আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

وفد بني تغلب

وفادات أهل اليمن

وفد بني سعد
পৃষ্ঠা - ৩৮৩০


চলল এবং মদীনার চৌহদ্দীতে প্রবেশ করে তার কোন এক প্রান্তে তার বকরী পাল জড়ো করে
রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর কাছে এসে নেকড়ের সাথে তার কথোপকথন বিষয় তাকে অবহিত করল ৷
তখন ঘোষণা দেয়া হল রুএ-ষ্-^১ ংট্টত্রু-ণ্ ত্রী “সালাতের জামাঅড়াতে হাযির হও ৷” তারপর রাসুল
(সা) বেরিয়ে এসেরড়াখালকে বললেন, উপস্থিত লোকদের তোমার ঘটনা অবহিত কর ৷ রথোল
তাদের অবহিত করলে রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন,
এ ন্ )উ৷ (;$fi) গ্রা;ন্ত্রয়া পুিক্রো ণ্ৰুব্লু ঢেন্১ ড়ুগ্;এ ণ্দ্বুম্বু৷ ম্ :ল্লুব্লু মোঃ প্রুাএা৷দ্র ( ;§!) ৰু দ্বু১ঞা


“সে সত্য বলেছে; কসম সে সভার যার অধিকারে মুহাম্মদের জীবন ! কিয়ামত সংঘটিত
হয়ে না যতক্ষণ না হিংস্র প্রাণীরা মানুষদের সাথে কথা বলবে, আর যতক্ষণ না মানুষের
(হাতের) চাবুক ঝুলাবার রশি তার সাথে কথা বলবে, জুতাব ফিতা মানুষের সাথে কথা
বলবে এবং যতক্ষর্ণ না মানুষের উক তার অনুপন্থিতিকালে তার ত্রীর কৃতকর্ম বিষয় তাকে
অবহিত করবে ৷ ”

তিরমিযী (র) এ হাদীস সুফিয়ান ইবন ওয়াকী ইবনুল জাররড়াহ (র)কড়াসিম ইবনৃ
ফায্ল সুত্রে উল্লিখিত সনদে রিওয়ায়ড়াত করে মন্তব্য করেছেন “এটি একক সুত্রীয় উত্তম
বিশুদ্ধ বর্ণনা ৷ (প্লুন্ন্ -এ ধ্ৰুল্গু)ও ;ন্ ) কারণ, কাসিম ইবনুল ফায্ল ব্যতীত অন্য কারো
সুত্রে আমরা এ হাদীসের পরিচিতি লাভ কবিনি ৷ তবে হাদীস বিশাবদগণেব মতে কাসিম
বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য রাবী ৷ বিশিষ্ট ইমাম ইয়াহয়া ও ইবন মাহদী (র) তাকে নির্ভরযােগ্য’
বলেছেন ৷

গ্রন্থকারের মন্তব্য ঘ্র ইমাম আহমদ (র)-এর আবুল ইয়ামান (র)আবু সাঈদ আল থুদরী
(বা) সনদেও হাদীসখ্যনি বিওয়ায়ড়াত করেছেন এবং তাতে আরো বিশদ বর্ণনা রয়েছে ৷ আহমদ
(র)-এর আরো একটি রিওয়ায়ড়াত রয়েছে আবুন নাবৃর (র) , শাহ্র (বা) এবং আবু সাঈদ
(রা) থেকে ৷ এ বর্ণনা অধিকতর যুক্তিযুক্ত ৷ আল্লাহ্ই সমধিক অবগত এবং এ সনদ সুনান
গ্রন্থসঘুহেব শর্তানুরুপ ; তবে সুনানা ত্কলকগণ এ হাদীস উদ্ধৃত করেননি ৷

জীনদের প্রতিনিধি দল প্রসঙ্গ

হিজরতেব আগে মক্কা শরীফে জীন জাতির প্রতিনিধিত্ব বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে ৷
সুরড়াতৃল আহকড়াফএর ট্রু;া ,; ন্ত্র৷ ড্রেরু;ৰু ছু) ১৷ ন্নুা ৷ )ব্লুও চুগ্র,৷ ও ব্লু ১বু) “স্মরণ কর, আমি
তোমার প্রতি ধাবিত করেছিলাম এক দল জিনকে, মারা কুরআন তিলড়াওয়াত শুনছিল ( ৪৬ ষ্ক
২৯) ৷ এ আয়াতে প্রসঙ্গে এ বিষয় সুবিন্তুত পরিঘিতে আলোচনা পর্যালোচনা করেছি এবং
প্রাসঙ্গিক হাদীস ও আছারসমুহও উল্লেখ করেছি ৷

বিশেষত সাওয়াদ ইবন কারিব (রড়া)-এর হাদীস ও ঘটনা যিনি জ্যেড়াতিষী ও গণক ছিলেন
এবং ইসলাম গ্রহণের সময় তার বশীতুত জীন তাকে যে কবিতা বলেছিল-

জীব জাতি ও তাদের অপবিত্র (কাফির)-দেব অবস্থা দেখে এবং তড়িঘড়ি সাদা-কাল
উটের পিঠে গদি জাটা দেখে আমি বিস্ময়াভিতুত হয়েছি;


خَيْبَرَ، ثُمَّ قَدِمَ بَعْدَ ذَلِكَ بِضْعَةَ عَشَرَ رَجُلًا مِنْهُمْ فَأَسْلَمُوا. [وَفْدُ بَنِي سَعْدٍ] ثُمَّ ذَكَرَ وَفْدَ بَنِي سَعْدِ هُذَيْمٍ، وَبَلِيٍّ، وَبَهْرَاءَ، وَبَنِي عُذْرَةَ، وَسَلَامَانِ، وَجُهَيْنَةَ، وَبَنِي كَلْبٍ، وَالْجَرْمِيِّينَ. وَقَدْ تَقَدَّمَ حَدِيثُ عَمْرِو بْنِ سَلَمَةَ الْجَرْمِيِّ فِي " صَحِيحِ الْبُخَارِيِّ ". وَذَكَرَ وَفْدَ الْأَزْدِ، وَوَفْدَ غَسَّانَ، وَالْحَارِثِ بْنِ كَعْبٍ، وَهَمْدَانَ، وَسَعْدِ الْعَشِيرَةِ، وَعَنْسٍ، وَوَفْدَ الدَّارِيِّينَ، وَالرَّهَاوِيِّينَ، وَبَنِي غَامِدٍ، وَالنَّخَعِ، وَبَجِيلَةَ، وَخَثْعَمٍ، وَحَضْرَمَوْتَ، وَذَكَرَ فِيهِمْ وَائِلَ بْنَ حُجْرٍ، وَذَكَرَ فِيهِمُ الْمُلُوكَ الْأَرْبَعَةَ ; جَمْدًا، وَمِخْوَسًا، وَمِشْرَحًا، وَأَبْضَعَةَ. وَقَدْ وَرَدَ فِي " مُسْنَدِ أَحْمَدَ " لَعْنُهُمْ مَعَ أُخْتِهِمُ الْعَمَرَّدَةِ، وَتَكَلَّمَ الْوَاقِدِيُّ كَلَامًا فِيهِ طُولٌ. وَذَكَرَ وَفْدَ أَزْدِ عُمَانَ، وَغَافِقٍ وَبَارِقٍ، وَدَوْسٍ، وَثُمَالَةَ، وَالْحُدَّانِ،