আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثلاث من الهجرة

غزوة أحد

ذكر الصلاة على حمزة وقتلى أحد

পৃষ্ঠা - ২৭১১

বলতাম যে, আমাদের কেউই পার্থিব লাভের প্ৰত্যাশী নয় তবে আমার মনে হয় আমার শপথ
মিথ্যা হতো না ৷ য তক্ষণ না আল্লাহ তাআলা নাযিল করলেন $

মোঃ

তোমাদের কেউ ইন্থ হুকাল কামনা করা ছল আর কতক >ারকাল কামনা করাছল ৷ এরপর তিনি
পরীক্ষা করার জন্যে £৩ আমাদেরকে তাদের থেকে ফিরিয়ে দিলেন (৩ আংল ইমরানং : ১৫২) ৷

যণ্নে কতিপয় সাহাবী নির্দেশ অমান্য করে স্থান গ্যাগ করেন এখন মাএ নয়জন লোক নিয়ে

রাসুলুল্লাহ্ (সা) ময়দানে অবস্থান করছিলেন ৷ নযজনের মাধ্য ং৷ জন আনসাবী এবং ২ জন
কুরাযশী, তিনিনহ ছিলেন ১০ জন ৷ শক্রপক্ষ যখন তার খুব নিকটবর্তী হয়ে গেল তখন তিনি
বললেন, যে ব্যক্তি ওদেরকে আমাদের কাছ থেকে দুরে সবিসে দিতে পারবে আল্লাহ তাআলা তার
প্ৰতি সদর হবেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) এভাবে ঘোষণা দিয়ে বা চ্ছিহ্বলন ৷আর সাথিগণ একের পর এক
প্রতিরোধ করতে করতে শহীদ হচ্ছিলেন ৷ এভাবে নয়জনের মধ্যে সা ন্জনই শহীদ হয়ে গেলেন ৷
রাসুলুল্লাহ্ (না) তার সাথীদ্বর কে বললেন, আমাদের সাথিগণের প্রতি ইনসাফ করা হয়নি ৷
অবস্থা য় আবু সুফিয়ান এসে বলল হুবল দেবতার জয় হোক ৷ রাসুলুল্লাহ্ সাহ ৷বীদেবকে নির্দেশ
দািলন ডওর দিতে এবং বলতে ৩,যে আল্লাহ্ই সর্বোচ্চ-সুমহান ৷ যুসলমানপণ বললেন আল্লাহ্
সর্বোচ্চ সুমহান আবুসুফিয়ান বলন , আমাদের উঘৃযা আছে, তোমাদের উয্যা নেই ৷ রাসুলুল্লাহ্
(সা ) বললেন, তোমরা উত্তর দাও যে, আল্লাহ আমাদের প্রভু, তোমাদের কোন প্রভু নেই ৷ আবু
সুফিয়ান বলল, আজকের দিন রদরের দিনের প্ৰতিশোধ ৷ একদিন তোমাদের একদিন আমাদের
একদিন আমরা দুঃখ পইি আর একদিন খুশী হই ৷ তোমাদের হানযাল৷ আমাদের হানযালার বদলা
স্বরুপ ৷ অমুক অমুকের বদলা ৷ রাসুলুল্লাহ্ ৷ সা ) বললেন উভয় দল সমান নয ৷ আমাদের নিহত
লোকজন মুলতঃ জীবিত তারা জীবিকা পাচ্ছে ৷ আর তোমাদের নিহতরা জহোন্নামে শান্তি ভোগ
করছে ৷ আবু সুফিয়া ন বলল, নােকজনের মধ্যে কতক অঙ্গ কর্তিত আছে ৷ তবে সটা আমাদের
নেতৃস্থানীয় লোকদের কাজ নয় ৷ আমি অঙ্গ ক৩নের নির্দেশও দিইনি তা থেকে বারণও কারনি ৷
অ্যান তা পছ দও করিনি অপছৰু ও করিনি ৷ তাতে আমি দুঃখিত ওনই খুশীও নই ৷

বপ্টাদ্বকারী বলেন, লোকজন নিজেদের নিহতদের খোজে বের হল ৷ হযরত হামযা (রা)-কে
পাওয়া গেল যে, তীর পেট চিরে ফেলা হন্হুাছে ৷ হিন্দ তার কলিজ৷ বের করে চিৰিয়েছে ৷ কিন্তু
তা গিলভে পারেনি ৷ রা সুলুল্লাহ্ (সা) জিজ্ঞেস করেছিলেন যে, সেকি তার কলিজার কিছুটা খেতে
পােরছে ৱ লোকজন বলল, না খেতে পারেনি ৷ তিনি বললেন, আল্লাহ্ তা জানা হযরত হামযা
(রা ) এর সামান্য অংশও জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন না ৷ রাসুলুল্পাহ্ (সা) হাময৷ (রা)-কে সামনে
রেখে জানায৷ আদায় করলেন ৷ এরপর একজন আনসারী শহীদকে উপস্থিত করা হল তার রাখা
হল হামযা (রা )-এর পা;শ ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না) তার জানাযরে নামায আদায় করলেন ৷ ওই
আনসারীকে সরিয়ে নিয়ে অন্য এক আনসারী আনা হল ৷ হাময৷ (রা )এর লাশ ওখানেই থাকলে ৷
রাসুলুল্লাহ্ (সা) ওই আনসারী এবং হামযার (রা) জানাযা আদায় করলেন ৷ ওই আনসারীকে সরিয়ে
নেয়া হল ৷ হামযৰ্ (রা)-কে ওখানে রাখা হল ৷ সেদিন এভাবে রাসুলুল্লাহ্ (সা) ৭০ বার হযরত
হাময৷ (রা১এর জানাযার নামায পড়েছেন, এটি ইমাম আহমদের একক বর্ণনা ৷ এই জনৈক

১ ১

فَقَاتَلَ سَاعَةً حَتَّى قُتِلَ، فَلَمَّا رَهِقُوهُ أَيْضًا قَالَ: رَحِمَ اللَّهُ رَجُلًا رَدَّهُمْ عَنَّا. فَلَمْ يَزَلْ يَقُولُ ذَا حَتَّى قُتِلَ السَّبْعَةُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِصَاحِبَيْهِ: مَا أَنْصَفْنَا أَصْحَابَنَا. فَجَاءَ أَبُو سُفْيَانَ فَقَالَ: اعْلُ هُبَلَ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُولُوا: اللَّهُ أَعْلَى وَأَجَلُّ. فَقَالُوا: اللَّهُ أَعْلَى وَأَجَلُّ. فَقَالَ أَبُو سُفْيَانَ: لَنَا الْعُزَّى وَلَا عُزَّى لَكُمْ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: قُولُوا: اللَّهُ مَوْلَانَا وَلَا مَوْلَى لَكُمْ. ثُمَّ قَالَ أَبُو سُفْيَانَ: يَوْمٌ بِيَوْمِ بَدْرٍ يَوْمٌ لَنَا وَيَوْمٌ عَلَيْنَا، وَيَوْمٌ نُسَاءُ وَيَوْمٌ نُسَرُّ، حَنْظَلَةُ بِحَنْظَلَةَ وَفُلَانٌ بِفُلَانٍ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: لَا سَوَاءَ، أَمَّا قَتْلَانَا فَأَحْيَاءٌ يُرْزَقُونَ، وَقَتْلَاكُمْ فِي النَّارِ يُعَذَّبُونَ. قَالَ أَبُو سُفْيَانَ: قَدْ كَانَتْ فِي الْقَوْمِ مُثْلَةٌ، وَإِنْ كَانَتْ لَعَنْ غَيْرِ مَلَأٍ مِنَّا، مَا أَمَرْتُ وَلَا نَهَيْتُ، وَلَا أَحْبَبْتُ وَلَا كَرِهْتُ، وَلَا سَاءَنِي وَلَا سَرَّنِي. قَالَ: فَنَظَرُوا، فَإِذَا حَمْزَةُ قَدْ بُقِرَ بَطْنُهُ، وَأَخَذَتْ هِنْدُ كَبِدَهُ فَلَاكَتْهَا، فَلَمْ تَسْتَطِعْ أَنْ تَأْكُلَهَا، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: أَأَكَلَتْ مِنْهُ شَيْئًا؟ قَالُوا: لَا. قَالَ: مَا كَانَ اللَّهُ لِيُدْخِلَ شَيْئًا مِنْ حَمْزَةَ فِي النَّارِ. قَالَ: فَوَضَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَمْزَةَ فَصَلَّى عَلَيْهِ، وَجِيءَ بِرَجُلٍ مِنَ الْأَنْصَارِ فَوُضِعَ إِلَى جَنْبِهِ فَصَلَّى عَلَيْهِ، فَرُفِعَ الْأَنْصَارِيُّ، وَتُرِكَ حَمْزَةُ ثُمَّ جِيءَ بِآخِرَ فَوَضَعَهُ إِلَى جَنْبِ حَمْزَةَ فَصَلَّى عَلَيْهِ، ثُمَّ رُفِعَ وَتُرِكَ حَمْزَةُ حَتَّى صَلَّى عَلَيْهِ يَوْمَئِذٍ سَبْعِينَ صَلَاةً. تَفَرَّدَ بِهِ أَحْمَدُ. وَهَذَا إِسْنَادٌ فِيهِ ضَعْفٌ أَيْضًا مِنْ جِهَةِ