আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة أربع وسبعين

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

من توفي في هذه السنة من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭১২৩

হয়?’ রাসুলুল্লাহ্ (না) বললেন, “নাবীপণ”ন্ ৷ আমি বললাম, “এরপর?” তিনি বললেন, এরপর
লেক্কার তথা সংকর্মর্ণীল ব্যক্তিবর্গ ৷ তারা কেউ কেউ ,এতাে অভাব ও দারিদ্রোর মুখোমুখি হন
যে, সম্পদ ,বর্লতে সতর ঢাকার জানা-কাপড় ব্যতীত তাদের কিছুই থাকে না ৷ তাদের কেউ
ক্লেউ উকুনের উপদ্রবের মুখোমুখি হয় ৷ উকুন বারে বারে পড়ে ৷ তারা সুখে থাকলে যত
আনন্দিত হয়, বিপদের সম্মুখীন হলে তার চাইতে অধিক আনন্দিত হয় ৷

কুতায়বা ইবন সাঈদ বলেন, লায়ছ ইবন সাদ আবু সাঈদ খুদরী (বা) থেকে বর্ণনা করেন
যে, তিনি বলেছেন৪ একদিন তার পরিবারের লোকজন তাদের অভাব-অনটনের কথা তাকে
লাসায় ৷ তাদের জান্য ৱাসুলুল্পাহ্ (সা) এর নিকট আর্থিক সাহায্য চাওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি বের
হলেন ৷ তিনি গিয়ে দেখলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) মিন্বরে ভাষণ দিচ্ছেন ৷ তিনি বলছেন ং


; ; : ; শ্ £ ;

ন্ ণ্ ! ’ : শ্ : : শ্ # : !) শ্

ন্ ৷

০ :

ছুট্রু৷ দ্ভুষ্টুপ্রু
হে লোক সকল ভিক্ষা চাওয়া ও সাহায্য প্রার্থনা করা থেকে বিরত থাকার সময়
এসেছে ৷ যে নিজেকে তিক্ষাবৃত্তি থেকে পবিত্র রাখবে মহান আল্লাহ তাকে তা থেকে পবিত্র
ধ্াকার ব্যবস্থা করে দিবেন ৷ যে ব্যক্তি নিজেকে পরমুখাপেক্ষিতা থেকে মুক্ত রাখতে চায় আল্লাহ
তাকে মুক্ত রাখবেন ৷ মুহাম্মাদের (সা) প্রাণ যে সত্তার হাতে তার কসম৷ সবর ও ধৈর্য অপেক্ষা
অধিক স্বচ্ছেন্দাময়্ কোন দান মহান আল্পাহ্ কাউকে দেননি ৷ অবশ্য এরপরও তোমরা আমার
নিকট হাত পাতলে আমি তোমাদেরকে সাহায্য করব আমি যা পাই তা থেকে ৷” তাবারানী
আতা ইবন ইয়াসার সুত্রে হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) থেকে অনুয়াপ বর্ণনা করেছেন ৷

শ্বৰঙ্গুন্নাহ্ ইবন উনার (বা)

তিনি হযরত ড্রাব্দুল্পাহ্ ইবন উনার ইবন খাত্তাব কুরায়শী আদাবী (রা) ৷ তার উপনাম
আবু আবদুর রহমান ৷ তিনি মকী এবং মাদানী ৷ সাবালক হবার পুর্বেই পিতা হযরত উনার
(না)-এর সাথে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন ৷ পিতা পুব্ দু ’জীনই এক সাথে মদীনায় হিজরত
করেন ৷ তখন তার বয়স দশ বছর ৷ উহুদ যুদ্ধের দিবসে অপ্রাপ্তরয়স্ক বিবেচিত হওয়ায় যুদ্ধে
অ্যাংণর অনুমতি পাননি, তবে খন্দকের যুদ্ধে অংশঃাহণের অনুমতি পেয়েছিলেন ৷ তখন
তার বয়স ১৫ বছর ৷ পরবর্তী যুদ্ধগুলোতে তিনি নিয়মিত অংশঃাহণ করেছেন ৷ উম্মুল মু’মিনীন
হযরত হাকসা (রা) এর তিনি সহোদর ভাই ৷ তাদের উভয়ের মতো হলেন উছম্ান ইবন ,
মাযউনের ণ্বান হযরত যায়নাব বিনুত মাযউন (রা) ৷

, হযরত আবদুল্লাহ (রা) একজন মধ্যম আকারের গাঢ় বাদামী বর্ণের ব্যক্তিতুসম্পন্ন পুরুষ

ছিলেন ৷ তার মাথায় ছিল দু’ র্কাধ পর্যন্ত ঝুলানাে বাবরী চুল ৷ তিনি হৃষ্টপুষ্ট স্বান্থের অধিকারী
হ্যিসন ৷ হলুদ রংয়ের খিযাব লাগাতেন ৷ পোফ কেটে ফেলাতন ৷ প্রতি ওয়াক্ত নানাযের জন্যে
উবু করতেন ৷ চোখের ভেতরে পানি প্রবেশ করাতেন ৷ তৃতীয় খলীফা হযরত উছনান (রা)
তাকে বিচারক পদে নিয়োগ দিতে চেয়েছিলেন ৷ তিনি তাতে রাযী হননি ৷ তার পিতা হযরত
উনার (বা) তাকে অনুরুপ পদে নিযুক্ত করার ইচ্ছা করেছিলেন, কিভু তিনি তাতে সযত হননি ৷
ন্,ইয়ারমুক কাদেসিয়া, জালুলাসহ এই সব যুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়ে অনুষ্ঠিত সকল পারসিক
বিরোধী যুদ্ধে তিনি অংশ নেন ৷ মিসৱ বিজয় যুদ্ধেও তিনি সক্রিয় অংশঃাহণ করেছিলেন ৷


قَالَ: ثُمَّ الصَّالِحُونَ، إِنْ كَانَ أَحَدُهُمْ لَيُبْتَلَى بِالْفَقْرِ حَتَّى مَا يَجِدُ إِلَّا السُّتْرَةَ - وَفِي رِوَايَةٍ: إِلَّا الْعَبَاءَةَ - أَوْ نَحْوَهَا، وَإِنَّ أَحَدَهُمْ لَيُبْتَلَى فَيَقْمَلُ حَتَّى يَنْبِذَ الْقَمْلَ، وَكَانَ أَحَدُهُمْ بِالْبَلَاءِ أَشَدَّ فَرَحًا مِنْهُ بِالرَّخَاءِ» . وَقَالَ قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ: ثَنَا اللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ، عَنِ ابْنِ عَجْلَانَ، عَنْ سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، أَنَّ أَهْلَهُ شَكَوْا إِلَيْهِ الْحَاجَةَ، فَخَرَجَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَسْأَلُ لَهُ شَيْئًا، فَوَافَقَهُ عَلَى الْمِنْبَرِ، وَهُوَ يَقُولُ: «أَيُّهَا النَّاسُ، قَدْ آنَ لَكُمْ أَنْ تَسْتَغْنُوا عَنِ الْمَسْأَلَةِ ; فَإِنَّهُ مَنْ يَسْتَعِفَّ يُعِفَّهُ اللَّهُ، وَمَنْ يَسْتَغْنِ يُغْنِهِ اللَّهُ، وَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ، مَا رَزَقَ اللَّهُ عَبْدًا مِنْ رِزْقٍ أَوْسَعَ لَهُ مِنَ الصَّبْرِ، وَلَئِنْ أَبَيْتُمْ إِلَّا أَنْ تَسْأَلُونِي لَأُعْطِيَنَّكُمْ مَا وَجَدْتُ» وَقَدْ رَوَاهُ الطَّبَرَانِيُّ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبَى سَعِيدٍ نَحْوَهُ. عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، الْقُرَشِيُّ الْعَدَوِيُّ، أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ، الْمَكِّيُّ ثُمَّ الْمَدَنِيُّ أَسْلَمَ قَدِيمًا مَعَ أَبِيهِ، وَلَمْ يَبْلُغِ الْحُلُمَ، وَهَاجَرَ وَعُمْرُهُ عَشْرُ سِنِينَ، وَقَدِ اسْتُصْغِرَ يَوْمَ أُحُدٍ وَكَانَ ابْنَ أَرْبَعَ عَشْرَةَ، فَلَمَّا كَانَ يَوْمُ الْخَنْدَقِ أَجَازَهُ، وَهُوَ ابْنُ خَمْسَ عَشْرَةَ سَنَةً، فَشَهِدَهَا وَمَا بَعْدَهَا، وَهُوَ شَقِيقُ حَفْصَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ،