আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة إحدى عشرة من الهجرة

فصل: إيراد ما بقي علينا من متعلقات السيرة الشريفة

كتاب الشمائل

باب ذكر أخلاقه وشمائله الطاهرة صلى الله عليه وسلم
حديث بعثت من خير قرون بني آدم قرنا فقرنا
পৃষ্ঠা - ৪৬০১

ইমাম বৃখারী তার সহীহ্ গ্রন্থে একাধিক স্থানে তালীক রুপে হাদীসখানি দ্ব্যর্থহীনভা ৷বে উল্লেখ
করেছেন ৷ এ হাদীসখানি হযরত আব্বাসের মানবিক বা প্রশংসনীয় বৈশ্যিষ্ট্যর ক্ষেত্রে আলোচিত
হতে পারে এই আঘাতের কারণে ং


০ শ্


“হে নবী ! তোমাদের করায়ত্ত্ব যুদ্ধ বন্দীদিগকে বল আল্লাহ যদি ণ্তা মাদের হৃদয়ে ভাল কিছু
দেখেন তাহলে তোমাদের নিকট থেকে যা নেওয়া হয়েছে তা অপেক্ষা উত্তম কিছু তিনি
তােমাদেরকে দান করবেন এবং তােমাদেরকে ক্ষমা করবেন ৷ আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু!
(৮ : ৭০)

ইতিপুর্বে তার খাদিম আনাস ইবন মালিকের উদ্ধৃতিতে বিগত হয়েছে যে, তিনি বলেন,
রাসুলুল্লাহ্ (সা) ছিলেন গ্রেষ্ঠতম দানশীল ও সাহসী ব্যক্তি ৷ আর ণ্কনইবা তা হবেনা, অথচ
তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ গুণে গুণাযি৩ রুপে সৃষ্ট আল্লাহর রাসুল যিনি আল্লাহর হাতে যা আছে সে
ব্যাপারে পুর্ণ আন্থাবান, যিনি তার সুদৃঢ় গ্রন্থে৩ তার প্রতি নাযিল করেছেন :

এ);ষ্,১৷ ৷ ,
“তোমরা আল্লাহর পথে কেন ব্যয় করবে না? আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মালিকানাভাে

আল্লাহ্রই (৫৭ : ১০) ৷
তিনি আরো বলেছেন :



আর তোমরা যা কিছু ব্যয় করবে, তিনি তার প্রতিদান দেবেন ৷ তিনিই শ্রেষ্ঠ রিযিকদাতা
(৩৪ং : ৩৯) ৷

আর তিনিই তার মুয়ায্যিন বিলাল (রা)-কে বলেছিলেন ৷ আর তিনি কথায় ও
প্রতিশ্রুতিতে সত্যবাদী ও সত ত্যায়িত-

১া১াঘু া১ান্ ৰু;ছু;া)

“হে বেলাল ৷ তুমি মুক্ত হতে ব্যয় কর, আরশাধিপতি থেকেহ্রাসের আশংকা করো না” ৷

তিনিই বলেছেন,


“প্রতিদিন যখন বান্দারা সকাল যাপন করে তখন দুইজন ফেরেশতার আবির্ভাব হয়, তাদের
একজন বলে, হে আল্লাহদ্বু তুমি ব্যয়কারীকে উত্তম বিনিময় দান কর ৷ আর অন্যজন বলে, হে
আল্লাহ! তুমি কৃপণকে ধ্বংস কর” ৷

অন্য হাদীসে রয়েছে যে, তিনি আইশা (রা)-কে বলেন, ধ্নসষ্পদ সংরক্ষণ করে রেখোনা
তাহলে আল্লাহ্ও তােমা থেকে তা সংরক্ষণ করে রাখবেন, আর কৃপণতাবশত মশকের মুখের


وَلَهُ مِنْ حَدِيثِ عِكْرِمَةَ بْنِ عَمَّارٍ، عَنْ إِسْحَاقَ، قَالَ أَنَسٌ: «كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ أَحْسَنِ النَّاسِ خُلُقًا، فَأَرْسَلَنِي يَوْمًا لِحَاجَةٍ فَقُلْتُ: وَاللَّهِ لَا أَذْهَبُ. وَفِي نَفْسِي أَنْ أَذْهَبَ لِمَا أَمَرَنِي بِهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَخَرَجْتُ حَتَّى أَمُرَّ عَلَى صِبْيَانٍ وَهُمْ يَلْعَبُونَ فِي السُّوقِ، فَإِذَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَدْ قَبَضَ بِقَفَايَ مِنْ وَرَائِي. قَالَ: فَنَظَرْتُ إِلَيْهِ وَهُوَ يَضْحَكُ، فَقَالَ: يَا أُنَيْسُ، ذَهَبْتَ حَيْثُ أَمَرْتُكَ؟ فَقُلْتُ: نَعَمْ، أَنَا أَذْهَبُ يَا رَسُولَ اللَّهِ. قَالَ أَنَسٌ: وَاللَّهِ لَقَدْ خَدَمْتُهُ تِسْعَ سِنِينَ، مَا عَلِمْتُهُ قَالَ لِشَيْءٍ صَنَعْتُهُ: لِمَ صَنَعْتَ كَذَا وَكَذَا؟ أَوْ لِشَيْءٍ تَرَكْتُهُ: هَلَّا فَعَلْتَ كَذَا وَكَذَا» . وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا كَثِيرُ بْنُ هِشَامٍ، ثَنَا جَعْفَرٌ، ثَنَا عِمْرَانُ الْقَصِيرُ، «عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ: خَدَمْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَشْرَ سِنِينَ، فَمَا أَمَرَنِي بِأَمْرٍ فَتَوَانَيْتُ عَنْهُ أَوْ ضَيَّعْتُهُ فَلَامَنِي، وَإِنْ لَامَنِي أَحَدٌ مِنْ أَهْلِهِ إِلَّا قَالَ دَعُوهُ فَلَوْ قُدِّرَ - أَوْ قَالَ: قَضَى - أَنْ يَكُونَ كَانَ» ثُمَّ رَوَاهُ أَحْمَدُ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ ثَابِتٍ، عَنْ جَعْفَرٍ هُوَ ابْنُ بُرْقَانَ، عَنْ عِمْرَانَ الْبَصَرِيِّ، وَهُوَ الْقَصِيرُ، عَنْ أَنَسٍ، فَذَكَرَهُ، تَفَرَّدَ بِهِ الْإِمَامُ أَحْمَدُ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا عَبْدُ الصَّمَدِ، ثَنَا أَبِي، ثَنَا أَبُو الْتَّيَّاحِ، «ثَنَا أَنَسٌ قَالَ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَحْسَنَ النَّاسِ خُلُقًا، وَكَانَ لِي أَخٌ يُقَالُ لَهُ: أَبُو عُمَيْرٍ. قَالَ: أَحْسَبُهُ قَالَ فَطِيمًا. قَالَ: فَكَانَ إِذَا جَاءَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَرَآهُ قَالَ: