আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ثنتين وعشرين

بقية من خبر السد

পৃষ্ঠা - ৫৬৫৬


ণ্তামরা আমার নিকট লৌহ পিণ্ডসমুহ আনয়ন কর ৷ তারপর মধ্যবর্তী যণক৷ স্থান পুর্ণ হয়ে
যখন নৌহন্তুপ দুই পর্বতের সমান হলো তখন সে বলল, তোমরা ইড়াপরে দম দিতে থাক যখন
এটি অগ্নিবৎ উত্তপ্ত হলো তখন সে বলল, তোমরা পলিত তাম্র আনয়ন কর অল্কমি এটা ঢেলে
দেই এটার উপরে ৷

আল্লামা ইবন কালীর (র) বলেন, তাফ্সীরে এবং এ কিতাবের প্রথমে আমি র্বাধের
বৈশিষ্ট্যসমুহ উল্লেখ করেছি ৷ ই মাম বুখারী (র)ও তার সহীহ্ ৰুখারীতে তালীক হিসেবে উল্লেখ
করেন যে, এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ্ট্রু অ্যাং-কে বলেন, “আমি বাধটি দেখেছি ৷ রাসুলুল্লাহ্মোঃ
বললেন, “তুমি এটাকে কেমন দেখলে? সে বলল, এটাকে আমি কালো বরফের ন্যায়
দেখেছি ৷ ইতিহাসবিদগণ বলেন, তারপর আবদুর রহমান ইবন রাবীয়াহ শাহারৰারাযকে
বলেন, তোমার হাদীয়া কত ছিল?” সে বলল, “আমার দেশে তার মুসা হবে ১ লাখ দীনার
আর অন্যান্য দেশে এটার মুল্য হবে ৩ কোটি দীনার ৷”

ৰীধেৱ ৰিবরণের বাকি অংশ

আল্লামা ইবন কাসীর (র) বলেন, আমাদের ওস্তাদ হাফিয আবু আব্দুল্লাহ আয্ যাহরীি এ
হিজ়রী সনে এ ঘটনাটি ঘটেছিল বলে উল্লেখ করেছেন ;া৷ ৷এ ৷ এ! ৷ ,া;< এর লেখক,

সালাম আততারজুমান হতেও অনুরুপ ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন ৷ সালাম আততারজ্মড়ানকে
তৎকালীন মুসলিম জাহানের খলীফা আল-ওয়ালিক বিআমরিল্পাহ্ ইবন আল মুতাসিম প্রেরণ
করেছিলেন ৷ ঘটনাটি নিম্নরুপ : ধ্

একদিন খলীফ৷ স্বপ্নে দেখেন যে, ৰীধটি যেন ইতিমধ্যে খুলে পড়েছে ৷ তখন তিনি

সালামকে প্রেরণ করেন ৷ এবং তার প্রতি সাহায্য ও সহায়তা করার জন্যে অন্যান্য প্রশাসকের
কাছে পত্র লিখেন ৷ খাদ্য খাবার বহন করার জন্যে তার সাথে দৃহাজার খচ্চর প্রেরণ করেন ৷
তারা রওয়ানা হয়ে গেল ও সামুর ৷ হয়ে তিফগীস রাজ্যের প্রুশাসক ইসহাক পর্যন্ত অগ্রসর
হলো ৷ ইসহাক তাদের সাহায্য সহায়তা করার জন্যে আস -সারীরেয় প্রশাসকের কাছে ,পত্র
লিখেন ৷ আস-সারীরের প্রশাসক ও তাদের সাহায্য ও সহায়তার জান্য অড়াল-লানের প্রশাসকের
কাছে পত্র লিখেন ৷ তিনিও তাদের সাহায্য সহায়তা করার জান্যকুব্সান শাহের কাছে পত্র
লিখেন ৷ তিনি আবার তাদের সাহায্য সহায়তার জন্যে আল-খাযিরের প্রশাসকের কাছে পত্র
লিখেন এবং সালামের সাথে তার পাচ সত্তানকে সাহায্য সহায়তার জন্যে প্রেরণ করেন ৷ তারা
১৬ দািা পর্যন্ত রাস্তা চলছিল ৷

তারপর তারা একটি দৃর্গন্ধমর কালো তুণণ্ডে পৌছলেন ৷ তথায় তারা মৃরুভৃমির আচ করতে
লাগলেন ৷ উক্ত ভুমিতে তারা ১০ দিন পরিভ্রমণ করেন ৷ তারপর তারা ধ্বংসপ্রাপ্ত মাদায়েন এ
পৌছলেন ৷ তারা ২৭দিন যাবত ওখানে ছুাটাইাটি করেন যেখানে ইয়াজ্বজ ও মাজুজ অনুপ্রবেশ
করত ৷ তখন থেকে আজ পর্যন্ত এ এলাকা ধ্বংস তুপে পরিণত হয়ে আছে ৷ এরপর তারা বাধের
কাছে একটি দৃর্ণে পৌছলেন, তারা সেখানে এমন একটি সম্প্রদায়ের সাক্ষাৎ পেলেন যারা
আরবী ও ফার্সি ভাষা আনেন এবং তারা কুরআনুল করীম হিফ্জ করেছেন ৷ তাদের রয়েছে
মাদ্রাসা, মক্তব, মসজিদইত্যাদি ৷ তারা অপেস্তুকদেরকে দেখে খুশি হলেন এবং তাদেরকে প্রশ্ন
করতে লাগলেন যে, তারা কোথা থেকে আগমন করেছেন ৷ তারা উল্লেখ করেন যে, তারা


أَوَائِلِ هَذَا الْكِتَابِ. وَقَدْ ذَكَرَ الْبُخَارِيُّ فِي " صَحِيحِهِ " تَعْلِيقًا «أَنَّ رَجُلًا قَالَ لِلنَّبِيِّ، صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، رَأَيْتُ السَّدَّ. فَقَالَ: " كَيْفَ رَأَيْتَهُ؟ " قَالَ: مِثْلَ الْبُرْدِ الْمُحَبَّرِ. فَقَالَ: " رَأَيْتَهُ» ". قَالُوا: ثُمَّ قَالَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ رَبِيعَةَ لِشَهْرَبْرَازَ: كَمْ كَانَتْ هَدِيَّتُكَ؟ قَالَ: قِيمَةَ مِائَةِ أَلْفٍ فِي بِلَادِي، وَثَلَاثَةِ آلَافِ أَلْفٍ فِي تِلْكَ الْبُلْدَانِ. [بَقِيَّةٌ مِنْ خَبَرِ السَّدِّ] أَوْرَدَ شَيْخُنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الذَّهَبِيُّ الْحَافِظُ فِي هَذِهِ السَّنَةِ مَا ذَكَرَهُ صَاحِبُ كِتَابِ " مَسَالِكِ الْمَمَالِكِ "، عَمَّا أَمْلَاهُ عَلَيْهِ سَلَّامٌ التُّرْجُمَانُ، حِينَ بَعَثَهُ الْوَاثِقُ بِأَمْرِ اللَّهِ بْنُ الْمُعْتَصِمِ - وَكَانَ قَدْ رَأَى فِي النَّوْمِ كَأَنَّ السَّدَّ قَدْ فُتِحَ - فَأَرْسَلَ سَلَّامًا هَذَا وَكَتَبَ لَهُ إِلَى الْمُلُوكِ بِالْوَصَاةِ بِهِ، وَبَعَثَ مَعَهُ أَلْفَيْ بَغْلٍ تَحْمِلُ طَعَامًا، فَسَارُوا مِنْ سَامَرَّاءَ إِلَى إِسْحَاقَ بِتَفْلِيسَ، فَكَتَبَ لَهُمْ إِلَى صَاحِبِ السَّرِيرِ، وَكَتَبَ لَهُمْ صَاحِبُ السَّرِيرِ إِلَى مَلِكِ اللَّانِ، فَكَتَبَ لَهُمْ إِلَى
পৃষ্ঠা - ৫৬৫৭


আমীরুল মু মিনীন আল ওয়াসিক বিল্পাহ হতে এসেছেন ৷ কিন্তু তারা তাকে একদম জানে না
বলে জানান ৷ ষ্

এরপর তারা একটি তৃণলতাহীন মসৃণ পাহাড়ে পৌছলেন ৷ আর সেখানে বাধ্টি ছিল লৌহ
নির্মিত ইটের যা তামায় ঢাকা ৷ বাধ্টি সেখানে এত উচু যে, যে পর্যন্ত নযর যায় না ৷ তার মধ্যে
ছিল লৌহ নির্মিত বেলকনী বা ঝুল বারান্দা ৷ র্বাধেৱ মধ্যখানে ছিল দু’টি বন্ধ বাতাওয়ালা একটি
বড় দরজা ৷ বাতা দুটি চওড়ায় ছিল একশ হাত, লম্বার ছিল একশ’ হাত এবং পুরুতে ছিল পাচ
হাত ৷ তাতে ছিল একটি তালা যা ছিল সাত হাত লম্বা এবং প্রস্থ ছিল ছড়ানাে দুই বাহুর
মধ্যবর্তী ব্যবধান ৷ আরো অনেক তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে ৷ এ স্থানে অনেক পাহারাদার
রয়েছে ৷ তারা প্রতিদিন দরজা বন্ধ করার সময় যে শব্দ করে তাতে খুব বড়, ও বিকট আওয়ায
শুনা যায় ৷ কথিত আছে যে, এ দরজার পেছনে রয়েছে বহু পাহারাদার ও হেফাজতকারী ৷ এ
দরজাটির র্কাছে রয়েছে দুটি বড় দুর্গ ৷ এ দৃটোর মধ্যে রয়েছে মিঠা পানির একটি কুয়৷ ৷ আবার
একটির মধ্যে রয়েছে মাগারিফ সম্প্রদায়ের স্থাপত্যের ধ্বংসাবশেষ, লোহার ইট ইত্যাদি ৷ ইটের
ভৈদর্ঘ ও প্রস্থ হচ্ছে দেড় হাতে দেড় হাত এবং উচ্চতা হচ্ছে এক বিঘত ৷ তারা আরো উল্লেখ
করেন যে, তারা এ শহরসমুহের বাসিন্দাদেৱ প্রশ্ন করেন যে, তারা কি ইয়াজুজ ও মাজুজের
মধ্যে কাউকে কোন দিন দেখেছে৷ তখন তারা সংবাদ দিল যে, তারা তাদের মধ্য হতে ৩একদিন
কয়েকজনকে বেলকনীতে দেখেছে ৷ এরপর এত জোরে বাতাস বইতে লাগল যে, ইয়াজুজ ও
মাজুজদের কয়েকজন তাদের কাছে ছিটকিয়ে পড়ল, তখন দেখা গেল তাদের মধ্যে হতে
একজনের দৈর্ঘ হতলন্টিক্ষেষিঘত কিংবাঅর্ধবিঘত ৷ মহান আল্লাহ অধিক পরিজ্ঞাত ৷

আল্লামা ওয়াকিদী (র) বলেন, “এ বছরে আমীর মুয়াবিয়া (রা) রোম সাম্রাজ্যের
আস-সারিকাতে যুদ্ধ করেন ৷ তার সাথে ছিলেন হাষ্মাদ (বা) ও অন্যান্য সাহাবায়ে কিরাম
তারপর তিনি তথায় অভিযান পরিচালনা করেন, গনীমত অর্জন করেন এবং সুস্থাবস্থায়
প্রত্যাবর্তন করেন ৷ এ বছরে জন্ম গ্রহণ করেন : ইয়াযীদ ইবন মুয়াবীয়ড়া ও আবদুল মালেক
ইবন মারওয়ান ৷ এ বছর উমর ইবনুল খাত্তাব (রা) লোকজনকে নিয়ে হজ্জ করেন ৷ বিভিন্ন
শহরে এ বছর নিয়ােগপ্রাপ্ত তার কর্মচারীবৃন্দও তার সাথে ছিলেন ৷ আর যায়৷ পুর্ববর্তী
বছরগুলোতে নিয়ােপপ্রাপ্ত হয়েছিলেন তারাও হযরত উমর (রা) এর সাথে হজ্জব্রত পালন
করেন ৷ বর্ণিত আছে যে, উমর (বা) আমার (রা)কে এ বছরে কুফায় আমীর পদ থেকে
বরখাস্ত করেন ৷ কেননা, কুফাবাসী তার বিরুদ্ধে অতািযাগ উত্থাপন করেছিল এবং বলেছিল যে,
তিনি রাজনীতি উত্তমরুপে জানেন না ৷ এজন্যে তিনি তাকে বরখাস্ত করেন ও আবু মুসা
আশয়ারী (রা) কে নিযুক্ত করেন ৷ কুফাবাসী বলে আমরা তাকে চাই না ৷’ তারা তীর সুনাম
সম্বন্ধে অভিযোগ করে ৷

উমর (রা) বলেন, আমার সম্বন্ধে আমাকে চিন্তা করতে দাও ৷ এই বলে তিনি মসজিদের
এক কোণে গেলেন ৷ কাকে তিনি আমীর নিযুক্ত করবেন, এ নিয়ে চিন্তা করেন এবং ক্লান্ত হয়ে
তিনি ঘুমিয়ে পড়েন ৷ তার কাছে মুগীরা (রা)অ আগমন করেন এবং জাগ্রত হওয়া পর্যন্ত তিনি
সেখানে তার জন্যে অপেক্ষা করতে থাকেন ৷ তারপর তিনি তাকে বলেন, হে আমীরুল
মু মিনীন! এ ব্যাপারটি সম্বন্ধে আপনার কাছে যে অভিযোগ পৌছেছে তা অতি গুরুতুপুর্ণ ৷


فِيلَانْشَاهْ، فَكَتَبَ لَهُمْ إِلَى مَلِكِ الْخَزَرِ، فَوَجَّهَ مَعَهُ خَمْسَةَ أَدِلَّاءَ فَسَارُوا سِتَّةً وَعِشْرِينَ يَوْمًا، فَانْتَهَوْا إِلَى أَرْضٍ سَوْدَاءَ مُنْتِنَةٍ حَتَّى جَعَلُوا يَشُمُّونَ الْخَلَّ، فَسَارُوا فِيهَا عَشَرَةَ أَيَّامٍ، فَانْتَهَوْا إِلَى مَدَائِنَ خَرَابٍ مُدَّةَ سَبْعَةٍ وَعِشْرِينَ يَوْمًا، وَهِيَ الَّتِي كَانَتْ يَأْجُوجُ وَمَأْجُوجُ تَطْرُقُهَا فَخَرِبَتْ مِنْ ذَلِكَ الْحِينِ وَإِلَى الْآنِ، ثُمَّ انْتَهَوْا إِلَى حِصْنٍ قَرِيبٍ مِنَ السَّدِّ فَوَجَدُوا قَوْمًا يَعْرِفُونَ بِالْعَرَبِيَّةِ وَبِالْفَارِسِيَّةِ وَيَحْفَظُونَ الْقُرْآنَ، وَلَهُمْ مَكَاتِبُ وَمَسَاجِدُ، فَجَعَلُوا يَعْجَبُونَ مِنْهُمْ وَيَسْأَلُونَهُمْ مِنْ أَيْنَ أَقْبَلُوا؟ فَذَكَرُوا لَهُمْ أَنَّهُمْ مِنْ جِهَةِ أَمِيرِ الْمُؤْمِنِينَ، فَلَمْ يَعْرِفُوهُ بِالْكُلِّيَّةِ. ثُمَّ انْتَهَوْا إِلَى جَبَلٍ أَمْلَسَ لَيْسَ عَلَيْهِ خَضْرَاءُ وَإِذَا السَّدُّ هُنَالِكَ مِنْ لَبِنٍ حَدِيدٍ مُغَيَّبٍ فِي نُحَاسٍ، وَهُوَ مُرْتَفِعٌ جِدًّا لَا يَكَادُ الْبَصَرُ يَنْتَهِي إِلَيْهِ، وَلَهُ شُرُفَاتٌ مِنْ حَدِيدٍ، وَفِي وَسَطِهِ بَابٌ عَظِيمٌ بِمِصْرَاعَيْنِ مُغْلَقَيْنِ، عَرْضُهُمَا مِائَةُ ذِرَاعٍ، فِي طُولِ مِائَةِ ذِرَاعٍ، فِي ثَخَانَةِ خَمْسَةِ أَذْرُعٍ، وَعَلَيْهِ قُفْلٌ طُولُهُ سَبْعَةُ أَذْرُعٍ فِي غِلَظِ بَاعٍ - وَذَكَرَ أَشْيَاءَ كَثِيرَةً - وَعِنْدَ ذَلِكَ الْمَكَانِ حَرَسٌ يَضْرِبُونَ عِنْدَ الْقُفْلِ فِي كُلِّ يَوْمٍ، فَيَسْمَعُونَ بَعْدَ ذَلِكَ صَوْتًا عَظِيمًا مُزْعِجًا؛ فَيَعْلَمُونَ أَنَّ وَرَاءَ هَذَا الْبَابِ حَرَسًا وَحَفَظَةً، وَقَرِيبٌ مِنْ هَذَا الْبَابِ حِصْنَانِ عَظِيمَانِ بَيْنَهُمَا عَيْنُ مَاءٍ عَذْبَةٍ، وَفِي
পৃষ্ঠা - ৫৬৫৮
إِحْدَاهُمَا بَقَايَا الْعِمَارَةِ مِنْ مَغَارِفَ وَلَبِنٍ وَحَدِيدٍ وَغَيْرِ ذَلِكَ، وَإِذَا طُولُ اللَّبِنَةِ ذِرَاعٌ وَنِصْفٌ فِي مِثْلِهِ، فِي سُمْكِ شِبْرٍ. وَذَكَرُوا أَنَّهُمْ سَأَلُوا أَهْلَ تِلْكَ الْبِلَادِ هَلْ رَأَوْا أَحَدًا مِنْ يَأْجُوجَ وَمَأْجُوجَ؟ فَأَخْبَرُوهُمْ أَنَّهُمْ رَأَوْا مِنْهُمْ يَوْمًا أَشْخَاصًا فَوْقَ الشُّرُفَاتِ، فَهَبَّتِ الرِّيحُ فَأَلْقَتْهُمْ إِلَيْهِمْ، فَإِذَا طُولُ الرَّجُلِ مِنْهُمْ شِبْرٌ وَنِصْفُ شِبْرٍ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. قَالَ الْوَاقِدِيُّ: وَفِي هَذِهِ السَّنَةِ غَزَا مُعَاوِيَةُ الصَّائِفَةَ مِنْ بِلَادِ الرُّومِ، فِي عَشَرَةِ آلَافٍ مِنَ الْمُسْلِمِينَ، فَسَارَ وَغَنِمَ وَرَجَعَ سَالِمًا. وَفِيهَا وُلِدَ يَزِيدُ بْنُ مُعَاوِيَةَ، وَعَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ مَرْوَانَ. وَفِيهَا حَجٌّ بِالنَّاسِ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ، وَكَانَ عُمَّالُهُ فِيهَا عَلَى الْبِلَادِ، هُمُ الَّذِينَ كَانُوا فِي السَّنَةِ قَبْلَهَا. وَذُكِرَ أَنَّ عُمَرَ عَزَلَ عَمَّارًا فِي هَذِهِ السَّنَةِ عَنِ الْكُوفَةِ؛ اشْتَكَاهُ أَهْلُهَا وَقَالُوا: لَا يُحْسِنُ السِّيَاسَةَ. فَعَزَلَهُ وَوَلَّى أَبَا مُوسَى الْأَشْعَرِيَّ، فَقَالَ أَهْلُ الْكُوفَةِ لَا نُرِيدُهُ. وَشَكَوْا مِنْ غُلَامِهِ. فَقَالَ: دَعُونِي حَتَّى أَنْظُرَ فِي أَمْرِي. وَذَهَبَ إِلَى طَائِفَةٍ مِنَ الْمَسْجِدِ لِيُفَكِّرَ مَنْ يُوَلِّي. فَنَامَ مِنَ الْهَمِّ فَجَاءَهُ الْمُغِيرَةُ فَجَعَلَ يَحْرُسُهُ حَتَّى اسْتَيْقَظَ فَقَالَ لَهُ: إِنَّ هَذَا الْأَمْرَ عَظِيمٌ، يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، الَّذِي بَلَغَ بِكَ هَذَا. قَالَ: وَكَيْفَ لَا وَأَهْلُ الْكُوفَةِ مِائَةُ أَلْفٍ لَا يَرْضَوْنَ عَنْ أَمِيرٍ، وَلَا يَرْضَى عَنْهُمْ أَمِيرٌ. ثُمَّ جَمَعَ الصَّحَابَةَ وَاسْتَشَارَهُمْ ; هَلْ يُوَلِّي عَلَيْهِمْ قَوِيًّا مُشَدِّدًا أَوْ ضَعِيفًا مُسْلِمًا؟ فَقَالَ لَهُ الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، إِنَّ الْقَوِيَّ قُوَّتُهُ لَكَ وَلِلْمُسْلِمِينَ،