আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

قدوم صرد بن عبد الله الأزدي في نفر من قومه ثم وفود أهل جرش بعدهم

قدوم رسول ملوك حمير إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

পৃষ্ঠা - ৩৭৮১


ট্ট ”)স্:ব্লভ্রুধ্ৰুক্লীণু“;স্বীন্ন্ট্ শুশ্;রুশ্ন্হ্লাৰুহু মোঃ ণ্১)ত্রী এেংএ ট্রে০ এেএঞ্চে ণ্ঘ্র&০০এ ৰু-ষ্ ৫-ন্’ণ্এ ষ্শু ঠো
ণ্ট্টট্টণ্হুণ্ড্রট্টড্রু ন্ৰু৷ ঠো ০ক্টএগ্লু৷ ণ্র্ন্তাডাঃ শুব্লু এা৷ :গ্লু ঞন্ধ্র গ্লুট্৷ ণ্র্চুট্রব্লুদ্বু ণ্ৰুএট্টঠুস্ফুগ্লু ৷াধ্া৷দ্বু ণ্র্চুৰুাদ্র ০
ণ্এেৰু এ্যাদ্বু ক্ষোহু এ্যা ০দ্বু মোঃ দ্বু
এট্রি দ্বু
এন্০ এেশ্যা হের্ন্ত ;ন্এএ
দ্বোৰুধ্রু
ঞ ভোএ )ন্ৰুর্চু )ট্রুশ্পুর্টু
এেএে ট্রেএ
লুপ্লু ১দ্বুশু ৷ এট্র






“ঘিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম, আল্লাহ্র রাসুল ও নবী মুহাম্মদের পক্ষ হতে আল হারিছ
ইবন আবদ কুলাল ও নুআয়ম ইবন আবদ করলে এবং য়ু রাঈন, মাআফিব ও হামাদানের
নেতা আন নৃমান এর প্রতি তারপর আমি তোমাদের কাছে সে আল্পাহ্র হাম্দ বয়ান করছি,
যিনি ব্যতীত আর কোন ইলাহ্ নেই ৷ রোমানদের দেশ (তাবুক) থেকে আমাদের প্রত্যাবর্তনকালে
তোমাদের দুতের আগমন সংবাদ আমি পেয়েছি ৷ দুত মদীনায় আমার সাথে স্যক্ষাত করে
তোমাদের স০ বাদাদি এবং ওদিককার খবরাখবর অবগত করেছে ৷ তোমাদের ইসলাম গ্রহণ
মুশরিকদেব সাথে ণ্ত ড়ামাদের যুদ্ধ বিগ্রহের কথাও যে আমাদের জানিয়েছে ৷ আল্লাহ তোমাদেরকে

তীর হিদায়াত্ব তর :াথ দেখিয়েছেন ৷

এখন তোমরা যদি কল্যাণ ও শৃগ্রলার পথ অনুসরণ করে চলতে থাক এবং আল্লাহ্ ও তীর
রাসুলের আকৃাত্য পালনে সালাত প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত আদায় কর ৷ গনীমতে আল্লাহ্র হক ও
নবী করীম (সা) এবং তীর মনোনীত লোকদের হিসৃসা এক :াংঞ্চমা শ মথারীতি আদায় কর
যমীনের যাকাতররপ আল্লাহ্ ঘু মিনদের যিম্মায় যা নির্ধারিত করেছেন তা আদায় করতে থাক
ঝর্ণার পানি ও বৃষ্টির পানিতে উৎপন্ন ফসলের দশমড়াং শ (উশর)

আর বালতি দিয়ে সেচের পানিতে উৎপন্ন ফসলের ৰিশভাগের এক ভাগ এবং পরে যাকাতের
নির্ধারিত অংশ চল্লিশটি উটে একটি ৰিনতুল লাবুন’ (ত তভীয় বছরে পদার্পণ করেছে এমন মাদী
উট) যাকাত দিতে ৩হবে ৷ অনুরুপ ত্রিশটি উটে একটি ইবন লাবুন (তৃতীয় বছর শুরু হয়েছে
এমন বয়সের নর উট) , প্রতি পাচ উটে একটি ছাগল এবং দশ উটে দুটি ছাগল; চল্লিশটি গরুতে
একটি :ার্ণ বয়স্ক গকগাভী (তৃতীয় বছর শুরু হয়েছে এমন) আর ত্রিশটি গরুতে একটি তাবী


وَمَا صَنَعَتْ بِهِ، وَأَنَّهَا عِنْدَ رَجُلٍ مِنْهُمْ يُقَالُ لَهُ: مُطَرِّفُ بْنُ نَهْشَلٍ، فَكَتَبَ لَهُ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى مُطَرِّفٍ: «انْظُرِ امْرَأَةَ هَذَا، مُعَاذَةَ، فَادْفَعْهَا إِلَيْهِ ".» فَأَتَاهُ كِتَابُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقُرِئَ عَلَيْهِ، فَقَالَ لَهَا: يَا مُعَاذَةُ، هَذَا كِتَابُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فِيكِ، فَأَنَا دَافِعُكِ إِلَيْهِ. فَقَالَتْ: خُذْ لِي عَلَيْهِ الْعَهْدَ وَالْمِيثَاقَ وَذِمَّةَ نَبِيِّهِ أَنْ لَا يُعَاقِبَنِي فِيمَا صَنَعْتُ. فَأَخَذَ لَهَا ذَلِكَ عَلَيْهِ، وَدَفَعَهَا مُطَرِّفٌ إِلَيْهِ، فَأَنْشَأَ يَقُولُ: لَعَمْرُكَ مَا حُبِّي مُعَاذَةَ بِالَّذِي ... يُغَيِّرُهُ الْوَاشِي وَلَا قِدَمُ الْعَهْدِ وَلَا سُوءُ مَا جَاءَتْ بِهِ إِذْ أَزَالَهَا ... غُوَاةُ الرِّجَالِ إِذْ يُنَاجُونَهَا بَعْدِي [قُدُومُ صُرَدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْأَزْدِيِّ فِي نَفَرٍ مِنْ قَوْمِهِ ثُمَّ وُفُودِ أَهِلِ جُرَشَ بَعْدَهُمْ] قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَقَدِمَ صُرَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْأَزْدِيُّ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي وَفْدٍ مِنَ الْأَزْدِ، فَأَسْلَمَ وَحَسُنَ إِسْلَامُهُ، وَأَمَّرَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى مَنْ أَسْلَمَ مِنْ قَوْمِهِ، وَأَمَرَهُ أَنْ يُجَاهِدَ بِمَنْ أَسْلَمَ مَنْ يَلِيهِ مِنْ أَهْلِ الشِّرْكِ مِنْ قَبَائِلِ الْيَمَنِ، فَذَهَبَ فَحَاصَرَ جُرَشَ وَبِهَا قَبَائِلُ مِنَ الْيَمَنِ، وَقَدْ ضَوَتْ إِلَيْهِمْ خَثْعَمُ حِينَ سَمِعُوا بِمَسِيرِهِ إِلَيْهِمْ، فَأَقَامَ عَلَيْهِمْ قَرِيبًا مِنْ شَهْرٍ، فَامْتَنَعُوا فِيهَا مِنْهُ، ثُمَّ رَجَعَ عَنْهُمْ حَتَّى إِذَا كَانَ قَرِيبًا مِنْ جَبَلٍ يُقَالُ لَهُ: شَكَرُ. فَظَنُّوا أَنَّهُ قَدْ وَلَّى عَنْهُمْ مُنْهَزِمًا، فَخَرَجُوا فِي طَلَبِهِ، فَعَطَفَ عَلَيْهِمْ فَقَتَلَهُمْ قَتْلًا شَدِيدًا، وَقَدْ كَانَ أَهْلُ جُرَشَ بَعَثُوا مِنْهُمْ رَجُلَيْنِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى الْمَدِينَةِ، فَبَيْنَمَا هُمْ عِنْدَهُ بَعْدَ الْعَصْرِ إِذْ قَالَ: «بِأَيِّ بِلَادِ اللَّهِ شَكَرُ؟ " فَقَامَ الْجُرَشِيَّانِ، فَقَالَا: يَا رَسُولَ اللَّهِ، بِبِلَادِنَا جَبَلٌ يُقَالُ لَهُ: كَشَرُ، وَكَذَلِكَ يُسَمِّيهِ أَهْلُ جُرَشَ. فَقَالَ: " إِنَّهُ لَيْسَ بِكَشَرَ، وَلَكِنَّهُ شَكَرُ ". قَالَا: فَمَا شَأْنُهُ يَا رَسُولَ اللَّهِ؟ فَقَالَ: " إِنَّ بُدْنَ اللَّهِ لَتُنْحَرُ عِنْدَهُ الْآنَ ". قَالَ: فَجَلَسَ الرَّجُلَانِ إِلَى أَبِي بَكْرٍ، أَوْ إِلَى عُثْمَانَ، فَقَالَ لَهُمَا: وَيْحَكُمَا! إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْآنَ لَيَنْعَى لَكُمَا قَوْمَكُمَا، فَقُومَا إِلَيْهِ، فَاسْأَلَاهُ أَنْ يَدْعُوَ اللَّهَ فَيَرْفَعَ عَنْ قَوْمِكُمَا. فَقَامَا إِلَيْهِ فَسَأَلَاهُ ذَلِكَ فَقَالَ: " اللَّهُمَّ ارْفَعْ عَنْهُمْ ". فَرَجَعَا، فَوَجَدَا قَوْمَهُمَا قَدْ أُصِيبُوا يَوْمَ أَخْبَرَ عَنْهُمْ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ،» ثُمَّ جَاءَ وَفْدُ أَهْلِ جُرَشَ بِمَنْ بَقِيَ مِنْهُمْ حَتَّى قَدِمُوا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأَسْلَمُوا وَحَسُنَ إِسْلَامُهُمْ، وَحَمَى لَهُمْ حَوْلَ قَرْيَتِهِمْ. [قُدُومُ رَسُولِ مُلُوكِ حِمْيَرَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ] قَالَ الْوَاقِدِيُّ وَكَانَ ذَلِكَ فِي رَمَضَانَ سَنَةَ تِسْعٍ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَقَدِمَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ كِتَابُ مُلُوكِ حِمْيَرَ وَرُسُلُهُمْ
পৃষ্ঠা - ৩৭৮২
জ্জাব্লুইাদার৷ ওয়ান নিহড়ায়াজােমোঃ ১৪৩

(এক বছর পুর্ণ হয়ে দ্বিতীয় বছরে পড়েছে) বড়ো-ৰাচ্যুধী; শুধু চল্লিশটি সাইমা’১ ছাগল হলে
একটি ছাগল ৷

উল্লিখিত পরিমাণ আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘু-’মিনদের উপরে নির্ধারিত ফরয’ যাকাতের
পরিমাণ ৷ কেউ ভাল কাজ আরো বাড়িয়ে করলে তা তার জন্য উত্তম হবে ৷ আর যে অন্তত
উল্লিখিত পরিমাণ আদায় করবে এবং মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুমিনদ্দো সাহায্য-সহায়তা করবে,
সে ঈমানদারৰ্দর অন্তর্ভুক্ত হবে এবং অন্যান্য ঈমানদারদের ন্যায় কর্ডা-অধিকার ও বিধি-
নিবেধ তার জন্য প্রযোজ্য হবে এবং তার জন্য আল্লাহ ও তার রাসুলের ষিম্মা সাব্যম্ভ হবে ৷
আর ইয়ড়াহুদী-খৃস্টানদের কেউ মুসলমান হলে সেও যু’মিনদের অন্তর্ভুক্ত হবে এবং তার জন্য
অন্যান্য ঈমানদারদের মত অধিকার দায়িতৃ বর্তাবে ৷ কিন্তু যারা তাদের ইয়াহুদী-বৃস্ট ধর্মে
অনড় হয়ে থাকবে, তাদের-ধর্ম থেকে তাদের বিচুত করা হবে না ৷

উপরন্তু তাদের প্রত্যেক ৰরষ্ক পুরুষ, নারী (স্বাধীন ও) দাস নির্বিশেষে এক দীনার
(স্বর্ণযুদ্রড়া) পুর্ণাঙ্গ ও নিখুত জিযিয়া দিতে হবে; কিংবা সমযুভৈল্যর ঘুআফিয়ী’ বস্ত্র বা সমপরিমাণ
অন্যান্য কাপড় ৷ যারা এ পরিমাণ জিযিয়া আল্লাহর রড়াসুলের হাতে সমর্পণ করবে, তাদের
জন্যও আল্লাহ ও তার রাসুনের যিম্মা সাব্যস্ত হবে, আর যারা এতে অস্বীকৃত হয়ে তারা আল্লাহ
ও তার রড়াসুলের দুশমন

তারপর আল্লাহর রাসুল নৰী মুহাম্মদ যুরআ বুয়ামান এ মর্মে চিঠি পাঠালেন যে,
ণ্ওদ্’ ণ্ন্নুপ্লুষ্ গ্খ্রি
০, এা৮শু
ণ্া ৷ এর , ,ত্ত্ব১;ন্ ও গাোশুগ্লুা৷ ও ,;ষ্ :হু এ্যা গ্লু,৷ ণ্র্দুষ্ এ,,ৰু, :১া৷: ন্১া, ঞা ন্৷ ৷ থাঃ গ্লু;া
ৰুএ এ্যা ষ্ঠাং
এ ণ্গ্র শ্বগ্লু
এপৌ

ওাও,,,

“আমার দুতগণ তোমার কাছে পৌছলে তাদের সাথে সদ্ব্যবহাবের আমি নির্দেশ দিচ্ছি;
দুঃশণ হলেন মৃআয ইবন জ্যবাল, আবদুল্লাহ ইবন যায়দ, মালিক ইবন উৰাদা, উকৰা ইবন
ঝার, মালিক ইবন মুবৃরা (না)-ও তাদের সহযোগীবৃন্দ ৷ তোমাদের যাকাতসাদাকাগুলো

fl: তোমাদের প্রতিপক্ষের জিযিয়া সমুদয় সংগ্রহ করে তা আমার দুতদের হাতে সমর্পণ
ৰ্াৰ দুত স্লের প্রধান হল যুআয ইবন জবােল ৷ সে যেন সন্তুষ্ট চিত্তে আমার কাছে ফিরে



১ গ্ইম ( হুন্) বছরের অধিকাংশ সময় ক্টাধ্ন মুক্ত খোলা মাঠে চার বেড়ানাে পশু উট, গরু, ছাপল
র্মীআি) ল্লনুবাদক


بِإِسْلَامِهِمْ مَقْدِمَهُ مِنْ تَبُوكَ وَهُمْ ; الْحَارِثُ بْنُ عَبْدِ كُلَالٍ، وَنُعَيْمُ بْنُ عَبْدِ كُلَالٍ، وَالنُّعْمَانُ قَيْلُ ذِي رُعَيْنٍ وَمَعَافِرَ وَهَمْدَانَ، وَبَعَثَ إِلَيْهِ زُرْعَةُ ذُو يَزَنَ مَالِكَ بْنَ مُرَّةَ الرَّهَاوِيَّ بِإِسْلَامِهِمْ وَمُفَارَقَتِهِمُ الشِّرْكَ وَأَهْلَهُ، «فَكَتَبَ إِلَيْهِمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ " بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ مِنْ مُحَمَّدٍ رَسُولِ اللَّهِ النَّبِيِّ إِلَى الْحَارِثِ بْنِ عَبْدِ كُلَالٍ وَنُعَيْمِ بْنِ عَبْدِ كُلَالٍ وَالنُّعْمَانِ قَيْلِ ذِي رُعَيْنٍ وَمَعَافِرَ وَهَمْدَانَ أَمَّا بَعْدَ ذَلِكُمْ ; فَإِنِّي أَحْمَدُ إِلَيْكُمُ اللَّهَ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ، فَإِنَّهُ قَدْ وَقَعَ بِنَا رَسُولُكُمْ مُنْقَلَبَنَا مِنْ أَرْضِ الرُّومِ، فَلَقِيَنَا بِالْمَدِينَةِ، فَبَلَّغَ مَا أَرْسَلْتُمْ بِهِ، وَخَبَّرَ مَا قَبِلَكُمْ، وَأَنْبَأَنَا بِإِسْلَامِكُمْ، وَقَتْلِكُمُ الْمُشْرِكِينَ، وَأَنَّ اللَّهَ قَدْ هَدَاكُمْ بِهُدَاهُ، إِنْ أَصْلَحْتُمْ وَأَطَعْتُمُ اللَّهَ وَرَسُولَهُ، وَأَقَمْتُمُ الصَّلَاةَ، وَآتَيْتُمُ الزَّكَاةَ، وَأَعْطَيْتُمْ مِنَ الْمَغَانِمِ خُمُسَ اللَّهِ، وَسَهْمَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَصَفِيَّهُ، وَمَا كُتِبَ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ فِي الصَّدَقَةِ ; مِنَ الْعَقَارِ عُشْرُ مَا سَقَتِ الْعَيْنُ وَسَقَتِ السَّمَاءُ، وَعَلَى مَا سَقَى الْغَرْبُ نِصْفُ الْعُشْرِ، وَأَنَّ فِي الْإِبِلِ فِي الْأَرْبَعِينَ ابْنَةَ لَبُونٍ، وَفِي ثَلَاثِينَ مِنَ الْإِبِلِ ابْنُ لَبُونٍ ذَكَرٌ، وَفِي كُلِّ خَمْسٍ مِنَ الْإِبِلِ شَاةٌ، وَفِي كُلِّ عَشْرٍ مِنَ الْإِبِلِ شَاتَانِ، وَفِي
পৃষ্ঠা - ৩৭৮৩


সে (নিজে) জর বন্দো ও রাসুল ৷ দুত মালিক ইবন ঘুবৃরা আর রাহাবী আমাকে বলেছে যে,
তুযিই হিময়ড়ারীদের মাঝে সবার আগে ইসলামের ছায়ায় আশ্রয় গ্রহণকারী; তুমি যুশরিকদের
সাথে লড়াই করে যাচ্ছে; কল্যাণের সৃসংবাদ নাও ; হিময়ারীদের সাথে সদাচরণের নির্দেশ
তোমাকে দিচ্ছি; বিশ্বাস ভঙ্গ কর না, পরস্পর সহযোগিতা বর্জন করে৷ না ৷ আল্লাহ্র রাসুল
তোমাদের ধনী-গরীব সকলের অতিঃাবক ৷

সাদাকা মুহাম্মদ ও তার পরিবারবর্গের জন্য বৈধ নয় ৷ তা হল যাকাত’ যা দিয়ে মুসলমান
অতাবগ্রস্তদের ও পথচারীদের আর্থিক সহায়তা দেয়া হয় ৷ দুত মালিক সংবাদ পৌছে দিয়ে
এবং বিশ্বস্ততা রক্ষা করে তার দায়িৎ যথাযথ পালন করেছে; তাই র্তার সাথে নৌজন্যমুলক
আচরণের উপদেশ দিচ্ছি ৷ আমি তোমাদের কাছে আমার সুযোণ্য স্বজনদের পাঠাচ্ছি, যারা
ধার্মিকতড়া ও বিদ্যাবত্তায় সেরা ৷ তাদের প্রতি নৌজন্য-সৌহারুর্কা উপদেশ দিচ্ছি ৷ তাদের প্রতি
লক্ষ্য রাখা হবে ৷ ওরাসৃসালড়াঘু আলায়কুম ওয়া রাহমাতুল্পাহি ওরা বারাকাতুহু ৷”

ইমাম আহমদ (র) বলেছেন, হাসান (র)আনাস ইবন মালিক (রা) সুত্রে বর্ণনা করেন, ঘু
রাযানের দুত মালিক রাসুলুল্লাহ্ (না)-কে এক জোড়া বস্ত্র হাদিয়া দিয়েছিলেন, যা তেত্রিশটি
বড় উট ও তেত্রিশটি বড় উটনীর বিনিময়ে খরিদ করা হয়েছিল ৷ আবু দাউদ (র)-ও
হড়াদীসখানা রিওয়ায়াত করেছেন ৷ আম্র ইবন আওন আল ওয়াসিভী (র)আনাস (রা)
সুত্রে ৷

হাফিজ বড়ায়হাকী (র) এভাবে রিওয়ায়ড়াত করেছেনআমৃর ইবন হাবুাম (রড়া)-এর চিঠির
বিবরণ আবু আবদুল্লাহ্ আল হাফিজ (র)ইসহাক (র) আবু বকর ইবন মুহাম্মদ ইবন
আম্র ইবন হাঘৃম (রা) থেকে বর্ণিত ৷ আবু বকর (রা) বলেন, এ হল আমাদের কাছে

ৎরক্ষিত রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর চিঠি যা তিনি আম্র ইবন হাঘৃম (আমার দাদা) (রা)-কে
ইয়ামান পাঠাবার সময় তাকে লিখে দিয়েছিলেন ৷ তাকে ইয়ামানবাসীদের কিতাব ও সুন্নাহ্র
তালীম দেওয়া এবং তাদের যাকাত উসুল করার দায়িত্বে নিয়োজিত করা হয়েছিল ৷ নবী
কল্পীম (সা) তাকে একটি ফরমান ও অঙ্গীকারপত্র লিখে দিলেন এবং যথাযথ নির্দেশ দিলেন ৷
তিনি লিখলেন-


ণ্ঙ্কো ণ্১এ
াম্রা এণ্ড
ধ্গ্এ ১শুপ্টি পৌএণ্ট্টস্র ঠো ষ্


كُلِّ أَرْبَعِينَ مِنَ الْبَقَرِ بَقَرَةٌ، وَفِي كُلِّ ثَلَاثِينَ مِنَ الْبَقَرِ تَبِيعٌ جَذَعٌ أَوْ جَذَعَةٌ، وَفِي كُلِّ أَرْبَعِينَ مِنَ الْغَنَمِ سَائِمَةٍ وَحْدَهَا شَاةٌ، وَإِنَّهَا فَرِيضَةُ اللَّهِ الَّتِي فَرَضَ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ فِي الصَّدَقَةِ، فَمَنْ زَادَ خَيْرًا فَهُوَ خَيْرٌ لَهُ، وَمَنْ أَدَّى ذَلِكَ وَأَشْهَدَ عَلَى إِسْلَامِهِ وَظَاهَرَ الْمُؤْمِنِينَ عَلَى الْمُشْرِكِينَ، فَإِنَّهُ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ، لَهُ مَا لَهُمْ وَعَلَيْهِ مَا عَلَيْهِمْ، وَلَهُ ذِمَّةُ اللَّهِ، وَذِمَّةُ رَسُولِهِ، وَإِنَّهُ مَنْ أَسْلَمَ مِنْ يَهُودِيٍّ أَوْ نَصْرَانِيٍّ، فَإِنَّهُ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ، لَهُ مَا لَهُمْ وَعَلَيْهِ مَا عَلَيْهِمْ، وَمَنْ كَانَ عَلَى يَهُودِيَّتِهِ أَوْ نَصْرَانِيَّتِهِ فَإِنَّهُ لَا يُرَدُّ عَنْهَا وَعَلَيْهِ الْجِزْيَةُ ; عَلَى كُلِّ حَالِمٍ ذَكَرٍ أَوْ أُنْثَى، حُرٍّ أَوْ عَبْدٍ، دِينَارٌ وَافٍ مِنْ قِيمَةِ الْمَعَافِرِ أَوْ عِوَضُهِ ثِيَابًا، فَمَنْ أَدَّى ذَلِكَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ، فَإِنَّ لَهُ ذِمَّةُ اللَّهِ، وَذِمَّةُ رَسُولِهِ، وَمَنْ مَنَعَهُ فَإِنَّهُ عَدُوٌّ لِلَّهِ وَلِرَسُولِهِ. أَمَّا بَعْدُ ; فَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ مُحَمَّدًا النَّبِيَّ أَرْسَلَ إِلَى زُرْعَةَ ذِي يَزَنَ أَنْ إِذَا أَتَاكَ رُسُلِي فَأُوصِيكُمْ بِهِمْ خَيْرًا ; مُعَاذُ بْنُ جَبَلٍ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ زَيْدٍ، وَمَالِكُ بْنُ عُبَادَةَ، وَعُقْبَةُ بْنُ نَمِرٍ، وَمَالِكُ بْنُ مُرَّةَ وَأَصْحَابُهُمْ، وَأَنِ اجْمَعُوا مَا عِنْدَكُمْ مِنَ الصَّدَقَةِ وَالْجِزْيَةِ مِنْ مَخَالِيفِكُمْ، وَأَبْلِغُوهَا رُسُلِي، وَإِنَّ أَمِيرَهُمْ مُعَاذُ بْنُ جَبَلٍ، فَلَا يَنْقَلِبَنَّ إِلَّا رَاضِيًا. أَمَّا بَعْدُ ; فَإِنَّ مُحَمَّدًا يَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَنَّهُ عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ، ثُمَّ إِنَّ مَالِكَ بْنَ مُرَّةَ الرَّهَاوِيَّ قَدْ حَدَّثَنِي أَنَّكَ أَسْلَمْتَ مِنْ أَوَّلِ حِمْيَرَ، وَقَتَلْتَ الْمُشْرِكِينَ،
পৃষ্ঠা - ৩৭৮৪


ঞর্ন্তএ : ম্বা ংস্পে৩প্নেৰ্বা
মোঃস্ ১১৮ গুশ্শুম্রা শুএ্ন্ ;শ্রো মোঃ :৷ গোপ্রু; শ্রোণ্ ষ্াণ্ জ্যো :ৰুহু এঙ১শু ৮৮
প্লুন্;১ ণ্ধ্ৰু১ন্ গ্লু :ও :৷ গাোা৷ র্গো:যুঃ :ত্রে শুদ্বু প্রু;;:া১৷ ৰুৰুগ্লু );ড্রুঘ্রন্ এে:হুণ্াওৰুব্লু ১াএ প্া৷ জা৷ প্ গ্রব্লুগ্লু
দ্বুশ্:১ন্৷ ঠো
ধ্৷ এগো ১! :১শু ঞা ন্নো৷ ণ্;শুদ্বুধ্রুণ্এ্ ঢেওপ্লু ৰু ন্ও১ এ্;া৷; ৷ ম্পো ;১ওাপ্রুন্ধ্রা৷এ গ্লু১ক্রো৷ জা শ্;১ ব্লু
ঠোএ ভো ৷ণ্ড্র-ক্রা গ্রিহে৯এএ এগ্রীফোষ্’ ৷ণ্ড্রক্রা ণ্শুন্’-ৰু:ন্ন্এ ণ্ন্টেঙু-?এ ং ৪ংন্সী ছুধ্-ষ্-ষ্ৰু-ষ্ ফ্রোগ্রা )^ৰু-ন্’এ
এম্পেরৈ
ষ্-ন্ধ্ ফোএ স্পো ন্ন্হৈংএ ফো হে-ও^ং শু-ন্২ ন্ন্এ গ্রাঙ্ >৯ওন্’ ঠোএ ম্পেৰু-’ মোঃ ঠোএ
প্লে ব্লুএ১০এ প্রু ঞ;ৰুক্কুশুা৷া; প্রুদ্দুও ৮; ধ্× ৷ প্রু২ ণ্ওশ্রো৷ প্রু ১ন্নুাৰু ষ্ট্ট : ),ণ্ দ্বু এ্যা৷ ঞা
¢< শুএ্দু ক্রো৷ ঞা শু ষ্;১৷ ৷ল্ইন্ ৷প্রুক্রো৷ প্াগ্রা৷ এে ণুপ্রুন্নুস্ গ্লো৷ ৰু ন্দ্বু^৷ প্রুন্নু এাদ্বুয়ু ১া
ফো হে-< শু-ট্ট অিইহু এগ্রা ৷)ং ৷১;শ্লেএ ;ষ্এএ ংৰু-ন্’ট্ট ৫ভো ঞএৰুষ্ং é) এেচ্ষ্এে ঠেগ্রা ষ্ঠাং এৰুৰুং
শু-শ্রা ধ্টুা ন্-গুশ্০;৩শু
হৃন্১
) শু-ংৰুশ্নএ এৰুই ণ্১ৰু১ হেৰু ত্রুৰুংএ ৰুও-ৰুং এশুহ্নি ন্ গ্রাএ পট্টম্নই )ংইএ শু;ষ্এ এদ্বুও-ও ত্রুৰুং £)$ ষ্ঠাংএ ভোং
ট্টহুশু
৭ৰুাক্ট্র;; ণ্ঠুহুএ , মোঃ ব্লেৰুণ্ণ্ ট্টা এাদ্বুপ্রু ৰু প্প্লুণ্১ :ব্লুওশুদ্বু ৰুন্ধ্রদ্বু ঝা ষ্ষ্াগ্লুদ্বু ধ্দুা ১ স্১ণ্; বাখ্দ্বু ঞা১
খ্:ষ্া£মোঃ ণ্ঞা দ্রাণ্১ঞা

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম, এটা আল্লাহ্ ও তার রড়াসুলের চিঠি ৷ হে ঈযানদারগণ ৷
অঙ্গীকারসমুহ রক্ষা করে চল; এ হচ্ছে আল্লাহ্র রাসুলের পক্ষ থেকে আম্র ইবনঃ হাঘৃম (রা)-

ণ্ক ইয়ামানে পাঠাবার সময় তাকে প্রদত্ত ফরমান ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) অল্লোহ্র যাবতীয় আদেশ
নির্দোশ র্তাকে ভয় করে চলার নির্দেশ দিলেন ৷

কেননা, যারা আল্লাহ্কে ভয় করে চলে এবং যারা সৎকর্মর্শীল আল্লাহ্ তাদের সাথে
থাকেন ৷” তিনি তাকে আল্লাহ্র আদেশ অনুসারে যথাযথভাবে হক ও ন্যায়কে আকড়ে থাকার
নির্দেশ দিলেন এবং মানুষকে কল্যাণের সুসৎবড়াদ ও তার আদেশ দিতে বললেন ৷ মানুষকে
কুরআন শেখাংত এবং দীনের বুৎপত্তি অর্জনের নির্দেশ দিলেন ৷ পবিত্র না হয়ে কুরআন স্পর্শ
করা নিষেধ করতে বললেন ৷ লোকদের যা যা অধিকার ও যা যা কর্তব্য তা তাদের জানিয়ে
দিতে বললেন ৷ ন্যায়ের ক্ষেত্রে তাদের সাথে কোমল আচরণ ও জুলুমের ক্ষেত্রে কঠোর হওয়ার
উপদেশ দিলেন ৷ কেননা, আল্লাহ্ যাবতীয় জুলুম-অনাচার হারায় করে দিয়েছেন এবং তা
নিষিদ্ধ করেছেন ৷ ” তিনি ইরশাদ করেছেন

মা

৫০ তো

— ১ ৯

فَأَبْشِرْ بِخَيْرٍ، وَآمُرُكَ بِحِمْيَرَ خَيْرًا، وَلَا تَخُونُوا وَلَا تَخَاذَلُوا، فَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ هُوَ مَوْلَى غَنِيِّكُمْ وَفَقِيرِكُمْ، وَإِنَّ الصَّدَقَةَ لَا تَحِلُّ لِمُحَمَّدٍ وَلَا لِأَهْلِ بَيْتِهِ، وَإِنَّمَا هِيَ زَكَاةٌ يُزَكَّى بِهَا عَلَى فُقَرَاءِ الْمُسْلِمِينَ وَابْنِ السَّبِيلِ وَإِنَّ مَالِكًا قَدْ بَلَّغَ الْخَبَرَ وَحَفِظَ الْغَيْبَ، فَآمُرُكُمْ بِهِ خَيْرًا، وَإِنِّي قَدْ أَرْسَلْتُ إِلَيْكُمْ مِنْ صَالِحِي أَهْلِي وَأُولِي دِينِهِمْ وَأُولِي عِلْمِهِمْ، فَآمُرُكُمْ بِهِمْ خَيْرًا، فَإِنَّهُمْ مَنْظُورٌ إِلَيْهِمْ، وَالسَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ ".» وَقَدْ قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا حَسَنٌ، حَدَّثَنَا عُمَارَةُ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ أَنْ مَالِكَ ذِي يَزَنَ أَهْدَى إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حُلَّةً قَدْ أَخَذَهَا بِثَلَاثَةٍ وَثَلَاثِينَ بَعِيرًا وَثَلَاثَةٍ وَثَلَاثِينَ نَاقَةً. وَرَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ، عَنْ عَمْرِو بْنِ عَوْنٍ الْوَاسِطِيِّ، عَنْ عُمَارَةَ بْنِ زَاذَانَ الصَّيْدَلَانِيِّ، عَنْ ثَابِتٍ الْبُنَانِيِّ، عَنْ أَنَسٍ بِهِ. وَقَدْ أَوْرَدَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ هَاهُنَا حَدِيثَ كِتَابِ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ، فَقَالَ: أَنْبَأَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ، أَنْبَأَنَا أَبُو الْعَبَّاسِ الْأَصَمُّ، ثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ الْجَبَّارِ، ثَنَا يُونُسُ بْنُ بُكَيْرٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي بَكْرٍ عَنْ أَبِيهِ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ قَالَ: هَذَا كِتَابُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عِنْدَنَا، الَّذِي كَتَبَهُ لِعَمْرِو بْنِ حَزْمٍ حِينَ بَعَثَهُ إِلَى الْيَمَنِ يُفَقِّهُ أَهْلَهَا، وَيُعَلِّمُهُمُ السُّنَّةَ، وَيَأْخُذُ صَدَقَاتِهِمْ، فَكَتَبَ لَهُ كِتَابًا وَعَهْدًا، وَأَمَرَهُ فِيهِ أَمْرَهُ فَكَتَبَ: «بِسْمِ اللَّهِ
পৃষ্ঠা - ৩৭৮৫


জেনে রাখ ! আল্লাহর লানত জালিমদের উপরে ৷ যারা আল্লাহর পথ থেকে (লোকদের)
বিরত রাখে ৷ তিনি তাকে লোকদের জান্নাত এবৎত ৷র উপযোগী আমলের সৃসং বাদ দেয়ার ও
লোকদের জাহান্নাম এবং জাহান্নামণামী আমলের ব্যাপারে সতর্ক করে দিতে বললেন ৷
লোকদের সাথে নৌহার্দ সহৃদয়তার আচরণ করতে বললেন, যাতে তারা দীনের বুৎপত্তি
অর্জনের অবকাশ পায় ৷ লোকদের শেখাতে বললেন, হজ্জ ও হড়াজ্জর ফরযসমুহ, তার সুন্নাহ্
সম্মত পদ্ধতি ও তার নিদর্শনাবলী এবং যে সব ক্ষেত্রে আল্লাহর পক্ষ থেকে আদিষ্ট করণীয় ৷
আল হাজ্জ্বল’ আকবার ৷ বড় হজ্জ হল প্রচলিত হজ্জই, আর ছোট হজ্জ হল, উমর৷ ৷ কোন
মুসল্লীর জন্য (ছতর আবৃত হয় না এমন) ছোট এক কাপড়ে সালাত আদায় করা নিষেধ করতে
বললেন, তবে কাপড় বড় হলে তা বাড়াধের দৃ’দিক থেকে উল্টে৷ করে জড়িয়ে নেয়৷ চলবে; এক
খণ্ড কাপড় (সেলাইবিহীন) ভুাটুতে জড়িয়ে লজ্জাস্থান উন্মুক্ত হতে পারে এমন ইহতিবা১ আসন
নিঘেধ করতে বললেন ৷

অনুরুপ চুল ছড়িয়ে পড়ে ঘাড় ঢেকে দিলে তা খোলা রাখা নিষেধ করতে হবে ৷ আরো
নিষেধ করতে বললেন, কোন দাঙ্গা-হাঙ্গাম৷ দেখা দিলে জাহিলী যুগের পন্থায় গোত্রীয় দলাদলি
ও সাম্প্রদায়িক কােন্দলের প্রশ্রর দিতে বরং তেমন ক্ষেত্রে একক লা-শরীক আল্লাহর পথে
অর্থাৎ ন্যায়ের পক্ষাবলম্বনের আহ্বান জানাতে হবে ৷ কেউ আল্লাহর দিক আহ্বান না করে
গোত্রীয় পক্ষপাতের উসকানী দেয়ার চেষ্টা করলে তরবাবি দিয়ে তাদের গতি রুদ্ধ করতে হবে,
যতক্ষণ না তারা একক লা-শরীক আল্লাহর জন্য আওয়াজ তুলতে বাধ্য হয় ৷ তাদের উযু
পুর্ণাঙ্গ করার আদেশ দিতে হবে ৷ মুখমণ্ডল, কনুইসহ হাত ও গিরাসহ পা ধোয়৷ এবং মাথা
মাসেহ্ করা যেমন মহান-মহীয়ান আল্লাহ্ হুকুম করেছেন ৷ তারা আদিষ্ট হবে যথাসময়ে সালাত
প্রতিষ্ঠায়, রুকু-সিজদাহ পুর্ণাঙ্গ করার সাথে সাথে; ফজর আদায় করতে হবে ভোরের আধার
বিদ্যমান থাকাকালে, যুহর সুর্য (পশ্চিমে) ঢলে পড়লে, আসর সালাত সুর্য পুর্ণ প্রতায় পৃথিবীতে
আলো বিকিরণকালে, মাণরিব রাতের আগমনীমাত্র আসমানের সিতারার জ্বলজুল করে ওঠার
আগেই, আর ইশা রাতের প্রথম ভাগে ৷ তিনি তাদেরকে আদেশ করলেন গনীমত থেকে
আল্লাহ্র নির্দেশিত পঞ্চমড়াৎশ আদায় করতে ৩৷ আর ভুমির (উৎপন্ন জাত ফসলের) যাকাত
প্রাকৃতিক পানির দ্বারা ফসল উৎপাদিত হলে উশর এক-দশমাংশ ৷ আর সেচকৃত পানির দ্বারা
হলে বিশ ভাগের একভাগ ৷ আর (পশুর যাকাত) প্রতি দশটি উটে দুটি ছাপল ৷ প্রতি কুড়িটি
উটে চারটি ছাগল, প্রতি চল্লিশটি গরুতে একটি (পুর্ণ বয়স্ক) গরু, প্রতি ত্রিশটি ণরুতে একটি
তড়াৰী’ দৃ’বছর বয়সের নব মাদা; উন্মুক্ত মাঠে চরা সাইম৷ মেষ ছাণল শুধু চল্লিশটি হলে একটি
ছাগল এ হল মু’মিনদের যিম্মায় আল্লাহ্র নির্ধারিত ফরয ৷ কেউ বেশী দিলে তা তার জন্য
কল্যাণ বয়ে আনবে ৷ ইয়াহুদী খৃস্টানদেব কেউ মুসলমান হলে মনের ভেতর হতে একবিষ্ঠ
মুসলিম হয়ে দীন-ইসলাম আনুণত করে চললে সেও ঘু’মিন জামাআতের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য
হবে ৷ তার জন্য অন্যান্য ঈমানদার সমতুল্য অধিকার ও দায়-দায়িতৃ বর্তাবে ৷ অ র করা
তাদের ইয়াহুদী-খৃস্ট ধর্ম আকড়ে থাকবে, তাদের সে ধর্ম পবিবতন করানে ৷হ না; তবে
প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ, নারী স্বাধীন ও দাস এর (জন্য তার মনিরের) যিদায় শ্কটি পুর্ণাঙ্গ



১ ইহতিবা ( ণ্ ’¢ ) গামছা ইত্যাদি দিয়ে ইাটু গোহ৷ পিঠ কঢ়ন্দুম্ £লেলোঃ ঘোঢ় ষ্াতিঃহ্ব গ্হ্ব


الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ، هَذَا كِتَابٌ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ {يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَوْفُوا بِالْعُقُودِ} [المائدة: 1] (الْمَائِدَةِ: 1) عَهْدًا مِنْ رَسُولِ اللَّهِ لِعَمْرِو بْنِ حَزْمٍ حِينَ بَعْثِهِ إِلَى الْيَمَنِ ; آمُرُهُ بِتَقْوَى اللَّهِ فِي أَمْرِهِ كُلِّهِ، فَإِنَّ اللَّهَ مَعَ الَّذِينَ اتَّقَوْا وَالَّذِينَ هُمْ مُحْسِنُونَ ".» وَأَمَرَهُ أَنْ يَأْخُذَ بِالْحَقِّ كَمَا أَمَرَهُ اللَّهُ، وَأَنْ يُبَشِّرَ النَّاسَ بِالْخَيْرِ وَيَأْمُرَهُمْ بِهِ، وَيُعَلِّمَ النَّاسَ الْقُرْآنَ وَيُفَقِّهَهُمْ فِي الدِّينِ، وَأَنْ يَنْهَى النَّاسَ فَلَا يَمَسَّ أَحَدٌ الْقُرْآنَ إِلَّا وَهُوَ طَاهِرٌ، وَأَنْ يُخْبِرَ النَّاسَ بِالَّذِي لَهُمْ وَالَّذِي عَلَيْهِمْ، وَيَلِينُ لَهُمْ فِي الْحَقِّ، وَيَشْتَدُّ عَلَيْهِمْ فِي الظُّلْمِ، فَإِنَّ اللَّهَ حَرَّمَ الظُّلْمَ وَنَهَى عَنْهُ، فَقَالَ عَزَّ وَجَلَّ {أَلَا لَعْنَةُ اللَّهِ عَلَى الظَّالِمِينَ الَّذِينَ يَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ} [هود: 18] (هُودٍ: 18، 19) وَأَنْ يُبَشِّرَ النَّاسَ بِالْجَنَّةِ وَبِعَمَلِهَا، وَيُنْذِرَ النَّاسَ النَّارَ وَعَمَلَهَا، وَيَسْتَأْلِفَ النَّاسَ حَتَّى يَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ، وَيُعَلِّمَ النَّاسَ مَعَالِمَ الْحَجِّ وَسُنَنِهِ وَفَرَائِضِهِ، وَمَا أَمَرَ اللَّهُ بِهِ، وَالْحَجُّ الْأَكْبَرُ الْحَجُّ، وَالْحَجُّ الْأَصْغَرُ الْعُمْرَةُ، وَأَنْ يَنْهَى النَّاسَ أَنْ يُصَلِّيَ الرَّجُلُ فِي ثَوْبٍ وَاحِدٍ صَغِيرٍ، إِلَّا أَنْ يَكُونَ وَاسِعًا فَيُخَالِفُ بَيْنَ طَرَفَيْهِ عَلَى عَاتِقَيْهِ، وَيَنْهَى أَنْ يَحْتَبِيَ الرَّجُلُ فِي ثَوْبٍ وَاحِدٍ، وَيُفْضِي بِفَرْجِهِ إِلَى السَّمَاءِ، وَلَا يَنْقُضَ شَعْرَ رَأْسِهِ إِذَا عَفَا فِي قَفَاهُ
পৃষ্ঠা - ৩৭৮৬


দীনার কিংবা তার বদলে কাপড় (জিযিয়াস্বরুপ) ধার্য হবে ৷ যে তা আমার করবে তার জন্য
আল্লাহ্ ও তীর রাসুল (না)-এর নিরাপত্তা-যিম্মা সাব্যস্ত হবে, আর যে তা আদায়ে অস্বীকৃত
হবে সে আল্লাহ ও তার রাসুল (সা) এবং সকল ঈমানদারের দৃশমন ৷ মুহাম্মদের উপরে
আল্লাহ্র রহমত বর্ধিত হোক ! এবং তার প্ৰতি সালাম, রহমত ও বরকত নাযিল হোক ৷

হাফিজ বায়হাকী (র) বলেন, সুলায়মান ইবন দাউদ (র) আবু বকর ইবন মুহাম্মদ ইবন
আমর ইবন হাযম (রা) , তার পিতা তীর দাদা থেকে এ হাদীস অবিচ্ছিন্ন সনদে রিওয়ায়াত
করেছেন এবং তাতে পুর্বোল্লিখিত যাকাত দিয়াত ইত্যাদি সম্পর্কিত বর্ণনায় কিছু কম-বেশী
রয়েছে ৷

গ্রন্থকারের মন্তব্য : নাসাঈ (র) ও তার সুনান গ্রন্থে এবং আবু দাউদ তার মারাসীল’ এ ও এ
হড়াদীসটি বর্ণনা করেছেন ৷ প্রতিনিধি দল’ পরিচ্ছেদ শেরে ইয়ামানের লোকদের তালীমদ তাদের
যাকাত ও পনীমতের পঞ্চমাংশ উসুলের দায়িতৃ দিয়ে নবী করীম (না)-এর আমীরগণকে
পাঠানোর বিষয়টি আমরা আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ্! সে আমীরগণ হলেন যুআয ইবন
জাবাল, আবু মুসা, খালিদ ইবনুল ওলীদ ও আলী ইবন আবু তালিব রাযিয়াল্লাহু আনহুম ৷

জারীর ইবন আবদুল্লাহ আল-বাজালী (রা) এর আগমন ও তার ইসলাম গ্রহণ প্রসঙ্গ

ইমাম আহমদ (র) বলেন, আর কাতান (র) মুগীরা ইবন শাবৃল (র) সুত্রে বলেন, জায়ীর
(রা) বলেছেন, মদীনায় কাছাকাছি পৌছে আমি আমার উটঢি বসালড়াম এবং চামড়ার থলেটি
খুলে আমার নতুন পোশাক পরলাম ৷ পরে মসজিদে প্রবেশ করে দেখলাম রাসুলুল্লাহ্ (সা)
ভাষণ দিচ্ছেন ৷ লোকেরা আমার দিকে চোখের ইশারা করতে লাগল ৷ আমি আমার পাশের
লোকটিকে বললাম, আল্লাহর বান্দা! আল্পাহ্র রাসুল (না) কি আমার কথা আলোচনা
করেছেন? লোকটি বলল, হী ৷ তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন, মাঝে তোমার কথা বলেছেন এবং উত্তম
বলেছেন ৷ তিনি বলেছেন-

গ্রাএ ড়ু১মোঃ ণ্হুহ্রমুণ্ষ্ এ১১;ষ্

ঐ দরজা দিয়ে (কিংবা তিনি বলেছেন, ঐ পথ দিয়ে) ইয়ামানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লোকটি
প্রবেশ করবে; তবে কিনা তার মাথায় রয়েছে রাজকীয় পশমী চাদর ৷

জারীর (র) বলেন, আমি মহানমহীয়ান আল্লাহ পাকের দেয়া প্রাচুর্য-সৌতাগ্যের জন্য তার
প্রশংসা করলাম ৷ রাবী আবু কাতান বলেন, আমি তাকে (রাবী ইউনুসকে) বললাম, আপনি এ
হাদীস সরাসরি জারীর (রা)-এর কাছে শুনেছেন? নাকি মুপীরা ইবন শাবলের কাছে? তিনি
বললেন, হী ৷ ইমাম আহমদ এ হাদীস আবু নুআয়ম ও নাসাঈ (র) বিভিন্ন সনদে এ
রিওয়ায়াতাট উদ্ধৃত করেছেন ৷ এ হাদীসের সনদ বুখারী-যুসলিমেরর্ম্পর্তানৃরুপ ৷ ইমাম আহমদ
(র) আরো বলেন, মুহাম্মদ ইবন উবায়দ (র) জারীর (রা) থেকে, তিনি বলেছেন-

“আমি মুসলমান হওয়ার পর থেকে আল্লাহর রাসুল (সা) কখনো আমাকে তার ঘরে প্রবেশে
বাধা দেন নি এবং মতবার আমাকে দেখেছেন, আমার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসি দিয়েছেন ৷
আবু দাউদ ব্যতীত সিহাহ্ সিত্তা-এর সকল ইমাম এ হাদীসখানা উদ্ধৃত করেছেন ৷ তবে


وَيَنْهَى النَّاسَ إِنْ كَانَ بَيْنَهُمْ هَيْجٌ أَنْ يَدْعُوا إِلَى الْقَبَائِلِ وَالْعَشَائِرِ، وَلْيَكُنْ دُعَاؤُهُمْ إِلَى اللَّهِ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، فَمَنْ لَمْ يَدْعُ إِلَى اللَّهِ، عَزَّ وَجَلَّ، وَدَعَا إِلَى الْعَشَائِرِ وَالْقَبَائِلِ فَلْيَعْطِفُوا بِالسَّيْفِ حَتَّى يَكُونَ دُعَاؤُهُمْ إِلَى اللَّهِ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، وَيَأْمُرَ النَّاسَ بِإِسْبَاغِ الْوُضُوءِ وُجُوهَهُمْ وَأَيْدِيَهُمْ إِلَى الْمَرَافِقِ، وَأَرْجُلَهُمْ إِلَى الْكَعْبَيْنِ، وَأَنْ يَمْسَحُوا رُءُوسَهُمْ كَمَا أَمَرَهُمُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ، وَأُمِرُوا بِالصَّلَاةِ لِوَقْتِهَا، وَإِتْمَامِ الرُّكُوعِ وَالسُّجُودِ، وَأَنْ يُغَلَّسَ بِالصُّبْحِ، وَأَنْ يُهَجَّرَ بِالْهَاجِرَةِ، حَتَّى تَمِيلَ الشَّمْسُ، وَصَلَاةُ الْعَصْرِ وَالشَّمْسِ فِي الْأَرْضِ مُبَدَّدَةٌ، وَالْمَغْرِبُ حِينَ يُقْبِلُ اللَّيْلُ وَلَا تُؤَخَّرُ حَتَّى تَبْدُوَ النُّجُومُ فِي السَّمَاءِ، وَالْعِشَاءُ أَوَّلُ اللَّيْلِ، وَأَمَرَهُ بِالسَّعْيِ إِلَى الْجُمُعَةِ إِذَا نُودِيَ بِهَا، وَالْغُسْلِ عِنْدَ الرَّوَاحِ إِلَيْهَا، وَأَمَرَهُ أَنْ يَأْخُذَ مِنَ الْمَغَانِمِ خُمُسَ اللَّهِ، وَمَا كُتِبَ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ مِنَ الصَّدَقَةِ مِنَ الْعَقَارِ فِيمَا سَقَتِ الْعَيْنُ وَفِيمَا سَقَتِ السَّمَاءُ الْعُشْرُ، وَمَا سَقَى الْقَرَبُ فَنِصْفُ الْعُشْرِ، وَفِي كُلِّ عَشْرٍ مِنَ الْإِبِلِ شَاتَانِ، وَفِي عِشْرِينَ أَرْبَعُ شِيَاهٍ،
পৃষ্ঠা - ৩৭৮৭


বুখারীঘুসলিমে এ অধিক বিবরণ রয়েছে, “আমি রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর কাছে এ অভিযোগ
করলাম যে, আমি ঘোড়৷ র পিঠে স্থির হয়ে বসে থাকতে পারি না ৷” তখন তিনি আমার বুকে

তার হাত বুলিয়ে দু আ করলেন ৷া১ন্ৰুণ্ ৷প্লুএ্া :াএন্ৰুঙু শ্লো৷ হে আল্লাহ তাকে স্থির র খুন
এবং তাকে হিদায়ড়াতকারী ও হিদায়াতপ্রাপ্ত করুন ৷

বায়হাকী (র) বলেন, আবু আবদুল্লাহ্ আল হাফিজ (র) ইসমাঈল ইবন আবু খালিদ
অথবা কায়স ইবন আবু হাযিম (র) থেকে, তিনি জারীর ইবন আবদুল্লাহ্ (বা) থেকে, তিনি
বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) কোন এক ব্যক্তিকে আমার কাছে পাঠালেন ৷ (আমি তার কাছে গেলে)
তিনি বললেন, জারীর? কী উদ্দেশ্যে ওোমার আগমন? আমি বললাম ইয়া রাসুলাল্লাহ্ৰু
আপনার হাতে হাত রেখে ইসলাম কবুল করার উদ্দেশ্যে এসেছি ৷ আবীর (রা) বলেন, তিনি
আমার পারে একটি চাদর জড়িয়ে দিলেন এবং উপস্থিত তার সহচরদের উদ্দেশ্যে বললেন-

-০,ণ্ণ্গ্রঘ্রএন্ ণ্ঙুএ ণ্প্লু;হ্ন ণ্ম্রা :ি) কোন কওমের কোন সভ্রদ্বন্ত লোক ণ্তামাদের কাছে আসলে
তোমরা তার সম্মান করবে ৷ পরে আমাকে বললেন, হে জারীর! আমি £তামাকে আহ্বান করছি
এ সাক্ষ্য দানের প্রতি যে, এক আল্লাহ্ ব্যতীত আর কোন ইলাহ্ নেই এবং আমি আল্লাহ্র
রাসুল ৷ আর এ জন্য যে, তুমি আল্পাহ্র আখিরাত দিবস ও তাকদীরের ভাল-মন্দে বিশ্বাস
স্থাপন করবে ৷ ফরয সালাতসমুহ আদায় করবে এবং ফরয যাকাত আদায় করে দিয়ে ৷ অ৷ ৷মি

তাই করলাম ৷ ফলে এরপর থেকে তিনি যখনই আমাকে দেখতে তন, আমার মুখের দিকে
তাকিয়ে ঘৃচকি হাসভেন ৷ এ সুত্রে এ হাদীসখানি গয়ীব পর্যায়ের ৷

ইমাম আহমদ (র) বলেন, ইয়াহ্য়া ইবন সাঈদ আল কাত্তান (র) জারীর ইবন
আবদুল্লাহ্ (বা) থেকে, তিনি বলেন, আমি সালাত প্রতিষ্ঠা, যাকাত প্রদান ও প্রতিটি মুসলিম
ব্যক্তির জন্য কল্যাণকামী’ হওয়ার শর্তে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর হাতে বায়আত হয়েছিলাম ৷
সহীহ্ বুখারী-মুসলিমে এ হাদীস উদ্ধৃত হয়েছে ইসমাঈল ইবন আবু খালিদ (র) সুত্রে ; অনুরুপ
যিয়াদ ইবন উলাছ৷ (র) সুত্রে বর্ণিত হয়েছে ৷ ইমাম আহমদ (র) আরো বলেছেন আবু সাঈদ
(র) জারীর (রা) থেকে, তিনি বলেন, আমি বলেছিলাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ্! আমাকে বায়আংতর
শর্ত দিন, কেননা, আপনিই তা ভাল জানেন ৷ তিনি বললেন, তোমাকে এ শর্তে বায়আত করে
নিচ্ছি যে, তুমি একমাত্র আল্লাহ্র ইবাদত করবে, তার সাথে কাউকে শৰীক করবে না, সালাত
কায়েম করবে, যাকাত আদায় করবেঃ ৷ মুসলমানের কল্যাণ ও হিত কামনা করবে এবং শিল্পক-
এর সম্পর্ক মুক্ত থাকবে ৷ নাসা ৷ঈ (র) এ হাদীসখানা একাধিক সুত্রে রিওয়ায়াত করেছেন ৷

আমরা উল্লেখ করে এসেছি যে, জারীর (রা) ইসলাম গ্রহণ করলে নবী কল্পীম (সা) র্তাকে
যুল ’থালাসাহ কািহ ধ্বংস করার দায়িত্ব দিয়ে পাঠিষেছিসুলন এটি হল খ্যহুআম ও বড়াব্জীলা
গোত্রের মুর্তি ৷ যাকে তার৷ ইয়ামানের কা বা নামে অভিহিত কঃতাে ৷ এ নামকরণের উদ্দেশ্য
ছিল মক্কায় অবস্থিত কা বার প্রতিদ্বব্দী দাড় করানো এ জন্য মক্কার কাবাকে তারা শামের
(সিরিয়ার) কা ৷ব৷ নাম দিয়েছিল ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) জারীর (রা)-কে বললেন )ণ্ ,ৰু ;:প্রু ১৷ ৷
-দ্দৌর্ণী এে১ “যুল খালড়াসার আপদ থেকে তুমি আমাকে মুক্ত করবে কি? তখন জারীর (বা)
নবী করীম (সা) এর কাছে এ অনুযােগ করলেন যে তিনি ঘোড়ার পিঠে স্থির হয়ে বসে
থাকতে পারেন না ৷ নবী করীম (সা) জাৰীরের বুকে তার ঘুবারক হাত বৃলিয়ে দিয়ে দিলে তা


وَفِي أَرْبَعِينَ مِنَ الْبَقَرِ بَقَرَةٌ، وَفِي كُلِّ ثَلَاثِينَ مِنَ الْبَقَرِ تَبِيعٌ أَوْ تَبِيعَةٌ جَذَعٌ أَوْ جَذَعَةٌ، وَفِي كُلِّ أَرْبَعِينَ مِنَ الْغَنَمِ سَائِمَةٍ وَحْدَهَا شَاةٌ، فَإِنَّهَا فَرِيضَةُ اللَّهِ الَّتِي افْتَرَضَ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ مِنَ الصَّدَقَةِ فَمَنْ زَادَ فَهُوَ خَيْرٌ لَهُ، وَإِنَّهُ مَنْ أَسْلَمَ مِنْ يَهُودِيٍّ أَوْ نَصْرَانِيٍّ إِسْلَامًا خَالِصًا مِنْ نَفْسِهِ فَدَانَ دِينَ الْإِسْلَامِ فَإِنَّهُ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ، لَهُ مَا لَهُمْ وَعَلَيْهِ مَا عَلَيْهِمْ، وَمَنْ كَانَ عَلَى يَهُودِيَّتِهِ أَوْ نَصْرَانِيَّتِهِ فَإِنَّهُ لَا يُغَيَّرُ عَنْهَا، وَعَلَى كُلِّ حَالِمٍ ذَكَرٍ أَوْ أُنْثَى حُرٍّ أَوْ عَبْدٍ دِينَارٌ وَافٍ أَوْ عِوَضُهُ مِنَ الثِّيَابِ، فَمَنْ أَدَّى ذَلِكَ فَإِنَّ لَهُ ذِمَّةَ اللَّهِ، عَزَّ وَجَلَّ، وَذِمَّةَ رَسُولِهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَمَنْ مَنَعَ ذَلِكَ فَإِنَّهُ عَدُوُّ اللَّهِ وَرَسُولِهِ وَالْمُؤْمِنِينَ جَمِيعًا، صَلَوَاتُ اللَّهِ عَلَى مُحَمَّدٍ، وَالسَّلَامُ عَلَيْهِ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ ". قَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: وَقَدْ رَوَى سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جِدِّهِ هَذَا الْحَدِيثَ مَوْصُولًا بِزِيَادَاتٍ كَثِيرَةٍ وَنُقْصَانٍ عَنْ بَعْضِ مَا ذَكَرْنَاهُ فِي الزَّكَاةِ وَالدِّيَاتِ وَغَيْرِ ذَلِكَ. قُلْتُ وَمِنْ هَذَا الْوَجْهِ رَوَاهُ الْحَافِظُ أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ النَّسَائِيُّ فِي " سُنَنِهِ " مُطَوَّلًا، وَأَبُو دَاوُدَ فِي كِتَابِ " الْمَرَاسِيلِ "، وَقَدْ ذَكَرْتُ ذَلِكَ بِأَسَانِيدِهِ وَأَلْفَاظِهِ فِي " السُّنَنِ " وَلِلَّهِ الْحَمْدُ وَالْمِنَّةُ، وَسَنَذْكُرُ بَعْدَ الْوُفُودِ بَعْثَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْأُمَرَاءَ إِلَى الْيَمَنِ لِتَعْلِيمِ النَّاسِ وَأَخْذِ صَدَقَاتِهِمْ وَأَخْمَاسِهِمْ ; مُعَاذَ بْنَ جَبَلٍ وَأَبَا مُوسَى، وَخَالِدَ بْنَ الْوَلِيدِ، وَعَلِيَّ بْنَ أَبِي طَالِبٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ أَجْمَعِينَ.