আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة إحدى وستين

مقتل الحسين بن علي

قبر الحسين

رأسه رضي الله عنه

পৃষ্ঠা - ৬৭৫৫


বাবৃল ফ ৷রাদীন্সের অভ্যন্তরে দাফন করা হয় ৷ আমি বলি, “শির মুবারকের দাফনের জায়গাটি
দ্বিতীয় ফা ৷রাদীসের দরজার অভ্যন্তরে অবস্থিত যা আজকাল মসজিদুর-রাস’ নামে
পরিচিত
ইবন ত্মাসাকির তার ইতিহাসে ইয়াযীদের চরিত্র বর্ণন৷ করতে গিয়ে লিখেন, ইয়াযীদের
সামনে যখন ইমাম হুসায়ন (রা) এর শির মুরারক রাখ৷ হল তখন সে ইবনু যা ৷বরীর একটি
কবিতা দিয়ে উদাহরণ পেশ করে : ন্
“যদি বদরের মাঠে আমার পুর্ব বৎশধররা আসলে নামক ঘটনা র প্রেক্ষিতে খাযরাজ গোত্রের
আর্তনাদ প্রত্যক্ষ করত ৷
বর্ণনাকারী বলেন, অ্ত৪পর সে শির মুবারককৈ তিন দিনের জন্যে দামেশৃক শহরের
সাধারণ প্ৰনর্শনীতে রাখল ৷ এরপর অস্ত্রাপারে রেখে দিল ৷ খলীফ৷ সুলাইম ন ইবন আবদুল
মালিকের আমলে এ শির মুবারককে খলীফার কাছে আনয়ন করা হল তখন শুধুমাত্র সাদা
হাড়টুকু পরিলক্ষিত হল ৷ খলীফা তাতে কাফন দিলেন, খুশবু লাগালেনঃ, তার সালাতে জানাযা
আদায় করলেন এবং মুসলমানদের কবরস্থানে সসম্মানে দাফন করালেন ৷ যখন আববাসীয়
, বংশের খিলাফত শুরু হয় তখন তারান্হযরত ইমাম হুসায়নষ্(রা)-এর শির ন্ন্নুবারককে মাটি
প্ খনন কন্থেবুবের করেন এবং তা তাদের সাথে নিয়ে ণ্ন্ান ৷ ইবন আসার্কির উল্লেখ করেন যে,
বনু উমাইয়ার খিলাফাতপ্সমাপ্তির একশত বছর পর শির ণ্ণ্মুবারক বিদ্যমান ছিল ৷ আল্লাহ্ই
অধিক পরিজ্ঞাত ৷
যারা ফাতিমী তথা হযরত ফ৷ ৷তিমা ৷(রা) এর বংশধর বলে আখ্যায়িত তার৷ : :০ হিজরী হতে
৬৬রহু হিত্তরীি পর্যন্ত মিসরের অধিপতি ছিলেন ৷ তারা দাবী করেন যে, ইমাম হুসায়ন (রা) এর শির
যুবারক মিসর শহরে পৌছানাে হয় এবং তারা তা র্দুসখানে দাফন করেন ৷ আর ৫০০ হিজ্জীর পর
এ কবরের উপর একটি স্মৃতিসৌধ তৈরী করা হয় যেটা তাজুল হুসায়ন’ নামে প্রসিদ্ধ ৷
অনেক জ্ঞানী লোক বলেছেন যে, উপরোক্ত ঘটনার কোন ভিত্তি নেই, বরং তারাযে সম্ভাভ
বংশের দাবী করেছিল ণ্এটাকে;প্রমাণ করার জন্যে তারা এটি প্ৰৰ্চলন করেছিল ৷ এ ব্যাপারে
ত্াররুমিথুারু ৰিশ্বাসঘাতক ছিল ৷ কাযী বাকিল্লানী এবং অন্যান্য উলামায়ে-কিরাম এন্ণ্ঘটনা
তাদের রাজত্বকালে ৪০০ হিজরীতে সংঘটিত হয়েছিল বলে দ্গীল পেশ করেন ৷ এ ব্যাপারে
যথাস্থানে বিস্তারিত বর্ণনা পেশ করা হবে ইনশাআল্লাহ্ ৷ আমি বলি, ঐ কালের অনেক লোক
মিলিত হয়ে এটার প্রচলন করে ৷ কেননা, তার৷ একটি শির মুবারক নিয়ে আসে এবং ঐ
মসজিদের জায়গায় ত৷ রেখে দের ৷ আর বল্লে, এটাই হযরত ইমাম হুসায়ন (রা) এর শির
ধ্ মুবারক ৷ এরপর এটা তাদের মাধ্যমে প্রচলিত হয় এবৎ৩ তারা এটা মনে প্রার্বৃ০৷ বিশ্বাল করতে
লাগল ৷ আল্লাহ তা আলাই অধিক পরিজ্ঞাত ৷

ইমাম হুসায়ন (না)-এর গুণাবলী

ইমাম বুখারী (র) শু র৷ ইবন আবু ;নুঅইিম (র) হতে বর্ণনা করেন যে, তিনি
বরুলভ্রুছন,ট্আমি আবদুল্লাহ ইবন উমর (রা) থেকে শুনেছি, এক ইরাকী ব্যক্তি মাছি হত্যা করার
অবৈধত৷ প্রসঙ্গে হযরত আবদুল্লাহ ইবন উমর (রা)-কে জিজ্ঞেস করল ৷ তখন হযরত


عَنْ جَدِّهِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ: " «مَا مِنْ مُسْلِمٍ يُصَابُ بِمُصِيبَةٍ فَيَتَذَكَّرُهَا وَإِنْ تَقَادَمَ عَهْدُهَا، فَيُحْدِثُ لَهَا اسْتِرْجَاعًا، إِلَّا أَعْطَاهُ اللَّهُ مِنَ الْأَجْرِ مِثْلَ يَوْمٍ أُصِيبَ بِهَا» ". رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ وَابْنُ مَاجَهْ. [قَبْرُ الْحُسَيْنِ] وَأَمَّا قَبْرُ الْحُسَيْنِ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ فَقَدِ اشْتُهِرَ عِنْدَ أَكْثَرِ الْمُتَأَخِّرِينَ أَنَّهُ فِي مَشْهَدِ عَلِيٍّ بِمَكَانٍ مِنَ الطَّفِّ عِنْدَ نَهْرِ كَرْبَلَاءَ، فَيُقَالُ: إِنَّ ذَلِكَ الْمَشْهَدَ مَبْنِيٌّ عَلَى قَبْرِهِ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَدْ ذَكَرَ ابْنُ جَرِيرٍ وَغَيْرُهُ أَنَّ مَوْضِعَ مَقْتَلِهِ عَفَا أَثَرُهُ، حَتَّى لَمْ يَطَّلِعْ أَحَدٌ عَلَى تَعْيِينِهِ بِخَبَرٍ. وَقَدْ كَانَ أَبُو نُعَيْمٍ الْفَضْلُ بْنُ دُكَيْنٍ يُنْكِرُ عَلَى مَنْ يَزْعُمُ أَنَّهُ يَعْرِفُ قَبْرَ الْحُسَيْنِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ. وَذَكَرَ هِشَامُ بْنُ الْكَلْبِيِّ أَنَّ الْمَاءَ لَمَّا أُجْرِيَ عَلَى قَبْرِ الْحُسَيْنِ لَيُمْحَى أَثَرُهُ نَضَبَ الْمَاءُ بَعْدَ أَرْبَعِينَ يَوْمًا، فَجَاءَ أَعْرَابِيٌّ مِنْ بَنِي أَسَدٍ، فَجَعَلَ يَأْخُذُ قَبْضَةً قَبْضَةً، وَيَشُمُّهَا حَتَّى وَقَعَ عَلَى قَبْرِ الْحُسَيْنِ، فَبَكَى وَقَالَ: بِأَبِي أَنْتَ وَأُمِّي، مَا كَانَ أَطْيَبَكَ وَأَطْيَبَ تُرْبَتِكَ! ثُمَّ أَنْشَأَ يَقُولُ: أَرَادُوا لَيُخْفُوا قَبْرَهُ عَنْ عَدُوِّهِ ... فَطِيبُ تُرَابِ الْقَبْرِ دَلَّ عَلَى الْقَبْرِ [رَأْسُهُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ] وَأَمَّا رَأْسُهُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ فَالْمَشْهُورُ بَيْنَ أَهْلِ التَّارِيخِ وَعُلَمَاءِ السِّيَرِ أَنَّهُ بَعَثَ بِهِ ابْنُ زِيَادٍ إِلَى يَزِيدَ بْنِ مُعَاوِيَةَ، وَمِنَ النَّاسِ مَنْ أَنْكَرَ ذَلِكَ، وَعِنْدِي أَنَّ الْأَوَّلَ أَشْهَرُ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. ثُمَّ اخْتَلَفُوا بَعْدَ ذَلِكَ فِي الْمَكَانَ الَّذِي دُفِنَ فِيهِ الرَّأْسُ ; فَرَوَى مُحَمَّدُ بْنُ سَعْدٍ
পৃষ্ঠা - ৬৭৫৬
أَنَّ يَزِيدَ بَعَثَ بِرَأْسِ الْحُسَيْنِ إِلَى عَمْرِو بْنِ سَعِيدٍ نَائِبِ الْمَدِينَةِ فَدَفَنَهُ عِنْدَ أُمِّهِ بِالْبَقِيعِ. وَذَكَرَ ابْنُ أَبِي الدُّنْيَا مِنْ طَرِيقِ عُثْمَانَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عُمَرَ بْنِ صَالِحٍ - وَهُمَا ضَعِيفَانِ - أَنَّ الرَّأْسَ لَمْ يَزَلْ فِي خِزَانَةِ يَزِيدَ بْنِ مُعَاوِيَةَ حَتَّى تُوُفِّيَ، فَأُخِذَ مِنْ خِزَانَتِهِ، فَكُفِّنَ وَدُفِنَ دَاخِلَ بَابِ الْفَرَادِيسِ مِنْ مَدِينَةِ دِمَشْقَ. قُلْتُ: وَيُعْرَفُ مَكَانُهُ بِمَسْجِدِ الرَّأْسِ الْيَوْمَ دَاخِلَ بَابِ الْفَرَادِيسِ الثَّانِي. وَذَكَرَ الْحَافِظُ بْنُ عَسَاكِرَ فِي " تَارِيخِهِ " فِي تَرْجَمَةِ رَيَّا حَاضِنَةِ يَزِيدَ بْنِ مُعَاوِيَةَ، أَنَّ يَزِيدَ حِينَ وَضَعَ رَأَسَ الْحُسَيْنِ بَيْنَ يَدَيْهِ تَمَثَّلَ بِشِعْرِ ابْنِ الزِّبْعَرَى، يَعْنِي قَوْلَهُ: لَيْتَ أَشْيَاخِي بِبَدْرٍ شَهِدُوا جَزَعَ الْخَزْرَجِ مِنْ وَقْعِ الْأَسَلْ قَالَتْ: ثُمَّ نَصَبَهُ بِدِمَشْقَ ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ، ثُمَّ وُضِعَ فِي خَزَائِنِ السِّلَاحِ، حَتَّى كَانَ زَمَانُ سُلَيْمَانَ بْنِ عَبْدِ الْمَلِكِ فَجِيءَ بِهِ إِلَيْهِ، وَقَدْ بَقِيَ عَظْمًا أَبْيَضَ، فَكَفَّنَهُ وَطَيَّبَهُ وَصَلَّى عَلَيْهِ، وَدَفَنَهُ فِي مَقَابِرِ الْمُسْلِمِينَ، فَلَمَّا جَاءَتِ الْمُسَوِّدَةُ - يَعْنِي بَنِي الْعَبَّاسِ - نَبَشُوا عَنْ رَأْسِ الْحُسَيْنِ وَأَخَذُوهُ مَعَهُمْ. وَذَكَرَ ابْنُ عَسَاكِرَ أَنَّ هَذِهِ الْمَرْأَةَ بَقِيَتْ بَعْدَ دَوْلَةِ بَنِي أُمَيَّةَ وَقَدْ جَاوَزَتِ الْمِائَةَ سَنَةٍ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ.