আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة عشر من الهجرة النبوية

حجة الوداع في سنة عشر

رجوع النبي صلى الله عليه وسلم إلى منى بعد ما صلى الظهر بمكة

خطبة النبي صلى الله عليه وسلم أيام منى

পৃষ্ঠা - ৪০৯০
ইমাম আহমদ (র)-এর অভিমত হলো এই যে, তামাত্তু হজ্জ পালনকারীর জন্যও একটি
তাওয়াফ তার হজ্জ ও উমরা আদায়ে যথেষ্ট হবে, যদিও এ ক্ষেত্রে উভয় আমলের মাঝে হালাল
হওয়ার অবকাশ রয়েছে ৷” তবে তীর এ অভিমত একটি বিরল বক্তব্য যার উৎস হাদীসের বাহ্য
পাঠ ৷ আল্লাহই সমধিক অবগত ৷

পক্ষান্তরে আবু হানীফা (র)এর অনুগামীগণ তামাভু হন্বজ্জর ক্ষেত্রে মালিকী ও শাফিঈ
মতাবলম্বীদের অভিমত দুই তাওয়াফ ও দুই সাঈর ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করছেন কিন্তু,
তারা এ বিধান টি কিরান হভ্রুজ্জর ক্ষেত্রে পর্যন্ত সম্প্রারিত করে বলেছেন যে, কিরান পালনকারীও
(হজ্জ উমরার জন্য ভিন্ন ভিন্ন) দুই তাওয়াফ দৃই সাঈ করবে ৷ এটি তাদের একক মড়াযহাব এবং
এটির স্বপক্ষে আলী (রা) পর্যন্ত মাওকুফ রিওয়ায়াত উদ্ধৃত করেছেন ৷ আবার আলী (বা) হতে
মারফু নবী করীম (সা) পর্যন্ত সনদ উন্নীত) রিওয়ায়াত ও বর্ণিত হয়েছে ৷ তাওয়াফ পরিচ্ছেদে
এ সব রিওয়ায়াতের উপরে আমরা আলোচনা করে এসেছি এবং এ কথাও বিবৃত করেছি যে ঐ
সব রিওয়ড়ায়াতের সনদ দুর্বল এবং সেগুলি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রাপ্ত বিশুদ্ধ হাদীসসমুহের পরিপন্থী ৷
আল্লাহই সৰ্বাধিক অবগত ৷

দশ তারিখের যুহ্র সালাজ্যে স্থান প্রসত্গে

মক্কায় যুহর সালাত আদায়ের পরে নবী কবীম (সা) মিনায় প্রত্যাগমন করলেন ৷” এ হল
জাবির (রা)-এর হাদীসের প্রতিপাদ্য ৷ পক্ষান্তরে ইবন উমর (না)-এর ভাষ্য ফিরে এসে
মিনায় যুহ্র সল্দোত আদায় করলেন ৷ উভয় রিওয়ায়াত মুসলিম (র)-এর ৷ যেমনটি ইত্যেপুর্বে
বর্ণিত হয়েছে ৷ মক্কা ও মিনায় দৃ’ৰার সড়ালাত আদায় করার কথা মেনে নিয়ে এ দৃয়ের মাঝে
সমন্বয় বিধান করা যায়্ ৷ ইবন হাঘৃম (র) এ বিষয়টিতে সিদ্ধান্ত প্রদানে বিরত রয়েছেন ৷
বিশুদ্ধ উদ্ধৃতিতে পরস্পর বিরোধিতার কারণে তার এ অপরাগতা বিবেচ্য ও গ্রহণাযাগ্য ৷ তবে,
আল্লাহই সমধিক অবগত ৷ এ ছাড়া মুহাম্মদ ইবন ইসহাক (র) বলেছেন, আবদুর রহমান
ইবনুল কাসিম তীর পিতা সুত্রে অইিশা (বা) হতে, তিনি বলেন, যে দিনের ৷:শয়ে ঘুহ্র সালাত
আদায়ের সময়’ তিনি ইফাযা (ফরম তাওয়াফের উদ্দেশ্যে মক্কায় গমন) করলেন, তারপর
মিনায় ফিরে এলেন এবং আইয়ামে তাশরীকের (১১, ১২, ১৩ তারিখের) রাতগুলি সেখানে
অবস্থান করে প্রতিদিন সুর্য পশ্চিম সুখী হওয়ার সময় আমরা সমুহে কংকর মারলেন ৷ প্রতি
জামরায় সাত কংকর এবং প্রতি কংকরের সাথে তাকবীর ধ্বনি দিলেন ৷ ” এ রিওয়ায়াত
একাকী আবু দাউদের ৷ এ হাদীস প্রতীয়মান করে যে, দশ তারিখে নবী করীম (না)-এর মক্কা
গমন হয়েছিল দৃপুরের পরে ৷ সুতরাং এ হাদীস নিশ্চতরুপেই ইবন উমর (রা)-এর হাদীসের
সাথে সংঘটিত ৷ তবে এটি জাবির (রা)এর হাদীসের পরিপন্থী কিনা সে ব্যাপারে আিমতের
অবকাশ রয়েছে ৷ আল্লাছু সমধিক অবগত ৷

মিনায় নবী করীম (সা) এর তাবগ প্রসৎগ

এ মহান দিবসে রাসুলুল্লাহ (সা) একটি গুরুত্বপুর্ণ ভাষণ দিয়েছিলেন ৷ হাদীসের বহুল ও
উপর্বুপরি ধারাবাহিক (যুতাওয়াতির) রিওয়ায়াত বিষয়টি প্রমাণিত ৷ আমরা এখানে মহান
মহীয়ান আল্লাহর উপরে ভরসা করে যথা সম্ভব তা উল্লেখ করার প্রয়াস পাব ৷ বুথাবী (র)-এর


[رُجُوعُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى مِنًى بَعْدَ مَا صَلَّى الظُّهْرَ بِمَكَّةَ] فَصْلٌ (رُجُوعُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى مِنًى بَعْدَ مَا صَلَّى الظُّهْرَ بِمَكَّةَ) ثُمَّ رَجَعَ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ إِلَى مِنًى بَعْدَمَا صَلَّى الظُّهْرَ بِمَكَّةَ، كَمَا دَلَّ عَلَيْهِ حَدِيثُ جَابِرٍ. وَقَالَ ابْنُ عُمَرَ: «رَجَعَ فَصَلَّى الظُّهْرَ بِمِنًى» رَوَاهُمَا مُسْلِمٌ كَمَا تَقَدَّمَ قَرِيبًا، وَيُمْكِنُ الْجَمْعُ بَيْنَهُمَا بِوُقُوعِ ذَلِكَ بِمَكَّةَ وَبِمِنًى. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَتَوَقَّفَ ابْنُ حَزْمٍ فِي هَذَا الْمَقَامِ، فَلَمْ يَجْزِمْ فِيهِ بِشَيْءٍ وَهُوَ مَعْذُورٌ ; لِتَعَارُضِ النَّقْلَيْنِ الصَّحِيحَيْنِ فِيهِ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ: «أَفَاضَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ آخِرِ يَوْمِهِ حِينَ صَلَّى الظُّهْرَ، ثُمَّ رَجَعَ إِلَى مِنًى، فَمَكَثَ بِهَا لَيَالِيَ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ يَرْمِي الْجَمَرَاتِ إِذَا زَالَتِ الشَّمْسُ، كُلَّ جَمْرَةٍ بِسَبْعِ حَصَيَاتٍ، يُكَبِّرُ مَعَ كُلِّ حَصَاةٍ.» رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ مُنْفَرِدًا بِهِ. وَهَذَا يَدُلُّ عَلَى أَنَّ ذَهَابَهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، إِلَى مَكَّةَ يَوْمَ النَّحْرِ كَانَ بَعْدَ الزَّوَالِ. وَهَذَا يُنَافِي حَدِيثَ ابْنِ عُمَرَ قَطْعًا، وَفِي مُنَافَاتِهِ لِحَدِيثِ جَابِرٍ نَظَرٌ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. [خُطْبَةُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَيَّامَ مِنًى] فَصْلٌ (خُطْبَةُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَيَّامَ مِنًى) وَقَدْ خَطَبَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي هَذَا الْيَوْمِ الشَّرِيفِ خُطْبَةً عَظِيمَةً، تَوَاتَرَتْ بِهَا الْأَحَادِيثُ، وَنَحْنُ نَذْكُرُ مِنْهَا مَا يَسَّرَهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ.
পৃষ্ঠা - ৪০৯১


অনুচ্ছেদ শিরোনাম মিনার দিনগুলিতে থুত্বা দান আলী ইবন আবদুল্লাহ (র) ইবন আব্বাস
(রা) হতে এ মর্মে বনর্ণা করে রাসুলুল্পাহ (সা) দশ তারিখে লোকদের সমনে ভাষন দিলেন ৷
তিনি বললেন, :ি১ ণ্ধ্-! ঞা “লোক সকল ! এ টি কোন দিন ? লোকেরা বলল, “সম্মানিত
দিন ৷ ” নবী করীম (সা) বলেন, মিঃ fl; ণ্ঠো “এটি কােনৃ নগর ?” লোকেরা বলল, “সম্মানিত
নগর ৷ নবী করীম (সা) বললেন ষ্১গ্রাণ্ণ্ন্ট্টণ্ ৷ঠো “তবে এটি কোন মাস?” তারা বলল, “পবিত্র
মাস!” নবী করীম (সা) বললেন-
া;ণ্ড্র ণ্ঙ্কুগ্লুৰুৰু ৬১ ৷১াষ্ ণ্র্চু১ৰু ৷ , ,১ন্ ৷ ১১ ৰুওণ্ডা ড়ুণ্)১< ণ্াএ১ ণ্ধু ঙু ৰুৰু;ৰুা, ণ্হ্র!াপ্লু;াগ্লু ণ্ওণ্এে :া১

যে মাসটি পবিত্র তোমাদের এ মাসে তোমাদের এ নগরে তোমাদের এদিনটির সম্মান ও
পবিত্রতার ন্যায় তোমদের জীবন ও সম্পদ (জান-মান) ও আবরু-ইজ্জ্বত তোমাদের জন্য
পবিত্র ৷ বর্ণনাকারী বলেন, নবী করীম (সা) এ কথাটি কয়েকবার পুনর্ব্যক্ত করলেন এবং পরে
মাথা তুলে বললেন এে-ৰুহু ১এ ণ্-ব্লু-শ্রা ণ্১স্এহু প্লে ণ্শু-শ্রা ইয়া আল্লাহ ! পৌছিয়ে দিয়েছি তো ?
ইয়া আল্লাহ! পৌছিয়ে দিয়েছি তো !” ইবন আব্বাস (রা) বলেন, “যার অধিকারে আমার
জীবন তড়ার শপথ! এ ভাষা! অবশ্যই তার উম্মতের কাছে তার অন্তিম ওসিয়ত (তিনি আরো

এশ্রো ১১গ্রোষ্ খাে

“উপস্থিত ব্যক্তি অনুপস্থিতকে পৌছিয়ে দিবে ৷ আমার পরে কাফিরে পরিনত হয়ে যেয়াে না
যে, একে অন্যের গর্দান মারতে থাকবে !” তিরমিষী (র) এ হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন
ফাল্লাস (র) ইয়াহয়া আল-কাত্তান সুত্রে ঐ সনদে ৷ এবং এটিকে হাসান সহীহ্ বলে মন্তব্য
করেছেন ৷

বৃবরীি (ব) আংরা বলেছেন, আবদুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ (র) আবু বাক্রা (বা) হতে ৷ তিনি
ববুক্ষা, দশ তারিখে রাসুলুল্পাহ (না) আমাদের সামনে খুত্বা দিলেন ৷ তিনি বললেন, ভো
ন্-ন্ন্১ট্টষ্ঙু১ “তোমরা জান কী এটি কোন দিন? আমরা বললাম, আল্লাহ এবং তার রাসুল অনেক
জানেন ৷ তখন তিনি নিরবতা অবলম্বন করলে আমরা ধারণা করলাম যে, তিনি এখনই এ
দিনটির অন্য কোন নাম রেখে দিবেন তিনি বললেন, ; )১স্রা ণ্;হ্র৷ ১১ :এ্যা “এটি কি নাহ্র দিবস
নয়?” আমরা বললাম, জী হী অবশ্যই! তিনি বললেন, এটি কোন নাম ? আমরা বললাম, আল্লাহ
এবং তীর রাসুল সমধিক অবগত ৷ তখন তিনি নিরবতা অবলম্বন করলেন, এমন কি আমরা
ধারণা করলাম যে, তিনি এখনই এটিকে তার নাম ব্যতীত অন্য কোন নামে অভিহিত করবেন ৷
তিনি বললেন, রু১১এষ্ঙু১ এেএষ্ “এটি যিলহজ্জ (মাস) নয় কি? ’ আমরা বললাম, জী অবশ্যই !
তিনি বললেন, এটি কোন নগর ? আমরা বললাম, আল্লাহ এবং তীর রাসুলই ভাল জানেন ৷

তিনি নিরবতা অবলম্বন করলেন, এমন কি আমরা ভাবলাম তিনি এটি কে এর নাম কোন
নামে আখ্যায়িত করবেন ৷ তিনি বললেন, ণ্া)ণ্ !৷ এ্যাৰু-ন্ ওেএন্ এটি কি পবিত্র নগরী নয়? আমরা
বললাম, র্জু৷ হী অবশ্যই! তিনি বললেন, “তবেই, তোমাদের জান-মাল তোমাদের জন্য পবিত্র
তোমাদের এ নগরে ৷ তোমাদের এ শাসক তোমাদের এ দিনটির পবিত্রতার ন্যায় ৷ :ঙুইরুণ্ ণ্ঙুহ্র ত্শ্ন
ণ্&;তোমড়াদের প্রতি পালকের সান্নিধ্যে গমনের দিন পর্যন্ত ৷ ” আমি পৌছিয়ে দিলাম কী? জরা


قَالَ الْبُخَارِيُّ: بَابُ الْخُطْبَةِ أَيَّامَ مِنًى. حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، ثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، ثَنَا فُضَيْلُ بْنُ غَزْوَانَ، ثَنَا عِكْرِمَةُ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَطَبَ النَّاسَ يَوْمَ النَّحْرِ، فَقَالَ: " يَا أَيُّهَا النَّاسُ، أَيُّ يَوْمٍ هَذَا؟ " قَالُوا: يَوْمٌ حَرَامٌ. قَالَ: " فَأَيُّ بَلَدٍ هَذَا؟ " قَالُوا: بَلَدٌ حَرَامٌ. قَالَ: " فَأَيُّ شَهْرٍ هَذَا؟ " قَالُوا: شَهْرٌ حَرَامٌ. قَالَ: " فَإِنَّ دِمَاءَكُمْ وَأَمْوَالَكُمْ وَأَعْرَاضَكُمْ عَلَيْكُمْ حَرَامٌ، كَحُرْمَةِ يَوْمِكُمْ هَذَا، فِي بَلَدِكُمْ هَذَا، فِي شَهْرِكُمْ هَذَا ". قَالَ: فَأَعَادَهَا مِرَارًا ثُمَّ رَفَعَ رَأْسَهُ، فَقَالَ: " اللَّهُمَّ هَلْ بَلَّغْتُ، اللَّهُمَّ هَلْ بَلَّغْتُ ". قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ: فَوَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ، إِنَّهَا لِوَصِيَّتُهُ إِلَى أُمَّتِهِ. " فَلْيُبَلِّغِ الشَّاهِدُ الْغَائِبَ، لَا تَرْجِعُوا بَعْدِي كُفَّارًا يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ ".» وَرَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ عَنِ الْفَلَّاسِ، عَنْ يَحْيَى الْقَطَّانِ بِهِ. وَقَالَ: حَسَنٌ صَحِيحٌ. وَقَالَ الْبُخَارِيُّ أَيْضًا: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ، ثَنَا أَبُو عَامِرٍ، ثَنَا قُرَّةُ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ، أَخْبَرَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ أَبِي بَكْرَةَ، عَنْ أَبِيهِ، وَرَجُلٌ أَفْضَلُ فِي نَفْسِي مِنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ ; حُمَيْدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِي بَكْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: «خَطَبَنَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ النَّحْرِ، فَقَالَ: " أَتَدْرُونَ أَيُّ يَوْمٍ هَذَا؟ " قُلْنَا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ. فَسَكَتَ حَتَّى ظَنَنَّا أَنَّهُ سَيُسَمِّيهِ بِغَيْرِ اسْمِهِ. قَالَ: " أَلَيْسَ يَوْمَ النَّحْرِ؟ " قُلْنَا: بَلَى. قَالَ: " أَيُّ شَهْرٍ هَذَا؟ " قُلْنَا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ. فَسَكَتَ حَتَّى ظَنَنَّا أَنَّهُ سَيُسَمِّيهِ بِغَيْرِ اسْمِهِ. قَالَ: " أَلَيْسَ ذُو الْحِجَّةِ؟ " قُلْنَا: بَلَى. قَالَ: " أَيُّ بَلَدٍ هَذَا؟ " قُلْنَا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ. فَسَكَتَ حَتَّى ظَنَنَّا أَنَّهُ سَيُسَمِّيهِ بِغَيْرِ
পৃষ্ঠা - ৪০৯২
اسْمِهِ. قَالَ: " أَلَيْسَ بِالْبَلْدَةِ الْحَرَامِ؟ " قُلْنَا: بَلَى. قَالَ: " فَإِنَّ دِمَاءَكُمْ وَأَمْوَالَكُمْ عَلَيْكُمْ حَرَامٌ، كَحُرْمَةِ يَوْمِكُمْ هَذَا، فِي شَهْرِكُمْ هَذَا، فِي بَلَدِكُمْ هَذَا، إِلَى يَوْمِ تَلْقَوْنَ رَبَّكُمْ، أَلَا هَلْ بَلَّغْتُ؟ " قَالُوا: نَعَمْ. قَالَ: " اللَّهُمَّ اشْهَدْ، فَلْيُبَلِّغِ الشَّاهِدُ الْغَائِبَ، فَرُبَّ مُبَلَّغٍ أَوَعَى مِنْ سَامِعٍ، فَلَا تَرْجِعُوا بَعْدِي كُفَّارًا يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ ".» وَرَوَاهُ الْبُخَارِيُّ وَمُسْلِمٌ مِنْ طُرُقٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ بِهِ. وَرَوَاهُ مُسْلِمٌ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَوْنٍ، عَنِ ابْنِ سِيرِينَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي بَكْرَةَ، عَنْ أَبِيهِ، فَذَكَرَهُ، وَزَادَ فِي آخِرِهِ: ثُمَّ انْكَفَأَ إِلَى كَبْشَيْنِ أَمْلَحَيْنِ فَذَبَحَهُمَا، وَإِلَى جُزَيْعَةٍ مِنَ الْغَنَمِ فَقَسَمَهَا بَيْنَنَا. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا إِسْمَاعِيلُ، أَنْبَأَنَا أَيُّوبُ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ، عَنْ أَبِي بَكْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَطَبَ فِي حَجَّتِهِ، فَقَالَ: «أَلَا إِنَّ الزَّمَانَ قَدِ اسْتَدَارَ كَهَيْئَتِهِ يَوْمَ خَلَقَ اللَّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، السَّنَةُ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا، مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ ; ثَلَاثَةٌ مُتَوَالِيَاتٌ ; ذُو الْقَعْدَةِ، وَذُو الْحِجَّةِ، وَالْمُحَرَّمُ، وَرَجَبُ مُضَرَ، الَّذِي بَيْنَ جُمَادَى وَشَعْبَانَ ". ثُمَّ قَالَ: " أَلَا أَيُّ يَوْمٍ هَذَا؟ " قُلْنَا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ
পৃষ্ঠা - ৪০৯৩


বলল জী-ছু৷ ৷ (তিনি বললেন) ইয়৷ আল্লাহ! সাক্ষী থাকুন! তাই, উপস্থিতরা অনুপস্থিদের পৌছে
দিবে ৷ ¢»£-» (>এ এে-প্ ব্লু, ৰুশ্৩এ কেননা, অনেক (প্রত্যক্ষ) শ্রোতার চইিতে মাকে পৌছিম্নে
দেয়া হয় অর্থাৎ পরোক্ষ শ্রোতা অধিকতর সংরক্ষণকারী হয় ৷ আমার পরে এমন কাফির দলে

পরিণত হয়ো না যে তোমাদের একে অন্যের গর্দান মারতে থাকবে ! “বুখারী মুসলিম (র)
মুহাম্মদ ইবন সীবীন (র) হতে একাধিক সুত্রে ঐ সনদে হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন ৷ মুসলিম
(র) আবদুল্লাহ ইবন আওন (র) আবু বাক্রাহ (রা) হতেও রিওয়ারাভ করেছেন ৷

এ রিওয়ায়াজ্যে শেষে অতিরিক্ত রয়েছে এরপর নবী করীম (সা) দুটি সুশ্ৰী হৃষ্টপৃষ্ট দুম্বার

কাছে এগিয়ে গিয়ে যে দুটি জবইি করলেন, এবং একটি ছোট ছাপ পালের কাছে গিয়ে তা

আমাদের মাঝে বন্টন করে দিলেন ৷

ইমাম আহ্মদ (র) বলেন, ইসমাঈল (র) (মুহাম্মদ ইবন সীবীন সুত্রেই) আবু বাক্রা (রা)
হতে, এ মর্মে যে, রাসুলুল্লাহ (না) তার হচ্ছে ভাষণ দিলেন ৷ তিনি বললেন, ঘোনাে ! সময়
তার নিজস্ব ও প্রকৃত অবস্থানে অতীত হয়ে এসেছে যেদিন আল্পাহ্ আসমানসমুহ এবং যযীন
সৃষ্টি করেছিলেন, যে দিনের মতই বছর বার মাস, যার মধ্যে চারটি পবিত্র ও নিষিদ্ধ মাস ৷
তিন মাস পরপর যিলকাদ, যিলহজ্জ ও মুহাররম এবং যুযার গোত্রীয়দের রজব নাম যা রয়েছে
জুমাদাল উখৃরা ও শাবান মাসের মাঝে ৷” তারপর তিনি বললেন-
৷ ৷গ্লু৷ :৷ শৃা

ষ্াট্রুত্রটুস্-ন্!

গােনাে ! এটি কোন দিন ? আমরা বললাম, আল্লাহ এবং তীর রাসুল ভাল জানেন ৷ নবী
করীম (সা) নিরব থাকলে আমরা ভাবতে লাগলাম যে, তিনি এটিকে এর অন্য কোন নাম
দিবেন ৷ তিনি বললেন, এটি কুরবানীর দিন নয় কী?, আমরা বললাম, ব্জী-ষ্হী অবশ্যই !” আবার
তিনি বললেন, “এটি কােনৃ মাস? আমরা বললাম, আল্লাহ এবং তার রাসুলই সমধিক অবগত ৷
তখন তিনি নিরব থাকালন, এমন কি আমরা ধারণা করলাম যে, তিনি এটিকে এখনই তার
নাম ভিন্ন অন্য কোন নামে অভিহিত করবেন ৷

তিনি বললেন, “এটি যিলহজ্জ নয় কি?” আমরা বললাম, হী অবশ্যই ! আবার বললেন “এটি
কোন নগরী ? আমরা বললাম, আল্লাহ এবং তার রাসুল ভাল জানেন ৷ তিনি তখন নিরব
থাকবেন, এমন কি আমরা ধারণা করলাম যে, তিনি এখনই এটিকে তার নাম ভিন্ন অন্য কোন
নাম দিবেন ৷

তিনি বললেন, এটি কি পবিত্র নগরী নয় ? আমরা বললাম, জী হী অবশ্যই ! (তিনি বললেন)
তবেই তোমাদের রক্ত ও সম্পদ (জান-সাল) (আমার ধারণা, তিনি আরো বললেন) তোমাদের
ইজ্জত আবরু ণ্তামাদের জন্য পবিত্র, ণ্তামাদের এই নগরীতে, তোমাদের এই মাসে তোমাদের
এ দিনটির পৰিত্রতা (ও নিষিদ্ধতার) তুল্য ৷ ণ্£ণ্৷ ওে ণ্র্মী-ণ্থুএ ণ্হ্নহু১ :,প্এট্টশ্ষ্আর অচিরেই
তোমরা তোমাদের প্ৰতি পালকের সাক্ষাতে উপস্থিত হবে, তিনি তোমাদের কাছে তোমাদের
আমল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন ৷


أَعْلَمُ. فَسَكَتَ حَتَّى ظَنَنَّا أَنَّهُ سَيُسَمِّيهِ بِغَيْرِ اسْمِهِ. قَالَ: " أَلَيْسَ يَوْمَ النَّحْرِ؟ " قُلْنَا: بَلَى. ثُمَّ قَالَ: " أَيُّ شَهْرٍ هَذَا؟ " قُلْنَا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ. فَسَكَتَ حَتَّى ظَنَنَّا أَنَّهُ سَيُسَمِّيهِ بِغَيْرِ اسْمِهِ. قَالَ: " أَلَيْسَ ذَا الْحِجَّةِ؟ " قُلْنَا: بَلَى. ثُمَّ قَالَ: " أَيُّ بَلَدٍ هَذَا؟ " قُلْنَا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ. فَسَكَتَ حَتَّى ظَنَنَّا أَنَّهُ سَيُسَمِّيهِ بِغَيْرِ اسْمِهِ. قَالَ: " أَلَيْسَتِ الْبَلْدَةَ؟ " قُلْنَا: بَلَى. قَالَ: " فَإِنَّ دِمَاءَكُمْ وَأَمْوَالَكُمْ - أَحْسَبُهُ قَالَ: وَأَعْرَاضَكُمْ - عَلَيْكُمْ حَرَامٌ، كَحُرْمَةِ يَوْمِكُمْ هَذَا، فِي شَهْرِكُمْ هَذَا، فِي بَلَدِكُمْ هَذَا، وَسَتَلْقَوْنَ رَبَّكُمْ، فَيَسْأَلُكُمْ عَنْ أَعْمَالِكُمْ، أَلَا لَا تَرْجِعُوا بَعْدِي ضُلَّالًا يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ، أَلَا هَلْ بَلَّغْتُ؟ أَلَا لِيُبَلِّغِ الشَّاهِدُ الْغَائِبَ، فَلَعَلَّ مَنْ يُبَلَّغُهُ يَكُونُ أَوَعَى لَهُ مِنْ بَعْضِ مَنْ سَمِعَهُ ".» هَكَذَا وَقَعَ فِي " مُسْنَدِ الْإِمَامِ أَحْمَدَ " عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ، عَنْ أَبِي بَكْرَةَ، وَهَكَذَا رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ، عَنْ مُسَدَّدٍ، وَالنَّسَائِيُّ عَنْ عَمْرِو بْنِ زُرَارَةَ، كِلَاهُمَا عَنْ إِسْمَاعِيلَ - وَهُوَ ابْنُ عُلَيَّةَ - عَنْ أَيُّوبَ، عَنِ ابْنِ سِيرِينَ، عَنْ أَبِي بَكْرَةَ بِهِ. وَهُوَ مُنْقَطِعٌ، لَكِنَّ صَاحِبَا الصَّحِيحِ أَخْرَجَاهُ مِنْ غَيْرِ وَجْهٍ، عَنْ أَيُّوبَ وَغَيْرِهِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي بَكْرَةَ، عَنْ أَبِيهِ بِهِ. وَقَالَ الْبُخَارِيُّ أَيْضًا: ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، ثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَنْبَأَنَا
পৃষ্ঠা - ৪০৯৪


ণ্শাভৈনা ! আমার পরে ভ্রান্ত’ দলে পরিণত হয়ে যেয়াে না যে, একে অন্যের গর্দান উড়াতে
থাকল ৷ গােনাে! আমি পৌছিয়ে দিলাম কী? গােনাে৷ উপস্থিতরা অনুপস্থিতদের কাছে পৌছিয়ে
দেবে ৷ মোঃ ওে :ঞা-হু ঢো fl ষ্ংএ :১ৰু£ গ্রহুএ (া৩ ধো “কেননা, হতে পারে, যার কাছে
তা পৌছিয়ে দেয়া হবে যে এর কোন শ্রোতার চেয়ে ঐ বিষয়ের অধিক সংরক্ষণশালী প্রতিপন্ন
হবে ৷ ” ইমাম আহমদ (র)-এর মুসনাদ গ্রন্থে এভাবেই মুহাম্মদ ইবন সীরীন (র) আবু বকর
(বা) হতে (সরাসরি) উল্লিখিত হয়েছে ৷ অনুরুপ, আবু দাউদ (র) মুসাদ্দাদ (র) হতে এবং
নাসাঈ (র) অড়ামৃর ইবন যুরারা (র) হতে ইবন সীরীন (র) আবু বাকরা (বা) হতে (সরাসরি)
রিওয়ায়াত করেছেন ৷ কিন্তু, এভাবে সনদটি বিচ্ছিন্ন সুত্র (মুনকাতি) ৷ কেননা, বুখারী-মুসলিম
এ হাদীস আহরণ করেছেন (আযুদ্রব হতে বিভিন্ন সুত্রে) মুহাম্মদ ইবন সীরীন হতে; তিনি
আবদুর রহমান ইবন আবু বাকরা হতে এবং তিনি তার পিতা আবু বাকরা (বা) হতে ৷
পুর্বানুরুপ ৷ ৰু

বুখারী (র)ইবন উমর (বা) হতে ঈষৎ শাব্দিক পরিবর্ত্যাসহ অনুরুপ বর্ণনা করেছেন ৷
বুখারী (র) তীর গ্রন্থের বিভিন্ন স্থানে এ হাদীস উদ্ধৃত করেছেন এবং তিরমিষী (র) ব্যতীত
সিহাহ সিত্তা সঙ্কলকগণের অন্য সকলে বিভিন্ন সনদে হাদীসঢি উল্লেখ করেছেন ৷

বুখাবী (র) বলেন, হিশাম ইবনুল গায্ (র) বলেছেন, নাফি সুত্রে ইবন উমর (বা) হতে
নবী করীম (সা) যে হজ্জ পালন করেছিলেন যে হত্তজ্জ জামরাসমুহের মাঝে থেমে দাড়িয়ে এ
ভাষণ দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন ঞ্জো৷ ল্গুত্র৷ ণ্স্শ্ ৷১ঞ “এটি প্রধান হক্কজ্জা দিন’ নবী
করীম (সা) বলে তোলেন, “ইয়া আল্লাহ সাক্ষী থাকুন ! এবং (এভাবে) তিনি লোকদের
বিদায় জানালেন ৷ তাই তারা এর নাম দিল হাজ্জাত্নল বিদা’ বিদায় হজ্জ ৷ আবু দাউদ (র)
এ হাদীস পুর্ণ সনদে উল্লেখ করেছেন মুআম্মাল ইবনুল ফাবৃল (র) হতে ৷ আর ইবন মার্জা
(র) হাদীসটি উদ্ধৃত করেছেন হিশাম ইবন আম্মার (র) সুত্রে আবুল আব্বাস আদ-
দিমাশকী (র) পুর্ব সনদে ৷ এ ভাযণের সময় নবী করীম (না)-এর জামৃরাসমুহের কাছে
অবস্থান দশ তারিখে জামরায় কংবন্ম মারার পরে এবং তাওয়াফ করার আগে যেমন হতে
পারে, তেমনি মিনার প্রত্যার্বতন ও জামরাসমুহ কংকর মারার পরেও হতে পারে ৷ তবে
নাসাঈ (র)-এর রিওয়ড়ায়াত প্রথম সম্ভাবনাকে সরল করে ৷ যেহেতু তিনি বলেছেন, আমর
ইবন হিশাম আল-হার রানী (র) তার উম্মু হুসায়ন (বা) হতে ৷ তিনি বলেন, নবী কবীম
(সা)এর হরুজ্জর সময় আমিও হজ্জ করেছি ৷ তখন দেখলাম বিলাল তীর বাহনের রশি ধরে
রয়েছেন আর উসামা ইবন যায়দ নবী ব্ৰ্ৰীম্ (না)-এর উপরে তার কাপড় তুলে ধরে র্তাকে
সুর্য তাপ হতে ছায়া দিচ্ছেন তখনও তিনি ইহরাম অবস্থায় ছিলেন ৷ এভাবে জামরাভুল
আকবায় কংকর মারলেন ৷ তারপর লোকদের সামনে ভাষণ দিলেন ৷ প্রথমে আল্লাহর হামৃদ
ও হলো বয়ান করলেন এবং অনেক অনেক কথা বললেন ৷ ঘুসন্সিম (র) ও এ হাদীসঢি
উল্লিখিত সনদে উম্মু হুসায়ন (বা) হতে রিওয়ায়াত করেছেন ৷ তিনি বলেন, বিদায় হরুজ্জ
আমি রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর সংগে হজ্জ পালন করলাম ৷ আমি দেখলাম, উসামা ও
বিলালকে; তাদের একজন রাসুলুলল্লাহ্ (সা)এর উটনীর লাগাম ধরে রেখেছেন, অন্যজন


عَاصِمُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ زَيْدٍ عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ: «قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمِنًى: " أَتَدْرُونَ أَيُّ يَوْمٍ هَذَا؟ " قَالُوا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ. قَالَ: " فَإِنَّ هَذَا يَوْمٌ حَرَامٌ، أَفَتَدْرُونَ أَيُّ بَلَدٍ هَذَا؟ " قَالُوا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ. قَالَ: " بَلَدٌ حَرَامٌ ". قَالَ: " أَفَتَدْرُونَ أَيُّ شَهْرٍ هَذَا؟ " قَالُوا: اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ. قَالَ: " شَهْرٌ حَرَامٌ ". قَالَ: " فَإِنَّ اللَّهَ حَرَّمَ عَلَيْكُمْ دِمَاءَكُمْ وَأَمْوَالَكُمْ وَأَعْرَاضَكُمْ، كَحُرْمَةِ يَوْمِكُمْ هَذَا، فِي شَهْرِكُمْ هَذَا، فِي بَلَدِكُمْ هَذَا ".» وَقَدْ أَخْرَجَهُ الْبُخَارِيُّ فِي أَمَاكِنَ مُتَفَرِّقَةٍ مِنْ " صَحِيحِهِ " وَبَقِيَّةُ الْجَمَاعَةِ إِلَّا التِّرْمِذِيَّ، مِنْ طُرُقٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ زَيْدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ جَدِّهِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، فَذَكَرَهُ. قَالَ الْبُخَارِيُّ: وَقَالَ هِشَامُ بْنُ الْغَازِ: أَخْبَرَنِي نَافِعٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا: «وَقَفَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ النَّحْرِ بَيْنَ الْجَمَرَاتِ فِي الْحَجَّةِ الَّتِي حَجَّ - بِهَذَا - وَقَالَ: " هَذَا يَوْمُ الْحَجِّ الْأَكْبَرِ ". فَطَفِقَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: " اللَّهُمَّ اشْهَدْ ". وَوَدَّعَ النَّاسَ، فَقَالُوا: هَذِهِ حَجَّةُ الْوَدَاعِ.» وَقَدْ أَسْنَدَ هَذَا الْحَدِيثَ أَبُو دَاوُدَ عَنْ مُؤَمَّلِ بْنِ الْفَضْلِ، عَنِ الْوَلِيدِ بْنِ مُسْلِمٍ، وَأَخْرَجَهُ ابْنُ مَاجَهْ عَنْ هِشَامِ بْنِ عَمَّارٍ، عَنْ صَدَقَةَ بْنِ خَالِدٍ، كِلَاهُمَا عَنْ هِشَامِ بْنِ الْغَازِ بْنِ رَبِيعَةَ الْجُرَشِيِّ
পৃষ্ঠা - ৪০৯৫
أَبِي الْعَبَّاسِ الدِّمَشْقِيِّ بِهِ. وَقِيَامُهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، بِهَذِهِ الْخُطْبَةِ عِنْدَ الْجَمَرَاتِ يَحْتَمِلُ أَنَّهُ بَعْدَ رَمْيِهِ الْجَمْرَةَ يَوْمَ النَّحْرِ وَقَبْلَ طَوَافِهِ، وَيَحْتَمِلُ أَنَّهُ بَعْدَ طَوَافِهِ وَرُجُوعِهِ إِلَى مِنًى وَمُرُورِهِ بِالْجَمَرَاتِ. لَكِنْ يُقَوِّي الْأَوَّلَ مَا رَوَاهُ النَّسَائِيُّ حَيْثُ قَالَ: حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ هِشَامٍ الْحَرَّانِيُّ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي عَبْدِ الرَّحِيمِ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِي أُنَيْسَةَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ الْحُصَيْنِ الْأَحْمَسِيِّ، عَنْ جَدَّتِهِ أُمِّ حُصَيْنٍ، قَالَتْ: حَجَجْتُ فِي حَجَّةِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَرَأَيْتُ بِلَالًا آخِذًا بِخِطَامِ رَاحِلَتِهِ، وَأُسَامَةُ بْنُ زَيْدٍ رَافِعٌ عَلَيْهِ ثَوْبَهُ يُظِلُّهُ مِنَ الْحَرِّ وَهُوَ مُحْرِمٌ، حَتَّى رَمَى جَمْرَةَ الْعَقَبَةِ، ثُمَّ خَطَبَ النَّاسَ، فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ، وَذَكَرَ قَوْلًا كَثِيرًا. وَقَدْ رَوَاهُ مُسْلِمٌ مِنْ حَدِيثِ زَيْدِ بْنِ أَبِي أُنَيْسَةَ، عَنْ يَحْيَى بْنِ الْحُصَيْنِ، عَنْ جَدَّتِهِ أُمِّ الْحُصَيْنِ قَالَتْ: «حَجَجْتُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَجَّةَ الْوَدَاعِ، فَرَأَيْتُ أُسَامَةَ وَبِلَالًا، أَحَدُهُمَا آخِذٌ بِخِطَامِ نَاقَةِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَالْآخَرُ رَافِعٌ ثَوْبَهُ يَسْتُرُهُ مِنَ الْحَرِّ حَتَّى رَمَى جَمْرَةَ الْعَقَبَةِ. قَالَتْ: فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَوْلًا كَثِيرًا، ثُمَّ سَمِعْتُهُ يَقُولُ: " إِنَّ أُمِّرَ عَلَيْكُمْ عَبْدٌ مُجَدَّعٌ - حَسِبْتُهَا قَالَتْ أَسْوَدُ - يَقُودُكُمْ بِكِتَابِ اللَّهِ تَعَالَى، فَاسْمَعُوا لَهُ وَأَطِيعُوا ".»
পৃষ্ঠা - ৪০৯৬


তীর একটি বস্ত্র ধরে ভীকে সুর্য তাপ হতে ছায়া দিচ্ছেন জামরাতুল আকাবায় কংকর মারা
পর্যন্ত ৷ উম্মুল হুসড়ায়ন৷ (বা) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) অনেক কথা বললেন, পরে আমি ভীকে
বলতে
ণ্র্চুপ্লুঠু; )ণ্ণ্ক্টি :া
“কোন নাক কাটা (-রাবী বলেন, আমার ধারণা উম্মুল হুসায়ন এ শব্দটিও বলেছেন যে,)

কাফ্রী যেড়ালাম তোমাদের আমীর নিযুক্ত হলেও, যে তোমাদের আল্লাহর কিতাব অনুসারে
পরিচালিত করে, তবে, তার কথা শুনবে এবং আনুগত্য করবে ৷” ৰু
ইমাম আহমদ (র) বলেন, মুহাম্মদ ইবন উৰায়দুলাহ (র)সুত্রে জাবির (বা) হতে, তিনি
বলেন দশ তারিখে রাসুলুল্লাহ্ (না) আমাদের ভাষণ দিলেন ৷ তিনি বললেন, ণ্ঠু ০ষ্ ণ্ঙু-, ঞা
শ্রুণ্ণ্;১ “কোন দিনটি মযদািয় সর্বাধিক মহান ? র্তারা (সাহাবীগণ) বললেন, আমাদের এ
দিনটি ৷ নবী করীম (সা) বললেন, কোন মাসৃটি মমদািয় সব চাইতে মহান ? র্তারা বললেন,
আমাদের এ মাসৃটি ৷ নবী কয়ীম (সা) বললেন, মর্যাদার কোন নগরী সব চাইতে উত্তম ? ভীরা
বললেন,“ আমাদের এ নগবীটি ৷ নবী করীম (সা) বললেন, সুতরাং তোমাদের জানমাল
তোমাদের জন্য পবিত্র ও মর্যাদাবান, যেমন তোমাদের এ নগরে তোমাদের এ মাসে তোমাদের
এ দিনটি পবিত্র ও মযদািবান ৷ আমি পৌছিয়ে দিলাম তো ! তারা বললেন, ত্মী হী৷ ! তিনি
বললেন, ইয়া আল্লাহ! সাক্ষীণ্ থাকুন ! এ সুত্রে ইমাম আহমদ (র) একাকী বর্ণনা করেছেন,
এবং এ সনদ সহীহ্ গ্রন্থদ্বয়ের শর্তানুরুপ ৷ আবু বকর ইবন আবু শায়বা (র) এ হাদীসটি
রিওয়ায়াত করেছেন আবু ঘুআবিয়া আমড়াশ (র) হতে ঐ সনদে ৷ আর আরাফা দিবসে
নবী করীম (সা) এর ভাষণের বিবরণ সম্বলিত জাফর ইবন মুহাম্মদ জাবির (রা)-এর হাদীস
পুর্বে উল্লিখিত হয়েছে ৷ আল্লাহ্ই সমাধিক অবগত ৷

ইমাম আহমদ (র) বলেছেন, আলী ইবন্ বাহ্র (র) সালিহ্ সুত্রে আবু সাঈদ থুদবী (বা)
হতে তিনি বলেন, বিদায় হরুজ্জ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, (সমর্থক হাদীস) ইবন মাজা (র) এ
হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন হিশাম ইবন আম্মার ঈসা ইবন ইউনুস (র) হতে ঐ সনদে ৷
এর সনদও সহীহ্ ৰুখারীঘুসলিমের শর্তানুরুপ ৷ আল্লাহ্ই সমধিক অবগত ৷

হাফিজ আবু বকর আল-বাঘৃযার (র) বলেন, আবু হিশাম (র)আবু হুরায়রা ও আবু
সাঈদ (বা) হতে এ মর্মে বচ্নাি করেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) ভাষণ দিতে গিয়ে বললেন, “এটি
কোন দিন ?” তারা বললেন, “পবিত্র দিন ৷ ” নবী করীম (সা) বললেন, “সুতরাং তোমাদের
জান-মাল তোমাদের জন্য পবিত্র যেমন তোমাদের এ দিনটি পবিত্র তোমাদের এ মাসে এবং
তোমাদের এ নগরে ৷” তারপর বাঘৃযার (র) বলেছেন, আবু যুআবিয়া (র)ও আবু হুরায়রা ও
আবু সাঈদ (বা) হতে এ মর্মে হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন ৷ আর আবু হিশাম (র) হাফস ইবন
গিয়াস (র) সুত্রে এ উভয় রিওয়ায়াত আমাদের কাছে একত্রিত পরিবেশন করেছেন ৷ এ ছাড়া,
মুহাম্মদ ইবন উবায়দ আৎ তানাফিসী (র)-এর মাধ্যমেজাবির (বা) হতে হাদীসটি ইমাম
আহমদ (র) এর উদ্ধৃতিতে পুর্বে উলিখিত হয়েছে ৷ যার অর্থ হল যে, সম্ভবত আবু সালিহ (র)
তিন জন সাহাবীর কাছেই এ হাদীস পেয়েছেন ৷


وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ، ثَنَا الْأَعْمَشُ عَنْ أَبِي صَالِحٍ - وَهُوَ ذَكْوَانُ السَّمَّانُ - عَنْ جَابِرٍ قَالَ: «خَطَبَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ النَّحْرِ، فَقَالَ: " أَيُّ يَوْمٍ أَعْظَمُ حُرْمَةً؟ " قَالُوا: يَوْمُنَا هَذَا. قَالَ: " أَيُّ شَهْرٍ أَعْظَمُ حُرْمَةً؟ " قَالُوا: شَهْرُنَا هَذَا. قَالَ: " أَيُّ بَلَدٍ أَعْظَمُ حُرْمَةً؟ " قَالُوا: بَلَدُنَا هَذَا. قَالَ: " فَإِنَّ دِمَاءَكُمْ وَأَمْوَالَكُمْ عَلَيْكُمْ حَرَامٌ، كَحُرْمَةِ يَوْمِكُمْ هَذَا، فِي بَلَدِكُمْ هَذَا، فِي شَهْرِكُمْ هَذَا، هَلْ بَلَّغْتُ؟ " قَالُوا: نَعَمْ. قَالَ: " اللَّهُمَّ اشْهَدْ» انْفَرَدَ بِهِ أَحْمَدُ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَهُوَ عَلَى شَرْطِ " الصَّحِيحَيْنِ ". وَرَوَاهُ أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، عَنْ أَبِي مُعَاوِيَةَ، عَنِ الْأَعْمَشِ بِهِ. وَقَدْ تَقَدَّمَ حَدِيثُ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَابِرٍ فِي خُطْبَتِهِ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، يَوْمَ عَرَفَةَ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا عَلِيُّ بْنُ بَحْرٍ، ثَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ، عَنِ الْأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ. فَذَكَرَ مَعْنَاهُ. وَقَدْ رَوَاهُ ابْنُ مَاجَهْ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عَمَّارٍ، عَنْ عِيسَى بْنِ يُونُسَ بِهِ. وَإِسْنَادُهُ عَلَى شَرْطِ " الصَّحِيحَيْنِ ". فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَالَ الْحَافِظُ أَبُو بَكْرٍ الْبَزَّارُ: حَدَّثَنَا أَبُو هِشَامٍ، ثَنَا حَفْصٌ، عَنِ
পৃষ্ঠা - ৪০৯৭
الْأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَأَبِي سَعِيدٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَطَبَ فَقَالَ: «أَيُّ يَوْمٍ هَذَا؟ " قَالُوا: يَوْمٌ حَرَامٌ. قَالَ: " فَإِنَّ دِمَاءَكُمْ وَأَمْوَالَكُمْ عَلَيْكُمْ حَرَامٌ، كَحُرْمَةِ يَوْمِكُمْ هَذَا، فِي شَهْرِكُمْ هَذَا، فِي بَلَدِكُمْ هَذَا ".» ثُمَّ قَالَ الْبَزَّارُ: رَوَاهُ أَبُو مُعَاوِيَةَ، عَنِ الْأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَوْ أَبِي سَعِيدٍ، وَجَمَعَهُمَا لَنَا أَبُو هِشَامٍ، عَنْ حَفْصِ بْنِ غِيَاثٍ، عَنِ الْأَعْمَشِ،، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَأَبِي سَعِيدٍ. قُلْتُ: وَتَقَدَّمَ رِوَايَةُ أَحْمَدَ لَهُ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عُبَيْدٍ الطَّنَافِسِيِّ، عَنِ الْأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ. فَلَعَلَّهُ عِنْدَ أَبِي صَالِحٍ عَنِ الثَّلَاثَةِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَالَ هِلَالُ بْنُ يَسَافٍ، عَنْ سَلَمَةَ بْنِ قَيْسٍ الْأَشْجَعِيِّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ: «إِنَّمَا هُنَّ أَرْبَعٌ ; لَا تُشْرِكُوا بِاللَّهِ شَيْئًا، وَلَا تَقْتُلُوا النَّفْسَ الَّتِي حَرَّمَ اللَّهُ إِلَّا بِالْحَقِّ، وَلَا تَزْنُوا، وَلَا تَسْرِقُوا ". قَالَ: فَمَا أَنَا بِأَشَحَّ عَلَيْهِنَّ مِنِّي حِينَ سَمِعْتُهُنَّ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ» وَقَدْ رَوَاهُ أَحْمَدُ وَالنَّسَائِيُّ مِنْ حَدِيثِ مَنْصُورٍ، عَنْ هِلَالِ بْنِ يِسَافٍ، وَكَذَلِكَ رَوَاهُ سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ وَالثَّوْرِيُّ، عَنْ مَنْصُورٍ.
পৃষ্ঠা - ৪০৯৮


হিলাল ইবন ইয়াসাফ (র) বলেছেন সালামা ইবন কড়ায়স আলু আশজাঈ (বা) হতে তিনি
বলেন, বিদায় হজ্যে রাসুলুল্লাহ্ (রা) বললেন,

ন্এ ৰুস্ন্নীন্ং ন্এ এহ্যা’ ঠো ণ্এন্ন্ ব্লেশ্রা গো রৈত্রে ন্এ এে শুৰুখ্যি রৈৰুএট্ট ন্ — ¢-)) এ১ং এে

“গুরুতৃপুর্ণ বিষয় চারটি “( ১ ) আল্লাহ্র সাথে কোন কিছু শরীক করবে না ; (২) আল্লাহ্ যে
প্রাণ (বর করা) হারাম করেছেন তা ন্যায়সংপত কারণ ছাড়া বধ করবে না ; (ও) ব্যাতিচার
করবে না এবং (৪) চুরি করবে না ৷” বর্ণনক্যেরী বলেন, “যে দিন আমি রড়াসুলুল্লাহ্ (সা)এর
কাছে এ কথাগুলি ওভ্রুনছিলাম সে দিনের চাইতে আজও এ সবের প্রতি অধিক আগ্রহী নই ৷
আহমদ ও নসােঈ (র) এ হাদীসটি বিওয়ায়াত করেছেন মানসুর (র) সুত্রে এবং অনুরুপ,
সুফিয়ান ইবন উয়ারনা ও সুফিয়ান ছাওয়ী (র) ও মড়ানসুর (র)হতে ৷

ইবন হাঘৃম বিদায় হজ্জ সম্পর্কে বলেন, আহমদ ইবন উমর ইবন আনাস আলু “আরবী
(র)উসামা ইবন শায়ীক (বা) হতে তিনি বলেন, বিদায় হরুজ্জ আমি রড়াসুলুল্লাহ্ (সা)কে
দেখেছি যখন তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন; তিনি বলেছিলেন এএে ণ্ও ণ্গু ১এ এওহ্ধ্ঙু গ্রামধ্ঙু ঞা
গ্রাশ্১ “(সেবা ও সদাচরণ করবে) তোমার মার প্রতি, তোমার বড়াপের প্রতি, তোমার বোনের
প্রতি, তোমার ভাইয়ের প্ৰতি, তারপর ক্রমান্বয়ে নিকট আত্মীয়দের প্রতি ৷

বর্ণনক্যেরী বলেন, তখন একদল লোক এসে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! আমাদের পুর্বেকড়ার বনু
ইয়ারবুদের কী হবে ? তিনি বললেন, ধ্;) ৰু ;ণ্ গ্রান্এ১ ৰু,,---ন্হু ম “কোন ব্যক্তি অন্যের
অপরাধের দায় ভোগ করবে না ৷ তখন জাম্রড়ায় কৎকর মারতে ভুলে গিয়েছে এমন এক ব্যক্তি
র্তীকে (এ বিষয়) জিজ্ঞাসা করল, তিনি বললেন, ফু)১ শ্বঙু ণ্;গ্ “(এখন) কৎকর মেরে নাও ,
কোন অসুবিধা নেই! তখন অন্য এক ব্যক্তি এসে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ্দ্ভ আমি (যথা-সময়ে)
তাওয়ড়াফ করতে ভুলে গি;য়ম্বীষ্টু ৷ তিনি বললেন, ঢু)১ষ্ণু এ ষ্ “(এ খন) তাওয়ত্ত্বক করে নাও,
কোন অসুবিধা নেই !” তখন আর এক ব্যক্তি এল যে জবাই (কুরবড়ানী) করার আগেই মাথা
কামিয়ে ফেলেছে ৷ নবী করীম (সা) বললেন, গ্লু) শ্ব; রুপ্রুট্রট্ট“(এখন) জবাই করে নাও, কোন
সমস্যা নেই !” যেটিকথা, এ সময় তাদের যে কোন বিষয় জিজ্ঞাসার জবাবে তিনি বললেন,
গ্লু )-১ ম গ্লু ,র্গো’ কোন দোষ (নই ! অসুবিধা নেই ! পরে বললেন-
১ক্ট্র
“আল্লাহ্ সব সংকট দুর করে দিয়েছেন; তার যে ব্যক্তি কোন ঘুসলিমের গীবত করল সেশ্ই
ত্কটাপন্ন ও ধ্বংস হল ৷ তিনি আরো বললেন ম্বা ণ্ন্;১ শ্মৰু ণ্ক্রো শ্বা ণ্া প্রু×৷ এ্যা ৮১
ণ্)শুএ “আল্লাহ্ যত রোগ অবতীর্ণ করেছেন, তীর চিকিৎসাও তিনি অবতীর্ণ করেছেন, তার
বড়ার্ধক্য এর ব্যতিক্রম ৷ ইমাম আহমদ (র) এবং সুনান গ্রন্থসমুহের সংকলকবৃন্দ এ সুত্রে এ
হড়াদীসের আৎশিক বিবরণ উদ্ধৃত করেছেন ! তিরমিযী (র) মন্তব্য করেছেন, “হাসানসহীহ্ ৷ ’

দোভাষী প্রসংগ : ইমাম আহমদ (র) বলেন, হাজ্জাজ (র)জারীর (রা) হতে বর্ণনা
করেন যে, নবী করীম (সা) বিদায় হরুজ্জ বললেন, “হে জাবীর ! লোকদের নিরব হতে বল ৷

ণোণোণো (হ্র ৷ ড়াব্র ওে দো : ৫০ তো

وَقَالَ ابْنُ حَزْمٍ فِي " حَجَّةِ الْوَدَاعِ ": حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عُمَرَ بْنِ أَنَسٍ الْعُذْرِيُّ، ثَنَا أَبُو ذَرٍّ عَبْدُ بْنُ أَحْمَدَ الْهَرَوِيُّ الْأَنْصَارِيُّ، ثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدَانَ الْحَافِظُ بِالْأَهْوَازِ، ثَنَا سَهْلُ بْنُ مُوسَى بِشِيرَازَ، ثَنَا عَمْرُو بْنُ عَاصِمٍ، ثَنَا أَبُو الْعَوَّامِ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جُحَادَةَ، عَنْ زِيَادِ بْنِ عِلَاقَةَ، عَنْ أُسَامَةَ بْنِ شَرِيكٍ قَالَ: «شَهِدْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ وَهُوَ يَخْطُبُ وَهُوَ يَقُولُ: " أُمَّكَ وَأَبَاكَ، وَأُخْتَكَ وَأَخَاكَ، ثُمَّ أَدَنَاكَ أَدْنَاكَ ". قَالَ: فَجَاءَ قَوْمٌ فَقَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ، قَتَلَتْنَا بَنُو يَرْبُوعٍ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " لَا تَجْنِي نَفْسٌ عَلَى أُخْرَى ". ثُمَّ سَأَلَهُ رَجُلٌ نَسِيَ أَنْ يَرْمِيَ الْجِمَارَ. فَقَالَ: " ارْمِ وَلَا حَرَجَ ". ثُمَّ أَتَاهُ آخَرُ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، نَسِيتُ الطَّوَافَ. فَقَالَ: " طُفْ وَلَا حَرَجَ ". ثُمَّ أَتَاهُ آخَرُ حَلَقَ قَبْلَ أَنْ يَذْبَحَ، فَقَالَ: " اذْبَحْ وَلَا حَرَجَ ". فَمَا سَأَلُوهُ يَوْمَئِذٍ عَنْ شَيْءٍ إِلَّا قَالَ: " لَا حَرَجَ، لَا حَرَجَ ". ثُمَّ قَالَ: " قَدْ أَذْهَبَ اللَّهُ الْحَرَجَ إِلَّا رَجُلًا اقْتَرَضَ امْرَأً مُسْلِمًا، فَذَلِكَ الَّذِي حَرِجَ وَهَلَكَ ". وَقَالَ: " مَا أَنْزَلَ اللَّهُ دَاءً إِلَّا أَنْزَلَ لَهُ دَوَاءً إِلَّا الْهَرَمَ ".» وَقَدْ رَوَى الْإِمَامُ أَحْمَدُ وَأَهْلُ السُّنَنِ بَعْضَ هَذَا السِّيَاقِ مِنْ هَذِهِ
পৃষ্ঠা - ৪০৯৯

তারপর তার ভাষণে তিনি বললেন, “আমার পরে তোমরা এমনভাবে কাফির দলে পরিণত
হয়ে যেয়াে না, যে, তোমাদের একে অন্যের ণদান উড়াতে শুরু করবে ৷” আহমদ (র) এ
হড়াদীসখানা গুনদার ও ইবন মাহ্দী (র) হতেও ঐ সনদে রিওয়ায়াত করেছেন ৷ ৰুখারী ও
মুসলিমও হাদীসটি উদ্ধৃত করেছেন ৷ আহমদ (র) আরো বলেন, ইবন ৰুমায়র (র)
জাবীর (রা) সুত্রে বলেছেন, রাসুলুল্পাহ্ (সা) বললেন, সােকদের নিরব থাকতে বল’ এর পরে
ষ্ এখন যা
দেখতে পাচ্ছি তারপরে যেন আমাকে এমন অবগত হতে না হয় যে, তোমরা কাফির দলরুপে
প্রত্যাবর্তীত হয়ে একে অন্যের গদান উড়াতে শুরু করেছ ৷ নাসাঈ (র) ও আবদুলাহ্ ইবন
নুমায়র (র)-এর বরাতে এটি রিওয়ায়াত করেছেন ৷ নাসাঈ (র) আরো বলেছেন, হানৃনাদ
ইবনৃস সারী (র)সুলায়মান ইবন আমৃর (র) তীর পিতা (আমৃর) হতে, তিনি বলেন,
বিদায় হচ্ছে আমি নবী করীম (সা) কে বলতে শুনেছি, লোক সকল ! (তিনবার) “এটি কোন
দিন ? র্তারা বললেন, প্রধান হব্বজ্জ্বর দিন ৷ নবী করীম (না) বললেন, “সুতরাং তোমাদের জান-
মাল ও ইজ্জত তোমাদের পরস্পরের জন্য হারাম ও পবিত্র, যেমন তোমাদের এ দিনটি পবিত্র
তোমাদের এ নগরীতে ৷

ফোএ
ঞ্জেৰুস্পে
শ্এপৌ শ্ব১ ৫শ্যা
“কোন অপরাধী পিতার অপরাধে তার পুত্র অপরাধী হবে না ৷ ণ্শান ! শয়তান তোমাদের
এ নগরে পুজা পাওয়ার ব্যাপারে নিরাশ হয়ে গিয়েছে ; তবে অচিরেই এমন কিছু কিছু আমলে
তার আনুগত্য হয়ে যাবে, যেগুলিকে তোমরা তুচ্ছ মনে করবে, তাতে তার মনস্তুষ্টি হবে ৷
শোনা জাহিলী যুগের সব সুদ রহিত করা হচ্ছে ; তোমরা তোমাদের মুলধন পেয়ে যাবে,

তোমরা যুলুম করবে না, আবার যুলুমের শিকারও হবে না ৷ হাদীসটি তিনি আনুপুর্বিক বর্ণনা
করেন ৷

আবু দাউদ (র)ৰুএর অনুচ্ছেদ : যারা দশ তারিখে খুতবা ও ভাষণ দেয়ার মত ঘোষণা
করেছেন হারুন ইবন আবদুল্লাহ (র) হিরসাম ইবন যিরাদ আল-বাহিলী (র) সুত্রে বলেন,
কুরবানীর দিন মিনার আমি রাসুলুল্লাহ্ (না)-কে তার আয্বা’ উটনীর উপরে লোকদের
উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে দেখেছি ৷” আহমদ ও নাসাঈ (র)-ওৰিভিন্ন সুত্রে অনুরুপ রিওয়ড়ায়াত
করেছেন তিনি বলেন, “আমার পিতা আমাকে সহ-আরোহী করেছিলেন ৷ তখন আমি রাসুলুল্লাহ্
(সা) কে দেখলাম কুরবানী দিবসে মিনার তার আযবা’ উটনীর উপরে লোকদের উদ্দেশ্যে
ভাষণ দিতে ৷ ”-এ ভাষ্য আহমদ (র)-এর এবং এটি র্তার মুসনাদ’-এর ছুলাহী’ (তিন
মাধ্যমযুক্ত) হাদীস ৷

যাবতীয় হড়াম্দ আল্লাহ্রই জন্য ৷ তারপর আবু দাউদ (র) বলেন, সৃআম্মাল ইবনুল ফাযল
আল্ হাবৃরানী (র)আবু উমামা (বা) সুত্রে বালাছন,আমি দশ তারিখে মিনার রাসুলুল্লাহ্
(না)-এর অজ্যিাষণ শুনেছি ৷ ইমাম আহমদ (র) বলেন, আবদুর রহমান (র)আবু উমামা


الطَّرِيقِ. وَقَالَ التِّرْمِذِيُّ: حَسَنٌ صَحِيحٌ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا حَجَّاجٌ، حَدَّثَنِي شُعْبَةُ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُدْرِكٍ، سَمِعْتُ أَبَا زُرْعَةَ يُحَدِّثُ، عَنْ جَرِيرٍ وَهُوَ جَدُّهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ: «يَا جَرِيرُ، اسْتَنْصِتِ النَّاسَ ". ثُمَّ قَالَ فِي خُطْبَتِهِ: " لَا تَرْجِعُوا بَعْدِي كُفَّارًا يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ» ثُمَّ رَوَاهُ أَحْمَدُ عَنْ غُنْدَرٍ، وَعَنِ ابْنِ مَهْدِيٍّ، كُلٌّ مِنْهُمَا عَنْ شُعْبَةَ بِهِ. وَأَخْرَجَاهُ فِي " الصَّحِيحَيْنِ " مِنْ حَدِيثِ شُعْبَةَ بِهِ. وَقَالَ أَحْمَدُ: ثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، ثَنَا إِسْمَاعِيلُ عَنْ قَيْسٍ، قَالَ: بَلَغَنَا أَنَّ جَرِيرًا قَالَ: «قَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " اسْتَنْصِتِ النَّاسَ ". ثُمَّ قَالَ عِنْدَ ذَلِكَ: " لَا أَعْرِفَنَّ بَعْدَمَا أَرَى تَرْجِعُونَ بَعْدِي كُفَّارًا يَضْرِبُ بَعْضُكُمْ رِقَابَ بَعْضٍ ".» وَرَوَاهُ النَّسَائِيُّ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ بِهِ. وَقَالَ النَّسَائِيُّ: ثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ، عَنِ ابْنِ غَرْقَدَةَ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ عَمْرٍو، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: «شَهِدْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي
পৃষ্ঠা - ৪১০০
حَجَّةِ الْوَدَاعِ يَقُولُ: " أَيُّهَا النَّاسُ ". ثَلَاثَ مَرَّاتٍ " أَيُّ يَوْمٍ هَذَا؟ " قَالُوا: يَوْمُ النَّحْرِ، يَوْمُ الْحَجِّ الْأَكْبَرِ. قَالَ: " فَإِنَّ دِمَاءَكُمْ وَأَمْوَالَكُمْ وَأَعْرَاضَكُمْ بَيْنَكُمْ حَرَامٌ، كَحُرْمَةِ يَوْمِكُمْ هَذَا، فِي بَلَدِكُمْ هَذَا، أَلَا لَا يَجْنِي جَانٍ عَلَى وَلَدِهِ، وَلَا مَوْلُودٌ عَلَى وَالِدِهِ، أَلَا إِنَّ الشَّيْطَانَ قَدْ يَئِسَ أَنْ يُعْبَدَ فِي بَلَدِكُمْ هَذَا أَبَدًا، وَلَكِنْ سَيَكُونُ لَهُ طَاعَةٌ فِي بَعْضِ مَا تَحْتَقِرُونَ مِنْ أَعْمَالِكُمْ فَيَرْضَى، أَلَا وَإِنَّ كُلَّ رِبًا مِنْ رِبَا الْجَاهِلِيَّةِ يُوضَعُ، لَكُمْ رُءُوسُ أَمْوَالِكُمْ لَا تَظْلِمُونَ وَلَا تُظْلَمُونَ ".» وَذَكَرَ تَمَامَ الْحَدِيثِ. وَقَالَ أَبُو دَاوُدَ: بَابُ مَنْ قَالَ: خَطَبَ يَوْمَ النَّحْرِ. حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، ثَنَا هِشَامُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ، ثَنَا عِكْرِمَةُ - هُوَ ابْنُ عَمَّارٍ -، ثَنَا الْهِرْمَاسُ بْنُ زِيَادٍ الْبَاهِلِيُّ قَالَ: «رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْطُبُ النَّاسَ عَلَى نَاقَتِهِ الْعَضْبَاءِ يَوْمَ الْأَضْحَى بِمِنًى» . وَرَوَاهُ أَحْمَدُ وَالنَّسَائِيُّ مِنْ غَيْرِ وَجْهٍ، عَنْ عِكْرِمَةَ بْنِ عَمَّارٍ، عَنِ الْهِرْمَاسِ قَالَ: كَانَ أَبِي مُرْدِفِي، «فَرَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْطُبُ النَّاسَ بِمِنًى يَوْمَ النَّحْرِ عَلَى نَاقَتِهِ الْعَضْبَاءِ» . لَفْظُ أَحْمَدَ وَهُوَ مِنْ ثُلَاثِيَّاتِ " الْمُسْنَدِ ". وَلِلَّهِ الْحَمْدُ. ثُمَّ قَالَ أَبُو دَاوُدَ: ثَنَا مُؤَمَّلُ بْنُ الْفَضْلِ الْحَرَّانِيُّ، ثَنَا الْوَلِيدُ، ثَنَا ابْنُ جَابِرٍ،
পৃষ্ঠা - ৪১০১


(বা) সুত্রে বলেন, আমি ৱাসুলুল্লাহ্ (না)-কে বলতে শৃনেছি ; আর সে দিন তিনি জাদআ’ (কান
কর্তিত) উষ্টীর উপরে পা-দানীতে তার দু-পা রেখে লোকদের গােনাবার উদ্দেশ্যে উচু হচ্ছিলেন ৷
তিনি তার উচৈচস্বরে বললেন, : ; ;ণ্ধ্রু৷ fl “তোমরা শুনতে পাচ্ছ কী? তখন একজন সাধারণ
লোক বলল, ইয়৷ রাসুলুল্পাহ্ ! আপনি আমাদের কা ছে কী অং গীক৷ ৷র নিচ্ছেন ? তিনি বললেনন্


“তোমাদের প্ৰতিপালকের ইবাদাত করবে, তোমাদের পাচবারেৱ সালাত আদায় করবে,
তোমাদের (রমযান) মাসের সিয়ম পালন করবে এবং আদিষ্ট হলে আনুগত্য করবে, তবেই
তোমাদের প্ৰতিপালকের জন্নাতে প্রবেশ করতে পারবে ৷ ” আমি (সুলায়ম) বললাম, তখন
আপনি কার মত ছিলেন ? তিনি বললেন, আমার বয়স তখন ত্রিশ বছর ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
কাছে এগিয়ে যাওয়ার জন্য উটের সাথে ধাক্কা ধাক্কি করে তাকে কিছুটা হারিয়ে দেয়ার প্রয়াস
পেতাম ৷ ” আহমদ (ব) হাদীসটি যায়দ ইবনুল হুৰাব (র) হতেও ঐ সনদে রিওয়ায়াত
করেছেন ৷ তিরমিষী (র) হাদীসটি উদ্ধৃত করেছেন মুসা ইবন আবদুর রহমান আলু-কুফী (র)
সুত্রে তিনি এটাকে হাসানসহীহ্ বলে মন্তব্য করেছেন ৷

ইমাম আহমদ (র) বলেন, আবুল মুগীরা (র)আবু উমামা আল বাহিলী (রা)-এর বরাতে
বলেন, বিদায় হাজ্জ্বর সময় প্রদত্ত তার ভাষণে রাসুলুল্লাহ্ (সা) কে আমি বলতে শ্যু;নছি

ক্রো মোঃ
াগ্লু প্রুদ্বু গ্লু)১াগু মু৷ ৷ৰু ব্লু) ওা)৷ ৰুদ্বু;ন্নুব্রওশ্ব ত্রাধ্াওা৷ মোঃ নৌ দ্রম্া:৷া৷ ঞা
“আল্লাহ প্রত্যেক হকদারকে তার হক ষ্ও অধিকার নির্ধারিত করে দিয়েছেন, অতএব,
কোনও ওয়ারিছেৱ জন্য ওসিয়াত করা (বৈধতা) নেই ৷ সন্তান আইন সম্মত স্বামীর এবং
ব্যাভিচারীব জন্য পাথর (প্রস্তরাঘাতে মৃত্যু), তাদের প্রকৃত হিসাব নিকাশ অ ৷ল্লাহ্র যিম্মায় ৷ যে
ব্যক্তি তার পিতা ব্যতীত অন্য কারো সাথে বংশ সুত্র দাবী স্থাপন করে, কি০ বা যে, গোলাম
তার মনিব ব্যতীত অন্য কারো সাথে সম্পর্ক দাবী করে তার উপরে কিয়ামাত পর্যন্ত আল্লাহর
লাপাত৷ র অভিশাপ ৷ কো ন নারী তা ৷র স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে তার স সার থেকে খরচ
করবে না ৷ ” তখন কেহ বলল, ইয়া৷ র ৷সুলুল্লাহ্! খাব৷ র জিনিসও নয় ? তিনি বললেন, এা১
গ্রাফো এশু১শু৷ “তা তাে আমাদের শ্রেষ্ঠ সম্পদ ৷ তারপর রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন-


“ধারে ণ্নয়৷ বস্তু পত্যাপর্তন্যযাগ্য, দুধ গানের জন্য দানের পশু প্রত্যাহারযােগ্য; ঋণ
, আদায় অপরিহার্য এবং যামিন (ক্ষতিপুরণের) যিম্মাদার ৷” চার সুনান গ্রন্থের সৎকলকগণ এ
হাদীসটি ইসমাঈল ইবন আয়্যাশ (র) সুত্রে রিওয়ায়াত করেছেন এবং তিরমিষী (র) একে
হাসান বলে মন্তব্য করেছেন ৷

বু দাউদ (র)-এর অনুচ্ছেদ শিরোনাম ? কুরবানী দিবসে খুত্ব৷ প্রদানের সময় আবদুল
ওযাহ্হাব ইবন আবদুৱ রাহীম আদ্ দিমাশকী (র)রাফি ইবন আমর আলু মুযানী (রা)


ثَنَا سُلَيْمُ بْنُ عَامِرٍ، سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ يَقُولُ: «سَمِعْتُ خُطْبَةَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمِنًى يَوْمَ النَّحْرِ» . وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ صَالِحٍ، عَنْ سُلَيْمِ بْنِ عَامِرٍ الْكَلَاعِيِّ، سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ يَقُولُ: «سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ يَوْمَئِذٌ عَلَى الْجَدْعَاءِ وَاضِعٌ رِجْلَيْهِ فِي الْغَرْزِ، يَتَطَاوَلُ يَسْمَعُ النَّاسَ، فَقَالَ بِأَعْلَى صَوْتِهِ: " أَلَا تَسْمَعُونَ؟ " فَقَالَ رَجُلٌ مِنْ طَوَائِفِ النَّاسِ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَاذَا تَعْهَدُ إِلَيْنَا؟ فَقَالَ: " اعْبُدُوا رَبَّكُمْ، وَصَلُّوا خَمْسَكُمْ، وَصُومُوا شَهْرَكُمْ، وَأَطِيعُوا ذَا أَمْرِكُمْ، تَدْخُلُوا جَنَّةَ رَبِّكُمْ ". فَقُلْتُ: يَا أَبَا أُمَامَةَ، مِثْلُ مَنْ أَنْتَ يَوْمَئِذٍ؟ قَالَ: أَنَا يَوْمَئِذٍ ابْنُ ثَلَاثِينَ سَنَةً أُزَاحِمُ الْبَعِيرَ أُزَحْزِحُهُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.» وَرَوَاهُ أَحْمَدُ أَيْضًا، عَنْ زَيْدِ بْنِ الْحُبَابِ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ صَالِحٍ، وَأَخْرَجَهُ التِّرْمِذِيُّ، عَنْ مُوسَى بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْكُوفِيِّ، عَنْ زَيْدِ بْنِ الْحُبَابِ. وَقَالَ: حَسَنٌ صَحِيحٌ. قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ، ثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَيَّاشٍ، ثَنَا شُرَحْبِيلُ بْنُ مُسْلِمٍ الْخَوْلَانِيُّ، سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ الْبَاهِلِيَّ يَقُولُ: «سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ فِي خُطْبَتِهِ عَامَ حَجَّةِ الْوَدَاعِ: " إِنَّ اللَّهَ قَدْ أَعْطَى كُلَّ ذِي حَقٍّ حَقَّهُ، فَلَا وَصِيَّةَ لِوَارِثٍ، وَالْوَلَدُ لِلْفِرَاشِ وَلِلْعَاهِرِ الْحَجَرُ، وَحِسَابُهُمْ عَلَى اللَّهِ، وَمَنِ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ، أَوِ انْتَمَى إِلَى غَيْرِ مَوَالِيهِ، فَعَلَيْهِ لَعْنَةُ اللَّهِ التَّابِعَةُ إِلَى يَوْمِ
পৃষ্ঠা - ৪১০২


সুত্রে বলেন, আমি দেখেছি, রড়াসুলুল্লাহ্ (সা) মিনার ভাষণ দিচ্ছেন যখন প্রথম প্রহর চড়ে
গিয়েছে ; একটি উজ্জ্বল সাদা-কড়াল খচচরের পিঠে ; আলী (বা) তার ভাবণের পুনরাবৃত্তি করে
চলছেন আর জনতা কেউ দাড়িয়ে কেউ বলে ৷ নাসাঈ (র) এ হাদীস রিওরড়ায়াত করেছেণ
দুহায়ম (র)হতে ঐ সনদে ৷ ইমাম আহমদ (র) বলেছেন, আবু ঘুআৰিয়া (র)আমির
(বা) হতে, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লড়াহ্ (না)-কে মিনার একটি খচচরের পিঠে লোকদের
সামনে ভাষণ দিতে দেখেছি; আর তার গায়ে ছিল একটি লাল চাদর ৷ বর্ণনাকারী বলেন, আর
একজন বদরী সাহাবী তীর সামনে থেকে তার কথার পুনরাবৃত্তি করছিলেন ৷ বর্ণনাকারী বলেন,
আমি (কাছে) গিয়ে তার পা এবং চপ্পলের ফিতার মাঝে আমার হাত প্রবিষ্ট করলাম ৷
বর্ণনাক ৷রী বলেন, আ ৷মি তার পায়ের শীতল স্পর্শে মাে ৷হিত হতে থাকলাম ৷ মুহাম্মদ ইবন
উবায়দ আ ৷মির আ ল্ মুযানী (রা) হতেও অনুরুপ বর্ণনা করেছেন ৷ ” ভিন্ন সুত্রে আবু দ ৷উদ
(র) এ হাদীসঢি রিওয়ায়াত করেছেন ৷

আবু ড়াদাউদ (র) এর পরবর্তী অনুচ্ছেদ৪ মিনার প্রদত্ত ইমামুন হজ্জ এর থুতৰা র আলোচ্য
বিষয়০ মুসাদ্দাদ (র)আবদুর রহমান ইবন ঘু আয আত্-তায়মী (রা) হতে, তিনি বলেন,
রাসুলুল্লাহ্ (সা) আমাদের সামনে ভাষণ দিলেন; আমরা তখন মিনার ৷ আমাদের কানগুলি
খোলা থাকল, এমন কি আমরা আমাদের অবস্থান ক্ষেত্র থেকেই তীর বক্তব্য শৃনতে
পাচ্ছিলাম ৷ তিনি হজ্জ ও কুরবানীর বিধি-বিধান শিক্ষা দিচ্ছিলেন ৷ এ ভাবে জামরাসমুহের
আলোচনা পর্যন্ত পৌছলে মাঝের দু আং গুল (তজনী ও মধ্যমা, পাশাপাশি) তুলে ধরে বললেন,
ধ্১১৷ ,,ণ্এ১ “ঢিল ছেড়াড ন্র আকারের কৎকর ৷ তখন মুহাজিরদের হুকুম করলে র্তারা
(মিনার) মসজিদের সামনে অবস্থান নিলেন; আনসারদের হুকুম করলে ভীরা মসজিদের পিছনে
অবস্থান নিলেন এবং অন্য লোকেরা মুহড়াজির আনসারদের পেছনে অবস্থান নিলেন ৷” আহমদ
ও নাসাঈ (র) ভিন্ন ভিন্ন সুত্রে এ হাদীসটি রিওরায়াত করেছেন ৷ আহমদ (র)-এর রিওয়ায়াত
পুর্বেই উল্লিখিত হয়েছে ৷
সহীহ্ গ্রন্থদ্বয়ে ইবন জুরায়জ (র) সুত্রে আমর ইব নুল আস (বা) হতে বর্ণিত হয়েছে যে,
রাসুলুল্লাহ্ (সা) দশ তারিখে মিনার) ভাষণ দিচ্ছিলেন; এ সময় এক ব্যক্তি তীর সামনে দাড়িয়ে
বলল, “আমি ভেবেছিলাম অমুক অমুক বিষয় অমুক অমুক বিষয়ের আগে, তখন আর এক
ব্যক্তি দাড়িয়ে বলল, আমি ধারণা করেছিলাম যে, অমুক অমুক কাজ অমুক অমুক কাজের
আগে, রাসুলুল্লাহ্ (না) তখন বললেন, ফু)১ শ্বড্রু এে “করে যেতে থাক, কোন অসুবিধা ’
নেই!” গ্রন্থকারদ্বর এ হাদীস উদ্ধৃত করেছেন, মালিক (র) থেকে ৷ মুসলিম (র) ঐ সনদে
অতিরিক্ত বলেছেন এবং যে ভাষা বেশ ব্যাপক (যার পুর্ণাত্গ বিবরণের উপযোগী ক্ষেত্র এটা
নয় ৷ তার উপযোগী ক্ষেত্র হল কিতাবুল আহ্কাম) ৷ সহীহ্ গ্রন্থদ্বয়ের ভায্যে আরো রয়েছে
বর্ণনাকারী বলেন, এদিন যথাসময়ে আগে বা পরে করা যে কোন বিষয়ের জিজ্ঞাসার জবাবে
রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, “করে যাও, ক্ষতি নেই !”

মিনার অবস্থান ও রামী সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি : তারপর, কথিত মতে-নবী করীম (না) মিনার
আজকাল যেখানে মসজিদ রয়েছে সেখানে অবস্থান গ্রহণ করলেন এবং তার ডান দিকে
মুহাজিরদের ও বাম দিকে আনসারদের অন্যান্য লোকদের ওদের পরবর্তী স্থানে অবস্থান নিতে


الْقِيَامَةِ، لَا تُنْفِقُ الْمَرْأَةُ شَيْئًا مِنْ بَيْتِهَا إِلَّا بِإِذْنِ زَوْجِهَا ". فَقِيلَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَلَا الطَّعَامَ؟ قَالَ: " ذَلِكَ أَفْضَلُ أَمْوَالِنَا ". ثُمَّ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " الْعَارِيَّةُ مُؤَدَّاةٌ، وَالْمِنْحَةُ مَرْدُودَةٌ، وَالدَّيْنُ مَقْضِيٌّ، وَالزَّعِيمُ غَارِمٌ ".» وَرَوَاهُ أَهْلُ السُّنَنِ الْأَرْبَعَةُ مِنْ حَدِيثِ إِسْمَاعِيلَ بْنِ عَيَّاشٍ، وَقَالَ التِّرْمِذِيُّ: حَسَنٌ. ثُمَّ قَالَ أَبُو دَاوُدَ، رَحِمَهُ اللَّهُ: بَابُ مَنْ يَخْطُبُ يَوْمَ النَّحْرِ. حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ بْنُ عَبْدِ الرَّحِيمِ الدِّمَشْقِيُّ، ثَنَا مَرْوَانُ، عَنْ هِلَالِ بْنِ عَامِرٍ الْمُزَنِيِّ، حَدَّثَنِي رَافِعُ بْنُ عَمْرٍو الْمُزَنِيُّ قَالَ: «رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْطُبُ النَّاسَ بِمِنًى - حِينَ ارْتَفَعَ الضُّحَى - عَلَى بَغْلَةٍ شَهْبَاءَ، وَعَلِيٌّ يُعَبِّرُ عَنْهُ، وَالنَّاسُ بَيْنَ قَائِمٍ وَقَاعِدٍ» . وَرَوَاهُ النَّسَائِيُّ، عَنْ دُحَيْمٍ، عَنْ مَرْوَانَ الْفَزَارِيِّ بِهِ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، ثَنَا هِلَالُ بْنُ عَامِرٍ الْمُزَنِيُّ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: «رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْطُبُ النَّاسَ بِمِنًى عَلَى بَغْلَةٍ وَعَلَيْهِ بُرْدٌ أَحْمَرُ. قَالَ: وَرَجُلٌ مِنْ أَهْلِ بَدْرٍ بَيْنَ يَدَيْهِ يُعَبِّرُ عَنْهُ. قَالَ: فَجِئْتُ حَتَّى أَدْخَلْتُ يَدِي بَيْنَ قَدَمِهِ وَشِرَاكِهِ. قَالَ: فَجَعَلْتُ أَعْجَبُ مِنْ بَرْدِهَا» . حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ، ثَنَا شَيْخٌ مِنْ بَنِي فَزَارَةَ، عَنْ هِلَالِ بْنِ عَامِرٍ الْمُزَنِيِّ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: «رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْطُبُ النَّاسَ عَلَى بَغْلَةٍ شَهْبَاءَ، وَعَلِيٌّ
পৃষ্ঠা - ৪১০৩
يُعَبِّرُ عَنْهُ» . وَرَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ مِنْ حَدِيثِ أَبِي مُعَاوِيَةَ، عَنْ هِلَالِ بْنِ عَامِرٍ. ثُمَّ قَالَ أَبُو دَاوُدَ: بَابُ مَا يَذْكُرُ الْإِمَامُ فِي خُطْبَتِهِ بِمِنًى. حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، ثَنَا عَبْدُ الْوَارِثِ، عَنْ حُمَيْدٍ الْأَعْرَجِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ التَّيْمِيِّ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ مُعَاذٍ التَّيْمِيِّ قَالَ: «خَطَبَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَنَحْنُ بِمِنًى، فَفُتِحَتْ أَسْمَاعُنَا حَتَّى كُنَّا نَسْمَعُ مَا يَقُولُ وَنَحْنُ فِي مَنَازِلِنَا، فَطَفِقَ يُعَلِّمُهُمْ مَنَاسِكَهُمْ حَتَّى بَلَغَ الْجِمَارَ، فَوَضَعَ أُصْبُعَيْهِ السَّبَّاحَتَيْنِ، ثُمَّ قَالَ: " بِحَصَى الْخَذْفِ ". ثُمَّ أَمَرَ الْمُهَاجِرِينَ فَنَزَلُوا فِي مُقَدَّمِ الْمَسْجِدِ، وَأَمَرَ الْأَنْصَارَ فَنَزَلُوا مِنْ وَرَاءِ الْمَسْجِدِ، ثُمَّ نَزَلَ النَّاسُ بَعْدَ ذَلِكَ.» وَقَدْ رَوَاهُ أَحْمَدُ، عَنْ عَبْدِ الصَّمَدِ بْنِ عَبْدِ الْوَارِثِ، عَنْ أَبِيهِ، وَأَخْرَجَهُ النَّسَائِيُّ، مِنْ حَدِيثِ ابْنِ الْمُبَارَكِ، عَنْ عَبْدِ الْوَارِثِ كَذَلِكَ. وَتَقَدَّمَ رِوَايَةُ الْإِمَامِ أَحْمَدَ لَهُ، عَنْ عَبْدِ الرَّزَّاقِ، عَنْ مَعْمَرٍ، عَنْ حُمَيْدٍ الْأَعْرَجِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ التَّيْمِيِّ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ مُعَاذٍ، عَنْ رَجُلٍ مِنَ الصَّحَابَةِ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَثَبَتَ فِي " الصَّحِيحَيْنِ " مِنْ حَدِيثِ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عِيسَى بْنِ طَلْحَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ، «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَيْنَا هُوَ يَخْطُبُ يَوْمَ النَّحْرِ فَقَامَ إِلَيْهِ رَجُلٌ، فَقَالَ: كُنْتُ أَحْسَبُ أَنَّ كَذَا وَكَذَا قَبْلَ كَذَا