আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة أربع وسبعين

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭১২৫


মিসরে তিনি একটি বাড়ী তৈরী করেছিলেন ৷ পরবম্ভীচিত তিনি বসরা নগরীতে আসেন এবং
পারস্য যুদ্ধে অংশ নেন ৷ তিনি একাধিকবার মাদায়েন আগমন করেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না) যখন
ইনতিকাল করেন, তখন ইৰ্ন উমার (রা)-এর বয়স ছিল ২২ বছর ৷

তার ব্যক্তিগত কোন পসন্দের সম্পদ থাকলে তা আল্পাহ্র পথে সাদকা করে দিতেন ৷ তীর
ক্রীতদসিগণ তার এই বদান্যতার কথা জানত ৷ তাই তাদের কেউ কেউ দীর্ঘক্ষণ যাবত
মসজিদে অবস্থান করত ৷ ইবন উমার (বা) তা দেখে তার প্রতি খুশী হতেন এবং তাকে মুক্ত
করে দিতেন ৷ তাকে বলা হলো যে, ওরা তো আপনার সাথে প্রতারণা করে ৷ উত্তরে তিনি
বললেন, যে আল্লাহ্র নামে আমার সাথে প্রতারণা করে আমি তার জন্য প্রভাবিত হই ৷

তীর একটি ক্রীতদাসী ছিল ৷ তিনি তাকে খুব ভাল বাসতেন ৷ এক পর্যায়ে তিনি তাকে
মুক্ত করে দিলেন এবং তার মুক্ত করা ক্রীতদাস নাফি এর সাথে তাকে বিয়ে দিয়ে দিলেন ৷

প্রসঙ্গত তিনি বললেন, মহান আল্লাহ বলেছেন ৷ ৰু ৷,ন্’ম্বু@ঠু’; :ন্ ণ্ণ্ এ৷ ৷ ৷টুদ্বুঢ়; ট্রুণ্ )
(;,:,;:; তোমরা যা ভালবাস তা হতে ব্যয় না করা পর্যন্ত তোমরা কখনো পুণ্যলাভ করবে

না ৷ আলে ইমরান ৩£ ৯২) ৷ শ্
একবার তিনি একটি উট ক্রয় করেছিলেন, সেটিতে আরোহণ করার পর সেটি তীর খুব
পসন্দ হয়েছিল ৷ তিনি তার খাদিমকে ডেকে বললেন, হে নাফি ! এটি সাদকার উটগুলাের সাথে
যুক্ত করে দাও ৷ ন্
তার ক্রী তদাস নাফি কে কেনার জন্যে হযরত ইবন জা ফর ১০ হাজার দিরহাম মুল্য দিতে
চেয়েছিলেন ৷ তিনি বললেন, আমি যদি তার চাইতে উত্তম কিছু করি ? বস্তুত এই নাফি কে
আমি মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে মুক্ত করে দিলাম ৷ যে এখন থেকে স্বাধীন ৷ প্
একবার তিনি চল্লিশ৷ হাজ ৷র দিরহাম দিয়ে একটি দাস ক্রয় করেছিলেন ৷ এরপর সেটিকে
মুক্ত করে দেন ৷ দাসটি বলল, মালিক! আপনি তো আমাকে স্বাধীন করে দিলেন এখন এমন
কিছু দান করুন যা অবলম্বন করে আমি বেচে থাকতে পারি ৷ তিনি তাকে চল্লিশ হ্াজার
দিরহাম দান করে দিলেন ৷
হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবন উমার (রা) একবার পাচটি দাস ক্রয় করেছিলেন ৷ তিনি নামাযে
দাড়ালেন ৷ তারাও তার পেছনে নামাযে দাড়াল ৷ তিনি ওদেরকে বললেন, কার জন্যে নামায
আদায় করেছ ? তারা বলল, আল্লাহ্র জন্যে ৷ হযরত ইবন উনার (রা) বললেন, তোমরা যার
জন্যে নামায আদায় করেছ, তার খাতিরে ণ্তামরা যুক্ত! তিনি ওদেরকে মুক্তি দিলেন ৷ মোদ্দা
কথা, তিনি যখন মারা যান, তখন তার মুক্ত করা দাসের সংখ্যা হাজারে পৌছে গিয়েছিল ৷
কোন কোন সময় তিনি এক বৈঠকে ৩০টি পর্বত দাস যুক্ত করেছেন ৷ কোন কোন সময়
এক বৈঠকে দান করেছেন ত্রিশ হাজার দিরহাম ৷ এমন অবন্থাও কেটেছে তার, দিনের পর দিন
কেটেছে, মাস কেটেছে কিন্তু কোন ইয়াতীম শিশু সাথে না নিয়ে গােশত আহার করেননি ৷
আমীর মুআবিয়া (বা) যখন ইয়াষীদের বায়আতে তর ব্যাপারে মনস্থু করলেন, তখন তিনি
ট্রুবৃন উমার (রা) এর জন্যে এক লক্ষ দিরহাম হাদিয়৷ প্রেরণ করেন ৷ এক বছর অতিবাত
হতে না হতে ওই বিশাল অর্থের সবই শেষ হয়ে যায় ৷ তিনি বলক্ক তা যে, আমি কারো নিকট
কিছু চাই না ৷ কিন্তু মহান আল্লাহ্ জীবিকা রুপে আমাকে যা দেন তা আমি প্রত্যাখ্যান করি না ৷
মুসলমানদের রাজনৈতিক ফিতনা ও বিপর্যয়ের সময়ে যখন যিনি শাসনকর্তা হয়েছেন
তাদের সবার প্রতি তিনি আনুগত ৷ প্রকাশ করেছেন ৷ সবার ইকতিদায় নামায আদায় করেছেন
এবং সবার নিকট যাকাত পরিশোধ করেছেল্লু৷ জ্জর নিয়ম-কাবুল সম্পর্কে তিনি সবার চাইতে


فِي الْمَجْلِسِ الْوَاحِدِ بِثَلَاثِينَ أَلْفًا، وَكَانَتْ تَمْضِي عَلَيْهِ الْأَيَّامُ الْكَثِيرَةُ وَالشَّهْرُ لَا يَذُوقُ فِيهِ لَحْمًا، وَمَا كَانَ يَأْكُلُ طَعَامَهُ إِلَّا وَعَلَى مَائِدَتِهِ يَتِيمٌ. وَبَعَثَ إِلَيْهِ مُعَاوِيَةُ بِمِائَةِ أَلْفٍ لَمَّا أَرَادَ أَنْ يُبَايِعَ لِيَزِيدَ، فَمَا حَالَ عَلَيْهِ الْحَوْلُ وَعِنْدَهُ مِنْهَا شَيْءٌ، وَكَانَ يَقُولُ: إِنِّي لَا أَسْأَلُ أَحَدًا شَيْئًا، فَمَا رَزَقَنِي اللَّهُ فَلَا أَرُدُّهُ، وَكَانَ فِي مُدَّةِ الْفِتْنَةِ لَا يَأْتِي أَمِيرٌ إِلَّا صَلَّى خَلْفَهُ، وَأَدَّى إِلَيْهِ زَكَاةَ مَالِهِ، وَكَانَ أَعْلَمَ النَّاسِ بِمَنَاسِكَ الْحَجِّ، وَكَانَ يَتَتَبَّعُ آثَارَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كُلَّ مَكَانٍ صَلَّى فِيهِ، أَوْ قَعَدَ فِيهِ، حَتَّى إِنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَزَلَ تَحْتَ شَجَرَةٍ وَكَانَ ابْنُ عُمَرَ يَتَعَاهَدُهَا، وَيَصُبُّ فِي أَصْلِهَا الْمَاءَ حَتَّى لَا تَيْبَسَ، وَكَانَ إِذَا فَاتَتْهُ الْعِشَاءُ فِي جَمَاعَةٍ أَحْيَا تِلْكَ اللَّيْلَةَ، وَكَانَ يَقُومُ أَكْثَرَ اللَّيْلِ، وَقِيلَ: إِنَّهُ مَاتَ وَهُوَ فِي الْفَضْلِ مِثْلُ أَبِيهِ، وَكَانَ يَوْمَ مَاتَ خَيْرُ مَنْ بَقِيَ، وَمَكَثَ سِتِّينَ سَنَةً يُفْتِي النَّاسَ مِنْ سَائِرِ الْبِلَادِ. وَرَوَى عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَحَادِيثَ كَثِيرَةً، وَرَوَى عَنِ الصِّدِّيقِ، وَعَنْ عُمَرَ، وَعُثْمَانَ، وَسَعْدٍ، وَابْنِ مَسْعُودٍ، وَحَفْصَةَ وَعَائِشَةَ أُمَّيِ الْمُؤْمِنِينَ، وَغَيْرِهِمْ، وَعَنْهُ خَلَقٌ مِنَ التَّابِعَيْنِ: مِنْهُمْ بَنُوهُ حَمْزَةُ، وَبِلَالٌ، وَزَيْدٌ، وَسَالِمٌ، وَعَبْدُ اللَّهِ، وَعُبَيْدُ اللَّهِ، وَعُمَرُ - إِنْ كَانَ مَحْفُوظًا - وَأَسْلَمُ - مَوْلَى أَبِيهِ - وَأَنَسُ بْنُ سِيرِينَ، وَالْحَسَنُ، وَسَعِيدُ بْنُ جُبَيْرٍ، وَسَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ، وَطَاوُسٌ، وَعُرْوَةُ، وَعَطَاءٌ، وَعِكْرِمَةُ، وَمُجَاهِدٌ، وَابْنُ سِيرِينَ، وَالزُّهْرِيُّ، وَمَوْلَاهُ نَافِعٌ.