আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ست وثمانين

من توفي فيها من الأعيان

من توفي فيها من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭২৮৭


মুকাবিলা করার শক্তি আমার সেই ৷ ন্ যদি তুমি আমার অপরাধ উপেক্ষা কর, তাহলে তুমি
আমার প্রতিপালক, মাটির ন্যা য় আমার সমুদয় গুনাহের অকল্যাণ মুছে দাও ৷ ঐতিহাসিকগণ
বলেন : ৮৬ হিজরীর শাওয়াল মাসের ১৫ তারীখ জুমুআর দিন দামেশৃকে তার ইনতিকাল
হয়েছিল ৷ কেউ কেউ বলেন : বুধবার দিন, আবার কেউ কেউ বলেন : বৃহস্পতিবার দিন তার
ইনৃতিকাল হয়েছিল ৷ তার উত্তরাধিকারী তার ছেলে আল ওয়ালীদ তার সালাতে জানাযা
পড়ান ৷ যেদিন তিনি ইনতিকাল করেন তার বয়স ছিল ৬০ বহ্ব ৷

উপরোক্ত বক্তব্যটি আবু মা শার (র)ও পেশ করেছেন এবং আল্লামা ওয়াকিদী তা সত্য
বলে মন্তব্য করেন ৷ আল্পামা আল-মাদাইনী (র) বলেনঃ তার বয়স ছিল ৬০ বছর ৷ আবার
কেউ কেউ বলেন, ৫৮ বছর বয়সে তিনি ইনতিকাল করেন ৷ বাবুল জাবীয়া আস-সাগীর নামক
স্থানে তাকে দাফন করা হয় ৷ আল্পামা ইবন জারীর (র) বলেনঃ তার ছেলাে:ময়ে ও ত্রীদের
বর্ণনা নিম্নরুপ উল্লেখ করা হয়েছে :

আল ওয়ালীদ, সুলায়মান, মারওয়ান আলআকবর দারজ, আইশা; তাদের মাতার নাম :
ওলাদাহ বিন্ত আলআব্বাস ইবন জুয ইবন আল-হারিছ ইবন যুহায়র ইবন জুযায়মাহ ইবন
রাওয়াহা ইবন রাবীআহ্ ইবন মাযিন ইবন আল-হ্ারিস ইবন কুতায়অ্যাহ ইবন আবাস ইবন
বুগাযায়, ইয়াযীদ, মারওয়ান আল-আর্সপার; মুআৰিয়া দারজ, উষ্মে কুলছুম তাদের মাতার নাম
আতিকা বিনৃত ইয়াষীদ ইবন মুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ান; হিশাম, তার-মাতার নাম উষ্মে
হিশাম আইশা বিনত হিশাম, ইবন ইসমাঈল আল-মাখবুমী ৷ আবু বকর তার নাম বিকার;
তার মাতার নাম আইশা বিনত মুসা ইবন তালহা ইবন উবায়দৃল্লাহ্ আত-তায়মী; আল-হাকাম
দারজ; তার মায়ের নাম উষ্মে আয়ুব বিনত আমর ইবন উছমান ইবন আফ্ফান আল-উমুবী;
ফাতিমা, তার মাতার নাম আল-মুগীরাহ বিনত আল-মুগীর৷ ইবন খালিদ ইবন আল-আস
ইবন হিশাম ইবন আল-মুর্গীরা আল-মাখবুমী ৷ আবদুল্লাহ; মাসলামাও; আল-মুনযার;
আমবাসা; মুহাম্মদ; সা দ আল খায়র; আল-হাজ্জাজ, তাদ্যা মাতা ছিলেন বিভিন্ন ৷ কাজেই,
তার ছেলেমেয়ের মোট সং খ্য৷ ছিল ১৯ জ়ন ৷ তার খিলাফাত মীআদ হ্নিন্ ২১ বছর ৷ তার মধ্যে
নয় বছর ছিল আবদুল্পাহ্ ইবন যুবায়রের সাথে আত্শিকভারে ৷ আর ১৩ বছর সাড়ে তিন মাস
ছিল একবভােবে ৷ তার কাষী ছিলেন আবুইদরীস আল খুলানী, তার লিখক ছিলেন রাওহ ইবন
যাষা ৷ তার দারোয়ান ছিল তার ওলাম ইউসুফ, বায়তুল মান ও সীলের রক্ষ ক ছিল কাবীসাহ ৷
ইবন যুয়ায়ব, তার পুলিশ সুপার ছিল আবু আস-যুয়ইিষাহ ৷ আল্পামা আলমাদাইনী বলেন
তার আরো শ্রী ছিলেন, যেমন শাকরা বিনত সালামাহ ইবন হালবাস আততায়ী; আলী ইবনদ্ব
আবু তালিবের কন্যা ৷ তার পিতার মায়ের নাম বিনত আবদুল্লাহ্ ইবন জা ফর ৷ আর তিনি প্রায়
এ বছরেই ইনৃতিকাল করেন ৷

আরতাতইবনবুফ্লাব
তার পুর্ণ নাম আরতাত ইবন যুফুার ইবন আবদুল্লাহ ইবন মালিক ইবন শা দ্দাদ ইবন
দামরাহ ইবন পাক্ য়া ন ইবন আবু হারিছাহ ইবন মুররাহ ইবন শিবাত ইবন নুমাইত ইবন
মুররাহ ইবন আওফ ইবন সা’দ ইবন যুবইয়ান ইবন বুগায়দ ইবন রীস ইবন গুতফান
আল-ওয়ালীদ আল-মায়ী ৷ তিনি ইবন ৰুা৷হবা হ বলে প্রসিদ্ধ ছিলেন ৷ শাহ্বাহ তার মাতার নাম ৷
তিনি বিনত রামিল ইবন মারওয়ান ইবন যুহায়র ইবন ছা লাবাহ ইবন খাদীজ ইবন জাশান ন্
ইবন বা ব ইবন আওন ইবন আমির ইবন আওফ ৷ তিনি ছিলেন কালব গোত্রের একজন
বনীি ৷ তিনি ছিলেন দারার ইবন আয়ুক্তবের কাছে গচ্ছিত ৷ তারপর তিনি যুফারের মালিকানায়


الْمَدَائِنِيُّ - بِنْتُ هِشَامِ بْنِ إِسْمَاعِيلَ الْمَخْزُومِيِّ. وَأَبُو بَكْرٍ، وَاسْمُهُ بَكَّارٌ، وَأُمُّهُ عَائِشَةُ بِنْتُ مُوسَى بْنِ طَلْحَةَ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ التَّيْمِيِّ، وَالْحَكَمُ - دَرَجَ - وَأُمُّهُ أُمُّ أَيُّوبَ بِنْتُ عَمْرِو بْنِ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ الْأُمَوِيِّ، وَفَاطِمَةُ، وَأُمُّهَا الْمُغِيرَةُ بِنْتُ الْمُغِيرَةِ بْنِ خَالِدِ بْنِ الْعَاصِ بْنِ هِشَامِ بْنِ الْمُغِيرَةِ الْمَخْزُومِيِّ. وَعَبْدُ اللَّهِ، وَمَسْلَمَةُ، وَالْمُنْذِرُ، وَعَنْبَسَةُ، وَمُحَمَّدٌ، وَسَعْدُ الْخَيْرِ، وَالْحَجَّاجُ لِأُمَّهَاتِ أَوْلَادٍ شَتَّى. فَكَانَ جُمْلَةُ أَوْلَادِهِ تِسْعَةَ عَشَرَ ; ذُكُورًا وَإِنَاثًا، وَكَانَتْ مُدَّةُ خِلَافَتِهِ إِحْدَى وَعِشْرِينَ سَنَةً مِنْهَا تِسْعُ سِنِينَ مُشَارِكًا لِابْنِ الزُّبَيْرِ، وَثَلَاثَ عَشْرَةَ سَنَةً وَثَلَاثَةُ أَشْهُرٍ وَنَصِفٌ مُسْتَقِلًّا بِالْخِلَافَةِ وَحْدَهُ. وَكَانَ قَاضِيَهُ أَبُو إِدْرِيسَ الْخَوْلَانِيُّ، وَكَاتِبُهُ رَوْحُ بْنُ زِنْبَاعٍ، وَحَاجِبُهُ يُوسُفُ مَوْلَاهُ، وَصَاحِبُ بَيْتِ الْمَالِ وَالْخَاتَمِ قَبِيصَةُ بْنُ ذُؤَيْبٍ، وَعَلَى شُرْطَتِهِ أَبُو الزُّعَيْزِعَةِ، وَقَدْ ذَكَرْنَا عُمَّالَهُ فِيمَا مَضَى. قَالَ الْمَدَائِنِيُّ: وَكَانَ لَهُ زَوْجَاتٌ أُخَرَ شَقْرَاءُ بِنْتُ سَلَمَةَ بْنِ حَلْبَسٍ الطَّائِيِّ، وَابْنَةٌ لِعَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، وَأُمُّ أَبِيهَا بِنْتُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرٍ. [مَنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ] وَمِمَّنْ يُذْكَرُ أَنَّهُ تُوُفِّيَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ تَقْرِيبًا أَرْطَاةُ بْنُ زُفَرَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَالِكِ بْنِ شَدَّادِ بْنِ ضَمْرَةَ بْنِ
পৃষ্ঠা - ৭২৮৮
عَقْفَانَ بْنِ أَبِي حَارِثَةَ بْنِ مُرَّةَ بْنِ نُشْبَةَ بْنِ غَيْظِ بْنِ مُرَّةَ بْنِ عَوْفِ بْنِ سَعْدِ بْنِ ذُبْيَانَ بْنِ بَغِيضِ بْنِ رَيْثِ بْنِ غَطَفَانَ، أَبُو الْوَلِيدِ الْمُرِّيُّ وَيُعْرَفُ بِابْنِ سُهَيَّةَ، وَهِيَ أُمُّهُ بَنَتُ زَامِلِ بْنِ مَرْوَانَ بْنِ زُهَيْرِ بْنِ ثَعْلَبَةَ بْنِ خَدِيجِ بْنِ أَبِي جُشَمَ بْنِ كَعْبِ بْنِ عَوْفِ بْنِ عَامِرِ بْنِ عَوْفٍ، سَبِيَّةٌ مِنْ كَلْبٍ، وَكَانَتْ عِنْدَ ضِرَارِ بْنِ الْأَزْوَرِ، ثُمَّ صَارَتْ إِلَى زُفَرَ - وَهِيَ حَامِلٌ - فَأَتَتْ بِأَرْطَاةَ عَلَى فِرَاشِهِ، وَقَدْ عُمِّرَ أَرْطَاةُ دَهْرًا طَوِيلًا حَتَّى جَاوَزَ الْمِائَةَ بِثَلَاثِينَ سَنَةً، وَقَدْ كَانَ سَيِّدًا شَرِيفًا مُطَاعًا مُمَدَّحًا شَاعِرًا مُطْبِقًا. قَالَ الْمَدَائِنِيُّ: وَيُقَالُ: إِنَّ بَنِي عَقْفَانَ بْنِ حَنْظَلَةَ بْنِ رَوَاحَةَ بْنِ رَبِيعَةَ بْنِ مَازِنِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ قَطِيعَةَ بْنِ دِعْبِسٍ، دَخَلُوا فِي بَنِي مُرَّةَ بْنِ نُشْبَةَ، فَقَالُوا: بَنِي عَقْفَانَ بْنِ أَبِي حَارِثَةَ بْنِ مُرَّةَ. وَقَدْ وَفَدَ أَبُو الْوَلِيدِ أَرْطَاةُ بْنُ زُفَرَ هَذَا عَلَى عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ مَرْوَانَ، فَأَنْشَدَهُ
পৃষ্ঠা - ৭২৮৯


পতিত হন ৷ তখন তিনি ছিলেন অন্তঃসত্ত্ব৷ ৷ আর তার ঔরসে তিনি আরতাতকে জন্ম দেন ৷
আরতাত খুব বেশী হায়াত পান ৷ তিনি একশত ত্রিশ বছর অতিক্রম করেছিলেন ৷ তিনি ছিলেন
একজন সরদার, জদ্র, মাননীয় প্রশংসিত, কবি ও মিশুক ৷ এটা আল্পাম৷ মাদাইর্নীর অভিমত ৷
কথিত আছে যে, তা গাক্য়ান ইবন হানযালা ইবন, রাওয়াহা ইবন রাবীআ ইবন মাযিন ইবন
আল-হারিসের গোত্রের লোকেরা মুররা শাবাহ-এর গোত্রে প্রবেশ করে ৷ তখন তাদেরকে বনু
গাকয়ান ইবন আবু হারিছাহ ইবন মুৰ্বাহ বলে অভিহিত করা হয় ৷ এ আরতাত ইবন যুফাবকে ’
আবুল ওয়ালীদ প্রতিনিধি হিসেবে আবদুল মালিক্যে৷ কাছে প্রেরণ করেন ৷ তখন তিনি নীচের
কবিতাগুলো পাঠ করেনং :
আপনি যে সােকঢিকে দেখতে পাচ্ছেন তাকে মহাকাল বিলুপ্ত করে দেবে ৷ যেমন, পৃথিবী

পরিত্যক্ত ণ্র্লাহাকে বিলুপ্ত করে দেয় ৷ মৃত্যু যখন কোন আদম সন্তানের কাছে আগমন করে
তখন তার কোন চিহ্নই বাকী রাখে না ৷ আর তুমি জোন ব্লেখো, তা কিন্তু বার বার এসে
থাকে ৷ তারপর যে একদিন আবুল ওয়ালীদকে নিয়েও বিদায় হবে ৷” বর্ণনাকারী বলেন, এতে
আবদুল মা লিক কিছুটা ভীত হলেন এবং ধারণা করলেন কবিতায় হয়ত তাকেই বুঝানো
হয়েছে ৷ আরতাত এরুপ জাচ করতে পেরে বললেন, হে আমীরম্স ঘু মিনীন! কবিতায় আমি
আমার নিজকেই লক্ষ্য করে বলেছি ৷ তপন আবদুল মালিক বলেন, আল্লাহ্র শপথ, মৃত্যুকালে
ণ্তামার উপর দিয়ে বা বয়ে যাবে আমার উপর দিয়েও তাই বয়ে যাবে ৷ কেউ কেউ নিম্নে
উল্লিখিত কবিতত্যেলাও সংযোজন করেন ৷ ন্

আমাদেরকে শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণকারী ও জীবনধারণকারী হিসেবে সৃষ্টি করা হয়েছে তবে
আমরা নিরাপদ নই ৷ এমনকি লোহাও নিরাপদ নয় (স্থায়ী নয়) ৷ যদি তুমি কখনও
যুপ-যুপাম্ভরকে ভয় করে থাক তাহলে মনে রাখতে হবে যে, তুমি সুদুর প্রসারিত আকাংখাকে
কাজে লাগিয়েছ ৷ তিনি আরো বলেন : আমি আমার যেহমানেয় সামনে লাঞ্ছিত হয়ে দাড়িয়ে
রয়েছি ৷ কেননা, কনসুস তার খাবারের উপর পর্দা আটকিয়ে দিয়েছে ৷ সে ডেকে ছিল আমার
উপর বিশ্বাস করে যে, আমিও সাড়া দিব ৷ কিন্তু তার ডাকে সাড়া দিয়েছে বহু কুকুর ৷ আমার
মেহমান ব্যতীত অন্য কোন এরুপ দ্বিধাগস্থ ব্যক্তি নেই যাকে তার আত্মা আমার সামনে রকষা
করবে ৷ তবে শুধু শ্ৰীদেরকে রক্ষা করাই তাদের ব্রত ৷

মুতাৰ্রাফ ইবন আবদুল্লাহ ইবন আশ শিশৃৰীর ণ্ ন্
তিনি উচ্চ পর্যায়ের একজন তাবিঈ ৷ তিনি ইমরান ইবন হুসায়নের সাথীদের অন্যতম ৷
তিনি ঐ সৃব ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত যাদের দুআ’ আল্লাহর দরবারে গ্রহণীয় ৷ তিনি বলর্তোা, কাউকে
আকল ও বিবেকবুদ্ধির অধিক কিছুই দেওয়া হয়নি ৷ মানুষের আকল ও বুদ্ধিমত্তা তাদের যুগের
সাথে সম্পৃক্ত ৷ তিনি বলেন, যখন কোন বন্দোর ভিতর ও বাহির অজ্যি হয়, তখন মহান আল্লাহ
বলেন, আমার এ বান্দ৷ হক বা সতবােদী ৷ তিনি বলেন, “যখন তোমরা কোন রুগ্ন ব্যক্তির
কাছে প্রবেশ কর এবং এ রুগ্ন ব্যক্তি তোমাদের জন্যে দু আ করতে সামর্থ তাহলে বুঝতে হবে
যে যে তার ব্যাধির জন! পাকলতি ও অনসতা থেকে জাগ্নর্ত রয়েছে, তার হৃদয়ের নম্রত৷ ও
বিনয়ের জন্যে তার দু আ মহান আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ৷” তিনি আরো বলেন “ দুনিয়া
অন্বেষীৰুদ্যা কাছে সবচেয়ে খারাপ হলো আখিরাতের আমল বা কাজ ৷”


أَبْيَاتًا: رَأَيْتُ الْمَرْءَ تَأْكُلُهُ اللَّيَالِي ... كَأَكْلِ الْأَرْضِ سَاقِطَةَ الْحَدِيدِ وَمَا تُبْقِي الْمَنِيَّةُ حِينَ تَأْتِي ... عَلَى نَفْسِ ابْنِ آدَمَ مِنْ مَزِيدِ وَأَعْلَمُ أَنَّهَا سَتَكُرُّ حَتَّى ... تُوُفِّيَ نَذْرَهَا بِأَبِي الْوَلِيدِ قَالَ: فَارْتَاعَ عَبْدُ الْمَلِكِ، وَظَنَّ أَنَّهُ عَنَاهُ بِذَلِكَ، فَقَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، إِنَّمَا عَنَيْتُ نَفْسِي، فَقَالَ عَبْدُ الْمَلِكِ: وَأَنَا وَاللَّهِ سَيَمُرُّ بِي الَّذِي يَمُرُّ بِكَ. وَزَادَ بَعْضُهُمْ هَذِهِ الْأَبْيَاتِ: خُلِقْنَا أَنْفُسًا وَبَنِي نُفُوسٍ ... وَلَسْنَا بِالسَّلَامِ وَلَا الْحَدِيدِ لَئِنْ فُجِّعْتُ بِالْقُرَنَاءِ يَوْمًا ... لَقَدْ مُتِّعْتُ بِالْأَمَلِ الْبَعِيدِ وَهُوَ الْقَائِلُ: وَإِنِّي لَقَوَّامٌ لَدَى الضَّيْفِ مُوهِنًا ... إِذَا أَسْبَلَ السِّتْرَ الْبَخِيلُ الْمُوَاكِلُ دَعَا فَأَجَابَتْهُ كِلَابٌ كَثِيرَةٌ ... عَلَى ثِقَةٍ مِنِّي بِأَنِّي فَاعِلُ وَمَا دُونَ ضَيْفِي مِنْ تِلَادٍ تَحُوزُهُ ... لِيَ النَّفْسُ إِلَّا أَنْ تُصَانَ الْحَلَائِلُ
পৃষ্ঠা - ৭২৯০
يُونُسُ بْنُ عَطِيَّةَ الْحَضْرَمِيُّ قَاضِي مِصْرَ، وَصَاحِبُ الشُّرْطَةِ فِي أَيَّامِ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مَرْوَانَ، ثُمَّ تَوَلَّى بَعْدَهُ الْقَضَاءَ ابْنُ أَخِيهِ أَوْسُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ. مُطَرِّفُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الشِّخِّيرِ كَانَ مِنْ كِبَارِ التَّابِعِينَ، وَكَانَ مِنْ أَصْحَابِ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ، وَكَانَ مُجَابَ الدَّعْوَةِ، وَكَانَ يَقُولُ: مَا أُوتِيَ أَحَدٌ أَفْضَلَ مِنَ الْعَقْلِ، وَعُقُولُ النَّاسِ عَلَى قَدْرِ زَمَانِهِمْ، وَقَالَ: إِذَا اسْتَوَتْ سَرِيرَةُ الْعَبْدِ وَعَلَانِيَتُهُ قَالَ اللَّهُ: هَذَا عَبْدِي حَقًّا. وَقَالَ: إِذَا دَخَلْتُمْ عَلَى مَرِيضٍ فَإِنِ اسْتَطَعْتُمْ أَنْ يَدْعُوَ لَكُمْ، فَإِنَّهُ قَدْ حُرِّكَ - أَيْ: قَدْ أُوقِظَ مِنْ غَفْلَتِهِ بِسَبَبِ مَرَضِهِ - فَدُعَاؤُهُ مُسْتَجَابٌ مِنْ أَجْلِ كَسْرِهِ وَرِقَّةِ قَلْبِهِ، وَقَالَ: إِنَّ أَقْبَحَ مَا طُلِبَتْ بِهِ الدُّنْيَا عَمَلُ الْآخِرَةِ. وَقَالَ لِبَعْضِ إِخْوَانِهِ: إِذَا كَانَتْ لَكَ إِلَيَّ حَاجَةٌ، فَلَا تُكَلِّمْنِي فِيهَا ; فَإِنِّي أَكْرَهُ أَنْ أَرَى ذُلَّ السُّؤَالِ فِي وَجْهِكَ، وَلَكِنِ اكْتُبْهَا فِي رُقْعَةٍ وَارْفَعْهَا. وَكَانَ يَقُولُ: إِنَّ هَذَا الْمَوْتَ قَدْ أَفْسَدَ عَلَى أَهْلِ النِّعَمِ نَعِيمَهُمْ، فَاطْلُبُوا نَعِيمًا لَا مَوْتَ فِيهِ. وَقَالَ: لَوْ عَلِمْتُ مَتَى أَجَلِي، لَخَشِيتُ عَلَى ذَهَابِ عَقْلِي، وَلَكِنَّ اللَّهَ مَنَّ عَلَى عِبَادِهِ بِالْغَفْلَةِ عَنِ الْمَوْتِ، وَلَوْلَا الْغَفْلَةُ لَمَا تَهَنَّوْا بِعَيْشٍ، وَلَا قَامَتْ بَيْنَهُمُ الْأَسْوَاقُ. وَكَانَ مُطَرِّفٌ إِذَا دَخَلَ بَيْتَهُ، سَبَّحَتْ مَعَهُ آنِيَةُ بَيْتِهِ. وَكَانَ يَسْكُنُ الْبَادِيَةَ، وَيَجِيءُ مِنْهَا إِلَى الْجُمْعَةِ مُبَكِّرًا، فَمَرَّ مَرَّةً بِمَقْبَرَةٍ، فَنَعَسَ
পৃষ্ঠা - ৭২৯১
فَنَامَ عِنْدَ الْقُبُورِ، فَرَأَى فِي مَنَامِهِ أَهْلَ الْقُبُورِ عَلَى أَفْوَاهِ قُبُورِهِمْ، فَقَالُوا: هَذَا مُطَرِّفٌ يَذْهَبُ إِلَى الْجُمْعَةِ. قَالَ: فَقُلْتُ لَهُمْ: وَتَعْرِفُونَ الْجُمْعَةَ مِنْ غَيْرِهَا؟ قَالُوا: نَعَمْ، وَنَعْرِفُ مَا يَقُولُ الطَّيْرُ فِي جَوِّ السَّمَاءِ. قَالَ: فَقُلْتُ: وَمَا تَقُولُ؟ قَالُوا: تَقُولُ: سَلَامٌ سَلَامٌ لِيَوْمٍ صَالِحٍ. وَكَانَ يَقُولُ: يَا إِخْوَتَاهُ، اجْتَهِدُوا فِي الْأَعْمَالِ الصَّالِحَةِ ; فَإِنْ يَكُنِ الْأَمْرُ كَمَا نَرْجُو مِنْ رَحْمَةِ اللَّهِ، كَانَ لَنَا دَرَجَاتٌ فِي الْجَنَّةِ، وَإِنْ يَكُنِ الْأَمْرُ شَدِيدًا كَمَا نَخَافُ لَمْ نَقُلْ: {رَبَّنَا أَخْرِجْنَا نَعْمَلْ صَالِحًا غَيْرَ الَّذِي كُنَّا نَعْمَلُ} [فاطر: 37] نَقُولُ: قَدْ عَمِلْنَا فَلَمْ يَنْفَعْنَا. وَكَانَ يَدْعُو: اللَّهُمَّ ارْضَ عَنَّا، فَإِنْ لَمْ تَرْضَ عَنَّا، فَاعْفُ عَنَّا، فَإِنَّ الْمَوْلَى قَدْ يَعْفُو عَنِ الْعَبْدِ، وَهُوَ عَنْهُ غَيْرُ رَاضٍ. وَكَانَ مُطَرِّفٌ قَدْ حَفَرَ فِي دَارِهِ قَبْرًا، كَانَ كُلَّ يَوْمٍ يَنْزِلُ إِلَيْهِ، فَيُصَلِّي فِيهِ، وَيَقْرَأُ الْقُرْآنَ. تُوُفِّيَ مُطَرِّفٌ بِالْبَصْرَةِ، وَكَانَ لَهُ مَنْزِلَةٌ عِنْدَ الْخُلَفَاءِ وَالْمُلُوكِ وَالْأُمَرَاءِ، وَكَانَ هُوَ مِنْ أَرْشَدِ النَّاسِ فِيهِمْ، وَكَانَ مُجَابَ الدَّعْوَةِ ; كَذَبَ عَلَيْهِ رَجُلٌ عِنْدَ بَعْضِ الْأُمَرَاءِ، فَقَالَ مُطَرِّفٌ: يَا هَذَا، إِنْ كُنْتَ كَاذِبًا عَجَّلَ اللَّهُ حَتْفَكَ. فَوَقَعَ الرَّجُلُ مَيِّتًا مَكَانَهُ. وَاللَّهُ سُبْحَانَهُ أَعْلَمُ.