আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

وفود الجن بمكة قبل الهجرة

وفود الجن بمكة قبل الهجرة

পৃষ্ঠা - ৩৮৩৪


বললেন, কতই নােৎরা খুত খুজে যেড়ানাে বুড়াে ও দোষ অনুসন্ধানী যুবকের অপকর্ম ৷ হামা
বলল, পুরান কথার পুনরাবৃত্তির ব্যাপারে আমাকে ক্ষমা করুন! আমি মহান ও মহীয়ান আল্লাহ্র
দরগাহে তওবা করেছি ৷ আ ৷মি নুহ (আ) এর সাথে তার ইবাদাত থানায় ছিলাম, তার উম্মতের
মাঝে তার প্ৰতি ঈমান স্থাপনক৷ ৷রীদের সাথে ৷ নিজের কওমের বিরুদ্ধে বদ দৃআ করার ব্যাপারে
আমি তাকে দোষারোপ করতে থাকলে এক সময় তিনি কেদে ফেললেন এবং আমাকেও

কাদালেন ৷ আর বললেন, আমি অবশ্যই ঐ বিষয়টিতে অনুতপ্ত এবং অজ্ঞমুর্থদেরতাস্পোলিক ৷ণ্ডুক্ত
হওয়া থেকে আ ৷মি অ ৷ল্লাহ্র কাছে পানাহ চা ৷চ্ছি ৷ হামার বংনিা, আমি বললাম, হে নুহ! হাবীল
ইবন আদমের খুলে যারা হাত পঙ্কিল করেছিল, আমিও তাদের একজন; আপনি কি আমার জন্য
তওবার কোন উপায় দেখতে পান? তিনি বললেন, ওহে হাম কল্যাণ ও পুণ্যের সৎকল্প কর এবং
আক্ষেপ ও অনুতাপ করার আগেই তা সম্পাদন করে ফেল ৷ আল্লাহ্ আমার প্ৰতি যা নাযিল
করেছেন তার মধ্যে আমি এ কথা পড়েছি যে, কোন বান্দা আলাহ্র কাছে তওবা করলে তার
কৃতকর্ম যে সীমায়ই পৌছুক না কেন আল্লাহ্ তার ওবাত অবশ ৷ই কবুল করেন ৷

তুমি উঠে উয়ু করে এসো এবং আল্লাহর উদ্দেশ্যে দুটি সিজদা (দু রাকাত সালাত ) আদায়
কর ৷ হামা বলে, আ ৷মি সে মুহুর্ভেই তার নির্দেশিত কাজটি করলাম ৷ একটু পরে তিনি আমাকে
ডেকে বললেন, মাথা তােল ! আসমান থেকে তোমার তওবা কবুল হওয়ার বিষয় নাযিল
হয়েছে ৷ আমি তখন আল্লাহর উদ্দেশ্যে শুক্র জ্ঞাপনে সিজদাবনত হলাম ৷ তার পরবর্তী বচ্নিা
আমি হুদ (আ)-এর সাথেও তার কওমের ঈমানদার লোকদের সঙ্গে তার ইৰাদাতখানায়
উপস্থিত ছিলাম ৷ আমি তার কওমের জন্য তার বদদুআর ব্যাপারে তীর নিকট অনুযােগ
করতে থাকলাম ৷ এমনকি তিনি নিজে কাদালেন, আমাকেও কাদালেন ৷

অবশেষে বললেন, ঐ বিষয়ে আমি অবশ্যই অনুতপ্ত এবং অজ্ঞ-মুর্থদের দলভুক্ত হওয়া
থেকে আ ৷মি তা ৷ল্লাহ্র শরণ প্রার্থনা করছি ৷ হাম৷ বলে চলল, সালিহ (আ)-এর প্ৰতি ঈমান
স্থাপনকারী তার কওমের লোকদের আ ৷মিও তার ইবাদাত্; ন্থানায় স্লিাম ৷ আমি করে কওমের
জন্য বদ-দু আ করার ব্যাপারে তার কাছেও অনুযােগ করতে থাকলাম ৷

এমনকি তিনি কেদে যােললেন এবং আমাকেও কাদালেন ৷ আর ল্যাংন ঐ বিষয়ে অমি
অনুতাপ বো ধ ৷করছি এবং আল্লাহর কাছে পানা ৷হ্ চাচ্ছি তিনি যেন আমাকে ক্ষাংদঃ তালিকাভুক্ত
না করেন ৷ আ ৷মি ইয়৷ ৷কুব (আ) এর সা ৷থেও মাঝে মাঝে সাক্ষাত করতাম, ইউসুফ (আ) যখন
মর্যাদ ৷র ৷আসীনে আসীন ছিলেন, আ ৷মি তখন তার সাথে হ্নিা৷ম ৷ মাঠেগ্ৰাস্তব্রে অ্যাং ইলিয়াস (আ)
এর সাথে সাক্ষাত করতাম, এখনও তার সাথে আমার সাক্ষাত হয় ৷ আমি মুসা ইবন ইক্রো (আ
এর সাথে সাক্ষাত করেছি ৷ তিনি আমাকে তাওরাত্তের কিছু অংশের ভলীেম দািক্রো ৷

তিনি বলছিলেন, ঈসা ইবন মরিয়ম (আ)এব সাথে তােমব্রে মোঃ হলে তাকে আমার
সালাম জ্যনাবে ৷ ঈসা ইবন মরিয়ম (আ)-এর সাথে স্যক্ষ্যক্রুতঃ মৌঅ্যাংও আমি লাভ করেছি
এবং তাকে মুসা (আ)এর সালাম পৌহিঃয় দিয়েছি ৷

ঈসা (আ) আমাকে বলেছিলেন, “মুহাম্মদ (না)-এর সাথে ফী অে ষ্ার সক্ষোভ্র হয় তবে
, তাকে আমার সালাম জানাবে ৷ তা শ্যুন রাসুলুল্লাহ্ (না) অ্যাৰ্ক্সে মোঃ র্কদ্যোলন ৷ ংারে
বললেন, “ঈসা (আ)-এর প্ৰতি সালাম যতদিন পর্যন্ত দুনিয়া বিদ্যমান গ্ক্যেৰন্ আর তুমি যে


قُلْنَا: أَمَرَتْنَا أَنْ نَقُولَ: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ، وَنُقِيمَ الصَّلَاةَ، وَنُؤْتِيَ الزَّكَاةَ، وَنَصُومَ رَمَضَانَ، وَنَحُجَّ الْبَيْتَ مَنِ اسْتَطَاعَ إِلَيْهِ سَبِيلًا. فَقَالَ: " وَمَا الْخَمْسَةُ الَّتِي تَخَلَّقْتُمْ بِهَا فِي الْجَاهِلِيَّةِ؟ ". قَالُوا: الشُّكْرُ عِنْدَ الرَّخَاءِ، وَالصَّبْرُ عِنْدَ الْبَلَاءِ، وَالرِّضَا بِمُرِّ الْقَضَاءِ، وَالصِّدْقُ فِي مُوَاطِنِ اللِّقَاءِ، وَتَرْكُ الشَّمَاتَةَ بِالْأَعْدَاءِ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " حُكَمَاءُ عُلَمَاءُ كَادُوا مِنْ فِقْهِهِمْ أَنْ يَكُونُوا أَنْبِيَاءَ ". ثُمَّ قَالَ: " وَأَنَا أَزِيدُكُمْ خَمْسًا فَتَتِمُّ لَكُمْ عِشْرُونَ خَصْلَةً ; إِنْ كُنْتُمْ كَمَا تَقُولُونَ فَلَا تَجْمَعُوا مَا لَا تَأْكُلُونَ، وَلَا تَبْنُوا مَا لَا تَسْكُنُونَ، وَلَا تَنَافَسُوا فِي شَيْءٍ أَنْتُمْ عَنْهُ غَدًا زَائِلُونَ، وَاتَّقُوا اللَّهَ الَّذِي إِلَيْهِ تُرْجَعُونَ وَعَلَيْهِ تُعْرَضُونَ، وَارْغَبُوا فِيمَا عَلَيْهِ تُقْدِمُونَ وَفِيهِ تَخْلُدُونَ» فَانْصَرَفَ الْقَوْمُ مِنْ عِنْدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَحَفِظُوا وَصِيَّتَهُ وَعَمِلُوا بِهَا. [وُفُودُ الْجِنِّ بِمَكَّةَ قَبْلَ الْهِجْرَةِ] فَصْلٌ (وُفُودُ الْجِنِّ بِمَكَّةَ قَبْلَ الْهِجْرَةِ) وَقَدْ تَقَدَّمَ ذِكْرُ وُفُودِ الْجِنِّ بِمَكَّةَ قَبْلَ الْهِجْرَةِ، وَقَدْ تَقَصَّيْنَا الْكَلَامَ فِي ذَلِكَ أَيْضًا عِنْدَ قَوْلِهِ تَعَالَى فِي سُورَةِ الْأَحْقَافِ: {وَإِذْ صَرَفْنَا إِلَيْكَ نَفَرًا مِنَ الْجِنِّ يَسْتَمِعُونَ الْقُرْآنَ} [الأحقاف: 29] (الْأَحْقَافِ: 29) فَذَكَرْنَا مَا وَرَدَ مِنَ الْأَحَادِيثِ فِي ذَلِكَ وَالْآثَارِ، وَأَوْرَدْنَا حَدِيثَ سَوَادِ بْنِ قَارِبٍ الَّذِي كَانَ كَاهِنًا
পৃষ্ঠা - ৩৮৩৫


আমানত যথাযথ পৌছিয়ে দিলে সে জন্য যে হলোঃ তোমার প্ৰতিও সালাম!” হাম৷ বলল, ইয়া
রাসুলাল্লাহ্ৰু ঘুস৷ (আ) যেমন করেছিলেন আপনিও আমার সাথে তেমন সদয় আচরণ করুন !
তিনি আমাকে তাওরাতের কিছু অং শ গ্রি ৷খিয়ে দিয়েছিলেন ৷

বর্ণনাকারী (উমর রা) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) তখন তাকে সুরা আল ওয়াকিয়া, আল
ঘুরসালড়াত, আনন্নাবা (আশা ইয়াতাসাআলুন) , আত তাকৰীর, সুরা ফালাক ও সুরা মাস এবং
সুরা ইখলাস শিখিয়ে দিলেন ৷

তারপর বললেন, হে হামা তোমার প্রয়োজনপ্তালার কথা আমাকে জানাবে এবং আমাদের
সাথে সাক্ষাত করতে ভুলবে না ৷ উমর (রা) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর ওফাত পর্যন্ত যে আর
দ্বিতীয়বার আমাদের কাছে আসে নি ৷ এখনও সে বেচে আছে কিৎবা মারা গেছে তা আমরা
জানি না ৷

রিওয়ায়াত শেরে বায়হাকী (র) মন্তব্য করেছেন, (এ হাদীসের মধবেঃর্তী) রাৰী মুহাম্মদ ইবন
আবু মাশারষ্এর নিকট হতে শীর্ষস্থানীয় ইমামগণ রিওয়ড়ায়াত গ্রহণ করেছেন ৷ তবে হাদীসধেত্তাপণ
র্ভাকে দৃর্বল’ সাব্যস্ত করে থাকেন ৷ এ হাদীস তুলনামুলক অন্য একটি সরল সুত্রেও বর্ণিত হয়েছে ৷
অ্যাংাহ্ই সমধিক অবগত

দশম হিজরী সাল

খালিদ ইবনুল ওলীদ (বা) এর নড়াজরান অভিযান

ইবন ইসহাক বলেন, দশম হিজরীর রৰিউছণ্ছানী কি০ না জুমড়াদাল উলা মাসে রাসুলুল্লাহ্
(না) খালিদ ইবনুল ওলীদ (রা)-কে নাজরানের বনুল হারিছ ইবন কা ব-এর বিরুদ্ধে অভিযানে
পাঠালেন ৷ তিনি তাকে এ মর্মে নির্দেশ দিলেন যে, যুদ্ধ শুরু করার আগে তুমি তিন দিন
তাদেরকে ইসলামের প্ৰতি আহ্বান জানালে; তাতে তারা সাড়া দিলে তুমি তা গ্রহণ করবে;
অন্যথায় তাদের সাথে লড়াই করবে ৷ খালিদ (রা) বাহিনী সহকারে রওনা করে মন্তব্য পৌছে
গেলেন ৷ সেখানে পৌছে তিনি একদল সওয়ার পাঠিয়ে দিলেন, যায়৷ চারদিক ঘুরে ঘুরে এ
মর্মে ঘোষণা দিতে লাগল ৷ ৷ গ্লুা :১ ৷গ্লুপ্রুৰু৷ প্রুা৷ ৷গ্লুপ্রু ৷ লোক সকল! মুসলমান হয়ে যাও ,
শান্তি ও নিরড়াপদে থাকবে ৷ লোকেরা তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দিয়ে মুসলমান হতে লাগল ৷
ডারা যুদ্ধ না করে মুসলমান হয়ে গেলে সে ক্ষেত্রে প্রদত্ত রাসুলুল্লাহ্ (সা) এ র আদেশ
যুতাৰিক খ ৷লিদ (রা ) সেখানে অবস্থান করে তাদেরকে ইসলাম ণ্ার্স, আল্লাহ্র কিতাব ও তার
নবীর সুন্নাফ্তে তর শিক্ষা দিতে লাপলেন ৷

পরে খালিদ (রা) রাসুলুল্লাহৃ (না)-এর বরাবরে চিঠি লিখে পাঠালেনশ্ “বিসমিল্লাহির
রাহমানির রাহীম” আল্লাহ্র রাসুল নবী মুহাম্মদ (সা ) এর ররা র ক্ষুর খালিদ ইবনুল ওয়ালীদের
পক্ষ থেকে আসসালাঘু আলায়ক৷ ইয়৷ রাসুলুল্লাহ্ ওয়৷ বাহমাভুল্লাইি ওয়৷ রারাকাণ্ডু ৷ হ্৷ আমি
আপনার কাছে প্রশং স৷ করছি যে আল্লাহ্র যিনি ব্যতীত আর ণ্:ফা ৷ন ইলাহ্ নেই ৷৩ তারপর ইয়া
রাসুলুল্লাহ্৷ আল্লাহ্ আপনার প্রতি রহমত বর্যণ করুন ৷ আপনি আমাকে বনুল হা ৷রিছ ইবন কড়া র
এর উদ্দেশ্যে অভিযানে পাঠিয়েছিলেন এবং নির্দেশ দিয়েছিলেন ণ্ব্ানঃ আমি এখানে উপনীত
হয়ে প্রথমেই ৩ ৷ শে র ৩৷ ৷ এন্ম ণ না করে ণ্ডিগাদিণ য়াবত তাংদর ইসন্মি গ্রহণের দাওয়াত দেই

৫০ ৷ড়া



فَأَسْلَمَ، وَمَا رَوَاهُ عَنْ رَئِيِّهِ، الَّذِي كَانَ يَأْتِيهِ بِالْخَبَرِ حِينَ أَسْلَمَ الرَّئِيُّ، حِينَ قَالَ لَهُ: عَجِبْتُ لِلْجِنِّ وَأَنْجَاسِهَا ... وَشَدِّهَا الْعِيسَ بِأَحْلَاسِهَا تَهْوِي إِلَى مَكَّةَ تَبْغِي الْهُدَى ... مَا مُؤْمِنُو الْجِنِّ كَأَرْجَاسِهَا فَانْهَضْ إِلَى الصَّفْوَةِ مِنْ هَاشِمٍ ... وَاسْمُ بِعَيْنَيْكَ إِلَى رَأْسِهَا ثُمَّ قَوْلُهُ عَجِبْتُ لِلْجِنِّ وَتَطْلَابِهَا ... وَشَدِّهَا الْعِيسَ بِأَقْتَابِهَا تَهْوِي إِلَى مَكَّةَ تَبْغِي الْهُدَى ... لَيْسَ قُدَامَاهَا كَأَذْنَابِهَا فَانْهَضَ إِلَى الصَّفْوَةِ مِنْ هَاشِمٍ ... وَاسْمُ بِعَيْنَيْكَ إِلَى نَابِهَا ثُمَّ قَوْلُهُ عَجِبْتُ لِلْجِنِّ وَتَخْبَارِهَا ... وَشَدِّهَا الْعِيسَ بِأَكْوَارِهَا تَهْوِي إِلَى مَكَّةَ تَبْغِي الْهُدَى ... لَيْسَ ذَوُو الشَّرِّ كَأَخْيَارِهَا فَانْهَضْ إِلَى الصَّفْوَةِ مِنْ هَاشِمٍ ... مَا مُؤْمِنُو الْجِنِّ كَكُفَّارِهَا وَهَذَا وَأَمْثَالُهُ مِمَّا يَدُلُّ عَلَى تَكْرَارِ وُفُودِ الْجِنِّ إِلَى مَكَّةَ، وَقَدْ قَرَّرْنَا ذَلِكَ هُنَالِكَ
পৃষ্ঠা - ৩৮৩৬


এবং তারা মুসলমান হয়ে গেলে তা যেন আমি মেনে নেই এবং তাদেরকে ইসলামের মৌলিক
বিষয়াদি ও আল্লাহ্র কিতাব ও তার নবীর ঙ্গুব্লতের তালীম দেই; আর তারা ইসলাম গ্রহণে
অস্বীকৃতি হলে যেন তাদের সাথে যুদ্ধ করি ৷ সে মর্মে আমি এখানে উপনীত হয়ে আল্লাহ্ব
রাসুল (না)-এর নির্দেশ সৃতাৰিক তিনদিন যাবত তাদেরকে ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত দেয়ার
ব্যবস্থা করেছি ৷ এ উদ্দেশ্যে আমি তাদ্যে৷ যাবে এ মর্মে ঘোষণা দেয়ার জন্য সওয়ড়ার দল
পাঠিয়েছি যে, হে হারিছ সম্প্রদায় ! তোমরা মুসলমান হয়ে যাও, শান্তি ও নিরাপত্তা পারে !
ফলে তারা প্রতিরোধ লড়াই না করে মুসলমান হয়ে গিয়েছে ৷ আমি এখন তাদের মাঝে
অবস্থান করে আল্লাহ্ তাদের জন্য যা যা আদেশ করেছেন আর আদেশ দিচ্ছি, আর আল্লাহ্
তাদের জন্য যা যা নিষেধ করেছেন তা থেকে তাদেরকে রাবণ করছি ৷ তাদেরকে ইসলামের
মৌলিক বিষয়াদি ও নবী করীম (না)-এর সুন্নাহ্ শিক্ষা দিচ্ছি ৷ যতক্ষণ না রাসুলুল্লাহ্ (সা)
আমাকে নতুন কোন কিছু লিখে পাঠাচ্ছেন ৷ ওয়াসুসালড়াঘু আলায়কা ইয়া রাসুলুল্লাহি ওয়া

রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারড়াকাতুহু ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) এ চিঠির জবাবে তাকে লিখলেন-
এ্যা; ণ্১া ১ৰুাপ্রুা৷ ঞএএম্-ষ্ন্ ৰু ন্া৷ ন্র্দুা৷ এন্ , ফ্লে১া৷ ১ণ্ ৰু ; ণ্ৰু;গ্লু৷ প্রুৰুগ্লু৷ ন্দুা৷ ণ্;
ঠো ত্রপুাএ

“ৰিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম, আল্পাহ্র রাসুল নবী মুহাম্মদের পক্ষ থেকে ৰালিদ ইবনুল
ওয়ালীদের প্রতি, সালাযুন আলারকা, আমি তোমার কাছে সে আল্লাহ্র প্রশংসা কান্থি যিনি
ব্যতীত আর কোন ইলাহ্ সেই ৷ তারপর তোমার চিঠিসহ তোমার দুত এ মর্মে খবর নিয়ে
এসেছে যে, বনুল হারিছ ইবন কাবের সাথে তোমার যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার আগেই তারা
ইসলাম গ্রহণ করেছে তথা ইসলাম গ্রহণের উদ্দেশ্যে তোমার দেয়া আহ্বক্রো তারা সাড়া
দিয়েছে এবং এ কথার সাক্ষ্য স্বীকৃতি দিয়েছে যে, এক আল্লাহ্ ব্যতীত আর কোন ইলাহ্ নেই
এবং মুহাম্মদ (সা) আল্লাহ্র ৰান্দা ও রাসুল ৷ অ্যাং আল্লাহ তীর হিদাব্লাত দিয়ে তাদের সুপথে
এসেছেন ৷ এখন তুমি তাদের (ভাল কাজে শুভ পরিণামের) সৃসত্বাদ দিতে থাক এবং ( মন্দ
পরিণাংমর ব্যাপারে) সতর্ক করতে থাক! আর (মথাসমর) তুমি চলে আসবে ও তোমার সাথে
তাদের প্রতিনিধি দল (নিয়ে) আসবে ৷ ওয়াসৃসালাযু আলারক৷ ওরা রাহমাভ্যুাহি ওয়া
বারাকাতুহু ৷ ”

সে মতে খালিদ (রা) রাসুলুল্লাহ্ (সা) সকাশে ফিরে এলেন ৷ তীর সাথে এলো বনুল হারিছ

ইবন কড়াব গোত্রের প্রতিনিধি দল ৷ দলের উল্লেখঘেগ্যে সদস্য ছিলেন কায়স ইবনুল হুসায়ন
যুল গুসৃসাহ্, ইয়াযীদ ইবন আবদুল মড়াদান১ , ইয়াযীদ ইবনুল সৃহাজ্জাল, আবদুল্লাহ্ ইবন কুরাদ



১ স্রন্ মন্ন্ ( ৩;ষ্ট্র) প্রতিমাব নাম ,


بِمَا فِيهِ كِفَايَةٌ، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ وَالْمِنَّةُ، وَبِهِ التَّوْفِيقُ وَالْعِصْمَةُ. وَقَدْ أَوْرَدَ الْحَافِظُ أَبُو بَكْرٍ الْبَيْهَقِيُّ هَاهُنَا حَدِيثًا غَرِيبًا جِدًّا بَلْ مُنْكَرًا أَوْ مَوْضُوعًا، وَلَكِنَّ مَخْرَجَهُ عَزِيزٌ أَحْبَبْنَا أَنْ نُورِدَهُ كَمَا أَوْرَدَهُ، وَالْعَجَبُ مِنْهُ ; فَإِنَّهُ قَالَ فِي كِتَابِهِ " دَلَائِلِ النُّبُوَّةِ ": بَابُ قُدُومِ هَامَةَ بْنِ هَيْمِ بْنِ لَاقِيسَ بْنِ إِبْلِيسَ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَإِسْلَامِهِ، أَخْبَرَنَا أَبُو الْحَسَنِ مُحَمَّدُ بْنُ الْحُسَيْنِ بْنِ دَاوُدَ الْعَلَوِيُّ، رَحِمَهُ اللَّهُ، أَنْبَأَنَا أَبُو نَصْرٍ مُحَمَّدُ بْنُ حَمْدَوَيْهِ بْنِ سَهْلٍ الْغَازِيُّ الْمَرْوَزِيُّ، ثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ حَمَّادٍ الْآمُلِيُّ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي مَعْشَرٍ، أَخْبَرَنِي أَبِي، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: «قَالَ عُمَرُ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ: بَيْنَا نَحْنُ قُعُودٌ مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى جَبَلٍ مِنْ جِبَالِ تِهَامَةَ، إِذْ أَقْبَلَ شَيْخٌ بِيَدِهِ عَصًا، فَسَلَّمَ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَرَدَّ عَلَيْهِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، ثُمَّ قَالَ: " نَغْمَةُ جِنٍّ وَغَمْغَمَتُهُمْ، مَنْ أَنْتَ؟ ". قَالَ: أَنَا هَامَةُ بْنُ هَيْمِ بْنِ لَاقِيسَ بْنِ إِبْلِيسَ. فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " فَمَا بَيْنَكَ وَبَيْنَ إِبْلِيسَ إِلَّا أَبَوَانِ فَكَمْ أَتَى عَلَيْكَ مِنَ الدَّهْرِ؟ " قَالَ: قَدْ أَفْنَيْتُ الدُّنْيَا عُمْرَهَا إِلَّا قَلِيلًا ; لَيَالِيَ قَتَلَ قَابِيلُ هَابِيلَ كُنْتُ غُلَامًا ابْنَ أَعْوَامٍ، أَفْهَمُ الْكَلَامَ، وَأَمُرُّ بِالْآكَامِ، وَآمُرُ بِإِفْسَادِ الطَّعَامِ، وَقَطِيعَةِ الْأَرْحَامِ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:
পৃষ্ঠা - ৩৮৩৭
" بِئْسَ عَمَلُ الشَّيْخِ الْمُتَوَسِّمِ، وَالشَّابِّ الْمُتَلَوِّمِ ". قَالَ: ذَرْنِي مِنَ التَّرْدَادِ، إِنِّي تَائِبٌ إِلَى اللَّهِ، عَزَّ وَجَلَّ، إِنِّي كُنْتُ مَعَ نُوحٍ فِي مَسْجِدِهِ مَعَ مَنْ آمَنَ بِهِ مِنْ قَوْمِهِ، فَلَمْ أَزَلْ أُعَاتِبُهُ عَلَى دَعْوَتِهِ عَلَى قَوْمِهِ، حَتَّى بَكَى وَأَبْكَانِي، وَقَالَ: لَا جَرَمَ أَنِّي عَلَى ذَلِكَ مِنَ النَّادِمِينَ، وَأُعُوذُ بِاللَّهِ أَنْ أَكُونَ مِنَ الْجَاهِلِينَ. قَالَ: قُلْتُ: يَا نُوحُ إِنِّي كُنْتُ مِمَّنِ اشْتَرَكَ فِي دَمِ السَّعِيدِ الشَّهِيدِ هَابِيلَ بْنِ آدَمَ، فَهَلْ تَجِدُ لِي عِنْدَ رَبِّكَ تَوْبَةً؟ قَالَ: يَا هَامُ، هُمَّ بِالْخَيْرِ وَافْعَلْهُ قَبْلَ الْحَسْرَةِ وَالنَّدَامَةِ، إِنِّي قَرَأْتُ فِيمَا أَنْزَلَ اللَّهُ عَلَيَّ أَنَّهُ لَيْسَ مِنْ عَبْدٍ تَابَ إِلَى اللَّهِ بَالِغٌ أَمْرُهُ مَا بَلَغَ إِلَّا تَابَ اللَّهُ عَلَيْهِ، قُمْ فَتَوَضَّأْ وَاسْجُدْ لِلَّهِ سَجْدَتَيْنِ. قَالَ: فَفَعَلْتُ مِنْ سَاعَتِي مَا أَمَرَنِي بِهِ فَنَادَانِي: ارْفَعْ رَأْسَكَ، فَقَدْ نَزَلَتْ تَوْبَتُكَ مِنَ السَّمَاءِ. فَخَرَرْتُ لِلَّهِ سَاجِدًا. قَالَ: وَكُنْتُ مَعَ هُودٍ فِي مَسْجِدِهِ مَعَ مَنْ آمَنَ بِهِ مِنْ قَوْمِهِ، فَلَمْ أَزَلْ أُعَاتِبُهُ عَلَى دَعْوَتِهِ عَلَى قَوْمِهِ حَتَّى بَكَى عَلَيْهِمْ وَأَبْكَانِي، فَقَالَ: لَا جَرَمَ أَنِّي عَلَى ذَلِكَ مِنَ النَّادِمِينَ، وَأُعُوذُ بِاللَّهِ أَنْ أَكُونَ مِنَ الْجَاهِلِينَ. قَالَ: وَكُنْتُ مَعَ صَالِحٍ فِي مَسْجِدِهِ مَعَ مَنْ آمَنَ بِهِ مِنْ قَوْمِهِ، فَلَمْ أَزَلْ أُعَاتِبُهُ عَلَى دَعْوَتِهِ عَلَى قَوْمِهِ حَتَّى بَكَى عَلَيْهِمْ وَأَبْكَانِي، وَقَالَ: أَنَا عَلَى ذَلِكَ مِنَ النَّادِمِينَ، وَأُعُوذُ بِاللَّهِ أَنْ أَكُونَ مِنَ الْجَاهِلِينَ. وَكُنْتُ أَزُورُ يَعْقُوبَ، وَكُنْتُ مَعَ يُوسُفَ فِي الْمَكَانِ الْأَمِينِ، وَكُنْتُ أَلْقَى إِلْيَاسَ فِي الْأَوْدِيَةِ وَأَنَا أَلْقَاهُ الْآنَ، وَإِنِّي لَقِيتُ مُوسَى بْنَ عِمْرَانَ، فَعَلَّمَنِي مِنَ التَّوْرَاةِ، وَقَالَ: إِنْ لَقِيتَ عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ فَأَقْرِئْهُ مِنِّي السَّلَامَ. وَإِنِّي لَقِيتُ عِيسَى ابْنَ مَرْيَمَ فَأَقْرَأْتُهُ مِنْ مُوسَى السَّلَامَ. وَإِنَّ عِيسَى قَالَ: إِنْ لَقِيتَ مُحَمَّدًا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَقْرِئْهُ مِنِّي السَّلَامَ. قَالَ: فَأَرْسَلَ