আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة عشر من الهجرة النبوية

حجة الوداع في سنة عشر

دلالة من ذهب إلى أن السعي أربعة عشر والرد عليهم

نقل الخلاف فيمن لم يسق الهدي هل له فسخ أم لا

نقل الخلاف فيمن لم يسق الهدي هل له فسخ أم لا

نقل الخلاف فيمن لم يسق الهدي هل له فسخ أم لا

نقل الخلاف فيمن لم يسق الهدي هل له فسخ أم لا

نقل الخلاف فيمن لم يسق الهدي هل له فسخ أم لا

পৃষ্ঠা - ৪০১৩


(সাঈ) সম্পন্ন হলে তিনি হ দী সাথে না নিয়ে অ ৷স৷ ণ্লাকাদ্র হাল লাল হওয়ার অলৎঘ ঘনীয় নির্দেশ
দিলেন ৷ ফলে ঐ নির্দেশ পালন করা তাদের জন্যঅ আবশ্া৷কীয় সাব্যস্ত হল৷ ৷তাই, ত ৷রা তাই
করলেন ৷ তবে নবী করীম (সা) হাদী সাথে নিয়ে আমার লোঃতি তে তার হালাল না হওয়ার

কা ণে তাদের কেউ কেউ অঙ্ক ক্ষেপ করছিলেন ৷ কেননা, ত ৷র৷ সব কিছুতে নবী করীম (সা) এর
অযুগমন অনুসরনে উদ্গীব ছিলেন ৷ নবী করীম (না) তা ৷দের এ মর্যবেদনা প্রত্যক্ষ করে তাদেরকে
লক্ষ্য কার বললেন, আমার যে ব্যাপার আ ৷মি পরে বৃঝেছি তা যদি আগে বুঝগ্লুম তবে অঙ্ক ৷মি হা ৷দীন্
নিয়ে আসতাম না এবং এটিকে অবশ্যই উমরা ৷য় পরিণত করতাম ৷ অর্থাং অঙ্ক মিমদি জানতাম যে,
এ ব্যাপারটি তোমাদের জন্য মনঃকষ্টের কারণ হয়ে তবে অবশ্যই আমি হাদীনিঘ্নে আসাণ্ বর্জন
কয়তাম এবং তোমাদের মত হালাল হয়ে যেতাম ৷ এ ব্যাখ্যা অনুসারে তামাত্তু সর্বোক্তাহ্ওয়ায়
প্রমাণ উজ্জ্বল হয়ে উঠে ৷ “ যা এ হাদীন্সেরংভিত্তিতেট্মাম্ আহস্মদ গ্রহণ করেছেন৷ তিনি বলেছেন,
নবী করীম (সা) যে কিরাংন হজ্জ পালনকারী ছিলেন তাতে আমার বিন্দু মাত্র সন্দেহ নেই ৷ তার
(এহুতও সন্দেহ নেই যে) তামাভুই সর্বোত্তম ৷ কেননা, নবী কবীম (সা)তামাক্কুয় জন্যআফসােস
করেছিলেন ৷ তবে (আমাদের পক্ষে) এর জবাব হল নবী করীম (সা) হাদী সাথে না নিয়ে আসা
লোকদের জন্য কিরানের তুলনায় তামাত্ত্ব শ্রেষ্ঠ হওয়ারকারণে আফহুসাস করেন নি৷ বরং তিনি
আহ্মেপ করেছিলেন নিজে ইহরাম অবস্থায় অব্যাহত থেকে তার সংগীদেরহালাল হয়ে যাওয়ার
আদেশ দেয়ার ফলে উাদের মনকােষ্টর কারণে ৷ এবং এ কারণেই গভীর নিরীক্ষ্যণ এ ততু
অনুধাবন কার ইমাম আহম্মদ (র) তার দ্বিতীয় উজািত অভিমত ব্যক্ত করেছেন যে, যার হাদী না
নিয়ে যাবে তাদের জন্য তামাত্ত্ব উত্তম ৷ যেহেতু নবী করীম (সা) তার সাহাবীকুহুলর মাহুঝ হাদী না
নিয়ে আসা দোকাদর ঐ মর্মে হুকুম দিয়েছিলেন ৷ পক্ষাম্ভরে বাক হাদী নিয়ে যাবেন তাদের জন্য
কিংানই উত্তম ৷ যেমন, মহান মহীয়ান আল্লাহ বিদায় হজ্জ তার প্রিয়নবীয় জন্য পসন্দ করেছিলেন
এবং পুর্বাহুহ্নই যুল-হ্না৷য়কায় তাহুক সে মতে আদেশ দিয়েছিলেন যা পুর্বেই অ ৷হুল৷ ৷চিত হয়েহুছ ৷
আল্লাহ্ই সমধিক অবগত ৷ ণ্
অনুচ্ছেদ সাঈ পরবর্তীকর্যসুচীপ্ৰসংর্গ

সাফা মারওয়ায় সাঈ সমাপ্তি ও হাদীবিহীন লোকদের হ্জৌ ইহরা ৷ম মোঃ যেল্পা র নির্দেশ

দেয়ায় পরে নবী কবীম্ (না) তার সহযাত্রীদের নিহুয় এগিয়ে চললেন এবং মক্কা নগ ৷রীর পুব প্রা ন্তেৱ

আব্তাহ্-এ অবস্থান নিলেন ৷ সেখানে রােববা হুরর অবগ্রিষ্টি সময় সোমবার, মঙ্গলবা র ও বুধবার
অবস্থ ন করে বৃহস্পতিবার সকলে ফজহুরর সালাত আদায় করলেন ৷ এ দিনওলি হুত তিনি সেখ৷ ৷য়ে
তার সহযাত্রী সাহাৰীগ্যাকে নিয়ে জ ৷ম৷ আহুত সালার্ত আর যে করলেন এবং এ সব দিহুনব কো নও
সময় তিনি (তাওয়ার্ফ ইত্যাদির উদ্দেশ্যে) কা রায় ফিরে য়াননি ৷ এ প্রসংগে ইমাম বুখ৷ ৷বী (র) বলেন,

অনুচ্ছেদং : প্রথম বারের তাওয়াফের পহুর মারা অ ৷রাফায় গিয়ে ফিরে না আস৷ পর্যন্ত
পুনরায় বা আর সান্নিধ্য গমন ও তাওয়াফ করেন না তাদের প্রসৎগ ৷

ঘৃহাম্মদ ইবন আবু বকর আবদুল্লাহ্ ইবন আব্বাস (রা) থেকে ; বর্ণনা ৰু করেন তিনি, বলেন,
নবী, করীম (সা) মক্কায় আগমন করে সাতৃবার তাওয়াফ করলেন ও সাফা-মারওয়ায় সাঈ



১ আবতাহ ( প্ ৷১এ হু ও স্পে),বাতহ৷ কংকরময় ভুমি ৷ অনুবাদকণ্

ষ্-ষ্৩৬ ণোমোঃ(হ্রাশ্রোা৪র্নো০ওোড়া

عَنْ عَلِيٍّ قَالَ فِي الْقَارِنِ: يَطُوفُ طَوَافَيْنِ وَيَسْعَى سَعْيًا. قَالَ الشَّافِعِيُّ: وَقَالَ بَعْضُ النَّاسِ: طَوَافَانِ وَسَعْيَانِ. وَاحْتَجَّ فِيهِ بِرِوَايَةٍ ضَعِيفَةٍ عَنْ عَلِيٍّ. قَالَ: جَعْفَرٌ يَرْوِي عَنْ عَلِيٍّ قَوْلَنَا، وَرُوِّينَاهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. [دَلَالَةُ مَنْ ذَهَبَ إِلَى أَنَّ السَّعْيَ أَرْبَعَةَ عَشَرَ وَالرَّدُّ عَلَيْهِمْ] فَصْلٌ (فِي دَلَالَةِ مَنْ ذَهَبَ إِلَى أَنَّ السَّعْيَ أَرْبَعَةَ عَشَرَ وَالرَّدُّ عَلَيْهِمْ) قَالَ جَابِرٌ فِي حَدِيثِهِ: حَتَّى إِذَا كَانَ آخِرُ طَوَافِهِ عِنْدَ الْمَرْوَةِ قَالَ: " «إِنِّي لَوِ اسْتَقْبَلْتُ مِنْ أَمْرِي مَا اسْتَدْبَرْتُ لَمْ أَسُقِ الْهَدْيَ» " رَوَاهُ مُسْلِمٌ. فَفِيهِ دَلَالَةٌ عَلَى مَنْ ذَهَبَ إِلَى أَنَّ السَّعْيَ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ أَرْبَعَةَ عَشَرَ، كُلُّ ذَهَابٍ وَإِيَابٍ يُحْسَبُ مَرَّةً. قَالَهُ جَمَاعَةٌ مِنْ أَكَابِرِ الشَّافِعِيَّةِ. وَهَذَا الْحَدِيثُ رَدٌّ عَلَيْهِمْ ; لِأَنَّ آخِرَ الطَّوَافِ عَلَى قَوْلِهِمْ يَكُونُ عِنْدَ الصَّفَا لَا عِنْدَ الْمَرْوَةِ ; وَلِهَذَا قَالَ أَحْمَدُ فِي رِوَايَتِهِ فِي حَدِيثِ جَابِرٍ: «فَلَمَّا كَانَ السَّابِعُ عِنْدَ الْمَرْوَةِ قَالَ: " أَيُّهَا النَّاسُ إِنِّي لَوِ اسْتَقْبَلْتُ مِنْ أَمْرِي مَا اسْتَدْبَرْتُ لَمْ أَسُقِ الْهَدْيَ وَجَعَلْتُهَا عُمْرَةً، فَمَنْ لَمْ يَكُنْ مَعَهُ هَدْيٌ فَلْيَحِلَّ وَلْيَجْعَلْهَا عُمْرَةً ". فَحَلَّ النَّاسُ كُلُّهُمْ. وَقَالَ مُسْلِمٌ: فَحَلَّ النَّاسُ كُلُّهُمْ وَقَصَّرُوا إِلَّا النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَمَنْ كَانَ مَعَهُ هَدْيٌ» [نَقْلُ الْخِلَافِ فِيمَنْ لَمْ يَسُقِ الْهَدْيَ هَلْ لَهُ فَسْخٌ أَمْ لَا] فَصْلٌ (نَقْلُ الْخِلَافِ فِيمَنْ لَمْ يَسُقِ الْهَدْيَ هَلْ لَهُ فَسْخٌ أَمْ لَا) رَوَى أَمْرَهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، لِمَنْ لَمْ يَسُقِ الْهَدْيَ، بِفَسْخِ الْحَجِّ إِلَى
পৃষ্ঠা - ৪০১৪


করলেন এবং আবার সে তাওয়াফের পরে আরাফা হতে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত কারার
কাছে আর পেলেন না ৷ এটি বুখায়ী (র)-এর একক বর্ণনা ৷

