আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

وفد بني تغلب

وفادات أهل اليمن

পৃষ্ঠা - ৩৮২৭
أَنَا ابْنُ حَسَّانَ بْنِ خُوطٍ وَأَبِي ... رَسُولُ بَكْرٍ كُلِّهَا إِلَى النَّبِي [وَفْدُ بَنِي تَغْلِبَ] ذَكَرَ الْوَاقِدِيُّ «أَنَّهُمْ كَانُوا سِتَّةَ عَشَرَ رَجُلًا مُسْلِمِينَ، وَنَصَارَى عَلَيْهِمْ صُلُبُ الذَّهَبِ، فَنَزَلُوا دَارَ رَمْلَةَ بِنْتِ الْحَارِثِ، فَصَالَحَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ النَّصَارَى عَلَى أَنْ لَا يَصْبِغُوا أَوْلَادَهُمْ فِي النَّصْرَانِيَّةِ، وَأَجَازَ الْمُسْلِمِينَ مِنْهُمْ.» [وِفَادَاتُ أَهْلِ الْيَمَنِ] [وَفْدُ تُجِيبَ] وِفَادَاتُ أَهْلِ الْيَمَنِ، وَفْدُ تُجِيبَ ذَكَرَ الْوَاقِدِيُّ «أَنَّهُمْ قَدِمُوا سَنَةَ تِسْعٍ، وَأَنَّهُمْ كَانُوا ثَلَاثَةَ عَشَرَ رَجُلًا، فَأَجَازَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَكْثَرَ مَا أَجَازَ غَيْرَهُمْ، وَأَنَّ غُلَامًا مِنْهُمْ قَالَ لَهُ
পৃষ্ঠা - ৩৮২৮


০ : ৷৷ওে fl ই$

১৭৪ মোঃ ক্রোৰিহাব্লা

পরে ৰক্রো, ষ্ষি হ্মৰ্ পাচটি ৰিৰ্ব্র ক্ষেমােদের বাড়িয়ে দিচ্ছি; তোমাদের জন্য
কুড়িটি মোঃ মোঃ ধ্টৰে ৷ যদি (তামরা তেমনই হও যেমন (তামরা বলছ ৷ ম্রএ্ন্
¢,!$§ ম্বা ষ্ফো ১ বা ৰ্ওে যার অবকাশ পাবে না তা সঞ্চয় করো না; র্মী১১১এ ১৷ ১
ষ্,ওওও ১৭ ২ ৰ্াষে মোঃ৷ বসবাসের অবকাশ পাবে না তা নির্মাণ করো না; ঙুন্ন্গুত্রে শ্বঙু
০প্-গ্ট্রুএ ৷গ্লু শ্ ণ্রুান্ ;, ৮ট্ট ,,এ ৩ আগামীকাল যে বিষয়বস্তু হতে তোমরা“ অপসৃত হবে তা
আহরণে প্ৰঅিষাগিতায় লিপ্ত হয়াে না; এেঞঐএই ৰু-ন্ছাংএ ঢে১গ্রই ণ্এ্যা এ ম্রা ট্টো ;এদ্বষ্ঙু
৪ অন্মোহ্কে ভয় করে চলবে, যার কাছে তোমাদের ফিরিয়ে নেয়া হবে এবং যার
সমীপে ৫তামাদের উপস্থিত করা হবে; :ঙু১-ৰুন্ঠ-ৰু ধ্-ন্শ্এএ ওে^ঐ-ৰুট্ট ^ন্ওম ৮;,ও ৷ প্রু প্রুঘ্র;গ্লু৷ , ৫
এবং তোমাদের যেথায় নিয়ে যাওয় হবে এবং স্থায়ী অবস্থান দেয়া হবে (অর্থাৎ
জান্নড়াত) তার ব্যাপারে সাগ্রহ মনােযােগী থাকবে ৷”

এরপর দলটি রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর কাছে বিদায় দিয়ে চলে গেল এবং তার বিশেষ
নির্দেশের যথাযথ সংরক্ষণ করে তদনুসারে আমল করতে খাকল ৷

কিনদাহ্ গোত্রের প্রতিনিধি দল প্রসঙ্গ

আশআছ ইবন কারন এর নেতৃত্বে; আগত এ দলের সদস্য সংখ্যা ছিল দশের
অধিক আরোহী ৷ তাদের প্রতেব্রুককে দশ উকিয়া এবং দল নেতা আশআছকে বার
উকিয়া উপচৌকনস্বরুপ দেয়া হয়েছিল যার বর্ণনা ইতেড়াপুর্বে গিয়েছে ৷

আস-সাদাফ প্রতিনিধি দল প্রসঙ্গ

দশের অধিক সংখ্যায় আগত এ প্রতিনিধি দল যখন রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর কাছে
পৌছলেন তখন তিনি মিনরের উপর ভাষণ দিচ্ছিলেন ৷ তারা সালাম না করে বসে
পড়লেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, তোমরা মুসলমান তো ? তারা বললেন, জী হা !
তিনি বললেন, তবে সালাম করলে না কেন ? তারা তখন তখনই উঠে দাড়িয়ে
বললেন, আসসালামু আলায়কা আষুহোন্নড়াৰিম্যু ওয়া রাহমাতিল্লাহি ও বারাকাতুহু!
তিনি বললেন, ওয়া আলায়কুমুস সালাম ! বসে গড় ! তারা বসে পড়লেন এবং পরে
সালাতের সময়সুচী সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর কাছে জিজ্ঞেস করে জেনে নিলেন ৷
খুশায়নী প্রতিনিধি প্রসঙ্গ

ওয়াকিদী বলেন, আবু ছালাবা আল-খুশানী (বা) আগমন করেছিলেন যখন
রাসুলুল্লাহ্ (সা) খায়বার অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন ৷ তিনি তার সাথে খায়বায়ের

অভিযানে অংশ গ্রহণ করলেন ৷ পরে ঐ গোত্রের দশ ৎখ্যার অধিক লোক এসে
ইসলামের ছায়ড়ায় আশ্রয় নিলেন ৷

বনু সাদ প্রতিনিধি দল প্রসঙ্গ

পরবর্তী প্ৰর্জি ধ“ দলের তালিকায় রয়েছে বনু সাদ ও তার শাখাসমুহ হুযায়ম, বালী,
বড়াহ্রা, বনু আযরাহ্, সালমান, জুহায়না, বনু কাল্ব ও জারমী ৷ বুখারী শরীফে উদ্ধৃত আম্র
ইবন সালামা আল-জারমী (রা)-এর হাদীস বিষয়ে ইভােপুর্বে আলোচনা করা হয়েছে ৷


رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " مَا حَاجَتُكَ؟ " فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، ادْعُ اللَّهَ يَغْفِرْ لِي وَيَرْحَمْنِي، وَيَجْعَلْ غِنَايَ فِي قَلْبِي. فَقَالَ: " اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُ وَارْحَمْهُ، وَاجْعَلْ غِنَاهُ فِي قَلْبِهِ ".» فَكَانَ بَعْدَ ذَلِكَ مِنْ أَزْهَدِ النَّاسِ. [وَفْدُ خَوْلَانَ] ذَكَرَ الْوَاقِدِيُّ أَنَّهُمْ كَانُوا عَشَرَةً، وَأَنَّهُمْ قَدِمُوا فِي شَعْبَانَ سَنَةَ عَشْرٍ، وَسَأَلَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ صَنَمِهِمُ الَّذِي كَانَ يُقَالُ لَهُ: عَمُّ أَنَسٍ. فَقَالُوا: أُبْدِلْنَا بِهِ خَيْرًا مِنْهُ، وَلَوْ قَدْ رَجَعْنَا لَهَدَمْنَاهُ. وَتَعَلَّمُوا الْقُرْآنَ وَالسُّنَنَ، فَلَمَّا رَجَعُوا هَدَمُوا الصَّنَمَ، وَأَحَلُّوا مَا أَحَلَّ اللَّهُ، وَحَرَّمُوا مَا حَرَّمَ اللَّهُ. [وَفْدُ جُعْفِيٍّ] ذَكَرَ الْوَاقِدِيُّ «أَنَّهُمْ كَانُوا يُحَرِّمُونَ أَكْلَ الْقَلْبِ، فَلَمَّا أَسْلَمَ وَفْدُهُمْ أَمَرَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِأَكْلِ الْقَلْبِ، وَأَمَرَ بِهِ فَشُوِيَ، وَنَاوَلَهُ رَئِيسَهُمْ،
পৃষ্ঠা - ৩৮২৯
وَقَالَ: " لَا يَتِمُّ إِيمَانُكُمْ حَتَّى تَأْكُلُوهُ ".» فَأَخْذَهُ وَيَدُهُ تُرْعَدُ فَأَكَلَهُ، وَقَالَ: عَلَى أَنِّي أَكَلْتُ الْقَلْبَ كُرْهًا ... وَتُرْعَدُ حِينَ مَسَّتْهُ بَنَانِي ثُمَّ ذَكَرَ وَفْدَ كِنْدَةَ، وَأَنَّهُمْ كَانُوا بِضْعَةَ عَشَرَ رَاكِبًا، عَلَيْهِمُ الْأَشْعَثُ بْنُ قَيْسٍ، وَأَنَّهُ أَجَازَهُمْ بِعَشْرِ أَوَاقٍ، وَأَجَازَ الْأَشْعَثَ ثِنْتَيْ عَشْرَةَ أُوقِيَّةً، وَقَدْ تَقَدَّمَ. [وَفْدُ الصَّدِفِ] قَدِمُوا فِي بِضْعَةَ عَشَرَ رَاكِبًا، فَصَادَفُوا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْطُبُ عَلَى الْمِنْبَرِ، فَجَلَسُوا وَلَمْ يُسَلِّمُوا، فَقَالَ: " أَمُسْلِمُونَ أَنْتُمْ؟ ". قَالُوا: نَعَمْ. قَالَ: " فَهَلَّا سَلَّمْتُمْ ". فَقَامُوا قِيَامًا فَقَالُوا: السَّلَامُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ. فَقَالَ: " وَعَلَيْكُمُ السَّلَامُ، اجْلِسُوا ". فَجَلَسُوا، وَسَأَلُوا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ أَوْقَاتِ الصَّلَوَاتِ. [وَفْدُ خُشَيْنٍ] قَالَ: وَقَدِمَ أَبُو ثَعْلَبَةَ الْخُشَنِيُّ وَرَسُولُ اللَّهِ يُجَهِّزُ إِلَى خَيْبَرَ، فَشَهِدَ مَعَهُ
পৃষ্ঠা - ৩৮৩০


চলল এবং মদীনার চৌহদ্দীতে প্রবেশ করে তার কোন এক প্রান্তে তার বকরী পাল জড়ো করে
রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর কাছে এসে নেকড়ের সাথে তার কথোপকথন বিষয় তাকে অবহিত করল ৷
তখন ঘোষণা দেয়া হল রুএ-ষ্-^১ ংট্টত্রু-ণ্ ত্রী “সালাতের জামাঅড়াতে হাযির হও ৷” তারপর রাসুল
(সা) বেরিয়ে এসেরড়াখালকে বললেন, উপস্থিত লোকদের তোমার ঘটনা অবহিত কর ৷ রথোল
তাদের অবহিত করলে রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন,
এ ন্ )উ৷ (;$fi) গ্রা;ন্ত্রয়া পুিক্রো ণ্ৰুব্লু ঢেন্১ ড়ুগ্;এ ণ্দ্বুম্বু৷ ম্ :ল্লুব্লু মোঃ প্রুাএা৷দ্র ( ;§!) ৰু দ্বু১ঞা


“সে সত্য বলেছে; কসম সে সভার যার অধিকারে মুহাম্মদের জীবন ! কিয়ামত সংঘটিত
হয়ে না যতক্ষণ না হিংস্র প্রাণীরা মানুষদের সাথে কথা বলবে, আর যতক্ষণ না মানুষের
(হাতের) চাবুক ঝুলাবার রশি তার সাথে কথা বলবে, জুতাব ফিতা মানুষের সাথে কথা
বলবে এবং যতক্ষর্ণ না মানুষের উক তার অনুপন্থিতিকালে তার ত্রীর কৃতকর্ম বিষয় তাকে
অবহিত করবে ৷ ”

তিরমিযী (র) এ হাদীস সুফিয়ান ইবন ওয়াকী ইবনুল জাররড়াহ (র)কড়াসিম ইবনৃ
ফায্ল সুত্রে উল্লিখিত সনদে রিওয়ায়ড়াত করে মন্তব্য করেছেন “এটি একক সুত্রীয় উত্তম
বিশুদ্ধ বর্ণনা ৷ (প্লুন্ন্ -এ ধ্ৰুল্গু)ও ;ন্ ) কারণ, কাসিম ইবনুল ফায্ল ব্যতীত অন্য কারো
সুত্রে আমরা এ হাদীসের পরিচিতি লাভ কবিনি ৷ তবে হাদীস বিশাবদগণেব মতে কাসিম
বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য রাবী ৷ বিশিষ্ট ইমাম ইয়াহয়া ও ইবন মাহদী (র) তাকে নির্ভরযােগ্য’
বলেছেন ৷

গ্রন্থকারের মন্তব্য ঘ্র ইমাম আহমদ (র)-এর আবুল ইয়ামান (র)আবু সাঈদ আল থুদরী
(বা) সনদেও হাদীসখ্যনি বিওয়ায়ড়াত করেছেন এবং তাতে আরো বিশদ বর্ণনা রয়েছে ৷ আহমদ
(র)-এর আরো একটি রিওয়ায়ড়াত রয়েছে আবুন নাবৃর (র) , শাহ্র (বা) এবং আবু সাঈদ
(রা) থেকে ৷ এ বর্ণনা অধিকতর যুক্তিযুক্ত ৷ আল্লাহ্ই সমধিক অবগত এবং এ সনদ সুনান
গ্রন্থসঘুহেব শর্তানুরুপ ; তবে সুনানা ত্কলকগণ এ হাদীস উদ্ধৃত করেননি ৷

জীনদের প্রতিনিধি দল প্রসঙ্গ

হিজরতেব আগে মক্কা শরীফে জীন জাতির প্রতিনিধিত্ব বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে ৷
সুরড়াতৃল আহকড়াফএর ট্রু;া ,; ন্ত্র৷ ড্রেরু;ৰু ছু) ১৷ ন্নুা ৷ )ব্লুও চুগ্র,৷ ও ব্লু ১বু) “স্মরণ কর, আমি
তোমার প্রতি ধাবিত করেছিলাম এক দল জিনকে, মারা কুরআন তিলড়াওয়াত শুনছিল ( ৪৬ ষ্ক
২৯) ৷ এ আয়াতে প্রসঙ্গে এ বিষয় সুবিন্তুত পরিঘিতে আলোচনা পর্যালোচনা করেছি এবং
প্রাসঙ্গিক হাদীস ও আছারসমুহও উল্লেখ করেছি ৷

বিশেষত সাওয়াদ ইবন কারিব (রড়া)-এর হাদীস ও ঘটনা যিনি জ্যেড়াতিষী ও গণক ছিলেন
এবং ইসলাম গ্রহণের সময় তার বশীতুত জীন তাকে যে কবিতা বলেছিল-

জীব জাতি ও তাদের অপবিত্র (কাফির)-দেব অবস্থা দেখে এবং তড়িঘড়ি সাদা-কাল
উটের পিঠে গদি জাটা দেখে আমি বিস্ময়াভিতুত হয়েছি;


خَيْبَرَ، ثُمَّ قَدِمَ بَعْدَ ذَلِكَ بِضْعَةَ عَشَرَ رَجُلًا مِنْهُمْ فَأَسْلَمُوا. [وَفْدُ بَنِي سَعْدٍ] ثُمَّ ذَكَرَ وَفْدَ بَنِي سَعْدِ هُذَيْمٍ، وَبَلِيٍّ، وَبَهْرَاءَ، وَبَنِي عُذْرَةَ، وَسَلَامَانِ، وَجُهَيْنَةَ، وَبَنِي كَلْبٍ، وَالْجَرْمِيِّينَ. وَقَدْ تَقَدَّمَ حَدِيثُ عَمْرِو بْنِ سَلَمَةَ الْجَرْمِيِّ فِي " صَحِيحِ الْبُخَارِيِّ ". وَذَكَرَ وَفْدَ الْأَزْدِ، وَوَفْدَ غَسَّانَ، وَالْحَارِثِ بْنِ كَعْبٍ، وَهَمْدَانَ، وَسَعْدِ الْعَشِيرَةِ، وَعَنْسٍ، وَوَفْدَ الدَّارِيِّينَ، وَالرَّهَاوِيِّينَ، وَبَنِي غَامِدٍ، وَالنَّخَعِ، وَبَجِيلَةَ، وَخَثْعَمٍ، وَحَضْرَمَوْتَ، وَذَكَرَ فِيهِمْ وَائِلَ بْنَ حُجْرٍ، وَذَكَرَ فِيهِمُ الْمُلُوكَ الْأَرْبَعَةَ ; جَمْدًا، وَمِخْوَسًا، وَمِشْرَحًا، وَأَبْضَعَةَ. وَقَدْ وَرَدَ فِي " مُسْنَدِ أَحْمَدَ " لَعْنُهُمْ مَعَ أُخْتِهِمُ الْعَمَرَّدَةِ، وَتَكَلَّمَ الْوَاقِدِيُّ كَلَامًا فِيهِ طُولٌ. وَذَكَرَ وَفْدَ أَزْدِ عُمَانَ، وَغَافِقٍ وَبَارِقٍ، وَدَوْسٍ، وَثُمَالَةَ، وَالْحُدَّانِ،
পৃষ্ঠা - ৩৮৩১

অলি-বিদায়ড়াঔয়নেনিহ্য়েন্ ১৭৭

সে কাফেলা বাবিত হচ্ছিল মক্কাভিম্প্নে হিদায়াত অবৈবণে ক্ট মুর্দিৰী মিঃ fl
আর সমতুল্য নয়

হড়াশিমীর (শ্রষ্ঠ ব্যক্তির উদ্দেশ্যে উঠে পড়; তোমার চোখ দুড়াটা উচিয়ে রেখো তার মাথায়
গ্মব ১

পরবর্তী উক্তি ল্পীন জাতি ও তাদের সন্ধার্নী তৎপরতা দেখে এবং সাদা-কাল উর্টেয়
পিঠে তাদের হাওদা বাধা দেখে আমি অতিভুত হলাম ৷

হিদায়াত অন্বেবণে মোঃ ন্সেহে মক্কা পাড়ান, তার সামনের ভাগ তার লেজের মত তাে নয় ৷

হাশিযী নিবাচিত’ ব্যজ্যি উদ্দেশ্যে উঠে পড়; তোমার দুচােখ নিবদ্ধ রেখো তার দরজা
এবং তার পরবর্তী উক্তি জীন জাতি ও তাদের খবর আদান-প্রদান দেখে এবং সাদা-
কাল উটের পিঠে পান্ধী চড়ানো দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি;

হিদায়াত অন্বেষণে এগিয়ে চলছে মক্কাভিযুখে; অকল্যাণধারীরা তো আর কল্যণেধারীদের
সমান হয় না ৷

-হাশিমী মনােনীত’ ব্যক্তির উদ্দেশ্যে এগিয়ে চল; মু’মিন জীনগণ তাদের কাফিরদের
সমতুল্য নন ৷

এ ধরনের আরো কবিতা রয়েছে যা মক্কায় বারবার প্রতিনিধিরুপে জীনদের আগমনের
প্রমাণ করে ৷ (যথান্থানে আমরা এর যথেষ্ট বিবরণ দিয়ে এসেছি ৷ আল্পাহ্র জন্য যাবতীয়
হাম্দ; সব অনুগ্রহও র্তারই এবং তিনিই তাওফীক দেয়ার মালিক) ৷

ইবলীসের অন্যতম বৎশধরেৱ আগমন প্রসঙ্গ

হাফিজ আবু বল আল বায়হাকী (র) এ পর্যায়ে একটি বিরল বরং অস্বীকৃত কিংবা
ৰানেশ্নোট হাদীস উংল্পখ করেছেন ৷ তবে তার সুত্র অভিনব বিধায় বায়হাকী (র) এর অনুসরণে
আমরা তা উল্লেখ করছি ৷ তদুপরি বিস্ময়ের ব্যাপার এই যে তিনি তার দালইিলুন-নড়াবুওয়া
গ্রন্থে বলেছেন, হামা ইবনুল হড়ায়ছাম ইবন লাকীস ইবন ইবলীসএর রাসুলুল্লাহ্ (সা) সকাশে
আগমন ও তার ইসলাম গ্রহণ প্রসঙ্গ ৷ আবুল হাসান মুহাম্মদ ইবনুল হুসড়ায়ন আল-আলাবী
(র)ইবন উমর (রা) থেকে বংনাি করেছেন ৷

তিনি বলেন, উমর (রা) বলেছেন, আমরা তিহামার পর্বতমালার কোন একটিতে নবী কবীম
(না)-এর সাথে বসা ছিলাম ৷ তখন সেখানে লাঠি হাতে এক বুড়াে লোক এসে নবী কবীম (সা)-
কে সালাম করল ৷ তিনি তাকে সড়ালামেয় জবাব দিয়ে বললেন, ঞা ওে ওণ্রংএ এেঔ-ঙু ওে রুশ্ণ্ শুন্
এ যে জীনের সুর গুণগুনানী ! তুমি কে? সে বলল, আমি আশা : ইবনুল হড়ায়ছাম ইবন লাকীস
ইবন ইবলীস ৷

নবী কবীম (সা) বললেন, তা হলে তোমার ও ইবলীসের মাঝে মাত্র দু’পুরুষ; তবে তোমার
বয়স কত? যে বলল, দুনিয়া তার বয়স প্রায় শেষ করে ফেলেছে, কাবীল যখন হাবীলকে খুন
করে তখন আমি ছিলাম কয়েক বছরের বালকমাত্র, কথাবার্তা বুঝতে পারি, চিনি ও টিলায়
লাফিয়ে বেড়াই আর খাদ্য নষ্ট করা ও আত্মীয়তা ছিন্নকরণে প্ররেড়াচনা দেই ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা)


وَأَسْلَمَ، وَجُذَامٍ، وَمَهْرَةَ، وَحِمْيَرَ، وَنَجْرَانَ، وَجَيْشَانَ. وَبَسَطَ الْكَلَامَ عَلَى هَذِهِ الْقَبَائِلِ بِطُولٍ جِدًّا، وَقَدْ قَدَّمْنَا بَعْضَ مَا يَتَعَلَّقُ بِذَلِكَ، وَفِيمَا أَوْرَدْنَاهُ كِفَايَةٌ. وَاللَّهُ تَعَالَى أَعْلَمُ. ثُمَّ قَالَ الْوَاقِدِيُّ. [وَافِدُ السِّبَاعِ] حَدَّثَنِي شُعَيْبُ بْنُ عُبَادَةَ عَنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ حَنْطَبٍ قَالَ: «بَيْنَمَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَالِسٌ بِالْمَدِينَةِ فِي أَصْحَابِهِ أَقْبَلَ ذِئْبٌ فَوَقَفَ بَيْنَ يَدَيْهِ فَعَوَى، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " هَذَا وَافِدُ السِّبَاعِ إِلَيْكُمْ فَإِنْ أَحْبَبْتُمْ أَنْ تَفْرِضُوا لَهُ شَيْئًا لَا يَعْدُوهُ إِلَى غَيْرِهِ، وَإِنْ أَحْبَبْتُمْ تَرَكْتُمُوهُ وَتَحَرَّزْتُمْ مِنْهُ، فَمَا أَخَذَ فَهُوَ رِزْقُهُ. قَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا تَطِيبُ أَنْفُسُنَا لَهُ بِشَيْءٍ. فَأَوْمَأَ إِلَيْهِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِأَصَابِعِهِ الثَّلَاثِ ; أَيْ: خَالِسْهُمْ. فَوَلَّى وَلَهُ عَسَلَانٌ.» وَهَذَا مُرْسَلٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ، وَيُشْبِهُ هَذَا الذِّئْبُ الذِّئْبَ الَّذِي ذُكِرَ فِي الْحَدِيثِ الَّذِي رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَنْبَأَنَا الْقَاسِمُ بْنُ الْفَضْلِ الْحُدَّانِيُّ، عَنْ أَبِي نَضْرَةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ: «عَدَا الذِّئْبُ
পৃষ্ঠা - ৩৮৩২
عَلَى شَاةٍ فَأَخَذَهَا، فَطَلَبَهَا الرَّاعِي، فَانْتَزَعَهَا مِنْهُ، فَأَقْعَى الذِّئْبُ عَلَى ذَنَبِهِ فَقَالَ: أَلَا تَتَّقِي اللَّهَ، تَنْزِعُ مِنِّي رِزْقًا سَاقَهُ اللَّهُ إِلَيَّ؟! فَقَالَ: يَا عَجَبًا! ذِئْبٌ مُقْعٍ عَلَى ذَنَبِهِ يُكَلِّمُنِي كَلَامَ الْإِنْسِ؟! فَقَالَ الذِّئْبَ: أَلَا أُخْبِرُكَ بِأَعْجَبَ مِنْ ذَلِكَ؟ مُحَمَّدٌ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِيَثْرِبَ يُخْبِرُ النَّاسَ بِأَنْبَاءِ مَا قَدْ سَبَقَ. قَالَ: فَأَقْبَلَ الرَّاعِي يَسُوقُ غَنَمَهُ حَتَّى دَخَلَ الْمَدِينَةَ، فَزَوَاهَا إِلَى زَاوِيَةٍ مِنْ زَوَايَاهَا، ثُمَّ أَتَى رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبَرَهُ، فَأَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَنُودِيَ: الصَّلَاةُ جَامِعَةً. ثُمَّ خَرَجَ فَقَالَ لِلْأَعْرَابِيِّ: " أَخْبِرْهُمْ "، فَأَخْبَرَهُمْ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " صَدَقَ، وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى يُكَلِّمَ السِّبَاعُ الْإِنْسَ، وَيُكَلِّمَ الرَّجُلَ عَذَبَةُ سَوْطِهِ، وَشِرَاكُ نَعْلِهِ، وَيُخْبِرُهُ فَخِذُهُ بِمَا أَحْدَثَ أَهْلُهُ بَعْدَهُ ".» وَقَدْ رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ عَنْ سُفْيَانَ بْنِ وَكِيعِ بْنِ الْجَرَّاحِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ الْفَضْلِ بِهِ، وَقَالَ: حَسَنٌ غَرِيبٌ صَحِيحٌ، لَا نَعْرِفُهُ إِلَّا مِنْ حَدِيثِ الْقَاسِمِ بْنِ الْفَضْلِ بِهِ، وَهُوَ ثِقَةٌ مَأْمُونٌ عِنْدَ أَهْلِ الْحَدِيثِ، وَثَّقَهُ يَحْيَى وَابْنُ مَهْدِيٍّ. قُلْتُ: وَقَدْ رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ أَيْضًا: حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، أَنْبَأَنَا شُعَيْبٌ هُوَ ابْنُ أَبِي حَمْزَةَ، حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي الْحُسَيْنِ، حَدَّثَنِي شَهْرٌ أَنَّ أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ حَدَّثَهُ. فَذَكَرَ هَذِهِ الْقِصَّةَ بِطُولِهَا بِأَبْسَطَ مِنْ هَذَا السِّيَاقِ. ثُمَّ رَوَاهُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا أَبُو النَّضْرِ، ثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ بَهْرَامَ، ثَنَا شَهْرٌ، قَالَ: وَحَدَّثَ أَبُو سَعِيدٍ.