আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

كتاب الوفود الواردين إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم

قصة عدي بن حاتم الطائي

قصة عدي بن حاتم الطائي

পৃষ্ঠা - ৩৭৫৪


সিরিয়ার উপনীত হলাম ৷ “আদী (বা) বর্ণনা করেন, আল্লাহর কসম ! আমি (সিরিয়ার) আমার
পরিবারের মাঝে বসা ছিলাম ৷ দুরে দৃষ্টি দিয়ে দেখলাম এক মহিলা আরােহী আমাদের বসতির
দিকে ঢালু পথে নেমে আসছে ৷ “আদী (রা) বলেন, হাতিম কন্যা? “আদী বলেন, একটু পরেই
দেখি কি সে তো সেই ৷ সে আমার সামনে এসে র্দাড়ানাে মাএই কোন প্রকার ভুমিকার আশ্রয়
না নিয়ে মুখের উপর বলতে লাগল, নিমকহারাম , জ্যলিম ৷ নিজের বউ ছেলে মেয়েদের নিয়ে
আসতে (পরেছো আর তোমার জন্মদাতার শেষ স্মৃতি এক অবলাকে দুশমনের দরা-মায়ার
উপর ছেড়ে আসতে তোমার বাধল্যে না ? আমি বললাম দোমটি আমার , মন্দ কথা উচ্চারণ
করে মুখ খারাপ কর না ; আল্লাহর কলম, আমার বলার মত সৎপত কোন যুক্তি নেই, তোমার
অভিযোগে সত্যিই আমি অভিযুক্ত ৷ আদী বলেন তখন সে বাহন থেকে নামল এবং আমার
সাথে অবস্থান করতে লাগল ৷

একদিন আমি তাকে বললাম, যে ছিল স্থির বিচার বুদ্ধি সম্পন্ন নারী এ ল্যেকটি সম্পর্কে
তোমার অভিমত কী? যে বলল, আমার অভিমত হল আল্লাহর কলম ৷ তুমি অবিলম্বে তার
সাথে মিলিত হয়ে ৷ কেননা, ব াম্ভবে সে যদি নবী হয় তা হলে তার কাছে আগে পমনকারী হবে
বিশেষ মাহাতোরে অধিকারী ৷ আর যদি ল্যেকটি রাজা-বাদশাহ্ হয় ৷ তবে তোমার বর্তমান
মর্যাদার কোন হানি না হয়ে বরং তা বৃদ্ধি পাবে, তু তো যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান ৷ আমি
বললাম , অড়াল্লাহর কলম! এটাই যুক্তিযুক্ত কথা ৷ আদী (বা) বলেন, তখন আমি বেরিয়ে
পড়লাম এবং মদীনায় রা”সুলুল্লাহ্ (সা)এর কাছে উপনীত হলাম ৷ তারপর আমি মসজিদে তার
সাথে সাক্ষাত করে তাকে সালাম করলাম ৷ তিনি বললেন, আগন্তুকের পরিচয় কী ? আমি
বললাম, আদী ইবন হাতিম ৷ রড়াসুলুল্পাহ্ (সা) উঠে র্দাড়ালেন এবং আমাকে নিয়ে তার ঘরের
দিকে রওয়ানা হলেন ৷ আল্লাহর কসম৷ তিনি আমাকে তার সাথে নিয়ে চলতে উদতি হওয়ার
মুহুর্তে অতি দুর্বল এক বৃদ্ধা নারী তার সাথে সাক্ষাত করতে এসে তাকে র্দাড়াতে বলল ৷ তিনি
দীর্ঘক্ষণ র্দাড়িয়ে দাড়িয়ে তার সাথে তার প্রয়োজন সম্পর্কে আলোচনা করলেন ৷ আদী বলেন,
তখন আমি মনে মনে বললাম, ল্যেকটি রাজা বাদশাহ; তো নয় ৷ আদী বলেন, তারপর
রাসুলুল্লাহ (সা) আমাকে সাথে নিয়ে বয়ে প্রবেশ করলেন এবং থেজুরের ছাল ভর্তি একটা
চামড়ার আসন এসে আমার পাশে রেখে দিয়ে বললেন, রস এটিতে ৷ আদী বলেন, আমি
বললাম ববং আপনিই বসুন ৷ তিনি বললেন, না তুমিই ৷ আমি নদীতে বললাম আর
রাসুলুল্লাহ্ (সা) মাটিতেই বসে পড়লেন ৷ আদী বলেন , আমি মনে মনে বললাম , এটাও কোন
রাজার আচরণ হতে পারে না ৷ তারপর আলোচনা শুরু করে তিনি বললেন, ণ্ওা (;গ্লু প্রু১; এ্ন্ন্া
ট্া-উ;প্র্ন্তন্ এ; ণ্এ৷ অড়াদী ইবন হাতিম, তুমি না রাকুসী১ ধর্যমতের অনুপড়ামী-ছিলে ? আমি বললাম
জী হী , তাই ৷ তিনি বললেন, &-:,»«!- এএ্যাই ৰুন্গ্রুগ্লু:মোংএ (,ন্র্ন্তম্র ণ্গ্র তুমি কি লুষ্ঠিত সম্পদের
চৌথ (চতু ৎা) উসুল করার জন্য গোত্র মাঝে ঘুরে বেড়াতে না ? আদী বললেন, আমি
বললাম জী হী , তাই ৷ তিনি বললেন, এথুএ , ,এন্ এএ এ্যা১শ্ষ্ (,;হ্নএ্ ণ্১ এ্যাট্র ;)এে কিন্তু, তোমার
বর্মমত অনুসারে তা তো ভৈবধ ছিল না ৷ আদী বলেন, আমি বললাম , ঠিক তাই ৷ আল্লাহর
কলম! “আদী বলেন, তখন আমি উপলব্ধি করলাম যে, তিনি প্রেরি৩ ণ্ম্৷ ধী , ৩া৷ণ্াত্া১ অড্ডা৩
ৰিমরই তার জানা ৷ একটু পরে বললেন

৫০ ৷ড়া



وَغَيْرِ أُمِّ مَلْدَمٍ، لَمْ يُثْبِتْهُ. قَالَ: فَلَمَّا انْتَهَى مِنْ بَلَدِ نَجْدٍ إِلَى مَاءٍ مِنْ مِيَاهِهِ يُقَالُ لَهُ: فَرْدَةُ. أَصَابَتْهُ الْحُمَّى، فَمَاتَ بِهَا، وَلَمَّا أَحَسَّ بِالْمَوْتِ قَالَ: أَمُرْتَحِلٌ قَوْمِي الْمَشَارِقَ غُدْوَةً ... وَأَتْرُكُ فِي بَيْتٍ بِفَرْدَةَ مُنْجِدِ أَلَا رُبَّ يَوْمٍ لَوْ مَرِضْتُ لَعَادَنِي ... عَوَائِدُ مَنْ لَمْ يُبْرَ مِنْهُنَّ يَجْهَدِ قَالَ وَلَمَّا مَاتَ عَمَدَتِ امْرَأَتُهُ بِجَهْلِهَا وَقِلَّةِ عَقْلِهَا وَدِينِهَا - إِلَى مَا كَانَ مَعَهُ مِنَ الْكُتُبِ فَحَرَقَتْهَا بِالنَّارِ. قُلْتُ: وَقَدْ ثَبَتَ فِي " الصَّحِيحَيْنِ " عَنْ أَبِي سَعِيدٍ أَنَّ عَلِيَّ بْنَ أَبِي طَالِبٍ «بَعَثَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنَ الْيَمَنِ بِذُهَيْبَةٍ فِي تُرْبَتِهَا، فَقَسَمَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَيْنَ أَرْبَعَةٍ ; زَيْدِ الْخَيْلِ وَعَلْقَمَةَ بْنِ عُلَاثَةَ وَالْأَقْرَعِ بْنِ حَابِسٍ وَعُيَيْنَةَ بْنِ بَدْرٍ» . الْحَدِيثَ. وَسَيَأْتِي ذِكْرُهُ فِي بَعْثِ عَلِيٍّ إِلَى الْيَمَنِ، إِنْ شَاءَ اللَّهُ تَعَالَى. [قِصَّةُ عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ الطَّائِيِّ] قَالَ الْبُخَارِيُّ فِي " الصَّحِيحِ ": وَفْدُ طَيِّئٍ وَحَدِيثُ عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ حَدَّثَنَا
পৃষ্ঠা - ৩৭৫৫


০ : ৷৷ওে fl ই$

১২৬ আল-যিদায়! ওয়ান নিহ!য়!

০£ষ্ট্রপ্রুপ্লু৷ এা;এ
ঠেগ্রৰু
ঠো এে)ষ্
র্গো এে

আদী ! এ ধর্মের অনুসারীদের অভাব অনটনই সম্ভবত এ ধর্ম গ্রহণের পথে তোমার জন্য
অতর!য় হয়ে রয়েছে ৷ আল্লাহর কসম অদুর ভবিষ্যতে এদের জন্য সম্পদের চল নামবে এমন
কি তা গ্রহণ করার মত লোক খুজে পাওয়া যাবে না ৷ এবং এ ধর্ম গ্রহণে £৩ !মার দৃষ্টিতে এ
ধর্মানুসারীদের সংখ্যা স্বল্পতা ও তাদের শত্রুর আ !ধিক্য সম্ভবত তোমার জন্য বাধা হয়ে রয়েছে ৷
আল্লাহর কসম ! অদুর ভবিষ্যতে তুমি শুনতে পারে যে, কোন নারী (এক!কিনী) তার উটে চড়ে
ক!দিসিয়! থেকে সফর আরম্ভ করে নিঃশঙ্ক ঢিত্তে এ ব!য়তুল্লাহর যিয়ারতে আসবে ৷ এবং
সম্ভবত এ ধর্ম গ্রহণে তোমার জন্য আঃর!য় হয়ে রয়েছে এ ব্যাপারটি যে, রড়াজক্ষমতা ও
প্রতিপত্তি তুমি অন্যদের অধিকারে দেখতে পাচ্ছ ! আল্লাহর কসম! অদুর ভবিষ্যতে তুমি শুনতে
পারে যে, ব্যৰিলন ও প্রাচ্য দেশীয় (পারস্যের) শ্বেত তবনসমুহ এদের হাতে বিজিত হয়ে
গিয়েছে ৷

আদী (র! ) বলেন, তখনই আমি ইসলাম গ্রহণ করলাম ৷ বর্ণন!ক! রী বলেন, উল্লিখিত তিনটি
বিষয়ের দুটি আমি মোঃ ত্যক্ষ করেছি; তৃতীয়টি এ খন পর্যন্ত ঘটেনি ৷ আল্লাহর কসম! তা !!অবশ্ !!ই
ঘটবে ৷ ব্যবিলন ও প্রাচ্যের শ্বেত তরনওলি ৰিজিত হতে ৩আমি দেখেছি ৷ আর দেখেছি, কোন
নারী (এক! !কিনী) তার উটে চড়ে সুদুর ক! !দিসিয়! থেকে সফর করে নির!পদে নিঃশংক!য় এ
ব!যতুল্লাহর হজ্জ সম্পাদন করেছে ৷ আল্লাহর কসম! তৃতীয়টিও অবশ্যই বাস্তবায়িত হয়ে ৷
এমনভাবে সম্পদের ঢল ন!মবে যে, ত! নেওয়ার মত চাহিদা ক!রাে থাকবে ন! ৷

ইবন ইসহ!ক (র) এ বিবরণটি এভাবেই সনদ বিহীন বণ্নাি করেছেন৷ তবে একাধিক সুত্রে
এর সমর্থক রিওয়!য!ত রয়েছে ! যেমন ইমাম আহমদ (র) বলেন, মুহাম্মদ ইবন জা ফর (র)
আদী ইবন হ!তিম (র!) থেকে , তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর ঘোড়স!ওয়ার বাহিনী
আমাদের এলাকায় অভিযানে এল ৷ আমি তখন অ!কয!বেআকর!ব!য়১ অবস্থান করছিল!ম ৷
তার! আমার ফুফুকে সহ আরে! কিছু লোককে বন্দী করে নিয়ে পেল ৷ তাদেরকে ব!সুলুল্লাহ
(সা) এর কাছে নিয়ে আস! হলেও তার! তার সামনে স!রিবদ্ধ হয়ে দাড়!ল ৷ তখন আমার ফুফু
বললেন ইয়! র!সুলুল্লাহ্ ! ভরসা দুরে সরে গিয়েছে; সন্তান বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে; আমি এক
অভিনয় বৃদ্ধা, আমাকে দিয়ে তে! কোন কাজ হবে না, তাই আমার প্রতি অনকম্মা করুন,
আল্লাহ আপনার প্ৰতি অনুকম্মা করবেন ৷ নবী করীম (স!) বললেন, তোমার তরল! ক ? ফুফু



১ দামেশকের একটি জিলা শহর ও বন্দর ইয়!ম!ম!র একটি স্থান !

ণোণোণো

مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ ثنا أَبُو عَوَانَةَ ثنا عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ عُمَيْرٍ عَنْ عَمْرِو بْنِ حُرَيْثٍ عَنْ عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ قَالَ: أَتَيْنَا عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ فِي وَفْدٍ، فَجَعَلَ يَدْعُو رَجُلًا رَجُلًا يُسَمِّيهِمْ، فَقُلْتُ: أَمَا تَعْرِفُنِي يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ؟ قَالَ: بَلَى، أَسْلَمْتَ إِذْ كَفَرُوا، وَأَقْبَلْتَ إِذْ أَدْبَرُوا، وَوَفَيْتَ إِذْ غَدَرُوا، وَعَرَفْتَ إِذْ أَنْكَرُوا. فَقَالَ عَدِيٌّ: لَا أُبَالِي إِذًا. وَقَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَأَمَّا عَدِيُّ بْنُ حَاتِمٍ فَكَانَ يَقُولُ، فِيمَا بَلَغَنِي: مَا رَجُلٌ مِنَ الْعَرَبِ كَانَ أَشَدَّ كَرَاهَةً لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حِينَ سَمِعَ بِهِ مِنِّي، أَمَّا أَنَا فَكُنْتُ امْرَأً شَرِيفًا، وَكُنْتُ نَصْرَانِيًّا، وَكُنْتُ أَسِيرُ فِي قَوْمِي بِالْمِرْبَاعِ، وَكُنْتُ فِي نَفْسِي عَلَى دِينٍ، وَكُنْتُ مَلِكًا فِي قَوْمِي ; لِمَا كَانَ يُصْنَعُ بِي، فَلَمَّا سَمِعْتُ بِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَرِهْتُهُ، فَقُلْتُ لِغُلَامٍ كَانَ لِي عَرَبِيٍّ، وَكَانَ رَاعِيًا لِإِبِلِي: لَا أَبًا لَكَ، أُعْدُدْ لِي مِنْ إِبِلِي أَجْمَالًا ذُلُلًا سِمَانًا، فَاحْتَبِسْهَا قَرِيبًا مِنِّي، فَإِذَا سَمِعْتَ بِجَيْشٍ لِمُحَمَّدٍ قَدْ وَطِئَ هَذِهِ الْبِلَادَ فَآذِنِّي، فَفَعَلَ، ثُمَّ أَنَّهُ أَتَانِي ذَاتَ غَدَاةٍ فَقَالَ: يَا عَدِيُّ مَا كُنْتَ صَانِعًا إِذَا غَشِيَتْكَ خَيْلُ مُحَمَّدٍ، فَاصْنَعْهُ الْآنَ ; فَإِنِّي قَدْ رَأَيْتُ رَايَاتٍ، فَسَأَلْتُ عَنْهَا فَقَالُوا: هَذِهِ جُيُوشُ مُحَمَّدٍ. قَالَ: قُلْتُ: فَقَرِّبْ إِلَى أَجْمَالِي، فَقَرَّبَهَا فَاحْتَمَلْتُ بِأَهْلِي وَوَلَدِي، ثُمَّ قُلْتُ: أَلْحَقُ بِأَهْلِ دِينِي مِنَ النَّصَارَى بِالشَّامِ. فَسَلَكْتُ الْجُوشِيَّةَ وَخَلَّفْتُ بِنْتًا لِحَاتِمٍ فِي الْحَاضِرِ، فَلَمَّا
পৃষ্ঠা - ৩৭৫৬




বললেন, আদী ইবন হাতির ৷ তিনি বললেন, যে নাকি আল্লাহ্ ও ও৷ র রাশুলকে ছেমে,ষ্
পালিয়েছে ?

বচ্নািকারীনী বলেন, তিনি আমাকে মুক্তি দিলেন ৷ তিনি চলে যেতে লাগলে তার পাশের
এক ব্যক্তি ফুক্যু ধারণার তিনি ছিলেন আলী (রা) আমাকে বললেন, তীর কাছে রড়াহনের
আবেদন কর ৷ তিনি আবেদন করলে নবী করীম (মা) তাকে তা দিয়ে দেওয়ার নির্দেশ
দিলেন ৷ আদী (রা) বলেন, ফুফু আমার কাছে চলে এলেন এবং আমাকে বললেন, তুমি এমন
জঘন্য আচরণ করেছো, যা তোমার বড়াপ কখনো করতেন না ৷ তিনি আমাকে এ কথাও
বললেন, আমার হোক কিৎরা নিরাশারষ্শ্ তার কাছে যাও ৷ অযুক তার কাছে গিয়েছিল ৷ যে
কিছু পেয়ে এসেছে; অমুক তার কাছে গিয়েছিল, খালি হাতে তাকে ফিরতে হয়নি ৷ আদী
বলেন, আমিও তার কাছে গেলাম ৷ দেখি কী ? তার কাছে এক নারী ও কয়েকটি (কিৎরা
একটি) শিশু ৷ আদী (রা)-এ পর্যায়ে নবী করীম (না)-এর কাছে ঐ নারী ও শিশুর সহজ
নিকটবর্তী তার কথা উল্লেখ করেছেন ৷ (আদী বলেন,) আমি তখন উপলব্ধি করলাম যে এ
সােকটি পারস্য ন্মােট বা রােমক ন্য়োট নয় ৷ নবী করীম (মা) তাকে বললেন-
? ণ্ন্ত্র১ (fl প্রু১;ড্রু

<: <) শু)ণ্; ঞা গ্লু )ম্রা গ্লু ত্রড়ু ,ন্নু (, এৰুদ্বু ) £৷ ঞা ,াপ্রু ৰু,৷ এপ্লুব্রা

“ তোমাকে পালাতে বাধ্য করল কে ? এক আল্লাহ্ ব্যতীত আর কোন ইলাহ যেই ৷ এ
কথার স্বীকারোক্তি তোমাকে পালাতে বাধ্য করেছে ? তা হলে এক আল্লাহ্ ছাড়া আরো ইলাহ
আছে কী ? কোন বিষয়টি তোমাকে পালাতে বাধ্য করল? আল্লাহ সর্ব গ্রেষ্ঠ’ এ কথার স্বীকৃতি
প্রদানই তোমাকে পলায়নে বাধ্য করল কি ? তা হলে মহান ও মহীয়ান আল্লাহর চাইতে বড়
কেউ আছে কি ?

আদী বলেন, আমি মুসলমান হয়ে গেলাম ৷ দেখলাম তাতে র্তার চেহারা আনন্দে উচ্ছল
হয়ে উঠেছে ৷ তিনি বললেন, ৰু,৷ (আল
কুরআনে উল্লিখিত) অভিশপ্ত হল ইয়াহদীরা আর ভ্রান্ত হল খৃস্টানরা ৷ আদী (রা) বলেন, তখন
লোকেরা তার কাছে সাহায্য চাইলে তিনি আল্লাহর হামদ ও ছানার পরে বললেন,

এেশ্ংস্শুহু জ্যো

“তারপর হে লোক সকল, তোমাদের কর্তব্য তোমাদের প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ থেকে
কিছু না কিছু দান কর ৷ (ফলে লোকেরা সাদাকার মালামাল নিয়ে আসাতে লাগল ৷) কেউ এক
সা১ দান করল, কেউ সা এর অংশ বিশেষ ৷ আবার কেউ এক ঘুঠো পরিমাণ , কেউ তার
চইিতেও কম ৷ ”

(মধ্যবর্তী রাবী) শৃবা (র) বলেন, আমার যতদুর মনে পড়ে এ হাদীসে এ কথাও রয়েছে
কেউ একটি থুরমা কেউ থুরমার টুকরা নবী কবীম (সা) আরো বললেনগুৰু



১ স” ( ছুহু ৰু সা ) আট রলোঃাট পাউণ্ড; প্রায় দোয়া তিন কেজি :


قَدِمْتُ الشَّامَ أَقَمْتُ بِهَا وَتُخَالِفُنِي خَيْلُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَتُصِيبُ ابْنَةَ حَاتِمٍ فِيمَنْ أَصَابَتْ، فَقُدِمَ بِهَا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي سَبَايَا مِنْ طَيِّئٍ، وَقَدْ بَلَغَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هَرَبِي إِلَى الشَّامِ. قَالَ: فَجُعِلَتِ ابْنَةُ حَاتِمٍ فِي حَظِيرَةٍ بِبَابِ الْمَسْجِدِ، كَانَتِ السَّبَايَا تُحْبَسُ بِهَا، فَمَرَّ بِهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَامَتْ إِلَيْهِ، وَكَانَتِ امْرَأَةً جَزْلَةً فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَلَكَ الْوَالِدُ، وَغَابَ الْوَافِدُ، فَامْنُنْ عَلَيَّ مَنَّ اللَّهُ عَلَيْكَ. قَالَ: " وَمَنْ وَافِدُكِ؟ " قَالَتْ: عَدِيُّ بْنُ حَاتِمٍ قَالَ: " الْفَارُّ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ؟ " قَالَتْ: ثُمَّ مَضَى وَتَرَكَنِي حَتَّى إِذَا كَانَ الْغَدُ مَرَّ بِي، فَقُلْتُ لَهُ مِثْلَ ذَلِكَ، وَقَالَ لِي مِثْلَ مَا قَالَ بِالْأَمْسِ. قَالَتْ: حَتَّى إِذَا كَانَ بَعْدَ الْغَدِ مَرَّ بِي وَقَدْ يَئِسْتُ، فَأَشَارَ إِلَيَّ رَجُلٌ خَلْفَهُ أَنْ قُومِي فَكَلِّمِيهِ. قَالَتْ: فَقُمْتُ إِلَيْهِ فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَلَكَ الْوَالِدُ، وَغَابَ الْوَافِدُ، فَامْنُنْ عَلَيَّ مَنَّ اللَّهُ عَلَيْكَ. فَقَالَ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " قَدْ فَعَلْتُ، فَلَا تَعْجَلِي بِخُرُوجٍ حَتَّى تَجِدِي مِنْ قَوْمِكَ مَنْ يَكُونُ لَكِ ثِقَةً حَتَّى يُبَلِّغَكِ إِلَى بِلَادِكِ، ثُمَّ آذِنِينِي ". فَسَأَلَتْ عَنِ الرَّجُلِ الَّذِي أَشَارَ إِلَيَّ أَنْ كَلِّمِيهِ فَقِيلَ لِي: عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ قَالَتْ: فَأَقَمْتُ حَتَّى قَدِمَ رَكْبٌ مِنْ بَلِيٍّ أَوْ قُضَاعَةَ. قَالَتْ: وَإِنَّمَا أُرِيدُ أَنْ آتِيَ أَخِي بِالشَّامِ، فَجِئْتُ فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، قَدْ قَدِمَ رَهْطٌ مِنْ قَوْمِي، لِي فِيهِمْ ثِقَةٌ وَبَلَاغٌ. قَالَتْ: فَكَسَانِي وَحَمَلَنِي، وَأَعْطَانِي نَفَقَةً، فَخَرَجْتُ مَعَهُمْ حَتَّى قَدِمْتُ الشَّامَ. قَالَ عَدِيٌّ: فَوَاللَّهِ إِنِّي لَقَاعِدٌ فِي أَهْلِي إِذْ نَظَرْتُ إِلَى ظَعِينَةٍ تُصَوِّبُ إِلَى قَوْمِنَا. قَالَ: فَقُلْتُ: ابْنَةُ حَاتِمٍ؟
পৃষ্ঠা - ৩৭৫৭
قَالَ: فَإِذَا هِيَ هِيَ، فَلَمَّا وَقَفَتْ عَلَيَّ انْسَحَلَتْ تَقُولُ: الْقَاطِعُ الظَّالِمُ، احْتَمَلْتَ بِأَهْلِكَ وَوَلَدِكَ وَتَرَكْتَ بَقِيَّةَ وَالِدِكَ عَوْرَتَكَ؟ قَالَ: قُلْتُ: أَيْ أُخَيَّةُ لَا تَقُولِي إِلَّا خَيْرًا، فَوَاللَّهِ مَا لِي مِنْ عُذْرٍ، لَقَدْ صَنَعْتُ مَا ذَكَرْتِ. قَالَ: ثُمَّ نَزَلَتْ فَأَقَامَتْ عِنْدِي، فَقُلْتُ لَهَا وَكَانَتِ امْرَأَةً حَازِمَةً: مَاذَا تَرَيْنَ فِي أَمْرِ هَذَا الرَّجُلِ؟ قَالَتْ: أَرَى وَاللَّهِ أَنْ تَلْحَقَ بِهِ سَرِيعًا، فَإِنْ يَكُنِ الرَّجُلُ نَبِيًّا فَلِلسَّابِقِ إِلَيْهِ فَضْلُهُ، وَإِنْ يَكُنْ مَلِكًا فَلَنْ تَزِلَّ فِي عِزِّ الْيَمَنِ وَأَنْتَ أَنْتَ. قَالَ: قُلْتُ: وَاللَّهِ إِنَّ هَذَا الرَّأْيُ. قَالَ: فَخَرَجْتُ حَتَّى أَقْدُمَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَدِينَةَ، فَدَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ فِي مَسْجِدِهِ، فَسَلَّمْتُ عَلَيْهِ، فَقَالَ: " مَنِ الرَّجُلُ؟ " فَقُلْتُ: عَدِيُّ بْنُ حَاتِمٍ. فَقَامَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَانْطَلَقَ بِي إِلَى بَيْتِهِ، فَوَاللَّهِ إِنَّهُ لَعَامِدٌ بِي إِلَيْهِ إِذْ لَقِيَتْهُ امْرَأَةٌ ضَعِيفَةٌ كَبِيرَةٌ فَاسْتَوْقَفَتْهُ، فَوَقَفَ لَهَا طَوِيلًا تُكَلِّمُهُ فِي حَاجَتِهَا، قَالَ: قُلْتُ فِي نَفْسِي: وَاللَّهِ مَا هَذَا بِمَلِكٍ. قَالَ: ثُمَّ مَضَى بِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى إِذَا دَخَلَ بَيْتَهُ تَنَاوَلَ وِسَادَةً مِنْ أَدَمٍ مَحْشُوَّةً لِيفًا فَقَذَفَهَا إِلَيَّ فَقَالَ: " اجْلِسْ عَلَى هَذِهِ ". قَالَ: قُلْتُ: بَلْ أَنْتَ فَاجْلِسْ عَلَيْهَا. قَالَ: " بَلْ أَنْتَ ". فَجَلَسْتُ وَجَلَسَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْأَرْضِ. قَالَ: قُلْتُ فِي نَفْسِي: وَاللَّهِ مَا هَذَا بِأَمْرِ مَلِكٍ. ثُمَّ قَالَ: " إِيهِ يَا عَدِيَّ بْنَ حَاتِمٍ أَلَمْ تَكُ رَكُوسِيًّا؟ " قَالَ: قُلْتُ: بَلَى. قَالَ: " أَوَلَمْ تَكُنْ تَسِيرُ فِي قَوْمِكَ بِالْمِرْبَاعِ؟ " قَالَ: قُلْتُ: بَلَى. قَالَ: " فَإِنَّ ذَلِكَ لَمْ يَكُنْ يَحِلُّ لَكَ فِي دِينِكَ ". قَالَ: قُلْتُ: أَجَلْ وَاللَّهِ. قَالَ:
পৃষ্ঠা - ৩৭৫৮


fl” ১এে গ্রা :াগ্লু
£দ্বট্রকু এে
খুৰু )প্লোৰু
শ্লে
“ £তড়ামাদের প্রতেদ্রকেই আল্লাহর সামনে দাড়াবে; তিনি তখন বলবেন না আমি তোমাদের
এখন বলে দিচ্ছি (তিনি বললেন) আমি কি তোমাকে শ্রবণশক্তি সম্পন্ন চোখ কান দিয়েছিলাম
না ? ও চক্ষুম্মান বানিয়েছিলাম না ? আমি কি তোমাকে সন্তান ও সম্পদ দিরেজ্জিক্ষ্মম না? তা
থেশ্রো ধু১ মি নিজের তথ্যে কী পরিমাপ পাঠিয়েছ ? তখন যে নিজের সামনে পিছনে ভাবে বামে
তাকাবে, কিন্তু কিছুই দেখতে পাবে না ৷ তখন নিজের চেহারা দিয়ে দোমখের আগুন (ঠকানো
ব্যতীত আর কোন উপায় থাকবে না ৷ তাই তোমরা আগুন থেকে আত্মরক্ষার চেষ্টা কর এক
টুকরা থুরমা দিয়ে হলেও ৷ আর তাতেও সমর্থ না হলো অন্তত নরম কথা দিয়ে (যস্ফোকারীকে
তুষ্ট করে দাও ) ৷ তোমরা ক্ষুধার জ্বালা ভোগ করবে এ আশংকা আমার সেই; আল্লাহ অবশ্যই--
তোমাদের সহায় হবেন এবং ণ্তামাদের অবশ্যই অচেল সম্পদ দিবেন কিৎবা (বর্ণনা সন্দেহ্
তিনি বলেছিলেন) তোমাদের অবশ্যই বিজয় দেয়া হবে ৷ এমন কি (একাকী) হাণ্ডদানাশীনা
নারী হীরড়া থেকে য়াছরিব (মদীনা) পর্যন্ত নিরাপদে সফর করবে ৷ বেশীর চে বেশী তার
হাওদায় চোরের হাত লাগার আশংকা থাকবে ৷
তিরমিযী (র)ও এ হড়াদীছ রিওয়ায়াত করেছেন এবং মন্তব্য করেছেন ৷ হাসড়ানুন পারীবুন
একক সুত্রে উত্তম; সিমাক (র)-এর সুত্র ব্যতীত অন্য কোন সুত্রে এ হাদীসের পরিচিতি আমি
পাই নি৷ ইমাম আহমদ (র) আরো বলেছেন, ইয়াষীদ (র) হুযায়ফা (রা)-এর পুত্র আবু
উৰায়ড়াদা জনৈক ব্যক্তির বরাতে বর্ণনা করেন তিনি বলেন, আমি আদী ইবন হাতিম (রা) কে
বললাম, আপনার পক্ষ থেকে একটি হড়াদীছ আমার নিকট পৌছেছে, তা আমি আপনার কাছে
সরাসরি কাছে শুনতে অস্যেহী ৷ তিনি বললেন ঠিক আছে, রাসুলুল্লাহ্ (সা)এর (আমাদের
এলাকার) অভিযান সংবাদ পেয়ে তার আপমনে আমি যারপরনাই বিতৃষ্ণ হয়ে পড়লাম ৷ তাই
আমি দেশ ত্যাগ করে রোম সীমান্তে উপনীত হলাম ৷ (অন্য এক রিওয়ড়ায়াত মতে রোম
সম্রাটের দরবারে উপনীত হলাম ৷ আদী (রা)বলেন ৷ কিন্তু নবী করীম (না)-এর আগমনের
প্রতি ৰিতৃষ্ণার চাইতে আমার এ পরবর্তী অবস্থান আমার কাছে অধিকতর অসহনীয় হয়ে
উঠল ৷ আমি মনে মনে বললাম , আল্লাহর কসমগু আমি তো ঐ ল্যেকটার কাছেও যেতে
পারতড়াম ৷ পরে সে মিথ্যাবাদী হলে সে আমার কোন অনিষ্ট করতে পারতনা; আর সত্যবাদী
হলে তা আমি উপলব্ধি করতাম ৷ আদী (রা) বলেন, এ ভাবনার পর আমি তার কাছে যাওয়ড়ার
সিদ্ধান্ত নিলাম ৷ সেখানে পৌছলে লোকেরা বলে উঠল আদী ইবন হাতিম ? আমি রাসুলুল্লাহ্
“আদী ইবন হাতিম
ইসলাম গ্রহণ করে নাও নিরাপত্তা লাভ করবে ৷ আদী (রা) বলেন, আমি বললাম, আমি তো
একটা ধর্ম অনুসরণ করে চলছি ৷ তিনি বললেন, এও এথ্১৷ ণ্ণ্৷ ৷ও “ তোমার ধর্মের সম্পর্কে




وَعَرَفْتُ أَنَّهُ نَبِيٌّ مُرْسَلٌ يَعْلَمُ مَا يُجْهَلُ. ثُمَّ قَالَ: " لَعَلَّكَ يَا عَدِيُّ إِنَّمَا يَمْنَعُكَ مِنْ دُخُولٍ فِي هَذَا الدِّينِ مَا تَرَى مِنْ حَاجَتِهِمْ، فَوَاللَّهِ لَيُوشِكَنَّ الْمَالُ أَنْ يَفِيضَ فِيهِمْ حَتَّى لَا يُوجَدَ مَنْ يَأْخُذُهُ، وَلَعَلَّكَ إِنَّمَا يَمْنَعُكَ مِنْ دُخُولٍ فِيهِ مَا تَرَى مِنْ كَثْرَةِ عَدُوِّهِمْ وَقِلَّةِ عَدَدِهِمْ، فَوَاللَّهِ لَيُوشِكَنَّ أَنْ تَسْمَعَ بِالْمَرْأَةِ تَخْرُجُ مِنَ الْقَادِسِيَّةِ عَلَى بَعِيرِهَا حَتَّى تَزُورَ هَذَا الْبَيْتَ لَا تَخَافُ، وَلَعَلَّكَ إِنَّمَا يَمْنَعُكَ مِنْ دُخُولٍ فِيهِ أَنَّكَ تَرَى أَنَّ الْمُلْكَ وَالسُّلْطَانَ فِي غَيْرِهِمْ، وَايْمُ اللَّهِ لَيُوشِكَنَّ أَنْ تَسْمَعَ بِالْقُصُورِ الْبِيضِ مِنْ أَرْضِ بَابِلَ قَدْ فُتِحَتْ عَلَيْهِمْ ". قَالَ فَأَسْلَمْتُ. قَالَ: فَكَانَ عَدِيٌّ يَقُولُ: مَضَتِ اثْنَتَانِ وَبَقِيَتِ الثَّالِثَةُ وَاللَّهِ لَتَكُونَنَّ ; وَقَدْ رَأَيْتُ الْقُصُورَ الْبِيضَ مِنْ أَرْضِ بَابِلَ قَدْ فُتِحَتْ وَرَأَيْتُ الْمَرْأَةَ تَخْرُجُ مِنَ الْقَادِسِيَّةِ عَلَى بَعِيرِهَا لَا تَخَافُ حَتَّى تَحُجَّ هَذَا الْبَيْتَ وَايْمُ اللَّهِ لَتَكُونَنَّ الثَّالِثَةُ ; لَيَفِيضُ الْمَالُ حَتَّى لَا يُوجَدَ مَنْ يَأْخُذُهُ. هَكَذَا أَوْرَدَ ابْنُ إِسْحَاقَ رَحِمَهُ اللَّهُ هَذَا السِّيَاقَ بِلَا إِسْنَادٍ، وَلَهُ شَوَاهِدُ مِنْ وُجُوهٍ أُخَرَ. فَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ سَمِعْتُ سِمَاكَ بْنَ حَرْبٍ سَمِعْتُ عَبَّادَ بْنَ حُبَيْشٍ يُحَدِّثُ عَنْ عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ قَالَ: «جَاءَتْ خَيْلُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَنَا بِعَقْرَبٍ، فَأَخَذُوا عَمَّتِي وَنَاسًا، فَلَمَّا أَتَوْا بِهِمْ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قَالَ: فَصُفُّوا لَهُ. قَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، نَأَى الْوَافِدُ
পৃষ্ঠা - ৩৭৫৯
,


আমি তোমার চা ৷ইত বেশী অবগত ৷ ” আমি বললাম, আমার ধর্ম সম্পর্কে আপনি আমার চেয়ে
বেশী জানেন? তিনি বললেন, হা, তুমি রড়াক্ষুসী’ ধর্মমস্তু৩ র অনুসারী হয়েও তোমার গোত্রের
চৌথ’ খেয়ে থাক নয় কি ? অ ৷মি বললাম, আমি তা অস্বীকার করছি না ৷ তিনি বললেন, ণ্ণ্১
এশু১ ল্লুাএ)প্ এওাও ;;ৰুা, ৰুন্ঞ্চশঃৰু)া৷ এে ;া৷ “অথচ €৩ তামার ধর্মে এটা অবৈধ ৷ আ ৷মি
বললাম হা, ত ই ৷ ” তার এ বক্তব্যের সামনে আমাকে মাথা নত করে দিতে ৩হল ৷ তখন তিনি
বললেন-
fi , স্পো৷ ওড্রুণ্ড্র ম্মু :প্রু গোা৷ ড়ুদ্বু১ ণ্া;ধ্ম্র এে ;,ব্লুও ণ্থুঘু ৷ এ^ এ;এে প্রু১া৷ ,া; ৷ ন্১৷ ৷া

ঙ)ন্;১া৷ শু;ও৷ ;ৰুপ্রু৷ ণ্,ৰু,;গ্র

শ্যেন, ইসলাম গ্রহৰ্;ণ (ও আমার জন্য বাধা কি তা আ ৷মি ভাল করেই জানি ৷ তোমার ধারণা,
দুর্বল শ্রেণীর লোকের এ দীনের অনুসারী হয়েছে ৷ যাদের কোন শক্তি সামর্থ্য নেই, ও দিকে
গোটা আরব তাদের প্ৰতিপক্ষে র্দাড়িয়েছে ৷ হীরা শহর কোথায় তুমি জান ? আমি বললাম, তা
দেখার সুযোগ হয়নি ৷ তবে ল্যেকমুখে তার কথা শুনেছি ৷ তিনি বললেন-
গ্লুছুন্দ্দু ক্রোটুা:ষ্ ন্ )ৰুা১ক্রা ষ্ঠাং এ্যা৷ গ্লুগ্লু ন্ত্ত é; )গ্রা ঞে ব্লুওা৷ স্পো : ১ ব্লু ৷ তা;ন্নুও প্রু১া৷ড্রুদ্র
“যার অধিকারে আমার জীবন তার কলম! অড়াল্লাহ্ অবশ্যই এ দীনকে এমন পুর্ণতা দিবেন
যে, কোন হাওদানাশীনা সুদুর হীরা থেকে সফর করে এসে বায়তুল্লাহ্ তাওয়াফ করবে, তাতে
কোন লোকের আশ্রয় দানের প্রয়োজন তার হবে না ৷
আর হুরযুয পুত্র খসরুর ধনাগার অবশ্যই ৰিজিত হবে ৷ আদী বলেন, আমি বললাম, সম্রাট
হ্বযুঘের পুত্রের ধনাগার ? তিনি বললেন-
১১৷ র্থাং ম্ শু-ৰু১ এগ্রা ঠোঞ্চশ্ওএ১ ১গ্রা ঞ)শ্ৰু ণ্ঐ
হী! হুরমুয পুত্র খসরুর ধনভান্ডারই ৷ আর সম্পদের এত ছড়াছড়ি হবে যে, তা নেওয়ার
মত কোন লোক খুজে পাওয়া যাবে না ৷ আদী ইবন হাতিম (বা) বলেন, এই তো আমি
দেখছি হাওয়াদানাশীনা কারো নিরাপত্তা সংগ ছাড়া ই হীরা থেকে এসে বায়তুল্লাহ্ তাওয়ড়াফ
ৰৰ্র যাচ্ছে ৷ আর খসরুর ভাণ্ডার বিজেতা দলে তে তা আমি নিজেই শরীক ছিলাম ৷ তার তৃতীয়
ৰিষরটিও অবশ্যই বা ৷স্তবায়িত হবে, কেননা, তা তো আল্লাহর রাসুল (সা) বলে গিয়েছেন ৷

পরে ইমাম আহমদ (র) আর একটি রিওয়ায়াত উল্লেখ করেছেন ৷ ইউনুস ইবন মুহাম্মদ
(ৰ্) আবু উবায়দা ইবন হুযায়ফা জনৈক ব্যক্তি সুত্রে বর্ণনা করেন আর হাম্মদ ও হিশাম (র)-
এ! রিঃয়ায়াত জনৈক ব্যক্তি থেকে না বলে সরাসরি মুহাম্মদ ইবন আবু উবায়দা (র) থেকে
ঝাদ্ব হ্যরছে ৷ তিনি বলেন, আমি লোকজনের কাছে আদী ইবন হাতিম (রা)-র ঘটনা সম্পর্কে
নিঃসা করে বেড়াতাম, অথচ তিনি আমার পাশেই থাকতেন, তাকে সরাসরি জিজ্ঞাসা
ৰ্শ্ইসাম না ৷ বর্ণনাকড়ারী বলেন, অবশেষে একদিন তার কাছে? গিয়ে সরাসরি তাকে জিজ্ঞাসা
ৰ্ষ্াম ৷ তিনি বললেন, আচ্ছা, পােন তবে৩ তারপর পুর্ণ বিবরণ টি আমাকে শুনালেন ৷ হাফিয
সুক্ষ্ম ৰাষহাকী (র) বলেন, আবু আমর আল আদীব (র) অড়াদী ইবন হাতিম (বা) সুত্রে


وَانْقَطَعَ الْوَلَدُ، وَأَنَا عَجُوزٌ كَبِيرَةٌ مَا بِي مِنْ خِدْمَةٍ، فَمُنَّ عَلَيَّ مَنَّ اللَّهُ عَلَيْكَ. فَقَالَ: " وَمَنْ وَافِدُكَ؟ " قَالَتْ: عَدِيُّ بْنُ حَاتِمٍ قَالَ: " الَّذِي فَرَّ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ؟ " قَالَتْ: فَمُنَّ عَلَيَّ. فَلَمَّا رَجَعَ وَرَجُلٌ إِلَى جَنْبِهِ تَرَى أَنَّهُ عَلِيٌّ قَالَ: سَلِيهِ حُمْلَانًا. قَالَ فَسَأَلَتْهُ فَأَمَرَ لَهَا. قَالَ عَدِيٌّ: فَأَتَتْنِي فَقَالَتْ: لَقَدْ فَعَلْتَ فَعْلَةً مَا كَانَ أَبُوكَ يَفْعَلُهَا. وَقَالَتْ: ائْتِهِ رَاغِبًا أَوْ رَاهِبًا، فَقَدْ أَتَاهُ فُلَانٌ فَأَصَابَ مِنْهُ، وَأَتَاهُ فُلَانٌ فَأَصَابَ مِنْهُ. قَالَ: فَأَتَيْتُهُ فَإِذَا عِنْدَهُ امْرَأَةٌ وَصِبْيَانٌ أَوْ صَبِيٌّ، فَذَكَرَ قُرْبَهُمْ مِنْهُ، فَعَرَفْتُ أَنَّهُ لَيْسَ مَلِكَ كِسْرَى وَلَا قَيْصَرَ. فَقَالَ لَهُ: " يَا عَدِيَّ بْنَ حَاتِمٍ مَا أَفَرَّكَ؟ أَفَرَّكَ أَنْ يُقَالَ: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ؟ فَهَلْ مِنْ إِلَهٍ إِلَّا اللَّهُ؟ ! مَا أَفَرَّكَ؟ أَفَرَّكَ أَنْ يُقَالَ: اللَّهُ أَكْبَرُ؟ فَهَلْ شَيْءٌ هُوَ أَكْبَرُ مِنَ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ؟ ! " فَأَسْلَمْتُ فَرَأَيْتُ وَجْهَهُ اسْتَبْشَرَ وَقَالَ: " إِنَّ الْمَغْضُوبَ عَلَيْهِمُ الْيَهُودُ، وَإِنَّ الضَّالِّينَ النَّصَارَى ". قَالَ: ثُمَّ سَأَلُوهُ فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ، ثُمَّ قَالَ: " أَمَّا بَعْدُ فَلَكُمْ أَيُّهَا النَّاسُ أَنْ تُرْضَخُوا مِنَ الْفَضْلِ ارْتَضَخَ امْرُؤٌ بِصَاعٍ، بِبَعْضِ صَاعٍ، بِقَبْضَةٍ، بِبَعْضِ قَبْضَةٍ " - قَالَ شُعْبَةُ: وَأَكْثَرُ عِلْمِي أَنَّهُ قَالَ: " بِتَمْرَةٍ، بِشِقِّ تَمْرَةٍ " - وَإِنَّ أَحَدَكُمْ لَاقِي اللَّهِ فَقَائِلٌ مَا أَقُولُ: أَلَمْ أَجْعَلْكَ سَمِيعًا بَصِيرًا؟ أَلَمْ أَجْعَلْ لَكَ مَالًا وَوَلَدًا؟ فَمَاذَا قَدَّمْتَ؟ فَيَنْظُرُ مِنْ بَيْنِ يَدَيْهِ وَمِنْ خَلْفِهِ، وَعَنْ
পৃষ্ঠা - ৩৭৬০


বর্ণনা করেন ! আমি নবী করীম (সা)এর কাছে বসা ছিলাম, তখন এক ব্যক্তি তার কাছে এসে
তাকে থাদ্যাভাবের অভিযোগ জানাল ৷ আর এক ব্যক্তি এসে বাহনের অনটনের অভিযোগ
জানাল ৷ নবী করীম (না) বললেন, হে আদী ইবন হাতিম ৷ তুমি কখনো হীর৷ নগরী দেখেছে৷ ?
আমি বললাম তা আমি দেখি নি, তবে তার কথা আমি শুনেছি তিনি বললেন,
“তোমার জীবন দীর্ঘায়িত হলেও ভুমি দেখতে পাবে ৷ হওদানশীন৷ নারী হীর৷ থেকে সফর
করে এনে কা বা ঘরের তাওরাক করে যাচ্ছে;
মহান মহীয়ান আল্লাহ্ ব্যতীত কাউকে ভয় পাওয়ার তার জন্য কোন কারণ নেই ৷ আদী
(রা) বলেন, আমি মনে মনে ভাবলাম, তা হলে তার গোত্রের বদমাশ গুলোণ্ণ্যার৷ এ গোটা
পথে ছিনতাই রাহাজানীর আগুন জানিয়ে রেখেছে এদের অস্তিতৃ টিকে থাকবে কী করে ? (অথচ
নবী করীম (সা) বলে যাচ্ছিলেন) তোমার জীবন দীর্ঘ হলে আমরা খসরু বিন হুরয়ুযের
ধনভাণ্ডার জয় করে আনব ৷ আমি বললাম, স্ম্রাট খসক বিন হুরযুয এর? তিনি বললেন (হী )
এে
হুরমুয পুত্র খসকই ৷ আর তোমার জীবন দীর্ঘয়ীত হলে৩ তুমি দেখবে কোন মানুষ ঘুঠোভরা
সোনা বা রুপ৷ নিয়ে দান-খররাত গ্রহণকারীকে খুজে বেড়াৰে কিন্তু তা নেওয়ার মত কাউকে
খুজে পাবে না ৷ তোমাদের প্রত্যেকে এমন একদিন আল্লাহ্র সামনে র্দাড়াবে যখন তার ও
আল্লাহর মাঝে কোন দো ভাষী থাকবে না ৷ সে তার ডান দিকে তাকাবে, কিন্তু জাহান্নাম
ব্যতীত আর কিছুই দেখতে পাবে না , বাম দিকে নজর দিয়েও যে জাহান্নাম ব্যতীত আর কিছুই
দেখতে পাবে না ৷

আদী (রা) বলেন, এ পর্যায়ে আমি রাসুলুল্লাহ্ (সা) কে বলতে শুনলাম
া ব্লুন্ধুাৰু
“এক টুকর৷ খুরমা দান করে হলেও জাহান্নামের আগুন থেকে আত্মরক্ষা কর ৷ এক টুকরা
খুরম৷ দানের সামর্থ্যও যদি না থাকে তা হলে উত্তম কথা বলে যাঞ্চা কারীকে বিদায় করবে ৷ ”

আদী (র৷ ) বলেন, আমি তো দেখেছি হাওদানাগ্রি শিনী নারী কুক৷ থেকে সফর করে এনে
বায়তুল্লাহ্ তাওয়াক করে যাচ্ছে মহান মহীয়ান আল্লাহ ছাড়া কারো ভয়ে সে শংকিত নয় ৷
আর কসক বিন হুরষুয এর ধন তাণ্ডার বিজেতাদের অনা৩ তম ছিলাম আমিও ৷ আর কিছু দিন
তোমরা বেচে থাকলে আবুল কা ৷সিম (না)-এর অন্য কথাটির বাস্তবারনও তোমরা দেখতে
পাবে ৷

বুখাৰী (র) মহশ্যেদ ইবনৃল হাকাম (র) উল্লিখিত সনদে হাদীসটি আনুপুর্বিক ব্রিওরারাত
করেছেন ৷ তিনি অন্য একটি সুত্রেওখ্; তা রিওরায়াত ৩করেছেন ৷ ইমাম আহমদ ও নসােট (র) ও
রিওয়ায়াত করেছেন ৷ আদী (বা) থেকে এ কাহিনী রিওয়ারাতকারীদের মরে আমির ইকুন


يَمِينِهِ وَعَنْ شِمَالِهِ فَلَا يَجِدُ شَيْئًا، فَمَا يَتَّقِي النَّارَ إِلَّا بِوَجْهِهِ فَاتَّقُوا النَّارَ وَلَوْ بِشِقِّ تَمْرَةٍ، فَإِنْ لَمْ تَجِدُوهُ فَبِكَلِمَةٍ لَيِّنَةٍ، إِنِّي لَا أَخْشَى عَلَيْكُمُ الْفَاقَةَ، لَيَنْصُرَنَّكُمُ اللَّهُ وَلَيُعْطِيَنَّكُمْ أَوْ لَيَفْتَحَنَّ عَلَيْكُمْ حَتَّى تَسِيرَ الظَّعِينَةُ بَيْنَ الْحِيرَةِ وَيَثْرِبَ أَوْ أَكْثَرَ مَا تَخَافُ السَّرَقَ عَلَى ظَعِينَتِهَا» ". وَقَدْ رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ مِنْ حَدِيثِ شُعْبَةَ وَعَمْرِو بْنِ أَبِي قَيْسٍ كِلَاهُمَا عَنْ سِمَاكٍ ثُمَّ قَالَ: حَسَنٌ غَرِيبٌ لَا نَعْرِفُهُ إِلَّا مِنْ حَدِيثِ سِمَاكٍ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ أَيْضًا: حَدَّثَنَا يَزِيدُ أَنْبَأَنَا هِشَامُ بْنُ حَسَّانَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَبِي عُبَيْدَةَ - هُوَ ابْنُ حُذَيْفَةَ - عَنْ رَجُلٍ، قَالَ: قُلْتُ لِعَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ: حَدِيثٌ بَلَغَنِي عَنْكَ أُحِبُّ أَنْ أَسْمَعَهُ مِنْكَ. قَالَ: نَعَمْ، لَمَّا بَلَغَنِي خُرُوجُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَرِهْتُ خُرُوجَهُ كَرَاهِيَةً شَدِيدَةً، فَخَرَجْتُ حَتَّى وَقَعْتُ نَاحِيَةَ الرُّومِ - وَفِي رِوَايَةٍ: حَتَّى قَدِمْتُ عَلَى قَيْصَرَ - قَالَ: فَكَرِهْتُ مَكَانِي ذَلِكَ أَشَدَّ مِنْ كَرَاهَتِي لِخُرُوجِهِ. قَالَ: قُلْتُ: وَاللَّهِ لَوْ أَتَيْتُ هَذَا الرَّجُلَ فَإِنْ كَانَ كَاذِبًا لَمْ يَضُرَّنِي، وَإِنْ كَانَ صَادِقًا عَلِمْتُ. قَالَ: فَقَدِمْتُ فَأَتَيْتُهُ، فَلَمَّا قَدِمْتُ، قَالَ النَّاسُ: عَدِيُّ بْنُ حَاتِمٍ عَدِيُّ بْنُ حَاتِمٍ فَدَخَلْتُ عَلَى رَسُولِ
পৃষ্ঠা - ৩৭৬১
اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ لِي: «يَا عَدِيَّ بْنَ حَاتِمٍ أَسْلِمْ تَسْلَمْ " ثَلَاثًا. قَالَ: قُلْتُ: إِنِّي عَلَى دِينٍ. قَالَ: " أَنَا أَعْلَمُ بِدِينِكَ مِنْكَ ". فَقُلْتُ: أَنْتَ أَعْلَمُ بِدِينِي مِنِّي؟ ! قَالَ: " نَعَمْ، أَلَسْتَ مِنَ الرَّكُوسِيَّةِ، وَأَنْتَ تَأْكُلُ مِرْبَاعَ قَوْمِكَ؟ " قُلْتُ: بَلَى. قَالَ: " هَذَا لَا يَحِلُّ لَكَ فِي دِينِكَ ". قَالَ: نَعَمْ. فَلَمْ يَعْدُ أَنْ قَالَهَا فَتَوَاضَعْتُ لَهَا. قَالَ: " أَمَا إِنِّي أَعْلَمُ الَّذِي يَمْنَعُكَ مِنَ الْإِسْلَامِ ; تَقُولُ: إِنَّمَا اتَّبَعَهُ ضَعَفَةُ النَّاسِ وَمَنْ لَا قُوَّةَ لَهُ، وَقَدْ رَمَتْهُمُ الْعَرَبُ. أَتَعْرِفُ الْحِيرَةَ؟ " قُلْتُ: لَمْ أَرَهَا وَقَدْ سَمِعْتُ بِهَا. قَالَ: " فَوَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لَيُتِمَّنَّ اللَّهُ هَذَا الْأَمْرَ حَتَّى تَخْرُجَ الظَّعِينَةُ مِنَ الْحِيرَةِ حَتَّى تَطُوفَ بِالْبَيْتِ فِي غَيْرِ جِوَارِ أَحَدٍ، وَلَيَفْتَحَنَّ كُنُوزَ كِسْرَى بْنِ هُرْمُزَ ". قَالَ: قُلْتُ: كِسْرَى بْنَ هُرْمُزَ؟ ! قَالَ: " نَعَمْ كِسْرَى بْنَ هُرْمُزَ وَلَيُبْذَلَنَّ الْمَالُ حَتَّى لَا يَقْبَلَهُ أَحَدٌ ". قَالَ عَدِيُّ بْنُ حَاتِمٍ فَهَذِهِ الظَّعِينَةُ تَخْرُجُ مِنَ الْحِيرَةِ تَطُوفُ بِالْبَيْتِ فِي غَيْرِ جِوَارٍ، وَلَقَدْ كُنْتُ فِيمَنْ فَتَحَ كُنُوزَ كِسْرَى بْنِ هُرْمُزَ وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لَتَكُونَنَّ الثَّالِثَةُ ; لِأَنَّ رَسُولَ اللَّهِ قَدْ قَالَهَا» . ثُمَّ قَالَ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا يُونُسُ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ أَبِي عُبَيْدَةَ بْنِ حُذَيْفَةَ عَنْ رَجُلٍ - وَقَالَ حَمَّادٌ عَنْ هِشَامٍ عَنْ مُحَمَّدٍ عَنْ أَبِي عُبَيْدَةَ وَلَمْ يَذْكُرْ: عَنْ رَجُلٍ،
পৃষ্ঠা - ৩৭৬২


শুরাহ্বীল (র) ও রয়েছেন ৷ তার বিবরণও পুবর্বনৃরুপ ৷ তবে এতট্রুকু ব্যবধান রয়েছে যে, নবী
করীম (সা ) বলেছেন, “আল্লাহ্ ব্যতীত আর কারো ভর এবং বকধী পা ণে গেকত্বের ৩র ছাড়া
আর কোন আশংকা থাকবে না ৷

সহীহ্ বুখারীতে শুবড়া (ব ) হতে বর্ণিত হাদীস এবং মুসলিম শরীফে যুহারব ইবন মুআবিয়া
(র) (উভয় সনদ) আদী ইবন হাতিম (বা) থেকে, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা ) বলেছেন,
জাহান্নামেব আগুন থেকে আত্মবক্ষা কর এক টুকরা খুরমা দিয়ে হলেও ৷ আর মুসলিম শরীফের



“তোমাত্বদব মধ্যে মার সমর্থ হয় যে, এক টুকরা খুরমা দিয়ে হলেও জাহান্নামের আগুন
থেকে নিজেকে আড়াল করতে পারে, সে যেন তা করে ৷” এটি পুর্ববর্তী বর্ণনার জন্য একটি
সমর্থক সুত্র ৷

হাফিব বারহাকী (র) আরো বলেছেন, আবু আবদুল্লাহ্ আল হাফিজ (ব ) কুমায়ল ইবন
যিয়াদ (র) থেকে, তিনি বলেন, আলী ইবন আবু তালিব (বা) বলেন, “সৃবহানাহাল্লড়াহ্! হার ,
পুণ্য কাজে অনেক মানুষের কতই না অনীহা ৷ বিস্ময়কর সে লোকটি , যার কাছে তার কোন
মুসলমান তাই কোন অভাব নিয়ে এল, অথচ সে নিজেকে কল্যাণের যােণ্যপাত্র বানানো
পসন্দ করল না ৷ ছাওয়াবের আশা কিৎবা আযাবের তার তার যদি কিছু করার ইচ্ছা নাও হয়,
তবু চারিত্রিক সৌন্দর্য অ্যাগামী হওয়া অন্তত তার জন্য বাঞ্চুনীর ৷ কারণ , তা সফলতার পথ
নির্দেশ করে ৷ তখন এক ব্যক্তি তার সামনে দাড়িয়ে বলল, আমীরুল মুমিনীন ! আপনার জন্য
আমার মাবা প কুরবড়ান হোন ! আপনি কি এ বিষয়টি রাসুলুল্লাহ্ (সা)এর কাছে শুনেছেন ?
তিনি বললেন, হা, এর চাইতে উত্তম কথাও শুনেছি ৷ তার গোত্রের বন্দীদের নিয়ে আসা হলে
রক্তিম বর্ণ, অবরা, ধীর চরণা, সতেজ লম্বা সরু গ্রীবা, তীক্ষ্ণ নাসিকড়া, মুভৌল দেহবল্লবী ও
সুগঠিত মস্তক, মাংসল গোড়ালী, পুরু গোছা , পুষ্ট উরুদ্বয়, হলেকা €কষ্মের, ক্ষীণ কটি, মসৃন
পিঠ এক তরুণী র্দাড়াল ৷ আলী (রা) বলেন, তাকে দেখে আমি মুগ্ধ অভিভুত হলড়াম এবং
ম্ৰ মনে বললাম, পনীমতে প্রাপ?৷ আমার অংশে তাকে দিয়ে দেয়ার জন্য আমি রাসুলুল্লাহ্
(স্ম)-এর কাছে আবেদন জানার ৷

কিন্তু সে যখন মুখ খুলে কথা বলল, তখন তার বড়াগিাতা আমাকে তার রুপ সৌন্দর্যের
ৰ্ধ্ দুলিয়ে দিল ৷ সে বলল, হে মুহাম্মদ! আপনি ভাল মনে করলে আমাদের মুক্ত করে
ঘিব্ক্ত পারেন এবং আমাদের বন্দীভৈতু আরব পােত্রগুলােকে শত্রুর বিপদে আনন্দিত হবার
মোঃ না দিতে পারেন ৷ কেননা, আমি আমাদের গোত্র প্ৰ ধানের কন্যা ৷ আমার পিতা
মোঃ সংরক্ষণ ও তত্ত্বাবধান করতেন ৷ বিপদগ্রস্তকে বিপদমুক্ত করতেন, ক্ষুধার্তকে
ব্লিক্কুষ্ করতেন, বস্ত্রহীনকে বস্ত্র দিতেন, অতিথিদেব আপ্যায়ন করতেন, মানুষকে
ল্টো ব্বতে ভালৰাসতেন ৷ সালামের প্রসার ঘটাতেন এবং কখনো কোন অভাবগ্রস্ত
স্লে কুষ্ হাতে ফিরিয়ে দিতেন না ৷ আমি (দানৰীব) হাতিম তায়ষ্ এর কন্যা ৷ রাসুলুল্লাহ্
শ্যে ৰ্গ্ন্বেন-




قَالَ: كُنْتُ أَسْأَلُ النَّاسَ عَنْ حَدِيثِ عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ، وَهُوَ إِلَى جَنْبِي وَلَا أَسْأَلُهُ، قَالَ: فَأَتَيْتُهُ فَسَأَلْتُهُ، فَقَالَ: نَعَمْ. فَذَكَرَ الْحَدِيثَ. وَقَالَ الْحَافِظُ أَبُو بَكْرٍ الْبَيْهَقِيُّ أَنْبَأَنَا أَبُو عَمْرٍو الْأَدِيبُ أَنْبَأَنَا أَبُو بَكْرٍ الْإِسْمَاعِيلِيُّ أَخْبَرَنِي الْحَسَنُ بْنُ سُفْيَانَ حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ أَنْبَأَنَا النَّضْرُ بْنُ شُمَيْلٍ، أَنْبَأَنَا إِسْرَائِيلُ أَنْبَأَنَا سَعْدٌ الطَّائِيُّ أَنْبَأَنَا مُحِلُّ بْنُ خَلِيفَةَ عَنْ عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ قَالَ: «بَيْنَا أَنَا عِنْدَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذْ أَتَاهُ رَجُلٌ فَشَكَى إِلَيْهِ الْفَاقَةَ، وَأَتَاهُ آخَرُ فَشَكَى إِلَيْهِ قَطْعَ السَّبِيلِ. قَالَ: " يَا عَدِيَّ بْنَ حَاتِمٍ هَلْ رَأَيْتَ الْحِيرَةَ؟ " قُلْتُ: لَمْ أَرَهَا، وَقَدْ أُنْبِئْتُ عَنْهَا. قَالَ: " فَإِنْ طَالَتْ بِكَ حَيَاةٌ لَتَرَيَنَّ الظَّعِينَةَ تَرْتَحِلُ مِنَ الْحِيرَةِ حَتَّى تَطُوفَ بِالْكَعْبَةِ لَا تَخَافُ أَحَدًا إِلَّا اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ ". قَالَ: قُلْتُ فِي نَفْسِي: فَأَيْنَ دُعَّارُ طَيِّئٍ الَّذِينَ سَعَّرُوا الْبِلَادَ؟ " وَلَئِنْ طَالَتْ بِكَ حَيَاةٌ لَتُفْتَحَنَّ كُنُوزُ كِسْرَى بْنِ هُرْمُزَ ". قُلْتُ: كِسْرَى بْنُ هُرْمُزَ؟ ! قَالَ: " كِسْرَى بْنُ هُرْمُزَ ". " وَلَئِنْ طَالَتْ بِكَ حَيَاةٌ لَتَرَيَنَّ الرَّجُلَ يَخْرُجُ بِمِلْءِ كَفِّهِ مِنْ ذَهَبٍ أَوْ فِضَّةٍ، يَطْلُبُ مَنْ يَقْبَلُهُ مِنْهُ فَلَا يَجِدُ أَحَدًا يَقْبَلُهُ
পৃষ্ঠা - ৩৭৬৩

গ্রা

“হে বালিকা, এ সবই প্রকৃত ঈমানদারের গুণ ৷ তোমার পিতা মুসলমান হলে আমরা তার
জন্য দয়াদ্র হতাম ৷ একে যুক্ত করে দাও ৷ তার পিতা চারিত্রিক উৎকর্ষকে তালবাসতেন ৷ আর
আল্লাহ্ চারিত্রিক উৎকর্য পসন্দ করেন ৷”

তখন আবু বুরদা ইবন নিয়ার (বা) র্দাড়িয়ে বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ্৷ আপনিও তো
চারিত্রিক উৎকর্ষ পসন্দ করেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন,

এেম্রা দ্বু

“যীর হাতে আমার জীবন সেই পবিত্র সত্তার কসম ! চারিত্রিক মাধুর্য ছাড়া কেউ জান্নাতে
যেতে পারবে না ৷ এ হাদীসের মতন ভাষ্য উত্তম; তবে এর সনদ ও উৎস অতি দুর্লভ ৷

আমরা ইতােপুর্বে জাহিলিয়্যাত যুগে ওফাতপ্রাপ্ত বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গের আলোচনা প্রসঙ্গে
হাতিম তায়-এর জীবন চরিত আলোচনা করে এসেছি ৷ সেখানে মানুষের সাথে তীর বদান্যতা
ও অনুগ্রহ অনুকস্পার ৰিষয়টিও উল্লিখিত হয়েছে ৷ তবে কিনা আখিরাতে এ সৰের সুফলপ্রাপ্তি
ঈমানের সাথে সম্পৃক্ত ৷ আর হাতিম ছিলেন সে সব লোকের অন্তর্ভুক্ত যারা জীবনে একবারও
এ কথা বলেন নি যে, “আমার প্রতিপালক! শেষ বিচার দিনে আমার অন্যায়-অপরাধগুলো
ক্ষমা করে দিও ৷ ”

ওয়াকিদীর ধারণার নবম হিজরীর রাবীউছ-ছানী মাসে রাসুলুল্লাহ্ (সা) আলী (রাক্ষে তার
গোত্রের এলাকায় অভিযানে পাঠিয়েছিলেন ৷ তিনি নিজের সাথে একদল যুদ্ধ বন্দী নিম্নে
এসেছিলেন, যাদের মাঝে আদী ইবন হাতিম-এর কন্যাও ছিলেন ৷ এ ছাড়া তিনি তাদের
প্রতিমা মন্দিরে রক্ষিত দু’টি তরবারিও নিয়ে এসেছিলেন ৷ যার একটির নাম ছিল আর রাসুব’
( ৷প্রুন্)া৷ অন্তর্ভেদী) এবং অপরটির নাম ছিল আলযিব ষাম (ণ্ং১ক্টষ্ সৃজ্জী) ৷ হ্যৰিছ
ইবন আবু সস্ফোরা (মতাম্ভরে আবু ইসহাক) তরবারি দৃৰাৰি ঐ; মোঃ উদ্দেশ্যে মানত
করেছিল ৷

দাওস গোত্র ও তাদের নেতা তুফায়ল ইবন অ!মৃক্স (শ্ন)-এৰ্ ৰনৈা
আবু নুআয়ম (র)আবু হুরাররা (রা) থেকে বর্ণনা করেন ৷ তিনি ৰ্ণেম্, স্কো ইবন
আমৃর বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে এসে বলালন, দ্যষ্ঙ্গীৰু৷ ৰ্ৰ্ন্ব হয়ে ও
ইসলামকে প্রত্যাখ্যান করে ধ্বংসের পথ ধরেছে ৷ আপনি জ্জক্ষ্ম ৰ্!হে ডো ন্যে বদ
দুআ করুন ! রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন-

fl; এৰুস্ গ্লু ক্রো ন্প্রুম্রা “ইয়া আল্লাহ্ দাওসীদের হিদারাত নঙ্গীৰ্ ৰ্ঘৰ এবং তাদের
(ইসলামে) এনে দিন!” বুখারী (র) এ সুত্রে একাকী এ হাদীস ৰুনাি স্কো ৷ পরবর্তী সনদে
তিনি বলেছেন, মুহাম্মদ ইবনুল আলা (র)আবু হরায়রা (বা) ৷ৰ্ৰে ৰর্ণৰ্ ৰ্নরন, তিনি
বলেছেন, নবী করীম (না)-এর উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে পথিময্যে অমি এ পর্যউ আবৃত্তি


مِنْهُ، وَلَيَلْقَيَنَّ اللَّهَ أَحَدُكُمْ يَوْمَ يَلْقَاهُ لَيْسَ بَيْنَهُ وَبَيْنَهُ تُرْجُمَانٌ، فَيَنْظُرُ عَنْ يَمِينِهِ فَلَا يَرَى إِلَّا جَهَنَّمَ، وَيَنْظُرُ عَنْ شِمَالِهِ فَلَا يَرَى إِلَّا جَهَنَّمَ ". قَالَ عَدِيٌّ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: " اتَّقُوا النَّارَ وَلَوْ بِشِقِّ تَمْرَةٍ، فَإِنْ لَمْ تَجِدْ شِقَّ تَمْرَةٍ، فَبِكَلِمَةٍ طَيِّبَةٍ ". قَالَ عَدِيٌّ: فَقَدْ رَأَيْتُ الظَّعِينَةَ تَرْتَحِلُ مِنَ الْكُوفَةِ حَتَّى تَطُوفَ بِالْبَيْتِ، لَا تَخَافُ إِلَّا اللَّهَ، عَزَّ وَجَلَّ، وَكُنْتُ فِيمَنِ افْتَتَحَ كُنُوزَ كِسْرَى بْنِ هُرْمُزَ وَلَئِنْ طَالَتْ بِكُمْ حَيَاةٌ سَتَرَوْنَ مَا قَالَ أَبُو الْقَاسِمِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ» . وَقَدْ رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ الْحَكَمِ عَنِ النَّضْرِ بْنِ شُمَيْلٍ بِهِ بِطُولِهِ، وَقَدْ رَوَاهُ مِنْ وَجْهٍ آخَرَ، عَنْ سَعْدَانَ بْنِ بِشْرٍ عَنْ سَعْدٍ أَبِي مُجَاهِدٍ الطَّائِيِّ عَنْ مُحِلِّ بْنِ خَلِيفَةَ عَنْ عَدِيٍّ بِهِ، وَرَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ وَالنَّسَائِيُّ مِنْ حَدِيثِ شُعْبَةَ عَنْ سَعْدٍ أَبَى مُجَاهِدٍ الطَّائِيِّ بِهِ. وَمِمَّنْ رَوَى هَذِهِ الْقِصَّةَ عَنْ عَدِيٍّ عَامِرُ بْنُ شُرَحْبِيلَ الشَّعْبِيُّ فَذَكَرَ نَحْوَهُ، وَقَالَ: " لَا تَخَافُ إِلَّا اللَّهَ وَالذِّئْبَ عَلَى غَنَمِهَا ". وَثَبَتَ فِي " صَحِيحِ الْبُخَارِيِّ " مِنْ حَدِيثِ شُعْبَةَ وَعِنْدَ مُسْلِمٍ مِنْ حَدِيثِ زُهَيْرِ بْنِ مُعَاوِيَةَ كِلَاهُمَا عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَعْقِلِ بْنِ مُقَرِّنٍ الْمُزَنِيِّ عَنْ عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «اتَّقُوا النَّارَ وَلَوْ بِشِقِّ
পৃষ্ঠা - ৩৭৬৪



“হায় দুংখ-কষ্টের বিপদ-সং কুল দীঘল রজনী; তবুও তো কুফ্রস্থান থেকে সে রাত
আমাকে মুক্তি দিয়েছে!”

পথিমধ্যে আমড়া ড়ার একটি গোলাম পালিয়ে (গল ৷ আমি নবী করীম (সা) এর কাছে উপনীত
হয়ে তার হাতে বায়আত করলাম ৷ তখন সেখানে থাকাক ড়ালে দেখতে পেলাম, গোলামঢি
আসছে! নবী করীম (সা) আমাকে বললেন, আবু হুরায়রা! ঐ যে তোমার গোলাম এসে
পড়েছে ৷ আমি বললাম, মহান-মহীয়ান আল্লাহ্র সন্তুষ্টি প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে সে মুক্ত! আমি তাকে
মুক্ত করে দিলাম ৷ ইসমড়াঈল ইবন আবু খালিদ (র)-এর হাদীস সমষ্টি হতে বুখারী (র) একাকী
এ হাদীসটি রিওয়ড়ায়াত করেছেন ৷

মন্তব্য : বুখারী (র) বর্ণিত হাদীস মতে তৃফায়ল ইবন আমর (না)-এর এ আগমন ছিল
হিজরতের আগে ৷ আর হিজরতের পরে তার আগমনের কথা স্বীকার করে নিলেও তা ছিল
মক্কা বিজয়ের আগে (অর্থাৎ নবম হিজরীতে নয় ৷ বরং সপ্তম হিজয়ীতে) ৷ কেননা, দাওসীদের
আগমনকালে আবু হুরায়রা (রা)-ও তাদের দলভুক্ত ছিলেন ৷

আর আবু হুরায়রা (না)-এর আগমন ঘটেছিল যখন নবী করীম (সা) খায়বার অবরোধ করে
রেখেছিলেন ৷ মদীনায় নবী করীম (না)-কে না পেয়ে আবু হুরায়রা (বা) খায়বারের উদ্দেশ্যে
বেরিয়ে পড়লেন এবং খায়বার বিজিত হওয়ার পরে তার খিদমতে পৌছলেন ৷ তাই খায়বারের
গনীমত থেকে দাওসীদের অনির্ধারিদ্ভ হিস্সারুপে কিছু সম্মড়ানী দেয়া হয়েছিল ৷ প্রসঙ্গটি
আমরা যথান্থানে বিশদভ্যবে বর্ণনা করে এসেছি ৷

ইয়ামনেৰাসী ও আশআরীদেব্ল আগমন
বুখারী (র) বলেন, শুবা (র) আবু হুরায়রা সুত্রে বর্ণনা করেন ৷ নবী কবীম (সা) বলেন-
পৌএ ণ্ৰুশ্রো
ণ্দ্বু;া৷ ঞা é; এাল্গুা৷এ ক্রোভৈ ঠোা৷ প্রুা১০৷ শুদ্বু ষ্১াপ্লু১া৷এ
ইয়ামানবাসীরা তোমাদের কাছে এসেছে, ওরা নরম মন ! কোমল প্রাণ; ঈমান তো
, ইন্নামানের, হিকমত ও প্রজ্ঞাও ইয়ড়ামড়ানের ৷ গর্ব ও অহংকার উটপালের মড়ালিকদের মাঝে;
ধশান্তি ও ভৈস্থর্য ছাগলপালের মড়ালিকদের মাঝে ৷” মুসলিম (র) ও ভাষা (র) থেকে এ
হাদীসখানা রিওয়ায়াত করেছেন ৷ অন্য এক সনদে বুখারী (র) আবুল ইয়ড়ামান (র) আবু
হ্বায়রা (বা) সুত্রে নবী করীম (সা) থেকে, তিনি বলেন, “ইয়ড়ামানবাসীরা তোমাদের কাছে
এসেছে, দৃরু দৃরু মন, কোমল প্রাণ; ফিক্হ তথা দীনের বুৎপত্তি ইয়ামড়ানবাসীদের, হিকমত ও
ঞ্চা ইয়ামানবাসীদের ৷ অন্য এক সনদে ইসমাঈল (র) আবু হুরায়রা (রা) সুত্রে বর্ণনা
ৰদরন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেছেন
ষ্ক্রো৷ ঢেও গ্লুা৷ ৷১া৯ ৷১া৯ গ্রোাগ্লু :াপ্রু :এ্যা ৷
ঈমান হল ইয়মােনী; আর ফিত্না ঐ দিকে; ঐ দিকেই উদিত হয় শয়তানের শিংা
কুশ্ন্াম (র) এ হাদীসখানা রিওয়ায়াত করেছেন শুআয়ব (র) আবু হুরায়রা (রা) সুত্রে ৷ অন্য


تَمْرَةٍ» وَلَفْظُ مُسْلِمٍ: " «مَنِ اسْتَطَاعَ مِنْكُمْ أَنْ يَسْتَتِرَ مِنَ النَّارِ وَلَوْ بِشِقِّ تَمْرَةٍ فَلْيَفْعَلْ» ". طَرِيقٌ أُخْرَى فِيهَا شَاهِدٌ لِمَا تَقَدَّمَ: وَقَدْ قَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: أَنْبَأَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ حَدَّثَنِي أَبُو بَكْرٍ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ يُوسُفَ ثنا أَبُو سَعِيدٍ عُبَيْدُ بْنُ كَثِيرِ بْنِ عَبْدِ الْوَاحِدِ الْكُوفِيُّ ثنا ضِرَارُ بْنُ صُرَدٍ ثنا عَاصِمُ بْنُ حُمَيْدٍ عَنْ أَبِي حَمْزَةَ الثُّمَالِيِّ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ جُنْدُبٍ عَنْ كُمَيْلِ بْنِ زِيَادٍ النَّخَعِيِّ قَالَ: قَالَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ يَا سُبْحَانَ اللَّهِ! مَا أَزْهَدَ كَثِيرًا مِنَ النَّاسِ فِي خَيْرٍ، عَجَبًا لِرَجُلٍ يَجِيئُهُ أَخُوهُ الْمُسْلِمُ فِي الْحَاجَةِ فَلَا يَرَى نَفْسَهُ لِلْخَيْرِ أَهْلًا، فَلَوْ كَانَ لَا يَرْجُو ثَوَابًا وَلَا يَخْشَى عِقَابًا، لَكَانَ يَنْبَغِي لَهُ أَنْ يُسَارِعَ فِي مَكَارِمِ الْأَخْلَاقِ ; فَإِنَّهَا تَدُلُّ عَلَى سُبُلِ النَّجَاحِ. فَقَامَ إِلَيْهِ رَجُلٌ فَقَالَ: فِدَاكَ أَبِي وَأُمِّي يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، سَمِعْتَهُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ قَالَ: نَعَمْ، وَمَا هُوَ خَيْرٌ مِنْهُ ; لَمَّا أُتِيَ بِسَبَايَا طَيِّئٍ وَقَفَتْ جَارِيَةٌ حَمْرَاءُ، لَعْسَاءُ، ذَلْفَاءُ، عَيْطَاءُ، شَمَّاءُ الْأَنْفِ، مُعْتَدِلَةُ الْقَامَةِ وَالْهَامَةِ، دَرْمَاءُ الْكَعْبَيْنِ، خَدْلَةُ السَّاقَيْنِ، لَفَّاءُ الْفَخِذَيْنِ، خَمِيصَةُ الْخَصْرَيْنِ، ضَامِرَةُ الْكَشْحَيْنِ، مَصْقُولَةُ الْمَتْنَيْنِ. قَالَ: فَلَمَّا رَأَيْتُهَا أُعْجِبْتُ بِهَا، وَقُلْتُ: لَأَطْلُبَنَّ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَجْعَلُهَا فِي فَيْئِي. فَلَمَّا تَكَلَّمَتْ أُنْسِيتُ جَمَالَهَا مِنْ فَصَاحَتِهَا. فَقَالَتْ: يَا مُحَمَّدُ، إِنْ رَأَيْتَ أَنْ تُخَلِّيَ عَنَّا، وَلَا تُشْمِتْ بِنَا أَحْيَاءَ الْعَرَبِ، فَإِنِّي ابْنَةُ سَيِّدِ قَوْمِي، وَإِنَّ أَبِي كَانَ يَحْمِي الذِّمَارَ،
পৃষ্ঠা - ৩৭৬৫
وَيَفُكُّ الْعَانِيَ، وَيُشْبِعُ الْجَائِعَ، وَيَكْسُو الْعَارِيَ، وَيَقْرِي الضَّيْفَ، وَيُطْعِمُ الطَّعَامَ، وَيُفْشِي السَّلَامَ، وَلَمْ يَرُدَّ طَالِبَ حَاجَةٍ قَطُّ، أَنَا ابْنَةُ حَاتِمِ طَيِّئٍ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «يَا جَارِيَةُ هَذِهِ صِفَةُ الْمُؤْمِنِينَ حَقًّا، لَوْ كَانَ أَبُوكِ مُسْلِمًا لَتَرَحَّمْنَا عَلَيْهِ، خَلُّوا عَنْهَا ; فَإِنَّ أَبَاهَا كَانَ يُحِبُّ مَكَارِمَ الْأَخْلَاقِ، وَاللَّهُ يُحِبُّ مَكَارِمَ الْأَخْلَاقِ ". فَقَامَ» أَبُو بُرْدَةَ بْنُ نِيَارٍ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَاللَّهُ يُحِبُّ مَكَارِمَ الْأَخْلَاقِ؟ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لَا يَدْخُلُ أَحَدٌ الْجَنَّةَ إِلَّا بِحُسْنِ الْخُلُقِ ". هَذَا حَدِيثٌ حَسَنُ الْمَتْنِ، غَرِيبُ الْإِسْنَادِ جِدًّا، عَزِيزُ الْمَخْرَجِ، وَقَدْ ذَكَرْنَا تَرْجَمَةَ حَاتِمٍ الطَّائِيِّ فِي أَيَّامِ الْجَاهِلِيَّةِ عِنْدَ ذِكْرِنَا مَنْ مَاتَ مِنْ أَعْيَانِ الْمَشْهُورِينَ فِيهَا، وَمَا كَانَ يُسْدِيهِ حَاتِمٌ إِلَى النَّاسِ مِنَ الْمَكَارِمِ وَالْإِحْسَانِ، إِلَّا أَنَّ نَفْعَ ذَلِكَ فِي الْآخِرَةِ مَعْذُوقٌ بِالْإِيمَانِ، وَهُوَ مِمَّنْ لَمْ يَقُلْ يَوْمًا مِنَ الدَّهْرِ: رَبِّ اغْفِرْ لِي خَطِيئَتِي يَوْمَ الدِّينِ. وَقَدْ زَعَمَ الْوَاقِدِيُّ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَعَثَ عَلِيَّ بْنَ أَبِي طَالِبً فِي رَبِيعٍ الْآخِرِ مِنْ سَنَةِ تِسْعٍ إِلَى بِلَادِ طَيِّئٍ فَجَاءَ مَعَهُ بِسَبَايَا، فِيهِمْ أُخْتُ عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ، وَجَاءَ مَعَهُ بِسَيْفَيْنِ كَانَا فِي بَيْتِ الصَّنَمِ، يُقَالُ لِأَحَدِهِمَا: الرَّسُوبُ، وَالْآخَرُ الْمِخْذَمُ. كَانَ الْحَارِثُ بْنُ أَبِي شِمْرٍ قَدْ نَذَرَهُمَا لِذَلِكَ الصَّنَمِ. قَالَ الْبُخَارِيُّ رَحِمَهُ اللَّهُ: