আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ست وتسعين

ذكر ابتداء أمر السبع بالجامع الأموي

পৃষ্ঠা - ৭৪৮৯


ভিড়াভিড়ি করে সেই গম্বুজের কাছে গা ঘষাঘষি করার তা ভেঙ্গে পড়ে ৷ এটা ঘটে চারশ
সাতান্ন হিজরীর সফর মাসে ৷ পরবর্তীতে তা পুনর্নির্মাণ করা হয়, বিক্ষ্ম পরবত্তীকািলে পাচশ’
ৰাবট্টি:হিঃরীির শাওয়াল সালে এক অগ্নিকাণ্ডে তার স্তম্ভসমুহ ছাদসহ বসে পড়ে ৷ হাফিয ইবন
আসাকির এসব তথ্য উল্লেখ করেছেন ৷

আল-বিদায়ার গ্রহ্বার বলেন, আর ফোয়ারারইট্টপাত্রটি তার মধ্যন্থলেই ছিল ৷ আমি তাকে
অক্ষত দেখেছি ৷ পরবত্মীত তা অপসারণ করে ফেলা হয় ৷ এ ছাড়া জীরুণেৱ হাওযে অনুরুপ
একটি পাত্র ছিল ৷ সাতশ একচল্লিশ হিজরীতে খৃস্টানদেরণ্ অগ্নিকাণ্ডের কারণে হাওযটি ধসে
যাওয়ার পুর্ব পর্যন্ত (তার তলদেশের) এই পাত্রটি স্বন্থানে ছিল ৷ এরপর শাজুরান
(ফোয়ারাহাউয) নির্মাণ করা হয়ে যা জীরুন ফোয়ারার পুর্বদিকে অবস্থিত ৷ এটি নির্মিত হয়
পাচশ’ হিজরীর পর আমার ধারণা মতে পড়াচশ’ চৌদ্দ হিজরীতে ং৷ সুমহান আল্লাহ্ অধিক
জানেন ৷ ন্

জামি উমাবীতে কিরআেতে সাবআর সুচনা

আবু বাকর ইবন আবু দাউদ বর্ণনা করেন, আবু আব্বাস মুসা ইবন আমির আলু মুররী
সুত্রে হাসৃসান ইবন আতিয়্যাহ্ হতে তিনি বলেন, অধ্যয়ন বা পাঠ গ্রহণ ইসলামে নব
উদ্ভাবিত একটি বিষয় ৷ এর উত্তর ঘটান হিশাম ইবন ইর্সমাঈল;আলন্মাখবুর্মী ৷ একবার তিনি
খলীফাহ্ আবদুল মালিকের দরবারে আগমন করেন ৷ কিন্তু, আবদুল মালিক তাকে তার সাক্ষাৎ
হতে বিরত রাখেন ৷ একদিন সকালে ফজ্যরর নামাযের পর তিনি দামেশকের জামি মসজিদে
বসা ছিলেন, এমন সময় তিনি কাউকে কুরআন তিলাওয়াত করতে শুনে প্রশ্ন করেন, এটা কী ?
তখন তাকে জানানো হলো যে আবদুল মালিক খড়ায্রাতে তিলাওয়াত করছেন, তখন হিশাম
ইবন ইসমাঈল তিলাওয়াত করেন ৷ আর আবদুল মালিক হিশামের কিরাআত অনুসরণ করে
তিলাওয়াত করতে থাকেন, এ সময় তার এক আযাদকৃত গােলামও তার কিরআেতের
অনুকরণে তিলাওয়াত করে ৷ তখন তার আশেপাশে মসজিদে যারা উপস্থিত ছিল তারা সকলেই
এই কিরাআততিলাওয়াত পসন্দ করে এবং তার কিরাআতের অনুকরণে তিলাওয়াত শুরু
করে ৷ দামেশকের খতীব হিশাম ইবন আমার বর্ণনা করেন আয়ুবে ইবন হাসসান সুত্রে খালিদ
ইবন দাহকান হতে তিনি বলেন, দামেশকের মসজিদে সর্বপ্রথম যিনি নতুন ধারার কিরাআতের
প্রচলন করেন, তিনি হলেন, হিশাম ইবন ইসমাঈল ইবন মুপীরা অড়াল্-মাখৃবুমী ৷ আর
ফিলিস্তীনে নতুন ধারার কিরাআত উদ্ভাবন করেন ওয়ালীদ ইবন আবদুর রহমান আল-জারাশী ৷
আল#বিদায়ার গ্রস্থকার বলেন, এই হিশাম ইবন ইসমাঈল ছিল পবিত্র মদীনায় লাইন বা
প্রশাসক ৷ ওয়ালীদ ইবন আবদুল মালিকের জন্য বায়আত করা হতে বিরত থাকার কারণে এই
ব্যক্তিই সাঈদ ইবনুল মুসায়্যাবকে তার পিতার মৃত্যুর পুর্বে বেত্রাঘাত করেছিল ৷ পরবউকািলে
খলীফা ওয়ালীদ তাকে পবিত্র মদীনায় শাসক পদ হতে অপসারণ করে উমর ইবন আবদুল
আযীযকে সেখানকার গভার নিয়োগ করেন ৷ যেমনটি আমরা উল্লেখ করে এসেছি ৷

উল্লেখ্য যে, এই নব উদ্ভাবিত কিরাআতের সুচনাকালে দামেশকে শীর্ষস্থানীয় তাবিঈগণের
একাধিক জামাআত উপস্থিত ছিল ৷ এদের মধ্যে অন্যতম হলেন হিশাম ইবন ইসমাঈল ও তার
আযাদকৃত দাস রাফি , ইসমাঈল ইবন আবদুল্লাহ ইবন আবুল মুহাজির-ষিনি খলীফা আবদুল
মালিক ইবন মারওয়ানের ছেলেদের শিক্ষাগুরু ছিলেন এবং খলীফা হিশাম ইবন আবদুল
মালিক ও তার উভয় আবদুর রহমান ও মারওয়ানের নাইবরুপে আফ্রিকার শাসনকর্তা নিযুক্ত


كَذَلِكَ، ثُمَّ رُفِعَتْ بَعْدَ ذَلِكَ. وَكَانَ بِطَهَّارَةِ جَيْرُونَ قَصْعَةٌ أُخْرَى مِثْلُهَا، فَلَمْ تَزَلْ بِهَا، ثُمَّ لَمَّا انْهَدَمَتِ اللَّبَّادِينَ بِسَبَبِ حَرِيقِ النَّصَارَى فِي سَنَةِ إِحْدَى وَأَرْبَعِينَ وَسَبْعِمِائَةٍ، اسْتُؤْنِفَ بِنَاءُ الطَّهَارَةِ عَلَى وَجْهٍ آخَرَ أَحْسَنَ مِمَّا كَانَتْ، وَذَهَبَتْ تِلْكَ الْقَصْعَةُ فَلَمْ يَبْقَ لَهَا أَثَرٌ، ثُمَّ عُمِلَ الشَّاذِرْوَانُ الَّذِي هُوَ شَرْقِيُّ فَوَّارَةِ جَيْرُونَ بَعْدَ الْخَمْسِمِائَةِ، أَظُنُّهُ سَنَةَ أَرْبَعَ عَشْرَةَ وَخَمْسِمِائَةِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. [ذِكْرُ ابْتِدَاءِ أَمْرِ السُّبْعِ بِالْجَامِعِ الْأُمَوِيِّ] قَالَ أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي دَاوُدَ: ثَنَا أَبُو عَامِرٍ مُوسَى بْنُ عَامِرٍ الْمُرِّيُّ، ثَنَا الْوَلِيدُ هُوَ ابْنُ مُسْلِمٍ قَالَ: قَالَ أَبُو عَمْرٍو الْأَوْزَاعِيُّ، عَنْ حَسَّانَ بْنِ عَطِيَّةَ قَالَ: الدِّرَاسَةُ مُحْدَثَةٌ، أَحْدَثَهَا هِشَامُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ الْمَخْزُومِيُّ فِي قَدْمَتِهِ عَلَى عَبْدِ الْمَلِكِ، فَحَجَبَهُ عَبْدُ الْمَلِكِ، فَجَلَسَ بَعْدَ الصُّبْحِ فِي مَسْجِدِ دِمَشْقَ فَسَمِعَ قِرَاءَةً، فَقَالَ: مَا هَذَا؟ فَأُخْبِرَ أَنَّ عَبْدَ الْمَلِكِ يَقْرَأُ فِي الْخَضْرَاءِ، فَقَرَأَ هِشَامُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، فَجَعَلَ عَبْدُ الْمَلِكِ يَقْرَأُ بِقِرَاءَةِ هِشَامٍ، فَقَرَأَ بِقِرَاءَتِهِ مَوْلًى لَهُ، فَاسْتَحْسَنَ ذَلِكَ مَنْ يَلِيهِ مِنْ أَهْلِ الْمَسْجِدِ، فَقَرَءُوا بِقِرَاءَتِهِ. وَقَالَ هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ خَطِيبُ دِمَشْقَ: ثَنَا أَيُّوبُ بْنُ حَسَّانَ، ثَنَا الْأَوْزَاعِيُّ،
পৃষ্ঠা - ৭৪৯০
ثَنَا خَالِدُ بْنُ دِهْقَانَ، قَالَ: أَوَّلُ مَنْ أَحْدَثَ الْقِرَاءَةَ فِي مَسْجِدِ دِمَشْقَ هِشَامُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ بْنِ هِشَامِ بْنِ الْمُغِيرَةِ الْمَخْزُومِيُّ، وَأَوَّلُ مَنْ أَحْدَثَ الْقِرَاءَةَ بِفِلَسْطِينَ الْوَلِيدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْجُرَشِيُّ. قُلْتُ: هِشَامُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ هَذَا كَانَ نَائِبًا عَلَى الْمَدِينَةِ النَّبَوِيَّةِ، وَهُوَ الَّذِي ضَرَبَ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيِّبِ لَمَّا امْتَنَعَ مِنَ الْبَيْعَةِ لِلْوَلِيدِ بْنِ عَبْدِ الْمَلِكِ، قَبْلَ أَنْ يَمُوتَ أَبُوهُ، ثُمَّ عَزَلَهُ عَنْهَا الْوَلِيدُ، وَوَلَّى عَلَيْهَا عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ كَمَا ذَكَرْنَا. وَقَدْ حَضَرَ هَذَا السُّبْعَ جَمَاعَاتٌ مِنْ سَادَاتِ السَّلَفِ مِنَ التَّابِعِينَ بِدِمَشْقَ; مِنْهُمْ هِشَامُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ الْمَخْزُومِيُّ، وَمَوْلَاهُ رَافِعٌ، وَإِسْمَاعِيلُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي الْمُهَاجِرِ وَكَانَ مُكْتِبًا لِأَوْلَادِ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ مَرْوَانَ، وَقَدْ وَلِيَ إِمْرَةَ إِفْرِيقِيَّةَ لِهِشَامِ بْنِ عَبْدِ الْمَلِكِ وَابْنَاهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ وَمَرْوَانُ. وَحَضَرَهُ مِنَ الْقُضَاةِ أَبُو إِدْرِيسَ عَائِذُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْخَوْلَانِيُّ، وَنُمَيْرُ بْنُ أَوْسٍ الْأَشْعَرِيُّ، وَيَزِيدُ بْنُ أَبِي الْهَمْدَانِيِّ، وَسَالِمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْمُحَارِبِيُّ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ لَبِيدٍ الْأَسَدِيُّ. وَمِنَ الْفُقَهَاءِ وَالْمُحَدِّثِينَ وَالْحُفَّاظِ الْمُقْرِئِينَ، أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْقَاسِمُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ مَوْلَى آلِ مُعَاوِيَةَ، وَمَكْحُولٌ، وَسُلَيْمَانُ بْنُ مُوسَى الْأَشْدَقُ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْعَلَاءِ بْنِ زَبْرٍ، وَأَبُو إِدْرِيسَ الْأَصْغَرُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عِرَاكٍ،
পৃষ্ঠা - ৭৪৯১
وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عَامِرٍ الْيَحْصُبِيُّ أَخُو عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَامِرٍ وَيَحْيَى بْنُ الْحَارِثِ الذِّمَارِيُّ، وَعَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ النُّعْمَانِ الْمُزَنِيُّ، وَأَنَسُ بْنُ أُنَيْسٍ الْعُذْرِيُّ، وَسُلَيْمَانُ بْنُ بَزِيعٍ الْقَارِئُ، وَسُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ الْخُشَنِيُّ، وَنَمْرَانُ أَوْ هَزَّانُ بْنُ حَكِيمٍ الْقُرَشِيُّ، وَمُحَمَّدُ بْنُ خَالِدِ بْنِ أَبِي ظَبْيَانَ الْأَزْدِيُّ، وَيَزِيدُ بْنُ عُبَيْدَةَ بْنِ أَبِي الْمُهَاجِرِ، وَعَيَّاشُ بْنُ دِينَارٍ وَغَيْرُهُمْ، هَكَذَا أَوْرَدَهُمُ ابْنُ عَسَاكِرَ. قَالَ: وَقَدْ رُوِيَ عَنْ بَعْضِهِمْ أَنَّهُ كَرِهَ اجْتِمَاعَهُمْ وَأَنْكَرَهُ، وَلَا وَجْهَ لِإِنْكَارِهِ. ثُمَّ سَاقَ مِنْ طَرِيقِ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي دَاوُدَ، ثَنَا عَمْرُو بْنُ عُثْمَانَ، ثَنَا الْوَلِيدُ هُوَ ابْنُ مُسْلِمٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْعَلَاءِ قَالَ: سَمِعْتُ الضَّحَّاكَ بْنَ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَرْزَبٍ يُنْكِرُ الدِّرَاسَةَ، وَيَقُولُ: مَا رَأَيْتُ وَلَا سَمِعْتُ، وَقَدْ أَدْرَكْتُ أَصْحَابَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قَالَ ابْنُ عَسَاكِرَ: وَكَانَ الضَّحَّاكُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَمِيرًا عَلَى دِمَشْقَ، فِي خِلَافَةِ عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