আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ست وتسعين

ترجمة الوليد بن عبد الملك وذكر وفاته

পৃষ্ঠা - ৭৪৯৪


ৰ্ৰোরও খুজে পেলাম না ৷ তখন আমি নিজের লােভের প্রায়শ্চিত্তস্বরুপ৷ শান্তির জন্য এই শপথ
করলাম (যতদিন জীবিত থাকর) আমি সব সময় রুচি ও মাটি ছাড়া আর কিছু পরে না ৷
একথা শোনার পর খলীফা তাকে বললেন, তোমার কি পোষ্য পরিজন আছে ? সে বলল জী
হ্যা তখন খলীফা তার জন্য বায়ভুল সাল হতে ভাতা নির্ধারণ করে দিলেন ৷
ইবন জারীৱ বলেন, আমরা জানতে পেয়েছি যে, (লোকটির) ঐ সকল বাহন পথ চলে
বায়তুং৷ সালে এসে পৌছেছিল ৷ তখন বায়তৃল মাসের প্রহরী তা গ্রহণ করে তা সেখানে
সংরক্ষণ করেছিল ৷ বর্ণিত আছে, ওয়ালীদ তাকে বলেছিলেন তোমার আহরিত সেই সম্পদ
আমাদের কাছে পৌছেছে ৷ যাও গিয়ে তোমার উটগুলো নিয়ে যাও ৷ এছাড়া একথাও বর্ণিত
আছে যে, তিনি তাকে সেই সম্পদের একাংশ দিয়েছিলেন যা তার ও তার পােষ্যপরিজানর
খোরাকের জন্য পর্যাপ্ত ছিল ৷ নুমায়র ইবন আবদুল্লাহ্ আশৃশানানী তার পিতা হতে বর্ণনা
করেন ৷ তিনি বলেন, একবার ওয়ালীদ ইবন আবদুল মালিক বলেন, মহান আল্পাহ্ যদি পবিত্র
কুরআনে লুত সম্প্রদায়ের উল্লেখ না করতেন, তাহলে আমার এ ধারণা হতো না যে, কোন
পুরুষ অন্য পুরুষের সাথে এই কাজ করতে পারে ৷
আল-বিদায়ার গ্রন্থকার বলেন, খলীফ্৷ ওয়ালীদ একথা দ্বারা এই কুৎসিত ও জঘন্য স্বভাব
এবং নিন্দনীয় অশ্লীল কর্ম হতে নিজের নিঃসষ্পর্কতার কথা ঘোষণা করেছেন ৷ আর এই
কুকর্মের কারণে আল্পাহ্ তা জানা লুত সম্প্রদায়কে বিভিন্ন প্রকার শান্তি প্রদান করেছেন এবং
এমনসব দৃষ্টাত্তমুলক আযাবে পা কড়াও করেছেন তার নযীর পুর্ববর্তী কোন সম্প্রদায়ের ইতিহাসে
নেই ৷ আর এটা হলো পুৎমৈথুন যার শিকার হয়েছে বহুসংখ্যক রাজা-বাদশাহ, আমীব-উমাবা ,
ব্যবসায়ী, সাধারণ লোক, লিখক, ফিকাহবিদ, কাষী ও অন্যরা ৷ তবে আল্পাহ্ পাক যাদেরকে
রক্ষা করেছেন তাদের কথা ভিন্ন ৷ পুৎমৈথুনের ক্ষতি ও অপকার গণনা করে শেষ করা যায় না ৷
এ কারণেই এই কুকর্মে লিপ্তদের জন্য বিভিন্ন প্রকার শান্তি নির্ধারণ করা হয়েছে ৷ পুৎমৈথুনের
শিকার হওয়ার চেয়ে নিহত হওয়া গ্রেয় ৷ কেননা, তা তাকে এমন বিকৃতরুচির শিকার করে
যার কোন সংশোধন প্রত্যাশা করা যায় না ৷ তবে যদি মহান আল্লাহ কারও সংশোধন চান
তাহলে তা ব্যতিক্রম ৷ কাণ্ডেইি, প্রত্যেকের কর্তব্য হলো আপন সন্তানদের শৈশবে ও কৈশরে
াপুৎমৈথুনের অভিশাপ হতে রক্ষা করা এবং মহান আল্লাহর রাসুলের যবানে অভিপপ্ত এই সকল
শয়তানের সাহচর্ষ হতে বাচিয়ে রাখা ৷ আল্লাহ তা জানা সকলকে হিফাযাত করুন ৷ আমীনা
এ ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে যে, পুৎমৈথুনের শিকার ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশের উপযুক্ত
কিনা? তবে এ ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত বা রায় হলো পুৎ মৈথুনের শিকার ব্যক্তি যদি বিশুদ্ধরুপে
খাটি তাওবা করে এবং আল্লাহ্ভিমুখিতা ও সংশোধনপ্ৰাপ্ত হয়, তার পাপসমুহকে পুণ্য দ্বারা
পরিবর্ত্য৷ করে নেয়, বিভিন্ন প্রকার বন্দেগী ও আনুগত্য দ্বারা নিজেকে তা হতে পবিত্র করে নেয়
এবং পরবর্তীতে স্বীয় দৃষ্টি অবনত রাখে, লজ্জান্থালের হিফাযত করে এবং স্বীয় প্রতিপালকেৱ
সাথে নিজের আচরণকে একান্ত ও একনিষ্ঠ করে নেয়, তাহলে ইনশাআল্লাহ্ সে ক্ষমাপ্রাপ্ত হবে
এবং জান্নাতবাসী হবে ৷ কেননা, আল্লাহ্ তার দিকে প্রত্যাবর্ত্যব্ক্তকারীদের পাপ ক্ষমা করে
থাকেন
চু,পুৰুপুঞ্জো ছু; ;াদ্বুণ্,ভ্রুংষ্ ;;; ;,fl ;,;,
আর যারা নিবত্ত না হয়, তার যালিম, (৪৯ং ১১)


عَلَيْهِ سَأَلَهُ مَاذَا سَمِعَ فِي أَشْرَاطِ السَّاعَةَ؟ كَمَا تَقَدَّمَ فِي تَرْجَمَةِ أَنَسٍ، وَسَمِعَ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيِّبِ، وَحَكَى عَنِ الزُّهْرِيِّ وَغَيْرِهِ. وَقَدْ رُوِيَ أَنَّ عَبْدَ الْمَلِكِ أَرَادَ أَنْ يَعْهَدَ إِلَيْهِ ثُمَّ تَوَقَّفَ; لِأَنَّهُ لَا يُحْسِنُ الْعَرَبِيَّةَ، فَجَمَعَ الْوَلِيدُ جَمَاعَةً مِنْ أَهْلِ النَّحْوِ عِنْدَهُ فَأَقَامُوا سَنَةً، وَقِيلَ: سِتَّةَ أَشْهُرٍ. فَخَرَجَ يَوْمَ خَرَجَ أَجْهَلَ مِمَّا كَانَ، فَقَالَ عَبْدُ الْمَلِكِ: قَدْ أُجْهِدَ وَأُعْذِرَ. وَقِيلَ: إِنَّ أَبَاهُ عَبْدَ الْمَلِكِ أَوْصَاهُ عِنْدَ مَوْتِهِ، فَقَالَ لَهُ: لَا أَلْفَيَنَّكَ إِذَا مِتُّ، تَجْلِسُ تَعْصِرُ عَيْنَيْكَ، وَتَحِنُّ حَنِينَ الْأَمَةِ، وَلَكِنْ شَمِّرْ وَائْتَزِرْ وَدَلِّنِي فِي حُفْرَتِي وَخَلِّنِي وَشَأْنِي، وَادْعُ النَّاسَ إِلَى الْبَيْعَةِ; فَمَنْ قَالَ بِرَأْسِهِ هَكَذَا فَقُلْ بِسَيْفِكَ هَكَذَا. وَقَالَ اللَّيْثُ: وَفِي سَنَةِ ثَمَانٍ وَسَبْعَيْنِ غَزَا الْوَلِيدُ بِلَادَ الرُّومِ، وَفِيهَا حَجَّ بِالنَّاسِ أَيْضًا. وَقَالَ غَيْرُهُ: غَزَا فِي الَّتِي قَبْلَهَا، وَفِي الَّتِي بَعْدَهَا بِلَادَ مَلَطْيَةَ وَغَيْرَهَا. وَكَانَ نَقْشُ خَاتَمِهِ: أُؤْمِنُ بِاللَّهِ مُخْلِصًا. وَقِيلَ: كَانَ نَقْشُهُ: يَا وَلِيدُ إِنَّكَ مَيِّتٌ. وَيُقَالُ: إِنَّ آخِرَ مَا تَكَلَّمَ بِهِ: سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ. وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ بْنُ أَبِي عَبْلَةَ: قَالَ لِي الْوَلِيدُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ يَوْمًا: فِي كَمْ تَخْتِمُ الْقُرْآنَ؟ قُلْتُ: فِي كَذَا وَكَذَا. فَقَالَ: أَمِيرُ الْمُؤْمِنِينَ عَلَى شُغْلِهِ يَخْتِمُهُ فِي