আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة سبع وثلاثين

ما دار بين علي وأصحابه بعد فراغهم من قتال الخوارج

ما دار بين علي وأصحابه بعد فراغهم من قتال الخوارج

ما دار بين علي وأصحابه بعد فراغهم من قتال الخوارج

পৃষ্ঠা - ৬১৩৭


আমাদেরকে তো ওদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার নির্দেশ দিচ্ছেন ৷ কিন্তু, কার নেতৃত্বে এ যুদ্ধ করবো ?
তিনি বললেন, আলী ইবন আবু তালিবের সাথে ৷ সে যুদ্ধে আম্মার ইবন ইয়াসিরও তার সঙ্গে
থাকবেন ৷

আবু আইয়ুবের হাদীস

হাকিম বলেন, আবুল হাসান আলী ইবন হাম্মাদ আল-মুদিল মুখ্যন্নাফ ইবন সুলাইমান
থেকে বর্ণিত ৷ তিনি বলেন, আমরা আবু আইয়ুব (আনসারী)-এর নিকট উপস্থিত হয়ে বললাম,
আপনি রাসুলুল্লাহছুন্দু;ধ্রুএর সংগে মুশরিকদের বিরুদ্ধে তল্যেয়ার নিয়ে যুদ্ধ করেছেন ৷ আর
এখন মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসেছেন ? জওয়াবে তিনি বললেন আমাকে রাসুলুল্লাহ
ষ্প্লো চুক্তি ভ ৎগকারী, দীন ত্যাগকারী ও অতা৷চারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন ৷

হাকিম বলেন, আবু বকর মুহাম্মদ ইবন আহমাদ ইবন বালুয়াহ ইতাব ইবন ছ৷ লাবাহ্ থেকে

বর্ণিত ; তিনি উমর ইবন খাত্তাবের খিলাফতকালে একবার বলেছিলেন যে, আমাকে রাসুলুল্লাহ
হ্রণ্ণ্;ণ্,;ণ্:আলী ইবন আবু তমলবের সংগে থেকে চুক্তি ৎগকারীভ, অতা৷চারী ও দীন তা গক৷ ৷রীদের
বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন ৷ খাতীবে বোপদাদী বলেন০ ং হাসান ইবন আলী ইবন
আবদুল্লাহ আ ৷ল-ঘুকরী আল কানা ও আসওয়াদ থেকে বর্ণিত ৷ তারা বলেন, আবু আইয়ুব
যখন সিফফীন যুদ্ধ শেষে ফিরে আসেন তখন আমরা তার নিকট উপ ত হয়ে বললাম, হে
আবু অ ৷ইয়ুব ! মহান আলু ৷হ্ আপনাকে সম্মানিত করেছেন ৷ ঘুহান্হুাদশ্“’ন্ন্নু আপনার গৃহে অবস্থানঃ
করেছেন ৷ তার উদ্রী অন্য কারও দরজায় না থেমে আপনার দবজাব সামনে বসে পড়ে ৷ এর
দ্বারা মহান আল্লাহ আপনাকে বিশেষ মর্যাদার ভষিত করেছেন ৷ অথচ আপনি তলোয়ার কাধে
নিয়ে র্দুা ৷ ১’ ৷ এ ৷ ১’ কালিমায় বিশ্বাসীদের উপর আক্রমণ করছেন ৷

আবু আইয়ুব আনসারী বললেন, শোনাে, অনুসন্ধানকা ৷রী তার লোকজনকে মিথ্যা সংবাদ
দেয় না ৷ রাসুলুল্পাহড্রু,ট্রুশুঅড়ামাদেরকে আলীর সংগে থেকে তিন শ্রেণীর লোকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
করার নির্দেশ দিয়েছেন ৷ তারা হলো শপথ ভ ৎগকারী, জুলুম অ৩ ব্রড়াচারকারী ও দীন
পরিও ন্া৷গকারী ( প্রুদ্বু,ঙ্ প্রুাণ্াও স্;হ্রা;) এদের মধ্যে শপথ ভত্পকাবীদের বিরুদ্ধে
আমরা যুদ্ধ করেছি ৷৩ তারা হলো জামাল বা উাষ্ট্ৰর যুদ্ধে৩ তালহ৷ ও যুবাইরের পক্ষের লোকজন ৷
আর জ লিম ও অত্যাচারী হলো মুআবিয়া ও আমর (ইবনুল আস) যাদের সাথে যুদ্ধ করে
আমরা প্রত্যাবর্তন করলাম ৷ আর দীন ত্যাগকারীরা হলো তারাফাত, সাঈফাত, নাখীলাতও ণ্
নাহরাওয়ানের লোকজন ৷ আল্লাহর কসম ! জানিনা, তারা ণ্কাথায় আছে; কিন্তু যুদ্ধ৩ তাদের সাথে
হবেই ইনশাআল্লাহ্ ৷

বর্ণনাকারী বলেন, আমি শুনেছি, রাসুলুল্লাহ্মোঃআম্মারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, হে
আমার ! একদল বিদ্রোহী লোক তৌমাকে হত্যা করবে ৷ তখন তুমি থাকবে হকের উপর
প্রতিষ্ঠিত এবং হক থাকবে তোমার সাথে এ ৷ৰু)
(ান্০ দ্বু;৷ ৷ , ;, ১৷ ৷ ৮, হে আমার ইবন ইয়াসার ! যদি তুমি দেখ যে, আলী একটি উপত্যকা
দিয়ে যাচ্ছে, আরৎ অন্য লোকেরা যাচ্ছে ভিন্ন উপত্যকা দিয়ে তা হলে তুমি আলীর সাথে যেও ৷
কেননা, সে তোমাকে খারাপ পথে নিয়ে না এবং হিদায়াং৩ র পথ থেকে বেরও করে দিবে না ৷


الْآخِرَةَ قَدْ تَرَحَّلَتْ مُقْبِلَةً، وَلَهُمَا بَنُونَ، فَكُونُوا مِنْ أَبْنَاءِ الْآخِرَةِ إِنِ اسْتَطَعْتُمْ، وَلَا تَكُونُوا مِنْ أَبْنَاءِ الدُّنْيَا ; فَإِنَّ الْيَوْمَ عَمَلٌ وَلَا حِسَابَ، وَغَدًا حِسَابٌ وَلَا عَمَلَ. وَهَذِهِ خُطْبَةٌ عَظِيمَةٌ بَلِيغَةٌ نَافِعَةٌ، جَامِعَةٌ لِلْخَيْرِ نَاهِيَةٌ عَنِ الشَّرِّ. وَقَدْ رُوِيَ لَهَا شَوَاهِدُ مِنْ وُجُوهٍ أُخْرَى مُتَّصِلَةٍ، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ وَالْمِنَّةُ. وَقَدْ ذَكَرَ ابْنُ جَرِيرٍ أَنَّ عَلِيًّا، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، لَمَّا نَكَلَ أَهْلُ الْعِرَاقِ عَنِ الذَّهَابِ مَعَهُ إِلَى الشَّامِ خَطَبَهُمْ، فَوَبَّخَهُمْ وَأَنَّبَهُمْ وَتَوَعَّدَهُمْ وَتَهَدَّدَهُمْ وَتَلَا عَلَيْهِمْ فِي الْجِهَادِ آيَاتٍ مِنَ الْقُرْآنِ مِنْ سُوَرٍ مُتَفَرِّقَةٍ، وَحَثَّهُمْ عَلَى الْمَسِيرِ إِلَى عَدُوِّهِمْ فَتَأَبَّوْا عَلَى ذَلِكَ، وَخَالَفُوهُ وَلَمْ يُوَافِقُوهُ، وَاسْتَمَرُّوا فِي بِلَادِهِمْ، وَانْصَرَفُوا عَنْهُ هَاهُنَا. قِيلَ: إِنَّ ذَلِكَ بِسَبَبِ قَتْلِهِ الْخَوَارِجَ ; لِأَنَّهُمْ كَانُوا قَرَابَاتِهِمْ وَإِخْوَانَهُمْ، وَيَرَوْنَهُمْ أَفْضَلَهُمْ وَخَيْرَهُمْ ; لِعِبَادَتِهِمْ وَقِرَاءَتِهِمْ، فَتَثَاقَلُوا عَنْهُ وَهَجَرُوهُ، فَدَخَلَ عَلِيٌّ الْكُوفَةَ فِي حَالَةٍ اللَّهُ بِهَا عَلِيمٌ. [مَا دَارَ بَيْنَ عَلِيٍّ وَأَصْحَابِهِ بَعْدَ فَرَاغِهِمْ مِنْ قِتَالِ الْخَوَارِجِ] فَصْلٌ (مَا ذَكَرَهُ الْهَيْثَمُ بْنُ عَدِيٍّ مِنْ خُرُوجِ الْحَارِثِ بْنِ رَاشِدٍ النَّاجِيِّ عَلَى عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ بَعْدَ النَّهْرَوَانِ) وَقَدْ ذَكَرَ الْهَيْثَمُ بْنُ عَدِيٍّ أَنَّهُ خَرَجَ عَلَى عَلِيٍّ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ،
পৃষ্ঠা - ৬১৩৮


হে আমার ! যে ব্যক্তি আলীকে তার দুশমনদের বিরুদ্ধে সাহায্য করার জন্যে গলায় তলোয়ার
ঝুলাবে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তার গলায় দু’টি মুক্তার মালা পরিয়ে দিবেন ৷
পক্ষাম্ভরে যে ব্যক্তি আলীর দুশমনদের সাহায্য করার জন্যে তলোয়ার গলায় ঝুলাবে,
কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তার গলায় দৃ’টি আগুনের মালা ঝুলিয়ে দিবেন ৷ আমরা বললাম, ভাই !
বাস, আর বলা লাগবে না; থামুন, আর বলার প্রয়োজন নেই ৷ আল্লাহ আপনার প্রতি রহমত
বর্ষণ করুন ৷ এটা স্পষ্টত একটা জাল হাদীস ৷ কারণ এর একজন বংনািকারীর নাম মুআল্লা
ইবন আবদুর রহমান ৷ মুহাদ্দিসদের নিকট তার হাদীস গ্রহণযোগ্য নয় মা৩ হরুকুল হাদীস,
বিক্ষিপ্ত বর্ণনা ৷

অনুচ্ছেদ

ইমাম হাইছাম ইবন আদীর রচিত কিত তাবুল খাওয়ারিজ একটি উৎকৃষ্ট গ্রন্থ ৷ এ কিভাবে
তিনি ঈসা ইবন দায়াব্ব থেকে বর্ণনা করেন ৷ আলী (বা) যখন নাহ্রা ষ্য়ান থেকে প্রত্যাবর্তন
করেন তখন জনগণের উদ্দেশ্যে এক ভাষণ দেন ৷ ভাষণে আল্লাহর প্রশংসা ও নবীর প্রতি দরুদ
পাঠ করার পর তিনি বলেনহ্র; আল্লাহ তােমাদেরকে বিশাল বিজয় দান করেছেন ৷ এখন
তোমাদের আর এক শত্রু সিরিয়াবাসীদের উপর আক্রমণ চালাবার জন্যে দ্রুত প্রস্তুতি গ্রহণ
কর ৷ উপস্থিত লোকেরা বললাে, হে আমিকল মুমিনীন! আমাদের কাছে যে বশ্৷ ৷ ছিল তা প্রায়
শেষ হয়ে গেছে, তরবারিগুলাে ভোত৷ হয়ে গেছে এবং সড়কির ফলা বেকে গেছে ৷ কাজেই
চলুন এই মুহুর্তে আমরা আমাদের শহরে ফিরে যাই ৷ এরপর আমরা উত্তম যুদ্ধ;স্ত্র নিয়ে আসতে
পারবো ৷ এছাড়াও হে আমিকল মু’মিনীন! আমাদের দল থেকে অনেকেই ছুটে গেছে এবং
অনেকেই মারা গেছে, তাই সৈন্য সং থ্যা আরও বাড়িয়ে শত্রুদের উপর একটি শক্তিশালী বাহিনী
ন্নয়ে আসতে পা রবাে ৷ উপস্থিত জনতার মধ্য থেকে আশ আছ ইবন কাইস উপরোক্ত কথাগুলো
বলেন ৷ তারপর হযরত আলী (রা)৩ তাদের থেকে বাই আত গ্রহণ করেন এবং তাদেরকে সাথে
;নয়ে নাখিলায় এসে অবস্থান করেন ৷ এখানে এসে তিনি তাদেরকে সেনা ছাউনিতে সর্বক্ষণ
অবস্থান করতে, শত্রুদের বিরুদ্ধে জিন্ ৷দের অনুপ্রেরণা লাভ করতে এবং শ্রী ও সন্তানদের কাছে
কম যাতায়াত করতে আদেশ দেন ৷ সৈন্যরা কিছু দিন যাবত আলীর নির্দেশ ও পরামর্শ মতে
তথায় অবস্থান করে ৷ এরপর তারা ধীরে ধীরে সেখান থেকে সরে পড় ত থাকে ৷ ১ অবশেষে
দেখা গেল কিছু না খ্যক শীর্ষ স্থানীয় লোক ব্যতীত আর কেউ সেখানে নেই ৷ তখন আলী (বা)

তাদের উদ্দেশ্যে নিম্নোক্ত ভাষণ দেন ৷

যাবতীয় প্রশংসার অধিকারী একমাত্র আল্লাহ ৷ যিনি সৃষ্টি জগতের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা ৷ যিনি
রাতের অন্ধকার চিরে দিনের উদ্ভাবন করেন ৷ যিনি মৃতকে পুনর্জীবন দানকারী এবং
কবরবাসীদের পুনরুথানকারী ৷ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আল্লাহ ছাড়া আর কো ন ইলাহ নেই ৷ আরও
সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদস্পা৩ তার বন্দোহ ও রাসুল ৷ আমি তােমাদেরকে আল্লাহ্কে ভয় করার
উপদেশ দিচ্ছি ৷ বান্দাহর সর্বোত্তম ওয়াসীলা হলো ঈমান ও মহান আল্লাহর রাস্তায় জিহড়া ড়াদ করা ৷
আমি উপদেশ দিচ্ছি ইখলাস অবলম্বন করার ৷ কেননা, এটাই মানবীয় স্বভাব ৷ সালাত কায়েম



১ আখবারুত তিওয়াল পৃ ২১১ : মাত্র এক হাজারের মত নেতৃস্থানীয় লোক তার সাথে থেকে যায় ৷


بَعْدَ قَتْلِهِ أَهْلَ النَّهْرَوَانِ رَجُلٌ يُقَالُ لَهُ: الْحَارِثُ بْنُ رَاشِدٍ النَّاجِيُّ. قَدِمَ مَعَ أَهْلِ الْبَصْرَةِ، فَقَالَ لِعَلِيٍّ: إِنَّكَ قَدْ قَاتَلْتَ أَهْلَ النَّهْرَوَانِ فِي كَوْنِهِمْ أَنْكَرُوا عَلَيْكَ قَضِيَّةَ التَّحْكِيمِ، وَتَزْعُمُ أَنَّكَ قَدْ أَعْطَيْتَ أَهْلَ الشَّامِ عُهُودَكَ وَمَوَاثِيقَكَ، وَأَنَّكَ لَسْتَ بِنَاقِضِهَا، وَهَذَانَ الْحَكَمَانِ قَدِ اتَّفَقَا عَلَى خَلْعِكَ، ثُمَّ اخْتَلَفَا فِي وِلَايَةِ مُعَاوِيَةَ ; فَوَلَّاهُ عَمْرُو بْنُ الْعَاصِ، وَامْتَنَعَ أَبُو مُوسَى مِنْ وِلَايَتِهِ، فَأَنْتَ مَخْلُوعٌ بِاتِّفَاقِهِمَا، وَأَنَا قَدْ خَلَعْتُكُ وَخَلَعْتُ مُعَاوِيَةَ مَعَكَ. وَاتَّبَعَ الْحَارِثَ عَلَى مَقَالَتِهِ هَذِهِ بَشَرٌ كَثِيرٌ مِنْ قَوْمِهِ - بَنِي نَاجِيَةَ وَغَيْرِهِمْ - وَتَحَيَّزُوا نَاحِيَةً، فَبَعَثَ إِلَيْهِمْ عَلِيٌّ مَعْقِلَ بْنَ قَيْسٍ الرِّيَاحِيَّ فِي جَيْشٍ كَثِيفٍ فَقَتَلَهُمْ مَعْقِلٌ قَتْلًا ذَرِيعًا، وَسَبَى مِنْ بَنِي نَاجِيَةَ خَمْسَمِائَةِ أَهْلِ بَيْتٍ، فَقَدِمَ بِهِمْ عَلَى عَلِيٍّ، فَتَلَقَّاهُ رَجُلٌ يُقَالُ لَهُ: مَصْقَلَةُ بْنُ هُبَيْرَةَ، أَبُو الْمُغَلِّسِ - وَكَانَ عَامِلًا لِعَلِيٍّ عَلَى بَعْضِ الْأَقَالِيمِ - فَتَضَرَّعَ السَّبْيُ إِلَيْهِ وَشَكَوْا مَا هُمْ فِيهِ، فَاشْتَرَاهُمْ مَصْقَلَةُ مِنْ مَعْقِلٍ بِخَمْسِمِائَةِ أَلْفٍ وَأَعْتَقَهُمْ، فَطَالَبَهُ بِالثَّمَنِ فَهَرَبَ مِنْهُ إِلَى ابْنِ عَبَّاسٍ إِلَى الْبَصْرَةِ، فَكَتَبَ مَعْقِلٌ إِلَى ابْنِ عَبَّاسٍ فِي ذَلِكَ، فَقَالَ لَهُ مَصْقَلَةُ: إِنِّي إِنَّمَا
পৃষ্ঠা - ৬১৩৯
جِئْتُ لِأَدْفَعَ ثَمَنَهُمْ إِلَيْكَ. ثُمَّ هَرَبَ مِنَ ابْنِ عَبَّاسٍ إِلَى عَلِيٍّ، فَطَالَبَهُ عَلِيٌّ بِالثَّمَنِ، فَدَفَعَ إِلَيْهِ مِنَ الثَّمَنِ مِائَتَيْ أَلْفٍ، ثُمَّ هَرَبَ، فَلَحِقَ بِمُعَاوِيَةَ بْنِ أَبِي سُفْيَانَ بِالشَّامِ، فَأَمْضَى عَلِيٌّ عِتْقَهُمْ، وَقَالَ: مَا بَقِيَ مِنَ الْمَالِ فِي ذِمَّةِ مَصْقَلَةَ؟ وَأَمَرَ بِدَارِهِ فِي الْكُوفَةِ فَهُدِمَتْ. وَقَدْ رَوَى الْهَيْثَمُ، عَنْ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ، وَإِسْرَائِيلَ، عَنْ عَمَّارٍ الدُّهْنِيِّ، عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ أَنَّ بَنِي نَاجِيَةَ ارْتَدُّوا فَبَعَثَ إِلَيْهِمْ مَعْقِلَ بْنَ قَيْسٍ فَسَبَاهُمْ، فَاشْتَرَاهُمْ مَصْقَلَةُ مِنْ عَلِيٍّ بِثَلَاثِمِائَةِ أَلْفٍ فَأَعْتَقَهُمْ، ثُمَّ هَرَبَ إِلَى مُعَاوِيَةَ. قَالَ الْهَيْثَمُ: وَهَذَا قَوْلُ الشِّيعَةِ وَلَمْ يُسْمَعْ بِحَيٍّ مِنَ الْعَرَبِ ارْتَدُّوا عَنِ الْإِسْلَامِ بَعْدَ الرِّدَّةِ الَّتِي كَانَتْ فِي أَيَّامِ الصِّدِّيقِ. وَقَالَ الْهَيْثَمُ: حَدَّثَنِي عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ تَمِيمِ بْنِ طَرَفَةَ الطَّائِيُّ، حَدَّثَنِي أَبِي، أَنَّ عَدِيَّ بْنَ حَاتِمٍ قَالَ مَرَّةً لِعَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، وَهُوَ يَخْطُبُ: قَتَلْتَ أَهْلَ النَّهْرَوَانِ عَلَى إِنْكَارِ الْحُكُومَةِ، وَقَتَلْتَ الْخِرِّيتَ بْنَ رَاشِدٍ عَلَى مَسْأَلَتِهِ إِيَّاكَ الْحُكُومَةَ، وَاللَّهِ مَا بَيْنَهُمَا مَوْضِعُ قَدَمٍ. فَقَالَ لَهُ عَلِيٌّ: