আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة هوازن يوم حنين

فصل فيما قيل من الأشعار في غزوة هوازن

পৃষ্ঠা - ৩৫৩১

ষ্কেচ্চ্
াহ্রএে ;,াও

“হে সর্বশেষ নবী ! আপনি সত্য সহকারে প্রেরিত ৷ সকল সঠিক পথ আপনারই প্রদর্শিত ৷

আল্পাহ্ তার সৃষ্টিকুলের অম্ভরে আপনার প্রতি ভালবাসা প্রোথিত করেছেন এবং আপনার নাম
তিনি রেখেছেন মুহাম্মাদ (প্রশংসিত) ৷

এরপর আপনার দেওয়া প্রতিশ্রুতি যারা পুর্ণ করেছে, তারা এমন এক সেনাদল যাদের প্রতি
আপনি পাঠিয়েছেন দাহ্হাককে ৷

যে এমন সােকষ্ণ্ যার কাছে রয়েছে তীক্ষ্ণ যুদ্ধাস্ত্র ৷ তাকে যখন শক্ররা ঘিরে ফেলে, তখন
সে যেন আপনাকে দেখতে পায় ৷

তখন যে নিজের নিকট-আত্মীয়দের উপর ঝাপিয়ে পড়লো ৷ সে চায় শুধু রাহ্মান আল্লাহ্র
সন্তুষ্টি এবং এরপর আপনার সন্তুষ্টি ৷

আপনার অবগতির জন্যে জানাচ্ছি যে, আমি তাকে দেখেছি রণাংগনে ধুলােবালির মধ্যে সে
চক্কর দিচ্ছে ও ঘুশরিকদের নিধন করছে ৷

কখনও সে দু হাত দিয়ে তাদের কা ধ জাপটে ধ্রছে ৷ কখনও ধারাল তলোয়ার দিয়ে আঘাত
হেনে তাদের দলকে ছিন্নভিন্ন করে দিচ্ছে ৷

এবং তলোয়ারের আঘাতে বীর যােদ্ধার মাথার খুলি উড়িয়ে দিচ্ছে ৷ আমি যা প্রত্যক্ষ করেছি
তা যদি তুমি দেখতে ৷ তা হলে তোমার হৃদয় জুড়িয়ে যেত ৷

তার সম্মুখে বনু সুলায়ম হ্নিৰু অগ্রসরমান ৷ শত্রুর প্রতি তীর বল্লমের আঘাত হানতে হানতে
তারা এগিয়ে যাচ্ছিল ৷

এরা চলছিলো তার পতকােতলে ৷ তারা যেন বনের সিং আক্রমণ করতে উদ্যত ৷

তারা আপন আত্মীয়দের কাছে আত্মীয়তার আশা করে না ৷ তারা চায় আপন প্রতিপালকের
আনুগত্য ও আপনার ভালবাসা ৷

এই হচ্ছে আমাদের রণাংগনের দৃশ্য ৷ এগুলােই আমাদের ঐতিহ্য ৷ আর আমাদের
অভিভাবক ভো আপনাৱই বন্ধু ও প্রভু ৷

আব্বাস ইবন মিরদাস আরও বলেন :


[فَصْلٌ فِيمَا قِيلَ مِنَ الْأَشْعَارِ فِي غَزْوَةِ هَوَازِنَ] فَمِنْ ذَلِكَ قَوْلُ بُجَيْرِ بْنِ زُهَيْرِ بْنِ أَبِي سُلْمَى: لَوْلَا الْإِلَهُ وَعَبْدُهُ وَلَّيْتُمُ ... حِينَ اسْتَخَفَّ الرُّعْبُ كُلَّ جَبَانِ بِالْجِزْعِ يَوْمَ حَبَا لَنَا أَقْرَانُنَا ... وَسَوَابِحُ يَكْبُونَ لِلْأَذْقَانِ مِنْ بَيْنِ سَاعٍ ثَوْبُهُ فِي كَفِّهِ ... وَمُقَطَّرٍ بِسَنَابِكَ وَلَبَانِ وَاللَّهُ أَكْرَمَنَا وَأَظْهَرَ دِينَنَا ... وَأَعَزَّنَا بِعِبَادَةِ الرَّحْمَنِ وَاللَّهُ أَهْلَكَهُمْ وَفَرَّقَ جَمْعَهُمْ ... وَأَذَلَّهُمْ بِعِبَادَةِ الشَّيْطَانِ قَالَ ابْنُ هِشَامٍ: وَيَرْوِي فِيهَا بَعْضُ الرُّوَاةِ: إِذْ قَامَ عَمُّ نَبِيِّكُمْ وَوَلِيُّهُ ... يَدْعُونَ يَا لَكَتِيبَةِ الْإِيمَانِ أَيْنَ الَّذِينَ هُمُ أَجَابُوا رَبَّهُمْ ... يَوْمَ الْعُرَيْضِ وَبَيْعَةِ الرِّضْوَانِ