আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ست وتسعين

ترجمة الوليد بن عبد الملك وذكر وفاته

পৃষ্ঠা - ৭৪৯৫

’ন্,ৰু ,;১’,”,টু’১ছু ট্রা৷ ৷
কিন্তু সীমালঙ্ঘন করার পর কেউ তাওবা করলে ও নিজেকে সংশোধন করলে আল্লাহ তার
প্রতি ক্ষমাপরায়ণ হবেন ৷ আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু (৫ং ৩৯) ৷
কিন্তু যে পুৎমৈথুনের শিকার শৈশবের চেয়ে বয়ঃপ্রাপ্ত অবস্থায় আরও বেপরওয়া হয়ে উঠে,
তার তাওবা দুঃসাধ্য, অসম্ভব ৷ কোন বিশুদ্ধ তাওবা কিংবা তার অতীত পাপকর্ম মােচনকারী
কোন লেক আমলের সে উপযুক্ত হবে এ সম্ভাবনাও সদুরপরাহত ৷ উপরন্তু তার বেঈমান অবস্থায়
মৃত্যুর আশঙ্কা বিদ্যমান ৷ যেমন বহুজনের ভাগ্যে ঘটেছে ৷ যারা তাদের এই সকল ,
পাপপঙ্কিলতাসহ মৃত্যুবরণ করেছে ৷ দুনিয়া ত্যাগের পুর্বে তা হতে পবিত্রত৷ অর্জন করতে
পারেনি ৷ আর কারও কারও নিকৃষ্টতম মৃত্যু ঘটেছে এমনকি এই পাপাসক্তি তাকে অমাদ্ভনীিয়
মহাপাপ শিরকে নিপতিত করেছে ৷ আর পুৎমৈথুনে অভ্যস্ত এবৎ অন্যান্য যৌন বিকারগ্রস্তদের
বহু ঘটনা রয়েছে যার উল্লেখ এ পরিচ্ছেদের কলেবর বৃদ্ধি করবে ৷ আমাদের উদ্দেশ্য একথা
বর্ণনা করা যে, পাপাসক্তি, অবা ধ্যতা, প্রবৃত্তিপরায়ণত৷ বিশেষত যৌন প্রবৃত্তি মানুষকে মৃত্যুকালে
শয়তড়ানের সহযােগীরুপে অপদন্থতার শিকার করে ৷ ফলে ঈমানের দুর্বলত্বার সাথে সে যখন
এই অপদস্থতার শিকার হয়, তখন তা তাকে মন্দ পরিণতি বা ঈমানশুন্য মৃত্যুর শিকারে
পরিণত করে ৷ আল্লাহ
তো মানুষের জন্য মহাপ্রতারক (২৫০ : ২৯) ৷ ’
এমনকি পুৎমৈথুনে লিপ্ত হয়নি এমন অনেকেও ঈমানশুন্য মৃত্যুর করলে পতিত হয়েছে,
যায়৷ এর চেয়ে লঘুপারুপ জড়িত ছিল ৷ আর ঈমানহীন মৃত্যু হতে মহান আল্লাহ আমাভ্রুদ্যা আশ্রয়
দান করুন যে পতিত হবে না আল্লাহর সাথে যার ভিতরের ও বাইরের সম্পর্ক ঠিক আছে,
বিশুদ্ধ আছে এবৎ যে তার কথায় ও কাজে সর্ত্যপন্থী ৷ কেননা, এটা অশ্রুতপুর্ব যেমন আবদুল
হক আল-ইশবীলী (সেভিলীয়) উল্লেখ করেছেন ৷ আসলে ঈমানহীন মৃত্যু তার ভাগ্যে ঘটে, যার
অভ্যন্তরের আকীদা ও সকল বাহ্যিক আমল নষ্ট হয়ে গেছে এবৎ নির্দিধায় সে কবীরা গুনাহে
ণ্ লিপ্ত এবং অপরাধ সং ×ঘটনে দুঃসাহসী ৷ আর কখনও তার এ অবস্থা প্ৰচল হয়ে দেখা দেয় এবং
তাওবার পুর্বে তার মৃত্যু এসে উপস্থিত হয় ৷
সারকথা এই যে, পুৎমৈথুন হলো মহা অনাচাৱ ও জঘন্যতম পাপাচার ৷ পুর্ববর্তী আরবাদ্যা
মাঝে এর কোন পরিচয়, প্রচলন ছিল না ৷ যেমন, একাধিক নির্ভরযোগ্য আরব ঐতিহাসিক তা
উল্লেখ করেছেন ৷ এ কারণেই ওয়ালীদ ইবন আবদুল মালিক বলেছেন, যদি না আল্লাহ তা আলা
আমাদেরকে লুত আলায়হিস সালামের সম্প্রদায়ের কাহিনী বর্ণনা করতেন, তাহলে আমি ধারণা
করতে পারতাম না যে, কোন পুরুষ অন্য পুরুষে উপগত হতে পারে ৷ হযরত ইবন আব্বাস
(রা) বর্ণিত হাদীসে আছে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ

হু; হুাদ্বু£৬ন্থ, ৷ , ৰুা৬ান্দ্বু ৷ ৷,৬,ণ্ ৬টু’৷ ণ্ট্রু,’ও ড্রু’৬’৬ র্টুপু£ট্রঠু হুটু’৬’:ংাপুর্মু , ;,ন্,
“তোমরা যাদেরকে লুত সম্প্রদায়ের কমে লিপ্ত দেখবে তাদের কর্তা’ ও কৃত’ উভয়কে
হত্যা করবে ৷” সুনান সৎকলকগণ হাদীসখানি রিওয়ায়াত করেছেন এবং ইবন হিবৃবান ও
অন্যরা তাকে বিশুদ্ধ আখ্যা দিয়েছেন ৷ পুৎমৈথুনকারীকে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলায়ইি ওয়া
সাল্লাম তিনবার অভিশাপ করেছেন ৷ আর এই পাপ ছাড়া অন্য কোন পাপকাজে তিনি তিনবার
অভিশাপ করেননি ৷ উপরন্তু, এ ক্ষেত্রে তিনি কর্তা’ ও কৃত’ উভয়কে হত্যা করার নির্দেশ ,


كُلِّ ثَلَاثٍ. وَقِيلَ: فِي كُلِّ سَبْعٍ. قَالَ: وَكَانَ يَقْرَأُ فِي شَهْرِ رَمَضَانَ سَبْعَ عَشْرَةَ خَتْمَةً. قَالَ إِبْرَاهِيمُ، رَحِمَهُ اللَّهُ: الْوَلِيدُ! وَأَيْنَ مِثْلُهُ؟ بَنَى مَسْجِدَ دِمَشْقَ وَكَانَ يُعْطِينِي قِصَاعَ الْفِضَّةِ، فَأُقَسِّمُهَا عَلَى قُرَّاءِ بَيْتِ الْمَقْدِسِ. وَرَوَى ابْنُ عَسَاكِرَ بِإِسْنَادٍ رِجَالُهُ كُلُّهُمْ ثِقَاتٌ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ بْنِ جَابِرٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: خَرَجَ الْوَلِيدُ يَوْمًا مِنَ الْبَابِ الْأَصْغَرِ، فَرَأَى رَجُلًا عِنْدَ الْمِئْذَنَةِ الشَّرْقِيَّةِ يَأْكُلُ شَيْئًا، فَأَتَاهُ فَوَقَفَ عَلَيْهِ فَإِذَا هُوَ يَأْكُلُ خُبْزًا وَتُرَابًا، فَقَالَ لَهُ: مَا حَمَلَكَ عَلَى هَذَا؟ قَالَ: الْقُنُوعُ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ. فَذَهَبَ إِلَى مَجْلِسِهِ، ثُمَّ اسْتَدْعَى بِهِ، فَقَالَ: إِنْ لَكَ لَشَأْنًا، فَأَخْبِرْنِي بِهِ وَإِلَّا ضَرَبْتُ الَّذِي فِيهِ عَيْنَاكَ. فَقَالَ: نَعَمْ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، كُنْتُ رَجُلًا جَمَّالًا، فَبَيْنَمَا أَنَا أَسِيرُ مِنْ مَرْجِ الصُّفَّرِ قَاصِدًا إِلَى الْكُسْوَةِ إِذْ زَرَتَنِي الْبَوْلُ، فَعَدَلْتُ إِلَى خَرِبَةٍ لِأَبُولَ، فَإِذَا سَرَبٌ فَحَفَرْتُهُ فَإِذَا مَالٌ صَبِيبٌ، فَمَلَأْتُ مِنْهُ غَرَائِرِي، ثُمَّ انْطَلَقْتُ أَقُودُ بِرَوَاحِلِي، وَإِذَا بِمِخْلَاةٍ مَعِي فِيهَا طَعَامٌ فَأَلْقَيْتُهُ مِنْهَا، وَقُلْتُ: إِنِّي سَآتِي الْكُسْوَةَ، وَرَجَعْتُ إِلَى الْخَرِبَةِ، لِأَمْلَأَ تِلْكَ الْمِخْلَاةَ مِنْ ذَلِكَ الْمَالِ، فَلَمْ أَهْتَدِ إِلَى الْمَكَانِ بَعْدَ الْجَهْدِ فِي الطَّلَبِ، فَلَمَّا أَيِسْتُ رَجَعْتُ إِلَى الرَّوَاحِلِ فَلَمْ أَجِدْهَا وَلَمْ أَجِدِ الطَّعَامَ، فَآلَيْتُ عَلَى نَفْسِي أَنِّي لَا آكُلُ إِلَّا خُبْزًا وَتُرَابًا. قَالَ: فَهَلْ لَكَ عِيَالٌ؟ قَالَ: