আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثلاث عشرة من الهجرة

فتح دمشق

دمشق هل فتحت صلحا أو عنوة

পৃষ্ঠা - ৫৪১৩

অধ্যায় ৪দামেশ্ক শক্তি প্ৰয়োগে
না সন্ধির মাধ্যমে বিজিত হয় ?

দামেশক শক্তি প্রয়োগ ও যুদ্ধের মাধ্যমে বিজিত হলো, নাকি সন্ধির মাধ্যমে এ বিষয়ে
উলামা ই কিরাম ভিন্ন ভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন ৷ অধিকাংশ উলামা ই-কিরামের অভিমত এই
যে, সেটি সন্ধির মাধ্যমে বিজিত হয়েছে ৷ কারণ তারা সন্দিহান যে, সেটি যুদ্ধের মাধ্যমে বিজিত
হবার পর রোমানগণ সন্ধি স্থাপনে বাধ্য হয়েছে, নাকি পুরোটাই সন্ধির মাধ্যমে বিজিত হয়েছে,
নাকি পুরোটাই শক্তি প্রয়ােগে বিজিত হয়েছে, এ পরিস্থিতিতে উলামা-ই-কিরাম সতর্কতা সুত্রে
সিদ্ধান্ত দিয়েছেন যে, সেটি সন্ধির মাধ্যমে বিজিত হয়েছে বলে গণ্য হবে ৷

কেউ কেউ বলেন যে, এর অর্ধেক বিজয় এসেছে যুদ্ধের ফলে আর অর্ধেক বিজয় এসেছে
সন্ধির ফলে, এ বক্তব্য এসেছে সাহারা-ই-কিরামের একটি কাজের দৃষ্টিকোণ থেকে ৷ দামেশক
বিজয়ের পর তারা খ্রিস্টানদের সর্ববৃহৎ উপাসনালয় বড় গির্জার’ অর্ধেক নিজেরা দখলে
নিয়েছিলেন আর বাকি অর্ধেক খ্রিস্টানদের জন্যে ছেড়ে দিয়েছিলেন ৷ আল্লাহ্ ভাল জানেন ৷
এর পরের আলোচনা হলো মুসলমানদের পক্ষে সন্ধিপত্র তৈরি ও তাতে স্বাক্ষর করেছেন
আবু উবায়দা (বা) ৷ এটিই প্রসিদ্ধ ও বাস্তরসম্মত অভিমত ৷ কারণ ইতিপুর্বে খালিদ (রা)
সেনাপতির পদ থেকে অপসারিত হয়েছেন ৷ কিন্তু কেউ কেউ বলেছেন যে, ওই সন্ধিপত্র তৈরি
ও তাতে স্বাক্ষর করেছেন হযরত খালিদ ইবন ওয়ালীদ (বা) ৷ সেনাপতি আবু উবায়দা (বা)
খালিদ (রা)-কে ওই দায়িত্ব প্রদান করেছিলেন ৷ আল্লাহ্ ভাল জানেন ৷
ঐতিহাসিক আবু হুযায়ফা ইসহাক ইবন বিশর উল্লেখ করেছেন যে, দামেশক বিজিত হবার
পুর্বে হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা)-এর ইন্তিকাল হয় ৷ পলীফা উমর (রা) হযরত সিদ্দীক-ই-
আকবরের ইনৃতিকালের শোক সং ংবাদ আবু উবড়ায়দা (রা) ও যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী
মুসলমা নদেরকে জানান ৷ তিনি আবু উবায়দাকে সিরিয়ার অবস্থানকারী সৈনিকদের দায়িত্ব দেন
এবং যুদ্ধ কৌশল সম্পর্কে খালিদ (রা) এর সঙ্গে পরামর্শ করার নির্দেশ দেন ৷ চিঠি আবু
উবায়দার হস্তগত হবার পর তিনি নিজে তা গোপন রাখেন ৷ হযরত খালিদ (রা) কেও তা
জানাননি ৷ এ প্রায় ২০ দিন পর দামেশক জয় করা হয় ৷ তখন তিনি খালিদ (রা)-কে ঘটনা
জানান ৷ হযরত খালিদ (রা) বললেন, এতদিন জানান নি কেন? আল্লাহ্ আপনাকে দয়া করুন ৷
আবু উবায়দা (বা) বললেন, যুদ্ধের গতি থেমে যাক, আমাদের অগ্রযাত্রা বাধাগ্নস্ত হোক তা
আমি চাইনি বলে ৷ আমি তাে পার্থিব কীর্তি ও খ্যাতি চান না ৷ আমি দুনিয়া পাওয়ার জন্যে কাজ
করি না, যা আপনার দৃষ্টিগােচর হচ্ছে তার সবই তো একদিন ধ্বংস ও বিনাশ হবে ৷ আমরা
সকলে ভাই ভাই ৷ আপন ভাই সাথে থাকলে কারো ইহকালীন ও পরকালীন ক্ষতি হয় না ৷


[دِمَشْقُ هَلْ فُتِحَتْ صُلْحًا أَوْ عَنْوَةً] فَصْلٌ دِمَشْقُ ; هَلْ فُتِحَتْ صُلْحًا أَوْ عَنْوَةً. وَاخْتَلَفَ الْعُلَمَاءُ فِي دِمَشْقَ ; هَلْ فُتِحَتْ صُلْحًا أَوْ عَنْوَةً؟ فَأَكْثَرُ الْعُلَمَاءِ عَلَى أَنَّهُ اسْتَقَرَّ أَمْرُهَا عَلَى الصُّلْحِ ; لِأَنَّهُمْ شَكُّوا فِي الْمُتَقَدِّمِ عَلَى الْآخَرِ ; أَفُتِحَتْ عَنْوَةً ثُمَّ عَدَلَ الرُّومُ إِلَى الْمُصَالَحَةِ، أَوْ فُتِحَتْ صُلْحًا وَاتَّفَقَ الِاسْتِيلَاءُ مِنَ الْجَانِبِ الْآخَرِ قَسْرًا؟ فَلَمَّا شَكُّوا فِي ذَلِكَ جَعَلُوهَا صُلْحًا احْتِيَاطًا. وَقِيلَ: بَلْ جُعِلَ نِصْفُهَا صُلْحًا وَنِصْفُهَا عَنْوَةً. وَهَذَا الْقَوْلُ قَدْ يَظْهَرُ مِنْ صُنْعِ الصَّحَابَةِ فِي الْكَنِيسَةِ الْعُظْمَى الَّتِي كَانَتْ أَكْبَرَ مَعَابِدِهِمْ، حِينَ أَخَذُوا نِصْفَهَا وَتَرَكُوا لَهُمْ نَصْفَهَا. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. ثُمَّ قِيلَ: إِنَّ أَبَا عُبَيْدَةَ هُوَ الَّذِي كَتَبَ لَهُمْ كِتَابَ الصُّلْحِ، وَهَذَا هُوَ الْأَنْسَبُ وَالْأَشْهَرُ، فَإِنَّ خَالِدًا كَانَ قَدْ عُزِلَ عَنِ الْإِمْرَةِ. وَقِيلَ: بَلِ الَّذِي كَتَبَ لَهُمُ الصُّلْحَ خَالِدُ بْنُ الْوَلِيدِ، وَلَكِنْ أَقَرَّهُ عَلَى ذَلِكَ أَبُو عُبَيْدَةَ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَذَكَرَ أَبُو حُذَيْفَةَ إِسْحَاقُ بْنُ بِشْرٍ أَنَّ الصِّدِّيقَ تُوُفِّيَ قَبْلَ فَتْحِ دِمَشْقَ، وَأَنَّ عُمَرَ كَتَبَ إِلَى أَبِي عُبَيْدَةَ يُعَزِّيهِ وَالْمُسْلِمِينَ فِي الصِّدِّيقِ، وَأَنَّهُ قَدِ اسْتَنَابَهُ عَلَى مَنْ بِالشَّامِ، وَأَمَرَهُ أَنْ يَسْتَشِيرَ خَالِدًا فِي الْحَرْبِ، فَلَمَّا وَصَلَ الْكِتَابُ إِلَى أَبِي عُبَيْدَةَ كَتَمَهُ مِنْ خَالِدٍ حَتَّى فُتِحَتْ دِمَشْقُ بِنَحْوٍ مِنْ عِشْرِينَ لَيْلَةً، فَقَالَ لَهُ خَالِدٌ: يَرْحَمُكَ اللَّهُ، مَا مَنَعَكَ أَنْ تُعْلِمَنِي حِينَ جَاءَكَ؟ فَقَالَ: إِنِّي كَرِهْتُ أَنْ أَكْسِرَ عَلَيْكَ حَرْبَكَ، وَمَا سُلْطَانُ الدُّنْيَا أُرِيدُ، وَلَا لِلدُّنْيَا أَعْمَلُ، وَمَا تَرَى سَيَصِيرُ إِلَى زَوَالٍ وَانْقِطَاعٍ، وَإِنَّمَا نَحْنُ إِخْوَانٌ، وَمَا يَضُرُّ الرَّجُلَ أَنْ يَلِيَهُ أَخُوهُ فِي دِينِهِ وَلَا دُنْيَاهُ.
পৃষ্ঠা - ৫৪১৪


এ প্রসঙ্গে ইয়াকুব ইবন সুফিয়ান ফাসাবী য৷ উল্লেখ করেছেন তা অত্যন্ত অড়াশ্চর্যজনক
বাট ৷ তিনি বলেছেন, হিশাম আবু উছমান সানআনী শারাহীল ইবন মারহুাদ বলেছেন,
হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা) খালিদ ইবন ওয়ালীদ (রা)-কে পাঠিয়েছিলেন ইয়ামামা
অধিবাসীদের নিকট আর ইয়াযীদ ইবন আবু সুফিয়ানকে পাঠিয়েছিলেন সিরিয়ার ৷ বর্ণনাকারী
বলেন, এরপর খালিদ বললেন ৷ এরপর বর্ণনড়াকরী বলেন যে, ইতিমধ্যে হযরত আবু
বকর (রা) ইনতিকাল করেন এবং হযরত উমর (রা) খলীফা নিযুক্ত হন ৷ তিনি আবু উবায়দা
(রা)-কে সিরিয়ার প্রেরণ করেন ৷ আবু উবায়দা (রা) দামেশক আসেন ৷ তিনি থলীফার নিকট
অতিরিক্ত সৈন্য সাহায্য চান ৷ খলীফা উমর (রা) থালিদ (রা)-কে লিখেন যে, তিনি যেন
সিরিয়ার আবু উবায়দা (রা)-এর সাথে মিলিত হন ৷ হযরত খালিদ (রা) ইরাক থেকে সিরিয়া
গিয়ে পৌছেন ৷ বন্তুত এই বর্ণনা ও তথ্য চুড়ান্তভাবে সমর্থনহীন ৷ কারণ এতে কোন সন্দেহ নেই
যে, স্বয়ং খলীফা আবু বকর (রা) আবু উবায়দা ও অন্যান্য সেনাপতিকে সিরিয়ার
পাঠিয়েছিলেন ৷ আর তিনিই খালিদ (রা)ষ্টু কে লিখেছিলেন তিনি যেন ইরাক থেকে সিরিয়ার
যান ওখানকার মুসলিম সৈন্যদের সাহায্যার্থে এবং তিনি ওদের সেনাপতিৎ গ্রহণ করেন ৷
তারপর হযরত খালিদ (রা) এর হা ৷তেই অল্লিড়াহ্ তা আলা সমগ্র সিরিয়ার বিজয় দান করেন ৷
বিষয়টি অবিলম্বে আলোচনা করব ইনৃশাআল্লাহ্ ৷

মুহাম্মদ ইবন আইয বলেন, ওয়ালীদ ইবন মুসলিম বলেছেন সাকওয়ড়ান ইবন অড়ামর বর্ণনা
করেছেন, আবদুর রহমান ইবন জুবায়র ইবন নুফায়ব থেকে যে, দামেশক জয় করার পর
মুসলিম সৈন্যগণ সেনাপতি আবু উবায়দাকে খলীফা আবু বকর (রা)-এর নিকট প্রেরণ করেন
ৰিজয়েরসুসংবাদ বহনকারীহিসেবে ৷ তিনি মদীনা এলেন ৷ তখন আবু বকর সিদ্দীক (রা)-এর

ওফাত হয় ৷ হযরত উমর খলীফার মসনদে বসেন ৷ আবু উবায়দা (রা)-এর উপর অন্য কেউ
আমীর ও সেনাপতি হবে হযরত উমর (বা) তা অত্যন্ত গুরুতর মনে করলেন ৷ তিনি আবু
উবায়দা (রা)-কে একদল লোকের সেনাপতিরুপে নিয়োগ দিলেন ৷ যথাসময়ে তিনি দামেশক
ফিরে গেলেন ৷ তবে দেখে তার সাথিগণ আনন্দে বলে উঠল, সুস্বাগতম, র্যাকে আমরা
ৰাব্ক্তবািহক হিসেবে প্রেরণ করেছিলাম তিনি আমীর ও সেনাপতিরুপে ফিরে এসেছেন ৷

লায়ছ, ইবন লাহ্য়াআ, শুরায়ন্, মুফাদ্দাল অন্যরা ইয়াযীদ ইবন আবীর উকবা ইবন
আমির (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি বলেছেন যে, আবুউঃবায়দা (রা) র্তাকে দামেশক
ৰিদরের সংবাদ সহকারে মদীনায় প্রেরণ করেন ৷ তিনি বলেন, আমি জুমআর দিন হযরত উমর

(ব্ক্তহু)-এব্র নিকট এসে পৌছলাম ৷ তিনি আমাকে বললেন, কতদিনযড়াবত পায়ের মেজাে খুলছ

ম্৷ ণ্ আমি বললাম, গত জুমাবার থেকে আজ জুমাবার পর্যন্ত ৷ তিনি বললেন, সুন্নত মুতাবিক

ৰ্ক্ষ্মব্ক্ত করেছ বর্টে ৷

ক্ষ্মস্তুহ (র) বলেন, আমরা এই অভিমআ পোষণ করি ৷ অর্থাৎ মুসাফিরের জন্যে মােজা

ঙ্কশুস্ৰ্দ্যার কোন নির্ধারিত মুদ্দত বা মেয়াদ নেই ৷ বরং মুসাফির ব্যক্তি যত ন্দিন ইচ্ছা পড়া না
মোঃ উপর মসেহ করে যেতে পারবে ৷ ইমাম শাফিঈ (র) এর পুর্বতন অভিমতও তাই ৷
গ্হ্মদ ও আবু দাউদ (র) উবইি ইবন আম্মারা সুত্রে রাসুলুল্লাহ্ট্রু থেকে অনুরুপ বর্ণনা

ক্ষ্মক্ষ্ম ৷ ম্বম্হ্ব তথা অধিকাংশ উলামা ই কিরাম অনুসরণ করেন ইমাম মুসলিম (রা) কর্তৃক


وَمِنْ أَعْجَبِ مَا يُذْكَرُ هَا هُنَا مَا رَوَاهُ يَعْقُوبُ بْنُ سُفْيَانَ الْفَسَوِيُّ، حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، ثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ مُحَمَّدٍ، ثَنَا رَاشِدُ بْنُ دَاوُدَ الصَّنْعَانِيُّ، حَدَّثَنِي أَبُو عُثْمَانَ الصَّنْعَانِيُّ شَرَاحِيلُ بْنُ مَرْثَدٍ، قَالَ: بَعَثَ أَبُو بَكْرٍ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيدِ إِلَى أَهْلِ الْيَمَامَةِ، وَبَعَثَ يَزِيدَ بْنَ أَبِي سُفْيَانَ إِلَى الشَّامِ. فَذَكَرَ الرَّاوِي قِتَالَ خَالِدٍ لِأَهْلِ الْيَمَامَةِ إِلَى أَنْ قَالَ: وَمَاتَ أَبُو بَكْرٍ وَاسْتَخْلَفَ عُمَرَ، فَبَعَثَ أَبَا عُبَيْدَةَ إِلَى الشَّامِ فَقَدِمَ دِمَشْقَ فَاسْتَمَدَّ أَبُو عُبَيْدَةَ عُمَرَ، فَكَتَبَ عُمَرُ إِلَى خَالِدِ بْنِ الْوَلِيدِ أَنْ يَسِيرَ إِلَى أَبِي عُبَيْدَةَ بِالشَّامِ فَذَكَرَ مَسِيرَ خَالِدٍ مِنَ الْعِرَاقِ إِلَى الشَّامِ كَمَا تَقَدَّمَ. وَهَذَا غَرِيبٌ جِدًّا، فَإِنَّ الَّذِي لَا يُشَكُّ فِيهِ أَنَّ الصِّدِّيقَ هُوَ الَّذِي بَعَثَ أَبَا عُبَيْدَةَ وَغَيْرَهُ مِنَ الْأُمَرَاءِ إِلَى الشَّامِ، وَهُوَ الَّذِي كَتَبَ إِلَى خَالِدِ بْنِ الْوَلِيدِ أَنْ يَقَدَمَ مِنَ الْعِرَاقِ إِلَى الشَّامِ لِيَكُونَ مَدَدًا لِمَنْ بِهِ وَأَمِيرًا عَلَيْهِمْ، فَفَتَحَ اللَّهُ تَعَالَى عَلَيْهِ وَعَلَى يَدَيْهِ جَمِيعَ الشَّامِ عَلَى مَا سَنَذْكُرُهُ إِنْ شَاءَ اللَّهُ تَعَالَى. وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ عَائِذٍ: قَالَ الْوَلِيدُ بْنُ مُسْلِمٍ: أَخْبَرَنِي صَفْوَانُ بْنُ عَمْرٍو، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ نُفَيْرٍ، أَنَّ الْمُسْلِمِينَ لَمَّا افْتَتَحُوا مَدِينَةَ دِمَشْقَ بَعَثُوا أَبَا عُبَيْدَةَ بْنَ الْجَرَّاحِ وَافِدًا إِلَى أَبِي بَكْرٍ بَشِيرًا بِالْفَتْحِ، فَقَدِمَ الْمَدِينَةَ فَوَجَدَ أَبَا بَكْرٍ قَدْ تُوُفِّيَ، وَاسْتَخْلَفَ عُمَرَ بْنَ الْخِطَابِ، فَأَعْظَمَ أَنْ يَتَأَمَّرَ أَحَدٌ مِنَ الصَّحَابَةِ عَلَيْهِ، فَوَلَّاهُ جَمَاعَةَ النَّاسِ فَقَدِمَ عَلَيْهِمْ فَقَالُوا: مَرْحَبًا بِمَنْ بَعَثْنَاهُ بَرِيدًا فَقَدِمَ عَلَيْنَا أَمِيرًا. وَقَدْ رَوَى اللَّيْثُ وَابْنُ لَهِيعَةَ وَحَيْوَةُ بْنُ شُرَيْحٍ وَمُفَضَّلُ بْنُ فَضَالَةَ وَعَمْرُو بْنُ