আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة إحدى عشرة من الهجرة

فصل: إيراد ما بقي علينا من متعلقات السيرة الشريفة

معجزات لرسول الله صلى الله عليه وسلم مماثلة لمعجزات جماعة من الأنبياء قبله

خصائص ومعجزات عيسى ابن مريم عليه السلام
পৃষ্ঠা - ৫২১৯

অর্থ প্রকাশ করার মত প্রজ্ঞা আমাকে দেয়া হয়েছে ৷ এতে কোন সন্দেহ নেই যে, সকল জাতির
মধ্যে আরব জাতিই বাগািতায় শ্রেষ্ঠ ৷ আর নবী করীম (সা) ছিলেন আরব জাতির মধ্যে শ্রেষ্ঠ
বাগাি ৷ তিনি ছিলেন সকল উত্তম গুণাবলীর আবার ৷

হযরত সুলায়মান ইবন দাউদ (আ)-ণ্ক প্রদত্ত বৈশিষ্ট্যাবলী
আল্লাহ্র বাণী :

; ণ্ ; ণ্ণ্ণ্ণ্ণ্
,

— ষ্ ! ৩ : ; , : :



অর্থাৎ “তখন আমি বায়ুকে তার অনুগত করে দিলাম, যা তার হুকুমে অবাধে প্রবাহিত
হত, যেখানে সে পৌছাতে চইিত ৷ আর সকল শয়তানকে তার অধীন করে দিলাম, যারা ত্যি
প্রাসাদ নির্মাপকারী ও ডুবুরী এবং অন্য আরও অনেককে অধীন করে দিলাম, যা আবদ্ধ থাকত
শৃগ্রলে ৷ এগুলো আমার অনুগ্রহ ৷ অতএব, এগুলো কাউকে দিতেও পার কিৎবা নিজের জন্যে
রাখতেও পার এর কোন হিসাব দিতে হবে না ৷ নিশ্চয় তার জন্যে রয়েছে আমার কাছে উচ্চ
মর্যাদা ও শুভ পরিণতি (সাদ৪ ৩৬ ৪০) ৷

আল্লাহ্র বাণী৪
“এবং সুলায়মানের অধীন করে দিয়েছিলাম প্রবল বায়ুকে, যা তার আদেশে প্রবাহিত হত
ঐ দেশের দিকে, যেখানে আমি কল্যাণ রেখে দিয়েছি ৷ সব বিষয়েই আমি সম্যক অবগত
রয়েছি এবং অধীন করেছি শয়তানদের কতককে, যারা তার জন্যে ডুবুরির কাজ করত এবং এ
ছাড়া অন্য আরও অনেক কাজ করত, তাদের প্রতি আমি সতকি দৃষ্টি রাখতাম (আম্বিয়া :
৮ ১ ৮ ২) ৷
আল্লাহ্র বাণী :
ট্রু,র্মু,



@ ;


“আর আমি সুলায়মানের অধীন করেছিলাম বায়ুকে, যা সকালে এক মাসের পথ এবং
বিকেলে এক মাসের পথ অতিক্রম করত ৷ আমি তার জন্যে গলিত তামার এক ঝর্ণা প্রবাহিত


عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُذَيْنَةَ الطَّائِيُّ، عَنْ ثَوْرِ بْنِ يَزِيدَ، عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ، عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ قَالَ: «أَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ بِخَيْبَرَ حِمَارٌ أَسْوَدُ، فَوَقَفَ بَيْنَ يَدَيْهِ فَقَالَ: " مَنْ أَنْتَ؟ " فَقَالَ: أَنَا عَمْرُو بْنُ فُلَانٍ، كُنَّا سَبْعَةَ إِخْوَةٍ، كُلُّنَا رَكِبَنَا الْأَنْبِيَاءُ وَأَنَا أَصْغَرُهُمْ، وَكُنْتُ لَكَ، فَمَلَكَنِي رَجُلٌ مِنَ الْيَهُودِ، وَكُنْتُ إِذَا ذَكَرْتُكَ كَبَوْتُ بِهِ فَيُوجِعُنِي ضَرْبًا. فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " فَأَنْتَ يَعْفُورٌ» . وَهَذَا الْحَدِيثُ فِيهِ نَكَارَةٌ شَدِيدَةٌ، وَلَا نَحْتَاجُ إِلَى ذِكْرِهِ مَعَ مَا تَقَدَّمَ مِنَ الْأَحَادِيثِ الصَّحِيحَةِ الَّتِي فِيهَا غُنْيَةٌ عَنْهُ. وَقَدْ رُوِيَ عَلَى غَيْرِ هَذِهِ الصِّيغَةِ، وَقَدْ نَصَّ عَلَى نَكَارَتِهِ ابْنُ أَبِي حَاتِمٍ، عَنْ أَبِيهِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. [خَصَائِصُ وَمُعْجِزَاتُ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ] الْقَوْلُ فِيمَا أُوتِيَ عِيسَى ابْنُ مَرْيَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ. وَيُسَمَّى الْمَسِيحُ ; فَقِيلَ: لِمَسْحِهِ الْأَرْضَ. وَقِيلَ: لِمَسْحِ قَدَمِهِ. وَقِيلَ: لِخُرُوجِهِ مِنْ بَطْنِ أُمِّهِ مَمْسُوحًا بِالدِّهَانِ. وَقِيلَ: لِمَسْحِ جِبْرِيلَ لَهُ بِالْبَرَكَةِ. وَقِيلَ: لِمَسْحِ اللَّهِ الذُّنُوبَ عَنْهُ. وَقِيلَ: لِأَنَّهُ كَانَ لَا يَمْسَحُ أَحَدًا إِلَّا بَرِئَ. حَكَاهَا كُلُّهَا الْحَافِظُ أَبُو نُعَيْمٍ رَحِمَهُ اللَّهُ.
পৃষ্ঠা - ৫২২০

করেছিলাম ৷ কতক জিন তার সামনে কাজ করত তার পালনকর্তার আদেশে ৷ তাদের যে কেউ
আমার আদেশ অমান্য করবে, আমি তাকে জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি আস্বাদন করার ৷ তারা
সুলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউয সদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত
বিশাল বিশাল ডেগ নির্মাণ করত ৷ হে দাউদ পরিবার, কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে
যাও ৷ আমার বন্দোদের মধ্যে অল্প সংখ্যকই কৃতজ্ঞ” (সারা : ১ ২১৩) ৷

উপরোক্ত বিষয়সমুহের বিস্তারিত আলোচনা সুলায়মান (আ)-এর বর্ণনা প্রসঙ্গে এবং
তাফসীরে উল্লেখ করেছি ৷ ইমাম আহমদ, তিরমিযী, ইবন র্হিব্বান ও হাকিম নিজ নিজ
কিভাবে আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন এবং তিরমিযী এ হাদীসকে সহীহ্
বলে মন্তব্য করেছেন ৷ তাতে বলা হয়েছে : হযরত সুলায়মান (আ) বায়তুল মুকাদ্দাস নির্মাণ
শেষে আল্লাহর নিকট তিনটি বিষয়ের প্রার্থনা করেন; ১ আল্লাহর নিকট এমন হিকমত প্রার্থনা
করেন, যা তার হুকুমতের সাথে সামঞ্জস্যপুর্ণ হয় : ণ্াহ্র ড্রু,ষ্ ৷ , ৮১১ ৰু৷ ৷ ,া, ২
এমন বিশাল এক রাজ্যের জন্য প্রার্থনা করেন, যেরুপ রাজ্য পরে আর কারও হবে না :
০১গ্ ১ ; ১১৪ এ ;১া১’ ৷ধুা,, ৩ এই মাসজিদে যে কেউ প্রবেশ করবে, সে যেন তার
গােনাহ থেকে এমনভাবে পাক হয়ে যায় যেমন পাক থাকে নবজাত শিশুং : ১১ ন্;গ্রা৷ ৰু১ ৷ ,

হযরত সুলায়মান (আ) এর জন্যে বাযুকে অনুগত ৩করা হয়েছিল ৷ এ ব্যাপারে শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা) এর ক্ষেত্রে যা দেয়া হয়েছিল তার মধ্যে আছে তা ৷হযাব যুদ্ধ প্রসঙ্গে অ ৷ল্লাহ্র বাণী৪

৷ গ্রাহু

“হে র্মু’মিনগণ! ওে ৷মাদের প্রতি অল্পেল্লাহ্ব নিয়ামতের কথা স্মরণ কর, যখন শত্রুবাহিনী
তে ৷মাদের নিকটবর্তী হয়েছিল, তারপর আমি তাদের বিরুদ্ধে ঝঞাবায়ু এবং এমন সৈন্য
বাহিনী প্রেরণ করেছিলাম যা তোমরা দেখতে পাওনি ৷ তোমরা যা কিছু কর আল্লাহ তা
দেখেন” (আহযাব : ৯) ৷
মুসলিম শরীফে শুবা ইবন আব্বাস থেকে বর্ণিত; রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেছেন :
আমাকে পুবের হাওয়া দ্বারা সাহায্য করা হয়েছে; আর আদ জাতিকে পশ্চিমা বায়ু দ্বারা ধ্বংস
করা হয়েছে : ইবন,
আব্বাস (রা) সুত্রে রাসুলুল্লাহ্ (সা) থেকে অনুরুপ বর্ণনাই এসেছে ৷ বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত
হয়েছে ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেছেন, আমাকে এক মাসের দুরতৃ থেকে অনুভুত হয় এমন প্রতিটি
শক্তি দিয়ে সাহায্য করা হয়েছে : অর্থাৎ রাসুলুল্লাহ্ (সা)
কোন কাফির গোত্রের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার জন্যে সংকল্প করতেন তখন তথায়
পৌছাবার একমাস পুর্বেই আল্লাহ শত্রুদের অম্ভরে ভয়-ভীতির উদ্রেক করে দিতেন; সে স্থান
যদিও এক মাসের দুরত্বে হোক না কেন ৷ এ ব্যবস্থা হযরত সুলায়মানের বায়ুর সাহায্যে সকালে
একমাস ও ৰিকালে এক মাসের পথ অতিক্রম করার সাথে তুলনীয় ৷ এ ব্যবস্থা বরং সাহায্য
সমর্থন, সাহস সৃষ্টি ও বিজয়ের জন্যে অধিকতর কার্যকর ৷ আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে,


وَمِنْ خَصَائِصِهِ أَنَّهُ، عَلَيْهِ السَّلَامُ، مَخْلُوقٌ بِالْكَلِمَةِ مِنْ أُنْثَى بِلَا ذَكَرٍ، كَمَا خُلِقَتْ حَوَّاءُ مِنْ ذَكَرٍ بِلَا أُنْثَى، وَكَمَا خُلِقَ آدَمُ لَا مِنْ ذَكَرٍ وَلَا مِنْ أُنْثَى، وَإِنَّمَا خَلَقَهُ اللَّهُ تَعَالَى مِنْ تُرَابٍ، ثُمَّ قَالَ لَهُ: كُنْ فَيَكُونُ، وَكَذَلِكَ يَكُونُ عِيسَى بِالْكَلِمَةِ وَبِنَفْخِ جِبْرِيلَ فِي فَرْجِ مَرْيَمَ، فَخَلَقَ اللَّهُ مِنْهَا عِيسَى. وَمِنْ خَصَائِصِهِ وَأُمِّهِ أَنَّ إِبْلِيسَ، لَعَنَهُ اللَّهُ، حِينَ وُلِدَ ذَهَبَ يَطْعَنُ فَطَعَنَ فِي الْحِجَابِ كَمَا جَاءَ فِي " الصَّحِيحِ ". وَمِنْ خَصَائِصِهِ أَنَّهُ لَمْ يَمُتْ، وَهُوَ حَيٌّ الْآنَ بِجَسَدِهِ فِي السَّمَاءِ الدُّنْيَا. وَسَيَنْزِلُ قَبْلَ يَوْمِ الْقِيَامَةِ عَلَى الْمَنَارَةِ الْبَيْضَاءِ الشَّرْقِيَّةِ بِدِمَشْقَ، فَيَمْلَأُ الْأَرْضَ قِسْطًا وَعَدْلًا، كَمَا مُلِئَتْ جَوْرًا وَظُلْمًا، وَيَحْكُمُ بِهَذِهِ الشَّرِيعَةِ الْمُحَمَّدِيَّةِ، ثُمَّ يَمُوتُ وَيُدْفَنُ بِالْحُجْرَةِ النَّبَوِيَّةِ، كَمَا رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ، وَقَدْ بَسَطْنَا ذَلِكَ فِي قِصَّتِهِ مِنْ كِتَابِنَا هَذَا. وَقَالَ شَيْخُنَا الْعَلَّامَةُ ابْنُ الزَّمْلَكَانِيِّ، رَحِمَهُ اللَّهُ تَعَالَى: وَأَمَّا مُعْجِزَاتُ عِيسَى، عَلَيْهِ السَّلَامُ، فَمِنْهَا إِحْيَاءُ الْمَوْتَى، وَلِلنَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ ذَلِكَ كَثِيرٌ، وَإِحْيَاءُ الْجَمَادِ أَبْلَغُ مِنْ إِحْيَاءِ الْمَيِّتِ، وَقَدْ كَلَّمَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الذِّرَاعَ الْمَسْمُومَةَ، وَهَذَا الْإِحْيَاءُ أَبْلَغُ مِنْ إِحْيَاءِ الْإِنْسَانِ الْمَيِّتِ مِنْ وُجُوهٍ ; أَحَدُهَا، أَنَّهُ إِحْيَاءُ جُزْءٍ مِنَ الْحَيَوَانِ دُونَ بُقِّيةِ بَدَنِهِ، وَهَذَا مُعْجِزٌ لَوْ كَانَ مُتَّصِلًا بِالْبَدَنِ. الثَّانِي: أَنَّهُ أَحْيَاهُ وَحْدَهُ مُنْفَصِلًا عَنْ بَقِيَّةِ أَجْزَاءِ ذَلِكَ الْحَيَوَانِ مَعَ مَوْتِ الْبَقِيَّةِ. الثَّالِثُ: أَنَّهُ أَعَادَ عَلَيْهِ الْحَيَاةَ
পৃষ্ঠা - ৫২২১
مَعَ الْإِدْرَاكِ وَالْعَقْلِ، وَلَمْ يَكُنْ هَذَا الْحَيَوَانُ يَعْقِلُ فِي حَيَاتِهِ فَصَارَ جُزْؤُهُ حَيًّا يَعْقِلُ. الرَّابِعُ: أَنَّهُ أَقْدَرَهُ اللَّهُ عَلَى النُّطْقِ وَالْكَلَامِ وَلَمْ يَكُنِ الْحَيَوَانُ الَّذِي هُوَ جُزْؤُهُ مِمَّا يَتَكَلَّمُ، وَفِي هَذَا مَا هُوَ أَبْلَغُ مِنْ حَيَاةِ الطُّيُورِ الَّتِي أَحْيَاهَا اللَّهُ لِإِبْرَاهِيمَ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قُلْتُ: وَفِي حُلُولِ الْحَيَاةِ وَالْإِدْرَاكِ وَالْعَقْلِ فِي الْحَجَرِ الَّذِي كَانَ يُخَاطِبُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالسَّلَامِ عَلَيْهِ، كَمَا رُوِيَ فِي " صَحِيحِ مُسْلِمٍ " مِنَ الْمُعْجِزِ مَا هُوَ أَبْلَغُ مِنْ إِحْيَاءِ الْحَيَوَانِ فِي الْجُمْلَةِ ; لِأَنَّهُ كَانَ مَحَلًّا لِلْحَيَاةِ فِي وَقْتٍ، بِخِلَافِ هَذَا حَيْثُ لَا حَيَاةَ لَهُ بِالْكُلِّيَّةِ قَبْلَ ذَلِكَ، وَكَذَلِكَ تَسْلِيمُ الْأَحْجَارِ وَالْمَدَرُ عَلَيْهِ، وَكَذَلِكَ الْأَشْجَارُ وَالْأَغْصَانُ وَشَهَادَتُهَا بِالرِّسَالَةِ، وَحَنِينُ الْجِذْعِ إِلَيْهِ، صَلَوَاتُ اللَّهِ وَسَلَامُهُ عَلَيْهِ. قَالَ شَيْخُنَا، رَحِمَهُ اللَّهُ تَعَالَى: وَقَدْ جَمَعَ ابْنُ أَبِي الدُّنْيَا كِتَابًا فِيمَنْ عَاشَ بَعْدَ الْمَوْتِ، وَذَكَرَ مِنْهَا كَثِيرًا، وَقَدْ ثَبَتَ عَنْ أَنَسٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، أَنَّهُ قَالَ: دَخَلْنَا عَلَى رَجُلٍ مِنَ الْأَنْصَارِ وَهُوَ مَرِيضٌ يَعْقِلُ، فَلَمْ نَبْرَحْ حَتَّى قُبِضَ، فَبَسَطْنَا عَلَيْهِ ثَوْبَهُ وَسَجَّيْنَاهُ، وَلَهُ أَمٌّ عَجُوزٌ كَبِيرَةٌ عِنْدَ رَأْسِهِ، فَالْتَفَتَ إِلَيْهَا بَعْضُنَا، وَقَالَ: يَا هَذِهِ احْتَسِبِي مُصِيبَتَكِ عِنْدَ اللَّهِ. فَقَالَتْ: وَمَا ذَاكَ؟ أَمَاتَ ابْنِي؟ قُلْنَا: نَعَمْ. قَالَتْ: أَحَقٌّ مَا تَقُولُونَ؟ ! قُلْنَا: نَعَمْ. فَمَدَّتْ يَدَيْهَا