আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

قصة دوس والطفيل بن عمرو

পৃষ্ঠা - ৩৭৬৬


এক সনদে বুখারী (র) রিওয়ায়াত করেছেন, ও না (র)আবু মাসউদ (বা) থেকে বর্ণনা
করেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেছেন-
ঞেঠো এগ্রা
ষ্ঠাং ঠেচ্ৰ্বা শ্’গ্রা
“ঈমান এখানে (এ কথা বলার সময়) তিনি ইয়ামানের দিকে ইঙ্গিত করলেন ৷ কর্কশ
ভাবা, দৃর্ব্যবহার ও হৃদয়ের কাঠিন্য উটপালের পিছনে চিৎকারে অভ্যস্তদের মাঝে যে দিকে
শয়তানের দুটি শিং উদিত হয় ৷

অর্থাৎ রড়াবীঅ৷ ও মুযার গোত্রদ্বয় ৷ বুখারী (র) অন্যত্র এবং মুসলিম (র)-ও ইসমাঈল ইবন
আবু খড়ালিদ (র) আবু মাসউদ উকবা ইবন আমৃর (বা) থেকে অনুরুপ রিওয়ায়াত করেছেন ৷
তারপর উল্লেখ করেছেন সুফিয়ান ছাওয়ী (র)ইমরান ইবন হুসায়ন (বা) এর রিওয়ায়াত ৷
তিনি বলেন, বনুত তামীমের লোকেরা রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে এলে তিনি বললেন, “তামীমীরা!
সুসৎ বাদ গ্রহণ কর ’তার৷ বলল--

“সুসৎ বাদ যখন দিলেনই, তবে আমাদের কিছু দান-দক্ষিণাও করুন না ৷ তাদের এ
বেপরোয়৷ জবাবে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর চেহারা বিবর্ণ হল ৷৩ তখন ইয়ামানবাসী একদল লোক
রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে এলে তিনি তাদের বললেন, “তামীযীর৷ যখন সুসং বাদ গ্রহণে আগ্রহী
হল না, তখন তোমরা তা গ্রহণ কর !” তার৷ বলল, আমরা তা গ্রহণ করলাম, ইয়৷ রাসুলাল্লাহ্ !
তিরমিষী ও নসােঈ (র)-ও এ হাদীস উল্লিখিত সনদে ছাওয়ী (র) থেকে রিওয়ায়াত করেছেন ৷

১ব্র ,;

“এসব হাদীসই ইয়ামানী প্রতিনিধি দলের মাহাত্ম্য নির্দেশ করে ৷ তবে এগুলোতে
প্রতিনিধিরব্পে তাদের আগমনের সময় নির্দেশিকা নেই ৷” তামীঘী প্রতিনিধি দলের আগমনকালে
পরবর্তী সময়ে হলেও তাতে আশআরীদের আগমন তার স কলীেন হওব৷ অনিবার্য নয় ৷ বরং
তাদের আগমন ঘটেছিল আরো আগে ৷

কেননা, আশআরীদের অন্যতম সদস্য ক ;” ঘুস৷ স্রভ্রশআরী (না)-এর সৃহবত ও নবী
সাহচর্যকাল জাফর ইবন আবু তালিব (রা)-ও তার সঙ্গীদের সহ্বত লন্সে সমকলীেন ৷ যারা
প্রথমবার হিজরত করে আৰিসিনিয়ায় (ইথিওপিয়া) গিয়েছিলেন এবং রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
খায়বার বিজয়কালে সেখানে উপনীত হয়েছিলেন ৷ আমরা যখাস্থানে এর বিশদ বিবরণ পেশ
করে এসেছি ৷ সে সাথে নবী বত্রীম
)১১১ ৰুর্দুএএ আল্লাহর কসম! আমি বুঝতে পারি না, কোনটি আমার জন্য অধিক আনন্দদায়ক
জা ফরের প্রত্যাগমন কিৎবা খায়বার বিজয় উড়িটি সেখানে উল্লিখিত হয়েছে ৷ মন্ ৷ন আল্লাহ্ই
সমধিক অবগত ৷



১ অর্থাৎ তামীমীদের প্রত্যাথ্যাত সুসৎবাদ ইয়ামানীদের প্রদান করার উভয় প্রজ্যো দল সমকালীন হওয়া
জরুরী নয় ৷ যেহেতু সুসৎবাদ গ্রহগকারী ইয়ামানীর৷ ঐ সময়ই প্রতিনিধিরুপে এস্নি এমন প্রমণে নেই ৷ বরৎ
পুরেই তাদের আগমনের প্রমাণ রয়েছে ৷ অতএব, এখানে উল্লিখিত ইয়ামানীর৷ মদীনায় অবস্থান রত ইয়ামানী

কিৎবা ঐ সময় সাধারণ সফরে আগত ইয়ামানীর৷ হতে পারে ৷ অনুবাদক


[قِصَّةُ دَوْسٍ وَالطُّفَيْلِ بْنِ عَمْرٍو] حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ، ثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ ابْنِ ذَكْوَانَ - هُوَ عَبْدُ اللَّهِ أَبُو الزِّنَادِ - عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: «جَاءَ الطُّفَيْلُ بْنُ عَمْرٍو إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: إِنَّ دَوْسًا قَدْ هَلَكَتْ، عَصَتْ وَأَبَتْ، فَادْعُ اللَّهَ عَلَيْهِمْ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " اللَّهُمَّ اهْدِ دَوْسًا وَأْتِ بِهِمْ ".» انْفَرَدَ بِهِ الْبُخَارِيُّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ. ثُمَّ قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلَاءِ، حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، عَنْ قَيْسٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: «لَمَّا قَدِمْتُ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُلْتُ فِي الطَّرِيقِ: يَا لَيْلَةً مِنْ طُولِهَا وَعَنَائِهَا ... عَلَى أَنَّهَا مِنْ دَارَةِ الْكُفْرِ نَجَّتِ وَأَبَقَ غُلَامٌ لِي فِي الطَّرِيقِ، فَلَمَّا قَدِمْتُ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَبَايَعْتُهُ، فَبَيْنَا أَنَا عِنْدَهُ إِذْ طَلَعَ الْغُلَامُ، فَقَالَ لِيَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " يَا أَبَا هُرَيْرَةَ، هَذَا غُلَامُكَ " فَقُلْتُ: هُوَ حُرٌّ لِوَجْهِ اللَّهِ، عَزَّ وَجَلَّ، فَأَعْتَقْتُهُ.» انْفَرَدَ بِهِ الْبُخَارِيُّ مِنْ حَدِيثِ إِسْمَاعِيلَ بْنِ أَبِي خَالِدٍ، عَنْ قَيْسِ بْنِ أَبِي حَازِمٍ. وَهَذَا الَّذِي ذَكَرَهُ الْبُخَارِيُّ مِنْ قُدُومِ الطُّفَيْلِ بْنِ عَمْرٍو فَقَدْ كَانَ قَبْلَ الْهِجْرَةِ، ثُمَّ إِنْ قُدِّرَ قُدُومُهُ بَعْدَ الْهِجْرَةِ فَقَدْ كَانَ قَبْلَ الْفَتْحِ ; لِأَنَّ دَوْسًا قَدِمُوا وَمَعَهُمْ أَبُو هُرَيْرَةَ، وَكَانَ قُدُومُ أَبِي هُرَيْرَةَ وَرَسُولُ اللَّهِ