আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

وفد بني بكر بن وائل

পৃষ্ঠা - ৩৮২৬


(অনভ্যস্ততার কারণে) তখন তীর হাত র্কাপছিল ৷ তার এ অবস্থার বিবরণ রয়েছে র্তার স্বরচিত
কবিতায়-

১া৷
“মনের অনিচ্ছায় তবুও আমি খেয়ে নিলাম ভুন৷ কলিজা; তা ধরতে গিয়ে কেপে উঠছিল
আমার আঙ্গুলগুলো ৷

রাসুলুল্লাহ্ (যা) সকাশে আযদ’ পােত্রীয়

প্রতিনিধিদলসমুহের আগমন প্রসঙ্গ

মারিফাতুস সাহারা : মোঃ আবুনুআয়ম (র) এবং আহমদ ইবন আবুল হাওয়ারী (র)-
এর বরাতে হাফিজ আবু মুসা আল মদীনী (র) উল্লেখ করেছেন, আবু সুলায়মান আদ দারানী
(র)সুওয়ড়াদ ইবনুল হাব্লিছ অেল আষদী (বা) থেকে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন, আমার
সম্প্রদায়ের সাত সদস্যের সপ্তম বাতি হয়ে আমি রাসুলুল্লাহ্ (সা) সকাশে প্রতিনিধিরুপে
উপস্থিত হলড়াম ৷ আমরা তীর কাছে নিয়ে তার সাথে কথা বললাম ৷ আমাদের আকৃতি-প্রকৃতি,
আমাদের ভাব-ভঙ্গী ও ৷£পাশাক পরিচ্ছদ তাকে মোহিত করল ৷ তিনি বললেন, তোমাদের
পরিচয় কি ? আমরা বললাম, আমরা মুমিন দল ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) মৃদু হাসি দিয়ে বললেন-

এৰুভ্র ড়ো :

“প্রতিটি উক্তির একটি গৃঢ় তত্ত্ব রয়েছে, তোমাদের উক্তি ও ঈমানের মুল বিষয় কি? আমরা
বললাম, পনেরটি বিষয়; পড়াচটি আপনার দুতগণ যে সব বিষয় আমাদের ঈমান ও বিশ্বাস
স্থাপনের কথা বলেছেন ৷ পড়াচটি বিষয় যা তারা আমাদের আমল করতে বলেছেন; আর পড়াচটি
বিষয় এমন যা জাহিলী যুগ হতে আমাদের মজ্জাগত স্বভাবে পরিণত হয়েছে ৷ সেগুলি আমরা
পালন করে চলছি, তবে যদি তার কোনটি আপনার অপসন্দ হয় ৷

রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, আমার দুতগণ যে পড়াচটি বিষয় বিশ্বাস স্থাপনের কথা বলেছেন
সেগুলো কী কী ? আমরা বললাম, আল্লাহ, তার ফিরিশতা, তার কিতাবসমুহ, তার রাসুলগণ
এবং মৃত্যুর পরে পুনরুথান এ পাচটি বিষয় ঈমান রাখার কথা তারা বলেছেন ৷ তিনি বললেন,
যে পাচটি বিষয়ে তোমাদের তারা আমল করতে বলেছেন সেগুলো কী কী? আমরা বললাম,
তারা নির্দেশ দিয়েছেন আমরা যেন লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ কালিমার স্বীকৃতি দেই, সালাত কায়েম
করি, যাকাত আদায় করি, রমমানের সিয়ড়াম পালন করি এবং পর ও পাখেয়তে সমর্থরান হলে
বারতুল্পাহ্র হজ্জ করি ৷

তিনি বললেন, জাহিলী যুগ থেকে তোমাদের আহরিত পাচটি নৈতিক বিষয় কী
কী? আমরা বললাম , সে যুগের (জ্ঞানী) লোকেরা বলেছেন, সচ্ছলতায় (আল্লাহর)
শুক্র আমার করা; বিপদে-আপদে ধৈর্যধারণ; তাকদীরের ভাল-মন্দে তুষ্টি; ক্রো সম্মুখীন
মোঃ ক্ষেক্রামুহে সত্তা ও নিষ্ঠ্য এবং ক্রো বিপদে উল্লাস বর্জন করা ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা)
ল্যাং €ক্স অিল ৩ ৰিজাে র্তাদের সুবােধ ও সুবুদ্ধি তাদেরকে নৰুয়তের ন্তার ণ্প্টহে

ফ্লিফ্লি ধার ৷


الْحَارِثِ، فَدَخَلَ عَلَيْهَا فَلَمَّا دَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْزِلَهُ، رَآهُ فَغَضِبَ، وَرَجَعَ فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّهُ ابْنُ أُخْتِي. فَدَخَلَ، ثُمَّ خَرَجَ إِلَى الْمَسْجِدِ وَمَعَهُ زِيَادٌ، فَصَلَّى الظُّهْرَ، ثُمَّ أَدْنَى زِيَادًا فَدَعَا لَهُ، وَوَضَعَ يَدَهُ عَلَى رَأْسِهِ ثُمَّ حَدَرَهَا عَلَى طَرَفِ أَنْفِهِ، فَكَانَتْ بَنُو هِلَالٍ تَقُولُ: مَا زِلْنَا نَتَعَرَّفُ الْبَرَكَةَ فِي وَجْهِ زِيَادٍ.» وَقَالَ الشَّاعِرُ لِعَلِيِّ بْنِ زِيَادٍ: يَا ابْنَ الَّذِي مَسَحَ الرَّسُولُ بِرَأْسِهِ ... وَدَعَا لَهُ بِالْخَيْرِ عِنْدَ الْمَسْجِدِ أَعْنِي زِيَادًا لَا أُرِيدُ سِوَاءَهُ ... مِنْ غَائِرٍ أَوْ مُتْهِمٍ أَوْ مُنْجِدِ مَا زَالَ ذَاكَ النُّورُ فِي عِرْنِينِهِ ... حَتَّى تَبَوَّأَ بَيْتَهُ فِي مُلْحَدِ [وَفْدُ بَنِي بَكْرِ بْنِ وَائِلٍ] ذَكَرَ الْوَاقِدِيُّ أَنَّهُمْ لَمَّا قَدِمُوا، سَأَلُوا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ قُسِّ بْنِ سَاعِدَةَ فَقَالَ: «لَيْسَ ذَاكَ مِنْكُمْ، ذَاكَ رَجُلٌ مِنْ إِيَادٍ، تَحَنَّفَ فِي الْجَاهِلِيَّةِ فَوَافَى عُكَاظًا وَالنَّاسُ مُجْتَمِعُونَ، فَكَلَّمَهُمْ بِكَلَامِهِ الَّذِي حُفِظَ عَنْهُ ".» قَالَ: وَكَانَ فِي الْوَفْدِ بَشِيرُ بْنُ الْخَصَاصِيَةِ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَرْثَدٍ، وَحَسَّانُ بْنُ خُوطٍ، فَقَالَ رَجُلٌ مِنْ وَلَدِ حَسَّانَ: