سنة ثمان من الهجرة النبوية
غزوة تبوك
ذكر موت عبد الله بن أبي
পৃষ্ঠা - ৩৬৮৩
পাওয়া গেলে তাকে চাবুক লাগানো হবে এবং তার পরিধেয়-পরিচ্ছেদ বাজেয়াপ্ত হবে ৷
পুনঃপুনঃ সীমালঙ্ঘন করলে তাকে ধরে নবী মুহাম্মদ (সা)এর আদালতে উপস্থিত করা
হবে ৷ এ হচ্ছে নবী মুহাম্মদ (সা)এর ঘোষিত ফরমান (নবী দরবারের লিখক নিবন্ধক)
খালিদ ইবন সাঈদ মুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ্ রাসুলেৱ নির্দেশে এ লিপি লিখে দিচ্ছে ৷ কেউ
তা লঙ্ঘন করলে সে নিজ দায়িত্বে আল্লাহর রাসুল মুহাম্মদ এর আইন অমান্য করেছে বলে
সাব্যস্ত হবে ৷”
ইমাম আহমদ (র) বলেন, মক্কাবাসী মাখয়ুম গোত্রের আবদৃল্লাহ্ ইবনুল হারিছউরওয়া
ইবনুয যুবায়র (না) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমরা লিয়্যা১ থেকে ৱাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
সাথে এগিয়ে চলছিলাম ৷ সিদরাহ্ বৃক্ষের কাছাকাছি পৌছে রাসুলুল্লাহ্ (সা) গাহটির বরাবরের
টিলাপ্রাস্তে থেমে গিয়ে সম্মুখে উপত্যকা পানে দৃষ্টি প্রসারিত করে র্দাড়ক্রোন ৷ তার র্দাড়ানাের
ফলে গেটিড়া কাফেলার গতি থেমে গেল ৷ তখন তিনি বললেন-খোণ্ড্র ষ্ ল্গু ষ্ ৰুা; ¢; “ওয়াজ্জ্ব-
এর শিকার ও বৃক্ষরাজী হারাম আল্লাহ্ব উদ্দেশ্যে নিবেদিত ম্মিবধাজ্ঞাযুক্ত ৷ এ ঘোষণা দেয়া
হয়েছিল তার তায়েফে উপনীত হওয়ার আগে এবংঘকীফ্ মোঃ পুর্বে ৷
ইমাম আবু দাউদ (র)ও হাদীসখানি উল্টিত সনদেমুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ ইবন
আনসান আত্-তইিফী (র) সুত্রে বর্ণনা মোঃ ৷ ইবন হাব্বান (র) রাৰী মুহাম্মদ (র)-কে
ছিকা ও নির্ত্যযােপ্য বলে মন্তব্য করেছেন ৷ তার সম্পর্কে ইবন মাঈন (র)-এর মন্তব্য “তীর
বিরুদ্ধে কোন অত্যিমাগ নেই ৷ কোন কোন হাদীস ৰিশ্নেবক তার বিরুপ সমালোচনা
করেছেন ৷ আহমদ ও বুখারী (র) প্রমুখ ইমামগণ এ হাদীসকে জঈফ’ বলেছেন ৷ অপরদিকে
ইমাম শাফিঈ এটিকে বিশুদ্ধ আখ্যা দিয়ে এর মর্স কথাকে মাযহাবরুপে গ্রহণ করেছেন ৷
আল্লাহ্ই সমধিক অবগত ৷
অভিণপ্ত আবদুল্লাহ ইবন উবাইর মৃত্যু
মুহাম্মদ ইবন ইসহাক (র) বলেন, যুহরী (র)উসামা ইবন যায়দ (রা) সুত্রে বর্ণনা
করেন, তিনি বলেন, আবদুল্লাহ্ ইবন উবাইর অন্তিমশয্যায় আল্লাহর রাসুল (সঃ) তাকে দেখতে
গেলেন ৷ তার মৃত্যু সন্নিকট হওয়ার আলামত দেখতে পেয়ে রাসুলুল্লাহ্ (সঃ)তাকে বললেন,
আল্লাহর কসম ! আমি তো তোমাকে ইয়াহুদী প্রীতি বর্জন করতে বলতাম ৷ সে বলল, আসআদ
ইবন যুরারা তো তাদের নাখোশ করেছিল; তাতে তার কীইবা জুটেছে?
ওয়াকিদী (র)-এর বিবরণ : শাওয়াল মাসের কয়েকদিন বাকী থাকতে আবদুল্লাহ্ ইবন
উবাই অসুস্থ হয়ে পড়ল এবং যিলকদ সালে মারা গেল ৷ তার রোগভোগোর ব্যাপ্তি ছিল বিশ
দিন ৷ এদিনগুলোতে রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) তাকে প্রায়ই দেখতে যেতেন ৷ তার মৃত্যুর দিনও
রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) যথারীতি তাকে দেখতে গেলেন ৷ তখন তার অন্তিম অবস্থা ৷ তিনি বললেন,
“ইয়াহুদী প্রীতি থেকে তোমাকে আমি বিরত রাখার প্রয়াস পেরেছিলাম ৷ সে বলল, আসআদ
ইবন যুরারা তো ওদের ক্ষেপিরে রেখেছে? কিন্তু তাতে কি তার খুব লাভ হয়েছে? পরে বলল,
১ লিয়া; তায়েফের উপকণ্ঠ ও শহরতলী ৷
[ذِكْرُ مَوْتِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُبَيٍّ]
ٍّ قَبَّحَهُ اللَّهُ.
قَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ: حَدَّثَنِي الزُّهْرِيُّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ أُسَامَةَ بْنِ زَيْدٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: «دَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُبَيٍّ يَعُودُهُ فِي مَرَضِهِ الَّذِي مَاتَ، فِيهِ فَلَمَّا عَرَفَ فِيهِ الْمَوْتَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " أَمَا وَاللَّهِ إِنْ كُنْتُ لَأَنْهَاكَ عَنْ حُبِّ يَهُودَ ". فَقَالَ: قَدْ أَبْغَضَهُمْ أَسْعَدُ بْنُ زُرَارَةَ فَمَهْ؟» .
وَقَالَ الْوَاقِدِيُّ: «مَرِضَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُبَيٍّ فِي لَيَالٍ بَقِينَ مِنْ شَوَّالٍ، وَمَاتَ فِي ذِي الْقَعْدَةِ وَكَانَ مَرَضُهُ عِشْرِينَ لَيْلَةً، فَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ يَعُودُهُ فِيهَا، فَلَمَّا كَانَ الْيَوْمُ الَّذِي مَاتَ فِيهِ دَخَلَ عَلَيْهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ يَجُودُ بِنَفْسِهِ، فَقَالَ: " قَدْ نَهَيْتُكَ عَنْ حُبِّ يَهُودَ ". فَقَالَ: قَدْ أَبْغَضَهُمْ أَسْعَدُ بْنُ زُرَارَةَ فَمَا نَفَعَهُ؟ ثُمَّ قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ، لَيْسَ هَذَا بِحِينِ عِتَابٍ! هُوَ الْمَوْتُ، فَإِنْ مُتُّ، فَاحْضُرْ غُسْلِي، وَأَعْطِنِي قَمِيصَكَ الَّذِي يَلِي جِلْدَكَ، فَكَفِّنِّي فِيهِ، وَصَلِّ عَلَيَّ وَاسْتَغْفِرْ لِي. فَفَعَلَ ذَلِكَ بِهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ» . وَرَوَى الْبَيْهَقِيُّ مِنْ حَدِيثِ سَالِمِ بْنِ عَجْلَانَ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ نَحْوًا مِمَّا ذَكَرَهُ الْوَاقِدِيُّ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ.
পৃষ্ঠা - ৩৬৮৪
ইয়া রাসুলাল্লাহ্! এটা তো আর ভভুসনা করার সময় নয়; সামনে নিথর মৃত্যু; আপনি উপস্থিত
থেকে আমার গোসল ও দাফন-কাফনের ব্যবস্থা করবেন এবং আপনার পায়ে লাগা কামীসটি
আমাকে দান করে তা দিয়ে আমাকে কাফন পরাবেন আর আমার জানাযার নামায আদায় করে
আমার জন্য মাগফিরাত কামনা করবেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার শেষ ইচ্ছা পুরণ করেছিলেন ৷
বায়হড়ার্কী (র) সালিম ইবন অ্যালান (র) থেকে ইবন আব্বাস (রা) সুত্রে ওয়াকিদীর বর্ণনার
অনুরুপ রিওয়ায়াত করেছেন ৷ আল্লাহ্ই সমধিক জ্ঞাত ৷
ইসহাক ইবন রাহ্ওয়ায়হ্ (র) বলেন, আমি আবু উসামা (র)-কে জিজ্ঞেস করলাম, শারখ
উবায়দুল্লাহ্ (র) ইবন উমর (রা) থেকে আপনাদের কাছে এ মর্মের হাদীস বর্ণনা করেছেন
কি যে, (ইবন উমর (রা) বলেছেন) পিতা আবদুল্লাহ্ ইবন উবইি ইবন সালুল মারা গেলে তার
ছেলে আবদৃল্পাহ্ (ইবন আবদৃল্লাহ্) রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে আসবেন এবং তার পিতার
কাফনরুপে ব্যবহারের জন্য তার কাযীসটি র্তাকে দান করার দরবাস্ত পেশ করলে তিনি সেটি
তাকে দিয়ে দিলেন ৷
পরে তিনি তার পিতার জানাযা নামায আদায় করার জন্য আবেদন জানালে রাসুলুল্লাহ্ (সা)
জানাযা আদায়ের উদ্দেশে সালাতে র্দাড়ালেন ৷ উমর ইবনুল বত্তোব (রা) দাড়িয়ে তার কাপড়
টেনে ধরে র্তাকে বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ্! আপনি তার জন্য জানাযার নামায আদায় করছেন?
অথচ আল্লাহ্ (মুনাফিকের জানাযা আদায়ের) এ বিষয়টি আপনার ড্ডা নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, আমার প্ৰতিপালক আমাকে ইখতিয়ার দিয়েছেন, কারণ তিনি (তা
ইরশাদ করেছেন, “তুমি তাদের জ্জা ক্ষমা প্রার্থনা কর অথবা তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা না কর
একই কথা; তুমি তাদের জন্য সক্কুরবার ক্ষমা প্রার্থনা করলেও আল্লাহ্ কখনই তাদেরকে ক্ষমা
করবেন : ৮০) ৷
তা হলে আমি সত্তুরৰারের অধিক ক্ষমা প্রার্থনা করে দেখব ৷ উমর (রা) বললেন, ওতো
একটা মুনাফিক ছিল, আপনি ওর জন্য জানাযার সালাত আদায় করবেন? এ প্রেক্ষিতে আল্লাহ্
তাআলা নাযিল করলেন ’ ’
-:শ্হ্রওণ্দ্বুদ্বু রছুৰুদ্বু’ন্ৰুন্থ’ন্শুট্টাণ্গ্,ট্টর্দ্রদ্বুএও ন্ব্র শু১ ড্রে এান্থ ন্হুৰু; ,-:-’- দ্বুএর্ক টুা;হু র্শ্বও
“ওদের মধ্যকার কারো মৃত্যু হলে তুমি কখনও তার জন্য জানাযার সালাত পড়বে না এবং
তার কবর পাশে র্দাড়াবে না; ওরা তো আল্লাহ্ ও তার রাসুলকে অস্বীকার করেছিল” (৯ :
৮৪) ৷ আবু উসামা (র) এ সনদ ও হাদীসের যথার্থতা অনুমোদন করে বললেন, হা , (অর্থাৎ
এমন রিওয়ায়াত রয়েছে) সহীহ্ ৰুখারী ও মুসলিমের ইমামদ্বয় আবু উসামা (র) থেকে
হাদীসখানি গ্রহণ করেছেন ৷ বুখায়ী (র) প্রমুখের রিওয়ায়াতে রয়েছে উমর (রা) বলেন, আমি
বললাম, ইয়া রাসুলাল্পাহ্! আপনি তার জানাযার সালাত আদায় করছেন? অথচ সে অমুক দিন
অমন কথা এবং অমুক দিন অমুক অমুক অমুক কথা বলেছিল ? তিনি বললেন, উমর! আমাকে
বাধা দিও না, আমাকে তো দুদিকেরই ইখতিয়ার দেওয়া হয়েছে ৷ আমার যদি নিশ্চিতভাবে এ
কথা জানার সুযোগ হত যে, সত্তুরের চাইতে অধিকবার ক্ষমা প্রার্থনা করলে তাকে ক্ষমা করে
দেয়া হবে, তা হলে আমি অবশ্যই তা করতাম ৷ ’ এ কথা বলে তিনি তার জানাযার সালাত
মাদার করলেন ৷ ওদিকে আল্লাহ্ তাআলা নাযিল করলেন
وَقَدْ قَالَ إِسْحَاقُ بْنُ رَاهَوَيْهِ قُلْتُ لِأَبِي أُسَامَةَ: أَحَدَّثَكُمْ عُبَيْدُ اللَّهِ عَنْ نَافِعٍ عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: لَمَّا تُوُفِّيَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُبَيٍّ ابْنُ سَلُولَ «جَاءَ ابْنُهُ عَبْدُ اللَّهِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَسَأَلَهُ أَنْ يُعْطِيَهُ قَمِيصَهُ لِيُكَفِّنَهُ فِيهِ، فَأَعْطَاهُ، ثُمَّ سَأَلَهُ أَنْ يُصَلِّيَ عَلَيْهِ، فَقَامَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّي عَلَيْهِ، فَقَامَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ فَأَخَذَ بِثَوْبِهِ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، تُصَلِّي عَلَيْهِ وَقَدْ نَهَاكَ اللَّهُ عَنْهُ؟ ! فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " إِنَّ رَبِّي خَيَّرَنِي فَقَالَ: {اسْتَغْفِرْ لَهُمْ أَوْ لَا تَسْتَغْفِرْ لَهُمْ إِنْ تَسْتَغْفِرْ لَهُمْ سَبْعِينَ مَرَّةً فَلَنْ يَغْفِرَ اللَّهُ لَهُمْ} [التوبة: 80] (التَّوْبَةِ: 80) وَسَأَزِيدُ عَلَى السَّبْعِينَ: فَقَالَ: إِنَّهُ مُنَافِقٌ، أَتُصَلِّي عَلَيْهِ؟ ! فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ: {وَلَا تُصَلِّ عَلَى أَحَدٍ مِنْهُمْ مَاتَ أَبَدًا وَلَا تَقُمْ عَلَى قَبْرِهِ إِنَّهُمْ كَفَرُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ} [التوبة: 84] (التَّوْبَةِ: 84) فَأَقَرَّ بِهِ أَبُو أُسَامَةَ وَقَالَ: نَعَمْ» . وَأَخْرَجَاهُ فِي " الصَّحِيحَيْنِ " مِنْ حَدِيثِ أَبِي أُسَامَةَ.
وَفِي رِوَايَةٍ لِلْبُخَارِيِّ وَغَيْرِهِ: «قَالَ عُمَرُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ: فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، تُصَلِّي عَلَيْهِ وَقَدْ قَالَ فِي يَوْمِ كَذَا: كَذَا وَكَذَا، وَقَالَ فِي يَوْمِ كَذَا: كَذَا وَكَذَا؟ ! فَقَالَ: دَعْنِي يَا عُمَرُ فَإِنِّي بَيْنَ خَيْرَتَيْنِ، وَلَوْ أَعْلَمُ أَنِّي إِنْ زِدْتُ عَلَى السَّبْعِينَ غُفِرَ لَهُ لَزِدْتُ ". ثُمَّ صَلَّى عَلَيْهِ، فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ: {وَلَا تُصَلِّ عَلَى أَحَدٍ مِنْهُمْ مَاتَ أَبَدًا وَلَا تَقُمْ عَلَى قَبْرِهِ} [التوبة: 84] الْآيَةَ. قَالَ عُمَرُ: فَعَجِبْتُ بَعْدُ مِنْ جُرْأَتِي عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ،» وَاللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ.