ফলে সে বাইয়াত গ্রহণের জন্য প্রতিনিধি প্রেরণ করবে। আর মাহদী আলাইহিস সালাম সফর করবে এমনকি সে বাইতুল মুকাদ্দাসে অবতরণ করবে। আর গুপ্ত সম্পদগুলো তার দিকে চলে যাবে। আর আরবী, আজমী (অনারবী), যুদ্ধে লিপ্ত মানুষ, রোম আর অন্যান্যরা কোন যুদ্ধ ছাড়াই তার অনুগত্যে প্রবেশ করবে। এমনকি কুসতুনতুনিয়া ও এছাড়াও অন্যান্য জায়াগায় মসজিদ স্থাপিত হবে। আর এর পূ্ের্ব তার পরিবার থেকে পূর্বাঞ্চল হতে এক ব্যক্তি বের হবে। যে তার কাঁধে আট মাস তরবারী বহন করবে। সে যুদ্ধ করবে, অঙ্গ বিকৃতি করবে, এবং বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে অগ্রসর হবে। সে সেখানে পৌছানোর পুর্বেই মারা যাবে।
حدثنا عبد الله بن مروان عن الهيثم بن عبد الرحمن
قال حدثني من سمع عليا رضى الله عنه يقول إذا بعث السفياني إلى المهدي جيشا
فخسف بهم بالبيداء وبلغ ذلك أهل الشام قالوا لخليفتهم قد خرج المهدي فبايعه وادخل
في طاعته وإلا قتلناك فيرسل إليه بالبيعة ويسير المهدي حتى ينزل بيت المقدس وتنقل
إليه الخزائن
وتدخل العرب العجم وأهل الحرب والروم وغيرهم في طاعته من غير قتال
حتى
تبنى المساجد بالقسطنطينة وما دونها
ويخرج قبله رجل من أهل بيته بأهل المشرق
يحمل
السيف على عاتقه ثمانية أشهر يقتل ويمثل
ويتوجه إلى بيت المقدس
فلا يبلغه حتى يموت
পৃষ্ঠা - ১০১০
হযরত কা’ব রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন আমি আশা রাখি যে, আমি আ’রাবের লুণ্ঠন পাবো। আর তা হলো কালবের লুণ্ঠন। সুতরাং ধোকাবাজ হল ঐ ব্যক্তি যে কালবের দিনে ধোকা দিবে।
حدثنا الحكم بن نافع البهراني عن صفوان بن عمرو عن الفرج بن يحمد
عن
كعب قال وددت أني أدرك نهب الأعراب وهي نهبة كلب فالخايب من خاب يوم كلب
পৃষ্ঠা - ১০১১
হযরত যার ইবনে হাবস হতে বর্ণিত যে, তিনি হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছেন যে, আল্লাহ তা’আলা আমাদের থেকে এক ব্যক্তির মাধ্যমে যুদ্ধ বিগ্রহ বিদীর্ণ করবেন। সে তাদের উপর ধস চাপিয়ে দিবে। সে তাদেরকে একমাত্র তরবারীই দিবে। সে নাশকতার জন্য তার কাধে নয় মাস তরবারী রাখবে। এমনকি লোকজন বলাবলি করবে যে, আল্লাহ তা’আলার কসম! এ ব্যক্তি হযরত ফাতেমা রাযিয়াল্লাহু আনহার বংশধর হতেই পারে না; যদি সে তার বংশধর হত তাহলে সে আমাদের উপর দয়াবান হত। আল্লাহ তা’আলা বনী আব্বাস ও বনী উমাইয়া দ্বারা তাকে লাগিয়ে দিবেন। (তার পতন ঘটাবেন।)
حدثنا أبو هارون عن عمرو بن قيس الملائي عن المنهال عن زر بن حبيش
سمع عليا رضى الله عنه يقول يفرج الله
الفتن
برجل منا يسومهم خسفا لا يعطيهم إلا السيف يضع السيف
على عاتقه ثمانية أشهر هرجا
حتى يقولوا والله ما هذا من ولد فاطمة
لو كان من ولدها
لرحمنا يغريه الله ببني العباس وبني أمية
পৃষ্ঠা - ১০১২
