আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة هوازن يوم حنين

غزوة الطائف

غزوة الطائف

غزوة الطائف

পৃষ্ঠা - ৩৫৫৬

ঞাগ্রা

স্পোড্রু ১া
“হে আল্লাহর রাসুল ! আমাদের উপর করুণা ও অনুগ্রহ করুন ৷ কারণ, আপনি এমন মহান

ব্যক্তি যার নিকট আমরা অনুগ্রহ পাওয়ার আশা রাখি ও তার প্রভীক্ষায় থাকি ৷

সেই কবিলার উপর আপনি অনুগ্রহ বর্ষণ করুন, ভাগ্য যাদেরকে বঞ্চিত করে দিয়েছে ৷ আর
কালের বিবর্তন যাদের আচ্ছাদন ছিন্নজ্যি করে ফেলেছে ৷

কালের গতি আমাদেরকে হতাশায় চিৎকার করার জন্যে র্বীচিয়ে রেখেছে ৷ তাদের অস্তরে
দুঃখ-দৃর্দশা ও হিংসা ছড়িয়ে রয়েছে ৷

হে বিশ্ব জাহানের সর্বোত্তম সন্তান ও মহােত্তম ব্যক্তি ! কোন মানুষ আপনার ন্যায় গুণাযিত
নয় ৷

আপনি যদি অনুগ্নহ দ্বারা তাদের তদারকী না করেন তবে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে ৷ হে মানুষের
মধ্যে সবচেয়ে বেশী নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি ! পরীক্ষার ক্ষেত্রে যিনি অধিক ভৈধর্যশীল হিসেবে উত্তীর্ণ ৷

সে সব মহিলার প্রতি আপনি অনুগ্রহ করুন, যাদের দুধ আপনি পান করেছেন ৷ তাদের র্খাটি
দুধ আপনি ঘুখভরে তৃপ্তিসহ পান করতেন ৷

ঐ সৃব নারীদের প্রতি আপনি অনুগ্রহ করুন, যাদের বুকের দৃধ আপনি পান করেছিলেন ৷ আর
যখন আপনার কাছে সংকীর্ণ হয়ে আসতাে যা আসতাে ও যা ফিরে যেতাে ৷

আমাদেরকে তাদের মত করে দিবেন না যারা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে ৷ আপনার অনুগ্রহ আমাদের
প্রতি অব্যাহত রাখুন ৷ আমরা অভিজাত ও কৃতজ্ঞ সম্প্রদায় ৷

আমরা দয়া ও অনুগ্রহ কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করি এবং আজকের দিনের পরেও এ কৃতজ্ঞতা
প্রকাশ আমাদের মধ্যে অব্যাহত থাকবে ৷”

জবাবে রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন : (তামাদের নিকট তোমাদের নারী ও সন্তানগণ অধিক প্রিয়,
না তোমাদের সম্পদ ? তারা বললো, ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! আপনি আমাদেরকে সন্তান-নারী ও
সম্পদের মধ্যে কোনটি অধিক প্রিয় তা বাছাই করার ইখতিয়ার দিচ্ছেন ? এর জবাবে আমাদের
১ এ পংক্তিটি এবং এছাড়া আরও তিনটি পংক্তি সুহায়লীর বর্ণনায় অতিরিক্ত ৷
২ সুহায়লীর বর্ণনায় এ লাইনটি উল্লেখ আছে নিম্নরুপ :

ত্যুঃপ্রু; ৷ ১ ৷

শিশুকালে আপনি তার দুধ পান করেছিলেন ৷ ’




فِي كُلِّ سَابِغَةٍ إِذَا مَا اسْتَحْصَنَتْ كَالنِّهْيِ هَبَّتْ رِيحُهُ الْمُتَرَقْرِقِ ... جُدُلٌ تَمَسُّ فُضُولُهُنَّ نِعَالَنَا مِنْ نَسْجِ دَاوُدَ وَآلِ مُحَرِّقِ وَقَالَ أَبُو دَاوُدَ: ثَنَا عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ أَبُو حَفْصٍ، ثَنَا الْفِرْيَابِيُّ، ثَنَا أَبَانٌ، قَالَ عُمَرُ: هُوَ ابْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي حَازِمٍ. ثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي حَازِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ صَخْرٍ - هُوَ ابْنُ الْعَيْلَةِ الْأَحْمَسِيُّ - «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ غَزَا ثَقِيفًا، فَلَمَّا أَنْ سَمِعَ ذَلِكَ صَخْرٌ رَكِبَ فِي خَيْلٍ يُمِدُّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَوَجَدَهُ قَدِ انْصَرَفَ وَلَمْ يَفْتَحْ، فَجَعَلَ صَخْرٌ حِينَئِذٍ عَهْدًا وَذِمَّةً لَا أُفَارِقُ هَذَا الْقَصْرَ حَتَّى يَنْزِلُوا عَلَى حُكْمِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَلَمْ يُفَارِقْهُمْ حَتَّى نَزَلُوا عَلَى حُكْمِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَكَتَبَ إِلَيْهِ صَخْرٌ: أَمَّا بَعْدُ، فَإِنَّ ثَقِيفًا قَدْ نَزَلَتْ عَلَى حُكْمِكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَأَنَا مُقْبِلٌ بِهِمْ، وَهُمْ فِي خَيْلٍ، فَأَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالصَّلَاةِ جَامِعَةً، فَدَعَا لِأَحْمَسَ عَشْرَ دَعَوَاتٍ: " اللَّهُمَّ بَارِكْ لِأَحْمَسَ فِي خَيْلِهَا وَرِجَالِهَا ". وَأَتَاهُ الْقَوْمُ، فَتَكَلَّمَ الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّ صَخْرًا أَخَذَ عَمَّتِي، وَدَخَلَتْ فِيمَا دَخَلَ فِيهِ الْمُسْلِمُونَ. فَدَعَاهُ فَقَالَ: " يَا صَخْرُ،