আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة عشر من الهجرة النبوية

حجة الوداع في سنة عشر

اكتفاء النبي صلى الله عليه وسلم بالطواف الأول

পৃষ্ঠা - ৪০৮৯


ৰুা৷প্রু ষ্ঠাং শুৰুং ণ্ম্রাএ ন্৬ণ্;৷ “কার যাও তোমরা একটা ভাল ও কল্যাণের কাজে
ওয়েছো ৷ পরে বললেন : ১২ শুৰুভ্রু এন্১া৷ ব্লু৬শ্-ন্ ৰু ও১ প্রুট্রুা৷ ৷ড্রুপ্রুা: () শ্ব;এ “তোমরা
অন্যায় হস্তক্ষেপ ও ঝামেলার শিকার হওয়ার আশংকা না থাকলে আমি ও (পানি) তুলতাম
এবং সে জন্য এর উপরে রশি তুলে নিতাম ৷ ” বলে তিনি নিজের র্কাধের দিকে ইংগিত
করলেন ৷ বুখারী শরীভ্রুফ আরো রয়েছে আসিম (র) ইবন আব্বাস (বা) হতে তিনি বলেন, নবী
করীম (না)-কে আমি যমযমের পানি পান করিরেছি, তিনি দাড়িয়ে দাড়িয়ে পান করলেন ৷
“আসিম (র) বলেন, ইকরিমা (র) হলফ করে বলেছেন যে, “ঐ দিন তিনি উটের পিঠেই’
ছিলেন ৷ অন্য একটি বর্ণনা মতে উটনীর পিঠে ৷

ইমাম আহমদ (র) বলেন, হুশায়ম (র) ইবন আব্বাস (বা) হতে এ মর্মে বর্ণনা করেন যে,
রাসুলুল্লাহ (সা) বায়তুল্লাহ তাওয়াফ করলেন, তিনি তখন একটি উটের উপরে ছিলেন ৷ তিনি
নিজের কাছের একটি বীকা লাঠি দিয়ে হাজারে আসওয়ড়াদ স্পর্শ করছিলেন ৷ বর্ণনাকারী বলেন,
তিনি পানকেদ্রে এসে বললেন, “আমাকে পানীয় দাও! তখন তারা বলল, এ তে তেড়া
লোকজন তাদের হাত ঢুকিয়ে দেয়, বরং আমরা ঘর থেকে আপনার জন্য তা নিয়ে আসছি ৷
তিনি বললেন, আমার জন্য তার কোন প্রয়োজন নেই; সাধারন লোকেরা না পান করে আমাকে
তা হতে পান করাও ৷ আবু দাউদ (র)-ও প্রায় অনুরুপ বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি ইমাম আহমদ
(র) বলেন, রাওহ্ র আফ্ফান (র) ইবন আব্বাস (বা) হতে , তিনি ব লে ন , নবী করীম (না)
যমৃযম-এর কাছে এলে আমরা তার জন্য এক বালতি (পানি) তুললাম, তিনি পান করলেন
এবং বালতিতে কুলি ফেললেন ৷ পরে আমরা তা যম্যমে ঢেলে দিলাম ৷ পরে তিনি বললেন,
“তোমাদের পরাভুত হওয়ার আশংকা না থাকলে আমি নিজ হাতে (পানি) তুলতাম ৷ ” এ
রিওয়ায়াত একাকী আহমদ (র)-এর সনদ মুসলিম (র)-এর শর্তানৃরুপ ৷

সাফা-মারওয়ায় পুনঃ সাঈ প্রসংগ

তারপর নবী করীম (সা) সাফা-মারওয়ায় পুনঃ সাঈ করলেন না; বরং প্রথম বারের সাঈকে
যথেষ্ট মনে করলেন ৷ যেমন মুসলিম (র) তার সহীহ্তে রিওয়ায়াত করেছেনষ্ ইবন জুরায়জ
(র) জাৰির ইবন আবদুল্লাহ (বা) সুত্রে ৷ তিনি বলেন, নবী করীম (সা) এবং তার সাহাবীগণ
সাফা-মারওয়ড়ায় একবার মাত্র প্রদক্ষিণ করেছেন ৷ অর্থাৎ এখানে সাহাবী বলতে যে সকল
সাহাবী বুঝিয়েছেন যারা কুরবানীর পশু নিয়ে এসেছিলেন এবং (যেহেতু) কিরান হজ্জ
পালনকারী হয়েছিলেন ৷ যেমন মুসলিম শরীফের অন্য একটি রিওয়ায়াত মতে রাসুলুল্লাহ
(না) আইশা (রা)-কে বললেন, যখন তিনি উমর) (পুর্ণ না করতে পাের তা)-এর সাথে হজ্জ
অনুপ্ৰবিষ্ট কিরান হজ্জ পালন কারিনী হয়ে গিয়েছিলেন নবী কবীম (সা) বললেন

এন্াএন্নুধ্
বায়তুল্লাহ্ এবং সাফা-মারওয়ড়ায় তোমার (এক বারের) তাওয়ড়াফ (ওসাঈ) তোমার হজ্জ ও
উমরা (উভয়ের)-এর জন্য যথেষ্ট ৷ ”

ইমাম আহমদ (র)-এর অনুগামীদের অভিমত হল যে, জাৰির (রা)-এর তার সহযােগীদের
এ অভিমত কিরান ও তামাত্তু এ উভয় প্রকার হজ্জ পালনকারীদের জন্য প্রযোজ্য ৷ এ জন্যই

ওেতাে



[اكْتِفَاءُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالطَّوَافِ الْأَوَّلِ] فَصْلٌ (اكْتِفَاءُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالطَّوَافِ الْأَوَّلِ) ثُمَّ إِنَّهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمْ يُعِدِ الطَّوَافَ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ مَرَّةً ثَانِيَةً، بَلِ اكْتَفَى بِطَوَافِهِ الْأَوَّلِ، كَمَا رَوَى مُسْلِمٌ فِي " صَحِيحِهِ " مِنْ طَرِيقِ ابْنِ جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي أَبُو الزُّبَيْرِ: سَمِعْتُ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ يَقُولُ: «لَمْ يَطُفِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَصْحَابُهُ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ إِلَّا طَوَافًا وَاحِدًا» . قُلْتُ: وَالْمُرَادُ بِأَصْحَابِهِ هَاهُنَا الَّذِينَ سَاقُوا الْهَدْيَ وَكَانُوا قَارِنِينِ، كَمَا ثَبَتَ فِي " صَحِيحِ مُسْلِمٍ " أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لِعَائِشَةَ، وَكَانَتْ أَدْخَلَتِ الْحَجَّ عَلَى الْعُمْرَةِ، فَصَارَتْ قَارِنَةً: «يَكْفِيكِ طَوَافُكِ بِالْبَيْتِ وَبَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ لِحَجِّكِ وَعُمْرَتِكِ ".» وَعِنْدَ أَصْحَابِ الْإِمَامِ أَحْمَدَ أَنَّ قَوْلَ جَابِرٍ وَأَصْحَابِهِ عَامٌّ فِي الْقَارِنِينَ وَالْمُتَمَتِّعِينَ. وَلِهَذَا نَصَّ الْإِمَامُ أَحْمَدُ عَلَى أَنَّ الْمُتَمَتِّعَ يَكْفِيهِ طَوَافٌ وَاحِدٌ عَنْ حَجِّهِ وَعُمْرَتِهِ، وَإِنَّ تَحَلَّلَ بَيْنَهُمَا تَحَلَّلَ. وَهُوَ قَوْلٌ غَرِيبٌ ; مَأْخَذُهُ ظَاهِرُ عُمُومِ الْحَدِيثِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَالَ أَصْحَابُ أَبِي حَنِيفَةَ فِي الْمُتَمَتِّعِ، كَمَا قَالَ الْمَالِكِيَّةُ وَالشَّافِعِيَّةُ ; أَنَّهُ يَجِبُ عَلَيْهِ طَوَافَانِ وَسَعْيَانِ، حَتَّى طَرَدَتِ الْحَنَفِيَّةُ ذَلِكَ فِي الْقَارِنِ، وَهُوَ مِنْ أَفْرَادِ مَذْهَبِهِمْ ; أَنَّهُ يَطُوفُ طَوَافَيْنِ وَيَسْعَى سَعْيَيْنِ، وَنَقَلُوا ذَلِكَ عَنْ عَلِيٍّ مَوْقُوفًا، وَرُوِيَ عَنْهُ مَرْفُوعًا إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَقَدْ قَدَّمْنَا الْكَلَامَ عَلَى ذَلِكَ كُلِّهِ عِنْدَ الطَّوَافِ، وَبَيَّنَّا أَنَّ أَسَانِيدَ ذَلِكَ ضَعِيفَةٌ مُخَالِفَةٌ لِلْأَحَادِيثِ الصَّحِيحَةِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ.