ثم دخلت سنة ست وتسعين
ذكر سبب مقتل قتيبة بن مسلم
পৃষ্ঠা - ৭৫০৬
শো১া
আয্দ গোত্র আসে তার ঝাণ্ডা তলে রয়েছে বিরটি সাম্রাজ্য এবং লাল মৃত্যু ৷
আমাদের শক্তি ও প্রতাপেই নবী মুহাম্মদ (সা) বিজয় লাভ ক্বেছেন এবং আমাদের
শক্তিতেই দামেশকেৱ সিংহাসন সুস্থির রয়েছে ৷
ইবন জারীর এই কবিতাকে অতি বিশদ্ভাবে উল্লেখ করেক্কছা এবং আরও বহু কবিতা
পঙ্ক্তি উল্লেখ করেছেন ৷ ইবন খাল্লিকান বলেন, করি জারীর কুতায়বা ইবন মুসলিমেৱ
শোকগথাে রচনা করেছেন ৷ মহান আল্লাহ্ কুতায়বাকে রহম বব্রুন, তার সাথে উদার ও মহৎ
আচরণ করুন, তাকে সম্মানিত আশ্রয় দান করুন এবং ক্ষমা করুন ৷
আর্মীর ইবন ঘুসলিমকে হত্যা করে তোমরা অনুতপ্ত হয়েছ আর যখন তোমরা মহান
, অন্মোহুর সম্মুখীন হবে, আর আরও অনুতপ্ত হরে ৷
“ ষ্
:তার নেতৃত্বের যুদ্ধাভিষানে €তামরা পনীমত লাভ করতে কিন্তু আজ তোমরা যে শত্রুর
সাক্ষাৎ পারে তাদের গনীম্তে পরিণত হয়ে ৷
তবে তিনি তো জান্নাতের হ্রদের সান্নিধ্যে পৌছে গেছেন ৷ আর তোমরা অচিরেই
জাহান্নামের্ মহাৰিপদে আবদ্ধ হবে ৷
ইবন খাল্লিকান বলেন, তার ছেলে ও বংশধরদের অনেকে বিভিন্ন নগরের প্রশাসকের
দায়িত্ব লাভ করেন ৷ এদের মধ্যে “উমর ইবন সাঈদ ইবন কুতায়বা ইবন মুসলিম অন্যতম ৷
ইনি ছিলেন বদান্য ও প্রশং সাভাজন ৷ তার মৃত্যু হলে করি আবু আমর আশজা ইবন আমর
আসসুলামী আলু মুররী যিনি বসরার অধিবাসী ছিলেন, তিনি একটি শোকগথো রচনা করেন ৷
তিনি আবৃত্তি কারন :
ইবন সাঈদ মৃত্যুবরণ করেছেন এমন অবস্থায় যে, সকল স্থানে তার প্ৰশংসাকারী
বিদ্যমান ৷
ট্র৩ স্
সমাধি প্রস্তর তাকে অদৃশ্য করার পুর্বে আমি জানতে পারিনি মানুষের প্রতি তার দান ও
অনুগ্রহ কী পরিমাণ ৷
তিনি আজ’ তুগর্ভের এক সংকীর্ণ সমাধিতে শায়িত অথচ তার জীবদ্দশায় বিশাল
জলভাগও ছিল সংকীর্ণ ৷
وَقَالَ الْقَاضِي ابْنُ خَلِّكَانَ: وَقَالَ جَرِيرٌ فِي قُتَيْبَةَ بْنِ مُسْلِمٍ رَحِمَهُ اللَّهُ وَسَامَحَهُ:
نَدِمْتُمْ عَلَى قَتْلِ الْأَغَرِّ ابْنِ مُسْلِمٍ ... وَأَنْتُمْ إِذَا لَاقَيْتُمُ اللَّهَ أَنْدَمُ
لَقَدْ كُنْتُمُ مِنْ غَزْوِهِ فِي غَنِيمَةٍ ... وَأَنْتُمْ لِمَنْ لَاقَيْتُمُ الْيَوْمَ مَغْنَمُ
عَلَى أَنَّهُ أَفْضَى إِلَى حُورِ جَنَّةٍ ... وَتُطْبِقُ بِالْبَلْوَى عَلَيْكُمْ جَهَنَّمُ
قَالَ: وَقَدْ وَلِيَ مِنْ أَوْلَادِهِ وَذُرِّيَّتِهِ جَمَاعَةٌ الْإِمْرَةَ فِي الْبُلْدَانِ، فَمِنْهُمْ عَمْرُو بْنُ سَعِيدِ بْنِ سَلْمِ بْنِ قُتَيْبَةَ بْنِ مُسْلِمٍ، وَكَانَ جَوَادًا مُمَدَّحًا، رَثَاهُ حِينَ مَاتَ أَبُو عَمْرٍو أَشْجَعُ بْنُ عَمْرٍو السُّلَمِيُّ الرِّقِّيُّ نَزِيلُ الْبَصْرَةِ بِقَوْلِهِ:
مَضَى ابْنُ سَعِيدٍ حِينَ لَمْ يَبْقَ مَشْرِقٌ ... وَلَا مَغْرِبٌ إِلَّا لَهُ فِيهِ مَادِحُ
وَمَا كُنْتُ أَدْرِي مَا فَوَاضِلُ كَفِّهِ ... عَلَى النَّاسِ حَتَّى غَيَّبَتْهُ الصَّفَائِحُ
وَأَصْبَحَ فِي لَحْدٍ مِنَ الْأَرْضِ ضَيِّقٍ ... وَكَانَتْ بِهِ حَيًّا تَضِيقُ الصَّحَاصِحُ
سَأُبْكِيكَ مَا فَاضَتْ دُمُوعِي فَإِنْ تَغِضْ ... فَحَسْبُكَ مِنِّي مَا تُجِنُّ الْجَوَانِحُ