আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثلاث من الهجرة

غزوة أحد

ذكر الصلاة على حمزة وقتلى أحد

পৃষ্ঠা - ২৭১০


ইবন সুফিয়ান ইবন ফারওয়৷ আসলামী ইবন আব্বাস (রা ) সুত্রে বর্ণনা করেন যে, এই
প্রেক্ষিতে ই আল্লাহ তাআলা ন৷ ৷যিল করলেন :

১ :
যদিও ওে ৷মর৷ প্ৰনিশো ধ গ্রহণ কর, তবে ঠিক ৩৩খানি করবে যতখানি অন্যায় তোমাদের

প্ৰতি ৩করা হয়েছে তবে তোমরা ধৈর্য ধারণ করলে ধৈর্যশীলদের জন্যে তা-ই উত্তম ( ১৬ নাহল :
১২৬) ৷

আয়াতটি নাযিল হওয়ার পর রাসুলুল্লাহ্ (সা) ওদেরকে ক্ষমা করে দেন, ধৈর্য অবলম্বন করেন
এবং শত্রুপক্ষের অঙ্গক৩ ন নিষে ধ করে দেন ৷

আমি বলি এ আয়াত মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে আর উহুদ য্দ্ব সংঘটিত হয়েছে মদীনায়
হিজররু৩ র তিন বছর পর ৷৩ তাহলে উপরোক্ত মন্তব্য যুক্তিসঙ্গত হয় কীভাবে ? আল্লাহ্ইভ
জানেন ৷

ইবন ইসহাক বলেন, হুমায়দ আততাবীল বর্ণনা করেছেন হাসান সুত্রে সামুরা থেকে ৷ তিনি
বলেছেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) যে স্থানেই অবস্থান করেও তা ত্যাগ করেছেন ৷ সেখানেই সাদকার
নির্দেশ দিয়েছেন এবং অঙ্গকর্তন থেকে লোকজনকে বারণ করেছেন ৷ ইবন হিশাম বলেন, হামযা
(বা) এর লাশেব নিকট দা ৷ড়িয়ে রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেছিলেন, আপনার মত ৩আঘাত কােনদিন কেউ
করেনি এবং এর চাইতে অধিক দুঃখজনক কোন স্থানে আমি কােনদিন দাড়াইনি ৷৩ তারপর তিনি
বললেন, জিবরাঈল (আ) এসে আমাকে বলে গেলেন, সাত আসমানে হামযা (রা)-এর পরিচয়
এভাবে লেখা হয়েছে যে, আবদুল মুত্তালিবের পুত্র হামযা, আল্লাহর সিত্হ এবং তার রাসুলের
সিংহ ৷ ইবন হিশাম বলেন, হামযা (রা ) এবং আবু সালামা ইবন আবদুল আসাদ দুজন ছিলেন
রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর দুধভইি ৷ আবু লাহাবের দাসী ছুওয়াইবা র্তাদের তিনজনকে দুধ পান
করিয়েছিলেন ৷

হযরত হামযা ও উহুদ যুদ্ধের শহীদগণের জানাযার নামায

ইবন ২পহাক র লেন , আহা৩াজন জৰুনক ব্যক্তি মিকসাম সুত্রে ইবন আব্বাস (বা) থেকে
বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর নির্দেশে হযরত হামযা (রা)-কে একটি
চাদর দ্বারা কাফন পরানাে হল, তিনি তার জ নাযা পড়ালেন ৷ তাতে তিনি সাতবার তাকবীর
বললেন ৷ তারপর এক একজন শহীদ এনে৩ ৷তর পাশে রাখা হচ্ছিল ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) ওই শহীদের
নামায আদায় করছিলেন সাথে হযরত হামযা (রা)-এর নামায ও হচ্ছিল ৷ শেষ পর্যন্ত হযরত হামযা
(বা)-এর জানাযার নামাঘের সংখ্যা র্দাড়িয়েছিল ৭২-এ , এটি একটি একক বর্ণনা এটির সনদ
দুর্বল ৷ সুহায়লী বলেন, দেশ বিদেশের কোন উল্লেখযোগ্য আলিম এই বক্তব্য সমর্থন করেননি ৷
ইমাম আহমদ বলেন, আফ্ফান ইবন মাসউদ (রা) থেকে বংনাি করলেন ৷ তিনি বলেছেন,
মুসলিম মহিলাপণ উহুদ দিবসে মুসলিম পুরুষদের পেছনে অবস্থা ন করছিলেন ৷৩ তারা মৃশরিকদের
আক্রমণে আহত মুজাহিদদের সেবা শুশ্রাষা করছিলেন ৷ আমি যদি তখন আল্লাহর কসম করে




[ذِكْرُ الصَّلَاةِ عَلَى حَمْزَةَ وَقَتْلَى أُحُدٍ] وَقَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَحَدَّثَنِي مَنْ لَا أَتَّهِمُ، عَنْ مِقْسَمٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: «أَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِحَمْزَةَ فَسُجِّيَ بِبُرْدَةٍ، ثُمَّ صَلَّى عَلَيْهِ فَكَبَّرَ سَبْعَ تَكْبِيرَاتٍ، ثُمَّ أَتَى بِالْقَتْلَى يُوضَعُونَ إِلَى حَمْزَةَ فَصَلَّى عَلَيْهِمْ وَعَلَيْهِ مَعَهُمْ، حَتَّى صَلَّى عَلَيْهِ ثِنْتَيْنِ وَسَبْعِينَ صَلَاةً.» وَهَذَا غَرِيبٌ وَسَنَدُهُ ضَعِيفٌ. قَالَ السُّهَيْلِيُّ: وَلَمْ يَقُلْ بِهِ أَحَدٌ مِنْ عُلَمَاءِ الْأَمْصَارِ. وَقَدْ قَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا عَفَّانُ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، حَدَّثَنَا عَطَاءُ بْنُ السَّائِبِ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنِ ابْنِ مَسْعُودٍ قَالَ: إِنَّ النِّسَاءَ كُنَّ يَوْمَ أُحُدٍ خَلْفَ الْمُسْلِمِينَ يُجْهِزْنَ عَلَى جَرْحَى الْمُشْرِكِينَ، فَلَوْ حَلَفْتُ يَوْمَئِذٍ رَجَوْتُ أَنْ أَبَرَّ: إِنَّهُ لَيْسَ أَحَدٌ مِنَّا يُرِيدُ الدُّنْيَا حَتَّى أَنْزَلَ اللَّهُ: {مِنْكُمْ مَنْ يُرِيدُ الدُّنْيَا وَمِنْكُمْ مَنْ يُرِيدُ الْآخِرَةَ ثُمَّ صَرَفَكُمْ عَنْهُمْ لِيَبْتَلِيَكُمْ} [آل عمران: 152] فَلَمَّا خَالَفَ أَصْحَابُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَعَصَوْا مَا أُمِرُوا بِهِ، أُفْرِدَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي تِسْعَةٍ ; سَبْعَةٌ مِنَ الْأَنْصَارِ وَاثْنَيْنِ مِنْ قُرَيْشٍ وَهُوَ عَاشِرُهُمْ، فَلَمَّا رَهِقُوهُ قَالَ: رَحِمَ اللَّهُ رَجُلًا رَدَّهُمْ عَنَّا قَالَ: فَقَامَ رَجُلٌ مِنَ الْأَنْصَارِ