আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

قدوم الأشعث بن قيس في وفد كندة

পৃষ্ঠা - ৩৭৭৬


জন্য হজর এলাকার উদ্দেশ্যে সফরে বের হলেন ৷ তার অনুপস্থিতির সুযোগে তার ত্রী-স্বাঘীর
আেবাধ্যতায় ঘর ছেড়ে পালাল এবং ঐ £ পাত্রেরই ঘুতারবড়াফ ইবন নড়াহশানের কাছে আশ্রয় নিল ৷
ঘুতাররাক তাকে অন্দরে আশ্রয় দিল ৷ আশা ফিরে এসে স্তীকে ঘরে পেলেন না ৷ র্তাকে বলা
হল, র্তার শ্রী ঘর ছেড়ে যুতাররিফ এর কাছে আশ্রয় নিয়েছে ৷ এ কথা জানতে পেয়ে তিনি
যুতাররিদেব কাছে গিয়ে বললেন, ঢাচাত তাই! আমার বউ মুআযা কি (তামার এখানে আছে?
থাকলে আমার সাথে তাকে দিয়ে দাও ৷ মুতাররিদ বলল, না আমার এখানে (নই ৷ আর
থাকলেও তোমার হাতে তুলে দিতাম না ৷ যুতাররিদ আশার চেয়ে উচু স্তরের নেতা ছিল ৷ আশা
গোত্র থেকে বের হয়ে এসে নবী কবীম (সা) এর শরণ প্রার্থী হয়ে কবিতায় বললেন-

“ওহে মানব সরদার, ওহে আরবের শ্রেষ্ঠ বিচারক ! আপনার সকাশে এক যুখরা রমণীর
নামে অভিযোগ ! সে যেন দলের মাঝে (নরবাঘের) অবাধ্যা ৷ এ শক্ত দেহী বাঘিনী; তারই জন্য
খাদ্য অন্বেরণে গত রজর মাসে আমি বেরিয়েছিলড়াম ৷

আমার অনুপস্থিতির সুযোগে সে বীধন ছিড়ে পালাবার পথ ধরল ৷ দম্পেতা অঙ্গীকার ভঙ্গ
করে সে লেজগুটিয়ে ছুট দিল ৷ আমাকে নিক্ষেপ করে পেল অম্ভহীন সমস্যা ও সংকটের মাঝে;
ঐ জাতটি এমনই মন্দ এবং অকল্যাণের প্রতিযোগিতায় অজেয় এবং ওরা সর্বদা বিজয়ীদের
পক্ষপুটে থাকে ৷ নবী কবীম (না)-ও তার ৷;শব উক্তিটির স্বীকৃতি দিয়ে বললেন, এ্যা )এণ্ :ওে
ঙা০ দো প্ৰতিযোগীতার ওরা নিকৃষ্ট বিজয়ী তার সর্বদাই ওরা বিজয়ীদেরই হয়ে থাকে ৷ আশা
নবী কবীম (সা) এর কাছে তার দ্রীর পলায়ন বৃত্তান্ত থেশ করলেন এবং যে যে তার স্বগােত্রীয়
য়ুতাবৃরিদের অন্দরে রয়েছে সে কথা জানিয়ে তার সাহায্যপ্রাথী হলেন ৷ রড়াসুলুল্লাহ্ (সা)
মুতাররিদের কাছে আশার জন্য সুপারিশ করে চিঠি লিখলেন ত্যুঃ)শ্রি ও১া ৰুৰু ট্টং১ণ্১ ওাগ্লু৷ )গ্র
শ্ম,ঠো “ এ লোকের শ্রী মুআযকে খুজে বের করে তা কে তার হাতে ফ্রের৩ দেয়ার ব্যবস্থা করবে ৷
নবী কবীম (সা) এর চিঠি তার কাছে পৌছল ৷ তা তাকে পড়ে গােনান হলে সে যেয়ে
ল্যেকটিকে বলল, যুআযা এ হল তোমার ব্যাপারে থােদ নবী কবীর (সা) এর চিঠি ৷ এ বন
আমি তোমাকে তার কাছে প্ৰত্যার্পণ করছি ৷ মুআয বলল, আমার পক্ষে তার কাছ থেকে
ওয়াদা অঙ্গীকার নাও এবং তার নবীর যিম্মা নাও যে সে আমাকে আমার অপরাধের শাস্তি
দেবে না ৷ সেরুপ অঙ্গীকার নিয়ে যুতারবিদ ঘুআযাকে আশার হাতে প্রত্যার্পণ করলে আশা এ
কবিতা রচনা করলেন-

“যুআযার প্ৰতি আমার অনুরড়াগ এমন নয় যে, চোপলখোরদের ফ্লুপলছুগো ৩াওে ৩াঞ্চা
ধরাবে কিৎবা কালের প্ৰলন্বিত হওয়ন্নে তাতে তটিড়া পড়বে এবং আমার অনুপস্থিতিতে মন্দ’
পুরুধেরা তাকে কান যন্ত্র দিয়ে যে ফুসলিয়েছিল, তার যে কুকর্মের জন্যেও নয় ৷

পােত্রীর দোকজনসহ্সৃরাদ ইবন আবদুল্লাহ্আল-আযুদীর আগমন, জারাশ প্রতিনিধি দলের আগমন
ইবন ইসহাক (র) বলেন, আঘৃদ গোত্রের একটি প্রতিনিধি দলের সাথে সুরাদ ইবন
আবদৃল্লাহ্ আল-আৰ্বুদী রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর দরবারে উপস্থিত হলেন এবং মুসলমান হয়ে পুর্ণাঙ্গ
ইসলামী জীবন যাপন ব্বভে লগ্যেলন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (মা) তাকে তার গোত্রের মুসলমানদের
আমীর মনোনীত করেছিলেন এবং মৃসলমন্যেদর সাথে নিয়ে চারপাশের ইয়ামানী মুশরিক

৫০ ৷ড়া





إِنَّنِي بِالنَّبِيِّ مُوقِنَةٌ نَفْ ... سِي وَإِنْ لَمْ أَرَ النَّبِيَّ عَيَانَا سَيِّدُ الْعَالَمِينَ طُرًّا وَأَدْنَا ... هُمْ إِلَى اللَّهِ حِينَ بَانَ مَكَانَا جَاءَنَا بِالنَّامُوسِ مِنْ لَدُنِ اللَّهِ ... وَكَانَ الْأَمِينَ فِيهِ الْمُعَانَا حُكْمُهُ بَعْدَ حِكْمَةٍ وِضِيَاءٍ ... فَاهْتَدَيْنَا بِنُورِهَا مِنْ عَمَانَا وَرَكِبْنَا السَّبِيلَ حِينَ رَكِبْنَ ... اهُ جَدِيدًا بِكُرْهِنَا وَرِضَانَا وَعَبَدْنَا الْإِلَهَ حَقًّا وَكُنَّا ... لِلْجَهَالَاتِ نَعْبُدُ الْأَوْثَانَا وَائْتَلَفْنَا بِهِ وَكُنَّا عَدُوًّا ... فَرَجَعْنَا بِهِ مَعًا إِخْوَانًا فَعَلَيْهِ السَّلَامُ وَالسِّلْمُ مِنَّا ... حَيْثُ كُنَّا مِنَ الْبِلَادِ وَكَانَا إِنْ نَكُنْ لَمْ نَرَ النَّبِيَّ فَإِنَّا ... قَدْ تَبِعْنَا سَبِيلَهُ إِيمَانَا [قُدُومُ الْأَشْعَثِ بْنِ قَيْسٍ فِي وَفْدِ كِنْدَةَ] قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَقَدِمَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْأَشْعَثُ بْنُ قَيْسٍ فِي وَفْدِ كِنْدَةَ، فَحَدَّثَنِي الزُّهْرِيُّ أَنَّهُ قَدِمَ فِي ثَمَانِينَ رَاكِبًا مِنْ كِنْدَةَ، فَدَخَلُوا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَسْجِدَهُ قَدْ رَجَّلُوا جُمَمَهُمْ وَتَكَحَّلُوا، عَلَيْهِمْ جُبَبُ
পৃষ্ঠা - ৩৭৭৭
الْحِبَرَةِ قَدْ كَفَّفُوهَا بِالْحَرِيرِ، فَلَمَّا دَخَلُوا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَهُمْ: «أَلَمْ تُسْلِمُوا؟ " قَالُوا: بَلَى. قَالَ: " فَمَا بَالُ هَذَا الْحَرِيرِ فِي أَعْنَاقِكُمْ؟ " قَالَ: فَشَقُّوهُ مِنْهَا فَأَلْقَوْهُ، ثُمَّ قَالَ لَهُ الْأَشْعَثُ بْنُ قَيْسٍ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، نَحْنُ بَنُو آكِلِ الْمُرَارِ، وَأَنْتَ ابْنُ آكِلِ الْمُرَارِ. قَالَ: فَتَبَسَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَالَ: " نَاسِبُوا بِهَذَا النَّسَبِ الْعَبَّاسَ بْنَ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ وَرَبِيعَةَ بْنَ الْحَارِثِ» ". وَكَانَا تَاجِرَيْنِ، إِذَا شَاعَا فِي الْعَرَبِ فَسُئِلَا: مِمَّنْ أَنْتُمَا؟ قَالَا: نَحْنُ بَنُو آكِلِ الْمُرَارِ. يَعْنِي يَنْتَسِبَانِ إِلَى كِنْدَةَ لِيَعِزَّا فِي تِلْكَ الْبِلَادِ ; لِأَنَّ كِنْدَةَ كَانُوا مُلُوكًا، فَاعْتَقَدَتْ كِنْدَةُ أَنَّ قُرَيْشًا مِنْهُمْ لِقَوْلِ عَبَّاسٍ وَرَبِيعَةَ: نَحْنُ بَنُو آكِلِ الْمُرَارِ. وَهُوَ الْحَارِثُ بْنُ عَمْرِو بْنِ حُجْرِ بْنِ عَمْرِو بْنِ مُعَاوِيَةَ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ مُعَاوِيَةَ بْنِ ثَوْرِ بْنِ مُرْتِعِ بْنِ مُعَاوِيَةَ بْنِ كِنْدِيِّ. وَيُقَالُ: ابْنُ كِنْدَةَ. ثُمَّ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَهُمْ: «لَا، نَحْنُ بَنُو النَّضْرِ بْنِ كِنَانَةَ، لَا نَقْفُوا أُمَّنَا، وَلَا نَنْتَفِي مِنْ أَبِينَا» . فَقَالَ لَهُمُ الْأَشْعَثُ بْنُ قَيْسٍ: وَاللَّهِ يَا مَعْشَرَ كِنْدَةَ لَا أَسْمَعُ رَجُلًا يَقُولُهَا إِلَّا ضَرَبْتُهُ ثَمَانِينَ. وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ مُتَّصِلًا مِنْ وَجْهٍ آخَرَ، فَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا
পৃষ্ঠা - ৩৭৭৮
بَهْزٌ وَعَفَّانُ قَالَا: حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ حَدَّثَنِي عَقِيلُ بْنُ طَلْحَةَ - وَقَالَ عَفَّانُ فِي حَدِيثِهِ: أَنْبَأَنَا عَقِيلُ بْنُ طَلْحَةَ السُّلَمِيُّ - عَنْ مُسْلِمِ بْنِ هَيْصَمٍ، عَنِ الْأَشْعَثِ بْنِ قَيْسٍ أَنَّهُ قَالَ: أَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي وَفْدِ كِنْدَةَ - قَالَ عَفَّانُ: لَا يَرَوْنِي أَفْضَلَهُمْ - قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّا نَزْعُمُ أَنَّكُمْ مِنَّا. قَالَ: فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «نَحْنُ بَنُو النَّضْرِ بْنِ كِنَانَةَ لَا نَقْفُو أُمَّنَا وَلَا نَنْتَفِي مِنْ أَبِينَا ".» قَالَ: قَالَ الْأَشْعَثُ: فَوَاللَّهِ لَا أَسْمَعُ أَحَدًا نَفَى قُرَيْشًا مِنَ النَّضْرِ بْنِ كِنَانَةَ إِلَّا جَلَدْتُهُ الْحَدَّ. وَقَدْ رَوَاهُ ابْنُ مَاجَهْ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي شَيْبَةَ عَنْ يَزِيدَ بْنِ هَارُونَ وَعَنْ مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ حَرْبٍ، وَعَنْ هَارُونَ بْنِ حَيَّانَ، عَنْ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ الْمُغِيرَةِ ثَلَاثَتُهُمْ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ بِهِ نَحْوَهُ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا سُرَيْجُ بْنُ النُّعْمَانِ، حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ، أَنْبَأَنَا مُجَالِدٌ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، حَدَّثَنَا الْأَشْعَثُ بْنُ قَيْسٍ قَالَ: «قَدِمْتُ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي وَفْدِ كِنْدَةَ فَقَالَ لِي: " هَلْ لَكَ مِنْ وَلَدٍ؟ " قُلْتُ: غُلَامٌ وُلِدَ