আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة أربع وستين

قتل النعمان بن بشير بن سعد الأنصاري

قتل النعمان بن بشير بن سعد الأنصاري

পৃষ্ঠা - ৬৮৫৩

বলে হ তোমরা এ ন ধরনর লোক যারা নব নময় যে ড়ব চালক হিসেবে ঘোড়ার নওয়াব
গক আর আমরা যাত্রী হিস্যেব নওয়াব থকি ” এর দ্বার আমীর মু অবিয় (রা) বুঝত
চোয়ছন,রুর ভোমর ঘোড়ার চলকও রকংবেক্ষণকরীৰু আর আমরা ঘোড়য় আরোহণকবী
য়ত্রী
নদির নীচে ঘোড়ার পিঠেব উপর যে চাদব বিছি য়ে দেয়া হয় যেমন উট ও অন্যান্য জাৰুনােয়রয়
পিঠে

বর্ণিত অ ছে যে একদিন দমেশকেব একজন মুযযযিন অদ দ হহাক (বা) (ক বলেন,
দ হক( (রা) বললেন, কন আমি অনহর শপথ আল্লাহর ওয়ম্ভে অপনব্লুক অপহুন্দ করি
ঘুয়
আপনি তয়নে রিয় করেন অর্থ ৎ লোক দেখাবার জন অযাপু লিখে থাকেন এরং অযান

ৰুহ্জে রার্হিতৈ র দিন, অদ দহহক (রা) নিহত হন আর অল-লর্হিন ইবন সা দ ,ৰুন্গুৰু

উবাই ওয়কদ ইবন যির ও মদছুনীয় নয় ইদিহসবিদদেব মতে তা ছিল ৬৪ ইিজরীর
য়লহজ্জ মসের ১৫ তদিখ ’





অন নু ন্ন্ ইবন বাশীব (বা)

এ বছরই আন নু মন ইবন বাশীব আল আনসারী (রা) নিহত হন ৩ তার মায়ের নম
ছিল, অম্মারা বিনত রাওয়াহ নুমন (রা) ছিলেন প্রথম সন্তান, যিনি ইিজরতের পরে
মদীনায় আনসারদেরমধ্যে প্রথম জন্ন্ন্ধ্রহণ ১ৰুৰুয়েনন্ আর তা ছিল ছয় হিজরীরজমদিউল
আউয়াল মাস জানর পর তরর্টুমতা তাকে নিয়ে রাসুল(স)ং এর দরবারে উপস্থিত হন
রাসুল (মা) তাকে তহ্নীক’ ন্শ্করান অর্থাৎ কিছু খেজুর চিবিয়ে তার খুখে দেন এবং তার

মাকে সুসং বদ দ্যো যে, সন্তানটি খুবই সুখে জীবন যাপন করবে ন্ন্ন্তোকটি শাহদাত ট্টৰুধয়র্চু ’ ’

করবে ও অনতে প্রবেশ করবে বস্তৰিকই আন নু গ্ ন্ ইবন রশীর (রা) সুৰ্;খ যিন্দেপী
অতিবাহিত করেন ত্ররৎ আমীর র্মু অৰিয় (রা) এর পক্ষে ৯ মস যাবত দিনি ককর
আমীর ছিলেন
তারংর তিনি সিরিয়ার বসবাস কারন এবং যেখানে চ্ৰুহুৰুণ্ ইবন উবাইদেব নন তিনি
প্ৰিচরপ তির অসন অলংকৃত করেন৷ আর হযরত আবুদ দারদা (রা) এর পর ফুযাল
বিচারপতি নিযুক্ত হয়েছিলেন হযরত আমীর মু অবিয় (রা) এর পক্ষে তিনি হিমস
প্রদ্যেশর : নয়িব ছিলেন তিনি ছিলেন ন্ ঐ-র্দুৰুৰুণ্মাক্তি যিনি; রসৃল ন্ (ল)ন্-এর বংশধ্রকে
ইয়ষীদের হুকু মে শুদমেশক হতে মদীনা ::স্সস্মানে ;( হ্রওদ্হিওর্বরৰুহু,দিত্তয়ছিত্তলনওন্ন্ তিনিই-রাসুল
( -সা) এর বংশধঘ্নে,র প্রতি ইহসন ককর, জন্য ইয়যীদ্ম,ক ক্ষাংর্শ্ব দনকৰেছিলেন ফলে
ইয়যীদ তাতৃদর জন্য সমবেদন প্রকাশ করে তাদের প্রতি ইহসানৃ করুন এবং তাদেরকে
নম্মন করে এরপর মরজ রাহিঙে ব ঘটনর দিন আদ দহ্হ ক ইবন কইন (রা) নিহত
হওয়ার, পুর্বে হিমবাসীদেব দ্বারা অন নুমন (রা) দাহ্ভুরুকে স্)হ্হয্য করেছিলেন শৃত্রু
য়ে হত্যা করে গ্রমটির নম দিল ষীবীন আর যে (লাকটি হতর্চু করেছিল তার নাম

, ষ্


وَقَدْ رَوَى الْحَافِظُ ابْنُ عَسَاكِرَ مِنْ طَرِيقِ ابْنِ قُتَيْبَةَ، عَنِ الْعَبَّاسِ بْنِ الْفَرَجِ الرِّيَاشِيِّ، عَنْ يَعْقُوبَ بْنِ إِسْحَاقَ بْنِ بُوَيْهِ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ قَالَ: دَخَلَ الضَّحَّاكُ بْنُ قَيْسٍ عَلَى مُعَاوِيَةَ فَقَالَ مُعَاوِيَةُ: تَطَاوَلَتْ لِلضَّحَّاكِ حَتَّى رَدَدْتُهُ ... إِلَى حَسَبٍ فِي قَوْمِهِ مُتَقَاصِرِ فَقَالَ الضَّحَّاكُ: قَدْ عَلِمَ قَوْمُنَا أَنَّنَا أَحْلَاسُ الْخَيْلِ. فَقَالَ: صَدَقْتَ، أَنْتُمْ أَحْلَاسُهَا وَنَحْنُ فُرْسَانُهَا. يُرِيدُ: أَنْتُمْ رَاضَةٌ وَسَاسَةٌ، وَنَحْنُ الْفُرْسَانُ. وَأَرَى أَصْلَهُ مِنَ الْحِلْسِ، وَهُوَ كِسَاءٌ يَكُونُ تَحْتَ الْبَرْدَعَةِ، أَيْ يَلْزَمُ ظُهُورَهَا، كَمَا يَلْزَمُ الْحِلْسُ ظَهْرَ الْبَعِيرِ. وَرَوَى أَيْضًا أَنَّ مُؤَذِّنَ دِمَشْقَ قَالَ لِلضَّحَّاكِ بْنِ قَيْسٍ: وَاللَّهِ أَيُّهَا الْأَمِيرُ إِنِّي لَأُحِبُّكَ فِي اللَّهِ. فَقَالَ لَهُ الضَّحَّاكُ: وَلَكِنِّي وَاللَّهِ أُبْغِضُكَ فِي اللَّهِ. قَالَ: وَلِمَ؟ أَصْلَحَكَ اللَّهُ. قَالَ: لِأَنَّكَ تَتَرَاءَى فِي أَذَانِكَ، وَتَأْخُذُ أَجْرًا عَلَى تَعْلِيمِكَ. قُتِلَ الضَّحَّاكُ، رَحِمَهُ اللَّهُ، يَوْمَ مَرْجِ رَاهِطٍ، وَذَلِكَ لِلنِّصْفِ مِنْ ذِي الْحِجَّةِ، سَنَةَ أَرْبَعٍ وَسِتِّينَ. قَالَهُ اللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ، وَأَبُو عُبَيْدٍ، وَالْوَاقِدِيُّ، وَابْنُ زَبْرٍ، وَالْمَدَائِنِيُّ. [قَتْلُ النُّعْمَانِ بْنِ بَشِيرِ بْنِ سَعْدٍ الْأَنْصَارِيِّ] وَفِيهَا قُتِلَ النُّعْمَانُ بْنُ بَشِيرِ بْنِ سَعْدٍ الْأَنْصَارِيُّ وَأُمُّهُ عَمْرَةُ بِنْتُ
পৃষ্ঠা - ৬৮৫৪

থালিদ ইবন থালী আল মাযিনী খালী ইবন দাউদও মারজ রাইিতে নিহত হন ৷ আর ৷তনি
ছিলেন খালিদইবন খালীর দাদা ৷

আন নুমান ইবন বাশীর (রা) এর কন্যা তার শ্যেকপাথায় বলেন


য়দি ইবন মারনাহ ও তার পুত্র তোমার হত্যার পরিবর্তে তোমার প্রতিরক্ষায় যোগ দি৩
তাহলে তা মঙ্গলময় হত ! আর বনু উমাইয়ার সব ধ্বংস হয়ে যেত, তাদের মধ্যে একজন
বাকী থাকত না ৷ ডাকহরকরা আন নুমান ইবন বাশীর (রা)-এর মৃত্যুর সংবাদ পরিবেশন
করে ৷ সাহায্যকারী ববু কিলাবের জন্য অত্যন্ত আফমােস, তারা তার মাথা নিয়েৰিজয়ের
আকাজ্জ৷ করত ৷ কিন্তু ক্ষণস্থায়ী দুনিয়া তাদের আশা নিপাত করল ৷ আমি অবশ্য তোমার জন্য
গোপনে ক্রন্দন করব ৷অ আমি য়তদিন হ্া ৷বত দুনিয়ার হিংস্র জনগণের সাথে জীবন যাপন করন
ততদিন পর্যন্ত আমি তোমার জন্য ক্রন্দন করব ৷”

কাথত আছে যে, একদিন হামাদানের করি আশা আন নুমান ইবন বাশীর (রা)এর নিকট
গমন করেন ৷ তিনি তখন হিমস-এর শাসক ছিলেন এবং তিনি ছিলেন অসুস্থ ৷ আন নুমান
(রা) তাকে বললেন, তুমি কি জন্য এসেছ ? তিনি বললেন, যাতে আপনি আমার আত্মীয়তার
সম্পর্ক বহাল রাখেন ৷ আমার আত্মীয়তা সংরক্ষণ করেন এবং আমার ঋণ পরিশোধ করেন ৷
তিনি বললেন, আল্লাহর শপথ ! আমার কাছে কিছুই নেই তবেআমি লোকজনকে বলব, যেন
তারা তোমাকে কিছু দান করে ৷৩ তারপর তিনি উঠে র্দাড়৷ ৷লেন এবং মিম্বরে আরোহণ করলেন ও
বললেন হে হিমসবাসীরা ! ইনি< তামদের কাছে কিছু সাহায্য প্রার্থনা ৷করছেন ৷৫ তোমরা কী
মনে কর ? তারা বললেন, আপনি আমাদের সম্পদ থেকে কিছু দেয়ার আদেশ করুন ৷ তিনি
তা অস্বীকার করেন ৷

তারপর তারা বললেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, আমাদের সম্পদ থেকে মাথা পিছু দুই
দীনার প্রদান করব ৷ আর তাদের আদম শুমারীর রেকর্ড অনুযায়ী তাদের মোট জনসং খ্যা ছিল
২০ হাজার ৷ আন নুমান (রা) বাইতু লমাল থেকে ৪০ হাজার দীনার অগ্রিম অর্পণ করলেন ৷ ’
জনসাধারণের নির্ধারি৩ ভাতা প্রদানের সময় মাথাপিছু দুই দীনার কেটে রাখলেন ৷

আন নুমান ইবন বাশীর (বা) যে সব নসীহত করেন তার কিছু অংশ নিম্নে বর্ণনা করা হল ৷
তিনি বলেন :

মোঃ৷ ম্রা

“সব চাইতে বড় ধ্বংসের বস্তু হল বাল৷ মুসীবতের সময় পাপেব “কাজ করা ৷”

ইয়াকুব ইবন সুফিয়ান (রা) আল জাইসাম ইবন মালিক আত্তায়ী হতে বণ্নাি করেন ৷ তিনি
বলেন, আমি আন নুমান ইবন বাশীর (রা) কে মিম্বরে দাড়িয়ে বলতে শুনেছি, “আমি রাসুল
(সা) কে বলতে শুনেছি, শয়৩ ৷নের কিছু পর্বের বস্তু রয়েছে ৷ আর ঐ সব পর্বের বস্তুর মধ্য
থেকে একটি আল্লাহর নিয়ামত নিয়ে পর্ব করা ৷ আল্লাহ্র প্ৰতিদান নিয়ে পর্ব করা এবং আল্লাহ্
রান্দাদের উপর পর্ব করা, আল্লাহ্ ব্যতীত অন্যের সন্তুষ্টির জন্য কাগ্রিত বস্তুর অনুসন্ধান করা ৷
তীর বর্ণিত যে সব বিশুদ্ধ হাদীস পাওয়া যায় , সেগুলোর মধ্যে ইমাম বুখারী ও মুসলিমের
উল্লিখিত নিম্নের হাদীসটি অত্যন্ত সুপরিচিত ৷ রাসুল (সা) বলেন, ব্লু ন্া৷ ;, ন্ এ১াশুা৷ ;,া
“যা কিছু হালাল তা সুস্পষ্টভা বে বর্ণিত এবংয ৷কিছু হারাম তাও সুস্পষ্টভ৷ বে বর্ণি৩ ৷ এ দুটো


رَوَاحَةَ، وَكَانَ أَوَّلَ مَوْلُودٍ وُلِدَ بِالْمَدِينَةِ بَعْدَ الْهِجْرَةِ لِلْأَنْصَارِ، فِي جُمَادَى الْأُولَى سَنَةَ ثِنْتَيْنِ مِنَ الْهِجْرَةِ، «فَأَتَتْ بِهِ أُمُّهُ تَحْمِلُهُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَحَنَّكَهُ وَبَشَّرَهَا بِأَنَّهُ يَعِيشُ حَمِيدًا، وَيُقْتَلُ شَهِيدًا، وَيَدْخُلُ الْجَنَّةَ» ، فَعَاشَ فِي خَيْرٍ وَسَعَةٍ، وَوَلِيَ نِيَابَةَ الْكُوفَةِ لِمُعَاوِيَةَ تِسْعَةَ أَشْهُرٍ، ثُمَّ سَكَنَ الشَّامَ، وَوَلِيَ قَضَاءَهَا بَعْدَ فَضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ، وَفَضَالَةُ بَعْدَ أَبِي الدَّرْدَاءِ. وَنَابَ بِحِمْصَ لِمُعَاوِيَةَ، وَهُوَ الَّذِي رَدَّ آلَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى الْمَدِينَةِ بِأَمْرِ يَزِيدَ لَهُ فِي ذَلِكَ، وَهُوَ الَّذِي أَشَارَ عَلَى يَزِيدَ بِالْإِحْسَانِ إِلَيْهِمْ وَقَالَ: عَامِلْهُمْ بِمَا كَانَ يُعَامِلُهُمْ بِهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَوْ رَآهُمْ عَلَى هَذِهِ الْحَالَةِ. فَرَقَّ لَهُمْ يَزِيدُ، وَأَحْسَنَ إِلَيْهِمْ وَأَكْرَمَهُمْ، وَأَمَرَ بِإِكْرَامِهِمْ، ثُمَّ لَمَّا كَانَتْ وَقْعَةُ مَرْجِ رَاهِطٍ وَقُتْلُ الضَّحَّاكِ بْنِ قَيْسٍ، وَكَانَ النُّعْمَانُ قَدْ أَمَدَّهُ بِأَهْلِ حِمْصَ عَدَا عَلَيْهِ أَهِلُ حِمْصَ فَقَتَلُوهُ بِقَرْيَةٍ يُقَالُ لَهَا: يَيْرِينُ. قَتَلَهُ رَجُلٌ يُقَالُ لَهُ: خَالِدُ بْنُ خَلِيٍّ الْكَلَاعِيُّ. وَقِيلَ: خَلِيُّ بْنُ دَاوُدَ. وَهُوَ جَدُّ خَالِدِ بْنِ خَلِيٍّ، وَقَدْ رَثَتْهُ ابْنَتُهُ حُمَيْدَةُ بِنْتُ النُّعْمَانِ فَقَالَتْ: لَيْتَ ابْنَ مُرْنَةَ وَابْنَهُ ... كَانُوا لِقَتْلِكَ وَاقِيَةْ وَبَنِي أُمَيَّةَ كُلَّهُمْ ... لَمْ تَبْقَ مِنْهُمْ بَاقِيَةْ جَاءَ الْبَرِيدُ بِقَتْلِهِ ... يَا لَلْكِلَابِ الْعَاوِيَةْ يَسْتَفْتِحُونَ بِرَأْسِهِ ... دَارَتْ عَلَيْهِمْ ثَانِيَةْ فَلْأَبْكِيَنَّ مُسِرَّةً ... وَلَأَبْكِيَنَّ عَلَانِيَةْ
পৃষ্ঠা - ৬৮৫৫


০ ৷ ৷ ৷ : ৷ ৷ ৷ :

৪৪৬ আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া

ব্যতীত যা কিছু আছে এগুলো হল সন্দেহযুক্ত বস্তু হতে সাবধানতা অবলম্বন করে সে তার দীন
ও সম্মানকে সুরক্ষিত-করলো, আর যে ব্যক্তি এসব সন্দেহযুক্ত বস্তুতে পতিত হলো, সে যেন
নিষিদ্ধ বস্তুতে পতিত হলো ৷ যেমন €কানাে রাখাল নিষিদ্ধ এলাকার চারদিকে পশু চরায়, যে
কোনো সময় নিষিদ্ধ এলাকায় পশু চবানাের আশং কা তার মধ্যে বিরাজ করে ৷ সাবধান !
প্রত্যেক শাসকের নিষিদ্ধ এলাকা রয়েছে, সাবধান ! আল্লাহর নিষিদ্ধ এলাকা তার ঘোষিত
নিষেধাবলী ৷ সাবধান ! শরীরে এমন এক টুকরো গোশত আছে যখন তা বিশুদ্ধ থাকে তখন
সারা শরীর বিশুদ্ধ থাকে ৷ আর যখন তা নষ্ট হয়ে যায় তখন সারা শরীরও নষ্ট হয়ে যায় ৷
সাবধান,আব সেটা হলো ক লব (অন্তর) ৷ ইমাম বুখারী ও মুসলিম হাদীসটি বর্ণনা করেন ৷

আবু মিসহাব বলেন, আন নুমান ইবন বাশীহৃ৷ (রা) হযরত আবদুল্লাহ ইবন যুবইিব (রা)-
এর পক্ষ থেকে হিমস প্রদেশের শাসক ছিলেন ৷ যখন মারওয়ান খলীফা মনোনীত হন নুমান
ইবন বাশীর (র) সেখান থেকে পলায়ন করেন ৷ ন্ খালিদ ইবনখালীআল কিলাবীতার পিছু নেয়
এবং তাকে হত্যা করে ৷ আবু উবাইদ৷ প্রমুখ বলেন, এ বছরই উপরোক্ত ঘটনাটি ঘটেছিল ৷ ’

মুহাম্মদ ইবন সাদ নিজস্ব সনদে বর্ণনা করেন, একদিন হযরত আমীর মুআবিয়া (বা)
একটি অ৩ তান্ত সুন্দরী মহিলাংক বিবাহ করেন ৷ তারপর তার দুই স্তীর একজন মাইসুন অথবা
ফাখতাকে তার কাছে প্রেরণ করেন, যেন সে তাকে ভাল করে পর্যবেক্ষণ করে ৷ যখন সে
তাকে (দখল তখন তাকে অত্যন্ত পছন্দ করল ৷ তারপর সে আমীর মুআবিয়া-এর কাছে
ফেরত আসল ৷ আমীর মুআবিয়৷ (রা)তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তাকে তুমি কেমন ফ্লেখলে ?
সে বলল, “মইিলাটি অপুর্ব সুন্দরী তবে আমি তার নাভীব নীচে একটি কালো নিল দেখলাম ৷
আর আমি ধারণা করি যে, তার স্বামী কোন একদিন নিহত হবে এবং তার কোলে স্বামীর মাথা
রাখা হবে ৷

এরপর মুআবিয়৷ (রা)ত তাকে তালাক দিয়ে দেন এবং আর নু মান ইবন বাশীর (রা) তাকে
বিবাহ করেন ৷ যখন তিনি ৬৫ হিজরীতে নিহত হন তখন তার কোলে হযরত আন নু মান ইবন
বাশীরের মাথ৷ রাখা হয় ৷ সুলাইমান ইবন যীর বলেন, ৬৫ হিজরীতে আবার ক্লেউ কেউ বলেন
৬০ হিজরীতে ৷ তবে প্রথম তারিখটি বিশুদ্ধ ৷ , ৰু

মিসওয়ার ইবন মাখরাম৷ ইবন নওফাল ইনতিকাল করেন ৷ তিনি ছিলেন কিশোর সাহাবী ৷
তিনি কাব৷ ঘরের হাজরে আসওয়াদের নিকট সালাত আদায় করছিলেন ৷ এমন সময়
দুরপাল্লার ক্ষেপণাত্রের একটি পাথর তার উপর এসে পড়ে ৷ তিনি ছিলেন হযরত আবদুল্লাহ
ইবন যুবইিব (রা) এর পক্ষের লোক ৷ তিনি ঐসব ব্যক্তিত্বের অন্তর্গত ছিলেন, যারা মক্কা
অবরােধের সময় নিহত হন ৷৩ তার পুর্ণ নাম ছিল, আবু আবদুর রহমান আল মিসওয়ার ইবনুল

মাখরামা ইবন নণ্ডফাল আর যুহরী ৷ তার মায়ের নাম ছিল আতিকা, যিনি আবদুর রহমান ইবন

আউফ্ (রা) এর বোন ছিলেন ৷ তিনি সাহাবী ছিলেন এবংহাদীসও বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি
হযরত আমীর মুআবিয়া (রা) এর নিকট প্রতিনিধি হিস্যেব গমন করেছিলেন ৷ তিনি হযরত
উমর ইবনুল খাত্তাব (রা) এর সাহচর্যে থাকতেন ৷

কেউ কেউ বলেন, তিনি ছিলেন এমন ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত যারা সওমে দাহার (একাধারে
কয়েকদিন রোয৷ রাখা) করতেন ,৷ যখন তিনি মক্কায় আগমন করতেন তখন প্রতিদিনের



১ মুল গ্রন্থে কাইসুন মুদ্রিত রয়েছে ৷


وَلَأَبْكِيَنَّكَ مَا حَيِيتُ ... مَعَ السِّبَاعِ الْعَادِيَةْ وَقِيلَ: إِنَّ أَعْشَى هَمْدَانَ قَدِمَ عَلَى النُّعْمَانِ بْنِ بَشِيرٍ وَهُوَ عَلَى حِمْصَ وَهُوَ مَرِيضٌ، فَقَالَ لَهُ النُّعْمَانُ: مَا أَقْدَمَكَ؟ قَالَ: لِتَصِلَنِي وَتَحْفَظَ قَرَابَتِي وَتَقْضِيَ دَيْنِي. فَقَالَ: وَاللَّهِ مَا عِنْدِي، وَلَكِنِّي سَائِلُهُمْ لَكَ شَيْئًا. ثُمَّ قَامَ فَصَعِدَ الْمِنْبَرَ، ثُمَّ قَالَ: يَا أَهْلَ حِمْصَ، إِنَّ هَذَا ابْنُ عَمِّكُمْ مِنَ الْعِرَاقِ، وَهُوَ يَسْتَرْفِدُكُمْ شَيْئًا فَمَا تَرَوْنَ؟ فَقَالُوا: احْتَكِمْ فِي أَمْوَالِنَا. فَأَبَى عَلَيْهِمْ، فَقَالُوا: قَدْ حَكَمْنَا مِنْ أَمْوَالِنَا، كُلُّ رَجُلٍ دِينَارَيْنِ - وَكَانُوا فِي الدِّيوَانِ عِشْرِينَ أَلْفَ رَجُلٍ - فَعَجَّلَهَا لَهُ النُّعْمَانُ مِنْ بَيْتِ الْمَالِ أَرْبَعِينَ أَلْفَ دِينَارٍ، فَلَمَّا خَرَجَتْ أَعْطِيَاتُهُمْ أَسْقَطَ مِنْ عَطَاءِ كُلِّ رَجُلٍ مِنْهُمْ دِينَارَيْنِ. وَمِنْ كَلَامِ النُّعْمَانِ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَوْلُهُ: إِنَّ الْهَلَكَةَ كُلَّ الْهَلَكَةِ أَنْ تَعْمَلَ بِالسَّيِّئَاتِ فِي زَمَانِ الْبَلَاءِ. وَقَالَ يَعْقُوبُ بْنُ سُفْيَانَ: حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، ثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَيَّاشٍ، عَنْ أَبِي رَوَاحَةَ يَزِيدَ بْنِ أَيْهَمَ، عَنِ الْهَيْثَمِ بْنِ مَالِكٍ الطَّائِيِّ، سَمِعْتُ النُّعْمَانَ بْنَ بَشِيرٍ عَلَى الْمِنْبَرِ يَقُولُ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ:
পৃষ্ঠা - ৬৮৫৬


অনুপস্থিতির জন্য সাতবার তাওযড়াফ করতেন এবং দু’রাকাআত সালাত আদায় করতেন ৷
কথিত আছে যে, তিনি কাদেসিয়ার যুদ্ধের দিন একটি রুবী পাথরে খচিত স্বর্ণের বদনা
পেয়েছিলেন ৷ তিনি জানতে ন না, এটা কী ? পারস্যের এক ব্যক্তিতার সাথে সাক্ষাত করলে
তাকেত তিনি এ বাংলার কথা বলেন ৷ তখন লোকটি তাকে বলল, দশ হাজার দীনারের পবিবহ্রত
এটা আমার কাছে বিক্রি করুন ৷ তখন তিনি বুঝতে পারলেন যে, এটান্ব তা একটি মুল্যবান
জিনিস ৷ তারপর তিনি এটা সহ একজন লোককে সা দ ইবন আবু ওয়াক্কাস (বা) এর নিকট
প্রেরণ করেন ৷ সেনাপতি এটাকে অতিরিক্ত গনীমতে র মান হিসেবে গণ্য করেন ও তার কাছে
বিশেষ দান হিসাবে ফেরত পাঠালেন ৷ তিনি তখন এটাকে এক লাখ দীনা রের বিনিময়ে বিক্রি
করেন ৷
ন্ আমী র মুআবিয়া (না) যখন ইননিক ল করেন তখন তিনি মক্কায় আগমন করেন এবং

ক্ষেপণাস্তের পাথর তাকে আঘাত করে ৷ তিনি তখন আব্দুল্লাহ ইবন যুবাইর (রা) এর পক্ষে
ছিলেন ৷ শত্রু সৈন্যরা কা ব৷ শরীফে পাথর নিক্ষেপ করেছিল ৷ পাচ দিন পর তিনি উপরোক্ত
আঘাতের কারণে ইনতিকাল করেন ৷ আবদুল্লাহ ইবন যুবাইর (বা) তাকে গোসল দেন ৷ আল
হজুনে যে সব লাশ নেয়া হয়েছিল তাদের সাথে তার লাশকেও সেখানে নেয়া হয় ৷ ঐ স্থানটি
লাশে পরিপুর্ণ হয়ে গিয়েছিল ৷ হযরত উমর ইবনুল পাতায় (বা) এর আমলে আল মিসওয়ার
ইবন আল মাখরাম৷ (রা) খাদ্য মজুদ করেছিলেন ৷ তারপর তিনি আকাশে একটি মেঘখণ্ড
ণ্দখলেন ৷ তখন তিনি এটা খারাপ মনে করলেন ৷ এর পরদিন সকালে যখন তিনি বাজারে
আগমন করেন তখন তিনি ঘোষণা দিলেন, যে আমার কাছে আগমন করবে তাকে আমি দান
করব ৷

হযরত উমর (রা) বলেন, হে আবু মাখরাম৷ ! তুমি কি পাগল হয়ে গেছ ? তিনি বললেন,

না ৷ আল্লাহর শ পথ ! হে আমীকল মু’মিনীন ! বরং আমি একটি যেঘখণ্ড দেখেছিলাম ৷ তখন
আমি এটাকে মানুষের জন্য খারাপ লক্ষণ মনে করেছিলাম ৷ তাই এ খাদ্যের দ্বারা কোন কিছু
লাভবান হওয়াটাও আমি খারাপ মনে করেছিলাম ৷ উমর (রা) তাকে বললেন, আল্লাহ্ তোমাকে
কল্যাণকর বিনিময় প্রদান করুন ৷ হিজরম্ভ তর দুবছুর পর আল মিসওয়ার (বা) জন্ম গ্রহণ

ন্ করেছিলেন ৷



’ আল-মুনযির ইবন যুবাইর ইবন আওয়াম (র)

হযরত উমর ইবনুল খ৷ ৷ত্তাব (রা) এর আমলে তিনি জনআেহগ করেন ৷ত তার মায়ের নাম ছিল
হযরত আসম৷ বিনত আবু বকর সিদ্দীক (রা) ৷ ইয়াষীদ ইবন মুআবিয়া এর সাথে আল
মুনযি র কনস্টানটিনােপল যুদ্ধে অং শগ্নহণ করেন ৷ হযরত আমীর ঘুআবিয়৷ (বা) এর কাছে
তিনি একটি প্রতিনিধিদলের প্রধান হিসেবে গমন করেছিলেন এবংত তাকে এক খণ্ড যমীন প্রদান
করেছিলেন ৷ তবে, এ অর্থ হস্তগত হওয়ার পুর্বেই হযরত আমীর মুআবিয়া (রা)ইনতিকাল
করেন ৷ আল মুনযির ইবন যুবাইর এবং উসমান ইবন আবদুল্লাহ ইবন হাকীম ইবন হিযাম
, দিনের বেলায় সিবিয়াবাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন এবং রাতের বেলায় তাদেরকে খাবার
খাওয়াতেন ৷ মক্কায় অবরেধে কালে তার ভাইসহ আল মুনযির মক্কায় নিহত হন ৷ যখন হযরত
আমীর মুআৰিয়া (রা) ইনতিকাল করেন তখন তিনি আল মুনবিরকে ওসীয়ত করেন যেন তিনি
তার কবরে অবতরণ করেন ৷ শ্


" «إِنَّ لِلشَّيْطَانِ مَصَالِيَ وَفُخُوخًا، وَإِنَّ مِنْ مَصَالِيهِ وَفُخُوخِهِ الْبَطَرَ بِنِعَمِ اللَّهِ، وَالْفَخْرَ بِعَطَاءِ اللَّهِ، وَالْكِبْرَ عَلَى عِبَادِ اللَّهِ، وَاتِّبَاعَ الْهَوَى فِي غَيْرِ ذَاتِ اللَّهِ» ". وَمِنْ أَحَادِيثِهِ الصِّحَاحِ الْحِسَانِ مَا سَمِعَهُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: " «إِنَّ الْحَلَالَ بَيِّنٌ، وَإِنَّ الْحَرَامَ بَيِّنٌ، وَبَيْنَ ذَلِكَ أُمُورٌ مُشْتَبِهَاتٌ لَا يَعْلَمُهُنَّ كَثِيرٌ مِنَ النَّاسِ، فَمَنِ اتَّقَى الشُّبَهَاتِ فَقَدِ اسْتَبْرَأَ لِدِينِهِ وَعِرْضِهِ، وَمَنْ وَقَعَ فِي الشُّبُهَاتِ وَقَعَ فِي الْحَرَامِ، كَالرَّاعِي يَرْعَى حَوْلَ الْحِمَى يُوشِكُ أَنْ يَرْتَعَ فِيهِ، أَلَا وَإِنَّ لِكُلِّ مَلِكٍ حِمَى، أَلَا وَإِنَّ حِمَى اللَّهِ تَعَالَى مَحَارِمُهُ، أَلَا وَإِنَّ فِي الْجَسَدِ مُضْغَةً إِذَا صَلَحَتْ صَلَحَ لَهَا سَائِرُ الْجَسَدِ، وَإِذَا فَسَدَتْ فَسَدَ لَهَا سَائِرُ الْجَسَدِ، أَلَا وَهِيَ الْقَلْبُ» ". رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ وَمُسْلِمٌ. وَقَالَ أَبُو مُسْهِرٍ: كَانَ النُّعْمَانُ بْنُ بَشِيرٍ عَلَى حِمْصَ عَامِلًا لِابْنِ الزُّبَيْرِ، فَلَمَّا تَمَرْوَنَ أَهْلُ حِمْصَ خَرَجَ النُّعْمَانُ هَارِبًا، فَاتَّبَعَهُ خَالِدُ بْنُ خَلِيٍّ الْكَلَاعِيُّ فَقَتَلَهُ. قَالَ أَبُو عُبَيْدَةَ وَغَيْرُ وَاحِدٍ: فِي هَذِهِ السَّنَةِ. وَقَدْ رَوَى مُحَمَّدُ بْنُ سَعْدٍ بِأَسَانِيدِهِ أَنَّ مُعَاوِيَةَ تَزَوُّجَ امْرَأَةً جَمِيلَةً جِدًّا، فَبَعَثَ إِحْدَى امْرَأَتَيْهِ مَيْسُونَ أَوْ فَاخِتَةَ ; لِتَنْظُرَ إِلَيْهَا. فَلَمَّا رَأَتْهَا أَعْجَبَتْهَا جِدًّا، ثُمَّ
পৃষ্ঠা - ৬৮৫৭
رَجَعَتْ إِلَيْهِ فَقَالَ: كَيْفَ رَأَيْتِيهَا؟ قَالَتْ: بَدِيعَةَ الْجَمَالِ، غَيْرَ أَنِّي رَأَيْتُ تَحْتَ سُرَّتِهَا خَالًا أَسْوَدَ، وَإِنِّي أَحْسَبُ أَنَّ زَوْجَهَا يُقْتَلُ وَيُلْقَى رَأْسُهُ فِي حِجْرِهَا. فَطَلَّقَهَا مُعَاوِيَةُ، وَتَزَوَّجَهَا النُّعْمَانُ بْنُ بَشِيرٍ فَلَمَّا قُتِلَ أُلْقِيَ فِي حِجْرِ امْرَأَتِهِ هَذِهِ. وَقَالَ أَبُو سُلَيْمَانَ بْنُ زَبْرٍ: قَتَلَ بِسَلَمْيَةَ سَنَةَ سِتٍّ وَسِتِّينَ. وَقَالَ غَيْرُهُ: سَنَةَ خَمْسٍ وَسِتِّينَ. وَقِيلَ: سَنَةَ سِتِّينَ. وَالصَّحِيحُ مَا ذَكَرْنَاهُ. وَفِيهَا تُوُفِّيَ الْمِسْوَرُ بْنُ مَخْرَمَةَ بْنِ نَوْفَلٍ، صَحَابِيٌّ صَغِيرٌ، أَصَابَهُ حَجَرُ الْمَنْجَنِيقِ بِمَكَّةَ، وَهُوَ قَائِمٌ يُصَلَّى فِي الْحِجْرِ.