আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة تبوك

ذكر ما كان من الحوادث بعد رجوعه صلى الله عليه وسلم إلى المدينة منصرفه من تبوك

পৃষ্ঠা - ৩৬৬৬

মাসলড়ামা, ইবন উম্মু মাকতুম (রা) প্রমুখ ৷ দুই মায়ুর ও অসমর্থ-অপরাগ-দুর্বল, অসুস্থ ও
সহড়ায়-সম্পদহীন যাদের ক্রন্দনকায়ীরুপে আল কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে ৷ তিন বিচ্যুতির

শিকার; এরা হলেন পুভ্রুবত্বিখিত তিনজন এবং আবু লুবড়াবড়া (মা) ও তীর সঙ্গীরড়া এবং চার
নিন্দিত ও অভিসম্পাতপ্রড়াপ্ত এরা মুনাফিক দল ৷

তাবুক পরবর্তী ঘটনাবলী

হাফিয বায়হাকী (র) বলেন, আবু আবদুল্লাহ্ আল হাফিজহুমায়দ ইবন ঘুনাহ্হিব (র)
বলেন, আমি আমার দাদা থুরড়ারম ইবন আওস ইবন হারিছা ইবন লড়ামে (রা)-কে বলতে
শুনেছি রড়াসুলুল্লাহ্ (না) তাবুক থেকে প্রত্যাপযন করলে আমি হিজরত করে তার কাছে
গেলাম ৷ আব্বাস ইবন আবদুল যুত্তালিবকে তখন বলতে শুনলাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ্! আমি
আপনার স্তুতিবাক্য’ আবৃত্তি করতে চাই ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, বলুন, গুএে ণ্শ্রো প্রুদ্র ১স্গু ১ ১া
“আল্লাহ্ আপনার দম্ভসারি অটুট রাখুন ৷ ১

আব্বাস (বা) বলতে লাগলেনষ্-

এএএক্রা মোঃ তাঃ ষ্ঠাং

“এ ধুলির ধরার আগমনের পুর্বেই তুমি ছিলে পুত-পবিত্র, সৃশীতল ছায়া কাননে, আর
সুরক্ষিত পান্থ-নিবাসে, যেথার (আচমক্লা উলঙ্গ হওয়ার লজ্জা নিবড়ারণের জন্য) পাতার সাথে
পাতা (জড়ো হচ্ছিল ৷” অর্থাৎ জান্নাত কাননে বাবা আদম (আ) ও মা হাওয়া (আ)-এর প্রথম
আবাস ক্ষেত্রে ৷

ঞ ণ্ট্ট
“তারপর তুমি অবতরণ করলে ধরা-তুমে, কিন্তু তখনও তুমি পুর্ণাকৃতি মানবদেহ নও ৷
ৎবড়া (মাতৃপর্ভে) মাংসপিণ্ড নও ৷ এমনকি জমাট রক্ত বিন্দুও নও ৷ ”
ধ্ব্লুগ্লুা৷ এ্যাদ্বু ৷;,;ও ণ্প্রু৷ ৰুব্ল) ফ্লোা৷ শুৰুা$;ত্ত ডাঃ ঞ

“বরং তখন তুমি ছিলে ৰীর্য, যা (নুহ্-এর) জাহাজে বিচরণ করছিল, যখন নাকি প্লড়াবণ
নাসৃর প্রতিমা ও তার পুজারীদের ডুবিয়ে নাকে লাগান পরিয়ে দিয়েছিল ৷”


“ এভাবে যুগের পর যুগ ধরে ৷ ঔরস থেকে পর্ভে তোমার স্থানান্তর হতে থাকল ৷ কাল
পরিক্রমার একটি জগত ও প্রজন্মের অবসানে আবির্ভাব হতে থাকল আর একটি প্রজন্মের ৷

অবশেষ বিদুষী মহীরসী ৷ণ্খনদিযন্২ থেকে তোমার জন্য আহরিত হল সৃমহান মর্যাদার

সর্বোচ্চ স্তর ৷ অর্থাৎ খিনদিফ-এর অবম্ভন পুরুষে তোমার পিতৃপরিবার সর্বাধিক শুভ্র
আভিজড়াত্যে অধিষ্ঠিত ৷



১ আরবী ভাষীর৷ এ বাক্য বলে শ্রেষ্ঠ কবি ও বাশ্মিদের দৃআ করে থাকে ৷ শ্অনুরড়াদক
২নাসৃর’ নুহ্ (আ)এর কাফির কওমের অন্যতম প্রতিমা আল কুরাআনে সুরা নুহু-এ এর উল্লেখ আছে ৷ন্অনুবাদক


[ذِكْرُ مَا كَانَ مِنَ الْحَوَادِثِ بَعْدَ رُجُوعِهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى الْمَدِينَةِ مُنْصَرَفَهُ مِنْ تَبُوكَ] قَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: حَدَّثَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ إِمْلَاءً، أَخْبَرَنَا أَبُو الْعَبَّاسِ مُحَمَّدُ بْنُ يَعْقُوبَ حَدَّثَنَا أَبُو الْبَخْتَرِيِّ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ شَاكِرٍ حَدَّثَنَا زَكَرِيَّا بْنُ يَحْيَى حَدَّثَنَا عَمُّ أَبِي زَحْرُ بْنُ حِصْنٍ عَنْ جَدِّهِ حُمَيْدِ بْنِ مُنْهِبٍ قَالَ: «سَمِعْتُ جَدِّي خُرَيْمَ بْنَ أَوْسِ بْنِ حَارِثَةَ بْنِ لَامٍ يَقُولُ: هَاجَرْتُ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُنْصَرَفَهُ مِنْ تَبُوكَ، فَسَمِعْتُ الْعَبَّاسَ بْنَ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ يَقُولُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنِّي أُرِيدُ أَنْ أَمْتَدِحَكَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: قُلْ لَا يَفْضُضِ اللَّهُ فَاكَ. فَقَالَ: مِنْ قَبْلِهَا طِبْتَ فِي الظِّلَالِ وَفِي ... مُسْتَوْدَعٍ حَيْثُ يُخْصَفُ الْوَرَقُ
পৃষ্ঠা - ৩৬৬৭


এে ঠোন্এ
“আর যখন তুমি ভুমিষ্ঠ হলে তখন পৃথিবী ঝলমল করে উঠল আর দিক দিগন্ত আলোকময়
হল তোমার নুরের আভায় ৷
এা৷১ ,,ব্র প্রু১দ্বুা
“অনন্তর আমরা চলেছি সে ঔজ্জ্বল্য ও আলেকরতিকািয় উদ্ভাসিত চিরকল্যাণকর পথে ৷ ”
বায়হাকী (র) অন্য একটি বর্ণনা সুত্রে আবদুস সাকান যাকারিয়্যা ইবন ইয়াহ্য়া আত্ণ্তাঈ
(র) থেকে এ রিওয়ড়ায়াতটি গ্রহণ করেছেন ৷ সেটি তার একটি সংকলনে ৰিবৃত হয়েছো
বারহাকী (র) বলেন, এ রিওয়ায়াতের রাবী কিঞ্চিত অতিরিক্ত বিবরণ দিয়েছেন, তা হল
তারপর রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, “এ হল সমুজ্জ্বল হীরাত১ যা আমার (চোখের) সামনে তুলে
ধরা হল, আর ঐ যে, শারমা বিনৃত নুফারলা (বা বুকারলা) আঘৃদ গোত্রীয়া, একটি শ্বেতশুভ্র
খঃচচরের পিঠে কাল ওড়না মাথায় জড়িয়ে আমি (রানী) বললাম, ইয়া রড়াসুলুল্লাহ্! আমরা
যদি (বিজয়ী হয়ে) হীরাতে প্রবেশ করি, এবং তাকে পেয়ে যাই, যেমন আপনি বর্ণনা দিলেন,
তা হলে তা কি আমাকে দেয়৷ হবে? তিনি বললেন, “তা তোমার জন্য ৷ ” তারপর ধর্মতাক্রোর
হিড়িক পড়ল্যে ৷ তবে (আমাদের) তার গোত্রের কেউ মুরতাদ’ হয় নি ৷ আমরা ইসলামের
স্বার্থে আমাদের আশপাশের গোত্রগুলোর বিরুদ্ধে সমরাভিযান পরিচালনা করতাম ৷ কখনো
কড়ারস গোত্রের সাথে আমাদের যুদ্ধ হত, যাদের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা ছিল উয়ড়ারন৷ ইবন
হিসৃন ৷ আবার কখনো রনু আসামের সাথে লড়াই বেধে যেত ৷ ওদের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ছিল
তালহা ইবন খুওয়ায়লিদ ৷ আমাদের কর্যতংপরতায় খালিদ ইবনুল ওয়ালীদ আমাদের ন্তুতি
কাব্য রচনা করতেন, তন্মে রচনার কয়েকটি পংক্তি ছিল এরুপ-
ব্লু;াশুএা

“আল্লাহ্ তার পােত্রকে তাদের অঞ্চলে দুর্ধর্য প্রতিপক্ষের সাথে ময়দানে অবতীর্ণ হওয়ার
জন্য আমাদের পক্ষ থেকে উত্তম জামা প্রদান করুন ৷”

ওরাই রদান্যতা ও অনিরুদ্ধ দানের পতাকাবাহী; যখন দুয়েঢাি দৃর্ভিক্ষের ঘনঘটা দেশব্যাপী
(প্রতিটি র্তাবুর বাসিন্দাদের মধ্যে) ব্যাপ্ত হয়ে পড়ে ৷ ওরাই দীনের স্বার্থে কায়সী গোত্রীয়দের
উপরে আঘাত (হনেছে; যখন কায়সীরা অন্ধতু ও গোমরাহীর আহ্বানে সাড়া দিয়েছিল ৷

রংনািকারী বলেন, তারপর খালিদ (রা) ঘুসায়লড়ামাতুল কাঘৃযাবকে দমন করার উদ্যেশ্যে

রওয়ানা হলেন ৷ আমরা যুসারলামার ব্যাপার শেষ করে বসৃরড়ার অভিমুখে এগিয়ে চললাম ৷
আমরা কাজিমায় হুরমুযণ্এর সম্মুখীন হলাম ৷ তার বাহিনীটি ছিল আমাদের সমন্বিত বাহিনীর



১ এ্যা১ রাসুল (সা)এর পুর্ব পুরুষ ইলয়াস ইবন ঘুযার এর দ্রী লায়লা এর উপাধি নাম ৷ ইনি ছিলেন
ক্টেরমী মহিলা ৷ তাই এ বংশকে অনেক সময় তার সাথে সম্পৃক্ত করা হয় ৷ অনুবড়াদক
২ হীর৷ হচ্ছে একটি আঞ্চলিক রাজ্য ৷


ثُمَّ هَبَطْتَ الْبِلَادَ لَا بَشَرٌ أَنْتَ وَلَا مُضْغَةٌ وَلَا عَلَقُ ... بَلْ نُطْفَةٌ تَرْكَبُ السَّفِينَ وَقَدْ أَلْجَمَ نَسْرًا وَأهْلَهُ الْغَرَقُ ... تُنْقَلُ مِنْ صَالِبٍ إِلَى رَحِمٍ إِذَا مَضَى عَالَمٌ بَدَا طَبَقُ ... حَتَّى احْتَوَى بَيْتَكَ الْمُهَيْمِنُ مِنْ خِنْدِفَ عَلْيَاءَ تَحْتَهَا النُّطُقُ ... وَأَنْتَ لَمَّا وُلِدْتَ أَشْرَقَتِ الْأَرْ ضُ وَضَاءَتْ بِنُورِكَ الْأُفُقُ ... فَنَحْنُ فِي ذَلِكَ الضِّيَاءِ وَفِي النُّورِ وَسُبْلِ الرَّشَادِ نَخْتَرِقُ » وَرَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ مِنْ طَرِيقٍ أُخْرَى، عَنْ أَبِي السُّكَيْنِ زَكَرِيَّا بْنُ يَحْيَى الطَّائِيُّ وَهُوَ فِي جُزْءٍ لَهُ مَرْوِيٌّ عَنْهُ. قَالَ الْبَيْهَقِيُّ: وَزَادَ: ثُمَّ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «هَذِهِ الْحِيرَةُ الْبَيْضَاءُ رُفِعَتْ لِي، وَهَذِهِ الشَّيْمَاءُ بِنْتُ بُقَيْلَةَ الْأَزْدِيَّةُ عَلَى بَغْلَةٍ شَهْبَاءَ مُعْتَجِرَةٍ بِخِمَارٍ أَسْوَدَ ". فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنْ نَحْنُ دَخَلْنَا الْحِيرَةَ فَوَجَدْتُهَا كَمَا تَصِفُ فَهِيَ لِي؟ قَالَ: " هِيَ لَكَ ".» قَالَ: ثُمَّ كَانَتِ الرِّدَّةُ، فَمَا ارْتَدَّ أَحَدٌ مِنْ طَيِّئٍ، وَكُنَّا نُقَاتِلُ مَنْ يَلِينَا مِنَ الْعَرَبِ عَلَى الْإِسْلَامِ، فَكُنَّا نُقَاتِلُ قَيْسًا وَفِيهَا عُيَيْنَةُ بْنُ حِصْنٍ وَكُنَّا نُقَاتِلُ بَنِي أَسَدٍ وَفِيهِمْ طُلَيْحَةُ بْنُ خُوَيْلِدٍ وَكَانَ خَالِدُ بْنُ الْوَلِيدِ يَمْدَحُنَا، وَكَانَ فِيمَا قَالَ فِينَا: جَزَى اللَّهُ عَنَّا طَيِّئًا فِي دِيَارِهَا ... بِمُعْتَرَكِ الْأَبْطَالِ خَيْرَ جَزَاءِ هُمْ أَهْلُ رَايَاتِ السَّمَاحَةِ وَالنَّدَى ... إِذَا مَا الصَّبَا أَلْوَتْ بِكُلِّ خِبَاءِ
পৃষ্ঠা - ৩৬৬৮
هُمْ ضَرَبُوا قَيْسًا عَلَى الدِّينِ بَعْدَمَا أَجَابُوا مُنَادِيَ ظُلْمَةٍ وَعَمَاءِ قَالَ: ثُمَّ سَارَ خَالِدٌ إِلَى مُسَيْلِمَةَ الْكَذَّابِ فَسِرْنَا مَعَهُ، فَلَمَّا فَرَغْنَا مِنْ مُسَيْلِمَةَ أَقْبَلْنَا إِلَى نَاحِيَةِ الْبَصْرَةِ، فَلَقِينَا هُرْمُزَ بِكَاظِمَةَ فِي جَيْشٍ هُوَ أَكْبَرُ مِنْ جَمْعِنَا، وَلَمْ يَكُنْ أَحَدٌ مِنَ النَّاسِ أَعْدَى لِلْعَرَبِ وَالْإِسْلَامِ مِنْ هُرْمُزَ فَخَرَجَ إِلَيْهِ خَالِدٌ وَدَعَاهُ إِلَى الْبِرَازِ، فَبَرَزَ لَهُ فَقَتَلَهُ خَالِدٌ وَكَتَبَ بِخَبَرِهِ إِلَى الصِّدِّيقِ فَنَفَّلَهُ سَلَبَهُ، فَبَلَغَتْ قَلَنْسُوَةُ هُرْمُزَ مِائَةَ أَلْفِ دِرْهَمٍ، وَكَانَتِ الْفُرْسُ إِذَا شَرُفَ فِيهَا الرَّجُلُ جَعَلَتْ قَلَنْسُوَتَهُ بِمِائَةِ أَلْفِ دِرْهَمٍ. قَالَ: ثُمَّ أَقْبَلْنَا عَلَى طَرِيقِ الطَّفِ إِلَى الْحِيرَةِ، فَأَوَّلُ مَنْ تَلَقَّانَا حِينَ دَخَلْنَاهَا الشَّيْمَاءُ بِنْتُ بُقَيْلَةَ، كَمَا قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " عَلَى بَغْلَةٍ شَهْبَاءَ مُعْتَجِرَةٍ بِخِمَارٍ أَسْوَدَ ". فَتَعَلَّقْتُ بِهَا وَقُلْتُ: هَذِهِ وَهَبَهَا لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. فَدَعَانِي خَالِدٌ عَلَيْهَا بِالْبَيِّنَةِ، فَأَتَيْتُهُ بِهَا، وَكَانَتِ الْبَيِّنَةُ مُحَمَّدَ بْنَ مَسْلَمَةَ وَمُحَمَّدَ بْنَ بَشِيرٍ الْأَنْصَارِيَّ فَسَلَّمَهَا إِلَيَّ، فَنَزَلَ إِلَيَّ أَخُوهَا عَبْدُ الْمَسِيحِ يُرِيدُ الصُّلْحَ، فَقَالَ: بِعْنِيهَا. فَقُلْتُ: لَا أَنْقُصُهَا وَاللَّهِ عَنْ عَشْرِ مِائَةِ دِرْهَمٍ. فَأَعْطَانِي أَلْفَ دِرْهَمٍ، وَسَلَّمْتُهَا إِلَيْهِ فَقِيلَ: لَوْ قُلْتَ مِائَةَ أَلْفٍ لَدَفَعَهَا إِلَيْكَ. فَقُلْتُ: مَا كُنْتُ أَحْسَبُ أَنَّ عَدَدًا أَكْثَرَ مِنْ عَشْرِ مِائَةٍ.