আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة تبوك

قدوم رسول قيصر إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم بتبوك

পৃষ্ঠা - ৩৬৪২


তেমন উজ্জ্বল কিরণ ও দ্যুতির বাহার উদীয়মান সুর্যে আমি আর কখনো দেখিনি ৷ জিবরীল (আ)
রাসুলুল্লাহ (না)-এর কাছে আসলে তিনি বললেন, হে জিববীল ! এমন কি ব্যাপার মটল যে, আজ
সুর্য এত ঐজ্জ্বল্য নিয়ে উদীত হল ৷ উদীয়মান সুর্যের এমন কিরণ ও দ্যুতি ইতােপুর্বে দেখা যায়
নি তো ৷ তিনি বললেন, এর কারণ হল এই যে, মুআবিয়া ইবন আবু মুআৰিয়া আল লায়হী (বা)
আজ মদীনায় ইনতিকাল করেছেন ৷ আল্লাহ পাক তার জ্যনাযার সালাতের জন্য সত্তর হাজার

ফেরেশতা পাঠিয়ে দিয়েছেন ৷ রাসুলুল্লাহ (সা) বললেন-

“সে এমন মর্যাদা পেলকি কারণে ?” জিবরীল (আ) বললেন, দিনে-রাতে, হাটতে-চলতে,
উঠতে-বসতে বেশী বেশী কুল হুওয়াল্লাহ্ (সুরা ইখলাস) তিলাওয়াতের কারণে ৷

ইয়ড়া রাসুলাল্লাহ ! আপনার মন কি এমন চায় যে, আমি আপনার জন্য যমীনের দুরতু
ৎকুচিত করে দিই ৷ যাতে করে আপনি এখানে থেকেই তার জানাযা প ৬৫৩ প ৷এে ন ? তিনি
বললেন, হী ৷ বণ্টা“াকাবী বলেন, তখন তিনি তার জানাযা আদায় করলেন ৷ তবে হাদীস

বিশরদগণ এ হাদীসের সনদের সমালোচনা করেছেন ৷

পরবর্তী বর্ণনায় বায়হার্কী (র) বলেছেন, আলী ইবন আহমাদ ইবন আবদান (র)আনাস
(রা) সুত্রে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, জিবরীল (আ) এসে বললেন, হে মুহাম্মদ! মুআবিয়া
ইবন আবু ঘুআবিয়া আল যুযানী (বা) ইনতিকাল করেছেন, আপনি কি তার জানাযার সালাত
আদায় করা পসন্দ করেন ? তিনি বললেন, হী ৷ জিবরীল (আ) তখন তার পাখা দিয়ে আঘাত
করলেন ৷ ফলে গাছপালা ও টিলা-পাহাড় সমতলে মিশে পেল ৷ বর্ণনাকাবী বলেন, রাসুলুল্লাহ ,
(সা) জড়ানাযার সালাত আদায় করলেন এবং প্ৰতি কাতারে সত্তর হাজার ফেরেশতার দু’টি কাতার
তার পিছনে সালাত আদায় করলেন ৷ বর্ণনাকারী বলেন, নবী কয়ীম (সা) বললেন, হে জিবরীল !

আল্লাহর কাছে সে এত মর্যাদা পেল কি করে ? তিনি বললেন-



সুরা ইখলাস (কুল হুওয়াল্লাহ) এর প্রতি তার অনুরাণের কারণে ? যা সে উঠতেবসরুত,
চলতে-ফিরতে তথা সর্বাবস্থায় তিলাওয়াত করত ৷ (সনদেব মধ্যবর্তী রাবী) উসমান (র)
বলেন, আমি আমার পিতা আল হায়ছাম (র)-কে জিজ্ঞেস করলাম, তখন তিনি (নবী সা )
কোথায় ছিলেন ? তিনি বললেন, শাম (বৃহত্তর সিরিয়া) দেশে তাবুক অভিযানে ৷ আর ঘুআৰিয়া
(বা) ইনতিকাল করেছিলেন মদীনায় ৷ তার জানাযার খাটিয়া তার দৃষ্টি সীমায় তুলে ধরা
হয়েছিল ৷ এমন কি তিনি তা দেথছিলেন এবং সালাত আদায় করেছিলেন (এ সুত্রে
রিওয়ড়ায়াতটি অসমর্থিত) ৷

তাবুকে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সমীণে কায়সার

(সিজার) এর দুতের আগমন প্রসংগ

ইমাম আহমাদ (র) বলেন, ইসহাক ইবন ঈসা (র) সাঈদ ইবন আবু রাশিদ (র) সুত্রে
বলেন যে, তিনি বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা) এর কাছে প্রেরিত হিরাফ্লিয়াসের দুত আত্-তানৃখী-
এর সাথে আমি হিমস’ নগরীতে সাক্ষাত করলাম ৷ তিনি ছিলেন আমার প্রতিবেশী এবং
রার্ধকেব্রুর শেষ সীমার উপনীত ৷ সম্ভবত তার বয়স তখন নব্বই পার হয়ে শতকের ঘর ছু ছুই


[قُدُومُ رَسُولِ قَيْصَرَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِتَبُوكَ] قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سُلَيْمٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُثْمَانَ بْنِ خُثَيْمٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي رَاشِدٍ قَالَ: لَقِيتُ التَّنُوخِيَّ رَسُولَ هِرَقْلَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِحِمْصَ، وَكَانَ جَارًا لِي شَيْخًا كَبِيرًا قَدْ بَلَغَ الْفَنَدَ أَوْ قَرُبَ. فَقُلْتُ: أَلَا تُخْبِرُنِي عَنْ رِسَالَةِ هِرَقْلَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَرِسَالَةِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى هِرَقْلَ؟ فَقَالَ: بَلَى، «قَدِمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَبُوكَ، فَبَعَثَ دِحْيَةَ الْكَلْبِيَّ إِلَى هِرَقْلَ فَلَمَّا أَنْ جَاءَهُ كِتَابُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ دَعَا قِسِّيسِي الرُّومِ وَبَطَارِقَتَهَا، ثُمَّ أَغْلَقَ عَلَيْهِ وَعَلَيْهِمُ الدَّارَ، فَقَالَ: قَدْ نَزَلَ هَذَا الرَّجُلُ حَيْثُ رَأَيْتُمْ، وَقَدْ أَرْسَلَ إِلَيَّ يَدْعُونِي إِلَى ثَلَاثِ خِصَالٍ، يَدْعُونِي إِلَى أَنْ أَتْبَعَهُ عَلَى دِينِهِ، أَوْ عَلَى أَنْ نُعْطِيَهُ مَالَنَا عَلَى أَرْضِنَا وَالْأَرْضُ أَرْضُنَا، أَوْ نُلْقِيَ إِلَيْهِ الْحَرْبَ، وَاللَّهِ لَقَدْ عَرَفْتُمْ فِيمَا تَقْرَءُونَ مِنَ الْكُتُبِ لَيَأْخُذَنَّ مَا تَحْتَ قَدَمِي فَهَلُمَّ فَلْنَتَّبِعْهُ عَلَى دِينِهِ أَوْ نُعْطِهِ مَالَنَا عَلَى أَرْضِنَا. فَنَخَرُوا نَخْرَةَ رَجُلٍ وَاحِدٍ حَتَّى خَرَجُوا مِنْ
পৃষ্ঠা - ৩৬৪৩


রন্ গিয়ে তার সামনে আসন নিলাম এবং পত্রটি তার হাতে তুলে দিলাম ৷ তিনি তা নিজের
প রেখে বললেন

;;ৰুা৷ :এ্যা) “তোমার গোত্র পরিচয় কি ?” আমি বললাম, আমি তানুখ গোত্রীর ৷ ’ তিনি বললেন

তোমাদের পুর্ব পুরুষ ইররাহীম (আ) এর শিরক মুক্ত পরিওদ্ধ ধর্ম ইসলাম গ্রহণে তোমার

হ রয়েছে কি ?

মাযি বললাম, এ মুহুর্তে তো আমি একটি জাতির দুত এবং একটি ধর্মের অনুসারী ৷৩ তাই

ক্র কাছে প্ৰত্যাবর্তানর আগে আমি ধর্ম পরিবর্তন করতে পারি না ৷ তিনি মৃদু হেসে
আন শরীফের আয়াত) উদ্ধৃত করে বললেন

প্লুম্রষ্টু;;ব্লুাব্লু ণ্গ্রি ১র্ন্তদ্বু é(ং:; ;;হ্নৰু £; ছুহ্র৷ রুম ;§$; ধ্;;দ্বুন্;৷ ); চু;১ট্রুৰুপু ? এব্লুৰু
তুমি যাকে প ৷সন্দ কর ইচ্ছা করলেই তাকে সৎ পথে আনতে পারবে না ৷ তবে আল্লাহ্ই
ৰৰু ইচ্ছা সৎপথে নিয়ে আসেন এবং তিনি ভাল জানেন সৎপথ অনুসারীদের (২৮ ? ৫৬) ৷
া৷
মোঃ চেন্ধ্রা ৰুএা৷

হ তানুথী শ্যেন আমি (পারস্য সম্রাট) খঃসকর কাছে দাওয়াত পত্র পাঠিয়ে ছিলাম ৷
ন্নাহ্ তাকে ও তার সাম্রাজ্যকে চুর্ণ ৰিচুর্ণ করে দিবেন ৷ আমি (আৰিসিনিয়া সম্রাট) ন ৷জ্জাশীর
ছও একটি পত্র পাঠিয়েছিলাম, সে তা ছিড়ে ফেলেছেন ৷ আল্লাহ তাকে ও তার রাজাকে
ার্ণ করবেন ৷ আর তোমাদের স্ম্রাটের কাছেও একটি পত্র পাঠিয়েছিলাম, তিনি তা রেখে
য়ছেন ৷ জীবনে য৩ দিন কল্যাণ থাকবে ততদিন লোকেরা তার কাছ থেকে বিপদ ও দুর্যোগ
তই থাকবে ৷” আমি মনে মনে বললাম, আমার মনীব যে তিনটি বিষয়ের ব্যাপারে বিশেষ
র্দশ দিয়েছিলেন, এটি সেগুলির একটি ৷ তখন আমি তুণীর থেকে একটি তীর তুলে নিয়ে তা
য় কথাটি আমার তরবারীর পাশে ৷লিখে রাখলাম ৷

তারপর তিনি তার বাম পাশে উপৰিষ্ট এক ব্যক্তির হাতে পাত্রটি তলে দিলেন ৷ আমি
নাম, আপনার হয়ে যিনি পত্রটি আমাকে পড়ে শুনাচ্ছেন,৩ তার পরিচয় কি ? তারা বলল,
াবিয়া (ইবন আবু সুফিরান (রা) ৷ আমি শুনতে পেলাম, আমার মনিবের পাঠানো চিঠিতে
াভ্রুছ “আপনি আমাকে এমন জান্নাভ্রু৩ তর প্ৰতি আহ্বান জানাচ্ছেন যার প্রশস্ততা পরিধি
মােন ও মমীন তুলা; যা ঘুত্তাকীদের জন্য তৈরী করা হয়েছে, তা হলে জাহান্নাম গেল
থায় ? এ প্রশ্ন শুনে রাসুলুল্লাহ (সা) বললেন, সুবহানাল্লাহ ১ঞা৷ ণ্া ৷১৷ এ্যান্ শ্লো
নর আগমন সুচিত হলে রাত কাথার যায় ?’ বর্ণনাকারী (৩ তানুখী) বলেন, আমি তীর দান
ক একটি ভীর তুলে নিয়ে রাত বিষয়ক এ কথাটি আমার তরবারীর খা৷:প লিখে নিলাম ৷
পাঠ শে র হলেও তিনি বললেন--


بَرَانِسِهِمْ، وَقَالُوا: تَدْعُونَا إِلَى أَنْ نَذَرَ النَّصْرَانِيَّةَ أَوْ نَكُونَ عَبِيدًا لِأَعْرَابِيٍّ جَاءَ مِنَ الْحِجَازِ؟ فَلَمَّا ظَنَّ أَنَّهُمْ إِنْ خَرَجُوا مِنْ عِنْدِهِ أَفْسَدُوا عَلَيْهِ الرُّومَ رَفَأَهُمْ وَلَمْ يَكَدْ، وَقَالَ: إِنَّمَا قُلْتُ ذَلِكَ لَكُمْ لِأَعْلَمَ صَلَابَتَكُمْ عَلَى أَمْرِكُمْ. ثُمَّ دَعَا رَجُلًا مِنْ عَرَبِ تُجِيبَ كَانَ عَلَى نَصَارَى الْعَرَبِ، قَالَ: ادْعُ لِي رَجُلًا حَافِظًا لِلْحَدِيثِ عَرَبِيَّ اللِّسَانِ أَبْعَثُهُ إِلَى هَذَا الرَّجُلِ بِجَوَابِ كِتَابِهِ. فَجَاءَ بِي فَدَفَعَ إِلَيَّ هِرَقْلُ كِتَابًا، فَقَالَ: اذْهَبْ بِكِتَابِي إِلَى هَذَا الرَّجُلِ، فَمَا سَمِعْتَ مِنْ حَدِيثِهِ فَاحْفَظْ لِي مِنْهُ ثَلَاثَ خِصَالٍ ; انْظُرْ هَلْ يَذْكُرُ صَحِيفَتَهُ الَّتِي كَتَبَ إِلَيَّ بِشَيْءٍ، وَانْظُرْ إِذَا قَرَأَ كِتَابِي فَهَلْ يَذْكُرُ اللَّيْلَ، وَانْظُرْ فِي ظَهْرِهِ هَلْ بِهِ شَيْءٌ يُرِيبُكَ. قَالَ: فَانْطَلَقْتُ بِكِتَابِهِ حَتَّى جِئْتُ تَبُوكَ، فَإِذَا هُوَ جَالِسٌ بَيْنَ ظَهْرَانِي أَصْحَابِهِ مُحْتَبِيًا عَلَى الْمَاءِ، فَقُلْتُ: أَيْنَ صَاحِبُكُمْ؟ قِيلَ: هَا هُوَ ذَا. فَأَقْبَلْتُ أَمْشِي حَتَّى جَلَسْتُ بَيْنَ يَدَيْهِ فَنَاوَلْتُهُ كِتَابِي، فَوَضَعَهُ فِي حِجْرِهِ ثُمَّ قَالَ: " مِمَّنْ أَنْتَ؟ " فَقُلْتُ: أَنَا أَخُو تَنُوخَ. قَالَ: " هَلْ لَكَ إِلَى الْإِسْلَامِ الْحَنِيفِيَّةِ مِلَّةِ أَبِيكَ إِبْرَاهِيمَ؟ " قُلْتُ: إِنِّي رَسُولُ قَوْمٍ وَعَلَى دِينِ قَوْمٍ، لَا أَرْجِعُ عَنْهُ حَتَّى أَرْجِعَ إِلَيْهِمْ. فَضَحِكَ وَقَالَ: {إِنَّكَ لَا تَهْدِي مَنْ أَحْبَبْتَ وَلَكِنَّ اللَّهَ يَهْدِي مَنْ يَشَاءُ وَهُوَ أَعْلَمُ بِالْمُهْتَدِينَ} [القصص: 56] (الْقَصَصِ: 56) يَا أَخَا تَنُوخَ، إِنِّي كَتَبْتُ بِكِتَابٍ إِلَى كِسْرَى فَمَزَّقَهُ، وَاللَّهُ مُمَزِّقُهُ وَمُمَزِّقُ مُلْكِهِ، وَكَتَبْتُ إِلَى النَّجَاشِيِّ بِصَحِيفَةٍ فَخَرَّقَهَا وَاللَّهُ مُخَرِّقُهُ وَمُخَرِّقُ مُلْكِهِ، وَكَتَبْتُ إِلَى صَاحِبِكَ بِصَحِيفَةٍ فَأَمْسَكَهَا، فَلَنْ يَزَالَ النَّاسُ يَجِدُونَ مِنْهُ بَأْسًا مَا دَامَ فِي الْعَيْشِ خَيْرٌ ". قُلْتُ: هَذِهِ إِحْدَى الثَّلَاثِ الَّتِي أَوْصَانِي بِهَا صَاحِبِي. فَأَخَذْتُ سَهْمًا مِنْ جَعْبَتِي فَكَتَبْتُهُ فِي جِلْدِ سَيْفِي، ثُمَّ إِنَّهُ نَاوَلَ الصَّحِيفَةَ رَجُلًا عَنْ يَسَارِهِ، قُلْتُ: مَنْ صَاحِبُ كِتَابِكُمُ الَّذِي يَقْرَأُ لَكُمْ؟ قَالُوا: مُعَاوِيَةُ. فَإِذَا فِي كِتَابِ صَاحِبِي: تَدْعُونِي إِلَى جَنَّةٍ عَرْضُهَا السَّمَاوَاتُ وَالْأَرْضُ أُعِدَّتْ لِلْمُتَّقِينَ، فَأَيْنَ النَّارُ؟ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " سُبْحَانَ اللَّهِ! أَيْنَ اللَّيْلُ إِذَا جَاءَ النَّهَارُ؟ ! " قَالَ: فَأَخَذْتُ سَهْمًا مِنْ جَعْبَتِي فَكَتَبْتُهُ فِي جِلْدِ سَيْفِي. فَلَمَّا أَنْ فَرَغَ مِنْ قِرَاءَةِ كِتَابِي، قَالَ: " إِنَّ لَكَ حَقًّا وَإِنَّكَ رَسُولٌ، فَلَوْ وَجَدْتُ عِنْدَنَا جَائِزَةً جَوَّزْنَاكَ بِهَا، إِنَّا سُفْرٌ مُرْمِلُونَ ". قَالَ: فَنَادَاهُ رَجُلٌ مِنْ طَائِفَةِ النَّاسِ، قَالَ: أَنَا أُجَوِّزُهُ فَفَتَحَ رَحْلَهُ، فَإِذَا هُوَ يَأْتِي بِحُلَّةٍ صَفُّورِيَّةٍ فَوَضَعَهَا فِي حِجْرِي، قُلْتُ: مَنْ صَاحِبُ الْجَائِزَةِ؟ قِيلَ لِي: عُثْمَانُ. ثُمَّ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ: " أَيُّكُمْ يُنْزِلُ هَذَا الرَّجُلَ؟ " فَقَالَ فَتًى مِنَ الْأَنْصَارِ: أَنَا. فَقَامَ الْأَنْصَارِيُّ وَقُمْتُ مَعَهُ حَتَّى إِذَا خَرَجْتُ مِنْ طَائِفَةِ الْمَجْلِسِ نَادَانِي رَسُولُ اللَّهِ فَقَالَ: " تَعَالَ يَا أَخَا تَنُوخَ ". فَأَقْبَلْتُ أَهْوِي إِلَيْهِ حَتَّى كُنْتُ قَائِمًا فِي مَجْلِسِي الَّذِي كُنْتُ