আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة عشر من الهجرة النبوية

حجة الوداع في سنة عشر

ذكر رمله عليه الصلاة والسلام في طوافه واضطباعه

পৃষ্ঠা - ৩৯৮৯


উমর ইবনৃল খাত্তাব (বা) বলেছেন, “(এখন আর) রমল এবং র্কাধ খুলে চলা কেন ?
এখন তো আল্লাহ ইসলামকে মববুত করেছেন, কুফরকে বিদুরিত করেছেন, এতদসত্বেও
আমরা এমন কিছু বর্জন করব না, যা আমরা রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর সংগে থেকে করেছি ”
আহমাদ আবু দাউদ, ইবন মজাে ও বায়হার্কী (র) এটি বিওয়ায়াত করেছেন ৷ হিশাম ইবন
সাঈদ (র) সুত্রেউমর (রক্ত) হতে, এ সব বর্ণনা রমল সুন্নাত না হওয়া সম্পর্কিত ইবন
আব্বাস (র)ও র্তার অনুসারীদের অভিমত রস করে, এ বিবয়ে তাদের যুক্তি হল রাসুলুল্লাহ্
(সা) তা করেছিলেন যখন তিনি ও র্তার সাহাবীগণ চার তারিখের ভোরে’ এসেছিলেন অর্থাৎ
উমরাতুল কাযার সময় ৷ তখন যুশরিকরড়া মন্তব্য করেছিল যে, “া:তামাদের এখানে এমন
একটি জনগোষ্ঠী আসছে ইয়াছরিব (মদীনা) এর জ্বর যাদের কাবু করে ফেলেছে ৷” তখন
রাসুলুল্লাহ্ (সা) সাহাবীদের নির্দেশ দিলেন যেন তারা তিন চকরে রমল করেন এবং দুই
ককনের মধ্যবর্তী স্থান হেটে অতিক্রম করেন ৷ সম্পুর্ণ চকরে রমল করতে ধারণ করার কারণ
ছিল শুধু তাদের কষ্ট লাঘব করা ৷ ” এ বংনাি ইবন আব্বাস (রা) থেকে সহীহ্ ৰুখড়ারী ঘৃসলিংম
উদ্ধৃত হয়েছে এবং সহীহ্ ঘুসলিমের বিবরণ বারণ করার কারণ বর্ণনায় স্পষ্টতর ৷ মােটকথা,
বিদায় হহ্বজ্জ রমল করার সড়াবম্ভে হওয়াকে ইবন আব্বাস (রা) অস্বীকার করতেন ৷ অথচ,
আমরা যেমন বর্ণনা করে এসেছি-তাতে বিশুদ্ধ উদ্ধৃতি দিয়েই রমল প্রমাণিত হয় ৷ বরং তাতে
“হাজার হতে হাজার পর্যন্ত” পুর্ণাত্গ রমল সাব্যস্ত হওয়ার অতিরিক্ত বিবরণ রয়েছে ৷ অর্থাৎ দুই
রুকনের মাঝে পায় ইাটার কথা নেই ৷ কেননা, উল্লিখিত লাঘব করণের কারণ ছিল তাদের
দৃর্বলতা, এটা তখন তিরোহিত হয়ে গিয়েছিল ৷ আবার বিশুদ্ধ হাদীসে ইবন আব্বাস (বা) হতে,
বর্ণিত হয়েছে যে, তারা (সড়াহাৰীণণ) উমরাতুল জিইবরানা-য় রমল করেছিলেন এবং
ইবতিবাহ্ও১ করেছিলেন ৷ এ হাদীসও তার অভিমত রস করে ৷ কেননা, র্জিইবরানা হতে উমরা
আদায় করা হয়েছিল মক্কা বিজয়ের পরে ৷ সুতরাং সে সময় আশংকা’ ও নিরাপত্তাহীনতা
বিদ্যমান ছিল না ৷ যেমনটি পুর্বে আলোচিত হয়েছে ৷ উল্লিখিত হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন
হাম্মাদ ইবন সালামা (র) ইবন আব্বাস (র৷ ) হতে এ মর্মে যে, রাসুলুল্লাহ্ (না) এবং তার
সাহাবীগণ জিইবরানড়া থেকে উমরড়া করলেন ৷ তখন ভীরা বায়তুল্লাহ্র চারদিকে রমল করলেন
এবং ইবতিবা ও করলেন তারা তাদের চাদরগুলি বপলের নীচে এবং কড়াধের উপরে রাখলেন ৷
আবু দাউদ (র) এ হাদীস বিওয়ায়াত করেছেন হাম্মাদ (র) হতে ঐ সনদে এবং আবদুল্লাহ
ইবন থুসায়ম (র) এর হাদীস হতে ইবন আব্বাস (রা) সনদে ৷

তবে বিদায় হভ্রুজ্জ ইবতিবা এর বিষয়টি বিবৃত করেছেন কাবীসা ও ফিরয়ারী (র)
(সুফিয়ড়ান ছাওরী)উমায়্যা (বা) হতে, তিনি বলেন, আমি রড়াসুলুল্লাহ্ (সা)কে ইবতিবা
অবস্থায় বায়তুল্লাহ্ তাওয়াফ করতে দেখেছি ৷ ” তিরমিযী (র) এ হাদীস বিওয়ায়ড়াত করেছেন
ছড়াওরী (র) থেকে এবং মন্তব্য করছেন এটি হাসান-সহীহ্ ৷ আবু দাউদ (র) বলেন, মুহাম্মাদ
ইবন কাহীর (র)র্মুসুফিয়ান)ইবন ইয়ালা (ইবন উমড়ায়ড়া)-র পিতা (উঃমায়ব্রড়া) হতে, তিনি
বলেন, রাসুলুল্লাহ সড়াল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বায়তুল্লাহ্ তাওরফে করলেন-একটি সবুজ



১ ইবতিবশ্যেপাশাক পবিধানের একটি ধরন ৷ চাদর ডান বগলের নীচ দিয়ে ঘুরিয়ে লুই প্রান্ত রাম র্কাধের
উপরে পাল্টে দিয়ে তাওয়াফ করা ৷-অনৃবাদক


جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَابِرٍ قَالَ: «لَمَّا قَدِمَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكَّةَ دَخَلَ الْمَسْجِدَ، فَاسْتَلَمَ الْحَجَرَ، ثُمَّ مَضَى عَلَى يَمِينِهِ فَرَمَلَ ثَلَاثًا وَمَشَى أَرْبَعًا، ثُمَّ أَتَى الْمَقَامَ فَقَالَ: " وَاتَّخِذُوا مِنْ مَقَامِ إِبْرَاهِيمَ مُصَلًّى ". فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ، وَالْمَقَامُ بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْبَيْتِ، ثُمَّ أَتَى الْحَجَرَ بَعْدَ الرَّكْعَتَيْنِ فَاسْتَلَمَهُ، ثُمَّ خَرَجَ إِلَى الصَّفَا، أَظُنُّهُ قَالَ: " {إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ} [البقرة: 158] » حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ، وَالْعَمَلُ عَلَى هَذَا عِنْدَ أَهْلِ الْعِلْمِ. وَهَكَذَا رَوَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ رَاهَوَيْهِ عَنْ يَحْيَى بْنِ آدَمَ وَرَوَاهُ الطَّبَرَانِيُّ، عَنِ النَّسَائِيِّ وَغَيْرِهِ، عَنْ عَبْدِ الْأَعْلَى بْنِ وَاصِلٍ عَنْ يَحْيَى بْنِ آدَمَ بِهِ. [ذِكْرُ رَمَلِهِ عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ فِي طَوَافِهِ وَاضْطِبَاعِهِ] قَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا أَصْبَغُ بْنُ الْفَرَجِ أَخْبَرَنِي ابْنُ وَهْبٍ عَنْ يُونُسَ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمٍ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: «رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حِينَ يَقْدَمُ مَكَّةَ إِذَا اسْتَلَمَ الرُّكْنَ الْأَسْوَدَ أَوَّلَ مَا يَطُوفُ يَخُبُّ ثَلَاثَةَ أَشْوَاطٍ مِنَ السَّبْعِ.» . وَرَوَاهُ مُسْلِمٌ، عَنْ أَبِي الطَّاهِرِ بْنِ السَّرْحِ وَحَرْمَلَةَ، كِلَاهُمَا عَنِ ابْنِ وَهْبٍ بِهِ.
পৃষ্ঠা - ৩৯৯০
وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَلَامٍ، ثَنَا سُرَيْجُ بْنُ النُّعْمَانِ، ثَنَا فُلَيْحٌ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: «سَعَى النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثَلَاثَةَ أَشْوَاطٍ وَمَشَى أَرْبَعَةً فِي الْحَجِّ وَالْعُمْرَةِ.» تَابَعَهُ اللَّيْثُ حَدَّثَنِي كَثِيرُ بْنُ فَرْقَدٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. انْفَرَدَ بِهِ الْبُخَارِيُّ. وَقَدْ رَوَى النَّسَائِيُّ، عَنْ مُحَمَّدٍ وَعَبْدِ الرَّحْمَنِ ابْنَيْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ الْحَكَمِ، كِلَاهُمَا عَنْ شُعَيْبِ بْنِ اللَّيْثِ، عَنْ أَبِيهِ اللَّيْثِ بْنِ سَعْدٍ عَنْ كَثِيرِ بْنِ فَرْقَدٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ بِهِ. وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ، ثَنَا أَبُو ضَمْرَةَ أَنَسُ بْنُ عِيَاضٍ ثَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا طَافَ فِي الْحَجِّ أَوِ الْعُمْرَةِ أَوَّلَ مَا يَقْدَمُ سَعَى ثَلَاثَةَ أَطْوَافٍ وَمَشَى أَرْبَعَةً، ثُمَّ سَجَدَ سَجْدَتَيْنِ، ثُمَّ يَطُوفُ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ.» وَرَوَاهُ مُسْلِمٌ مِنْ حَدِيثِ مُوسَى بْنِ عُقْبَةَ وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ، ثَنَا أَنَسٌ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا طَافَ بِالْبَيْتِ الطَّوَافَ الْأَوَّلَ يَخُبُّ ثَلَاثَةَ أَطْوَافٍ وَيَمْشِي أَرْبَعَةً، وَأَنَّهُ كَانَ يَسْعَى بَطْنَ الْمَسِيلِ إِذَا طَافَ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ.» وَرَوَاهُ مُسْلِمٌ مِنْ حَدِيثِ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ.
পৃষ্ঠা - ৩৯৯১


চাদর দিয়ে ইঘৃতিবা করে ৷ অনুরুপ, ইমাম আহমাদ এ হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন ওয়ার্কী
(র) (ছাওরী) ইবন য়ালা-র্তীর পিতা উমায়্যা (বা) সুত্রে এ মর্মে যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) যখন
আগমন করলেন তখন বায়তুল্লা হ্ তাওয়াফ করলেন-৩ তিনি তখন৩ার ৷একটি সবুজ চাদর দিয়ে
ইয্তিবা করেছিলেন ৷

জাবির (র) তার পুর্বোল্লিখিত হাদীসে বলেছেন অবশেষে আমরা তার সাথে বায়তুল্লাহ্তে
উপনীত হলে তিনি রুকন (হাজারে আস্ওয়াদ) চুম্বন করলেন, তারপর তিন চক্কর রমল
করলেন এবং চার চক্করে ইাটলেন ৷ তারপর মাকামে ইবরাহীমের দিকে এগিয়ে গেলেন এবং
তিলওয়াত করলেন শুাশুৰু ণ্ন্ঞা)হু৷ ণ্াদ্বুশু প্লে ৷)১শুত্রা) (তোমরা ইবরাহীমের র্দাড়াবার ন্থানকে
সালাতের স্থানরুপে গ্রহণ কর (২ : ২২৫) ৷ তারপর মাকাম-কে তার নিজের ও বায়তুল্লাহ্র
মাঝে রাখলেন, (এ ক্ষেত্রে উল্লিখিত হয়েছে যে,) তিনি দু’রাকআত সালাত আদায় করলেন
যাতে কুল্হু ওয়াল্লাহু আহাদ্ (সুরা ইখৃলাস) ও ফুল ইয়৷ আযুট্রুাহাল কাফিরুন (সুরা কাফিরুন)
পাঠ করেছিলেন ৷ এখন যদি প্রশ্ন করা হয় যে, এ তাওয়ারুফর সময় নবী কবীম (সা)
আরোহী ছিলেন না কি পদব্রজে ছিলেন ? তবে তার জবাব হল এ বিষয় দুটি উদ্ধৃতি রয়েছে
যাতে পরস্পর বিরোধী হওয়ার বাহ্যত: ধারণা জন্যে ৷ আমরা রিওয়ড়ায়াত দু’টি উল্লেখ করে সে
দুটির মাঝে সমন্বয় বিধান ও তাতে অন্তঃবিরােধের ধারণা পেযণকারীদের দ্বিধা নিরসনের পন্থা
নির্ণয়ে সচেষ্ট হবষ্ ইনশাল্লাহ্ ! (আল্লাহ-ই তাওফীক দাতা, তার সকাশেই সাহায্য প্রার্থনা এবং
তিনিই আমাদের জন্য যথেষ্ট ও উত্তম কার্য সম্পাদনকাবী) ৷

বুখাবী (র) বলেন, আহ্মাদ ইবন সালিহ্ ওয়াহ্য়া ইবন সুলায়মান (র) (ইবন ওয়াহ্ব)
ইবন আব্বাস (বা) সুত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, নবী কবীম (সা) বিদায় হচ্ছে তার
উটের পিঠে তাওয়াফ করলেন, তিনি একটি (হাকা মাথা) লাঠি ( -?ংএ) দিয়ে রুকন (হাজারে
আসৃওয়াদ) স্পর্শ করছিলেন ৷ তিরমিযী (র) ব্যতীত সিহাহ্ সিত্তার সঙ্কলক এ হাদীস ইবন
ওয়াহ্ব (র) হতে বিভিন্ন সুত্রে রিওয়ায়াত ৩করেছেন ৷ বুখারী (র) বলেছেন, দারাওয়ারদী (র) এ
হাদীসের অনুগামী (৩ তাবি ) রিওয়ায়াত দিয়েছেন যুহ্রী (র) সুত্রে ৷ তার এ অনৃপামী রিওয়ায়াত
অতিশয় বিরল ধরনের-(পরীব) ৷ বুখারী (র) আরো বলেছেন, মুহাম্মদ ইবনৃল যুছান্ন৷ (র)
ইবন আব্বাস (রা) সুত্রে, তিনি বলেন, নবী কবীম (সা) একটি উটের উপরে বায়তুল্লাহ্
তাওয়াফ করলেন ৷ যখনই রুকন’ণ্এর কাছে আসতেন তখন যে দিকে ইংগিত করতেন ৷
তিরমিষী (র) এ হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন (বুখারী-র সনদের) ৷ আবদুল ওয়াহ্হাব ইবন
আবদুল মাজীদ ছাকাফী (র) এবং আবদুল ওয়ারিছ (র) (ইকরিমা ) ইবন আব্বাস (বা)
সুত্রে ৷ তিনি বলেন, “রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার বাহনের উপরে বসে তাওয়াফ করলেন ৷ যখন
রুকন পর্যন্ত পৌছলেন তখন তিনি তার দিকে ইংগিত করলেন ৷” তিরমিযী (র) বলেন এ
হাদীস হাসান-সহীহ্ ৷ তারপর ণ্বুখরীি (র) বলেন, মুসাদ্দাদ (র) (ইকরিমা) ইবন আব্বাস
(বা) সুত্রে তিনি বলেন, নবী কবীম (সা) একটি উটের উপরে (চড়ে) ৰায়তুল্লাহ্ তাওয়াফ
করলেন ৷ যখন রুকন’-এর কাছে আসলেন তখন কোন কিছু দিয়ে বা তার কাছে ছিল যে
দিকে ইংগিত করলেন এবং তাক্বীর ধ্বনি দিলেন ৷ ” ইব্রাহীম ইবন তাহ্মান (র) খালিদ
আল্-হাযযা’ (র) হতে এ হাদীসের অনৃপামী (তা ৩াবি ) রিওয়ায়াত বর্ণনা করেছেন ৷ তবে বুখারী


وَقَالَ مُسْلِمٌ: أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ أَبَانَ الْجُعْفِيُّ، أَنْبَأَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ أَنْبَأَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: «رَمَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنَ الْحَجَرِ إِلَى الْحَجَرِ ثَلَاثًا وَمَشَى أَرْبَعًا.» ثُمَّ رَوَاهُ مِنْ حَدِيثِ سُلَيْمِ بْنِ أَخْضَرَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بِنَحْوِهِ. وَقَالَ مُسْلِمٌ أَيْضًا: حَدَّثَنِي أَبُو الطَّاهِرِ، حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي مَالِكٌ وَابْنُ جُرَيْجٍ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَمَلَ الثَّلَاثَةَ أَطْوَافٍ مِنَ الْحَجَرِ إِلَى الْحَجَرِ.» وَقَالَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ فِيمَ الرَّمَلَانُ وَالْكَشْفُ عَنِ الْمَنَاكِبِ وَقَدْ أَطَّأَ اللَّهُ الْإِسْلَامَ، وَنَفَى الْكُفْرَ وَأَهْلَهُ؟! وَمَعَ ذَلِكَ لَا نَتْرُكُ شَيْئًا كُنَّا نَفْعَلُهُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. رَوَاهُ أَحْمَدُ وَأَبُو دَاوُدَ وَابْنُ مَاجَهْ وَالْبَيْهَقِيُّ مِنْ حَدِيثِ هِشَامِ بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ أَبِيهِ عَنْهُ. وَهَذَا كُلُّهُ رَدٌّ عَلَى ابْنِ عَبَّاسٍ وَمَنْ تَابَعَهُ مِنْ أَنَّ الرَّمَلَ لَيْسَ بِسُنَّةٍ ; لِأَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّمَا فَعَلَهُ لَمَّا قَدِمَ هُوَ
পৃষ্ঠা - ৩৯৯২
وَأَصْحَابُهُ صَبِيحَةَ رَابِعَةٍ - يَعْنِي فِي عُمْرَةِ الْقَضَاءِ - «وَقَالَ الْمُشْرِكُونَ: إِنَّهُ يَقْدُمُ عَلَيْكُمْ وَفْدٌ وَهَنَتْهُمْ حُمَّى يَثْرِبَ. فَأَمَرَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَرْمُلُوا الْأَشْوَاطَ الثَّلَاثَةَ، وَأَنْ يَمْشُوا مَا بَيْنَ الرُّكْنَيْنِ، وَلَمْ يَمْنَعْهُمْ أَنْ يَرْمُلُوا الْأَشْوَاطَ كُلَّهَا إِلَّا الْإِبْقَاءُ عَلَيْهِمْ،» وَهَذَا ثَابِتٌ عَنْهُ فِي " الصَّحِيحَيْنِ "، فَكَانَ ابْنُ عَبَّاسٍ يُنْكِرُ وُقُوعَ الرَّمَلِ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ، وَقَدْ صَحَّ بِالنَّقْلِ الثَّابِتِ كَمَا تَقَدَّمَ - بَلْ فِيهِ زِيَادَةُ تَكْمِيلٍ - الرَّمَلُ مِنَ الْحَجَرِ إِلَى الْحَجَرِ، وَلَمْ يَمْشِ مَا بَيْنَ الرُّكْنَيْنِ الْيَمَانِيَيْنِ ; لِزَوَالِ تِلْكَ الْعِلَّةِ الْمُشَارِ إِلَيْهَا، وَهِيَ الضَّعْفُ. وَقَدْ وَرَدَ فِي الْحَدِيثِ الصَّحِيحِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّهُمْ رَمَلُوا فِي عُمْرَةِ الْجِعْرَانَةِ وَاضْطَبَعُوا. وَهُوَ رَدٌّ عَلَيْهِ، فَإِنَّ عُمْرَةَ الْجِعْرَانَةِ لَمْ يَبْقَ فِي أَيَّامِهَا خَوْفٌ ; لِأَنَّهَا بَعْدَ الْفَتْحِ كَمَا تَقَدَّمَ. رَوَاهُ حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُثْمَانَ بْنِ خُثَيْمٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَصْحَابَهُ اعْتَمَرُوا مِنَ الْجِعْرَانَةِ، فَرَمَلُوا بِالْبَيْتِ وَاضْطَبَعُوا، وَوَضَعُوا أَرْدِيَتَهُمْ تَحْتَ آبَاطِهِمْ وَعَلَى عَوَاتِقِهِمْ.» وَرَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ مِنْ حَدِيثِ حَمَّادٍ بِنَحْوِهِ، وَمِنْ حَدِيثِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ خُثَيْمٍ، عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ بِهِ. فَأَمَّا الِاضْطِبَاعُ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ، فَقَدْ قَالَ قَبِيصَةُ وَالْفِرْيَابِيُّ عَنْ سُفْيَانَ
পৃষ্ঠা - ৩৯৯৩


(র) তীর এ তালীক’ রিওয়ায়াতটি অন্যত্র কিতাবুৎ তাওয়াফ-এ আবদুল্লাহ ইবন মুহাম্মাদ
(র) ইবরাহীম ইবন তাহমড়ান (র) হতে ষুসনাদ’ রুপেও রিওয়ায়াত করেছেন ৷

মুসলিম (র) রিওয়ায়াত করেছেন-হাকাম ইবন মুসা (র)আইশা (বা) সুত্রে এ মর্মে যে,
রড়াসুলুল্লাহ্ (সা) বিদায় হহ্রজ্জ একটি উটের উপরে বসে কাবা-র চারদিকে তাওয়াফ
করেছিলেন, রুকন স্পর্শ করছিলেন তার নিকট হতে লোকদের হটিয়ে দেয়া হবে-এ
আশংকায় ৷ এতে প্রতীয়মান হয় যে, নবী কবীম (সা) বিদায় হচ্ছে একটি উটের পিঠে
আরোহণ করে তাওয়াফ করেছিলেন ৷ তবে বিদায় হভৈজ্জ মোট তাওয়াফ ছিল তিন বার ৷ প্রথম-
তাওয়ড়াফুল কুদুম, আগমনী (বা উস্কোধনী) তাওয়াফ, দ্বিতীয় তাওয়াফুল ইফাযাঃ (হজ্যের)
ফরম তাওয়াফ, যা ছিল নহ্র দিবসে অর্থাৎ জিলহকৃজ্জর দশ তারিখে কুরবড়ানীর দিন ; আর
তৃতীয়-তাওয়াফুল বিদা ৰিদায়ী তাওয়াফ ৷ নবী কবীম (সা) আরোহীরুগে তাওয়াফ
করেছিলেন সম্ভবত শেষ দু’তাওয়াফের একটিতে কিৎবড়া উভয় তাওয়াফে ৷ আর প্রথম তাওয়াফ
অর্থাৎ তাওয়াফুল কুদৃম-এ তিনি ছিলেন পদব্রজে ৷ শাফিঈ (র) এ সব কিইে স্পষ্ট ভাবে ব্যক্ত
করেছেন ৷ আল্লাহ্ই সমধিক ও যথার্থ অবগত ৷ আমাদের এ দাবীর অনুকুলে দলীল হলো
হাফিজ আবু বাক্রা আল বড়ায়হাকী (র) সংকলিত আস্-সুনড়ানুল কাৰীর-এ তার বর্ণনা আবু
আবদুল্লাহ আল্-হাফিজ (র) জাবির ইবন আবদুল্লাহ (বা) সুত্রে তিনি বলেন, দিনের আলো
বেশ উজ্জ্বল হওয়ার পর আমরা মক্কায় প্রবেশ করলাম ৷ তখন নবী কবীম (সা) মসজিদৃল
হারামের দরজায় এসে তার বাহন বসালেন ৷ তারপর মসজিদে প্রবেশ করলেন ৷ প্রথমে হাজার
আসৃওয়াদ হতে শুরু করলেন এবং তাতে চুযু খেলেন ৷ তখন কান্নায় তীর দু’চােখ ভেসে
যাচ্ছিল ৷ তারপর তিন চক্কর রমল করলেন এবং চার চক্কর হেটে তাওয়াফ সম্পন্ন করলেন ৷
তাওয়াফ সমাধা করলে হজােরে আসৃওয়াদ চুম্বন করলেন এবং তার দুহাত তার উপরে
রাখলেন এবং তা দিয়ে নিজের চেহারা মুছলেন ৷ ” এটি একটি উত্তম সনদ ৷

অন্যদিকে আবু দাউদ (র)-এর রিওয়ায়াত মুসাদ্দাদ (র) আব্বাস (রা) সুত্রে, এ মর্মে
যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) মক্কায় আগমন করলেন, তখন তিনি অসুস্থতা বোধ করছিলেন ৷ তাই তিনি
তার বাহনে বসে থেকে তাওয়াফ করলেন ৷ রুকন-এর কাছে এলে একটি বীকা মাথা লাঠি
দিয়ে তা স্পর্শ করলেন ৷ তাওয়াফ শেষ করলে তিনি উট বসালেন এবং দু’রাকআত সালাত
আদায় করলেন ৷ ইয়ড়াযীদ ইবন আৰু যিয়াদ (র) এ হাদীসের একক রাবী, যিনি দুর্বল’ ৷ তা
ছাড়া, এ বিষয়টি বিদায় হজ্জকালে হওয়ার সুনির্দিষ্ট উল্লেখ নেই এবং বিদায় হরুজ্জ হলেও তার
প্রথমে তাওয়াফে হওয়াও উল্লিখিত হয় নি ৷ এবং মুসলিম শরীফে ইবন আব্বাস (বা) হতে
আহরিত রিওয়ায়াতেও তিনি এরুপ উল্লেখ করেন নি ৷ অনুরুপভাবে জাবির (রা)ও এমন কথা
বলেন নি যে, নবী কবীম (না) তার (শারীরিক) দুর্বলতার কারণে আরোহণ করেছিলেন ৷ বরং
তিনি উল্লেখ করেছেন জনতার সংখ্যাধিক্য ও তার, আশপাশে তাদের তিড় করে থাকার কথা
এবং নবী কবীম (না) যে তার সামনে হতে তাদের হটিয়ে দেয়া পসন্দ করতেন না-সে কথা-
(যার বিবরণ শীঘ্রই আসবে ইনশাল্লাহ্) ৷

তবে ইবন ইসহাক (র) তার রিওয়ায়াতে তাওয়াফের পরে এবং (তাওয়াফের পরবর্তী)
দু’রাকআত পরে যে, দ্বিতীয়বার চুম্বত্ত্বনর কথা উল্লেখ করেছেন তা সহীহ্ মুসলিম শবীফে


الثَّوْرِيِّ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ شَيْبَةَ، عَنِ ابْنِ يَعْلَى بْنِ أُمَيَّةَ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: «رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَطُوفُ بِالْبَيْتِ مُضْطَبِعًا.» رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ مِنْ حَدِيثِ الثَّوْرِيِّ وَقَالَ: حَسَنٌ صَحِيحٌ. وَقَالَ أَبُو دَاوُدَ: ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ، ثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنِ ابْنِ يَعْلَى، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: «طَافَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُضْطَبِعًا بُرْدًا أَخْضَرَ.» وَهَكَذَا رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ، عَنْ وَكِيعٍ، عَنِ الثَّوْرِيِّ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنِ ابْنِ يَعْلَى، عَنْ أَبِيهِ، «أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمَّا قَدِمَ طَافَ بِالْبَيْتِ وَهُوَ مُضْطَبِعٌ بِبُرْدٍ لَهُ حَضْرَمِيٍّ.» وَقَالَ جَابِرٌ فِي حَدِيثِهِ الْمُتَقَدِّمِ: «حَتَّى إِذَا أَتَيْنَا الْبَيْتَ مَعَهُ اسْتَلَمَ الرُّكْنَ، فَرَمَلَ ثَلَاثًا وَمَشَى أَرْبَعًا، ثُمَّ نَفَذَ إِلَى مَقَامِ إِبْرَاهِيمَ فَقَرَأَ: " وَاتَّخِذُوا مِنْ مَقَامِ إِبْرَاهِيمَ مُصَلًّى ". فَجَعَلَ الْمَقَامَ بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْبَيْتِ. فَذَكَرَ أَنَّهُ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ قَرَأَ فِيهِمَا: " {قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ} [الإخلاص: 1] " (الْإِخْلَاصِ: 1) . وَ " {قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ} [الكافرون: 1] » (الْكَافِرُونَ: 1) . فَإِنْ قِيلَ: فَهَلْ كَانَ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ فِي هَذَا الطَّوَافِ
পৃষ্ঠা - ৩৯৯৪
رَاكِبًا أَوْ مَاشِيًا؟ فَالْجَوَابُ أَنَّهُ قَدْ وَرَدَ نَقْلَانِ قَدْ يُظَنُّ أَنَّهُمَا مُتَعَارِضَانِ، وَنَحْنُ نَذْكُرُهُمَا، وَنُشِيرُ إِلَى التَّوْفِيقِ بَيْنَهُمَا، وَرَفْعِ اللَّبْسِ عِنْدَ مَنْ يَتَوَهَّمُ فِيهِمَا تَعَارُضًا، وَبِاللَّهِ التَّوْفِيقُ وَعَلَيْهِ الِاسْتِعَانَةُ، وَهُوَ حَسْبُنَا وَنَعِمَ الْوَكِيلُ. قَالَ الْبُخَارِيُّ، رَحِمَهُ اللَّهُ: حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ وَيَحْيَى بْنُ سُلَيْمَانَ، قَالَا: ثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: «طَافَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى بَعِيرِهِ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ يَسْتَلِمُ الرُّكْنَ بِمِحْجَنٍ.» وَأَخْرَجَهُ بَقِيَّةُ الْجَمَاعَةِ إِلَّا التِّرْمِذِيَّ مِنْ طُرُقٍ، عَنِ ابْنِ وَهْبٍ قَالَ الْبُخَارِيُّ: تَابَعَهُ الدَّرَاوَرْدِيُّ، عَنِ ابْنِ أَخِي الزُّهْرِيِّ، عَنْ عَمِّهِ. وَهَذِهِ الْمُتَابَعَةُ غَرِيبَةٌ جِدًّا. وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، ثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ، ثَنَا خَالِدٌ الْحَذَّاءُ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: «طَافَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْبَيْتِ عَلَى بَعِيرٍ، كُلَّمَا أَتَى الرُّكْنَ أَشَارَ إِلَيْهِ.» وَقَدْ رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ الْوَهَّابِ بْنِ عَبْدِ الْمَجِيدِ الثَّقَفِيِّ وَعَبْدِ الْوَارِثِ، كِلَاهُمَا عَنْ خَالِدِ بْنِ مِهْرَانَ الْحَذَّاءِ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: «طَافَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى رَاحِلَتِهِ، فَإِذَا انْتَهَى إِلَى الرُّكْنِ أَشَارَ إِلَيْهِ.» وَقَالَ: حَسَنٌ صَحِيحٌ.
পৃষ্ঠা - ৩৯৯৫


জাৰির (রা)এর রিওয়ায়াতে বিদ্যমান রয়েছে ৷ তাওয়াফ পরবর্তী দু’রাকআত সালাতের কথা
উল্লেখ করার পর তিনি বলেছেন-“এরপর রুকন (হাজারে আসওয়াদ)-এর কাছে ফিরে গিয়ে
চুম্বন করলেন ৷ মুসলিম ইবনুল হাজ্জাজ (র) তার সহীহ্ গ্রন্থে বলেছেন, আবু বাক্র ইবন আবু
শায়বা ও ইবন নুমায়র (র)নাফি (র) হতে, তিনি বলেন, আমি ইবন উমর (রা) কে
দেখেছি, তিনি নিজ হাতে হজােরে আসৃওয়াদ স্পর্শ করেছেন এবং পরে সে হাতে চুযু থেয়েছেন
এবং বলেছেন, রাসুলুল্লাহ্ (না)-কে তা করতে দেখার পর হতে আমি তা বর্জন করিনি ৷ এ
বিষয়টি এমন হতে পারে যে, তিনি রাসুলুল্লাহ্ (না)-কে তার কোন তাওয়াফ কালে কিংবা
শেষবড়ারের স্পর্শ করার সময় এরুপ করতে দেখেছেন (ঐ কারণে যা আমরা উল্লেখ করে
এসেছি) ৷ কিৎবা এমনও হতে পারে যে, ইবন উমর (বা) নিজের কোন (শারীরিক) দুর্বলতার
কারণে হাজারে আসৃওয়াদ-এর সন্নিকটে পৌছুতে পারেননি ; কিংবা অন্যদেরকে তিড়ের চাপে
ফেলে তাদের কষ্ট দেয়ার মাধ্যম হতে চান নি৷ যেহেতু, এ বিষয় (সতর্ক করে দিয়ে)
রাসুলুল্লাহ্ (সা) তীর পিতাকে বলেছিলেন, যা ইমাম আহমাদ (র) তার মুসৃনাদে রিওয়ায়ড়াত
করেছেন ৷ ওয়াকী (র)-সুফিয়ান, আবু ইয়াফুর আলু আবৃদী (র) হতে, তিনি বলেন, হড়াজ্জাজের
শাসন কালে মক্কায় এক বৃদ্ধকে উমর ইবনৃল খাত্তাব (বা) হতে, এ মর্মে হাদীস বর্ণনা করতে
শুনেছি যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) তাকে বলেছেন-

উমর! তুমি একজন সরল দেহী পুরুষ; হাজারে আসৃওয়াদের কাছে ভিড় করবে না; কেননা,
তাতে দৃর্বলদের কষ্ট হবে ৷ ভিড় না থাকলে তা চুম্বন করবে, অন্যথায় তার দিকে মুখ করে র্দাড়ড়াবে
এবং তাকৰীর ধ্বনি দেবে ৷ এ সনদটি উত্তম ৷ তবে উমর (রা) হতে রিওয়ায়াত গ্রহণকারী-বৃদ্ধ
অজ্ঞাত, যার নাম উল্লেখ করা হয় নি; তবে বাহ্যত তিনি নির্ভশুৰ্যেগ্যে ব্যক্তি ছিলেন বলে ধারণা করা
যায়, কেননা, শাফিঈ (র)-ও এ রিওয়ায়াত গ্রহণ করেছেন, সুফিয়ান ইবন উয়ায়না (র)-আবু
য়াফুর আলু আবদী (র) হতে ৷ মার নাম ওয়াবর্চুদান, তিনি বলেন, ইবনুবৃ যুবায়র (রা) শাহড়াদাত
লাতাে৷ সময় থুমাআ গোত্রের জনৈক ব্যজ্যিক যিনি মক্কার শাসনকর্তা ছিলেন, বলতে ওনেছি,
রাসুলুল্লাহ্ (সা) উমর (না)-কে বললেন-
ও-ষ্এ-গৃশ্এ ঠো এেণ্ড্র এ্যা ৷র্চষ্ট্টটুষ্ এ-ন্ৰুএ


“হে আবু হাফ্স ! তুমি একজন সরল পুরুষ অতএব, করুন-এর কাছে তিড় করবে না,
কেননা, তাতে তুমি দুর্বলদের ক্লেশ পৌছবে ৷ তবে যদি নির্জনতা পেয়ে যাও তবে তা চুম্বন করবে,
অন্যথায় তাকৰীর ধ্বনি দিয়ে এগিয়ে যাবে ৷ সুফিয়ান ইবন উয়ায়না (র) বলেছেন, ঐ (খুযাঈ)
ব্যক্তিটি হলেন আবুদর রহমান ইবনুল হারিছ (র) ৷ ইবনুয যুবায়র (রা) শহীদ হওয়ার পরে
হাজ্জাজ মক্কা থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় এ ব্যক্তিকে মক্কার শাসনকর্তা নিয়োগ করেছিলেন ৷

গ্রস্থকারের মন্তব্য : এ আবদুর রহমান (র) ছিলেন একজন অভিজাত ও সেরা সম্মানী
ব্যক্তি ৷ এবং উছমান (রা ) সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের আলোকে ইসলামী রাট্রের প্রদেশসমুহে পাঠাবড়ার


ثُمَّ قَالَ الْبُخَارِيُّ: ثَنَا مُسَدَّدٌ، ثَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: «طَافَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْبَيْتِ عَلَى بَعِيرٍ، كُلَّمَا أَتَى الرُّكْنَ أَشَارَ إِلَيْهِ بِشَيْءٍ كَانَ عِنْدَهُ وَكَبَّرَ. تَابَعَهُ إِبْرَاهِيمُ بْنُ طَهْمَانَ، عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ.» وَقَدْ أَسْنَدَ هَذَا التَّعْلِيقَ هَاهُنَا فِي كِتَابِ الطَّلَاقِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِي عَامِرٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ طَهْمَانَ بِهِ. وَرَوَى مُسْلِمٌ عَنِ الْحَكَمِ بْنِ مُوسَى، عَنْ شُعَيْبِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ طَافَ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ حَوْلَ الْكَعْبَةِ عَلَى بَعِيرِهِ يَسْتَلِمُ الرُّكْنَ ; كَرَاهِيَةَ أَنْ يُضْرِبَ عَنْهُ النَّاسُ. فَهَذَا إِثْبَاتُ أَنَّهُ، عَلَيْهِ الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ طَافَ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ عَلَى بَعِيرٍ، وَلَكِنْ حَجَّةُ الْوَدَاعِ كَانَ فِيهَا ثَلَاثَةُ أَطْوَافٍ ; الْأَوَّلُ طَوَافُ الْقُدُومِ، وَالثَّانِي طَوَافُ الْإِفَاضَةِ، وَهُوَ طَوَافُ الْفَرْضِ وَكَانَ يَوْمَ النَّحْرِ، وَالثَّالِثُ طَوَافُ الْوَدَاعِ. فَلَعَلَّ رُكُوبَهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ فِي أَحَدِ الْأَخِيرَيْنِ، أَوْ فِي كِلَيْهِمَا. فَأَمَّا الْأَوَّلُ، وَهُوَ طَوَافُ الْقُدُومِ، فَكَانَ مَاشِيًا فِيهِ.» وَقَدْ نَصَّ الشَّافِعِيُّ عَلَى هَذَا كُلِّهِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ وَأَحْكَمُ. وَالدَّلِيلُ عَلَى ذَلِكَ مَا قَالَ الْحَافِظُ أَبُو بَكْرٍ الْبَيْهَقِيُّ فِي كِتَابِهِ " السُّنَنِ الْكَبِيرِ " أَخْبَرَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ، أَخْبَرَنِي أَبُو بَكْرٍ مُحَمَّدُ بْنُ الْمُؤَمَّلِ بْنِ
পৃষ্ঠা - ৩৯৯৬
الْحَسَنِ بْنِ عِيسَى، ثَنَا الْفَضْلُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، ثَنَا نُعَيْمُ بْنُ حَمَّادٍ ثَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ - هُوَ ابْنُ يَسَارٍ، رَحِمَهُ اللَّهُ - عَنْ أَبِي جَعْفَرٍ، وَهُوَ مُحَمَّدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ: دَخَلْنَا مَكَّةَ عِنْدَ ارْتِفَاعِ الضُّحَى، «فَأَتَى النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَابَ الْمَسْجِدِ فَأَنَاخَ رَاحِلَتَهُ، ثُمَّ دَخَلَ الْمَسْجِدَ، فَبَدَأَ بِالْحَجَرِ فَاسْتَلَمَهُ، وَفَاضَتْ عَيْنَاهُ بِالْبُكَاءِ، ثُمَّ رَمَلَ ثَلَاثًا وَمَشَى أَرْبَعًا، حَتَّى فَرَغَ، فَلَمَّا فَرَغَ قَبَّلَ الْحَجَرَ، وَوَضَعَ يَدَيْهِ عَلَيْهِ وَمَسَحَ بِهِمَا وَجْهَهُ.» وَهَذَا إِسْنَادٌ جَيِّدٌ. فَأَمَّا مَا رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ، حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، ثَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، ثَنَا يَزِيدُ بْنُ أَبِي زِيَادٍ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَدِمَ مَكَّةَ وَهُوَ يَشْتَكِي، فَطَافَ عَلَى رَاحِلَتِهِ، فَلَمَّا أَتَى عَلَى الرُّكْنِ اسْتَلَمَهُ بِمِحْجَنٍ، فَلَمَّا فَرَغَ مِنْ طَوَافِهِ أَنَاخَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ.» تَفَرَّدَ بِهِ يَزِيدُ بْنُ أَبِي زِيَادٍ، وَهُوَ ضَعِيفٌ. ثُمَّ لَمْ يَذْكُرْ أَنَّهُ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ، وَلَا ذَكَرَ أَنَّهُ فِي الطَّوَافِ الْأَوَّلِ مِنْ حَجَّةِ الْوَدَاعِ، وَلَمْ يَذْكُرِ ابْنُ عَبَّاسٍ فِي الْحَدِيثِ الصَّحِيحِ عَنْهُ عِنْدَ مُسْلِمٍ، وَكَذَا جَابِرٌ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ «رَكِبَ فِي طَوَافِهِ لِضَعْفِهِ.» وَإِنَّمَا ذَكَرَا كَثْرَةَ النَّاسِ وَغِشْيَانَهُمْ لَهُ، وَكَانَ لَا يُحِبُّ أَنْ يُضْرَبُوا بَيْنَ يَدَيْهِ، كَمَا سَيَأْتِي تَقْرِيرُهُ قَرِيبًا إِنْ شَاءَ اللَّهُ. ثُمَّ هَذَا التَّقْبِيلُ الثَّانِي الَّذِي ذَكَرَهُ ابْنُ إِسْحَاقَ فِي رِوَايَتِهِ بَعْدَ الطَّوَافِ وَبَعْدَ رَكْعَتَيْهِ أَيْضًا ثَابِتٌ فِي " صَحِيحِ مُسْلِمٍ " مِنْ حَدِيثِ جَابِرٍ، قَالَ فِيهِ بَعْدَ ذِكْرِ صَلَاةِ رَكْعَتِيِ الطَّوَافِ: ثُمَّ رَجَعَ إِلَى الرُّكْنِ فَاسْتَلَمَهُ.
পৃষ্ঠা - ৩৯৯৭


জন্য কুরআন শরীফের যে সব অনুলিপি তৈরী করিঃয়ছিলেন সে সবের অনুলিখনের দায়িত্বে
নিয়োজিত বিনিষ্টিড়া চ ড়ার ব্যক্তির অন্যতম ছিলেন এ আবদুর রহমান ইবনৃল হারিছ (র)

সাফা ম রওয়ড়ায় নবী করীম (না) এর সা ঈ প্রসংগ

ইমাম মুসলিম (র) তার সহীহ্ গ্রন্থে জাৰির (বা) থেকে পুবেল্লিখিত দীর্ঘ হাদীসথানি
রিওয়ড়ায়াত করেছেন ৷ তাতে বায়তুল্লাহ-এ নবী করীম (না)-এর সাতবার তাওয়াফ ও মাকামে
ইবরাহীম-এ দু’রাকআত সালাত আদায়ের কথা আলোচনার পরে তিনি বলেছেন, “তারপর
তিনি হাজারে আসওয়াদ-এর কাছে ফিরে গিয়ে তা চুম্বন করলেন : তারপর দরওয়াযা দিয়ে
সাফা অভিমুখে বের হলেন ৷ সাফার কাছাকাছি পৌছলে তিনি তিলাওয়তে করলেন ক্রোষ্ :
ণ্গ্রা এট্টএে ষ্ঠাং ০এএ-এএ “সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নির্দশনসমুহের অন্যতম” (২ : ১৫৮) ৷
তারপর বললেন, প-ষ্ ঠো ৰু১ ৰু০হু ১-গ্ৰু “আল্লাহ যেটিকে শুরুতে রেখেছেন আমরাও সেটি দিয়ে
শুরু করছি ৷” তাই তিনি সাফাতে সুচনা করে তার উপরে চড়লেন ৷ সেখান থেকে যখন
বায়তুল্লাহ শরীফ দেখতে পেলেন তখন কিবলামুখী হয়ে কালিমা-ই-তাওহীদ ও তাকবীর ধ্বনি
(আল্লাহ আকবার ) উচ্চারণ করলেন এবং বললেন-
খু শ্রা ) এন্া১ক্ট প্লুন্প্লু;হ্রন্ এও শু১; ,গ্রা এে৷ এ, এ্যা৷ এ এ এ,প্রু;: ম :১১ দ্বু ঞা শ্৷ ণ্শ্রা ম

“এক আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ্ নেই, ড়া ৩ড়ার কো ন ড়াশরীক যেই, তংড়ারই অধিকা ঙ্করে রাজ্য,
তারই জন্য হামদ ম্ভতি, তিনি সব কিছুতে শক্তিমান ১ এক আল্লাহ ব্যতীত আর কো ন ইলাহ
নেই তিনি তার ওয়াদা পুরণ করেছেন, ত র বান্দাকে সাহায্য করেছেন এবং সব ক ফির দলকে
একাকী পরাস্ত করেছেন ৷ ” এভাবে তিনি তিনবার বললেন এবং এর মাঝে দু’আ করলেন ৷
তারপর নেমে আসলেন এবং উপত্যকার নিন্নতাগে যখন তার পদযুণল স্থির ভাবে পড়তে লাগল
তখন রমল’ করলেন (ছুটে চললেন) ৷ আর যখন (মারওয়ায়) চড়তে লাণলেন তখন
স্বাভাবিকভাবে হেটে মারওয়ায় আরোহণ করলেন ৷ অবশ্যেষ যখন বায়ভুল্লাহ দেখতে পেলেন
তখন সেখানে সাফা-র “অনুরুপ বাক্যাবলী উচ্চারণ করলেন” £ ইমাম আহমদ (র) বলেছেন,
আবু হাফ্স উমড়া ড়ার ইবন হারুন আ লু-ব বফুলথী (র)বনু য়া লা ইবন উময়্যা-র জনৈক ব্যক্তি-

তার পিতা হতে , তিনি বলেন, অমি নবী করীম (সা) কে সাফা-মারওয়ার মাঝে একটি নাজরানী
চাদর দিয়ে ইবৃতিবা (চাদর ডান কালের নীচে এবং দু’প্রাম্ভ বাম র্কাধের উপর রেখে দ্রুত
চলমান) অবস্থায় দেখেছি ৷ ’ ইমাম আহমদ (র) আরো বলেন, ইউনুস (র) হাবীবাহ্ বিনৃত
আর তাজ্বযাআ (বা) হতে, তিনি বলেন, একদল কুরায়শী নারীর সাথে আমি হুসায়ন-এর বাড়িতে
প্রবেশ করলাম, তখন নবী করীম (সা) সাফা মারওয়ায় সাঈ করছিলেন ৷ (তিনি বলেন)৩ তিনি
ছুটে চলছিলেন এবং ছুটে চলার তীব্রতা ড়ার কারণে তা ড়ার লুঙ্গি তার পায়ে জড়িয়ে পড়ছিল স্র তিনি
তখন ত র সাহাবীদের বলেছিলেন শো৷ ণ্র্ন্তপ্লুএষ্ ধ্ষ্ন্ধ্র ঞা () ৷গ্লুৰু৷ ছুটে চল, আল্লাহ
তেফুমাদের জন্য ছুটে চলা (সাঈ) নির্ধারিত করেছেন ;” আহমদ (র) আরো বলেন , শুরায়হ
(র) হাবীবা ৰিনত তাজ্বযাআ (বা) হতে, তিনি বলেন, আমি নবী করীম (সা)-কে সাফা-
মারওয়ায় সাঈ করতে দেখেছি, জনতা ছিল তার সামনে এবং তিনি ছিলেন সবার পিছনে, তিনি

ণোমোঃ (হ্র ৷ ড়াব্র সে ও র্লো : ৫০ তো

وَقَدْ قَالَ مُسْلِمُ بْنُ الْحَجَّاجِ فِي " صَحِيحِهِ ": حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ وَابْنُ نُمَيْرٍ جَمِيعًا، عَنْ أَبِي خَالِدٍ - قَالَ أَبُو بَكْرٍ: حَدَّثَنَا أَبُو خَالِدٍ الْأَحْمَرُ - عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ قَالَ: «رَأَيْتُ ابْنَ عُمَرَ يَسْتَلِمُ الْحَجَرَ بِيَدِهِ، ثُمَّ قَبَّلَ يَدَهُ وَقَالَ: مَا تَرَكْتُهُ مُنْذُ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَفْعَلُهُ» . فَهَذَا يَحْتَمِلُ أَنَّهُ رَأَى رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي بَعْضِ الطَّوْفَاتِ أَوْ فِي آخِرِ اسْتِلَامٍ فَعَلَ هَذَا كَمَا ذَكَرْنَا، أَوْ أَنَّ ابْنَ عُمَرَ لَمْ يَصِلْ إِلَى الْحَجَرِ لِضَعْفٍ كَانَ بِهِ، أَوْ لِئَلَّا يُزَاحِمَ غَيْرَهُ فَيَحْصُلُ لِغَيْرِهِ أَذًى بِهِ. وَقَدْ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِوَالِدِهِ مَا رَوَاهُ أَحْمَدُ فِي " مُسْنَدِهِ " حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، ثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي يَعْفُورٍ الْعَبْدِيِّ قَالَ: سَمِعْتُ شَيْخًا بِمَكَّةَ فِي إِمَارَةِ الْحَجَّاجِ يُحَدِّثُ عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَهُ: " يَا عُمَرُ إِنَّكَ رَجُلٌ قَوِيٌّ، لَا تُزَاحِمْ عَلَى الْحَجَرِ فَتُؤْذِيَ الضَّعِيفَ، إِنْ وَجَدْتَ خَلْوَةً فَاسْتَلِمْهُ، وَإِلَّا فَاسْتَقْبِلْهُ فَهَلِّلْ وَكَبِّرْ ".» وَهَذَا إِسْنَادٌ جَيِّدٌ لَكِنَّ رَاوِيَهُ عَنْ عُمَرَ مُبْهَمٌ لَمْ يُسَمَّ، وَالظَّاهِرُ أَنَّهُ ثِقَةٌ جَلِيلٌ. فَقَدْ رَوَاهُ الشَّافِعِيُّ، عَنْ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ، عَنْ أَبِي يَعْفُورٍ الْعَبْدِيِّ، وَاسْمُهُ وَقْدَانُ، سَمِعْتُ رَجُلًا مِنْ خُزَاعَةَ حِينَ قُتِلَ ابْنُ الزُّبَيْرِ، وَكَانَ أَمِيرًا عَلَى مَكَّةَ يَقُولُ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِعُمَرَ: «يَا أَبَا حَفْصٍ، إِنَّكَ رَجُلٌ قَوِيٌّ فَلَا تُزَاحِمْ عَلَى الرُّكْنِ ; فَإِنَّكَ تُؤْذِي الضَّعِيفَ، وَلَكِنْ
পৃষ্ঠা - ৩৯৯৮
إِنْ وَجَدْتَ خَلْوَةً فَاسْتَلِمْهُ، وَإِلَّا فَكَبِّرْ وَامْضِ ".» قَالَ سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ: هُوَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْحَارِثِ كَانَ الْحَجَّاجُ اسْتَعْمَلَهُ عَلَيْهَا مُنْصَرَفَهُ مِنْهَا حِينَ قُتِلَ ابْنُ الزُّبَيْرِ. قُلْتُ: وَقَدْ كَانَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ هَذَا جَلِيلًا نَبِيلًا كَبِيرَ الْقَدْرِ، وَكَانَ أَحَدَ النَّفَرِ الْأَرْبَعَةِ الَّذِينَ نَدَبَهُمْ عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ فِي كِتَابَةِ الْمَصَاحِفِ الْأَئِمَّةِ الَّتِي نَفَّذَهَا إِلَى الْآفَاقِ، وَوَقَعَ عَلَى مَا فَعَلَهُ الْإِجْمَاعُ وَالِاتِّفَاقُ.