আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة أربع وتسعين

ذكر من توفي فيها من المشاهير والأعيان

ذكر من توفي فيها من المشاهير والأعيان

ذكر من توفي فيها من المشاهير والأعيان

ذكر من توفي فيها من المشاهير والأعيان

ذكر من توفي فيها من المشاهير والأعيان

ذكر من توفي فيها من المشاهير والأعيان

ذكر من توفي فيها من المشاهير والأعيان

পৃষ্ঠা - ৭৩৫৯

পুনর্বার ণ্র্চুতাযাদেরকে বের করব ৷” তখন সে বলল, “তাকে যবহ কর ৷” সাঈদ বললেন :

১ শ্ ব্লু শ্

ৰু৷ ণ্,ষ্এ ৷ অর্থাং হে আল্লাহ আমার পরে কারোর উপর তুমি তাকে
শক্তি দিও না ৷

তার হত্যাকাণ্ড সম্বন্ধে অনেক দুর্বল হাদীস রয়েছে তার অধিকাংশ শগুলাে অশুদ্ধ ৷ এরপর
হাজ্জাজকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে এবং তার শা ৷ন্তিকে তুরাম্বিত করা হয়েছে ৷ এরপর সে অল্প
কিছুদিন বেচে ছিল ৷ মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ তাকে পাকড়াও করেন ৷ কেউ কেউ বলেন, যে
তারপর ১৫ দিন জীবিত ছিল ৷ আবার কেউ কেউ বলেন, ৪০ দিন জীবিত ল্পি ৷ আবার কেউ
কেউ বলেন, ছয় মাস জীবিত ছিল ৷ মহান আল্লাহ অধিক পবিজ্ঞা ৷৩ ৷
সাঈদ ইবন জুবায়র (র) শহীদ হন ৷ কিন্তু তার বয়স সম্পর্কে ঐতিহাসিকগণ মতবিরোধ
করেন ৷ কেউ কেউ বলেন তার বয়স ছিল ৪৯ বছর ৷ আবার কেউ কেউ বলেন, তার বয়স ছিল
৫৭ বছর ৷ আবুল কাসিম আল-লালকাঈ বলেন, তার শাহাদতের ঘটনা জ্জি ৯৫ হিজরীতে ৷
আর ইবন জারীর (র) উল্লেখ করেন যে, তার শহীদ হওয়ার ঘটনা ছিল এবছর অর্থাৎ ৯৪
হিজরী ৷ মহান আল্লাহ আইাক পরিজ্ঞাত ৷ ’
আল্লামা ইবন কাহীর (র) বলেন, সাঈদ ইবন জুবায়রের কিছু কথা আমি এখানে পেশ
, করছি ৷ তিনি বলতেন, উত্তম ভয় হলো মহান আল্লাহ্কে তুমি এমনভাবেও ভয় করবে, যে ভয়
তোমার ও তোমার গুনাহের মধ্যে অত্তরায় সৃষ্টি করে এবং তোমাকে মহান আল্লাহর ইবাদতে
উৎসাহিত করে ৷ আর এই ভয়ই হলো কল্যাণকর ৷ মহান আল্লাহর যিকিং হলো মহান আল্লাহর
ইবাদত ৷ যে মহান আল্লাহর ইবাদত করল যে তার যিকির করল ; আর যে তার ইবাদত করল
না, সে তার যিকিরও করল না যদিও সে বেশী বেশী করে তাসৰীহ ও কুরআন তিলাওয়াত
করে ৷ একদিন তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো কোন ব্যক্তি সবচেয়ে বেশী ইবাদতগুযার ? তিনি
জবাবে বলেন, যে ব্যক্তি গুনাহ হতে বিরত থাকে ৷ যখনই কোন ব্যক্তি তার গুনাহ স্মরণ করে
সে তখন তার আমলকে নপণ্য মনে করে ৷ হাজ্জাজ তাকে বলেছিল, তোমার জন্য দুর্ভাগ্য,
তখন তিনি বলেছিলেন, দুর্ভাগ্য ঐ ব্যক্তির জন্য যে জান্নাত হতে দুরে থাকে এবং জাহান্নামে
প্রবেশ করে ৷ সে বলল, তার গর্দান কর্তন কর ৷ তখন তিনি বললেন, নিশ্চয়ই আমি সাক্ষ্য
দিচ্ছি আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই এবং মুহাম্মদ (সা) আল্লাহর রাসুল ৷ হে আল্লাহ ! আমি
তোমার কাছে কিয়ামতের দিন জাহান্নাম থেকে পবিত্রাণ চাই ৷ হে হাজ্জাজ ! মহান আল্লাহর
দরবারে আমি তোমার প্রতিদ্বম্বী হব ৷ তারপর সে তাকে গর্দান দিয়ে যবাহ করল ৷ এ সংবাদ
হাসানের (রা) কাছে পৌছার পর তিনি বলেন, হে আল্লাহ হে পরাক্রমশালীদের চুর্ণশ্
বিচুর্ণকারী! হাজ্জাজকে তুমি চুর্ণ ৰিচুর্ণ করে দাও ৷ এরপর হাজ্জাজ মাত্র তিন দিন জীবিত
ছিল ৷ তার পেটে কিড়া জন্ম নেয় ৷ দুর্গান্ধর সৃষ্টি হয় এবং এভাবে সে মৃত্যুমুখে পতিত হয় ৷
হাজ্জাজ যখন সাঈদের হত্যার হুকুম দেয়, তখন সাঈদ হাসি দেয় ৷ হাজ্জাজ বলল, তুমি হাসছ
কেন ? সাঈদ বললেনং “আমার প্ৰতি তোমার হিৎসা এবং তোমার প্ৰতি ৩আল্লাহ্র ধৈর্য দেখে
হাস্ছি ৷” বাংলায় ইসলামিক বই ডাউনালাড করতে তিজিট করুণঃ ইসলামি বই ডট ওয়ার্ডপ্রেস ডট

সাঈদ ইৰ্নুল মৃসাব্যিব
তার পুর্ণ নাম , আবু মুহাম্মদ সাঈদ ইবনুল মুসারািব ইবন হাযান ইবন আবু ওয়াহব ইবন
আইন ইবন ইমরান ইবন মাখবুম আল-কারশী আল-মুদনিফ ৷ সাধারণত তিনি তাবিঈগণের


بْنُ كُسَيْرٍ؟ قَالَ: لَا، إِنَّمَا أَنَا سَعِيدُ بْنُ جُبَيْرٍ. قَالَ: لَأَقْتُلَنَّكَ. قَالَ: أَنَا إِذًا كَمَا سَمَّتْنِي أُمِّي. ثُمَّ قَالَ: دَعُونِي أُصَلِّ رَكْعَتَيْنِ. قَالَ: وَجِّهُوهُ إِلَى قِبْلَةِ النَّصَارَى. قَالَ: {فَأَيْنَمَا تُوَلُّوا فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ} [البقرة: 115] . قَالَ: إِنِّي أَسْتَعِيذُ مِنْكَ بِمَا اسْتَعَاذَتْ بِهِ مَرْيَمُ. قَالَ: وَمَا عَاذَتْ بِهِ؟ قَالَ: قَالَتْ: {إِنِّي أَعُوذُ بِالرَّحْمَنِ مِنْكَ إِنْ كُنْتَ تَقِيًّا} [مريم: 18] قَالَ سُفْيَانُ: لَمْ يَقْتُلْ بَعْدَهُ إِلَّا رَجُلًا وَاحِدًا. وَقَدْ ذَكَرْنَا صِفَةَ مَقْتَلِهِ إِيَّاهُ، وَقَدْ رُوِيَتْ آثَارٌ غَرِيبَةٌ فِي صِفَةِ مَقْتَلِهِ، أَكْثَرُهَا لَا يَصِحُّ، وَقَدْ عُوقِبَ الْحَجَّاجُ بَعْدَهُ وَعُوجِلَ بِالْعُقُوبَةِ، فَلَمْ يَلْبَثْ بَعْدَهُ إِلَّا قَلِيلًا ثُمَّ أَخَذَهُ اللَّهُ أَخَذَ عَزِيزٍ مُقْتَدِرٍ كَمَا سَنَذْكُرُ وَفَاتَهُ فِي السَّنَةِ الْآتِيَةِ فَقِيلَ: إِنَّهُ مَكَثَ بَعْدَهُ خَمْسَةَ عَشَرَ يَوْمًا. وَقِيلَ: أَرْبَعِينَ يَوْمًا. وَقِيلَ: سِتَّةَ أَشْهُرٍ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَاخْتَلَفُوا فِي عُمْرِ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، رَحِمَهُ اللَّهُ، حِينَ قُتِلَ، فَقِيلَ: كَانَ عُمْرُهُ تِسْعًا وَأَرْبَعِينَ سَنَةً. وَقِيلَ: سَبْعًا وَخَمْسِينَ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ.