আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

وفد بني تغلب

وفادات أهل اليمن

وافد السباع
পৃষ্ঠা - ৩৮৩১

অলি-বিদায়ড়াঔয়নেনিহ্য়েন্ ১৭৭

সে কাফেলা বাবিত হচ্ছিল মক্কাভিম্প্নে হিদায়াত অবৈবণে ক্ট মুর্দিৰী মিঃ fl
আর সমতুল্য নয়

হড়াশিমীর (শ্রষ্ঠ ব্যক্তির উদ্দেশ্যে উঠে পড়; তোমার চোখ দুড়াটা উচিয়ে রেখো তার মাথায়
গ্মব ১

পরবর্তী উক্তি ল্পীন জাতি ও তাদের সন্ধার্নী তৎপরতা দেখে এবং সাদা-কাল উর্টেয়
পিঠে তাদের হাওদা বাধা দেখে আমি অতিভুত হলাম ৷

হিদায়াত অন্বেবণে মোঃ ন্সেহে মক্কা পাড়ান, তার সামনের ভাগ তার লেজের মত তাে নয় ৷

হাশিযী নিবাচিত’ ব্যজ্যি উদ্দেশ্যে উঠে পড়; তোমার দুচােখ নিবদ্ধ রেখো তার দরজা
এবং তার পরবর্তী উক্তি জীন জাতি ও তাদের খবর আদান-প্রদান দেখে এবং সাদা-
কাল উটের পিঠে পান্ধী চড়ানো দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি;

হিদায়াত অন্বেষণে এগিয়ে চলছে মক্কাভিযুখে; অকল্যাণধারীরা তো আর কল্যণেধারীদের
সমান হয় না ৷

-হাশিমী মনােনীত’ ব্যক্তির উদ্দেশ্যে এগিয়ে চল; মু’মিন জীনগণ তাদের কাফিরদের
সমতুল্য নন ৷

এ ধরনের আরো কবিতা রয়েছে যা মক্কায় বারবার প্রতিনিধিরুপে জীনদের আগমনের
প্রমাণ করে ৷ (যথান্থানে আমরা এর যথেষ্ট বিবরণ দিয়ে এসেছি ৷ আল্পাহ্র জন্য যাবতীয়
হাম্দ; সব অনুগ্রহও র্তারই এবং তিনিই তাওফীক দেয়ার মালিক) ৷

ইবলীসের অন্যতম বৎশধরেৱ আগমন প্রসঙ্গ

হাফিজ আবু বল আল বায়হাকী (র) এ পর্যায়ে একটি বিরল বরং অস্বীকৃত কিংবা
ৰানেশ্নোট হাদীস উংল্পখ করেছেন ৷ তবে তার সুত্র অভিনব বিধায় বায়হাকী (র) এর অনুসরণে
আমরা তা উল্লেখ করছি ৷ তদুপরি বিস্ময়ের ব্যাপার এই যে তিনি তার দালইিলুন-নড়াবুওয়া
গ্রন্থে বলেছেন, হামা ইবনুল হড়ায়ছাম ইবন লাকীস ইবন ইবলীসএর রাসুলুল্লাহ্ (সা) সকাশে
আগমন ও তার ইসলাম গ্রহণ প্রসঙ্গ ৷ আবুল হাসান মুহাম্মদ ইবনুল হুসড়ায়ন আল-আলাবী
(র)ইবন উমর (রা) থেকে বংনাি করেছেন ৷

তিনি বলেন, উমর (রা) বলেছেন, আমরা তিহামার পর্বতমালার কোন একটিতে নবী কবীম
(না)-এর সাথে বসা ছিলাম ৷ তখন সেখানে লাঠি হাতে এক বুড়াে লোক এসে নবী কবীম (সা)-
কে সালাম করল ৷ তিনি তাকে সড়ালামেয় জবাব দিয়ে বললেন, ঞা ওে ওণ্রংএ এেঔ-ঙু ওে রুশ্ণ্ শুন্
এ যে জীনের সুর গুণগুনানী ! তুমি কে? সে বলল, আমি আশা : ইবনুল হড়ায়ছাম ইবন লাকীস
ইবন ইবলীস ৷

নবী কবীম (সা) বললেন, তা হলে তোমার ও ইবলীসের মাঝে মাত্র দু’পুরুষ; তবে তোমার
বয়স কত? যে বলল, দুনিয়া তার বয়স প্রায় শেষ করে ফেলেছে, কাবীল যখন হাবীলকে খুন
করে তখন আমি ছিলাম কয়েক বছরের বালকমাত্র, কথাবার্তা বুঝতে পারি, চিনি ও টিলায়
লাফিয়ে বেড়াই আর খাদ্য নষ্ট করা ও আত্মীয়তা ছিন্নকরণে প্ররেড়াচনা দেই ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা)


وَأَسْلَمَ، وَجُذَامٍ، وَمَهْرَةَ، وَحِمْيَرَ، وَنَجْرَانَ، وَجَيْشَانَ. وَبَسَطَ الْكَلَامَ عَلَى هَذِهِ الْقَبَائِلِ بِطُولٍ جِدًّا، وَقَدْ قَدَّمْنَا بَعْضَ مَا يَتَعَلَّقُ بِذَلِكَ، وَفِيمَا أَوْرَدْنَاهُ كِفَايَةٌ. وَاللَّهُ تَعَالَى أَعْلَمُ. ثُمَّ قَالَ الْوَاقِدِيُّ. [وَافِدُ السِّبَاعِ] حَدَّثَنِي شُعَيْبُ بْنُ عُبَادَةَ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ حَنْطَبٍ قَالَ: «بَيْنَمَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَالِسٌ بِالْمَدِينَةِ فِي أَصْحَابِهِ أَقْبَلَ ذِئْبٌ فَوَقَفَ بَيْنَ يَدَيْهِ فَعَوَى، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " هَذَا وَافِدُ السِّبَاعِ إِلَيْكُمْ فَإِنْ أَحْبَبْتُمْ أَنْ تَفْرِضُوا لَهُ شَيْئًا لَا يَعْدُوهُ إِلَى غَيْرِهِ، وَإِنْ أَحْبَبْتُمْ تَرَكْتُمُوهُ وَتَحَرَّزْتُمْ مِنْهُ، فَمَا أَخَذَ فَهُوَ رِزْقُهُ. قَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا تَطِيبُ أَنْفُسُنَا لَهُ بِشَيْءٍ. فَأَوْمَأَ إِلَيْهِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِأَصَابِعِهِ الثَّلَاثِ ; أَيْ: خَالِسْهُمْ. فَوَلَّى وَلَهُ عَسَلَانٌ.» وَهَذَا مُرْسَلٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ، وَيُشْبِهُ هَذَا الذِّئْبُ الذِّئْبَ الَّذِي ذُكِرَ فِي الْحَدِيثِ الَّذِي رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَنْبَأَنَا الْقَاسِمُ بْنُ الْفَضْلِ الْحُدَّانِيُّ، عَنْ أَبِي نَضْرَةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ: «عَدَا الذِّئْبُ
পৃষ্ঠা - ৩৮৩২
عَلَى شَاةٍ فَأَخَذَهَا، فَطَلَبَهَا الرَّاعِي، فَانْتَزَعَهَا مِنْهُ، فَأَقْعَى الذِّئْبُ عَلَى ذَنَبِهِ فَقَالَ: أَلَا تَتَّقِي اللَّهَ، تَنْزِعُ مِنِّي رِزْقًا سَاقَهُ اللَّهُ إِلَيَّ؟! فَقَالَ: يَا عَجَبًا! ذِئْبٌ مُقْعٍ عَلَى ذَنَبِهِ يُكَلِّمُنِي كَلَامَ الْإِنْسِ؟! فَقَالَ الذِّئْبَ: أَلَا أُخْبِرُكَ بِأَعْجَبَ مِنْ ذَلِكَ؟ مُحَمَّدٌ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِيَثْرِبَ يُخْبِرُ النَّاسَ بِأَنْبَاءِ مَا قَدْ سَبَقَ. قَالَ: فَأَقْبَلَ الرَّاعِي يَسُوقُ غَنَمَهُ حَتَّى دَخَلَ الْمَدِينَةَ، فَزَوَاهَا إِلَى زَاوِيَةٍ مِنْ زَوَايَاهَا، ثُمَّ أَتَى رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبَرَهُ، فَأَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَنُودِيَ: الصَّلَاةُ جَامِعَةً. ثُمَّ خَرَجَ فَقَالَ لِلْأَعْرَابِيِّ: " أَخْبِرْهُمْ "، فَأَخْبَرَهُمْ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " صَدَقَ، وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى يُكَلِّمَ السِّبَاعُ الْإِنْسَ، وَيُكَلِّمَ الرَّجُلَ عَذَبَةُ سَوْطِهِ، وَشِرَاكُ نَعْلِهِ، وَيُخْبِرُهُ فَخِذُهُ بِمَا أَحْدَثَ أَهْلُهُ بَعْدَهُ ".» وَقَدْ رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ عَنْ سُفْيَانَ بْنِ وَكِيعِ بْنِ الْجَرَّاحِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ الْفَضْلِ بِهِ، وَقَالَ: حَسَنٌ غَرِيبٌ صَحِيحٌ، لَا نَعْرِفُهُ إِلَّا مِنْ حَدِيثِ الْقَاسِمِ بْنِ الْفَضْلِ بِهِ، وَهُوَ ثِقَةٌ مَأْمُونٌ عِنْدَ أَهْلِ الْحَدِيثِ، وَثَّقَهُ يَحْيَى وَابْنُ مَهْدِيٍّ. قُلْتُ: وَقَدْ رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ أَيْضًا: حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، أَنْبَأَنَا شُعَيْبٌ هُوَ ابْنُ أَبِي حَمْزَةَ، حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي الْحُسَيْنِ، حَدَّثَنِي شَهْرٌ أَنَّ أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ حَدَّثَهُ. فَذَكَرَ هَذِهِ الْقِصَّةَ بِطُولِهَا بِأَبْسَطَ مِنْ هَذَا السِّيَاقِ. ثُمَّ رَوَاهُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا أَبُو النَّضْرِ، ثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ بَهْرَامَ، ثَنَا شَهْرٌ، قَالَ: وَحَدَّثَ أَبُو سَعِيدٍ.