আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة الفتح الأعظم

فيما حكم به صلى الله عليه وسلم بمكة

পৃষ্ঠা - ৩৪৭০

করতে দেখেছেন ৷ তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (না) যায় তুল্লাহ্র কবৃণ’ এর নিকট র্তাকে সম্মুখে
রেখে উপরেশন করেন ৷ এরপর লোকদের নিকট থেকে ইসলাম ও শাহাদণ্ডে র উপর বায়আত
গ্রহণ করেন ৷ রাবী ইবন জুরায়জ তার শায়খ আবদুল্লাহ ইবন উছমানের নিকট জিজ্ঞেস করেন
“কিসের শাহাদত ? জবাবে আবদুল্লাহ বলেন, মুহাম্মাদ ইবন আসওদ ইবন খালট্রুফ আমাকে
জানিয়েছেন যে তিনি লোকদেরকে আল্লাহর প্রতি ঈমান ও এ «fl ৷ ১৷ ৷ ধ্ ৷ ১৷ ৷ ও;গ্রড়ুৰু
এ ;) , :া ৷ মোঃ এর উপর বায়আত গ্রহণ করেন ৷ আহমদএ পর্যন্ত এককভাবে বর্ণনা
করেছেন ৷ বায়হাকীর বর্ণনায় এসেছে যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর নিকট ছোট ও বড়, নারী ও পুরুষ
নির্বিশেষে আগমন করে ৷ তখন তিনি তাদের থেকে ইসলাম ও শাহাদতেণ উপর বায়আত গ্রহণ
করেন ৷ ইবন জাবীর বর্ণনা করেনং : এরপর লোকজন রাসুলুল্লাহ্ (সা) )এর৷ ৷নকট ইসলামের উপর
বায়আত গ্রহণের উদ্দেশ্যে মক্কায় সমবেত হয় ৷ আমার জানা তথ্য মহ্বত রাসুলুল্লাহ্ (সা) সাফা
পাহাড়ের উপর অবস্থান নেন ৷ তার থেকে কিছু নীচে উমর ইবন খাত্তাব (রা) ছিলেন ৷ এরপর
তিনি লোকজনের কাছ থেকে আল্লাহ ও তার রাসুলের কথা শ্রবণ করা ও নাধ্যমত আনুগত্য করার
উপর বায়আত নেন ৷ পুরুষদের থেকে বায়আত নেয়ার পর তিনি মহিলাদের থেকে বায়আত গ্রহণ
করেন ৷ মহিলাদের দলে হিনদ বিনত উত্বাও ছিল ৷ হামযার প্রতি তার আচরণের ঘটনায় লজ্জিত
হয়ে অবগুণ্ঠন টেনে মুখমওল ঢেকে সে তথায় উপস্থিত হয় ৷ ঐ ঘটনার কারণে রাসুলুল্লাহ্ (সা)
আজ তাকে পাকড়াও করতে পারেন বলে সে আশংকা করছিল ৷ বায়আতের উদ্দেশ্যে মহিলারা
রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে আসলে তিনি বলেন : ণ্া৷ন্ ;,ব্লুঠোণ্;; ১৷ ;, ৷ চো; প্রু;১:াপ্রু
া; ;১ তোমরা আমার নিকট এই মর্মে বায়আত গ্রহণ কর যে, আল্লাহর সাথে অন কিছুকে
শরীক করবে না ৷

হিনদ বললাে, আল্লাহর কসম ! আপনি আমাদের থেকে এমনঅ অংগীকার নিচ্ছেন যা
পুরুষদের থেকে নেননি ৷

;,ঞ,; ১৷ এ তোমরা চুরি করবে না ৷

তখন হিনদ বললে৷ আল্লাহর কসম ! আমি যে প্রায়ই আবু সুফিয়ানের মাল-সম্পদ না বলে
নিয়েছি৷ (৩ আর কি হবে ? ) ৷ ঐ৷ মা ল আমার জন্যে বৈধ কি না তা আমি জ৷ ৷ন৩াম না ৷ আবু সুফিয়ান
তখন সেখানে উপ তছিলেন এবং হিনদের সব কথা শুনছিলেন ৷ তিনি বললেন, পুর্বে যা কিছু
তুমি নিয়েছো তা সব মাফ ৷ তার উপর আমার কো ন দাবী নেই ৷ তখন রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন,
কি হে ! তুমি কি উত্বা ৷র কন্যা হিনদ নাকি ? সে জবাব দিল, হীা, তবে পুর্বে যা কিছু হয়েছে সে
জন্যে আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন ! অ ৷ল্লাহ্ আপনার মত্গল করবেন ৷ এরপর রাসুলুল্লাহ্ (সা )
বললেন :

ৰু,প্রু;;,ৰু ১৷ , ব্যভিচার করবে না ৷

হিনদ রললে৷ , ইয়৷ রাসুলাল্লাহ্ ৷ স্বাধীন (সৃম্ভাম্ভ) মহিলারা কি ব্যভিচার করতে পারে ? ১৷ ,
,)দ্বুএ্১! , ৷ এা;দ্বুা; তোমরা তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না ৷

হিনদ বললাে, আমরা৩ তাদেরকে শিশুক৷ ৷লে লালন পালন করেছি ৷ কিন্তু তারা বড় হবার পর
আপনি ও আপনার সাহাবীরা তাদেরকে বদর প্রান্তরে হত্যা করেছেন ৷ এ কথা ওনার পর উমার
ইবন খাত্ত ওাব উচ্চ৪স্বরে হাসলেন ৷


[فِيمَا حَكَمَ بِهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَكَّةَ] فَصْلٌ فِيمَا حَكَمَ بِهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَكَّةَ مِنَ الْأَحْكَامِ قَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ (ح) وَقَالَ اللَّيْثُ: حَدَّثَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ، أَنَّ عَائِشَةَ قَالَتْ: «كَانَ عُتْبَةُ بْنُ أَبِي وَقَّاصٍ عَهِدَ إِلَى أَخِيهِ سَعْدٍ أَنْ يَقْبِضَ ابْنَ وَلِيدَةِ زَمْعَةَ، وَقَالَ عُتْبَةُ: إِنَّهُ ابْنِي. فَلَمَّا قَدِمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكَّةَ فِي الْفَتْحِ، أَخَذَ سَعْدُ بْنُ أَبِي وَقَّاصٍ ابْنَ وَلِيدَةِ زَمْعَةَ، فَأَقْبَلَ بِهِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَأَقْبَلَ مَعَهُ عَبْدُ بْنُ زَمْعَةَ، فَقَالَ سَعْدُ بْنُ أَبِي وَقَّاصٍ: هَذَا ابْنُ أَخِي عَهِدَ إِلَيَّ أَنَّهُ ابْنُهُ. قَالَ عَبْدُ بْنُ زَمْعَةَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَذَا أَخِي، هَذَا ابْنُ زَمْعَةَ وُلِدَ عَلَى فِرَاشِهِ. فَنَظَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى ابْنِ وَلِيدَةِ زَمْعَةَ، فَإِذَا هُوَ أَشْبَهُ النَّاسِ بِعُتْبَةَ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " هُوَ لَكَ، هُوَ أَخُوكَ يَا عَبْدَ بْنَ زَمْعَةَ، مِنْ أَجْلِ أَنَّهُ وُلِدَ عَلَى فِرَاشِهِ " وَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " احْتَجِبِي مِنْهُ يَا سَوْدَةُ لِمَا رَأَى مِنْ شَبَهِ عُتْبَةَ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ» . قَالَ ابْنُ شِهَابٍ: قَالَتْ عَائِشَةُ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: