আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثلاث من الهجرة

غزوة أحد

خروج النبي صلى الله عليه وسلم بأصحابه في أثر أبي سفيان

পৃষ্ঠা - ২৭৪৪

নিয়েছিলেন এই শতে র্ড,যে যে তিন দিনের বেশী মদীনায় থাকবে না ৷ কিন্তু শর্ত ভঙ্গ করে সে

মমানায় থেকে যায় ৷ তিন দিন পর রাসুলুল্লাহ্ ৷ধ্সা) যায়দ ইবন হারিছাকে এবং আমার ইবন
ইয়াসিরকে পাঠিয়ে বললেন, তোমরা অমুক স্থানে গিয়ে তাকে দেখতে পারে ৷ সেখানে তোমরা
তাকে হত্যা করবে ৷ তারা দৃজনে তাই করেছিলেন ৷

ইবন ইসহ্াক বলেন রাসুলুল্লাহ্ (সা) অভিযান ৷শষে মদীনায় ফিরে গেলেন ৷ ষুহরী আমার
নিকট বর্ণনা করেছেন যে মদীনায় আবদুল্লাহ ইবন ৬রাইএ একটি নির্দিষ্ট স্থান ছিল ৷ প্রতি
জুা৷বার সে ওখানে র্দাড়াত ৷ তার ব্যক্তিত্ব এবং বশে মর্যাদার দরন সকলে তাকে সম্মান করত ৷
রাসুলুল্লা২ ৷ সা)জু মাবাষ্র খৃতর৷ দেয়ার জন্যে বললে আরদুল্পাহ্ ইবন ট্রবাই তা র ৷নির্দিষ্ট স্থানে ৷গযে
র্দাড়াত এবং বলত, হে লোক সকল ! এই যে আপনাদের সম্মুখে রাসৃলুল্লাহ্ (সা ) ৷ তার মাধ্যমে
আল্লাহ্ তাআলা আপনাদেরকে সম্মানিত ও মর্যাদাবান করোছনাঃ আপ্ব্বনার৷ তাকে সাং ৷য৷ ও সম্মান
করবেন ৷ তার নির্দেশ পালন করবেন ৷ এবং তার আনুগত্য করবেন ৷ এরপর সে বসে যেত ৷
উহুদ দিরসে তার অপকর্মঢি লোকজন ফেরার পর রাসুলুল্পাহ্ ৷সা৷ তার সাহাবীগণাক নিয়ে যখন
মদানাহ্৷ ফিরে এলেন তখন আরদুল্লাহ্ ইবনন্বট :বইি জুমাবাভ্রুর পুর্বের৩ মত তার নির্দিষ্ট স্থানে দাড়িয়ে
বক্তব্য দািত ৷গ্ারুয়ছিল ৷ কিন্তু মুসলমানগণ ৷>৷রিদিক থেকে তার জামা কাপড় টেনে ধরেন এবং
বনা;নন, ৷ ২ আল্লাহ্র দুশমন ! তুমি বসে পড়, তুমি এই কাজের যোগ৷ ন ও ! তুমি যে অপকর্ম
করেছ তা তাে করেছই ৷ যে মানুষের ঘাড় টপকািয় বেরিয়ে যেতে লাগল এবং বলতে লাগল
আল্লাহ্র কসম, আমি যেন খারাপ কথা বলেছি আমিও তা দাড়িয়েছিলাম তার কাজকর্ম সমর্থন
করতে, তাকে শক্তিশালী করতে ৷ বেরিয়ে যাওয়ার পথে মসজিদের দরজায় কতক এানসারী
সাহাবীর সাথে তার দেখা হয় ৷ তারা বললেন ব্যাপার কী কী হয়েছে ? সে রলল আমি
মুহাম্া৷দের ক ৷জ-কর্য সমর্থনও তা শক্তিশালী করার জন্যে দাড়িয়ােছনাম ৷ত তার ক শুক সাহাবী
এসে আমাকে টেনে নামিয়ে দিন এবং আমার সাথে কঠোর আচরণ করল ৷ আমি যেন মন্দ কথা
বলেছি মুলত সামি র্দাড়িয়েছিলাম তাকে সমর্থন করতে তাকে শক্তিশালী করতে ৷ আন সারী
সাহাবীগ ৷ণ বলানপ্ সর্বনাশ, ফিরে চলো, রাসৃলুল্লাহৃ (না) তোমার জন্যে দু আ করবেন ৷ সে
বলল, না , ভ্রা৷মার জন্যে তিনি দুআ করুন আমি তা চাইন৷ ৷

এরপর ইবন ইসভ্র ত্াক সুরা আসে ইমরানে উহদ যুদ্ধ সম্পর্কিত যে সব আয়াত রয়েছে
সেগুলো উল্লে র করেছেন ৷ অর্থাৎ ট্রু;,ট্রুৰুাছু ট্টা’

ইবন ইসহাক এ আয়াত গুলো সম্পর্কে র্টছু বক্তব্যও রেখেছেন ৷ এ বিষয়ে আমরা তাফসীর
গ্রন্থে বিস্তারিত আলোচনা করেছি ৷ আগ্রহীদের জন্যে তাই যথেষ্ট ৷ এরপর ইবন ইসহাক তার
নীতি অনুযায়ী উহুদের শহীদগণের নাম, পিতার নাম ও গোত্রের উল্লেখসহ্ পরিচয় ও সংখ্যা বর্ণনা
করেছেন ৷ এ প্রসংপে তিনি : জন যুহাজির শহীদের নাম উল্লেখ করেছেন ৷ তারা হ্লেন হযরত
হ্যময৷ (রা), মুসআব ইবন উমায়র (রা) , আবদুল্লাহ ইবন জাহ্শ কো ও শাম্মাস ইবন উসমনৈ
৷ র৷ ) ৷ তিনি এ প্রসংগে ৬১ জন আনসারী সাহার্বীর নাম উল্লেখ করে শহীদ্যেহ সংখ্যা ৬৫ জন


قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَلَمَّا رَجَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى الْمَدِينَةِ كَانَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُبَيٍّ كَمَا حَدَّثَنِي الزُّهْرِيُّ لَهُ مَقَامٌ يَقُومُهُ كُلَّ جُمُعَةٍ، لَا يُنْكَرُ لَهُ، شَرَفًا فِي نَفْسِهِ وَفِي قَوْمِهِ، وَكَانَ فِيهِ شَرِيفًا، إِذَا جَلَسَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ، وَهُوَ يَخْطُبُ النَّاسَ، قَامَ فَقَالَ: أَيُّهَا النَّاسُ، هَذَا رَسُولُ اللَّهِ بَيْنَ أَظْهُرِكُمْ، أَكْرَمَكُمُ اللَّهُ بِهِ، وَأَعَزَّكُمْ بِهِ، فَانْصُرُوهُ وَعَزِّرُوهُ وَاسْمَعُوا لَهُ وَأَطِيعُوا. ثُمَّ يَجْلِسُ حَتَّى إِذَا صَنَعَ يَوْمَ أُحُدٍ مَا صَنَعَ، وَرَجَعَ النَّاسُ، قَامَ يَفْعَلُ ذَلِكَ كَمَا كَانَ يَفْعَلُهُ، فَأَخَذَ الْمُسْلِمُونَ بِثِيَابِهِ مِنْ نَوَاحِيهِ، وَقَالُوا: اجْلِسْ أَيْ عَدُوَّ اللَّهِ، وَاللَّهِ لَسْتَ لِذَلِكَ بِأَهْلٍ، وَقَدْ صَنَعْتَ مَا صَنَعْتَ. فَخَرَجَ يَتَخَطَّى رِقَابَ النَّاسِ وَهُوَ يَقُولُ: وَاللَّهِ لَكَأَنَّمَا قُلْتُ بُجْرًا أَنْ قُمْتُ أُشَدِّدُ أَمْرَهُ. فَلَقِيَهُ رِجَالٌ مِنَ الْأَنْصَارِ بِبَابِ الْمَسْجِدِ فَقَالُوا: وَيْلَكَ، مَا لَكَ؟ قَالَ: قُمْتُ أُشَدِّدُ أَمْرَهُ فَوَثَبَ إِلَيَّ رِجَالٌ مِنْ أَصْحَابِهِ يَجْذِبُونَنِي وَيُعَنِّفُونَنِي، لَكَأَنَّمَا قُلْتُ بُجْرًا أَنْ قُمْتُ أُشَدِّدُ أَمْرَهُ. قَالُوا: وَيْلَكَ. ارْجِعْ يَسْتَغْفِرْ لَكَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قَالَ: وَاللَّهِ مَا أَبْتَغِي أَنْ يَسْتَغْفِرَ لِي. ثُمَّ ذَكَرَ ابْنُ إِسْحَاقَ: مَا نَزَلَ مِنَ الْقُرْآنِ فِي قِصَّةِ أُحُدٍ مِنْ سُورَةِ آلِ