আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثلاث من الهجرة

غزوة أحد

فصل في قتال أم عمارة نسيبة بنت كعب المازنية يوم أحد

পৃষ্ঠা - ২৭০০

ইবন ইসহাক বলেন, বানু সালাম৷ গোত্রের কতক শায়খ থেকে আমার পিত৷ বর্ণনা করেছেন
যে, আমর ইবন জামুহ ছিলেন একান্ত খোড়৷ এক লোক ৷ তার : পুত্র ছিলেন ৷ তারা সিংহের মত
সাহসী ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সাথী হয়ে৩ তারা বিভিন্ন যুদ্ধক্ষেত্রে অংশ গ্রহণ করতে ন ৷ উহুদ দিবসে
তারা তাদের পিতা আমর ইবন জামুহকে ঘরে বসিয়ে রাখা র পক্ষপাতী ছিলেন ৷৩ তারা বলেছিলেন
যে, আল্লাহ তা জানা তো আপনাকে ওযরগ্রস্ত করেছেন ৷ তখন আমর রাসুলুল্লাহ্ (সা ) এর নিকট
এসে বললেন, আমার ছেলেরা এই যুক্তিতে আমাকে যুদ্ধ থেকে ধারণ করতে চায় ৷ অথচ আমি
চাই আমার এই খোড়৷ পায়ে ভয় করে জান্নাতে ৩প্ৰবেশ করি ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, বস্তুতঃ
আল্লাহ তা আলা আপনাকে ওযরগ্নস্ত করেছেন, আপনার উপর জিহাদ বাধ্যতামুলক নয় ৷ তার
পুত্রদেরকে রাসুলুল্লাহ (না) বললেন যে, তোমরা তীকে ক্তিন্ ধ্াদোতে বাধ৷ ৷দিওন৷ ৷ কারণ
মন ও হতে পারে যে, আল্লাহ্ তা আলা তাকে শাহাদরু৩ তর ময়দাি দান করবেন ৷ আমর ইবন
জামুহ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর সাথে জিহাদে বের হলেন এবং ওই উহুদ ৷দবসে যুদ্ধে শহীদ হলেন ৷
ইবন ইসহাক বলেন, হিনদ বিনৃত উতব৷ এবং তার সাথী মহিলারা সেদিন রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
সাহাবীগ্যণর অঙ্গচ্ছেদ করতে শুরু করে ৷ তারা তাদের নাক কান ক টভৈ লাগল ৷ এক পর্যায়ে
হিনদ তার পায়ের মল নাকের দৃল এবং গলার হার খুলে ওয়াহ্শীকে দিয়ে দেয় এবং মুসলমানদের
নাক কান কেটে মালা ও মল বানিয়ে গলায় ও পায়ে পরিধান করে ৷ হযরত হাময৷ (রা)-এর
কলিজা কেটে এনে সে চিবাতে থাকে ৷ কিন্তু গিলতে পারলাে না ৷ অগত্যা যে তা ফেলে দিল ৷
মুসা ইবন উক্ব৷ বলেন, হযরত হাময৷ (রা)-এর কলিজা কেটে এনেছিল ওয়াহ্শী ৷ সেটি এনে সে
হিনদর হাত তুলে দেয় ৷ হিন্দে সেটি চিবাতে থাকে ৷ কিন্তু গিলতে পারেনি ৷ আল্লাহ্ই ভ
জানেন ৷

ইবন ইসহাক বলেন, এরপর হিন্দ একটি উচু পাথরে উঠে এবং উচ্চস্বরে চীৎকার করে
নিম্নের কবি৩ ৷গুলাে আবৃত্তি করে ং

# , fl , fl ×
,

আজ আমরা তোমাদের উপর বদর দিবসের প্ৰতিশোধ নিয়েছি ৷ এক যুদ্ধের পর আরেক যুদ্ধ
আরো তীব্র হয় ৷

উতব৷ নিহত হবার পর আমার ধৈর্য ধারণ করার অবস্থা ছিল না ৷ ড্ডাপ আমার তাই, তার চাচা
এবং বকরের হত্যাকাণ্ড আমাকে ভীষণ বিচলিত করেছিল ৷

০ : ,


এখন আমি শাস্তি পেয়েছি ৷ আমি আমার মানত পুর্ণ করেছি ৷ হে ওয়াহ্শী ! তুমি আমার
মনের (বদনার উপশম করে দিয়েছ ৷



مِنْ بَنِي عَبْدِ الْأَشْهَلِ يَتَلَمَّسُونَ قَتْلَاهُمْ فِي الْمَعْرَكَةِ، إِذَا هُمْ بِهِ، فَقَالُوا: وَاللَّهِ إِنَّ هَذَا لَلْأُصَيْرِمُ، مَا جَاءَ بِهِ؟ ! لَقَدْ تَرَكْنَاهُ وَإِنَّهُ لِمُنْكِرٌ لِهَذَا الْحَدِيثِ! فَسَأَلُوهُ فَقَالُوا: مَا جَاءَ بِكَ يَا عَمْرُو ; أَحَدَبٌ عَلَى قَوْمِكَ، أَمْ رَغْبَةٌ فِي الْإِسْلَامِ؟ فَقَالَ: بَلْ رَغْبَةٌ فِي الْإِسْلَامِ، آمَنْتُ بِاللَّهِ وَبِرَسُولِهِ وَأَسْلَمْتُ، ثُمَّ أَخَذْتُ سَيْفِي وَغَدَوْتُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَاتَلْتُ حَتَّى أَصَابَنِي مَا أَصَابَنِي. فَلَمْ يَلْبَثْ أَنْ مَاتَ فِي أَيْدِيهِمْ، فَذَكَرُوهُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: إِنَّهُ مِنْ أَهْلِ الْجَنَّةِ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَحَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ أَشْيَاخٍ مِنْ بَنِي سَلَمَةَ قَالُوا: كَانَ عَمْرُو بْنُ الْجَمُوحِ رَجُلًا أَعْرَجَ شَدِيدَ الْعَرَجِ، وَكَانَ لَهُ بَنُونَ أَرْبَعَةٌ مِثْلُ الْأُسْدِ، يَشْهَدُونَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَشَاهِدَ، فَلَمَّا كَانَ يَوْمُ أُحُدٍ أَرَادُوا حَبْسَهُ، وَقَالُوا: إِنَّ اللَّهَ قَدْ عَذَرَكَ. فَأَتَى رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَالَ: إِنَّ بَنِيَّ يُرِيدُونَ أَنْ يَحْبِسُونِي عَنْ هَذَا الْوَجْهِ وَالْخُرُوجِ مَعَكَ فِيهِ، فَوَاللَّهِ إِنِّي لَأَرْجُوَ أَنَّ أَطَأَ بِعَرْجَتِي هَذِهِ فِي الْجَنَّةِ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَمَّا أَنْتَ فَقَدَ عَذَرَكَ اللَّهُ، فَلَا جِهَادَ عَلَيْكَ وَقَالَ لِبَنِيهِ مَا عَلَيْكُمْ أَنْ لَا تَمْنَعُوهُ لَعَلَّ اللَّهَ أَنْ يَرْزُقَهُ الشَّهَادَةَ فَخَرَجَ مَعَهُ فَقُتِلَ يَوْمَ أُحُدٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَوَقَعَتْ هِنْدُ بِنْتُ عُتْبَةَ - كَمَا حَدَّثَنِي صَالِحُ بْنُ