আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة عشر من الهجرة النبوية

حجة الوداع في سنة عشر

ذكر ما نزل على رسول الله صلى الله عليه وسلم من الوحي المنيف وهو واقف بعرفة

পৃষ্ঠা - ৪০৪১


হাফিজ আবুল কাসিম তাবাৱানী (র) বলেন, ইসহাক ইবন ইবরাহীম আদ-দাবারী (র) উবাদা
ইবনুস-সামিত (রা) সুত্রে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আরাফার দিন রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন-
লোক সকল; এ দিনটিতে আল্লাহ্ তোমাদের প্ৰতি করুণা দৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের
মাগফিরাত দান করেছেন ৷ তবে তোমাদের পারস্পারিক দাবী-দাওয়া (হক্কুল ইবাদ) ৷ তোমাদের
সদাচারী পুন্যবানের ওসীলায় তোমাদের অসদাচারী পাপীকে ক্ষমা দান করেছেন এবং পুন্যবানফে
তার প্রার্থিত বিষয় দিয়ে দিয়েছেন ৷ ৰিসমিল্লাহআল্পাহ্র নামে এবার (সৃযদালিফায়) চলো ! পরে
তারা যুযদালিফায় থাকা কালে তিনি বললেন
ঠো
এএহ্নিৰু
এএএ্যা ট্রেপৌ-া

আল্লাহ তোমাদের পুণ্যবান লোকদের মাফ করে দিয়েছেন এবং তোমাদের মন্দ লোকদের
জন্য ভাল লোকদের সুপারিশকারী রুপে গ্রহণে সম্মতি দিয়েছেন ৷ রহমত অবতব্লিত হয়ে সৰজ্জাকে
ব্যাপ্ত করে ফোবরে তারপর সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে নিজের জিহব৷ ও হাত সংরক্ষণকারী
প্রত্যেক তাওবাকায়ীর ভন্যে বপ্টিত হবে ৷ ওদিকে আল্লাহ তাদের (বন্দোদের) সাথে কী করেন তা
দেখার জন্য ইবলীস ও তার দলবল আরাফাতের পর্বতমালার প্রতীক্ষা বল্মজ্যি, রহমত নেমে আসলে
ইবলীস ও তার দলবল হায় মরণ হায় মরণ চিৎকার জুড়ে দিল ৷ (যে আক্ষেপ করতে লাগল)
এক দীর্ঘ যুগ তাদের আমি ৰিপথপামী হতে উদ্বুদ্ধ করে চলেছিলাম-ক্ষমা প্রাপ্তির আশংকায় (কিন্তু)
ক্ষমা তাদের আবৃত করেই য়েলেল ৷ তখন তারা হীয় মরণ, হীয় মরণ বলে ছাভেৎগ হয়ে গেল ৷

অনুচ্ছেদ : আবফোতে অবস্থান কালে রাসুলুয়াহ্ (না)-এর কাছে আগত ওহী প্রসংগ

ইমাম আহম্মদ (র) বলেন, জাফর ইবন আওন (র)তিনি বলেন, উমর ইবনুল খাত্তাব
(রা)-এর কাছে জনৈক ইয়াহুদী ব্যক্তি এসে বলল, আমীরুল যুমিনীন ! আপনারা আপনাদের
কিভাবে একটি আয়াত তিলায়াত করে থাকেন ৷ সে রকম একটি আয়াত আমাদের ইয়াহুদী
সমাজের জন্য নাযিল হবে আমরা ঐ (আয়াত নাযিল হওয়ার) দিনটিকে ঈদ দিবস রুপে
পালন করতাম ৷ উমর (রা) বললেন, সেটি কোন আয়াত? ইয়াহুদী বলল, আল্লাহ তাআলার
বাণী ন্ত্র আজ
তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পুর্ণাৎগ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পুর্ণ বল্মলাম
এবং ইসলামকে তোমাদের দীন মনোনীত করলাম (৫ : ৩) ৷ উমার (না) তখন বললেন, আল্লাহর
কসম ! আমি যথার্থ ভাবে সে দিনটির কথা জানি যে দিন এ আয়াত রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর প্রতি
নাযিল হয়েছিল এবং যে বিশেষ সুহুর্তটিও আমি যখন তা রাসুলুল্লাহ (না)-এর কাছে নাযিল


تَنْزِلُ الرَّحْمَةُ فَتَعُمُّهُمْ، ثُمَّ تَفَرَّقُ الرَّحْمَةُ فِي الْأَرْضِ، فَتَقَعُ عَلَى كُلِّ تَائِبٍ مِمَّنْ حَفِظَ لِسَانَهُ وَيَدَهُ، وَإِبْلِيسُ وَجُنُودُهُ عَلَى جِبَالِ عَرَفَاتٍ يَنْظُرُونَ مَا يَصْنَعُ اللَّهُ بِهِمْ، فَإِذَا نَزَلَتِ الرَّحْمَةُ دَعَا هُوَ وَجُنُودُهُ بِالْوَيْلِ وَالثُّبُورِ، يَقُولُ: كُنْتُ أَسْتَفِزُّهُمْ حِقَبًا مِنَ الدَّهْرِ، فَجَاءَتِ الْمَغْفِرَةُ فَغَشِيَتْهُمْ. فَيَتَفَرَّقُونَ يَدْعُونَ بِالْوَيْلِ وَالثُّبُورِ» ". [ذِكْرُ مَا نَزَلْ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنَ الْوَحْيِ الْمُنِيفِ وَهُوَ وَاقِفٌ بِعَرَفَةَ] ذِكْرُ مَا نَزَلَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنَ الْوَحْيِ الْمُنِيفِ فِي هَذَا الْمَوْقِفِ الشَّرِيفِ قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: ثَنَا جَعْفَرُ بْنُ عَوْنٍ، ثَنَا أَبُو الْعُمَيْسِ، عَنْ قَيْسِ بْنِ مُسْلِمٍ، عَنْ طَارِقِ بْنِ شِهَابٍ، قَالَ: جَاءَ رَجُلٌ مِنَ الْيَهُودِ إِلَى عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، فَقَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، إِنَّكُمْ تَقْرَءُونَ آيَةً فِي كِتَابِكُمْ، لَوْ عَلَيْنَا مَعْشَرَ الْيَهُودِ نَزَلَتْ ; لَاتَّخَذْنَا ذَلِكَ الْيَوْمَ عِيدًا. قَالَ: وَأَيُّ آيَةٍ هِيَ؟ قَالَ: قَوْلُهُ تَعَالَى: {الْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِينَكُمْ وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِي وَرَضِيتُ لَكُمُ الْإِسْلَامَ دِينًا} [المائدة: 3] (الْمَائِدَةِ: 3) فَقَالَ عُمَرُ: وَاللَّهِ إِنِّي لَأَعْلَمُ الْيَوْمَ الَّذِي نَزَلَتْ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَالسَّاعَةَ الَّتِي نَزَلَتْ فِيهَا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ; نَزَلَتْ عَشِيَّةَ عَرَفَةَ فِي يَوْمِ
পৃষ্ঠা - ৪০৪২
جُمُعَةٍ. وَرَوَاهُ الْبُخَارِيُّ عَنِ الْحَسَنِ بْنِ الصَّبَّاحِ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ عَوْنٍ، وَأَخْرَجَهُ أَيْضًا، وَمُسْلِمٌ وَالتِّرْمِذِيُّ وَالنَّسَائِيُّ، مِنْ طُرُقٍ، عَنْ قَيْسِ بْنِ مُسْلِمٍ بِهِ.