আল ফিতন

بدؤ فتنة الشام

পৃষ্ঠা - ৬৭৬
সাহাবী হযরত আবু হুরায়রা রাযিঃ থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, চতূর্থ ফিৎনা হচ্ছে, অন্ধকার অন্ধত্বপূর্ন ফিৎনা, যা সমুদ্রের ঢেউয়ের ন্যায় উত্তাল হয়ে আসবে, আরব অনারবের কোনো ঘর বাকি থাকবেনা, প্রত্যেক ঘরেই উক্ত ফিৎনা প্রবেশ করবে। যদ্বারা তারা লাঞ্ছিত অপদস্ত হয়ে যাবে। যে ফিৎনাটি শাম দেশে চক্কর দিতে থাকলেও রাত্রিযাপন করবে ইরাকে। তার হাত পা দ্বারা আরব ভুখন্ডের ভিতরে বিচরন করতে থাকবে। উক্ত ফিৎনা এ উম্মতের সাথে চামড়ার সাথে চামড়া মিশ্রিত হওয়ার ন্যায় মিশ্রিত হয়ে যাবে। তখন বালা মুসিবত এত ব্যাপক ও মারাত্নক আকার ধারন করবে যদ্বারা মানুষ ভালো খারাপ নির্নয় করতে সক্ষম হবেনা। ঐ মুহুর্তে কেউ উক্ত ফিৎনা থামানোর ও সাহস রাখবেনা। একদিকে একটু শান্তির সুবাতাস বইলেও অন্যদিকে তীব্র আকার ধারন করবে। সকালে কেউ মুসলমান থাকলেও সন্ধা হতে হতে সে কাফের হয়ে যাবে। উক্ত ফিৎনা থেকে কেউ বাঁচতে পারবেন, কিন্তু শুধু ঐ লোক বাঁচতে পারে, যে সমুদ্রে ডুবন্ত ব্যক্তির ন্যায়। করুন সুরে আকুতি জানাতে থাকে। সেটা প্রায় বারো বৎসর পর্যন্ত স্থায়ী থাকবে। এক পর্যায়ে সকলের কাছে সবকিছু স্পষ্ট হয়ে উঠবে। ইতোমধ্যে ফুরাত নদীতে স্বর্নের একটি ব্রিজ প্রকাশ পাবে। যা দখল করার জন্য সকলে যুদ্ধে জড়িয়ে যাবে এবং প্রতি নয় জনের সাতজন মারা পড়বে।
قال محمد بن مهاجر
وحدثني بن ميمون عن صفوان بن عمرو
عن أبي هريرة رضى الله عنه قال
الفتنة الرابعة عمياء مظلمة تمور مور
البحر لا يبقى بيت من العرب والعجم إلا ملأته ذلا وخوفا تطيف بالشام وتعشى بالعراق
وتخبط بالجزيرة بيدها ورجلها تعرك الأمة فيها عرك الأديم ويشتد فيها البلاء حتى
ينكر فيها المعروف ويعرف فيها المنكر لا يستطيع أحد يقول مه مه ولا يرقعونها من
ناحية إلا تفتقت
من ناحية يصبح الرجل فيها مؤمنا ويمسي كافرا ولا ينجو منها
إلا من دعا كدعاء الغرق في البحر
تدوم إثنى عشر عاما
تنجلي حين
تنجلي وقد إنحسرت
الفرات عن جبل من ذهب
فيقتلون عليها حتى تقتل من كل تسعة سبعة