আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة إحدى عشرة من الهجرة

فصل في أمور وقعت بعد وفاته صلى الله عليه وسلم

পৃষ্ঠা - ৪৩১০


তক্লো বলল, ইনি নবী হলে তো মারা যেতেন না ৷ আমি বললাম, তার আগের নবীপণও তো
ইনতিকাল করেছেন ৷ আমি আমার ইসলামে মযবুত থাকলাম এবং পরে এক সময় মদীনায়
উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লাম ৷ তখন আমি জনৈক ধর্যযাজকের কাছে গেলাম; মার মতামত না
নিয়ে আমরা কোন বিষয় চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতাম না ৷ আমি তাকে বললাম, আমাকে একটি বিষয়
অবহিত করুন, যায় আমি সংকল্প করেছি ৷ কিন্তু সে বিষয় আমার মনে কিছুটা দ্বিধা অংকুরিত
হয়েছে, তিনি বললেন, তুমি যে কোন একটি নাম আমাকে দাও ! আমি কাব’ নামটি তার
কাছে উপস্থাপন করলে তিনি একটি গ্রন্থ বের করে বললেন, নামটি এ গ্রন্থে রেখে দাও ! আমি
কাব নামটি তাতে রেখে দিলে তিনি তার পৃষ্ঠা উল্টাতে লাপলেন ৷ দেখলাম তাতে নবী কয়ীম
(সা)এর বর্ণনা রয়েছে ৷ যেমন আমি তাকে দেখেছি ৷ আরো দেখলাম যে, তাতে তার মৃত্যুর
সে সময়টিরও উল্লেখ রয়েছে যে দিন তিনি ইনতিকাল করেছিলেন ৷ কাব (বা) বলেন, ফলে
আমার ঈমানের অম্ভর্দুষ্টি আরো দৃঢ়তর হল এবং আমি আবু বকর (রা)-এর নিকটে গিয়ে
তাকে বিষয়টি অবহিত করলাম এবং তার নিকটে অবস্থান করলাম ৷ তিনি আমাকে (মিশরের
শাসনকর্তা) ঘুকাওকিসএর দরবারে পাঠালেন, আমি সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন করলাম ৷ পরে
উমর ইবনুল খড়াত্তাব (বা)ও আমাকে তার দরবারে পাঠিয়েছিলেন ৷ আমি তীর চিঠি নিয়ে
মুকাওকিসের নিকটে গিয়েছিলড়াম ৷ আমি তার নরবত্ত্বক্রুর উপনীত হলাম ৷ ওদিকে ইয়ারমুকের
ঐতিহাসিক যুদ্ধ সংঘটিত হল, কিন্তু সে বিষয়ে ভ্রর্হি অবগত ছিলাম না ৰু মুকম্বুওকিন আমাকে
বললেন, তুমি কি জান যে ণ্রমন্রশ্ তাররন্র ন্-ন্বে ষুদ্বো বিপ্ত হয়েছে এবং তাদের পরাস্ত
করেছে? আসি রললড়াম, কক্ষ:ষ্ ন্হ্ তিনি বললেন ? ;ৰুদ্ ষ্ র্মী বল্ণ্ল্: ল্যাং তো র্তার
নবী করীম (না)-কে এ €রণ্ন্ ভোকর নির-হ্নম্ যে স্ব ধর্মের বিরনদ্ধ তদ্বকে বিজয় দান
করবেন এবং তিনি শুরড়ান্ র্ষিক্তজৌ ন্ন্-ন ম্বুকর্শ্বকস বললেন তোমাদের নবী তােমাদেরকে
সত্য কহুই র-ল্হ্নে £রদ্ন স্থচ্চু-হ্র :ন্হইি ! “আন জাতির ন্যায় নিধ্নযজ্ঞের শিকার
হয়েছে ৰুব্ (বা ৷ বণ্ন্ পশুর ণ্ ম্মেহ্নত্তিন্ তাদ্বাক রাসুলুল্লাহ (সা)-এর বিশিষ্ট সাহাবীদের
সম্পর্কে ক্রিজ্রন আং স্শ্বি তাকে ম্ববহিৎ ব্বলাম ৷ তিনি উমর (রা) ও অন্যান্যদের জন্য
উপচৌৰু মোঃ : অিনি ল্মন ম্মে উতৌঙ্ঘ পাঠিরেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন আলী,
আবদুর রহমদ্রন (হুবৃন ড্ডা) ও ফ্রান্সের (বা) (এবং সম্ভবত আদী (বা) এ স্থানে আব্বাস (রা)-
এব নামও টন্নেৰ্ স্কো) ৷ কবে (বা) বলেছেন, জাহিলী যুগে আমি উমর (রা)-এর সংগে
কাপড়ের কলার অংশীদার ফ্লিম পরে যখন ভাতা নির্ধারণ করা হল এবং তাতাধারীদের
তালিকাভুজ্যি ন্সা দ্দৌত হল তখন বনু আদী ইবন কাব-এর তালিকায় আমার নামও
তাতপ্রেপষ্কেষ্ তিনি অন্তর্ভুক্ত ক্যলেন ৷ এ বিবরণটি বেশ বিরল প্রকৃতির এবং এতে বেশ
চমকাংন্ রহ্ট্ট করেছে এবং তা সনদের বিচারে বিশুদ্ধ ৷

অনুচ্ছেদ : জ্জী লীৰ্ (না)-এর ণ্ডফাত পরবর্তী প্রাথমিক পরিস্থিতি

ল্দো ইবন্ৰ্ ইসহন্ক (র) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা) ইনতিকাল করলে আরবদের অনেকেই
ধ্র্বভ্রক্তইন্ন্ হতে লাগল, ইয়াহুদীবাদী ও খ্রীষ্টবাদীরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠল এবং মুনাফিকরা নতুন
রুপে ন্মোকাশ করল ৷ নবীকে হারিয়ে তখন মুসলমানদের অবস্থা র্দড়োল প্রবল ভৈশতা
প্রবাহের রাতে বৃষ্টি ভেজা বকয়ী পড়ালের ন্যায় ৷ অবশেষে আল্লাহ তাদেরকে আবু বকর (র:)


لِي: أَعَلِمْتَ أَنَّ الرُّومَ قَتَلَتِ الْعَرَبَ وَهَزَمَتْهُمْ؟ فَقُلْتُ: كَلَّا. قَالَ: وَلِمَ؟ قُلْتُ: إِنَّ اللَّهَ وَعَدَ نَبِيَّهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُظْهِرَهُ عَلَى الدِّينِ كُلِّهِ، وَلَيْسَ بِمُخْلِفٍ الْمِيعَادَ. قَالَ فَإِنَّ نَبِيَّكُمْ قَدْ صَدَقَكُمْ ; قُتِلَتِ الرُّومُ وَاللَّهِ قَتْلَ عَادٍ. قَالَ: ثُمَّ سَأَلَنِي عَنْ وُجُوهِ أَصْحَابِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبَرْتُهُ، فَأَهْدَى إِلَى عُمَرَ وَإِلَيْهِمْ. وَكَانَ مِمَّنْ أَهْدَى إِلَيْهِ عَلِيٌّ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ وَالزُّبَيْرُ. وَأَحْسَبُهُ ذَكَرَ الْعَبَّاسَ، قَالَ كَعْبٌ: وَكُنْتُ شَرِيكًا لِعُمَرَ فِي الْبَزِّ فِي الْجَاهِلِيَّةِ، فَلَمَّا أَنْ فَرَضَ الدِّيوَانَ فَرَضَ لِي فِي بَنِي عَدِيِّ بْنِ كَعْبٍ. وَهَذَا أَثَرٌ غَرِيبٌ، وَفِيهِ نَبَأٌ عَجِيبٌ وَهُوَ صَحِيحٌ. [فَصْلٌ فِي أُمُورٍ وَقَعَتْ بَعْدَ وَفَاتِهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ] فَصْلٌ قَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ: وَلَمَّا تُوُفِّيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَظُمَتْ بِهِ مُصِيبَةُ الْمُسْلِمِينَ، فَكَانَتْ عَائِشَةُ، فِيمَا بَلَغَنِي، تَقُولُ: لَمَّا تُوُفِّيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ارْتَدَّتِ الْعَرَبُ، وَاشْرَأَبَّتِ الْيَهُودِيَّةُ وَالنَّصْرَانِيَّةُ، وَنَجَمَ النِّفَاقُ، وَصَارَ الْمُسْلِمُونَ كَالْغَنَمِ الْمَطِيرَةِ فِي اللَّيْلَةِ الشَّاتِيَةِ ; لِفَقْدِ نَبِيِّهِمْ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، حَتَّى جَمَعَهُمُ اللَّهُ عَلَى أَبِي بَكْرٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ. قَالَ ابْنُ هِشَامٍ وَحَدَّثَنِي أَبُو عُبَيْدَةَ وَغَيْرُهُ مِنْ أَهْلِ الْعِلْمِ، أَنَّ أَكْثَرَ أَهْلِ مَكَّةَ لَمَّا تُوُفِّيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هَمُّوا بِالرُّجُوعِ عَنِ الْإِسْلَامِ وَأَرَادُوا ذَلِكَ، حَتَّى خَافَهُمْ عَتَّابُ بْنُ أَسِيدٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، فَتَوَارَى، فَقَامَ سُهَيْلُ بْنُ عَمْرٍو رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ ثُمَّ ذَكَرَ وَفَاةَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَقَالَ إِنَّ ذَلِكَ لَمْ يَزِدِ الْإِسْلَامَ إِلَّا قُوَّةً فَمَنْ رَابَنَا ضَرَبْنَا عُنُقَهُ. فَتَرَاجَعَ النَّاسُ وَكَفُّوا