আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة الفتح الأعظم

ميقات خروج النبي

পৃষ্ঠা - ৩৩৮৭

সাথে কথা বলেন ৷ তিনি বলেন, “ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! আপনার চাচার ছেলে, আপনার ফুফু ও
শ্বশুরের ছেলে আপনার সাথে দেখা করতে চান ৷ ” তিনি বলেন, “এ দুজন দিয়ে আমার কোন
কাজ সেই ৷ আমার চাচার ছেলে ইতোমধ্যে আমার ইয্যত নষ্ট করেছে ৷ আর আমার ফুফুর ছেলে
মক্কায় তার বা কিছু বলার ছিল তা আমাকে সে বলেছে ৷ ” সুহায়লী (র) বলেন, সে রাসুলুল্লাহ্
(সা) কে বলেছিল , “আল্লাহ্র শপথ, আমি তোমার উপর বিশ্বাস স্থাপন করব না যতক্ষণ না তু
আকাশে একটি সিড়ি লাপাবে যার সাহায্যে তুমি আকাশে চড়বে আর আমি তাকিয়ে দেখব ৷
এরপর তুমি একটি দলীল ও চারজন ফেরেশতা নিয়ে আসবে যারা সাক্ষ্য দেবে যে , তোমাকে
আল্লাহ্তাআলা প্রেরণ করেছেন ৷

রাবী বলেন , যখন তাদের কাছে রাসুলুল্লাহ্ (সা )-এর মন্তব্যের খবর ৰু;পীছল , আবুসুফিয়ানের
সাথে তার দু পুত্র ছিল তখন সে বলল, আল্লাহ্র শপথ, আমাকে অবশ্যই তিনি অনুমতি দেবেন
নচেৎ আমার এ ছোট ছেলের হাত ধরে আমরা পৃথিবীতে ভবঘুরের ন্যায় ঘুরে রেড়াব এবং ক্ষুধাও
তৃষ্ণায় মরুভুমিতে মৃত্যুবরণ করব ৷ তাদের এই শপথের কথা যখন রার্কুণুল্লাহ্ (সা ) এর কাছে
পৌছল তখন তিনি তাদের প্ৰতি সদয় হলেন এবং তাদেরকে প্রবেশের অনুমতি দিলেন ৷ তারা
রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর র্তাবুতে প্রবেশ করেন ও ইসলাম গ্রহণ করেন ৷ নিম্নবর্ণিত কবিতার মাধ্যমে
আবু সুফিয়ান তার ইসলাম গ্রহণের পুর্ববর্তী ভুল-ত্রুটির জন্যে তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন ৷
কবিতায় বলেন :

’ ’ ণ্
ষ্ € ণ্
ধ্ব্লুএে! ষ্ এেএ্যা

)




ব্লু

ষ্এে ষ্দ্বু স্
এ্যা fl;

ঢো৷১এ ঢুদ্বু;১



’ ’ ’ ’


তোমার জীবনের শপথ, নিশ্চয়ই আমি যেদিন ঝাণ্ডা উত্তোলন করেছিলাম মুহাম্মাদ (সা) এর
সৈন্যদলের উপর লাত এর সৈন্যদল জয়লাভ করবে ৷ এই উদ্দেশ্যে সেদিন আমি ছিলাম রাতের
অন্ধকারে দিশেহারা ভ্রমণকারী ৷ এখন সময় এসেছে ফলে আমাকে ঠিক পথে পরিচালিত করা
হচ্ছে এবং আমি সঠিক পথে চলছি ৷ এই যে আমার জন্য রয়েছেন একজন পথ প্রদর্শক আমার
নিজ প্রবৃত্তি নয় ৷ যিনি আমাকে উঠিয়ে দিয়েছেন হিদায়াতের রাজপথে ৷ এটি আমার গোত্রের


عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَرَجَ فِي رَمَضَانَ وَمَعَهُ عَشَرَةُ آلَافٍ مِنَ الْمُسْلِمِينَ، فَصَامَ حَتَّى بَلَغَ الْكَدِيدَ ثُمَّ أَفْطَرَ، فَقَالَ الزُّهْرِيُّ: وَإِنَّمَا يُؤْخَذُ بِالْأَحْدَثِ فَالْأَحْدَثِ قَالَ الزُّهْرِيُّ: فَصَبَّحَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكَّةَ لِثَلَاثَ عَشْرَةَ لَيْلَةً خَلَتْ مِنْ رَمَضَانَ. ثُمَّ عَزَاهُ إِلَى " الصَّحِيحَيْنِ " مِنْ طَرِيقِ عَبْدِ الرَّزَّاقِ وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَرَوَى الْبَيْهَقِيُّ مِنْ طَرِيقِ سَعِيدِ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ التَّنُوخِيِّ، عَنْ عَطِيَّةَ بْنِ قَيْسٍ، عَنْ قَزَعَةَ بْنِ يَحْيَى، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ: «آذَنَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالرَّحِيلِ عَامَ الْفَتْحِ لِلَيْلَتَيْنِ خَلَتَا مِنْ رَمَضَانَ، فَخَرَجْنَا صُوَّامًا حَتَّى بَلَغْنَا الْكَدِيدَ، فَأَمَرَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْفِطْرِ، فَأَصْبَحَ النَّاسُ شَرْجَيْنِ، مِنْهُمُ الصَّائِمُ وَمِنْهُمُ الْمُفْطِرُ، حَتَّى إِذَا بَلَغْنَا الْمَنْزِلَ الَّذِي نَلْقَى الْعَدُوَّ فِيهِ، أَمَرَنَا بِالْفِطْرِ فَأَفْطَرْنَا أَجْمَعُونَ» . وَقَدْ رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ، عَنْ أَبِي الْمُغِيرَةِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ، حَدَّثَنِي عَطِيَّةُ بْنُ قَيْسٍ، عَمَّنْ حَدَّثَهُ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ: «آذَنَنَا