আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة الفتح الأعظم

بعثة خالد بن الوليد بعد الفتح

পৃষ্ঠা - ৩৪৬২

এরপর খালিদ ঐ মন্দিরও ধ্বংস করে দেন, যাতে উঘৃযার বিগ্রহ ছিল এবং মন্দিরের মালপত্র
যা ছিল সব কিছু নিয়ে আসেন ৷ খালিদ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর নিকট এসে সমস্ত ঘটনা শুনালে তিনি
বললেন : ৷ হলো উঘৃযা, তার পুজা আর কখনও হবে না ৷ ইমাম
বায়হাকী মুহাম্মাদ ইবন আবু বকর ফকীহ আবুৎ তুফায়ল থেকে বর্ণনা করেন : রাসুলুল্লাহ্
(সা) মক্কা বিজয়ের পর থালিদ ইবন ওলীদকে নাখলায় প্রেরণ করেন ৷ কারণ, তথায় উয্যা মুর্তি
স্থাপিত ছিল ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর নির্দেশ পেয়ে তিনি সেখানে গমন করেন ৷ সে মুর্তি তিনটি
মুল্যবান কাঠের পায়ার উপর স্থাপিত ছিল ৷ খালিদ ঐ পায়াগুলি কেটে দেন এবং যে ছাদের নীচে
মুর্তি ছিল সে ছাদও ধ্বসিয়ে দেন ৷ এরপর তিনি সেখান থেকে এতড়াবর্তন করে রাসুলুল্লাহ্
(না)-কে সবকিছু অবহিত করেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না) তাকে বললেন, পুন্ রায় ফিরে যাও, তুমি
কিছুই করতে পারনি ৷ সুতরাং খালিদ আবার সেখানে ফিরে পেলেন ৷ উঘৃয৷ মুর্ডিং সেবায়েতগণ
খালিদকে দেখেই ভীত বিহ্বল হয়ে পাহাড়ে গিয়ে উঠলাে ৷ পালাবার ন্সময় তারা বলতে লাগলো :
ওহে উয্যা ! ওকে নিশ্চল করে দাও ৷ ওকে অন্ধ করে দাও ৷ যদি তা না পার , তবে নিজে লাঞ্ছিত
হয়ে মরে যাও ৷ রাবী বলেন, খালিদ মুর্তির কাছে পৌছলে দেখেন, এক উলংগ এলোকেশী নারী,
মাটি খুড়ে খুড়ে মাথায় ও মুখে মাখছে ৷ খালিদ তাকে তলোয়ারের আঘাতে হত্যা করলেন ৷
তারপর তিনি ফিরে এসে নবী করীম (না)-কে ঘটনা জানালে তিনি বললেন : এটাই প্রকৃত
উযযা ৷


أَنْتَ آخِذٌ بِهَذِهِ الرُّمَّةِ، فَقَائِدِي إِلَى هَؤُلَاءِ النِّسْوَةِ حَتَّى أَقْضِيَ إِلَيْهِنَّ حَاجَةً، ثُمَّ تَرُدَّنِي بَعْدُ، فَتَصْنَعُوا بِي مَا بَدَا لَكُمْ؟ قَالَ: قُلْتُ: وَاللَّهِ لَيَسِيرٌ مَا طَلَبْتَ. فَأَخَذْتُ بِرُمَّتِهِ فَقُدْتُهُ بِهَا، حَتَّى وَقَفْتُهُ عَلَيْهِنَّ فَقَالَ: اسْلَمِي حُبَيْشْ عَلَى نَفَدِ الْعَيْشْ: أَرَيْتُكِ إِذْ طَالَبْتُكُمْ فَوَجَدْتُكُمْ ... بِحَلْيَةَ أَوْ أَلْفَيْتُكُمْ بِالْخَوَانِقِ أَلَمْ يَكُ أَهْلًا أَنْ يُنَوَّلَ عَاشِقٌ ... تَكَلَّفَ إِدْلَاجَ السُّرَى وَالْوَدَائِقِ فَلَا ذَنْبَ لِي قَدْ قُلْتُ إِذْ أَهْلُنَا مَعًا ... أَثَيِبِي بِوُدٍّ قَبْلَ إِحْدَى الصَّفَائِقِ أَثِيبِي بِوُدٍّ قَبْلَ أَنْ تَشْحَطَ النَّوَى ... وَيَنْأَى الْأَمِيرُ بِالْحَبِيبِ الْمُفَارِقِ فَإِنِّيَ لَا ضَيَّعْتُ سِرَّ أَمَانَةٍ ... وَلَا رَاقَ عَيْنِي عَنْكِ بَعْدَكِ رَائِقُ سِوَى أَنَّ مَا نَالَ الْعَشِيرَةَ شَاغِلٌ ... عَنِ الْوُدِّ إِلَّا أَنْ يَكُونَ التَّوَامُقُ قَالَتْ: وَأَنْتَ فَحُيِّيتَ عَشْرَا، وَتِسْعًا وَتْرَا، وَثَمَانِيًا تَتْرَى. قَالَ: ثُمَّ انْصَرَفْتُ بِهِ، فَضُرِبَتْ عُنُقُهُ، قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: فَحَدَّثَنِي أَبُو فِرَاسِ