অনুচ্ছেদ ! আবতাহে অবস্থান ও আলী (না)-র আগমন প্ৰসৎগ

এ সময় মক্কার বইিরে রাতহার কং করময় ভুমিতে নবী করীম (সা) এর অবস্থান কালে
ইয়ামান হতে হযরত আলী (রা) আগমন করলেন ৷ নবী কয়ীম (সা) খালিদ ইবনুল ওয়ালীদ
(না)-এর স্থানে তাকে আমীর নিয়োগ করে ইয়ামানে পাঠিয়েছিলেন (যেমন, আমরা পুর্বে বলে
এসেছি) ! তিনি এসে দেখলেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা)-এব সহধর্মিনীগণ এবং হাদীৰিহীন হজ্জ
যড়াত্রীদের মত তার শ্রী ও রাসুল তনয়! ফাতিমা (রা) ও হাসান হয়ে গিয়েছেন এবং সুরমা
ব্যবহার ও রংগীন কাপড় পরে সাজ লজ্জা করেছেন ৷ আলী (রা) বললেন, তোমাকে এসব কে
করতে বলেছে? ফাতিমা (রা) বললেন, আমার আব্বাজান ৷ আলী (রা) তখন শ্রীর প্ৰতি ক্রোধে
উত্তেজিত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা)-এর কাছে গিয়ে তাকে অবহিত করলেন যে, ইয়া রাসুলুল্লাহ্
ফাতিমা হালড়াল হয়ে গিয়েছেন, রংগীন কাপড় পরেছেন, সুরমা লাগিয়েছেন এবং বলেছেন যে,
আপনিই নাকি তাকে এসব করতে বলেছেন ৷ জবাবে নবী করীম (সা) বললেন, ;;দ্র
ধ্:ও১ণ্ — ধ্:ষ্ম্র১ ষ্ সে সত্য বলেছে! সে সত্য বলেছে! সে সত্য বলেছে! তারপর রাসুলুল্পাহ্
(সা) বললেন, হজ্যে বিরত করার সময় তুমি কী বলে ইহরাম বেধেছিলে ? আলী (রা)
বললেন নবী করীম (না)-এর ইহরামের ন্যায় ইহরামের নিয়ত করেছি ৷ নবী করীম (সা)
বললেন, তবে আমার সাথে তো হাদী রয়েছে, সুতরাং তৃমিও হালাল হবে না ৷ তখন ইয়ামান
হতে আলী (রা)-রনিয়ে আসা হাদী এবং মদীনা হতে ও পরে খরিদ করে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
নিয়ে আসা হাদীর সমষ্টি ছিল একমত উট ৷ তড়ারা উভয়ের এসব হাদীতে পরস্পরে শরীক
হলেন ৷ সহীহ্ মুসলিমের বরাতে এ সব বিবরণ আগেই উল্লেখিত হয়েছে ৷ এ বিবরণ হাফিজ
আবুল কাসিম আত তাবারানী (র)-র বর্ণনাকে প্ৰভ্যাখান করে যা তিনি ইকরিমা ইবন আব্বাস
(রা) সুত্রে উল্লেখ্য করেছেন, এ মর্মে যে, আলী (রা) জুহফায় নবী করীম (সা) এর সাথে
মিলিত হয়েছিলেন ৷ আল্লাহই সমধিক অবগত ৷

আবু মুসা (রা) ছিলেন আলী (রা)-এর সহযাত্রীদের অন্যতম ৷ কিন্তু তিনি হাদী নিয়ে
আসেন নি ৷ তাই তিনি উমরায় জন্য তাওরাক ও সাঈ করার পরে নবী করীম (সা) তাকে
হলোল হয়ে যেতে বললেন, তিনি হজ্জ (এর ইহরাম) বাতিল করে তা উমরায় পরিণত করে
তামাত্তু আদায়কারী হলেন ৷ তাই, উমর ইবনুল খাত্তাব (রা)-এর খিলফোতকালে তিনি এরুপ
করার ফাতওয়া দিতে লাগলেন ৷ তবে উমর (রা) উমর) হতে হজ্জাক পৃথক করার অভিমত
গ্রহণ করলে আমীরুল যুমিন উমর (রা) এর প্ৰতিপত্তির স্বীকৃতি দিয়ে এবং তাকে সন্তুষ্ট করার
মানসে তিনি এ ফাতওয়া প্রদান থেকে রিবত রইলেন ৷

ইমাম আহমদ (র) বলেন, আবদুর রাঘৃযাক (র) আবু জুহায়ফা (রা) সুত্রে বষ্নাি করেন,
তিনি বলেন, আমি বিলাল (রা) কে নবী করীম (সা) এর রাতহায় অবস্থানকালে আমান দিতে
দেখেছি ৷ তিনি তখন ঘুরে ঘুরে এদিকে ওদিকে সুখ করছিলেন এবং তার দৃআংওলছিলর্তার
দু কানে ৷ (বর্ণনা কারী বলেন,) রাসুলুল্লাহ (সা) তার একটি লাল বর্ণের, আমার যতদুর মনে
পড়ে চামড়ার তৈরী র্তাবুতে অবস্থান করছিলেন ৷ রাবী বলেন, ৰিলাল (রা) একটি ণ্কটি বর্শা


الْعُمْرَةِ خَلْقٌ مِنَ الصَّحَابَةِ يَطُولُ ذِكْرُنَا لَهُمْ هَاهُنَا، وَمَوْضِعُ سَرْدِ ذَلِكَ كِتَابُ " الْأَحْكَامِ الْكَبِيرِ " إِنْ شَاءَ اللَّهُ، وَقَدِ اخْتَلَفَ الْعُلَمَاءُ فِي ذَلِكَ، فَقَالَ مَالِكٌ وَأَبُو حَنِيفَةَ وَالشَّافِعِيُّ: كَانَ ذَلِكَ مِنْ خَصَائِصِ الصَّحَابَةِ، ثُمَّ نُسِخَ جَوَازُ الْفَسْخِ لِغَيْرِهِمْ. وَتَمَسَّكُوا بِقَوْلِ أَبِي ذَرٍّ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ: لَمْ يَكُنْ فَسْخُ الْحَجِّ إِلَى الْعُمْرَةِ إِلَّا لِأَصْحَابِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. رَوَاهُ مُسْلِمٌ. وَأَمَّا الْإِمَامُ أَحْمَدُ فَرَدَّ ذَلِكَ وَقَالَ: قَدْ رَوَاهُ أَحَدَ عَشَرَ صَحَابِيًّا، فَأَيْنَ تَقَعُ هَذِهِ الرِّوَايَةُ مِنْ ذَلِكَ؟! وَذَهَبَ، رَحِمَهُ اللَّهُ، إِلَى جَوَازِ الْفَسْخِ لِغَيْرِ الصَّحَابَةِ. وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، بِوُجُوبِ الْفَسْخِ عَلَى كُلِّ مَنْ لَمْ يَسُقِ الْهَدْيَ، بَلْ عِنْدَهُ أَنَّهُ يَحِلُّ شَرْعًا إِذَا طَافَ بِالْبَيْتِ وَلَمْ يَكُنْ سَاقَ هَدْيًا صَارَ حَلَالًا بِمُجَرَّدِ ذَلِكَ، وَلَيْسَ عِنْدَهُ النُّسُكُ إِلَّا الْقِرَانُ لِمَنْ سَاقَ الْهَدْيَ، أَوِ التَّمَتُّعُ لِمَنْ لَمْ يَسُقْ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. قَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ، ثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ عَطَاءٍ، عَنْ جَابِرٍ، وَعَنْ طَاوُسٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَا: «قَدِمَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَصْحَابُهُ صُبْحَ رَابِعَةٍ مِنْ ذِي الْحِجَّةِ يُهِلُّونَ بِالْحَجِّ لَا يَخْلِطُهُ شَيْءٌ، فَلَمَّا قَدِمْنَا أَمَرَنَا فَجَعَلْنَاهَا عُمْرَةً، وَأَنَّ نَحِلَّ إِلَى نِسَائِنَا، فَفَشَتْ فِي ذَلِكَ الْقَالَةُ. قَالَ عَطَاءٌ: قَالَ جَابِرٌ: فَيَرُوحُ أَحَدُنَا إِلَى مِنًى وَذَكَرُهُ يَقْطُرُ مَنِيًّا - قَالَ جَابِرٌ بِكَفِّهِ - فَبَلَغَ ذَلِكَ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: " بَلَغَنِي أَنَّ قَوْمًا يَقُولُونَ كَذَا وَكَذَا، وَاللَّهِ
পৃষ্ঠা - ৪০১৫
لَأَنَا أَبَرُّ وَأَتْقَى لِلَّهِ مِنْهُمْ، وَلَوْ أَنِّي اسْتَقْبَلْتُ مِنْ أَمْرِي مَا اسْتَدْبَرْتُ مَا أَهْدَيْتُ، وَلَوْلَا أَنَّ مَعِيَ الْهَدْيَ لَأَحْلَلْتُ ". فَقَامَ سُرَاقَةُ بْنُ مَالِكِ بْنِ جُعْشُمٍ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هِيَ لَنَا أَوْ لِلْأَبَدِ؟ فَقَالَ: " لَا بَلْ لِلْأَبَدِ ".» وَقَالَ مُسْلِمٌ: ثَنَا قُتَيْبَةُ، ثَنَا اللَّيْثُ، هُوَ ابْنُ سَعْدٍ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، أَنَّهُ قَالَ: «أَقْبَلْنَا مُهِلِّينَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِحَجٍّ مُفْرَدٍ، وَأَقْبَلَتْ عَائِشَةُ بِعُمْرَةٍ، حَتَّى إِذَا كُنَّا بِسَرِفٍ عَرَكَتْ، حَتَّى إِذَا قَدِمْنَا طُفْنَا بِالْكَعْبَةِ وَالصَّفَا وَالْمَرْوَةِ، وَأَمَرَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَحِلَّ مِنَّا مَنْ لَمْ يَكُنْ مَعَهُ هَدْيٌ. قَالَ: فَقُلْنَا: حِلُّ مَاذَا؟ قَالَ: " الْحِلُّ كُلُّهُ ". فَوَاقَعْنَا النِّسَاءَ، وَتَطَيَّبْنَا بِالطِّيبِ، وَلَبِسْنَا ثِيَابَنَا، وَلَيْسَ بَيْنَنَا وَبَيْنَ عَرَفَةَ إِلَّا أَرْبَعُ لَيَالٍ.» فَهَذَانِ الْحَدِيثَانِ فِيهِمَا التَّصْرِيحُ بِأَنَّهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، قَدِمَ مَكَّةَ عَامَ حَجَّةِ الْوَدَاعِ لِصُبْحِ رَابِعَةِ ذِي الْحِجَّةِ، وَذَلِكَ يَوْمَ الْأَحَدِ حِينَ ارْتَفَعَ النَّهَارُ وَقْتَ الضَّحَاءِ ; لِأَنَّ أَوَّلَ ذِي الْحِجَّةِ تِلْكَ السَّنَةَ كَانَ يَوْمَ الْخَمِيسِ بِلَا خِلَافٍ، لِأَنَّ يَوْمَ عَرَفَةَ مِنْهُ كَانَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ بِنَصِّ حَدِيثِ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ الثَّابِتِ فِي " الصَّحِيحَيْنِ " كَمَا سَيَأْتِي. فَلَمَّا قَدِمَ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، يَوْمَ الْأَحَدِ رَابِعَ الشَّهْرِ بَدَأَ - كَمَا ذَكَرْنَا - بِالطَّوَافِ بِالْبَيْتِ، ثُمَّ بِالسَّعْيِ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ، فَلَمَّا انْتَهَى طَوَافُهُ بَيْنَهُمَا عِنْدَ الْمَرْوَةِ، أَمَرَ مَنْ لَمْ يَكُنْ مَعَهُ هَدْيٌ أَنْ يَحِلَّ مِنْ إِحْرَامِهِ حَتْمًا، فَوَجَبَ ذَلِكَ عَلَيْهِمْ لَا مَحَالَةَ، فَفَعَلُوهُ وَبَعْضُهُمْ مُتَأَسِّفٌ ; لِأَجْلِ أَنَّهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، لَمْ يَحِلَّ مِنْ إِحْرَامِهِ لِأَجْلِ سَوْقِهِ الْهَدْيَ، وَكَانُوا يُحِبُّونَ مُوَافَقَتَهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ، وَالتَّأَسِّيَ بِهِ، فَلَمَّا