আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة سبعين من الهجرة

الأحداث التي وقعت فيها

وممن توفي فيها من الأعيان

وممن توفي فيها من الأعيان

وممن توفي فيها من الأعيان

وممن توفي فيها من الأعيان

وممن توفي فيها من الأعيان

وممن توفي فيها من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৭০২১

৭০ হিজয়ী সন

এ বছর রােমানর৷ প্ৰতি আক্রমণের উদ্দেশ্যে সিরীয়দের বিরুদ্ধে সৈন্য সমাবেশ ঘটান এবং
বনু মারওয়ানও ইবনুয যুবইির এর মাঝে বিদ্যমান বিরোধেয় সুযোগে তাদেরকে দুর্বল মনে
করল ৷ ফলে আব্দুল মালিক রোম সম্রাটের সঙ্গে সন্ধি করেন এই ভয়ে যে, পাছে তিনি
সিরীয়রুদয় উপর হামলা করে বলেন ৷ এই মর্মে চুক্তি করেন যে, আব্দুল মালিক প্রতি সপ্তাহে
রোম সম্রটিকে এক হাজার দীনার প্রদান করবেন ৷ এ বছর মিশরে মহামারী দেখা দেয় ৷ ফলে
আব্দুল আষীয ইবন মারওয়ান সেখান থেকে পালির্যে পুর্ব দিকে চলে যান ৷ তিনি হুলওয়ান
নামক ন্থাইনন্অবতরণ করেন ৷ হ্লওয়ান কায়রো থেকে একদিনের দুরত্বে অবস্থিত ৷ তিনি
এখানে অবস্থান গ্রহণ করেন এবং একজন কিবৃতীর নিকট থেকে দশ হাজার দীনারের বিনিময়ে
জায়র্গটি৷ ক্রয় করে নেন ৷ এখানে তিনি শাসনকার্য পরিচালনার জন্য একটি ভবন ও একটি ৰু

জামে মসজিদ নির্মাণ করেন এবং এখানে সৈন্য সমাবেশ ঘটান ৷
এ বছর মুস আব ইবনুয যুবাইর বিপুল পরিমাণ অর্থ,-সম্পদ নিয়ে বসরা থেকে মক্কা চলে
যান এবং এগুলো ভাগ বন্টন করে দেন ৷ তিনি হেজাযের একদল নেতস্থানীয় লোককেও প্রচুর
সম্পদ দান করেন ৷

এ বছর যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ইনতিকাল করেন
আসিম ইবন উমর ইবনুল খাত্তাব

আল-ফারাশী আল আদাবী ৷৩ তার মা হলেন জামীলা বিনত ছাবিত ইবন আবুল আকলাহ ৷

রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর জীবদ্দশায় জন্মগ্রহণ করেন ৷ তিনি তার পিতা থেকে একটি হাদীস ব্যতীত
আর কোন হাদীস বর্ণনা করেন নি ৷ হাদীসটি হল, ৷ঠুষ্ র্চুর্চু া৷৷ হুা ;ৰ্৷ ৷১৷ র্তার থােক এ
হাদীসটি তার ইে পুত্র হাফস, আব্দুল্লাহ এবং উরওয়া ইবনুয যুবাইর বর্ণনা করেছেন ৷ তার
পিতা তার মাকে তালাক প্রদান করলে দাদী আশ-শামুস বিনত আবু আমির তাকে নিয়ে নেন ৷
উমর (রা) তাকে নিয়ে আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর নিকট এসে বললেন, তার (আদিম এর
মাতার) ত্রাণ ও মমতা এর নিকট আপনার চাইতে বেশী প্রিয় ৷

পরে তার পিতা যখন নিজ শাসনামলে তাকে বিবাহ করান, তখন এক মাস বাইতৃলমাল
থেকে তার ব্যয়্ড়ার বহন করেন ৷ তারপর তার ব্যয় বন্ধ করে পুজি দিয়ে ব্যবসা করে পরিবারের
ভরণপোষণ চালাতে নির্দেশ প্রদান করেন ৷ একাধিক ব্যক্তি বর্ণনা করেছেন যে, আসিম ও হাসান-
হুসইিন (রা)-এর মাঝে এক টুকরো জমি নিয়ে বিবাদ ছিল ৷ পরে যখন আসিম হাসান (রা)-এর
ক্রোধ উপলব্ধি করেন, তখন তিনি বললেন, জমিট৷ আপনারই থাকুক ৷ হাসান (রা) বললেন,
, না, বরং তৃমিই নিয়ে নাও ৷ ফলে উভয়ই জমির দাবী ত্যাগ করেন ৷ তারা কেউ এবং তাদের
সভানাদির কেউ আর এই জমির কাছে যায় নি ৷ শেষ পর্যন্ত মানুষ চতৃর্দিক থেকে জমিট৷ দখল
করে ফেলে ৷ আসিম মর্যাদাসম্পন্ন নেত ৷ ছিলেন ৷ ওয়াকিদী বলেন, তিনি সত্তর হিজ্জীতে
মদীনায় ইনতিকাল করেন ৷


[ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ سَبْعِينَ مِنَ الْهِجْرَةِ] [الْأَحْدَاثُ الَّتِي وَقَعَتْ فِيهَا] فِيهَا ثَارَتِ الرُّومُ وَاسْتَجَاشُوا عَلَى مَنْ بِالشَّامِ، وَاسْتَضْعَفُوهُمْ لِمَا يَرَوْنَ مِنَ الِاخْتِلَافِ الْوَاقِعِ بَيْنَ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ مَرْوَانَ، وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ الزُّبَيْرِ، فَصَالِحَ عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ مَرْوَانَ، مَلِكَ الرُّومِ، وَهَادَنَهُ عَلَى أَنْ يَدْفَعَ إِلَيْهِ عَبْدُ الْمَلِكِ فِي كُلِّ جُمْعَةٍ أَلْفَ دِينَارٍ خَوْفًا مِنْهُ عَلَى الشَّامِ. وَفِيهَا وَقْعُ الْوَبَاءُ بِمِصْرَ، فَهَرَبَ مِنْهُ عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مَرْوَانَ إِلَى الشَّرْقِيَّةِ، فَنَزَلَ حُلْوَانَ وَهِيَ عَلَى مَرْحَلَةٍ مِنَ الْقَاهِرَةِ وَاتَّخَذَهَا مَنْزِلًا وَاشْتَرَاهَا مِنَ الْقِبْطِ بِعَشَرَةِ آلَافِ دِينَارٍ، وَبَنَى بِهَا دَارًا لِلْإِمَارَةِ، وَجَامِعًا، وَأَنْزَلَهَا الْجُنْدَ. وَفِيهَا رَكِبَ مُصْعَبُ بْنُ الزُّبَيْرِ مِنَ الْبَصْرَةِ إِلَى مَكَّةَ وَمَعَهُ أَمْوَالٌ جَزِيلَةٌ فَأَعْطَى وَفَرَّقَ، وَنَحَرَ عِنْدَ الْكَعْبَةِ أَلْفَ بَدَنَةٍ وَعِشْرِينَ أَلْفَ شَاةٍ، وَأَغْنَى سَاكِنِي مَكَّةَ ثُمَّ عَادَ إِلَى الْعِرَاقِ، وَأَنْعَمَ وَأَطْلَقَ لِجَمَاعَةٍ مِنْ رُؤَسَاءِ النَّاسِ بِالْحِجَازِ أَمْوَالًا كَثِيرَةً. وَحَجَّ بِالنَّاسِ فِيهَا ابْنُ الزُّبَيْرِ، وَالْعُمَّالُ عَلَى الْأَمْصَارِ هُمُ الْمَذْكُورُونَ فِيمَا قَبْلُ. [وَمِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ]
পৃষ্ঠা - ৭০২২


কাবীসা ইবন যুআইব আল খুযায়ী আলরুকালবী

তার উপনাম আবুল আলা ৷ তিনি শীর্ষস্থানীয় তাবেয়ীদের একজন ৷ তিনি হযরত
মুআবিয়৷ (রা) এর দুধভাই ৷ মদীনার ফকীহ্ ও পুণ্যবান লোকদের অন্যতম ৷ পরে তিনি
সিরিয়া চলে গিয়েছিলেন ৷ তিনি হস্তলিপিবিদদের শিক্ষক ছিলেন ৷

কায়স ইবন যারীজ

প্রসিদ্ধ অভিমত হল, তিনি হেজাযের মরু এলাকার অধিবাসী ছিলেন ৷ কারো কারো মতে
তিনি হুসাইন ইবন আলী (রা) এর দুধভাই ৷ তিনি লুবনা বিনতুল হুবানকে বিয়ে করেন ৷ কিন্তু
পরে তাকে তালা ক দিয়ে দেন ৷ ত্রীকে তালাক দিয়ে তিনি ভালবাসার আতিশয্যে পাগল হয়ে
যান এবং মরু এলাকায় গিয়ে আশ্রয় নেন ৷ তিনি শ্রী সম্পর্কে কবিতা আবৃত্তি করতেন এবং
তার শরীর ক্ষীণ হয়ে যায় ৷ অবস্থার অবনতি ঘটলে ইবন আবু আভীক এসে তাকে আব্দুল্লাহ
ইবন জা ফর এর নিকট নিয়ে যান ৷ ইবন আবু আভীক আব্দুল্লাহ ইবন জাফরকে বললেন,
আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কুরবান হোন, আপনি আমার সঙ্গে এক কাজে চলুন ৷
আব্দুল্লাহ ইবন জাফর বাহনে সাওয়ার হয়ে যান ৷ তার সঙ্গে চারজন শীর্ষস্থানীয় কুরায়শ
ব্যক্তিও রওয়ান৷ হন ৷ তারা ইবন আবু আভীকের সঙ্গে চলে যান ৷ কিন্তু তারা জানতেন না তার
উদ্দেশ্য কী ? অবশেষে তিনি তাদের নিয়ে লুবনার (নতুন) স্বামীর দরজায় এসে উপস্থিত হন ৷
লুবনার স্বামী বেরিয়ে তাদের নিকট এসে দেখতে পান কয়েকজন নেতৃস্থানীয় কুরায়শ
দাড়িয়ে আছেন ৷ তিনি বলর্লেনা আল্লাহ আমাকে আপনাদের জন্য কুরবান করুন ৷ আপনারা
কেন এসেছেন ? তারা বললেন, ইবন আবু আভীক এর প্রয়োজনে ৷ লোকটি বলল, আপনারা
সাক্ষী থাকুন, তার প্রয়োজন পুরণ হয়ে গেছে এবং তার নির্দেশ শিরোধার্য ৷ র্তর৷ বললেন, ,,
আপনি তাকে আপনার প্রয়োজনের কথা বলুন ৷ ইবন আবু আভীক বললেন, আপনারা সাক্ষী
থাকুন, এর শ্রী লুবনা এর থেকে তালাক ৷ শুনে আব্দুল্লাহ ইবন জা ফব বললেন, আল্লাহ
তোমার অমঙ্গল করুন ৷ আপনি আমাদেরকে এ জন্যে নিয়ে আসলেন ? ইবন আবু আভীক
বললেন, আমি আপনাদের জন্য কুরবান হয়েছি ৷ একজন মুসলিম ব্যক্তি মেয়েটির ভালবাসার
মৃত্যুবরণ করার চাইতে বরং ভাল, ইনি তাকে তালাক দিয়ে অন্য মহিলাকে বিয়ে করে নিন ৷
আল্লাহ্র শপথ ! লুবনার সামানপত্র কারন-এর ঘরে স্থানান্তরিত না হওয়া, পর্যন্ত আমি এ স্থান
ত্যাগ করব না ৷ ফলে লুবনা তা-ই করল এবং তারা কিছুকাল সুখময় জীবন-যাপন করল ৷
আল্লাহ তাদের প্রতি ৩রহম করুন ৷

ইয়াযীদ ইবন যিয়াদ ইবন রবীয়৷ আন-হিময়ারী

তিনি একজন কবি ৷ তিনি অধিক পরিমাণ কবিতা আবৃত্তি করতেন এবং খুব নিন্দাবাদ
করতেন ৷ উবাইদুল্লাহ্ ইবন যিয়াদ তাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন ৷ কেননা, তিনি তার পিতা
য়িয়াদের কুৎসা রটন৷ করেছিলেন ৷ কিন্তু হযরত ঘু আবিয়া (রা) তাকে হত্যা করা থেকে তাকে
বারণ করে বললেন, যি তাকে শাসন কর ৷ তইি উবইিদুল্পাহ ইবন যিয়াদ তাকে জােলাপ পান
করিয়ে পাধার পিঠে বাজারে বাজারে ঘোরান আর তিনি গাধার উপরই মল ত্যাগ করতে
থাকেন ৷ সে প্রসঙ্গে তিনি বললেন-

ণোমোঃ(হ্রাশ্রোা৪র্নো০ওোড়া৷ ’

عَاصِمُ بْنُ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ الْقُرَشِيُّ الْعَدَوِيُّ وَأُمُّهُ: جَمِيلَةُ بِنْتُ ثَابِتِ بْنِ أَبِي الْأَقْلَحِ. وُلِدَ فِي حَيَاةِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَلَمْ يَرْوِ إِلَّا عَنْ أَبِيهِ حَدِيثًا وَاحِدًا، " إِذَا أَقْبَلَ اللَّيْلُ مِنْ هَاهُنَا " الْحَدِيثَ. وَعَنْهُ ابْنَاهُ حَفْصٌ، وَعُبَيْدُ اللَّهِ، وَعُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ، وَقَدْ طَلَّقَ أَبُوهُ أُمَّهُ فَأَخَذَتْهُ جَدَّتُهُ الشَّمُوسُ بِنْتُ أَبِي عَامِرٍ، حَكَمَ لَهُ بِهَا الصِّدِّيقُ، وَقَالَ: شَمُّهَا وَلُطْفُهَا أَحَبُّ إِلَيْهِ مِنْكَ. ثُمَّ لَمَّا زَوَّجَهُ أَبُوهُ فِي أَيَّامِهِ أَنْفَقَ عَلَيْهِ مِنْ بَيْتِ الْمَالِ شَهْرًا، ثُمَّ كَفَّ عَنِ الْإِنْفَاقِ عَلَيْهِ وَأَعْطَاهُ ثُمُنَ مَالِهِ، وَأَمْرَهُ أَنْ يَتَّجِرَ وَيُنْفِقَ عَلَى عَيَالِهِ. وَذَكَرَ غَيْرُ وَاحِدٍ: أَنَّهُ كَانَ بَيْنَ عَاصِمٍ وَبَيْنَ الْحَسَنِ أَوِ الْحُسَيْنِ مُنَازَعَةٌ فِي أَرْضٍ، فَلَمَّا تَبَيَّنَ عَاصِمٌ مِنَ الْحَسَنِ الْغَضَبَ قَالَ: هِيَ لَكَ. فَقَالَ لَهُ: بَلْ هِيَ لَكَ. فَتَرَكَاهَا وَلَمْ يَتَعَرَّضَا لَهَا، وَلَا أَحَدٌ مِنْ ذُرِّيَّتِهِمَا حَتَّى أَخَذَهَا النَّاسُ مِنْ كُلِّ جَانِبٍ. وَكَانَ عَاصِمٌ رَئِيسًا وَقُورًا، كَرِيمًا فَاضِلًا. قَالَ الْوَاقِدِيُّ: مَاتَ سَنَةَ سَبْعِينَ.
পৃষ্ঠা - ৭০২৩
قَبِيصَةُ بْنُ جَابِرِ بْنِ وَهْبٍ الْأَسَدِيُّ الْكُوفِيُّ أَبُو الْعَلَاءِ ، مِنْ كِبَارِ التَّابِعِينَ، شَهِدَ خُطْبَةَ عُمَرَ بِالْجَابِيَةِ، وَكَانَ أَخَا مُعَاوِيَةَ مِنَ الرَّضَاعَةِ، وَكَانَ مِنَ الْفُصَحَاءِ الْبُلَغَاءِ. قَيْسُ بْنُ ذَرِيحٍ، أَبُو يَزِيدَ، اللَّيْثِيُّ الشَّاعِرُ الْمَشْهُورُ، مِنْ بَادِيَةِ الْحِجَازِ. وَقِيلَ: إِنَّهُ أَخُو الْحُسَيْنِ بْنِ عَلِيٍّ مِنَ الرَّضَاعَةِ. وَكَانَ قَدْ تَزَوَّجَ لُبْنَى بِنْتَ الْحَبَّابِ، ثُمَّ طَلَّقَهَا، فَلَمَّا طَلَّقَهَا، هَامَ لِمَا بِهِ مِنَ الْغَرَامِ، وَسَكَنَ الْبَادِيَةَ، وَجَعَلَ يَقُولُ فِيهَا الْأَشْعَارَ وَنَحُلَ جِسْمُهُ، فَلَمَّا زَادَ مَا بِهِ أَتَاهُ ابْنُ أَبِي عَتِيقٍ، فَأَخْذَهُ وَمَضَى بِهِ إِلَى عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرٍ، فَقَالَ لَهُ: فِدَاكَ أَبِي وَأُمِّي، ارْكَبْ مَعِي فِي حَاجَةٍ. فَرَكِبَ، وَاسْتَنْهَضَ مَعَهُ أَرْبَعَةَ نَفَرٍ مِنْ وُجُوهِ قُرَيْشٍ، فَذَهَبُوا مَعَهُ، وَهُمْ لَا يَدْرُونَ مَا يُرِيدُ، حَتَّى أَتَى بِهِمْ بَابَ،
পৃষ্ঠা - ৭০২৪


তুমি যা করেছ, পানি তা ধুয়েৰুফেলবে ৷ ক্লিটুন্তু তোমার প্রসঙ্গে রচিত আমার কাব্য পুরাতন
হাতিঃর মাঝে প্রোথিত হয়ে থাকবে ৷ ’

বাশীর ইবনুল নাযর

তিনি ছিলেন মিশরের কাজী ৷ তীর ভাতা ছিল বছরে এক হ্ঢ়জার দীনার ৷ তিনি মিশরে
ইনতিকাল করেন এবং তার মৃত্যুর পর আব্দুর রহমান ইবন হামযা আল খাওলানী গভর্নর নিযুক্ত
হন ৷ আল্লাহ্ই ভালো জানেন ৷



মালিক ইবন য়ুখামির

আস-সাকসাকী আল-আলহানী আল-হিম্সী ছিলেন খ্যাতনামা তাবেয়ী ৷ কথিত আছে, তিনি
নবী করীম (না)-এর সাহচর্য লাভ করেছিলেন ৷ আল্লাহ্ই ভালো জানেন ৷ ইমাম বুখারী যথাক্রমে
মুআবিয়া, মালিক ইবন য়ুখামির সুত্রে ঘুঅড়ুয় ইবন জাবাল (ৱা) থেকে সত্যের উপর জয়ী
সম্পর্কিত হাদীস বর্ণনা করেছেন যে, তারা হরে সিরিয়ার লোক ৷ এটি ছেটিদের থেকে বড়দের
বর্ণনা বিষয়ক হাদীস ৷ তবে মালিক ইবন য়ুখামির যদি সাহাবী হয়ে থাকেন, তা ভিন্ন কথা ৷
তিনি মুআয ইবন জাবাল (রা)-এর বিশিষ্ট সহচর ছিলেন ৷ একাধিক ইতিহাসবিদ বলেছেন,
তিনি এ বছর ইনতিকাল করেন ৷ কারো কারো মতে বাহাত্তর হিজরীতে ৷ আল্লা ইে ভালো
জানেন ৷


زَوْجِ لُبْنَى، فَخَرَجَ إِلَيْهِمْ فَإِذَا وُجُوهُ قُرَيْشٍ، فَقَالَ: جَعَلَنِي اللَّهُ فِدَاكُمْ! مَا جَاءَ بِكُمْ؟ قَالُوا: حَاجَةٌ لِابْنِ أَبِي عَتِيقٍ. فَقَالَ الرَّجُلُ: اشْهَدُوا عَلَى أَنَّ حَاجَتَهُ مَقْضِيَّةٌ، وَحُكْمَهُ جَائِزٌ. فَقَالُوا: أَخْبِرْهُ بِحَاجَتِكَ. فَقَالَ ابْنُ أَبِي عَتِيقٍ: اشْهَدُوا عَلَى أَنَّ زَوْجَتَهُ لُبْنَى مِنْهُ طَالِقٌ. فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ جَعْفَرٍ: قَبَّحَكَ اللَّهُ، أَلِهَذَا جِئْتَ بِنَا؟ فَقَالَ: جُعِلْتُ فِدَاكُمْ، يُطَلِّقُ هَذَا زَوْجَتَهُ، وَيَتَزَوَّجُ بِغَيْرِهَا، خَيْرٌ مِنْ أَنْ يَمُوتَ رَجُلٌ مُسْلِمٌ فِي هَوَاهَا صَبَابَةً، وَاللَّهِ لَا أَبْرَحُ حَتَّى يَنْتَقِلَ مَتَاعُهَا إِلَى بَيْتِ قَيْسٍ، فَفَعَلَتْ، وَأَقَامُوا مُدَّةً فِي أَرْغَدِ عَيْشٍ وَأَطْيَبِهِ رَحِمَهُمُ اللَّهُ تَعَالَى. يَزِيدُ بْنُ زِيَادِ بْنِ رَبِيعَةَ الْحِمْيَرِيُّ الشَّاعِرُ كَانَ كَثِيرَ الشِّعْرِ وَالْهَجْوِ. وَقَدْ أَرَادَ عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ زِيَادٍ قَتْلَهُ ; لِكَوْنِهِ هَجَا أَبَاهُ زِيَادًا، فَمَنَعَهُ مُعَاوِيَةُ مِنْ قَتْلِهِ، وَقَالَ: أَدِّبْهُ. فَسَقَاهُ دَوَاءً مُسُهِلًا وَأَرْكَبَهُ عَلَى حِمَارٍ، وَطَافَ بِهِ فِي الْأَسْوَاقِ، وَهُوَ يَسْلَحُ عَلَى الْحِمَارِ، فَقَالَ فِي ذَلِكَ: يَغْسِلُ الْمَاءُ مَا صَنَعْتُ وَشِعْرِي ... رَاسِخٌ مِنْكَ فِي الْعِظَامِ الْبَوَالِي
পৃষ্ঠা - ৭০২৫
بَشِيرُ بْنُ النَّضْرِ قَاضِي مِصْرَ، كَانَ رِزْقُهُ فِي الْعَامِ أَلْفَ دِينَارٍ. تُوُفِّيَ بِمِصْرَ، وَوَلِيَ بَعْدَهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ حَمْزَةَ الْخَوْلَانِيُّ. وَاللَّهُ سُبْحَانَهُ أَعْلَمُ. مَالِكُ بْنُ يَخَامِرَ السَّكْسَكِيُّ الْأَلْهَانِيُّ الْحِمْصِيُّ تَابِعِيٌّ جَلِيلٌ، وَيُقَالُ: لَهُ صُحْبَةٌ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. رَوَى الْبُخَارِيُّ مِنْ طَرِيقِ مُعَاوِيَةَ عَنْهُ عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ فِي حَدِيثِ الطَّائِفَةِ الظَّاهِرَةِ عَلَى الْحَقِّ أَنَّهُمْ بِالشَّامِ، وَهَذَا مِنْ بَابِ رِوَايَةِ الْأَكَابِرِ عَنِ الْأَصَاغِرِ، إِلَّا أَنْ يُقَالَ: لَهُ صُحْبَةٌ. وَالصَّحِيحُ: أَنَّهُ تَابِعِيٌّ وَلَيْسَ بِصَحَابِيٍّ، وَكَانَ مِنْ أَخَصِّ أَصْحَابِ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ. قَالَ غَيْرُ وَاحِدٍ: مَاتَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ. وَقِيلَ: سَنَةَ اثْنَتَيْنِ وَسَبْعِينَ، وَاللَّهُ سُبْحَانَهُ وَتَعَالَى أَعْلَمُ.