আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ثلاث وتسعين

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭৩৩৬


ইমাম আহমদ বলেন ষ্ আবু নুআয়ম (র) আমার কাছে হাদীস বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি
বলেনঃ আনাস ইবন মালিক ও জাবির ইবন যায়দ ৯৩ হিজরীব্ল একই জুমুআয় ইনৃতিকাল
করেন ৷ কাতাদা (র) বলেনঘ্র যখন আনাস (রা) ইন্তিকাল করেন তখন মুয়াররাক
আল-আজালী বলেন : আজ অর্ধেক ইলম চলে গেল ৷ তাকে বলা হলো, কেমন করে ৰু ? হে
আবুল মুতামির! তিনি বলেন ;; প্রবৃত্তির অনুসারী ব্যক্তিবর্গ যখন হাদীস সম্পর্কে আমাদের
বিরোধিতা করত তখন আমরা তাদেরকে বলতাম, তোমরা আস, এমন এক ব্যক্তির কাছে
যিনি রাসুলুল্লাহ (সা) থেকে খােদ শ্রবণ করেছেন ৷

উমর ইৰ্ন আবদুল্লাহ ইৰ্ন আবু রাবীআ
তার পুর্ণ নাম উমর ইবন আবদুল্লাহ ইবন আবু রাবীআ ইবনুল মুপীরা ইবন আবদুল্লাহ
ইবন উমর ইবন মাখবুম ৷ তিনি ছিলেন একজন প্রসিদ্ধ করি ৷ কথিত আছে যে, যেদিন উমর
ইবনুল খাত্তাব (রা) ইনতিকাপ্স করেন, সেদিন সে জন্মগ্রহণ করে ৷ আর যেদিন উছমান (রা)
শহীদ হন সেদিন তার খাতনা করা হয় ৷ যেদিন হযরত আলী (রা) শহীদ হন, সেদিন সে বিয়ে
করে ৷ সে উচ্চাৎগের সুরুচিসম্পন্ন প্রেমের কবিতা রচনা করত ৷ সে একজন মহিলা সম্পর্কে
প্রেমের কবিতা রচনা করত যার নাম ছিল ছুরায়ব্রু৷ বিনৃত আলী ইবন আবদুল্লাহ আল-
উমুবিয়াহ ৷ আর তাকে বিয়ে করেত্যি সুহায়ল ইবন আবদুর রহমান ইবন আওফ আবৃণ্যুহ্য়ী ৷
এ সম্পর্কে উমর ইবন আবু রাবীআ বলেন : হে ছুরায়্যাকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধকারী সৃহায়লা
তোমাকে আল্লাহ দীর্ঘ আযু দান করুন ৷ কেমন করে তোমরা একে অন্যের সাথে অবাধে
মিশরে ৷ ছুরায়্যা যখন স্বয়ংসম্পুর্ণা হবে, তখন সে হবে শামী (সিরিয়ার অধিবাসী) আর সুহায়ল
যখন স্বয়ংসম্পুর্ণ হবে, তখন সে হবে ইয়ামানী (ইয়ামানের অধিবাসী) ৷
উমরের সাম্প্রতিক কবিতাগুলো থেকে নীচের কবিতাগুলো ইবন খাল্লিকান উপস্থাপন
করেছেন : বিনিদ্রিতকে কষ্ট দেওয়ার পর হে উত্তপ্ত প্রেমিক সাক্ষাতের জন্যে এগিয়ে অসে ৷ ধীরে
ধীরে রাতের অন্ধকার দুর হওয়ার পর দিনে সাক্ষাত করার আশায় তুমি নিঘাহীন তারকার ন্যায়
বিনিদ্রিত রজনী যাপন করছ ৷ তুমি বলছ আমাদের অবস্থা দেখ, আমরা হাল্কা হয়ে গিয়েছি ৷
এর পুর্বে তো আমরা শ্রবণকারী ও দ্রষ্টা জ্জিড়াম ৷ জবাবে সে বলল, “আমরা এমনি আছি যেমনি
তুমি আশা করতে, তবে অলংকারই তার ধারককে বিবস্ত্র থাকতে প্রারাচিত করেছে ৷”

বিলাল ইৰ্ন আবুদ দারদা

তিনি দামেশৃকের আমীর নিযুক্ত হন ৷ তারপর তিনি সেখানের কাযী নিযুক্ত হন ৷ তারপর
তাকে আবদুল মালিক বরখাস্ত করেন এবং আবু ইটুদরীসআল-খাওলানীকে নিযুক্ত করেন ৷
বিলাল ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী, অত্যন্ত ইবাদতগুযার ৷ প্রকাশ থাকে যে, বাবুস সাগীরে
যে কবরটি অবস্থিত এবং কবরে বিলাল নামে পরিচিত, এটা বিলাল ইবন আবুদ দারদার
কবর ৷ এটা রাসুলুল্পাহ্ (না)-এর মুআঘৃযিন হযরত বিলাল ইবন হামমােহর কবর নয় ৷
কেননা, রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর মুআয্যিন হযরত বিলাল (রা)-কে দারায়্যায় দাফন করা হয় ৷
মহান আল্লাহ অধিক পরিজ্ঞাত ৷

বিশর ইবন সাঈদ

তিনি ছিলেন আল-মুযানী ৷ তিনি একজন সরদার, ইবাদতগুযার ও ফকীহ ছিলেন ৷ তিনি
ৎসারত্যাগী, প্রসিদ্ধ পরহেযগার বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন ৷ মদীনায় তিনি ইনৃতিকাল করেন ৷


[مَنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ] وَمِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ أَنَسُ بْنُ مَالِكِ بْنِ النَّضْرِ بْنِ ضَمْضَمَ بْنِ زَيْدِ بْنِ حَرَامِ بْنِ جُنْدُبِ بْنِ عَامِرِ بْنِ غَنْمِ بْنِ عَدِيِّ بْنِ النَّجَّارِ أَبُو حَمْزَةَ وَيُقَالُ: أَبُو ثُمَامَةَ الْأَنْصَارِيُّ النَّجَّارِيُّ، خَادِمُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَصَاحِبُهُ، وَأُمُّهُ أُمُّ حَرَامٍ مُلَيْكَةُ بِنْتُ مِلْحَانَ بْنِ خَالِدِ بْنِ زَيْدِ بْنِ حَرَامٍ، زَوْجَةُ أَبِي طَلْحَةَ زَيْدِ بْنِ سَهْلٍ الْأَنْصَارِيِّ. رَوَى عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَحَادِيثَ جَمَّةً، وَأَخْبَرَ بِعُلُومٍ مُهِمَّةٍ، وَرَوَى عَنْ أَبِي بَكْرٍ وَعُمَرَ وَعُثْمَانَ وَابْنِ مَسْعُودٍ وَغَيْرِهِمْ، وَحَدَّثَ عَنْهُ خَلْقٌ مِنَ التَّابِعِينَ. قَالَ أَنَسٌ: قَدِمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَدِينَةَ وَأَنَا ابْنُ عَشْرِ سِنِينَ، وَتُوُفِّيَ وَأَنَا ابْنُ عِشْرِينَ سَنَةً. وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْأَنْصَارِيُّ، عَنْ أَبِيهِ عَنْ ثُمَامَةَ قَالَ: قِيلَ لِأَنَسٍ: أَشَهِدْتَ بَدْرًا؟ فَقَالَ: وَأَيْنَ أَغِيبُ عَنْ بَدْرٍ لَا أُمَّ لَكَ؟ قَالَ الْأَنْصَارِيُّ: شَهِدَهَا يَخْدِمُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قَالَ شَيْخُنَا الْحَافِظُ أَبُو الْحَجَّاجِ الْمِزِّيُّ: لَمْ يَذْكُرْ ذَلِكَ أَحَدٌ مِنْ أَصْحَابِ الْمَغَازِي. قُلْتُ: الظَّاهِرُ أَنَّهُ إِنَّمَا شَهِدَ مَا بَعْدَ ذَلِكَ مِنَ الْمَغَازِي. وَاللَّهُ أَعْلَمُ.
পৃষ্ঠা - ৭৩৩৭
وَقَدْ ثَبَتَ أَنَّ أُمَّهُ أَتَتْ بِهِ وَفِي رِوَايَةٍ: عَمُّهُ زَوْجُ أُمِّهِ أَبُو طَلْحَةَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَذَا أَنَسٌ خَادِمٌ لَبِيبٌ يَخْدِمُكَ. فَوَهَبَتْهُ لَهُ، فَقَبِلَهُ، وَسَأَلَتْهُ أَنْ يَدْعُوَ لَهُ فَقَالَ: «اللَّهُمَّ أَكْثِرْ مَالَهُ وَوَلَدَهُ، وَأَدْخِلْهُ الْجَنَّةَ» وَثَبَتَ عَنْهُ أَنَّهُ قَالَ: كَنَّانِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِبَقْلَةٍ كُنْتُ أَجْتَنِيهَا. وَقَدِ اسْتَعْمَلَهُ أَبُو بَكْرٍ، ثُمَّ عُمَرُ عَلَى عِمَالَةِ الْبَحْرَيْنِ وَشَكَرَاهُ فِي ذَلِكَ. وَقَدْ ثَبَتَ عَنْهُ أَنَّهُ قَالَ: «خَدَمْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَشْرَ سِنِينَ فَمَا ضَرَبَنِي، وَلَا سَبَّنِي، وَلَا عَبَسَ فِي وَجْهِي، وَلَا قَالَ لِي لِشَيْءٍ: لِمَ لَا فَعَلْتَ كَذَا؟» وَقِيلَ: إِنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ دَعَا لَهُ، فَقَالَ: «اللَّهُمَّ كَثِّرْ مَالَهُ وَوَلَدَهُ، وَطَوِّلْ حَيَاتَهُ» وَكَانَ أَنَسٌ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ كَثِيرَ الصَّلَاةِ وَالصِّيَامِ وَالْعِبَادَةِ. وَقَدِ انْتَقَلَ بَعْدَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَسَكَنَ الْبَصْرَةَ، وَكَانَ لَهُ بِهَا أَرْبَعُ دُورٍ، وَقَدْ نَالَهُ أَذًى مِنْ جِهَةِ الْحَجَّاجِ، وَذَلِكَ فِي فِتْنَةِ ابْنِ الْأَشْعَثِ; تَوَهَّمَ الْحَجَّاجُ مِنْهُ أَنَّهُ دَاخِلٌ فِي الْأَمْرِ، وَأَنَّهُ أَفْتَى فِيهِ، فَخَتَمَهُ الْحَجَّاجُ فِي عُنُقِهِ: هَذَا عَتِيقُ الْحَجَّاجِ.
পৃষ্ঠা - ৭৩৩৮
وَقَدْ شَكَاهُ أَنَسٌ كَمَا قَدَّمْنَا إِلَى عَبْدِ الْمَلِكِ، فَكَتَبَ إِلَى الْحَجَّاجِ يُعَنِّفُهُ، فَفَزِعَ الْحَجَّاجُ مِنْ ذَلِكَ وَصَالَحَ أَنَسًا. وَقَدْ وَفَدَ أَنَسٌ عَلَى الْوَلِيدِ بْنِ عَبْدِ الْمَلِكِ فِي أَيَّامِ وِلَايَتِهِ، قِيلَ: فِي سَنَةِ ثِنْتَيْنِ وَتِسْعِينَ، وَهُوَ يَبْنِي جَامِعَ دِمَشْقَ. قَالَ مَكْحُولٌ: رَأَيْتُ أَنَسًا يَمْشِي فِي مَسْجِدِ دِمَشْقَ، فَقُمْتُ إِلَيْهِ فَسَأَلْتُهُ عَنِ الْوُضُوءِ مِنَ الْجِنَازَةِ، فَقَالَ: لَا وُضُوءَ. وَقَالَ الْأَوْزَاعِيُّ: حَدَّثَنِي إِسْمَاعِيلُ بْنُ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي الْمُهَاجِرِ قَالَ: قَدِمَ أَنَسٌ عَلَى الْوَلِيدِ، فَقَالَ لَهُ الْوَلِيدُ: مَاذَا سَمِعْتَ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَذْكُرُ بِهِ السَّاعَةَ؟ فَقَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «أَنْتُمْ وَالسَّاعَةُ كَهَاتَيْنِ» وَرَوَاهُ عَبْدُ الرَّزَّاقِ بْنُ عُمَرَ، عَنْ إِسْمَاعِيلَ قَالَ: قَدِمَ أَنَسٌ عَلَى الْوَلِيدِ فِي سَنَةِ ثِنْتَيْنِ وَتِسْعِينَ، فَذَكَرَهُ. وَقَالَ الزُّهْرِيُّ: دَخَلْتُ عَلَى أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ بِدِمَشْقَ وَهُوَ يَبْكِي، فَقُلْتُ: مَا يُبْكِيكَ؟ قَالَ: لَا أَعْرِفُ مِمَّا كَانَ عَلَيْهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَصْحَابُهُ إِلَّا هَذِهِ الصَّلَاةَ، وَقَدْ صَنَعْتُمْ فِيهَا مَا صَنَعْتُمْ. وَفِي رِوَايَةٍ: وَهَذِهِ الصَّلَاةُ قَدْ
পৃষ্ঠা - ৭৩৩৯

যুরাৱাহ্ ইবন আওফা

তার পুর্ণ নাম যুরারাহ ইবন আওফা ইবন হাজির আল-আমিরী ৷ তিনি ছিলেন বসরার
কাষী ৷ তিনি বসরাবানী বড় বড় বিদ্বান ও ণ্নক্কার বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন ৷ তার বর্ণনাকৃত
হাদীসের সং খ্যা অনেক ৷ একদিন সালাতে ফজ্যর তিনি সুরায়ে আল মুদৃদাহ্ছির তিলাওয়াত

করেন ৷ যখন তিনি , ন্এএে ৷ মুে ,;; ৷া৷ অর্থাৎ “যেদিন শিংগায় ফুৎকার দেওয়া হবে,

সেদিন হয়ে এক সংকটের দিন” ৷ এ আয়াতে পৌছেন, তখন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন ৷
তিনি বসরায় ইনতিকাল করেন এবং তার বয়স হয়ে ছিল প্রায় ৭০ বৎসর ৷

খুবায়ব ইবন আবদুল্লাহ

তার পুর্ণ নাম খুবায়ব ইবন আবদুল্লাহ্ ইবন আয-যুবায় র ৷ আল-ওয়ালীদের নির্দোশ উমর
ইবন আবদুল আযীয তাকে বেত্রাঘাত করেন ৷ ফলে, তিনি ইনৃতিকাল করেন ৷ কিছুদিন পরে
উমর বরখাস্ত হন ৷ তাকে প্ৰহার করার জন্যে তিনি আফসোস করতেন ও মহান আল্পাহ্র
দরবারে কান্নাকাটি করতেন ৷ তিনি পবিত্র মদীনায় ইনৃতিকাল করেন ৷

হাবদৃস ইবন আসিম

তার পুর্ণ নাম হাফ্স ইবন আনিম ইবন উমর ইবনুল খাত্তাব আল-মাদানী ৷ তার বর্ণিত
হাদীসের সংখ্যা অনেক ৷ তিনি সৎ ও যোগ্য বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন এবং তিনি পবিত্র
মদীনায় ইনৃতিকাল করেন ৷

সাঈদ ইবন আবদুর রহমান

তার পুর্ণ নাম সাঈদ ইবন আবদুর রহমান ইবন ইতাব ইবন উসায়দ আল উমাবী ৷ তিনি
বসরার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্পের অন্যতম ছিলেন ৷ তিনি ছিলেন দানশীল ও প্রশংসিত ব্যক্তি ৷
বদান্যতায় চিহ্নিত ব্যক্তিদের অন্যতম ৷ কথিত আছে যে, তিনি এক কব্যিক ত্রিশ হাজার মুন্না
দান করেছিলেন ৷

ফারওয়াহ ইবন মুঙ্গাইিদ

কথিত আছে যে, তিনি আবদাল (ওলী আল্লাহ্গণের বিশেষ এক শ্রেণী)-এর অন্তর্ভুক্ত
ছিলেন ৷ একবার তিনি বন্দী হন ৷ তিনি ছিলেন একটি যুদ্ধে ৷ তার সাথে ছিল একটি দল ৷
তাদের কাছে সেখানের বাদশাহ্ আগমন করলেন এবং তাদেরকে একটি জায়গায় আটক ও
বন্দী রাখার জন্যে হুকুম দিলেন ৷ রাত ভোর হওয়া পর্যন্ত তাদের উপর অত্যাচার করতে নির্দেশ
দিলেন ৷ ভোর হওয়ার পর তাদের ক্ষেত্রে তিনি চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবেন ৷ ফারওয়াহ তাদেরকে
বললেন : আমাদের শহরে আমাদের ফিরে যাওয়া সম্পর্কে তোমাদের কি কোন আপত্তি আছে?
তারা বলল, তুমি তো দেখছ, আমাদের এ ব্যাপারে কোন আপত্তি নেই ৷ তিনি তখন তাদের
হাতে অবস্থিত শিকলগুলাের উপর হাতে স্পর্শ করলেন ৷ অমনি শিকলগুলো তাদের হাত থেকে
উধাও হয়ে গেল ৷ তারপর তিনি কারাগারের দরযায় আগমন করলেন ৷ তা নািজ্যা হাতে স্পর্শ
করলেন অমনি দরযাটি খুলে গেল ৷ তারা এ দরযা দিয়ে বের হয়ে পড়লেন এবং চলে
,আসলেন ৷ শহরে পৌছার পুর্বেই তারা মুসলিম বাহিনীতে মিলিত হয়ে গেলেন ৷

আবু শা’হা জাৰির ইবন যায়দ

তিনি তিনটি কাজে সরকারী রাজস্ব আদায় করতেন না ৷ পবিত্র মক্কায় সফরকালে, আযাদ
বন্যার জন্যে গোলাম খরিদ করার সময় এবং কুরবানীর পশু খরিদকালে ৷ তিনি আরো বলতেন,


ضُيِّعَتْ. يَعْنِي مَا كَانَ يَفْعَلُهُ خُلَفَاءُ بَنِي أُمَيَّةَ مِنْ تَأْخِيرِ الصَّلَاةِ إِلَى آخِرِ وَقْتِهَا الْمُوَسَّعِ; كَانُوا يُوَاظِبُونَ عَلَى التَّأْخِيرِ إِلَّا عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ فِي أَيَّامِ خِلَافَتِهِ، كَمَا سَيَأْتِي. وَقَالَ عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّزَّاقِ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ سُلَيْمَانَ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ أَنَسٍ قَالَ: جَاءَتْ بِي أُمِّي إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَنَا غُلَامٌ، فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، أُنَيْسٌ فَادْعُ اللَّهَ لَهُ. فَقَالَ: «اللَّهُمَّ أَكْثِرْ مَالَهُ وَوَلَدَهُ، وَأَدْخِلْهُ الْجَنَّةَ» . قَالَ: فَقَدْ رَأَيْتُ اثْنَتَيْنِ، وَأَنَا أَرْجُو الثَّالِثَةَ. وَفِي رِوَايَةٍ: قَالَ أَنَسٌ: فَوَاللَّهِ إِنَّ مَالِي لَكَثِيرٌ حَتَّى نَخْلِي وَكَرْمِي لَيُثْمِرُ فِي السَّنَةِ مَرَّتَيْنِ، وَإِنَّ وَلَدِي وَوَلَدَ وَلَدِي لَيَتَعَادُّونَ عَلَى نَحْوِ الْمِائَةِ. وَفِي رِوَايَةٍ: وَإِنَّ وَلَدِي لِصُلْبِي مِائَةٌ وَسِتَّةٌ. وَلِهَذَا الْحَدِيثِ طُرُقٌ كَثِيرَةٌ، وَأَلْفَاظٌ مُنْتَشِرَةٌ جِدًّا، وَفِي رِوَايَةٍ: قَالَ أَنَسٌ: وَأَخْبَرَتْنِي ابْنَتِي أَمِينَةُ: أَنَّهُ دُفِنَ لِصُلْبِي إِلَى حِينِ مَقْدَمِ الْحَجَّاجِ عِشْرُونَ وَمِائَةٌ. وَقَدْ تَقَصَّى ذَلِكَ بِطُرُقِهِ وَأَسَانِيدِهِ، وَأَوْرَدَ أَلْفَاظَهُ الْحَافِظُ ابْنُ عَسَاكِرَ فِي تَرْجَمَةِ أَنَسٍ، وَقَدْ أَوْرَدْنَا طَرَفًا مِنْ ذَلِكَ فِي كِتَابِ دَلَائِلِ النُّبُوَّةِ فِي أَوَاخِرِ السِّيرَةِ، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ.
পৃষ্ঠা - ৭৩৪০
وَقَالَ ثَابِتٌ لِأَنَسٍ: هَلْ مَسَّتْ يَدُكَ كَفَّ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ قَالَ: نَعَمْ. قَالَ: فَأَعْطِنِيهَا أُقَبِّلْهَا. وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ سَعْدٍ عَنْ أَبِي نُعَيْمٍ، عَنْ يُونُسَ بْنِ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنِ الْمِنْهَالِ بْنِ عَمْرٍو، قَالَ: كَانَ أَنَسٌ صَاحِبَ نَعْلِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَإِدَاوَتِهِ. وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ سَعْدٍ: عَنْ مُسْلِمِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ، عَنِ الْمُثَنَّى بْنِ سَعِيدٍ الذَّارِعِ قَالَ: سَمِعْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ يَقُولُ: مَا مِنْ لَيْلَةٍ إِلَّا وَأَنَا أَرَى فِيهَا حَبِيبِي صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. ثُمَّ يَبْكِي. وَقَالَ أَبُو دَاوُدَ: ثَنَا الْحَكَمُ بْنُ عَطِيَّةَ، عَنْ ثَابِتٍ عَنْ أَنَسٍ قَالَ: إِنِّي لَأَرْجُو أَنْ أَلْقَى رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَقُولُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، خُوَيْدِمُكَ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا يُونُسُ، ثَنَا حَرْبُ بْنُ مَيْمُونٍ، عَنِ النَّضْرِ بْنِ أَنَسٍ، عَنْ أَنَسٍ قَالَ: «سَأَلْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَشْفَعَ لِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ، قَالَ: أَنَا فَاعِلٌ قُلْتُ: فَأَيْنَ أَطْلُبُكَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يَا نَبِيَّ اللَّهِ؟ قَالَ: اطْلُبْنِي أَوَّلَ مَا تَطْلُبُنِي عَلَى الصِّرَاطِ. قُلْتُ: فَإِذَا لَمْ أَلْقَكَ؟ قَالَ: فَأَنَا عِنْدَ الْمِيزَانِ. قُلْتُ: فَإِنْ لَمْ أَلْقَكَ عِنْدَ الْمِيزَانِ؟ قَالَ: فَأَنَا عِنْدَ الْحَوْضِ، لَا أُخْطِئُ هَذِهِ الثَّلَاثَ مَوَاطِنَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ» . وَرَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَغَيْرُهُ، مِنْ حَدِيثِ حَرْبِ بْنِ مَيْمُونٍ أَبِي
পৃষ্ঠা - ৭৩৪১
الْخَطَّابِ الْأَنْصَارِيِّ بِهِ، وَقَالَ: حَسَنٌ غَرِيبٌ، لَا نَعْرِفُهُ إِلَّا مِنْ هَذَا الْوَجْهِ. وَقَالَ شُعْبَةُ، عَنْ ثَابِتٍ قَالَ: قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ: مَا رَأَيْتُ أَحَدًا أَشْبَهَ صَلَاةً بِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنِ ابْنِ أُمِّ سُلَيْمٍ، يَعْنِي أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ. وَقَالَ أَنَسُ بْنُ سِيرِينَ: كَانَ أَحْسَنَ النَّاسِ صَلَاةً فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ. وَقَالَ أَنَسٌ: يَا ثَابِتُ خُذْ مِنِّي; فَإِنِّي أَخَذْتُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَأَخَذَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ، وَلَسْتَ تَجِدُ أَوْثَقَ مِنِّي. وَقَالَ مُعْتَمِرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ أَبِيهِ: سَمِعْتُ أَنَسًا يَقُولُ: مَا بَقِيَ أَحَدٌ صَلَّى الْقِبْلَتَيْنِ غَيْرِي. وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ سَعْدٍ: حَدَّثَنَا عَفَّانُ، حَدَّثَنِي شَيْخٌ لَنَا يُكَنَّى أَبَا حُبَابٍ، سَمِعْتُ الْجَرِيرِيَّ يَقُولُ: أَحْرَمَ أَنَسٌ مِنْ ذَاتِ عِرْقٍ، فَمَا سَمِعْنَاهُ مُتَكَلِّمًا إِلَّا
পৃষ্ঠা - ৭৩৪২


যে বস্তু দ্বারা মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা হয় এটাতে কোন প্রকার রাজস্ব আদায় করবে
না ৷ ইবন সীবীন (র) বলেন, দীনার ও দিবহামের ক্ষেত্রে ট্টআবু শা ছা ছিলেন একজন খাটি
মুসলিম ৷ তার সম্বন্ধে নিম্নবর্গিত কবিতাটি প্রসিদ্ধং :
, আমি তাকে দেখেছি; তাকে অন্য কেউ ধারণা করো না ; তার কাছে দিরহাম হলো

পরহেযপারীর বস্তু ৷ যখন তুমি তা ব্যয় কঃা৷র ক্ষমতা রাখ ৷ তারপর তুমি তা ছেড়ে দিলে অর্থাৎ
ব্যয় করলে না, তাহলে জেনে রেখো তোমার ব্যয় না করার পরহেযগারীই একজন খাটি
মুসলিমের পরহেযগারী ৷

আবু শ৷ ছা বলেনং ইয়াতীম এবং মিসকীনের জন্যে এক দিরহাম সাদকা করা ইসলামের
দৃষ্টিতে হ্যজ্জর পর হজ্জ করার চেয়ে আমার কাছে বেশী প্রিয় ৷ আবু শা ছ৷ শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গের
অন্তর্ভুক্ত ছিলেন ৷ তিনি বসরায় ফাতওয়া প্রদান করতেন ৷ জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ (রা)-এর
ন্যায় কোন সাহাবীকে বসরায় বাসিন্দারা কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলতেন ৷ তোমরা
আমাকে কেমন করে এ প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করছ অথচ ণ্তামাদ্যে৷ মধ্যে রয়েছেন আবু শাছ৷ ?

জাবির ইবন আবদুল্লাহ্ তাকে বলেন £ হে ইবন যায়দ ! আপনি বসরায় ফকীহগণের
অন্তর্ভুক্ত ৷ আপনিই অদুর ভবিষ্যতে ফাতওয়া প্রদান করবেন ৷ কাংজ্জী আপনি সত্যের প্রবক্তা
হিসেবে পবিত্র কুরআন কিত্ব৷ পুর্বের সুন্নাতের ভিত্তিতে ফাতওয়া দান করুন ৷ আপনি যদি এ
ছাড়া অন্য কাজ করেন তাহলে আপনি নিজে ধ্বংস হবেন এবং অন্যকেও ধ্বংস করবেন ৷

আমর ইবন দীনার বলেন : ফাতওয়া প্রদান সংক্রান্ত ব্যাপারে জাবির ইবন যায়দ হতে
অধিক জ্ঞানী আমি আর কাউকে দেখতে পাইনি ৷

ইয়াস ইবন মুআবিয়৷ বলেন : আমি বসরাবাসিগণকে এমন অবস্থায় পেয়েছি যে, তাদের
মুফতী ছিলেন উমাৰনর বাসিন্দা আল্লাম৷ জাবির ইবন যায়দ ৷ যেদিন জাবির ইবন যায়দকে
দাযপ্স করা হল সেদিন আল্লাম৷ কাতাদা ৪বলেন আজকের দািন দুনিয়াবাসীদের সবচেয়ে বেশী
শিক্ষিত লোককে দাফন বরো হল ৷

সুফিয়ান ইবন উয়ায়নাহ আমর ইবন দীনার হতে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেনং
আল-হাকাম ইবন আব্যুব কিছুসংখ্যক ব্যক্তিকে কাযীরুপে প্রেরণ করেন ৷ আমি তাদের মধ্যে
একজন ৷ এ ব্যাপারে যদি আমি কখনও কোন সমস্যার সম্মুখীন হতাম, সওয়ার হতাম ও তার
কাছে দৌড়িয়ে যেতাম ৷

আবুস-শা ছা বলতেনং পুণ্যের কার্যগুলাের প্রতি আমি লক্ষ্য করলাম, দেখলাম যে সালাত
শরীরকে কষ্ট দেয় ৷ কিন্তু, সম্পদকে স্পর্শ করে না ৷ সিয়াম সাধনাও অনুরুপ ৷ কিন্তু, হজ্জ
সম্পদ ও শরীর উভয়টাকে শ্রম দিতে বাধ্য করে ৷ তইি আমি সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম যে,
এগুলোর মধ্যে হ্জ্জই অধিক মর্যাদার অধিকারী ৷ একদিন তিনি একটি৷ বা গান থেকে এক মুষ্টি
মাটি নিলেন ৷ যখন ভোর হলো তখন তিনি তা বাগানে নিক্ষেপ করলেন আর বা ৷গানঢি ছিল
অন্য এক সম্প্রদায়ের ৷ তারা তখন বলতে লাগল, যদি তিনি যখনই এখান দিয়ে গমন করেন,
এরুপ এক মুষ্টি মাটি নিয়ে নিতেন, তাহলে বাগানের আর কিছুই বাকী থাকত না ৷

আবুস শ৷ ছা বলতেন, যখন তুমি জুমুআর দিন মসজিদে আসবে, দরযায় দা ৷ড়িয়ে পড়বেঃ
হু:াভ্রু;ও ;,;


بِذِكْرِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ حَتَّى أَحَلَّ. فَقَالَ لِي: يَا ابْنَ أَخِي، هَكَذَا الْإِحْرَامُ. وَقَالَ صَالِحُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ: دَخَلَ عَلَيْنَا أَنَسٌ يَوْمَ الْجُمُعَةِ، وَنَحْنُ فِي بَعْضِ أَبْيَاتِ أَزْوَاجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَتَحَدَّثُ فَقَالَ: مَهْ. فَلَمَّا أُقِيمَتِ الصَّلَاةُ قَالَ: إِنِّي أَخَافُ أَنْ أَكُونَ قَدْ أَبْطَلْتُ جُمُعَتِي بِقَوْلِي لَكُمْ: مَهْ. وَقَالَ ابْنُ أَبِي الدُّنْيَا ثَنَا بَشَّارُ بْنُ مُوسَى الْخَفَّافُ، ثَنَا جَعْفَرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ ثَابِتٍ قَالَ: كُنْتُ مَعَ أَنَسٍ فَجَاءَ قَهْرَمَانُهُ، فَقَالَ: يَا أَبَا حَمْزَةَ، عَطِشَتْ أَرْضُنَا. قَالَ: فَقَامَ أَنَسٌ، فَتَوَضَّأَ وَخَرَجَ إِلَى الْبَرِّيَّةِ، فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ دَعَا، فَرَأَيْتُ السَّحَابَ يَلْتَئِمُ، ثُمَّ مَطَرَتْ حَتَّى مَلَأَتْ كُلَّ شَيْءٍ، فَلَمَّا سَكَنَ الْمَطَرُ بَعَثَ أَنَسٌ بَعْضَ أَهْلِهِ فَقَالَ: انْظُرْ أَيْنَ بَلَغَتِ السَّمَاءُ، فَنَظَرَ فَلَمْ تَعْدُ أَرْضَهُ إِلَّا يَسِيرًا. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ مُعَاذٍ، ثَنَا ابْنُ عَوْنٍ، عَنْ مُحَمَّدٍ قَالَ: كَانَ أَنَسٌ إِذَا حَدَّثَ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَدِيثًا فَفَرَغَ مِنْهُ قَالَ: أَوْ كَمَا قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. وَقَالَ الْأَنْصَارِيُّ، عَنِ ابْنِ عَوْنٍ، عَنْ مُحَمَّدٍ قَالَ: بَعَثَ
পৃষ্ঠা - ৭৩৪৩
أَمِيرٌ مِنَ الْأُمَرَاءِ إِلَى أَنَسٍ شَيْئًا مِنَ الْفَيْءِ، فَقَالَ: أَخُمُسٌ؟ قَالَ: لَا. فَلَمْ يَقْبَلْهُ. وَقَالَ النَّضِرُ بْنُ شَدَّادٍ، عَنْ أَبِيهِ: مَرِضَ أَنَسٌ، فَقِيلَ لَهُ: أَلَا نَدْعُو لَكَ الطَّبِيبَ؟ فَقَالَ: الطَّبِيبُ أَمْرَضَنِي. وَقَالَ حَنْبَلُ بْنُ إِسْحَاقَ: ثَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الرَّقَاشِيُّ، ثَنَا جَعْفَرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، ثَنَا عَلِيُّ بْنُ يَزِيدَ، قَالَ: كُنْتَ فِي الْقَصْرِ مَعَ الْحَجَّاجِ وَهُوَ يَعْرِضُ النَّاسَ لَيَالِيَ ابْنِ الْأَشْعَثِ، فَجَاءَ أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ فَقَالَ الْحَجَّاجُ: هِي يَا خَبِيثُ، جَوَّالٌ فِي الْفِتَنِ، مَرَّةً مَعَ عَلِيٍّ، وَمَرَّةً مَعَ ابْنِ الزُّبَيْرِ، وَمَرَّةً مَعَ ابْنِ الْأَشْعَثِ، أَمَا وَالَّذِي نَفْسُ الْحَجَّاجِ بِيَدِهِ لَأَسْتَأْصِلَنَّكَ كَمَا تُسْتَأْصَلُ الصِّمْغَةُ، وَلَأُجَرِّدَنَّكَ كَمَا يُجَرَّدُ الضَّبُّ. قَالَ: يَقُولُ أَنَسٌ: مَنْ يَعْنِي الْأَمِيرُ؟ قَالَ: إِيَّاكَ أَعْنِي، أَصَمَّ اللَّهُ سَمْعَكَ. قَالَ: فَاسْتَرْجَعَ أَنَسٌ، وَشُغِلَ الْحَجَّاجُ، فَخَرَجَ أَنَسٌ فَتَبِعْنَاهُ إِلَى الرَّحْبَةِ، فَقَالَ: لَوْلَا أَنِّي ذَكَرْتُ وَلَدِي وَخِفْتُهُ عَلَيْهِمْ لَكَلَّمْتُهُ بِكَلَامٍ فِي مَقَامِي هَذَا لَا يَسْتَحْيِينِي بَعْدَهُ أَبَدًا. وَقَدْ ذَكَرَ أَبُو بَكْرِ بْنُ عَيَّاشٍ أَنَّ أَنَسًا بَعَثَ إِلَى عَبْدِ الْمَلِكِ يَشْكُو إِلَيْهِ الْحَجَّاجَ، وَيَقُولُ فِي كِتَابِهِ: إِنِّي خَدَمْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَشْرَ سِنِينَ، وَاللَّهِ لَوْ أَنَّ
পৃষ্ঠা - ৭৩৪৪
الْيَهُودَ وَالنَّصَارَى أَدْرَكُوا رَجُلًا خَدَمَ نَبِيَّهُمْ لَأَكْرَمُوهُ. وَذَكَرَ لَهُ أَذِيَّةَ الْحَجَّاجِ لَهُ، فَلَمَّا قَرَأَ عَبْدُ الْمَلِكِ كِتَابَهُ حَصَلَ عِنْدَهُ أَمْرٌ عَظِيمٌ، فَكَتَبَ إِلَيْهِ يَقُولُ: وَيْلَكَ، لَقَدْ خَشِيتُ أَنْ لَا يَصْلُحَ عَلَى يَدَيَّ أَحَدٌ. وَذَكَرَ لَهُ كَلَامًا فِيهِ غِلْظَةٌ، وَيَقُولُ فِيهِ: إِذَا جَاءَكَ كِتَابِي فَقُمْ إِلَى أَنَسٍ، وَاعْتَذِرْ لَهُ. فَجَاءَ كِتَابُ عَبْدِ الْمَلِكِ إِلَى الْحَجَّاجِ بِالْغِلْظَةِ فِي ذَلِكَ، فَهَمَّ أَنْ يَنْهَضَ إِلَى أَنَسٍ، فَأَشَارَ إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي الْمُهَاجِرِ الَّذِي قَدِمَ بِالْكِتَابِ أَنْ لَا يَذْهَبَ إِلَى أَنَسٍ، وَأَشَارَ عَلَى أَنَسٍ أَنْ يُبَادِرَ إِلَى الْحَجَّاجِ بِالْمُصَالَحَةِ وَكَانَ إِسْمَاعِيلُ صَدِيقَ الْحَجَّاجِ فَجَاءَ أَنَسٌ، فَقَامَ إِلَيْهِ الْحَجَّاجُ يَتَلَقَّاهُ، وَقَالَ: إِنَّمَا مَثَلِي وَمَثَلُكَ، كَمَا قِيلَ: إِيَّاكِ أَعْنِي وَاسْمَعِي يَا جَارَةُ. أَرَدْتُ أَنْ لَا يَبْقَى لِأَحَدٍ عَلَيَّ مَنْطِقٌ. وَقَالَ ابْنُ قُتَيْبَةَ: كَتَبَ عَبْدُ الْمَلِكِ إِلَى الْحَجَّاجِ لَمَّا قَالَ لِأَنَسٍ مَا قَالَ: يَا ابْنَ الْمُسْتَفْرِمَةِ بِحَبِّ الزَّبِيبِ، لَقَدْ هَمَمْتُ أَنْ أَرْكُلَكَ رَكْلَةً تَهْوِي بِهَا إِلَى نَارِ
পৃষ্ঠা - ৭৩৪৫

অর্থাৎ “হে আল্লাহ! অদ্য যারা তোমার প্রতি ম৫নাযােগী হবে, তাদের মধ্যে আমাকে অধিক
মনােযােগী কর, যারা তোমার নৈকট্য লাভ করবে, তাদের মধ্যে আমাকে অধিক নৈকট্য
অর্জ্যকারী কর, আর যারা তোমাকে ডাক৫ব ও তোমার প্ৰতি আকৃষ্ট হবে, তাদের মধ্যে
আমাকে অধিক সফলকাম কর ৷”

সায়্যার বলেনঃ হাষ্মাদ ইবন যায়দ, আলহাজ্জাজ ইবন আবু উয়ায়নাহ হতে বর্ণনা করেন ৷
তিনি বলেন : জাবির ইবন যায়দ আমাদের সালাত আদায়ের জায়গায় আসজ্যে ৷ তিনি একদিন ;
আমাদের কাছে আগমন করলেন ৷ আর তার পায়ে ছিল একজােড়৷ পুরানো জুতা ৷ তিনি
বললেন, আমার আয়ুর ষাট বছর চলে গেল আমার এ জুতাগুলো আমার কাছে অন্যগুলোর
চেয়ে অধিক প্রিয় ৷ তবে ছুদ্রা, যদি পুর্বে আমি কোন কল্যাণ আঞ্জাম দিয়ে থাকি তা ভিন্ন কথা ৷
সৃালিহ্ আদ-দিহান বলেন জাবির ইবন যায়দের হাতে যদি কোন স৫ ন্দহজনক কিংবা অচল
মুদ্রা এসে ৫যত তিনি তা ধ্বংস করে ফেলে দিতেন যাতে অন্য কোন মুসলিম প্রতারিত না হন ৷

ইমাম আহমদ (র) বর্ণনা করেন : মালিক ইবন দীনার হতে আবু আবদুস সামাদ
আল-আমী আমার কাছে হাদীস বণ্নি৷ করেন ৷ তিনি বলেন৪ একদিন জাবির ইবন যায়দ
আমার ঘরে প্রবেশ করেন, তখন আমি কুরআন শরীফ কাগজে লিখছিলাম ৷ আমি তাকে
বললাম, ৫হ আবু শা ছা! আমার এ ৫পশা কেমন মনে করেন ? তিনি বললেন, ৫তামার এ
পেশা একটি উত্তম ৫পশা ৷ মহান আল্লাহর কিতাব তুমি পৃঠ৷ থেকে পৃঠা, আয়াত থেকে আয়াত
এবং শব্দ থেকে শব্দ কপি করছ ৷ এ হালাল কাজে কোন ক্ষতি ৫নই ৷ মালিক ইবন দীনার
আরো বলেন : আমি তাকে সুরায়ে বনী ইসরাঈলের ৭৫নং আয়াত-এর অর্থ নম্বন্ধে জিজ্ঞাসা

করলাম ৷ আয়াত হলো : ৰু৷ ৷ এ

অর্থ হচ্ছে : তাহলে অবশ্য তোমাকে ইহজীবনে দ্বিগুণ ও পরজীবনে দ্বিগুণ শাস্তি আস্বাদন
করাতাম; তখন আমার বিরুদ্ধে তোমার জন্যে কোন সাহায্যকারী পেতে না ৷ ”
সুফিয়ান বলেন : আবু উমায়র আল-হারিছ ইবন উমায়রু আমার কাছে হাদীসন্বণ্নাি
করেন ৷ তিনি বলেন : ঘরের মধ্যে উপস্থিত লোকজন মৃত্যুর সময় জাবির ইবন যায়দ৫ক
বলেন, তোমার মনে কি চায় ? তিনি বলেন৪ হাসানের দিকে নযর করতে মন চ ৷য় ৷ ছাবিত
হতে বর্ণিত বর্ণনায় রয়েছে যে ছাবিত বলেন, যখন জাবির ইবন যায়দের মৃত্যু আসন্ন, তখন
তাকে বলা হলো, তুমি কি চাও ? তিনি বললেন : হাসা৫নর দিকে নযর করতে মন চায় ৷
ছাবিত বলেনহ্র আমি হাসানের কাছে গেলাম ও তাকে অবহিত করলাম ৷ সে তার কাছে
যাওয়ার হয়ে আসল ৷ যখন সে ঘরে ঢুকল তিনি তখন পরিবার পরিজন৫ক বললেন, আমাকে
বসাও ৷ তিনি বললেন এবং বলতে লাগলেন, আমি মহান আল্লাহর কাছে জাহান্নাম ও মন্দ
হিসাব থেকে আশ্রয় চাইছি ৷”
হামাদ ইবন যায়দ বলেন : হাজ্জাজ ইবন আবু উয়ায়নাহ আমার কাছে হাদীস বর্ণনা
করেন ৷ তিনি বলেন, উপস্থিত নারীদের মধ্যে উত্তম, হিন্দ ৰিনৃত আল-মুহাল্লাব ৷ ইবন আবু
সুফরাহ-এর কাছে উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ যখন জাবির ইবন আবদুল্লাহ্র কথা উল্লেখ করেন ও তারা
বললেন, তিনি কী আবদুল্লাহ ইবন ইবাদ আত তামীমী আল খারিজীর অনুসারী ছিলেন ? হিন্দ
বললেনং জাবির ইবন যায়দ আমার সাথে ও আমার মায়ের সাথে সম্পুর্ণ বিচ্ছিন্ন ছিল তার
বিরুদ্ধে আমি কিছুই জানি না ৷ যে বস্তুটি আমাকে মহান অ ৷ল্পাহ্র ভৈনকট্য লাভে সাহায্য করবে


جَهَنَّمَ، قَاتَلَكَ اللَّهُ أُخَيْفِشَ الْعَيْنَيْنِ، أُقَيْبِلَ الرِّجْلَيْنِ، أَسْوَدَ الْجَاعِرَتَيْنِ. وَمَعْنَى قَوْلِهِ: الْمُسْتَفْرِمَةِ بِحَبِّ الزَّبِيبِ، أَيْ: تُضَيِّقُ فَرْجَهَا عِنْدَ الْجِمَاعِ بِهِ. وَمَعْنَى: أَرْكُلُكَ، أَيْ: أَرْفُسُكَ بِرِجْلِي. وَسَيَأْتِي بَسْطُ ذَلِكَ فِي تَرْجَمَةِ الْحَجَّاجِ فِي سَنَةِ خَمْسٍ وَتِسْعِينَ. وَقَالَ أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ الْعِجْلِيُّ: لَمْ يُبْتَلَ أَحَدٌ مِنَ الصَّحَابَةِ إِلَّا رَجُلَيْنِ; مُعَيْقِيبٌ كَانَ بِهِ الْجُذَامُ، وَأَنَسُ بْنُ مَالِكٍ; كَانَ بِهِ وَضَحٌ. وَقَالَ الْحُمَيْدِيُّ: عَنْ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ، عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، عَنْ أَبِي جَعْفَرٍ قَالَ: رَأَيْتُ أَنَسًا يَأْكُلُ، فَرَأَيْتُهُ يَلْقَمُ لُقَمًا عِظَامًا، وَرَأَيْتُ بِهِ وَضَحًا شَدِيدًا. وَقَالَ أَبُو يَعْلَى: ثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذِ بْنِ مُعَاذٍ الْعَنْبَرِيُّ، ثَنَا أَبِي، ثَنَا عِمْرَانُ، عَنْ أَيُّوبَ قَالَ: ضَعُفَ أَنَسٌ عَنِ الصَّوْمِ فَصَنَعَ جَفْنَةً مِنْ ثَرِيدٍ،
পৃষ্ঠা - ৭৩৪৬
وَدَعَا ثَلَاثِينَ مِسْكِينًا فَأَطْعَمَهُمْ، وَذَكَرَهُ الْبُخَارِيُّ تَعْلِيقًا. وَقَالَ شُعْبَةُ، عَنْ مُوسَى السُّنْبُلَانِيِّ، قُلْتُ لِأَنَسٍ: أَنْتَ آخِرُ مَنْ بَقِيَ مِنْ أَصْحَابِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ قَالَ: قَدْ بَقِيَ قَوْمٌ مِنَ الْأَعْرَابِ، فَأَمَّا مِنْ أَصْحَابِهِ فَأَنَا آخِرُ مَنْ بَقِيَ. وَقِيلَ لَهُ فِي مَرَضِهِ: أَلَا نَدْعُو لَكَ طَبِيبًا؟ فَقَالَ: الطَّبِيبُ أَمْرَضَنِي. وَجَعَلَ يَقُولُ: لَقِّنُونِي لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ. وَهُوَ مُحْتَضِرٌ، فَلَمْ يَزَلْ يَقُولُهَا حَتَّى قُبِضَ، وَكَانَتْ عِنْدَهُ عُصَيَّةٌ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَمَرَ بِهَا فَدُفِنَتْ مَعَهُ. قَالَ عُمَرُ بْنُ شَبَّةَ وَغَيْرُ وَاحِدٍ: مَاتَ وَلَهُ مِائَةٌ وَسَبْعُ سِنِينَ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ فِي مُسْنَدِهِ: ثَنَا مُعْتَمِرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ حُمَيْدٍ، أَنَّ أَنَسًا عُمِّرَ مِائَةَ سَنَةٍ غَيْرَ سَنَةٍ. قَالَ الْوَاقِدِيُّ: وَهُوَ آخِرُ مَنْ مَاتَ مِنَ الصَّحَابَةِ بِالْبَصْرَةِ، وَكَذَا قَالَ عَلِيُّ بْنُ الْمَدِينِيِّ والْفَلَّاسُ وَغَيْرُ وَاحِدٍ. وَقَدِ اخْتَلَفَ الْمُؤَرِّخُونَ فِي سَنَةِ وَفَاتِهِ; فَقِيلَ: سَنَةَ تِسْعِينَ. وَقِيلَ: إِحْدَى وَتِسْعِينَ. وَقِيلَ: ثِنْتَيْنِ وَتِسْعِينَ. وَقِيلَ: ثَلَاثٍ وَتِسْعِينَ. وَهَذَا هُوَ الْمَشْهُورُ، وَعَلَيْهِ الْجُمْهُورُ، وَاللَّهُ أَعْلَمُ.
পৃষ্ঠা - ৭৩৪৭
وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنِي أَبُو نُعَيْمٍ قَالَ: تُوُفِّيَ أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ، وَجَابِرُ بْنُ زَيْدٍ فِي جُمُعَةٍ وَاحِدَةٍ سَنَةَ ثَلَاثٍ وَتِسْعِينَ. وَقَالَ قَتَادَةُ: لَمَّا مَاتَ أَنَسٌ قَالَ مُوَرِّقُ الْعِجْلِيُّ: ذَهَبَ الْيَوْمَ نِصْفُ الْعِلْمِ. قِيلَ لَهُ: وَكَيْفَ ذَاكَ يَا أَبَا الْمُعْتَمِرِ؟ قَالَ: كَانَ الرَّجُلُ مِنْ أَهْلِ الْأَهْوَاءِ، إِذَا خَالَفُونَا فِي الْحَدِيثِ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قُلْنَا لَهُمْ: تَعَالَوْا إِلَى مَنْ سَمِعَهُ مِنْهُ. عُمَرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي رَبِيعَةَ بْنِ الْمُغِيرَةِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ بْنِ مَخْزُومٍ، الشَّاعِرُ الْمَشْهُورُ يُقَالُ: إِنَّهُ وُلِدَ يَوْمَ تُوُفِّيَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ، وَخُتِنَ يَوْمَ مَقْتَلِ عُثْمَانَ، وَتَزَوَّجَ يَوْمَ مَقْتَلِ عَلِيٍّ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَكَانَ مَشْهُورًا بِالتَّغَزُّلِ الْمَلِيحِ الْبَلِيغِ، كَانَ يَتَغَزَّلُ فِي امْرَأَةٍ يُقَالُ لَهَا: الثُّرَيَّا بِنْتُ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْأُمَوِيَّةُ، وَقَدْ تَزَوَّجَهَا سَهْلُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ الزُّهْرِيُّ، فَقَالَ فِي ذَلِكَ عُمَرُ بْنُ أَبِي رَبِيعَةَ: أَيُّهَا الْمُنْكِحُ الثُّرَيَّا سُهَيْلًا ... عَمْرَكَ اللَّهَ كَيْفَ يَلْتَقِيَانِ هِيَ شَامِيَّةٌ إِذَا مَا اسْتَقَلَّتْ ... وَسُهَيْلٌ إِذَا اسْتَقَلَّ يَمَانِ وَمِنْ مُسْتَجَادِ شِعْرِهِ مَا أَوْرَدَهُ ابْنُ خَلِّكَانَ:
পৃষ্ঠা - ৭৩৪৮
حَيِّ طَيْفًا مِنَ الْأَحِبَّةِ زَارَا ... بَعْدَ مَا صَرَّعَ الْكَرَى السُّمَّارَا طَارِقًا فِي الْمَنَامِ تَحْتَ دُجَى اللَّيْ ... لِ ضَنِينًا بِأَنْ يَزُورَ نَهَارَا قُلْتُ مَا بَالُنَا جَفَيْنَا وَكُنَّا ... قَبْلَ ذَاكَ الْأَسْمَاعَ وَالْأَبْصَارَا قَالَ إِنَّا كَمَا عَهِدْتَ وَلَكِنْ ... شَغَلَ الْحَلْيُ أَهْلَهُ أَنْ يُعَارَا