আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة عشر من الهجرة النبوية

باب بعث رسول الله صلى الله عليه وسلم خالد بن الوليد

পৃষ্ঠা - ৩৮৩৮


(কুযাদ) আম যিয়াদী, শাদ্দাদ ইবন উবায়দুল্লাহ্ আল কান্নানী ও আম্র ইব ন আবদৃল্লাহ্ আঘৃ
যাবাৰী প্রমুখ ৷ তারা রাসুলুল্লাহ্ (সা)এর সামনে উপস্থিত হলে তিনি তাদের দেখে বললেন-
১১পৌা৷ন্; ণ্ৰু,১াহু ঞম্রা ণ্;রুম্রা প্শ্ব)০১ ঞ এরা কােথাকার লোক ? মনে হয় যেন ভারতীয়
মানুষ! কেউ একজন বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ্! এরা বনৃল হারিছ ইবন কাব সম্প্রদায়ের লোক ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সামনে দাড়িয়ে তার তাকে সালাম করে বলল, আপনি আল্লাহর রাসুল
এবং এক আল্লাহ্ ব্যতীত আর কোন ইলাহ্ নেই ৷ ’ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন শ্ব ঠো ম;ন্উর্ণী গ্রাএ
ণ্এক্রো এপ্রু; ড্রে১দ্বু ণ্ডো ম্বা শ্রা “আমিও সাক্ষ্য দেই যে, এক আল্লাহ্ ব্যতীত আর কোন ইলাহ্
নেই এবং আমি অড়াল্লাহ্র রাসুল ৷ পরে তিনি বললেন, ৷ গ্লুণ্১ব্লুট্টা ৷ গ্লু ,ন্ন্দ্বু ৷ ১৷ ঞ১এ্৷ ণ্সুওা
তোমরা তো যে ধরনের লোক যাদের উত্তেজিত করা হলে তারা দুঃসাহসী হয়ে উঠে ৷ ’ এ
কথার জবাবে তারা নিরবতা অবলম্বন করল এবং তাদের কেউই তাকে জবাব দিল না ৷ তিনি
দ্বিতীয়বার কথাটির পুনরাবৃত্তি করলেন এবং তভীয়বার করার পরেও তাদের কেউ জবাব দিল
না ৷ তিনি চতুর্থবার কথাটির পুনরাবৃত্তি করলে ইয়াযীদ ইবন আবদুল মদোন বলল, জী হা, ইয়া
রাসুলাল্লাহ্! আমরা সে ধরনের লোকই যাদের উত্তেজিত করা হলে তারা দুঃসাহসী হয়ে এগিয়ে
যায় ৷ ইয়াযীদ৷ চ ৷রবার বলল ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন-

ণ্£ন্া১হ্র৷ ;;ষ্শু:ষ্ ণ্ন্নুদ্বুগ্লু ণ্১, স্কুফু ১৷ ৷,মোঃও ণ্এঙু ণ্ও,প্রু১৷ ণ্£;৷ ;এ :শুহ্রৰু ণ্৷ ৷ fl; ৰু,া,৷

খালিদ যদি আমাকে না লিখত যে তোমরা লড় ই না করেই ইসলাম গ্রহণ করেছ, তবে
তোমাদের মাথাওলেড়া তোমাদের পায়ের তলায় ফেলে দি৩ ৷ম ৷ ইয়াযীদ ইবন আবদুল মাদান
বলল, আল্লাহর কলম! আমরা আপনার ম্ভতি করি নি; খালিদেরও স্তুতি করি নি ৷ নবী করীম
(সা) বললেন, ণ্১১শু১ :শ্প্গু তবে ৫তড়ামরা কার স্তুতি করেছ? তারা বলল, ইয়া রাসুলুল্লাহ্!
আমরা তো আল্লাহ্র হামৃদ করেছি, যিনি আপনার মাধ্যমে আমাদের হিদায়াত করেছেন ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, ! ণ্ন্থর্ন্ত১ ১ ণ্তামরা যথার্থ বলেছ ৷ তারপর বললেন,১ জাহিলী যুগে
’ তোমাদের সাথে লড়াই করতে আপমনকদ্বয়ীদের উপর তোমরা কিভাবে বিজয়ী হতে ? তারা
বলল, “আমরা তো কারো উপরে বিজয়ী হতাম না ৷” তিনি বললেন,২ অবশ্যই; তোমাদের
উপর আক্রমপকড়া রীদের উপর তোমরা অবশ্যই বিজয়ী হতে ৷ তারা বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ্ষ্
আমাদের সাথে যুদ্ধ করার উদ্দেশ্যে আপ৩ তদের উপরে আমাদের বিজয়ী হওয়ার কা ৷রণ ছিল
এই যে, আমরা যুথবদ্ধ ও ঐক্যবদ্ধ থাকতাম, বিক্ষিপ্ত ও বিচ্ছিন্ন হতাম না এবং আমরা কখনো
কারো উপরে জুলুমের সুচনা করতাম না ৷ নবী করীম (সা) বললেন, ণ্১ন্ত্র১শ্ন্ষ্ সত্য বলেছ ৷
পরে তিনি কায়স ইবনুল হুসায়ন (রা)-কে তাদের আমীর ও গোত্রপতি মনোনীত করলেন ৷

ইব ন ইসহাক (র) বলেন, প্রতিনিধি দলটি শাওয়ালের শেষ ভাগে কিংবা যিলকদ মাসের
প্রথম ভাগে স্বগােত্রে ফিরে গেল ৷ তাদের চলে যাওয়ার পরে রাসুলুল্লাহ্ (সা) তাদেরকে দীন ও
ঈমানের তালীম, সৃন্নাহ্ ও ধর্মীয় বিষয়াদিরশিক্ষাদান ও তাদের যাকাত উসুল করার উদ্দেশ্যে
অড়ামৃর ইবন হড়ায্ম (রা)কে সেখানে পড়াঠালেন ৷ তার সাথে একখানি লিপিকা দিলেন এবং



১ ত্যুঃগ্রা শুগু ণ্ন্ত্রংধ্-ৰু ৬^ ওেগ্ধংং ণ্ংওর্ন্ত ণ্হু
২ণ্হ্রট্রত্রে ট্রেং : ব্লু১ৰুত্ট্রু ণ্ট্রুার্চু এব্লু নৌ


رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَيْنَيْهِ فَبَكَى، ثُمَّ قَالَ: " وَعَلَى عِيسَى السَّلَامُ مَا دَامَتِ الدُّنْيَا، وَعَلَيْكَ السَّلَامُ يَا هَامُ بِأَدَائِكَ الْأَمَانَةَ ". قَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، افْعَلْ بِي مَا فَعَلَ مُوسَى ; إِنَّهُ عَلَّمَنِي مِنَ التَّوْرَاةِ. قَالَ فَعَلَّمَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ " إِذَا وَقَعَتِ الْوَاقِعَةُ "، وَ " الْمُرْسَلَاتِ "، وَ " عَمَّ يَتَسَاءَلُونَ "، وَ " إِذَا الشَّمْسُ كُوِّرَتْ "، وَ " الْمُعَوِّذَتَيْنِ "، وَ " قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ ". وَقَالَ: " ارْفَعْ إِلَيْنَا حَاجَتَكَ يَا هَامَةُ، وَلَا تَدَعْ زِيَارَتَنَا ".» قَالَ عُمَرُ: فَقُبِضَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَلَمْ يَنْعَهُ إِلَيْنَا، فَلَا نَدْرِي الْآنَ أَحَيٌّ هُوَ أَمْ مَيِّتٌ؟ ثُمَّ قَالَ الْبَيْهَقِيُّ: أَبُو مَعْشَرٍ قَدْ رَوَى عَنْهُ الْكِبَارُ، إِلَّا أَنَّ أَهْلَ الْعِلْمِ بِالْحَدِيثِ يُضَعِّفُونَهُ، وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ مِنْ وَجْهٍ آخَرَ هُوَ أَقْوَى مِنْهُ، وَاللَّهُ أَعْلَمُ. [سَنَةُ عَشْرٍ مِنَ الْهِجْرَةِ النَّبَوِيَّةِ] [بَابُ بَعْثِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيدِ] سَنَةَ عَشْرٍ مِنَ الْهِجْرَةِ النَّبَوِيَّةِ بَابُ بَعْثِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيدِ قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: «ثُمَّ بَعَثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيدِ فِي شَهْرِ رَبِيعٍ الْآخِرِ أَوْ جُمَادَى الْأُولَى سَنَةَ عَشْرٍ إِلَى بَنِي الْحَارِثِ بْنِ كَعْبٍ بِنَجْرَانَ، وَأَمَرَهُ أَنْ يَدْعُوَهُمْ إِلَى الْإِسْلَامِ قَبْلَ أَنْ يُقَاتِلَهُمْ ثَلَاثًا، فَإِنِ اسْتَجَابُوا فَاقْبَلْ مِنْهُمْ، وَإِنْ لَمْ يَفْعَلُوا فَقَاتِلْهُمْ. فَخَرَجَ خَالِدٌ حَتَّى قَدِمَ عَلَيْهِمْ، فَبَعَثَ الرُّكْبَانَ يَضْرِبُونَ فِي كُلِّ وَجْهٍ، وَيَدْعُونَ إِلَى الْإِسْلَامِ وَيَقُولُونَ: أَيُّهَا النَّاسُ أَسْلِمُوا تَسْلَمُوا. فَأَسْلَمَ النَّاسُ وَدَخَلُوا فِيمَا دُعُوا إِلَيْهِ، فَأَقَامَ فِيهِمْ خَالِدٌ يُعَلِّمُهُمُ الْإِسْلَامَ وَكِتَابَ اللَّهِ وَسُنَّةَ نَبِيِّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَمَا أَمَرَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنْ هُمْ أَسْلَمُوا وَلَمْ يُقَاتِلُوا، ثُمَّ كَتَبَ خَالِدُ بْنُ الْوَلِيدِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ إِلَى مُحَمَّدٍ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ خَالِدِ بْنِ الْوَلِيدِ، السَّلَامُ عَلَيْكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ، فَإِنِّي أَحْمَدُ إِلَيْكَ اللَّهَ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ، أَمَّا بَعْدُ، يَا رَسُولَ اللَّهِ، صَلَّى اللَّهُ عَلَيْكَ، فَإِنَّكَ بَعَثْتَنِي إِلَى بَنِي الْحَارِثِ بْنِ كَعْبٍ، وَأَمَرْتَنِي إِذَا أَتَيْتُهُمْ أَنْ لَا أُقَاتِلَهُمْ ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ، وَأَنْ أَدْعُوَهُمْ إِلَى الْإِسْلَامِ، فَإِنْ أَسْلَمُوا قَبِلْتُ مِنْهُمْ وَعَلَّمْتُهُمْ مَعَالِمَ الْإِسْلَامِ وَكِتَابَ اللَّهِ، وَسُنَّةَ نَبِيِّهِ، وَإِنْ لَمْ يُسْلِمُوا قَاتَلْتُهُمْ، وَإِنِّي قَدِمْتُ عَلَيْهِمْ فَدَعَوْتُهُمْ إِلَى الْإِسْلَامِ ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ كَمَا أَمَرَنِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَبَعَثْتُ فِيهِمْ رُكْبَانًا قَالُوا: يَا بَنِي الْحَارِثِ أَسْلِمُوا تَسْلَمُوا. فَأَسْلَمُوا وَلَمْ يُقَاتِلُوا، وَأَنَا مُقِيمٌ بَيْنَ أَظْهُرِهِمْ آمُرُهُمْ بِمَا أَمَرَهُمُ اللَّهُ بِهِ، وَأَنْهَاهُمْ عَمَّا نَهَاهُمُ اللَّهُ عَنْهُ، وَأُعَلِّمُهُمْ مَعَالِمَ
পৃষ্ঠা - ৩৮৩৯


সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন ৷ নবী করীম (না) বললেন, সেগুলো কী কী? আবু মুসা (বা)
বললেন, বিত ও মিয্র’ ৷ (মধ্যবর্তী রাবী সাঈদ ইবন আবু বৃরদা বলেন) আমি (আমার পিতা
ও শায়খ) আবু বুরদাকে বললড়াম, আল-রিত ও আল-যিয্র কী জিনিস ? তিনি বললেন ৰিত
হ্ন৷ মধু থেকে তৈরি সুরা এবং মিয্র হল যব ভিজিয়ে তৈরি সুরা ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না) বললেন,
ণ্৮ ১ এও “নেশা সৃষ্টিকারী বম্ভমত্রেই হারাম ৷ আবীর ও আবদুল ওয়াহীদ (র) আবু
বুৰদা (রা) থেকে এ হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন ৷ মুসলিম (র) সাঈদ ইবন আবু বৃরদা (বা)
থেকে হাদীসটি রিওয়ায়াত করেছেন ৷

বুণাবী (র) অন্য রিওয়ায়াতে বলেন, হাব্বান (র)ইবন আব্বাস (রা) থেকে বর্ণনা করেন,
তিনি বলেছেন, মুআয ইবন জাবাল (রা)-কে ইন্নামানে পাঠাবার সময় রাসুলুল্লাহ্ (সা ) র্তাকে
বললেন-
;), ঞা
হেস্পেএ মোঃ
ঠেহ্ন

“তুমি একটি আহলে কিতাব সম্প্রদায়ের কাছে যাচ্ছ; সেখানে পৌছে তুমি তাদের এ
আহ্বান জানাবে যে, তারা যেন এ সাক্ষ্য দেয় যে, এক আল্লাহ্ ব্যতীত আর কো ন ইলড়াহ্ নেই
এবং মুহাম্মদ (সা) আল্লাহ্র রাসুল ৷ এ বিষয়ে তারা তোমার আনুগত্য করলে তাদের অবগত
করবে যে, আল্লাহ্ তাদের উপর দিনে রাতে পীচবারের সালাত করব করেছেন ৷ এ বিষয়ে
তারা তাোমর আনুগত্য করলে তাদের অবগত করবে যে, আল্পাহ্ তাদের উপর যাকাত ফরম
করেছেন, যা তাদের বিত্তবানদের কাছ থেকে উসুল করে তাদেরই ৰিত্তহীনদের মাঝে বিতরণ
করা হবে ৷

এ বিষয়ে তারা তোমাদের আনুগত্য করেল তুমি তাদের বাছা বাছা ও পসন্দনীয়
সম্পদগুলাে বেছে নেয়ার ব্যাপারে সাবধান থাকবে ৷ মযলুমের আহাজারিকে ভয় করে চলবে ৷
রেপ্সনা, সে আহাজারি ও আল্লাহ্র মাঝে কোন অম্ভরায় নেই ৷ (সিহাহ্ গ্রন্থসমুহের) ছয়
ইমামের অন্যরাও বিভিন্ন সুত্রে এ হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন ৷

ইমাম আহমদ (র) বলেছেন, আবুল মুগীরড়া (র)মুআয ইবন জাবাল (রা) সুত্রে বর্ণনা
করেন, তিনি বলেছেন, র্তাকে ইয়ামানের শাসনকর্তা করে পাঠাবার সময় রাসুলুল্পাহ্ (সা) জকে
উপদেশ দিতে দিতে (মসজিদ থেকে) বেরিয়ে আসলেন ৷ মুআয (রা) বাহনে আরোহী হয়ে
লেছিলেন, আর রাসুলুল্লাহ্ (না) তার বাহনের পাশে পাশে হেটে চলছিলেন ৷ প্রয়োজনীয়
কথাবার্তা শেষ হলে তিনি বললেন-

মুআয! হতে পারে, এ বছরের পরে তুমি আর আমার সাথে সাক্ষাতের সুযোগ পাবে না;
আর সম্ভবত তুমি আমার এ মসজিদ এবং আমার এ কবরের পাশ দিয়ে পথ চলবে ! এ


الْإِسْلَامِ، وَسُنَّةَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، حَتَّى يَكْتُبَ إِلَيَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَالسَّلَامُ عَلَيْكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ. فَكَتَبَ إِلَيْهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ، مِنْ مُحَمَّدٍ النَّبِيِّ رَسُولِ اللَّهِ إِلَى خَالِدِ بْنِ الْوَلِيدِ، سَلَامٌ عَلَيْكَ، فَإِنِّي أَحْمَدُ إِلَيْكَ اللَّهَ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ، أَمَّا بَعْدُ، فَإِنَّ كِتَابَكَ جَاءَنِي مَعَ رَسُولِكَ، تُخْبِرُ أَنَّ بَنِي الْحَارِثِ بْنِ كَعْبٍ قَدْ أَسْلَمُوا قَبْلَ أَنْ تُقَاتِلَهُمْ، وَأَجَابُوا إِلَى مَا دَعَوْتَهُمْ إِلَيْهِ مِنَ الْإِسْلَامِ، وَشَهِدُوا أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُ اللَّهِ وَرَسُولُهُ، وَأَنْ قَدْ هَدَاهُمُ اللَّهُ بِهُدَاهُ، فَبَشِّرْهُمْ وَأَنْذِرْهُمْ، وَأَقْبِلْ وَلْيُقْبِلْ مَعَكَ وَفْدُهُمْ، وَالسَّلَامُ عَلَيْكَ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ ". فَأَقْبَلَ خَالِدٌ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَأَقْبَلَ مَعَهُ وَفْدُ بَنِي الْحَارِثِ بْنِ كَعْبٍ، مِنْهُمْ ; قَيْسُ بْنُ الْحُصَيْنِ ذِي الْغُصَّةِ، وَيَزِيدُ بْنُ عَبْدِ الْمَدَانِ، وَيَزِيدُ بْنُ الْمُحَجَّلِ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ قُرَادٍ الزِّيَادِيُّ، وَشَدَّادُ بْنُ عُبَيْدِ اللَّهِ الْقَنَانِيُّ، وَعَمْرُو بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الضِّبَابِيُّ، فَلَمَّا قَدِمُوا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَرَآهُمْ قَالَ: " مَنْ هَؤُلَاءِ الْقَوْمُ الَّذِينَ كَأَنَّهُمْ رِجَالُ الْهِنْدِ؟ ! " قِيلَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَؤُلَاءِ بَنُو الْحَارِثِ بْنِ كَعْبٍ. فَلَمَّا وَقَفُوا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَلَّمُوا عَلَيْهِ وَقَالُوا: نَشْهَدُ أَنَّكَ رَسُولُ اللَّهِ، وَأَنَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " وَأَنَا أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ، وَأَنِّي رَسُولُ اللَّهِ ". ثُمَّ قَالَ: " أَنْتُمُ الَّذِينَ إِذَا زُجِرُوا اسْتَقْدَمُوا؟ " فَسَكَتُوا فَلَمْ يُرَاجِعْهُ مِنْهُمْ أَحَدٌ ثُمَّ أَعَادَهَا الثَّانِيَةَ، ثُمَّ الثَّالِثَةَ، فَلَمْ يُرَاجِعْهُ مِنْهُمْ أَحَدٌ ثُمَّ أَعَادَهَا الرَّابِعَةَ، فَقَالَ يَزِيدُ بْنُ عَبْدِ الْمَدَانِ: نَعَمْ، يَا رَسُولَ اللَّهِ نَحْنُ الَّذِينَ إِذَا زُجِرُوا اسْتَقْدَمُوا. قَالَهَا أَرْبَعَ مَرَّاتٍ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " لَوْ أَنَّ خَالِدًا لَمْ يَكْتُبْ إِلَيَّ أَنَّكُمْ أَسْلَمْتُمْ وَلَمْ تُقَاتِلُوا لَأَلْقَيْتُ رُءُوسَكُمْ تَحْتَ