আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة أربع وسبعين

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭১২৭

বেশী অভিজ্ঞ ছিলেন ৷ বিদায় হরুজ্জ রাসুলুল্লাহ্ (না) যেখানে যেখানে নামায আদায় করেছিলেন,
তিনি হাজ্জর সময় সে সকল স্থানে নামায আদায় করতেন ৷ এমনকি বিদায় হাজ্জ রাসুলুল্লাহ্
(সা) একটি বৃক্ষের ছায়ায় যাত্রা বিরতি করেছিলেন এবং অবস্থান করেছিলেন ৷ ইবন উমার
(রা) ওই বৃক্ষের নীচে যেতেন, সেটির গোড়ার পানি দিতেন ৷ কোন দিন ইশার জামাআত ছুটে
গেলে ওই রাতে সারারাত জেগে ইবাদত করতেন ৷ নিয়মিত রাতের অধিকাংশ সময় ইবাদতে
কটিাতেন ৷ বলা হয় যে, ইবন উমার (রা) যখন ইনতিকাল করেন, তখন তিনি তার পিতার
ন্যায় মর্যাদা র অধিকারী হয়েই ইনতিকা ৷ল করেন ৷ যখন তার মৃত্যু হয়, তখন জীবিতদের মধ্যে
তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছিলেন ৷ একাধারে ষাট বছর পর্যন্ত তিনি (দশ-বিদেশের
সকল লোকের সমস্যা সমাধানে ফাতওয়৷ দিয়ে গিয়েছেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর উদ্ধৃতি দিয়ে
তিনি বহু হাদীস বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি হযরত আবু বাকর সিদ্দীক (র), উমার (রা), উছমান
(রা), সাদ (রা), ইবন মাসউদ (রা), হাফসা (রা), আইশা (রা) ও অন্যদের থেকে হাদীস
বর্ণনা করেছেন ৷ত তার থেকে হাদীস বর্ণনা করেছেনত তার পুত্র হামযা, বিলাল, যায়দ, সালিম,
আবদুল্লাহ, উবায়দুল্লাহ্, উমার, তার পিতার মুক্ত করা ক্রীতদ স আসলাম, আনাস ইবন
সীরীন, হাসান, সাঈদ ইবন জুবায়র, সাঈদ ইবন মুসায়্যাব, তউিস, উরওয়া, আতা, ইকরিমা,
মুজাহিদ, ইবন সীরীন , যুহরী এবং তার ক্রীতদাস নাফিসহ বহু লোক ৷

সহীহ হাদীস গ্রন্থে উদ্ধৃত আছে যে, হাফসা (রা) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ্ (সা)
বলেছেনং ৷ ( নিশ্চয়ই আবদুল্লাহ একজন
ভাল মানুষ ৷ সে যদি রাতে ইবাদত করত, তাহলে আরো ভাল হত !) ৷ এরপর থেকে তিনি
রাত ণ্জাগ ইবাদত করতেন ৷

হযরত ইবন মাসউদ (রা) বলেন, কুরায়শ বংশে সর্বাধিক আত্মসংষমী ও দৃনিয়াবিমুখ ,
যুবক হলেন ইবন উনার (রা) ৷ হযরত জাবির (বা) বলেন, আমাদের মধ্যে যে-ই পার্থিব
সুযোগ পেয়েছে, সে দুনিয়ার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে আর দৃনিয়াও তার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে ৷
একমাত্র ইবন উমার (বা) তার ব্যতিক্রম ৷ আর যে-ই দুনিয়ার সুযোগ ভোগ করেছে আল্লাহর
নিকট তার মর্যাদাহ্রাস পেয়েছে, যদিও মহান আল্লাহ্ তার প্রতি মহানুভবত৷ দেখিয়েছেন ৷

সাইদ ইবন খুসায়াব বলেন, যেদিন ইবন উমার (রা) এর ইনৃতিকাল হয়, সেদিন
আল্লাহর সাক্ষাতে যেতে তার চাইতে অধিক আগ্রহী কেউ ছিল না ৷ এ আগ্রহ ছিল আল্লাহ্ব্র
সন্তুষ্টি বিধানে তার লেক আমলের বদৌলতে ৷ ’ প্

যুহরী বলেন, হযরত আবদুল্লাহ্ ইবন উমার (রা)ত তার রায় ও সিদ্ধান্ত ঘোষণার সত্যচ্যুত
হতেন না ৷ কারণ, রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর ওফাতের পর তিনি ৬০ বছর জীবিত ছিলেন ৷
অন্যদিকে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর এবং তার সাহাবীদের কোন বিষয় তার অজানা ছিল না ৷

ইমাম মালিক বলেন, ইবন উমার (রা) ৮৬ বছর হায়াত পেয়েছিলেন ৷ তার মধ্যে ৬০
বছর তিনি ইসলামী দুনিয়ার ফাতওয়া প্রদান করেছেন ৷ দেশ-বিদ্যেশর বিভিন্ন স্থান থেকে
প্রতিনিধি দল তীর নিকট আগমন করত ৷ ওয়া ৷কিদী প্রমুখ একদল আ ৷লিম বলেছেন, ৭৪ হিজরী
সনে হযরত আবদুল্লাহ ইবন উমার (রা) এর ইনৃতিকাল হয় ৷ যুবায়র ইবন বাক্কার ও
অন্যান্যরা বলেছেন যে, তার ওফ৷ ত হস্তুয়রুছুত্যুঃও১ন্যাক্কুব্লু ব্লুন ৷ আল্লাহ্ই ভাল জা নেন ৷

া৷

وَسَبْعِينَ. وَقَالَ الزُّبَيْرُ بْنُ بَكَّارٍ وَآخَرُونَ: تُوُفِّيَ سَنَةَ ثَلَاثٍ وَسَبْعِينَ. وَالْأَوَّلُ أَثْبَتَ، وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَالَ ابْنُ سَعْدٍ: لَمَّا قُتِلَ عُثْمَانُ وَاسْتُخْلِفَ عَلِيٌّ، أَتَاهُ ابْنُ عُمَرَ، فَقَالَ لَهُ عَلِيٌّ: إِنَّكَ مَحْبُوبٌ إِلَى النَّاسِ، فَسِرْ إِلَى الشَّامِ فَقَدْ وَلَّيْتُكَهَا. فَقَالَ: أُذَكِّرُكَ اللَّهَ وَقَرَابَتِي وَصُحْبَتِي لِرَسُولِ اللَّهِ وَالرَّحِمِ إِلَّا مَا وَلَّيْتَ غَيْرِي وَأَعْفَيْتَنِي. فَأَبَى عَلَيْهِ، فَاسْتَعَانَ بِحَفْصَةَ أُخْتِهِ فَكَلَّمَتْهُ، ثُمَّ سَارَ مِنْ لَيْلَتِهِ إِلَى مَكَّةَ هَارِبًا مِنْهُ. وَقِيلَ: إِنَّ مَرْوَانَ قَالَ لِابْنِ عُمَرَ: أَلَا تَخْرُجُ إِلَى الشَّامِ فَيُبَايِعُوكَ؟ قَالَ: فَكَيْفَ أَصْنَعُ بِأَهْلِ الْعِرَاقِ؟ قَالَ: تُقَاتِلُهُمْ بِأَهْلِ الشَّامِ. فَقَالَ: وَاللَّهِ مَا يَسُرُّنِي أَنَّ لِي مُلْكَ الْأَرْضِ، وَأَنَّ النَّاسَ كُلَّهَمْ بَايَعُونِي، وَقَدْ قُتِلَ مِنْهُمْ رَجُلٌ وَاحِدٌ، وَمَا أُحِبُّ أَنَّهَا أَتَتْنِي وَرَجُلٌ يَقُولُ: لَا، وَآخَرُ يَقُولُ: نَعَمْ. وَقِيلَ: إِنَّهُ دَخَلَ عَلَيْهِ الْحَجَّاجُ وَهُوَ مَرِيضٌ فَغَمَّضَ عَيْنَيْهِ، فَكَلَّمَهُ فَلَمْ يُجِبْهُ. تُوُفِّيَ بِمَكَّةَ بَعْدَ مُنْصَرَفِ النَّاسِ مِنَ الْحَجِّ فِي آخِرِ السَّنَةِ، وَعُمْرُهُ أَرْبَعٌ وَثَمَانُونَ سَنَةً، وَدُفِنَ بِالْمُحَصَّبِ، وَهُوَ آخِرُ مَنْ مَاتَ مِنَ الصَّحَابَةِ بِمَكَّةَ.