আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة سبع ومائة

ممن توفي فيها من الأعيان

ممن توفي فيها من الأعيان

ممن توفي فيها من الأعيان

ممن توفي فيها من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭৬৫১

কুটনাবা আমার প্রেমাসক্তিকে বৃদ্ধি করেছে আর নিষেধকারীদের আধিক্য আমার প্রেম
অবিচলত ড়াবৃদ্ধি করেছে ৷

অন্য স্থানে তার এই পঙক্তিদ্বয় উদ্ধৃত হয়েছে
৮া-৷চুষ্লোঃ ঞ এ্যা

আমি তাকে বললাম, হে আয্যা! সকল ৰিপদই এমন যে একদিন যদি প্রাণ তাতে ন্থিত
হয়, তখন তা সহজ হয়ে যায় ৷

আয্যা আমাদের যে মানহানি ঘটিয়েছে তা তার জন্য সহজ ও স্বাচ্ছন্দময় হোক ৷
এছাড়াও প্রজ্ঞাপুর্ণ কয়েকটি পঙক্তি রয়েছে

যে ব্যক্তি তার বন্ধু থেকে এবং বন্ধুর কিছু মন্দ স্বভাব থেকে চক্ষু বন্ধ করবে না, সে
বন্ধুহীনত ৷র আফসুস নিয়েই মারবে ৷


আর যে অন্যের প্রতিটি পদস্থালনের অনুসরণ করবে, সে তা পাবে ৷ কিন্তু কালের আবর্তে
তার কোন সঙ্গী থাকবে না ৷

ঐতিহাসিকগণ উল্লেখ করেছেন যে, (একবার) বানু হাজির ইবন আবদুল্লাহ্ ইবন গিফারের
এক সদস্য জাযীল ইবন হাফসের কন্যা উম্মু আমর আয্যাহ কোন এক যুলমের অভিযোগ নিয়ে
আবদুল মালিক ইবন মারওয়ানের দরবারে উপস্থিত হলো ৷ আবদুল মালিক তাকে বলেন, আমি
তোমার এ ব্যাপারে ফায়সালা করব না ৷ যতক্ষণ না তুমি কুছায়য়িরের কয়েকটি পঙ্ক্তি আমাকে
আবৃত্তি করে শোনাবে ৷ সে বলল, কুছায়য়িরের কোন কবিতা আমি মৃখস্থু করি না ৷ তবে আমি
লোকদেরকে তার সম্পর্কে বলতে শুনেছি যে, সে আমার ব্যাপারে এই পঙক্তিগুলি আবৃত্তি
করেছে :
আমার জানা সকল ঋণগ্নহীত৷ তার ঋণ আদায় করেছে আর আযযার প্রাপক উপেক্ষিত ৷

এই পঙক্তি শুনে আবদুল মালিক বলেন, এ প্রসঙ্গে আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করছি না ৷
তুমি আমাকে তার নিম্নোক্ত পঙক্তিমালা আবৃত্তি করে গােনাও


শ্ ; ষ্ ;


তার দাবী তাকে ছেড়ে আসার পর আমি বদলে গিয়েছি ৷ হে আযযাৰু কে আছে পৃথিবীতে
যে বদলায় না ৷

আমার দেহ বদলে গেছে ৷ কিন্তু তোমার ভালবাসা যেমন জ্জি তেমনি রয়ে গেছে ৷ কিন্তু
সম্পর্কে কেউ তোমাকে অবহিত করেনি ৷


إِذَا وَصَلَتْنَا خُلَّةٌ كَيْ تُزِيلَنَا ... أَبَيْنَا وَقُلْنَا الْحَاجِبِيَّةُ أَوَّلُ فَقَالَ: بِأَبِي أَنْتِ وَأُمِّي، أَقْصَرِي عَنْ ذِكْرِهَا وَاسْمَعِي مَا أَقُولُ. ثُمَّ قَالَ: هَلْ وَصْلُ عَزَّةَ إِلَّا وَصْلُ غَانِيَةٍ ... فِي وَصْلِ غَانِيَةٍ مِنْ وَصْلِهَا بَدَلُ قَالَتْ: فَهَلْ لَكَ فِي الْمُجَالَسَةِ؟ قَالَ: وَمَنْ لِي بِذَلِكَ؟ قَالَتْ: فَكَيْفَ بِمَا قُلْتَ فِي عَزَّةَ؟ فَقَالَ: أُقْلِبُهُ فَيَتَحَوَّلُ لَكِ. قَالَ: فَسَفَرَتْ عَنْ وَجْهِهَا وَقَالَتْ: أَغَدْرًا وَتَنَكُاثًا يَا فَاسِقُ؟ ! وَإِنَّكَ لَهَاهُنَا يَا عَدُوَّ اللَّهِ. فَبُهِتَ وَأَبْلَسَ، وَلَمْ يَنْطِقْ وَتَحَيَّرَ وَخَجِلَ، ثُمَّ قَالَتْ: قَاتَلَ اللَّهُ جَمِيلًا حَيْثُ يَقُولُ: لَحَا اللَّهُ مَنْ لَا يَنْفَعُ الْوُدُّ عِنْدَهُ ... وَمَنْ حَبْلُهُ إِنْ مُدَّ غَيْرُ مَتِينِ وَمَنْ هُوَ ذُو وَجْهَيْنِ لَيْسَ بِدَائِمٍ ... عَلَى الْعَهْدِ حَلَّافٌ بِكُلِّ يَمِينِ ثُمَّ شَرَعَ كُثَيِّرٌ يَعْتَذِرُ وَيَتَنَصَّلُ مِمَّا وَقَعَ مِنْهُ، وَيَقُولُ فِي ذَلِكَ الْأَشْعَارَ ذَاكِرًا وَآثِرًا. وَقَدْ مَاتَتْ عَزَّةُ بِمِصْرَ فِي أَيَّامِ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مَرْوَانَ وَزَارَ كُثَيِّرٌ قَبْرَهَا وَرَثَاهَا، وَتَغَيَّرَ شِعْرُهُ بَعْدَهَا، فَقَالَ لَهُ قَائِلٌ: مَا بَالُ شِعْرِكَ تَغَيَّرَ، وَقَدْ قَصَّرَتْ فِيهِ؟ فَقَالَ: مَاتَتْ عَزَّةُ فَلَا أَطْرَبُ، وَذَهَبَ الشَّبَابُ فَلَا أَعْجَبُ، وَمَاتَ عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مَرْوَانَ فَلَا أَرْغَبُ، وَإِنَّمَا الشِّعْرُ عَنْ هَذِهِ الْخِلَالِ. وَكَانَتْ وَفَاتُهُ وَوَفَاةُ عِكْرِمَةَ فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ، وَلَكِنْ فِي سَنَةِ خَمْسٍ وَمِائَةٍ،