হযরত হানাস ইবনে আব্দুল্লাহ হতে বর্র্ণিত যে, তিনি হযরত ইবনে আব্বাস রাযিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছেন যে, যখন যমিন সুফইয়ানীর সৈন্যদল নিয়ে ধসে যাবে। তখন মক্কার বাদশা বলবে এটা হল ঐ আলামত বা নিদর্শন যার ব্যাপারে তোমাদেরকে খবর দেওয়া হয়েছে। অতপর তারা সিরিয়ার দিকে সফর করবে। অতপর দামেস্কের বাদশার নিকট পৌছবে। অতপর তার নিকট তারা বাইয়াত হওয়ার জন্য প্রতিনিধি প্রেরণ করবে। আর সে তাদের বাইয়াত গ্রহণ করবে। অতপর তার নিকট কালবী ব্যক্তি আসবে। অতপর তারা বলবে তুমি কি করেছ? আমাদের বাইয়াতের দিকে তুমি অগ্রসর হয়েছ। অতপর সে উহা ছিন্ন করবে। এবং তা নিজের জন্য করে নিবে। অতপর সে বলবে, আমি যা করেছি, মানুষ সকল আমার নিকট আত্মসমর্পন করুক। অতপর তারা বলবে নিশ্চই আমরা তোমার সাথে আছি। অতপর তোমার বাইয়াত (এর পরিমান) কম হয়ে গেছে। অতপর সে হাশেমীদের বাইয়াত করার জন্য তাদের নিকট প্রতিনিধি প্রেরণ করবে। আর তারা তার বাইয়াত প্রত্যাখ্যান করবে। অতপর তারা তার সাথে যুদ্ধ করবে। অতপর হাশেমীরা তাদের পরাজিত করবে। আর সেদিন যে ব্যক্তি তার বর্শা কোন জীবিত কালবীর উপর বিধবে সেটা তার হয়ে যাবে। সুতরাং ধোকাবাজ হল ঐ ব্যক্তি যে কালবীদের লুণ্ঠনের দিনে ধোকা দিবে।
حدثنا ابن وهب عن ابن لهيعة عن
خالد بن أبي عمران عن حنش بن عبد الله
سمع ابن عباس رضى الله عنه يقول إذا خسف
بجيش السفياني قال صاحب مكة هذه العلامة التي كنتم تخبرون بها فيسيرون إلى الشام
فيبلغ صاحب دمشق فيرسل إليه ببيعته ويبايعه ثم تأتيه كلب بعد ذلك فيقولون ما صنعت
انطلقت إلى بيعتنا فخلعتها وجعلتها له فيقول ما أصنع أسلمني الناس فيقولون فإنا معك
فاستقل بيعتك فيرسل إلى الهاشمي فيستقيله البيعة ثم يقاتلونه فيهزمهم الهاشمي فيكون
يومئذ من ركز رمحه على حي من كلب كانوا له فالخائب من خاب يوم نهب كلب
পৃষ্ঠা - ১০১৩
হযরত আলী ইবনে আবু তালেব রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন যদি কম হয় তাহলে বার হাজার (মানুষ) তাদের নিয়ে সফর করবে। তাদের নিদর্শন হবে টিলা (এর মত)। এমনকি তার সাথে সুফইয়ানীর সাক্ষাত হবে। অতপর সে বলবে তোমরা ইবনে আ’মার দিকে বের হয়ে যাও। এমনকি সে তার জয়ধ্বনী করবে। অতপর সে তার দিকে বের হবে। এবং তার জয়ধ্বনী করবে। অতপর তার নিকট ক্ষমতা তার নিকট হস্তান্তর করবে। এবং তার আনুগত্য স্বীকার করে নিবে। অতপর যখন সুফইয়ানী তার সাথীদের নিকট প্রত্যাবর্তন করবে তখন কালবী তার তিরস্কার করবে। অতপর সে ফিরে আসবে যাতে সে তাকে পদত্যাগ করতে পারে। এবং পদত্যাগ করাবে। এবং সে এবং সুফইয়ানীর সৈন্যদের মাঝে সাতটি ঝান্ডার উপর যুদ্ধ হবে। আর প্রত্যেক ঝান্ডার মালিকই তার নিজের জন্য ক্ষমতার আশা করবে। অতপর মাহদী আলাইহিস সালাম তাদের সকলকে পরাস্ত করবেন।হযরত আবু হুরাইরা রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেন মাহরুম হল ঐ ব্যক্তি যে কালবের লুণ্ঠনের দিনে মাহরুম হবে।
حدثنا الوليد عن ليث بن سعد عن عياش بن عباس القتباني عمن حدثه
عن علي بن
أبي طالب رضى الله عنه قال يسير بهم في اثني عشر ألفا إن قلوا وخمسة عشر ألفا إن
كثروا شعارهم أمت أمت حتى يلقاه السفياني فيقول أخرجوا إلي ابن عمي حتى أكلمه فيخرج
إليه فيكلمه فيسلم له الأمر ويبايعه فإذا رجع السفياني إلى أصحابه ندمه كلب فيرجع
ليستقيله فيقيله ويقتتل هو وجيش السفياني
على
سبع رايات كل صاحب راية منهم يرجوا
الأمر لنفسه فيهزمهم المهدي
قال أبو هريرة فالمحروم من حرم نهب كلب
পৃষ্ঠা - ১০১৪
হযরত আবু হুরাইরা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্র্ণিত যে, তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন প্রকৃত মাহরুম বা বঞ্চিত হল ঐ ব্যক্তি যে কালবের দিনে গণীমাত থেকে বঞ্চিত হবে।
حدثنا الوليد عن ابن لهيعة عن أبي الأسود عمن حدثه عن أبي هريرة رضى الله عنه
عن النبي صلى الله عليه وسلم قال المحروم من حرم غنيمة كلب
পৃষ্ঠা - ১০১৫
হযরত যুহরী থেকে বর্ণিত যে, যমিন ধসের পর বদরের যুদ্ধের সাহাবীদের পরিমান তথা তিনশত চৌদ্দজন মানুষ নিয়ে মাহদী আলাইহিস সালাম মক্কা থেকে বের হবে। অতপর তার সাথে সুফইয়ানীর সৈন্যদের নেতার সাথে সাক্ষাত ঘটবে। আর সেদিন মাহদী আলাইহিস সালামের সাথীদের জান্নাত বা বাগান হবে বারাযেআ’ অর্থাৎ তাদের নিশ্চিন্ততা। আর এর পূর্বে উহার নাম হবে বারাযেআ’ এর দিন। আর বলা হবে যে, আর সেদিন সে আকাশ থেকে একটি আওয়াজ শুনবে যে, একজন সম্বোধনকারী সম্বোধন করে বলবে তোমরা ভালভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহ তা’আলা বন্ধু হল অমুক ব্যক্তির সাথীরা। অর্থাৎ মাহদী আলাইহিস সালামের সাথীরা। অতপর সুফইয়ানীর সাথীদের উপর পালায়ন আবশ্যক হয়ে যাবে। ফলে তারা তাদেরকে হত্যা করবে। এমনভাবে যে, তাদের বিতাড়িতরা ব্যতীত কেহই জীবিত থাকবে না। সুতরাং বিতাড়িতরা পালায়ণ করে সুফইয়ানীর নিকট যাবে এবং তাকে যুদ্ধের ব্যাপারে খবর দিবে। আর মহদী সিরিয়ার দিকে যাবেন। অতপর সুফইয়ানী মাহদী আলাইহিস সালামের সাথে তার বাইয়াতের জন্য সাক্ষাত করবে। সব দিক থেকে মানুষ তার দিকে দ্রুত আসতে থাকবে। আরা সারা দুনিয়ায় ন্যায় পরায়ণতা দ্বারা পূর্ণ হয়ে যাবে। যেমনি ভাবে সারা পৃথীবি জুলুম অত্যাচারে ভরে গিয়েছিল।
حدثنا
عبد الله بن مروان عن سعيد بن يزيد
عن الزهري قال يخرج المهدي من مكة بعد الخسف
في ثلثمائة وأربعة عشر رجلا عدة أهل بدر فيلتقي هو وصاحب جيش السفياني وأصحاب
المهدي يومئذ جنتهم البراذع يعني تراسهم كان يسمى قبل ذلك يوم البراذع ويقال إنه
يسمع يومئذ صوت من السماء مناديا ينادي ألا إن أولياء الله أصحاب فلان يعني المهدي
فتكون الدبرة على أصحاب السفياني فيقتتلون لا يبقى منهم إلا الشريد فيهربون إلى
السفياني فيخبرونه ويخرج المهدي إلى الشام فيتلقى السفياني المهدي ببيعته ويتسارع
الناس إليه من كل وجه وتملأ الأرض عدلا كما ملئت جورا
পৃষ্ঠা - ১০১৬
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন মাহদী সাতজন পুরুষ আলেমকে বাইয়াত করবেন। যারা পৃথীবির বিভিন্ন দিক হতে বিভিন্ন সময়ে মক্কামুখি হয়েছে। তারা প্রত্যেকেই তিনশত এবং দশোধিক ব্যক্তির জন্য বাইয়াত গ্রহণ করবে। অতপর তারা সকলেই মক্কায় জমায়েত হবে। অতপর তারা সকলেই তার হতে বাইয়াত গ্রহণ করবে। আর আল্লাহ তা’আলা মানুষের অন্তরে তার মুহাব্বাত বা ভালবাসা ঢেলে দিবেন। অতপর তিনি তাদের নিয়ে সফর করবেন। অতপর তারা ঐসমস্ত লোকের দিকে যাবে যারা সুফইয়ানীর অশ্বারোহীতে বাইয়াত হয়েছে। তাদের নেতৃত্বে একজন জারমী ব্যক্তি থাকবে। অতপর যখন সে মক্কা থেকে বের হবে তখন তার সাথীরা তার পিছু নিবে। আর তারা (তার পিছনে) ইযার ও চাদর পরে চলতে থ্কাবে। এমনকি তারা জারমী তে পৌছবে। অতপর তার বাইয়াত গ্রহণ করা হবে। অতপর কালবী এক ব্যক্তি তাকে তার বাইয়াতের তিরস্কার করবে। অতপর সে তার নিকট আসবে এবং তার বাইয়াত প্রত্যাখ্যান করতে চাইবে এবং সে তাকে বাইয়াত অপসৃত করবে। অতপর সে তার সৈন্য দলকে তার সাথে যুদ্ধ করার জন্য বলবে। অতপর তাকে পরাজিত করবে। আর আল্লাহ তা’আলা তার হতে রোমকে পরাজিত করবেন। আর আল্লাহ তা’আলা তার হাত দ্বারাই যুদ্ধ বিগ্রহ দূর করবেন। আর সে সিরিয়ায় অবতরণ করবে।
حدثنا أبو عمر عن
ابن لهيعة عن عبد الوهاب بن حسين عن محمد بن ثابت عن أبيه عن الحارث
عن عبد
الله بن مسعود رضى الله عنه قال
يبايع المهدي سبعة رجال علماء
توجهوا إلى مكة من
أفق شتى على غير ميعاد قد بايع لكل رجل منهم ثلثمائة وبضعة عشر رجلا فيجتمعون بمكة
فيبايعونه ويقذف الله محبته في صدور الناس فيسير بهم وقد توجه إلى الذين بايعوا خيل
السفياني عليهم رجل من جرم فإذا خرج من مكة خلف أصحابه ومشى في إزار ورداء حتى يأتي
الجرمي فيبايع له فيندمه كلب على بيعته فيأتيه فيستقيله البيعة فيقيله ثم يعبأ
جيوشه لقتاله فيهزمه و
يهزم الله على يديه الروم
ويذهب الله على يديه
الفتن
وينزل الشام
পৃষ্ঠা - ১০১৭
হযরত কা’ব রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন যখন তুমি বাইতুল মুকাদ্দাসের খলীফাকে দেখবে। আর তাকে ব্যতীত আরেকজনকে দেখবে তথা দামেস্কের। তখন তুমি তাকে ব্যতীত অন্য কাউকে অনুসরণ করিও না। কেননা সে হবে গাধার বংশধরের থেকেও নিকৃষ্ট।
حدثنا
الوليد بن مسلم عن خير بن محمد الرعيني قال أخبرني راشد مولانا عن تبيع
عن كعب
قال
إذا رأيت خليفة ببيت المقدس
و
آخر دونه يعني بدمشق
فلا تتبع الذي دونه فإنه أضل
من حمار أهله
পৃষ্ঠা - ১০১৮
হযরত আবু হুরাইরা রাযিয়াল্লাহু আনহু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন অতপর বাইতুল মুকাদ্দাস ব্যতীত অন্য যে খলীফা থাকবে তাকে হত্যা করা হবে।
حدثنا الوليد عن بلال العكي عن يحيى بن أبي عمرو عن عبد
الجبار الأزدي
عن أبي هريرة رضى الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال
فيقتل الخليفة الذي ببيت المقدس الذي دونه
পৃষ্ঠা - ১০১৯
হযরত আবু বকর বলেন আমার নিকট আমাদের শাইখগণ বর্ণনা করে বলেন যে. সুফইয়ানী হল ঐ ব্যক্তি যে মাহদী আলাইহিস সালামের নিকট খেলাফত হস্তান্তর করবে।
حدثنا عبد القدوس عن أبي بكر
قال حدثني أشياخنا
قال
السفياني هو الذي يدفع الخلافة إلى المهدي
পৃষ্ঠা - ১০২০
হযরত আরাতাত থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন ছখরী (নামক এক ব্যক্তি) কূফায় প্রবেশ করবে। অতপর তার নিকটে মক্কায় মাহদী আলাইহিস সালামের অবির্ভাবের খবর পৌছবে। অতপর সে কূফা হতে এক সৈন্য দল তার দিকে প্রেরণ করবে। অতপর উক্ত সৈন্য দল যমিনে ধসে যাবে। শুধুমাত্র একজন মাহদী আলাইহিস সালামের সুসংবাদ দানকারী ও সতর্ককারী যে ছখরীকে সতর্ক করবে। সে ব্যতীত সকলেই ধ্বংস হয়ে যাবে। অতপর মাহদী আলাইহিস সালাম মক্কা হতে ও ছখরী কূফা হতে সিরিয়ার দিকে অগ্রসর হবে। তারা কেমন যেন একই বাজির দুটি ঘোড়া। অতপর ছখরী আগে চলে যাবে। অতপর ছখরী সিরিয়া হতে মাহদী আলাইহিস সালামের দিকে একটি সৈন্যদল প্রেরণ করবে। তাদের সাথে মাহদী আলাইহিস সালামের হেজাজে সাক্ষাত হবে। সেখানে অবস্থান করবে। এবং তাকে বলা হবে- তুমি কার্যকর কর। ফলে সে উক্ত পথ (কাজ) অপছন্দ করবে। এবং সে বলবে তুমি ইবনে আ’ম এর নিকট পত্র লিখ। কেননা সে তার বাইয়াত বা অনুগত্যতা ছিন্ন করেছে। আর আমরা নিশ্চই আপনাদের সাথী। অতপর যখন উক্ত পত্র ছখরীর নিকট পৌছবে তখন সে তার জন্য আত্মসমর্পণ করবে এবং তার বাইয়াত গ্রহণ করবে। অতপর মাহদী আলাইহিস সালাম সফর করবেন এমনকি তিনি বাইতুল মুকাদ্দাসে অবতরণ করবেন। আর মাহদী আলাইহিস সালাম সিরিয়ার কোন ব্যক্তির হাতে এক বিঘত পরিমান জায়গাও ছেড়ে দিবেন না। বরং তা তিনি আহলে যিম্মাদের ফিরিয়ে দিবেন। আর সকল মুসলমানদের জিহাদে ফিরিয়ে নেয়া হবে। অতপর তা তিন বছর অবস্থান করবে। অতপর কালবী এক লোক বের হবে। যাকে কিনানা বলা হবে। সে হবে তার কওমের গোষ্ঠিতে তারকার মত। এমনকি সে ছাখরী এর নিকটে আসবে। অতপর বলবে আমরা আপনার নিকট বাইয়াত গ্রহন করবো। এবং আপনাকে সাহায্য করবো। এমনকি যখন আপনি বাদশা হয়ে যাবেন, তখন আমাদের শত্রুদের বাইয়াত করবেন। যাতে আমরা তাদেরকে বের করতে পারি ও তাদের সাথে যুদ্ধ করতে পারি। অতপর সে বলবে কাদের মধ্যে বের হবে? অতপর সে বলবে আপনার থেকে বড় আমেরীর মাতা বাকী থাকবে না। বরং সে আপনার সাথে মিলিত হবে। মোজা ওয়ালা মহিলা আপনার থেকে ভিন্ন হবে না। ক্ষুর (ওয়ালা) নয়। অতপর সে প্রস্থান করবে এবং তার সাথে আমের তার পূর্ণাঙ্গ রূপে তার সাথে প্রস্থান করবে। এমনকি তারা বাইসান নামক স্থানে অবতরণ করবে। আর মহদী তাদের দিকে ঝান্ডা (বাহী দল) নিয়ে তাদের দিকে আসবে। আর মহদীর সময়ে সব থেকে বড় ঝান্ডাবাহী দল হবে একশত লোক বিশিষ্ট। অতপর তারা ইবরাহীমের ফাছূরে তারা অবতরণ করবে। অতপর কালব, তার অশ্ব, তার ঘোড়া, তার তার পশু কাতার দিয়ে দাড়াবে। অতপর যখন দুটি ঘোড়া অন্যের বিপদে আনন্দে উৎফুল্ল হবে তখন কালব তার পিছনের দিকে পালায়ন করবে। এবং ছখরীকে পাকড়াও করা হবে। অতপর তাকে যমিনে কিনসিয়ার নিকটে পরিস্কার প্রতিবাদকারীর উপর যবাহ করা হবে। যেটা বতনে ওয়াদীতে অবস্থিত। যেটা তূরে যাইনা অভ্যন্তরে ব্রিজের দিকে অবস্থিত। যেটা ওয়দীর ডান দিকে অবস্থিত। যেটা যমিনে পরিস্কার প্রতিবাদকারীর উপর অবস্থিত। উহার উপর যবাহ করা হবে যেমন নাকি ছাগল যবাহ করা হয়। আর প্রকৃত ধোকাবাজ হল ঐ ব্যক্তি যে, কালবের দিনে ধোকা দিবে। এমনকি কুমারী দাসীদেরকে নয় দিরহামের বিনিময়ে বিক্রি করা হবে।
حدثنا الحكم بن نافع عن جراح عن أرطاة قال يدخل
الصخري
الكوفة ثم يبلغه ظهور المهدي
بمكة
فيبعث إليه من الكوفة بعثا فيخسف به
فلا ينجوا منهم إلا بشير إلى المهدي ونذير
ينذر الصخري
.
فيقبل المهدي من مكة والصخري من الكوفة نحو الشام كانهما فرسا رهان
فيسبقه الصخري فيقطع بعثا آخر من الشام إلى المهدي فيلقون المهدي بأرض الحجاز فيقيم
بها ويقال له انفذ فيكره المجاز ويقول أكتب إلى ابن عمي فإن يخلع طاعته فأنا صاحبكم
فإذا وصل الكتاب
إلى الصخري سلم له
وبايع و
سار المهدي حتى ينزل بيت المقدس
فلا يترك المهدي بيد رجل من الشام فترأ من
الأرض إلا ردها على أهل الذمة ورد المسلمين جميعا إلى الجهاد
فيمكث في ذلك ثلاث
سنين
ثم
يخرج رجل من كلب يقال له كنانة
بعينه كوكب في رهط من قومه حتى يأتي الصخري
فيقول بايعناك ونصرناك حتى إذا ملكت بايعت عدونا لنخرجن فلنقاتلن فيقول فيمن
أخرج
فيقول لا يبقى عامرية أمها أكبر منك إلا لحقتك لا يتخلف عنك ذات خف ولا
ظلف فيرحل وترحل معه عامر بأسرها حتى ينزل بيسان ويوجه إليهم المهدي راية
وأعظم
راية في زمان المهدي مائة رجل
فينزلون على فاثور إبراهيم فتصف كلب خيلها وإبلها
وغنمها فإذا تشامت الخيلان ولت كلب أدبارها وأخذ
الصخري فيذبح
على الصفا المعترضة
على وجه الأرض عند الكنيسة التي في بطن الوادي على طرف درج طور زيتا القنطرة التي
على يمين الوادي على الصفا المعترضة على وجه الأرض عليها يذبح كما تذبح الشاة
فالخايب من خاب يوم كلب حتى تباع الجارية العذراء بثمانية دراهم
পৃষ্ঠা - ১০২১
হযরত আরতাত হতে বর্ণিত যে, তিনি বলেন তার অনুগত্যের সপথ করবে। অতপর মহদী মক্কার দিকে ফিরে আসবে। সেখানে তিন বছর থাকবে। অতপর কালব থেকে এক ব্যক্তি বের হবে। অতপর যে ব্যক্তি আরমে কারহাতে থাকবে সে বের হবে। অতপর সে বাইতুল মুকাদ্দাসে বার হাজার লোক নিয়ে মাহদী আলাইহিস সালামের দিকে সফর করবে। অতপর সে সুফইয়ানীকে গ্রেফতার করবে এবং বাবে জিরানের উপর তাকে হত্যা করবে।
حدثنا
الحكم بن نافع عن جراح عن أرطاة قال يبايعه ثم
يعود المهدي إلى مكة ثلاث سنين
ثم
يخرج رجل من كلب فيخرج من كان في أرض أرم كرها فيسير إلى المهدي إلى بيت المقدس في
اثني عشر ألفا فيأخذ السفياني فيقتله على باب جيرون
سيرة المهدي وعدله وخصب
زمانه