আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة تسع وثلاثين

ذكر من توفي فيها من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৬১৭৪


এরপর তিনি বলতেন : আল্লাহর কলম ! এটাকে (র্দাড়ির দিকে ইঙ্গিত) রঞ্জিত করবে এই
স্থানের (মাথার দিকে ইঙ্গিত) রক্ত ৷ যেমন ইমাম বায়হাকী হাকিমের সুত্রে ছালাবাহ্ ইবন
ইয়াষীদ থেকে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন, আলী (রা) বলেছেন : ঐ সত্তার কসম ৷ যিনি বীজ
হতে চারা অং রিত করেন এবং বীর্য থেকে প্রাণী সৃষ্টি কারন, এটাকে অবশ্য এটা রঞ্জিত
করবে; অর্থাৎ দীড়িকে মস্তক রঞ্জিত করবে ৷ কাজেই কিসে সে হতভাগ্যকে আটকিয়ে রেখেছে?
তখন আবদুল্লাহ ইবন সাবা’ বললো, হে আমীরুল মু’মিনীন ৷ যদি কোন ব্যক্তি এহেন কাজ করে ,
তবে আমরা তাকে যবেহ করে দিব ৷ আলী (রা) বললেন, আমি তােমাদেরকে আল্লাহর শপথ
করে বলছি, আমার হত্যার প্রতিশোধ নিতে গিয়ে যেন এমন কেউ নিহত না হয় ফেআমাকে
হত্যা করেনি ৷ লোকজন বললো, হে আমীরুল মু’মিনীন ৷ আমাদের জন্যে কোন খলীফা নির্বাচন
করে যাবেন না ? তিনি বললেন, না ৷ বরং আমি তােমাদেরকে সেই অবস্থায় রেখে যেতে চাই,
যে অবস্থায় মহান আল্লাহর পিয়ারা রাসুল তােমাদেরকে রেখে গিয়েছিলেন ৷ লোকজন বললো,
আমাদেরকে শাসকৰিহীন অবস্থায় রেখে মহান আল্লাহর কাছে গিয়ে আপনি কি জওয়াব
দিবেন ? তিনি বললেন : আমি বলবো, হে আল্লাহ ! আপনি আমাকে তাদের খলীফা
বানিয়েছিলেন, যতদিন আপনার ইচ্ছা ছিল ৷ এরপর আপনি আমাকে উঠিয়ে এসেছেন ৷ আমি
আপনার হিফাজতে তাদেরকে রেখে এসেছি ৷ আপনি যদি চান তাদেরকে কল্যাণ দান করুন,
আর যদি আপনি চান তা ড়াদেরকে বিপর্যস্ত করুন ৷
ভিন্ন সুত্র

আবু দাউদ৩ ন্:ইয়ালিসী তার মুসনাদ গ্রন্থে বলেন ? শরীক উসমান ইবন ঘুগীরার সুত্রে
যাইদ ইবন ও হার থেকে বর্ণনা করেন, খারিজী সম্প্রদায়ের কিছু লোক আলীর কাছে এসে
বললো : আল্লাহ্কে ভয় করুন ৷ কেননা, আপনি মৃত ৷ আলী বললেন : না, ঐ সত্তার কলম!
যিনি বীজ থেকে উদ্গত করেন এবং প্রাণী সৃষ্টি করেন, আমি নিহত ৷ এই জায়গায় আঘাত করা
হবে এবং এটাকে রঞ্জিত করবে ৷ এ কথা বলার সময় তিনি দাড়ির দিকে ইঙ্গিত করেন ৷ এটা
প্ৰতিশ্রুত অঙ্গীকার এবং চুড়ান্ত ফয়সালা, যে মিথ্যা কথা বলে সে ধ্বংস ৷

অপর সুত্র

হাফিজ আবু ইয়ালা বলেনং সুওয়ায়িদ ইবন সাঈদ সুহাইব থেকে বর্ণিত ৷ তিনি
বলেন, আলী (বা) বলেছেন রাসুলুল্লাহ্ স্;;ন্ণ্ ;আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, প্রাচীন যুগের হত ৩ভাগ্য
ব্যক্তি কে ? আ৷ ৷ বললড়াম, সালিহ (আ) এর উন্থীকে হত্যাকারী ৷ তিনি বললেন, জওয়াব ঠিক
হয়েছে ৷ এবার বলং শেষ যুগের ন্হতভাগ্য ব্যক্তি কে? আমি বাংলায়, ইয়ং রলোঃহ্ ! এর
জওয়াব আমার জানা সেই ৷ তিনি বললেন, যে হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যে ওে ৷মার এই স্থানে আঘাত
করবে ৷ এ কথা বলার সময়ও তিনি মাথার তালুর দিকে ইঙ্গিত করেন এবং এটা এটাকে রঞ্জিত
করবে ৷ অর্থাৎ মাথার রক্তে দাড়ি রঞ্জিত হবে ৷ এ কারণে তিনি প্রায়ই বলতে ন, আমি চ ই
তোমাদের মধ্যকার সেই হত ভাগ্য ব্যক্তি যদি তৎপর হত্ত তো

আলী (রা) থেকে আরেক সুত্র

ইমাম আহমদ বলেনং ং ওয়াকী’ আবদুল্লাহ ইবন সারা’ থেকে বর্ণিত ৩৷ তিনি বলেন,
আমি শুনেছি আলী (রা) বলতেন, এইটা এইটাকে রঞ্জিত করবে ৷ কাজেই হতভাগ্য ব্যক্তিঢি


حَتَّى اصْطَلَحَا عَلَى شَيْبَةَ بْنِ عُثْمَانَ. قَالَ ابْنُ جَرِيرٍ: وَكَمَا قَالَ أَبُو الْحَسَنِ الْمَدَائِنِيُّ قَالَ أَبُو مَعْشَرٍ. قَالَ ابْنُ جَرِيرٍ: وَأَمَّا عُمَّالُ عَلِيٍّ عَلَى الْأَمْصَارِ فَهُمُ الَّذِينَ ذَكَرْنَا فِي السَّنَةِ الْمَاضِيَةِ، غَيْرَ أَنَّ ابْنَ عَبَّاسٍ كَانَ قَدْ سَارَ مِنَ الْبَصْرَةِ إِلَى الْكُوفَةِ، وَاسْتَخْلَفَ عَلَى الْبَصْرَةِ زِيَادَ بْنَ أَبِيهِ، ثُمَّ سَارَ زِيَادٌ فِي هَذِهِ السَّنَةِ إِلَى فَارِسَ وَكَرْمَانَ كَمَا ذَكَرْنَا. [ذِكْرُ مَنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ] سَعْدُ الْقَرَظِ مُؤَذِّنُ مَسْجِدِ قُبَاءٍ فِي زَمَانِ رَسُولِ اللَّهِ، صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَلَمَّا وَلِيَ عُمَرُ الْخِلَافَةَ وَلَّاهُ أَذَانَ الْمَسْجِدِ النَّبَوِيِّ، وَكَانَ أَصْلُهُ مَوْلًى لِعَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ، وَهُوَ الَّذِي كَانَ يَحْمِلُ الْعَنَزَةَ بَيْنَ يَدِيْ أَبِي بَكْرٍ وَعُمَرَ وَعُثْمَانَ وَعَلِيٍّ إِلَى الْمُصَلَّى يَوْمَ الْعِيدِ، وَبَقِيَ الْأَذَانُ فِي ذُرِّيَّتِهِ مُدَّةً طَوِيلَةً. عُقْبَةُ بْنُ عَمْرِو بْنِ ثَعْلَبَةَ، أَبُو مَسْعُودٍ الْبَدْرِيُّ، سَكَنَ مَاءَ بَدْرٍ
পৃষ্ঠা - ৬১৭৫
فَنُسِبَ إِلَيْهِ، وَلَمْ يَشْهَدِ الْوَقْعَةَ بِبَدْرٍ عَلَى الصَّحِيحِ، وَقَدْ شَهِدَ الْعَقَبَةَ، وَهُوَ مِنْ سَادَاتِ الصَّحَابَةِ، وَكَانَ يَنُوبُ لِعَلِيٍّ بِالْكُوفَةِ إِذَا خَرَجَ مِنْهَا إِلَى الْقِتَالِ.